শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মে, ২০২৩

অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীরা সংসদ নির্বাচনে অযোগ্য!

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীরা সংসদ নির্বাচনে অযোগ্য!

অবসরের তিন বছরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না সরকারি কর্মচারীরা। এমন একটা আদেশ জারি করেছিলেন আলোচিত ১/১১-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কুশীলবরা। ২০০৮ সালের ১৯ আগস্ট নির্বাচন কমিশন জারিকৃত আরপিও অনুচ্ছেদ ১২ (১) (এফ) নীতিমালায় পরিবর্তন এনে তা সন্নিবেশিত করা হয়েছিল। উল্লেখ্য, ২০০৭-২০০৮ সালের  তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে বাধ্যতামূলক রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন ছাড়াও আরপিওতে ব্যাপক সংস্কার আনা হয়।  যা পরবর্তীতে জাতীয় সংসদ কর্তৃক যথারীতি আইনে রূপান্তরিত করা হয়। জানা যায়, তত্ত্বাবধায়ক সরকার এ নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ পাঁচ বছর করতে চেয়েছিলেন। তাদের যুক্তি ছিল, চাকরিতে থাকাকালীন সরকারি কর্মচারীরা নিজের পদকে ব্যবহার করে বা পদবির জোরে নিজ নিজ এলাকায় উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত হন এবং দলীয় সরকারের অধীনে থেকে রাজনৈতিক কর্মীদের মতো আচরণ করেন ইত্যাদি ইত্যাদি। যা পরবর্তীতে সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীর পক্ষে ভোটাররা প্রভাবিত হতে পারেন। যদিও সরকারি কর্মচারীদের এ সুযোগ খুবই সীমিত। কারণ উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর জাতীয় পর্যায়ের অনুমোদন হয় একনেক সভায়, যার সভাপতি স্বয়ং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। তথাপি এমন একটা অপব্যাখ্যার কারণে সরকারি কর্মচারীরা অবসরের পরে তিন বছর বাধ্যতামূলকভাবে অপেক্ষা করে পরবর্তী সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন। বলা যায়, এমন বিধান দ্বারা অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের জীবন থেকে সবচেয়ে মূল্যবান তিনটি বছর ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে।

২) কেন তিন বছর অপেক্ষা করতে হবে? বা এটা নাগরিকের মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী কি না? বা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কি না? পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে এমন আইন না থাকলেও বাংলাদেশে কেন আছে? এসব প্রশ্ন স্বাভাবিক নিয়মে দেশের নাগরিকের মনে আসতেই পারে এবং এর পেছনের কারণ জানা সব নাগরিকের কর্তব্য বলে মনে করি।

৩) বাংলাদেশের সংবিধানের মৌলিক অধিকার অংশের ২৭ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী।’ 

একই সংবিধানের ৬৬ অনুচ্ছেদে সংসদে নির্বাচিত হওয়ার যোগ্যতা ও অযোগ্যতার কথা বিবৃত হয়েছে। বাংলাদেশের নাগরিক এবং বয়স পঁচিশ বছর পূর্ণ হলে যে কেউ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন। তবে অযোগ্য হবেন যদি- ক) কোনো উপযুক্ত আদালত তাঁহাকে অপ্রকৃতিস্থ বলিয়া ঘোষণা করেন।

খ) তিনি দেউলিয়া ঘোষিত হইবার পর দায় হইতে অব্যাহতি লাভ না করিয়া থাকেন।

গ) তিনি কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের নাগরিকত্ব অর্জন করেন কিংবা কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য ঘোষণা বা স্বীকার করেন।

ঘ) তিনি নৈতিক স্খলনজনিত কোনো ফৌজদারি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হইয়া অন্যূন দুই বৎসরের কারাদন্ডে দন্ডিত হন এবং তাঁহার মুক্তিলাভের পর পাঁচ বৎসরকাল অতিবাহিত না হইয়া থাকে।

৪) ভাবনার বিষয় হলো, বাংলাদেশের রাজনীতির দুঃসহ ক্রান্তিকালে যখন বাংলাদেশের শীর্ষ রাজনীতিবিদরাও নিরাপদ ছিলেন না; সে সময় একটা প্রলম্বিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার কেন এমন একটি অরাজতান্ত্রিক বিধান করল? তা হয়তো কোনো একদিন প্রকাশিত হবে। তবে আমাদের দেশের মানুষের সাধারণ প্রবণতা সব সময় প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী বা সরকারি কর্মচারীদের বিপক্ষে বিধায় বিগত দেড় দশকেও এমন একটি গর্হিত তথা অসম্মানজনক আইন নিয়ে দেশের সুশীল সমাজ, বুদ্ধিজীবী শ্রেণি, রাজনৈতিক দল এমনকি সচেতন সরকারি চাকরিজীবীরাও মুখ খুললেন না। ১৭ কোটি মানুষের দেশে এটা অবশ্যই এক বিস্ময়কর ব্যাপার। অথচ আমার জানা মতে, দুনিয়ার কোথাও কোনো সরকার ব্যবস্থায় এমন নজির নেই।

সম্প্রতি পত্রিকায় প্রকাশিত এক সংবাদের বরাতে জেনেছি, একজন অবসরপ্রাপ্ত মেধাবী সামরিক কর্মকর্তা স্বেচ্ছায় তাঁর চাকরি পরিত্যাগ করেছেন এবং তিনি সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ইচ্ছে পোষণ করেছেন। কিন্তু বিদ্যমান ব্যবস্থায় তাঁর মৌলিক অধিকারকে ক্ষুণœ করা হয়েছে বিধায় মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল হিসেবে তিনি দেশের সর্বোচ্চ আদালতের দারস্থ হয়েছেন। আরও জানা যায়, বিগত ২০১২ খ্রি. ভারতের নির্বাচন কমিশনও এমন একটা প্রস্তাব নিয়ে সে দেশের হাই কোর্টে উপস্থাপন করেছিলেন। তারাও অবসরের পরে সরকারি কর্মচারীদের নির্বাচন তথা রাজনীতিতে প্রবেশের জন্য একটা cooling off period -এর দাবি জানিয়েছিলেন। কিন্তু ভারতের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৪-এর সরাসরি পরিপন্থী বা নাগরিকের মৌলিক অধিকারের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিধায় বিষয়টি উচ্চ আদালত থেকে প্রত্যাখ্যাত হয়। ২০১৩ সালে সে দেশের মহামান্য আদালত এ বিষয়ে একটা মতামতও প্রদান করেছিলেন।

৫) ধারণা করা হয়, বাংলাদেশের তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হয়তো বিশেষ কোনো এজেন্ডা ছিল। প্রথমত, তখন তারা যথাসময়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচন দেওয়ারই পক্ষে ছিলেন না। বরং অসংখ্য নেতা-কর্মী ও কর্মচারীকে দীর্ঘ সময়ের জন্য কারাগারে নিক্ষেপ করেছিলেন। সরকারের ভিতরে শুদ্ধাচার ও সুশাসন নিয়ে মাঠে নেমেছিলেন। একপর্যায়ে রাজনৈতিক বিলাসিতার দিকেও পা রাখতে প্রয়াস নিয়েছিলেন। তৎকালীন প্রেক্ষাপট বলে, অনেকটা নিরুপায় হয়েই তারা নির্বাচনী প্রক্রিয়াতে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। এটা এখন পরিষ্কার যে, তারা সামরিক ও বেসামরিক আমলাতন্ত্রের একটা মেধাবী অংশকে অবজ্ঞা ও অবহেলা করেছিলেন মূলত তাদের ক্ষমতাকে নির্বিঘ্ন ও দীর্ঘস্থায়ী করার মানসে। এই উদ্ভট আইনে তারা স্থানীয় সরকার নির্বাচন যেমন- ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা, জেলা পরিষদ, সিটি করপোরেশন এমনকি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনেও কোনোরূপ বারণ বা প্রতিবন্ধকতার কথা বলেননি। শুধু জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের পথে এমন শর্তারোপ করা হয়েছে। অথচ উল্লিখিত পদে নির্বাচিতদের কেউ কেউ মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী বা উপমন্ত্রীর সমমর্যাদায় অভিষিক্ত হচ্ছেন এবং জাতীয় পতাকাসমেত ঘুরে বেড়াচ্ছেন। এতেও প্রতীয়মান হয়, বিশেষ উদ্দেশ্যেই এমন একটা নজিরবিহীন আইনি বাধ্যবাধকতার বেড়াজালে এদেশের অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের আটকে রাখা হয়েছে।

৬) এ বিষয়ে অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীদের দীর্ঘ প্রতিবাদহীন থাকার রহস্যময় কারণ খোঁজার চেষ্টা করেছি। আমার কাছে মনে হয়েছে, সুদীর্ঘ তিন দশক বা তদূর্ধ্ব সময়ের চাকরি জীবনে কর্মচারীদের সামান্য কিছু অংশ (অবশ্যই সবাই নন) জানা-অজানা নানাবিধ অনৈতিক কর্মের সঙ্গে সম্পৃক্ত হন। কারও কারও বেহিসেবী অর্থবিত্তও হয়ে যায়। ফলে অবসরের পরে তাদের আর সেই দৃঢ়তা বা নৈতিক মনোবল থাকে না। বরং আমৃত্যু সরকারের ছায়ায় বা প্রাইভেট কোনো কাজে নিভৃতে নিজেকে জড়িত করে অনেকটা ছদ্মাবরণে নিরিবিলি সময় নিয়ে বেঁচে থাকতে চান। নির্বাচন তা-ও আবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বাসনা করাকে তারা বড় ধরনের ঝুঁকি বলেই মনে করেন। কারণ বর্তমানে এর জন্য প্রয়োজন হয় লক্ষ কোটি টাকা এবং দলীয় রাজনৈতিক সমর্থন বা আশীর্বাদ। যা একজন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীর জন্য খুব সহজ কাজ নয়। তাছাড়া এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া মানে পরোক্ষভাবে তিনিই যেন জানান দেবেন, নির্বাচন করার মতন আর্থিক সংগতি তার রয়েছে।  কাজেই রাজনৈতিক পটভূমিসহ প্রবল আগ্রহ বা সুযোগ থাকা সত্ত্বেও অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীরা এসব নির্বাচনকে সচরাচর এড়িয়ে চলতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।

৭) তিন বছরের এমন নিষেধাজ্ঞায় লাভ কার? সরকারের? রাজনৈতিক দলের? নাকি জনগণের? এমন প্রশ্ন অনেকের কাছ থেকে শোনা যায়। এতে সরকারি কর্মচারী বা রাজকর্মচারীকে বোঝানো হলেও জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সচরাচর কারা প্রার্থী হয়ে থাকেন? অতীতের অভিজ্ঞতা বলে, সরকারের অবসরপ্রাপ্ত উচ্চপদস্থ কর্মচারী ছাড়া অন্যদের এতে আগ্রহী হতে দেখা যায় না। এবং বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে তা-ই বাস্তবতা।

তবে অনেকেই মনে করেন, নিম্নমধ্যবিত্ত বা মধ্যবিত্ত শ্রেণির প্রতিনিধি তথা গ্রামবাংলায় বেড়ে ওঠা দু-চারজন জনপ্রিয় মেধাবী ও সরকারি কর্মে দীর্ঘ অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কর্মচারী নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের প্রত্যাশার কাছাকাছি এসে সেবা প্রদানের সুযোগ পেলে ক্ষতি কী? বরঞ্চ এটা যে কোনো সরকারের জন্য আশীর্বাদ হওয়ারই কথা। এখানে রাজনীতিবিদগণের সঙ্গে দ্বান্দ্বিকতার কোনো অবকাশ নেই। কেউ কারও প্রতিপক্ষ নয়, দিনের শেষে সবাই একই মাটির সন্তান, একই তরণীর যাত্রী। এক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের ভোটাধিকার প্রয়োগ এবং পছন্দকে অগ্রাধিকার দেওয়াই রাষ্ট্রের দায়িত্ব। অন্যদিকে, একটি সচেতন মহলের দাবি হলো, প্রায় কালো আইনের মতো যে আইনটি বর্তমান নির্বাচিত সরকার করেনি তারা এর দায় নিচ্ছে কেন? নির্বাচনে অংশগ্রহণের অবাধ স্বাধীনতা সব নাগরিকের মৌলিক অধিকারের অধীন।  এতে মানবাধিকারের প্রশ্ন জড়িয়ে আছে। তাছাড়া, সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের অভিযাত্রায় এ আইন কখনো সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে না।

                 লেখক : গল্পকার ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি
২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

১৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম