শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৩

টানা চতুর্থবার প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন শেখ হাসিনা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
টানা চতুর্থবার প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন শেখ হাসিনা

বিশ্বখ্যাত সংবাদ সংস্থা আমেরিকার ব্লুমবার্গ সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে মন্তব্য করেছে শেখ হাসিনা আগামী নির্বাচনে জয়ী হয়ে টানা চতুর্থবারের মতো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন। বিশ্বব্যাপী অস্থিরতা এবং বিগত ১৪ বছর বাংলাদেশকে বিশ্বের সর্বোচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনের তালিকার মধ্যে ধরে রাখতে পারার ফলেই শেখ হাসিনা ও তাঁর দল আওয়ামী লীগ আগামী নির্বাচনে জয়ী হবে বলে ব্লুমবার্গের বিশ্লেষণে উল্লেখ করা হয়েছে। এ প্রতিবেদনটি গতানুগতিক নয়, এর ভিন্নমাত্রা রয়েছে। আমেরিকার অন্যতম ধনকুবের মাইকেল ব্লুমবার্গ এটি ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ডেমোক্র্যাটিক দলের খুবই প্রভাবশালী একজন নেতা। ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রাথমিক পর্বে তিনি ডেমোক্র্যাটিক দল থেকে প্রার্থী বাছাইয়ের প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। কিন্তু বাছাই পর্বের শেষ দিকে এসে তিনি বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সমর্থনে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেন এবং তার ফলেই অপর শক্তিশালী প্রতিযোগী বার্নি স্যান্ডার্সকে পরাজিত করে বাইডেন ডেমোক্র্যাটিক দলের মনোনয়ন পান। সুতরাং বর্তমান মার্কিন প্রশাসনের ওপর মাইকেল ব্লুমবার্গের যথেষ্ট প্রভাব থাকবে-সেটাই ধরে নেওয়া যায়। ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনটি যখন বের হয় তখন প্রায় একই সময়ে আমেরিকার প্রতিনিধি পরিষদের নিম্নকক্ষ কংগ্রেসে ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্ক এবং বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রগতির বিষয়ে ব্যাপক প্রশংসা সংবলিত একটি প্রস্তাব পাস হয়। তাতে উল্লেখ করা হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ খাদ্য উৎপাদন, দারিদ্র্য হ্রাস, উন্নত স্বাস্থ্য, শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, দুর্যোগ প্রশমনসহ আর্থ-সামাজিক খাতে যত দ্রুত এগিয়েছে তা এখন বিশ্বের জন্য এক রোল মডেল। ১৯৭১ সালে দেশটি যখন স্বাধীন হয় তখন দেশজ অর্থনীতির আকার ছিল মাত্র ৯ বিলিয়ন ডলার। তারপর ২০০৬ সাল পর্যন্ত ৩৫ বছরে সেটি বেড়ে দাঁড়ায় ৭১.৮ বিলিয়ন ডলারে। আর শেখ হাসিনার টানা ১৪ বছরের শাসনের মাথায় এখন বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার ৪৫০ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ ১৪ বছরে অর্থনীতির আকার ৩৮৮.২ বিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি পেয়েছে, যা বিগত ৩৫ বছরের মোট অর্থনীতির পরিমাণের চেয়ে প্রায় ৪ গুণ বেশি। ৩৫ বছরে যা সম্ভব হয়নি, ১৪ বছরে তার থেকে অনেক বেশি সম্ভব হয়েছে। মার্কিন কংগ্রেসের প্রস্তাবে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ সফলভাবে উগ্রবাদ দমন এবং বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে। বিগত সময়ে ধর্মান্ধতা ও উগ্রবাদের পশ্চাৎপদ যে পথে বাংলাদেশ যাত্রা শুরু করেছিল, শেখ হাসিনা তার লাগাম টেনে ধরতে পারায় প্রগতি ও আধুনিকতার পথে বাংলাদেশ ফিরে আসতে সক্ষম হয়েছে। এখন আর কেউ বাংলাদেশকে পরবর্তী আফগানিস্তান বলতে পারে না। রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা শেখ হাসিনার বাবা শেখ মুজিব অনুসৃত পথে রাষ্ট্রব্যবস্থাকে ফিরিয়ে আনতে পারার কারণেই বিশ্বের বড় বড় বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের আকর্ষণীয় স্থান এখন বাংলাদেশ। কংগ্রেসের প্রস্তাবে উল্লেখ করা হয়, শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ফলেই দেশটির জনগণ বন্দুকের কর্তৃত্ববাদী শাসনের পরিবর্তে আইনের শাসনের প্রতি সমর্থন বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে। ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন এবং কংগ্রেসের প্রস্তাবের সঙ্গে আরও দুটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটেছে, আর তা হলো ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অভিনন্দন বার্তায় আগের থেকে কিছুটা ব্যতিক্রমভাবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রায় একইরকম প্রশংসা এবং বিশ্বব্যাংক কর্তৃক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিশ্বব্যাংক সদর দফতর ওয়াশিংটন সফরের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। প্রতিটি ঘটনা আলাদা হলেও এর মধ্যে একটা পারস্পরিক সম্পর্ক রয়েছে এবং আগামী দিনে বাংলাদেশের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি কেমন হবে তার একটা পূর্বাভাস ফুটে উঠেছে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন অভিনন্দন বার্তাটি শেষ করেছেন জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে, যে স্লোগানটি ছিল একাত্তরে যুদ্ধের মাঠে মুক্তিযোদ্ধাদের রণধ্বনি এবং যুদ্ধজয়ের সবচেয়ে বড় অস্ত্র। যে জয় বাংলা স্লোগান বিএনপি-জামায়াত ও তাদের মিত্রদের জন্য পাকিস্তানের মতোই গাত্রদাহ সৃষ্টি হয়, সেই স্লোগান মার্কিন প্রেসিডেন্টের মুখে উচ্চারিত হওয়া মানে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির জন্য সেটি বড় রকম তাৎপর্য বহন করে এবং গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দেয়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন অভিনন্দন বার্তায় বলেছেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে নেতৃস্থানীয় জায়গায় পৌঁছেছে, এটারও ভিন্ন মাত্রা রয়েছে। বিশ্বব্যাংকের আমন্ত্রণ সম্পর্কে বলতে হয়, আনুষ্ঠানিকভাবে একটি স্বাধীন প্রভাবশালী সংস্থা হলেও বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে হোয়াইট হাউস ও মার্কিন প্রশাসনের নিবিড় সম্পর্কের কথা কারও অজানা নয়। বিশ্বব্যাংক বৈশ্বিক দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য কাজ করে, যে ক্ষেত্রে গত ১৪ বছর বাংলাদেশে প্রতি বছর গড় দারিদ্র্যের হার কমেছে শতকরা প্রায় ১.৭ ভাগ হারে, যা এ সময়ের জন্য বিশ্ব রেকর্ড। এই যে বিশ্বের প্রভাবশালী দেশ ও সংস্থা থেকে বাংলাদেশ এবং শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা তা হঠাৎ করে ঘটেনি। ১৪ বছর ধরে বাংলাদেশের অগ্রগতির একটা সারাংশ এখন বৈশ্বিক অঙ্গন থেকে প্রকাশিত হচ্ছে মাত্র। ২০০৯ সালে বিশাল জনম্যান্ডেট নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন নতুন বাংলাদেশ গড়ার যাত্রা শুরু করেন, তখন দেশের অভ্যন্তরে ভয়াবহ বিদ্যুৎ ঘাটতি, খাদ্য ঘাটতি, উত্তরবঙ্গের মঙ্গা, কৃষক সার পাচ্ছে না, জঙ্গি-সন্ত্রাসের চরম উত্থান ও বিস্তারসহ যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণে মানুষ দিশাহারা, তার মধ্যে সরকারের যাত্রার শুরুতে ঘটিয়ে দেওয়া হলো পিলখানার হত্যাকান্ড। কিন্তু বাবার মতো দুর্দান্ত রাজনৈতিক সাহস, সততা ও মানুষের প্রতি ভালোবাসার গুণে তিনি বাংলাদেশকে এক মর্যাদার জায়গায় এনেছেন। যার ফলে বিশ্ব অঙ্গনে বাংলাদেশ আজ উজ্জ্বল এক সম্ভাবনার নাম। বৈশ্বিক অঙ্গনে তরুণ প্রজন্ম এখন গর্ব করে বলতে পারে, আমরা বাংলাদেশের মানুষ। কিন্তু বাংলাদেশের অগ্রায়ণের পথ এখনো মোটেই কণ্টকবিহীন নয়। চলমান সমৃদ্ধিকে অব্যাহত রাখার পথে মোটাদাগে তিনটি বড় চ্যালেঞ্জ আছে। প্রথমটি রাজনৈতিক, দ্বিতীয়টি প্রশাসনিক এবং তৃতীয়টি আন্তর্জাতিক সম্পর্কের সমীকরণ। একটি একটি করে আলোচনা করি। রাজনীতির ক্ষেত্রে স্বাধীনতার ৫২ বছরের মাথায় এসেও উন্নয়ন ও অগ্রগতির মূলমন্ত্রই শুধু নয়, বাংলাদেশের অস্তিত্ব যার ওপর নির্ভরশীল সেই মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও দর্শন রাষ্ট্র এবং রাজনীতিতে সুপ্রতিষ্ঠিত হোক তা রাজনীতির বড় এক পক্ষ বিএনপি কিছুতেই হতে দিতে চায় না। বিএনপির জন্মসূত্র, জামায়াত-মুসলিম লীগসহ একাত্তরের দেশীয় পরাজিত সব পক্ষের সঙ্গে বিএনপির হরিহর আত্মার সম্পর্ক, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতির ২৩ বছরের গৌরবোজ্জ্বল সংগ্রামের সব কিছুকে অবজ্ঞা ও আড়াল করা, জাতির পিতা, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র ও মুজিবনগর সরকারকে অস্বীকার করা, বাঙালি জাতীয়তাবাদকে প্রত্যাখ্যান, পাকিস্তানের মতোই চরম ভারতবিরোধিতা ইত্যাদি সবকিছু প্রমাণ করে বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের দর্শন ও আদর্শের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী। রাজনীতিতে এটাই আওয়ামী লীগ ভার্সেস বিএনপির রাজনীতির মৌলিক দ্বন্দ্ব ও সংঘর্ষের জায়গা। বিএনপির উপরোক্ত অবস্থানের কারণে মুক্তিযুদ্ধ ও আওয়ামী লীগ আজ সমার্থক হয়ে গেছে, আওয়ামী লীগ না থাকলে জাতির পিতা, স্বাধীনতা, মুক্তিযোদ্ধা কেউ থাকে না। ২০০১-০৬ মেয়াদে বিএনপি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত জামায়াতি দলের মন্ত্রীরা যখন বলে একাত্তরে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি, তখন আমার উপরোক্ত কথার যথার্থতা বাস্তবে প্রমাণিত হয়। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক সক্ষমতা ও দুর্বলতা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল এনডাউমেন্ট ফর ডেমোক্র্যাসির (এনইডি) সহযোগী প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট ২০১৫ সালে বড় একটা গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে, যেটি সে বছর ৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের দৈনিকসমূহে ছাপা হয়। মোট ৯টি সূচকে দুই দলের তুলনামূলক একটা চিত্র তুলে ধরা হয়। ৯টি সূচকের সবগুলোতে সক্ষমতার বিবেচনায় বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগ অনেক এগিয়ে রয়েছে। দু-একটি সূচকের পরিসংখ্যান এখানে উল্লেখ করি। বাংলাদেশের শতকরা ৫৪ ভাগ মানুষ মনে করে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব অধিকতর যোগ্য ও শক্তিশালী এই সূচকে বিএনপির নেতৃত্বের কথা বলেছে, শতকরা মাত্র ২২ ভাগ মানুষ।

যুবসমাজের সমর্থন, নারীবান্ধব, বিশ্বাসযোগ্যতা, ভালো নীতিমালা ও গরিববান্ধব সূচকগুলোতে বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগ গড়ে ২০ থেকে ২২ পয়েন্টে এগিয়ে আছে। এর পরও রাজনীতির মাঠে একটি বড় পক্ষ হিসেবে বিএনপি কেন টিকে আছে তার দু-একটি কারণ উল্লেখ করি। একাত্তরে শতকরা প্রায় ২৫-৩০ ভাগ মানুষ স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ছিল। দুঃখজনক হলেও সত্য, এদের উত্তরসূরিরা সবাই পূর্বসূরিদের মতো এখনো মুক্তিযুদ্ধ ও তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবকিছুর চরম বিরোধী। সুতরাং আজ ১৭ কোটি মানুষের দেশে সংখ্যার বিবেচনায় তারা এখন ভয়ংকর মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী এক গোষ্ঠী। এরাই বিএনপির বড় খুঁটি ও অবলম্বন। দ্বিতীয়ত, সব তথাকথিত নিরপেক্ষ সুশীল নামধারী ব্যক্তি ও গোষ্ঠী নিজেদের সংকীর্ণ স্বার্থের কারণে আওয়ামী লীগের চেয়েও প্রচন্ড শেখ হাসিনাবিরোধী। এর সুবিধাও পাচ্ছে বিএনপি। তৃতীয়ত, বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির বড় খেলোয়াড়রা নিজ নিজ স্বার্থ উদ্ধারের জন্য বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে একটা ডিভাইড অ্যান্ড রুল নীতিতে থাকায় এবং তাতে বাবার মতো শেখ হাসিনার জাতীয় স্বার্থে আপসহীন হওয়ায় এর কিছুটা সুবিধা স্বাভাবিকভাবেই বিএনপি পাচ্ছে। চতুর্থত, এবং আমি মনে করি এটাই বড় কারণ যে, আওয়ামী লীগসহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে থাকা সবার নানামুখী দুর্বলতা এবং বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে বড় দর্শন ত্যাগের আদর্শের জায়গায় বড় বিচ্যুতি ঘটায় বিএনপি মানুষের কাছে গিয়ে দাঁড়াতে পারছে। তবে বিশেষ করে ২০০১-০৬ মেয়াদে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার কারণে মন্দের ভালো হয়েছে এই জিয়া-উত্তর নব্য বিএনপির নেতৃত্বের চরম দুর্নীতিপরায়ণতা ও সীমাহীন ব্যর্থতার চিত্রটি দেশে-বিদেশে সবার কাছে উন্মোচিত হয়েছে।

২০১৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের একটি প্রধান দৈনিকের প্রথম পৃষ্ঠায় প্রধান শিরোনামে যুক্তরাষ্ট্রে তারেককে নিষিদ্ধ সম্পর্কিত একটি বড় প্রতিবেদনের মাধ্যমে জানা যায়, মার্কিন প্রশাসন তারেক রহমান সম্পর্কে কী ধারণা পোষণ করে, যাকে এখন বিএনপি টপ লিডার মনে করে। ওই প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০০৮ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকার মার্কিন দূতাবাস থেকে ওয়াশিংটনে একটি গোপন বার্তা যায়, যেটি পরবর্তীতে উইকিলিকসের মাধ্যমে জনসম্মুখে চলে আসে। ওই বার্তায় ২০০৬ সালে টানা চারবারের মতো ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের তালিকায় বিশ্বের শীর্ষ দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে বাংলাদেশ রয়েছে, সে কথা উল্লেখসহ তারেক রহমানকে কুখ্যাত অভিহিত করে দুর্নীতিপ্রবণ সরকার এবং বাংলাদেশের সহিংস রাজনীতির এক দৃষ্টান্ত বলে আখ্যায়িত করা হয়। বার্তায় আরও বলা হয়, তারেক রহমানের কার্যকলাপের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের স্থিতিশীলতা এবং বৈদেশিক সহায়তার লক্ষ্য বিনষ্ট হওয়ার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বার্থ ক্ষুণ্ণ হয়েছে। সুতরাং ব্লুমবার্গ সম্প্রতি যে প্রতিবেদন বের করেছে এবং টপ মার্কিন প্রশাসনের যে বার্তা সেটি হঠাৎ করে হয়নি, গত ১৪ বছর আওয়ামী লীগের দেশ পরিচালনার পর্যালোচনার সঙ্গে বিগত দিনে বিএনপির ক্ষমতাকালীন একটি নিবিড় যোগসূত্র রয়েছে। দেশের ভিতর ও বাইরের জরিপ, গবেষণা ও পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, দেশের স্বার্থে আওয়ামী লীগের বিকল্প বিএনপি নয়। তবে এসব দেখে আওয়ামী লীগের জন্য আত্মতুষ্টিতে ঘরে বসে থাকার সুযোগ নেই। তাদের ১৯৯১ সালের নির্বাচনের কথা মনে রাখতে হবে। ১৪-১৫ বছর একটানা ক্ষমতায় থাকায় যৌক্তিক-অযৌক্তিক কারণে অনেক ব্যক্তি, পক্ষ ও গোষ্ঠীর অসন্তুষ্টি আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যাবে। জেলা- উপজেলা পর্যায়ে বহু জামায়াত-বিএনপি দলে ঢুকে পড়ায় মনোনয়ন নিয়ে দলের অন্তর্দ্বন্দ্ব মেটানো হবে আওয়ামী লীগের জন্য বড় আরেক চ্যালেঞ্জ। দীর্ঘদিনের পোড় খাওয়া পরীক্ষিত, জনসম্পর্কিত ও এলাকায় সর্বক্ষণ অবস্থানকারী স্থানীয় নেতারা মনোনয়ন পেলে আওয়ামী লীগের বিজয় কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না। তবে শেষ কথা হলো, ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনই চূড়ান্ত কথা নয়। বাইরের তো রয়েছেই। দলের ভিতর থেকে উদ্ভূত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার সক্ষমতা ও দক্ষতাই হবে নির্বাচনী ফল নির্ধারণের মূল অনুঘটক।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে