শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৭ মে, ২০২৩

বাজেটে কৃষকের প্রত্যাশা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বাজেটে কৃষকের প্রত্যাশা

‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’-এর ১৭তম বছরের আয়োজন ছিল দেশের চারটি অঞ্চলে। প্রথম আয়োজন যমুনার ওপারে সিরাজগঞ্জে। দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের কৃষকদের বর্তমান সংকট, জাতীয় বাজেটে তাদের প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি নিয়ে কথা হয় সেখানে। দ্বিতীয় আয়োজন যমুনার এপারের জেলা টাঙ্গাইলে। বিশেষ করে এক সময়ের কৃষিতে পিছিয়ে থাকা টিলা অঞ্চলগুলো ছিল সেচবহির্ভূত। সেচ উন্নয়ন কর্মসূচির মাধ্যমে এখন এ অঞ্চলগুলো বাহারি ফল চাষে সমৃদ্ধ হয়ে উঠেছে। পাল্টেছে সেখানকার কৃষকের চাহিদা। তৃতীয় আয়োজন ছিল পদ্মার ওপারের জেলা মাদারীপুরে। পদ্মা সেতু কী পরিবর্তন এনেছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের কৃষকের জীবনে, নতুন কী স্বপ্ন বুনছেন তারা! চতুর্থ আয়োজন ছিল মাছ চাষের রাজধানী খ্যাত ময়মনসিংহে। দেশের পুষ্টি চাহিদা পূরণে যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে মৎস্যশিল্প, সে শিল্প খাতের কান্ডারিদের এবারকার জাতীয় বাজেটে প্রত্যাশা কী? তারই পরিপ্রেক্ষিতে এবারের বাজেটে কৃষকের প্রত্যাশার মূল জায়গাটি খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছি।

কৃষিকে আধুনিক ও লাভজনক করতে সরকারের কার্যকর ভূমিকা প্রশংসনীয়। ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ ভর্তুকিতে কৃষকদের কৃষিযন্ত্র দেওয়া হচ্ছে। ফলে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ ও আধুনিকীকরণের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। তবে ভর্তুকি দেওয়ার পরও কৃষিযন্ত্রের দাম মেটানোর অবস্থা এখনো ক্ষুদ্র ও মাঝারি কৃষকদের নেই। এ ছাড়াও আমাদের দেশের চাষের জমি খন্ড খন্ড, ফলে বড় কৃষিযন্ত্র ব্যবহার কঠিন হয়ে পড়ছে। এ ক্ষেত্রে কৃষকদের দাবি- আমাদের দেশের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি কৃষকের ব্যবহার উপযোগী কৃষিযন্ত্র আমদানি বা দেশে তৈরির ব্যবস্থা নেওয়ার। এবারের বাজেটে কৃষিযন্ত্রের ভর্তুকির সুফল যেন প্রান্তিক কৃষক পর্যন্ত পৌঁছে কৃষক তার সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা প্রত্যাশা করছে।

উন্নত বিশ্বে শতভাগ যান্ত্রিক কৃষিতে বড় বিনিয়োগে কৃষি উৎপাদন ব্যবস্থাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে শিল্পের মাত্রায়। আমাদের জনসম্পদ রয়েছে, আছে উর্বর জমি ও কৃষি উপযোগী আবহাওয়া। ধীরে ধীরে কৃষিতে আগ্রহী হয়ে উঠছেন শিল্পোদ্যোক্তারাও। যার বেশ কিছু নজির আমি ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে তুলে ধরেছি। আমাদের দেশে প্রচুর পরিমাণ খাদ্যশস্য, ফলমূল ও সবজি উৎপাদন হয়। মৌসুমে উদ্বৃত্ত ফসল নষ্ট হয়। ফলে অ্যাগ্রো প্রসেসিংয়ে যাওয়া জরুরি। উপযুক্ত পরিবেশ ও বৈদেশিক বাণিজ্যের নিশ্চয়তা তৈরি করা গেলে ব্যবসায়ীরা কৃষিতে বিনিয়োগ করবেন এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। কারণ কৃষিতে অর্থ বিনিয়োগ করলে টাকা ফেরত পাওয়া যায়-এটা প্রমাণিত। উপযুক্ত কৃষি উৎপাদন ও বাণিজ্যিক পরিবেশ তৈরি হলে এ খাতে বিদেশিরাও বিনিয়োগ করবেন। ভবিষ্যৎ বাণিজ্যই হচ্ছে কৃষি। অন্যদিকে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি)-এর ১৭টির মধ্যে ১০টি লক্ষ্যমাত্রা এবং এর অন্তর্গত ৩৩টি টার্গেটের সঙ্গে কৃষি খাতের সরাসরি সম্পৃক্ততা রয়েছে। ফলে আমাদের মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে কৃষিজ উৎপাদনশীলতা এবং ক্ষুদ্র-পরিসর খাদ্য উৎপাদকদের আয় দ্বিগুণ করা। তাই শুধু কৃষিতে বাজেটে কৃষির জন্য শুধু থোক বরাদ্দ দিলেই হবে না। পরের ১০ থেকে ১৫ বছর কৃষির গতি প্রকৃতি কেমন হবে- তা এখনই ভাবনার ভিতরে এনে ঢেলে সাজাতে হবে।

বাংলাদেশ থেকে কৃষিপণ্য বাইরের দেশে রপ্তানি হয় মূলত এথনিক মার্কেটে (স্থানীয় বাজারে)। আন্তর্জাতিক চেইন সুপারশপগুলোতে বাংলাদেশ থেকে ফল বা সবজি রপ্তানি হয় না। এর মূল কারণ আমরা দীর্ঘদিন উৎপাদনে উত্তম কৃষিচর্চা (গ্যাপ) মানদন্ডগুলো মেনে চলিনি। বলা ভালো এ বিষয়ে আমাদের উদাসীনতা ছিল। গত দুই দশক ধরে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ এর প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে আসছে। আশার কথা বিষয়টি নিয়ে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো সচেতন হয়েছে। কার্যকরী পদক্ষেপ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তবে প্রথমত, সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) ভিত্তিতে আমাদের উৎপাদন করতে হবে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন রপ্তানিযোগ্য কৃষিপণ্য। দ্বিতীয়ত, সরকারের পক্ষ থেকে বিদেশের সরকারের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে কৃষিবাণিজ্যের ধারাকে সচল করতে হবে। এ বিষয়ে সরকারে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনকে মোকাবিলা আজকের বিশ্বে অন্যতম চ্যালেঞ্জ। কৃষির ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সবচেয়ে বেশি। ফলে আগামী পৃথিবীতে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এখনই জলবায়ুসহিষ্ণু ফসল উৎপাদনের দিকে ঝুঁকতে হবে। উপকূলের অনেক অঞ্চলে লবণাক্ততার পরিমাণ বেড়ে চলেছে। এতে ফসলের ক্ষতি হচ্ছে। এসব নিয়ে গবেষণা করে লবণসহিষ্ণু ফসলের জাত উৎপাদন করতে হবে। অনেক অঞ্চলে ধান উৎপাদনে বেশি পানি লাগে। এসব এলাকায় কীভাবে কম পানি দিয়ে ধান উৎপাদন করা যায় সেই উদ্যোগও নেওয়া প্রয়োজন।

কৃষি ক্ষেত্রে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে জীবিকা অভিযোজন কার্যক্রম নিয়ে ভাবতে হবে এখন থেকেই। গ্রামীণ মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নতির লক্ষ্যে সমন্বিত কৃষি উন্নয়নের জন্য বাজেটে সুনির্দিষ্ট বরাদ্দ থাকা প্রয়োজন।

শস্যবীমা ব্যবস্থা দেশের সব এলাকায় স্থায়ী করার জন্য বিশেষ বরাদ্দ প্রয়োজন। কয়েক বছর ধরে আবহাওয়ার অস্বাভাবিক আচরণে কৃষি খাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এবারও কৃষি, উন্নয়ন কাজসহ সব পরিকল্পনায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। এ ক্ষেত্রে শস্যবীমা তথা কৃষিবীমার মাধ্যমে কৃষকদের সুরক্ষা দেওয়ার কথা ভাবা যেতে পারে। বীমার কিস্তি বা প্রিমিয়াম যেন কৃষকের সক্ষমতার ভিতর থাকে। এ বিষয়টি সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে। সরকার ভর্তুকির মাধ্যমে এ কার্যক্রমের একটি উদ্যোগ নিতে পারে।

কৃষকদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতকরণে সুষ্ঠু বাজার ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা প্রয়োজন। কার্যকর ও দক্ষ বাজার ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা ছাড়া কৃষিকে লাভজনক বাণিজ্যিক কৃষিতে রূপান্তর করা যাবে না। কৃষকের ন্যায্যমূল্য পাওয়ার সুযোগ তৈরি করতে সরকারের নানামুখী পদক্ষেপের কথা সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত আছে জাতীয় কৃষি নীতিমালা, ২০১৮- তে। ওই নীতিমালা বা পদক্ষেপগুলো যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা গেলে কৃষিপণ্যের সুষ্ঠু বাজার ব্যবস্থাপনা গড়ে উঠবে। দিনের পর দিন নতুন নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে কৃষি। সেই সঙ্গে বিশ্বব্যাপী উদ্ভাবিত নতুন প্রযুক্তি, ফসলের নতুন নতুন জাত ও চাষ ব্যবস্থা অনেক কিছুরই সমাধান দিচ্ছে। এক্ষেত্রে আমাদের কৃষি গবেষণার গতি ও সুযোগ-সুবিধা রয়ে গেছে গতানুগতিক। পৃথিবীর কৃষি উন্নত দেশগুলো মানসম্মত ও সময়োপযোগী কৃষি গবেষণার জন্য উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভর করে। আমরা এক্ষেত্রেও পিছিয়ে আছি। একদিকে রয়েছে উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও সম্প্রসারণ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব, অন্যদিকে রয়েছে অপ্রতুল অর্থ বরাদ্দসহ নানা সংকট। এই সংকট দূর করতে কৃষি গবেষণায় বিশেষ বরাদ্দ এবং প্রচলিত ব্যবস্থার মধ্যে পরিবর্তন আনা প্রয়োজন।

নতুন কৃষি ও কৃষি প্রযুক্তির সঙ্গে কৃষককে পরিচয় করিয়ে দিতে প্রয়োজন নিত্যনতুন প্রশিক্ষণ। পাশাপাশি কৃষি তথ্যসেবা দ্রুত পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। সরকারের বিভিন্ন অ্যাপের মাঠপর্যায়ে তেমন কার্যকর প্রভাব লক্ষ্য করা যায়নি। এ বিষয়টি নিয়ে ভাবতে হবে। কৃষকের কাছে তথ্যসেবা নিয়ে দ্রুত পৌঁছাতে হবে। দেশের ৪ হাজার ৪৫৭টি ইউনিয়ন পরিষদে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার খোলা হয়েছে। এর মধ্যে ৩ হাজার ৭৭৩টি কেন্দ্রে পূর্ণাঙ্গ মাল্টিমিডিয়া ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু এসব কেন্দ্র ও তাদের কাজ সম্পর্কে কৃষকদের তেমন ধারণা নেই। কৃষক সেখান থেকে কার্যত সেবাও পাচ্ছেন না। দেশের সব ইউনিয়ন তথ্য কেন্দ্রে কৃষি সম্পর্কিত সেবা কার্যক্রম কার্যকরভাবে চালু করতে হবে। ইউনিয়ন তথ্য কেন্দ্রের তথ্য সহায়কের দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তির যথাযথ প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নিতে হবে। সেই সঙ্গে নিয়মিত ভিত্তিতে ইউনিয়ন পরিষদে তথ্যবিষয়ক উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রম পরিচালনায় বিশেষ বরাদ্দ নিশ্চিত করতে হবে। কৃষকের হাতে হাতে মোবাইল ফোন। কৃষকের হাতে স্মার্টফোনের সংখ্যাটাও কম নয়। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে স্মার্টফোনটা ব্যবহার করে কৃষক কৃষিসংক্রান্ত তথ্য কতটুকু নিতে পারছেন? আমাদের জরিপ বলছে- চার অঞ্চলে উপস্থিত কৃষকের ১ শতাংশেরও কম হাতের স্মার্টফোনটি কৃষি তথ্য-উপাত্ত পেতে ব্যবহার করছেন। অথচ এ বিষয়ে সচেতন করলে কৃষি ও আবহাওয়া তথ্য পেয়ে লাভবান হতে পারবেন কৃষক।

পদ্মা সেতু দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলাকে মূল স্রোতের সঙ্গে যুক্ত করেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আশ্বাস দিয়েছিলেন দক্ষিণাঞ্চলে কৃষিভিত্তিক শিল্প স্থাপনে উদ্যোগের। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২০১৪ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে উল্লেখ করেছিল ‘কৃষি পণ্যভিত্তিক শিল্প গড়ে তোলাকে বিশেষভাবে উৎসাহিত করা হবে এবং প্রয়োজনীয় প্রণোদনা দেওয়া হবে।’ এর প্রতিফলন কিছুটা দেখা গেলেও কৃষকের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। কৃষক তাদের উৎপাদিত টমেটো, পেয়ারা প্রভৃতি ফল-ফসলের প্রত্যাশিত দাম না পেয়ে হতাশ হয়েছেন। কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটের বিভিন্ন সেশনে তাদের দাবি ছিল উৎপাদিত পণ্যের ভ্যালু অ্যাড করার জন্য কোনো শিল্পপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করা। সরকারকে এ বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে।

সারা পৃথিবীই প্রযুক্তির কৃষির দিকে অগ্রসর হচ্ছে। কৃষির ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ ও উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারে নিশ্চিত লাভ জেনে শিল্পোদ্যোক্তারা কৃষিতে বিনিয়োগ করতে শুরু করেছেন। সাধারণ কৃষক এ ব্যয়ভার বহন করতে পারবেন না। এক্ষেত্রে কৃষকের জমি হারানোর ভয় যেমন আছে, আছে তার নিজের জমিতেই শ্রমিক হওয়ার আশঙ্কা। সেই ক্ষেত্রে প্রথম থেকেই একটা নীতিমালা তৈরি করা যেতে পারে। যেখানে কৃষক শিল্পোদ্যোক্তার সঙ্গে একটা অংশীদারিত্বমূলক সম্পর্কে যেন থাকতে পারে। চলতি বছর সরকারের ভর্তুকি বৃদ্ধির পরও কৃষক পর্যায়ে সারের দাম বেড়েছে। তার প্রতিফলন খুব একটা চোখে না পড়লেও, সরকার নির্ধারিত মূল্যে সার না পাওয়ার অভিযোগ ছিল সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল ও মাদারীপুরের কৃষকদের। ব্যতিক্রম ছিল ময়মনসিংহে।

তবে সারের ডিলার ব্যবস্থাপনা নিয়ে অসন্তোষ ছিল প্রায় সব জায়গাতেই। সিরাজগঞ্জে উপস্থিত কৃষকদের ৮৫ শতাংশ, টাঙ্গাইলে ৯০ শতাংশ, মাদারীপুরে ৮০ শতাংশ এবং ময়মনসিংহে ৭৫ শতাংশের দাবি ছিল ডিলার ব্যবস্থাপনা নিয়ে নতুন করে ভাবনার। এক সময় সেচের জন্য হাহাকার থাকলেও বর্তমানে সেচ ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে সন্তুষ্ট কৃষক। তবে সেচের জন্য সরকারের ভর্তুকির সুফল সব কৃষক পাচ্ছেন না-এমন অভিযোগ ছিল বেশি।

কৃষি খাতে বিদ্যুতের ব্যবহার নিয়ে কৃষকের সন্তুষ্টি বেড়েছে। সিরাজগঞ্জে উপস্থিত কৃষকদের ৭০ শতাংশ, টাঙ্গাইলে ৭৫ শতাংশ, মাদারীপুরে ৬৫ শতাংশ এবং ময়মনসিংহে ৭৫ শতাংশ কৃষি খাতে বিদ্যুৎ নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। তবে মৎস্য, পোলট্রি ও প্রাণিসম্পদ খাতে ব্যবহৃত বিদ্যুৎ বিল যেন কৃষি খাতে হিসাব করা হয় এমন দাবি ছিল খামারিদের। কৃষিঋণ নিয়ে কৃষকদের প্রতিনিয়ত সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। এ নিয়ে সরকারের বহুমুখী প্রচেষ্টা এখনো সাফল্যের মুখ দেখছে না। চার অঞ্চলের উপস্থিত কৃষকদের অধিকাংশ বলেছেন ব্যাংক থেকে সহজে ঋণ পান না। বাধ্য হয়ে এনজিও থেকে ঋণ নিতে হয়; যেখানে সুদের হার বেশি। উপস্থিত কৃষকের সিরাজগঞ্জে ২ শতাংশ, টাঙ্গাইলে ৫ শতাংশ, মাদারীপুরে ১৫ শতাংশ এবং ময়মনসিংহে ৫ শতাংশ ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পেরেছেন বলে মত দিয়েছেন।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের খামারিরা প্রাণিখাদ্যের দাম বাড়ার বিষয়ে বেশ বিপর্যস্ত। এ বিষয়ে বাজার মনিটরিং বাড়ানোর ও নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানান তারা। ক্ষুদ্র ও মাঝারি পর্যায়ের পোলট্রি শিল্পে আধুনিক যন্ত্রের ব্যবহার নেই বললেই চলে। ফলে দিন দিন লোকসানের মুখোমুখি হতে হচ্ছে তাদের। চার অঞ্চলে উপস্থিত খামারিদের ১ শতাংশেরও কম পোলট্রি শিল্পের আধুনিক যন্ত্র সম্পর্কে জানেন। প্রতি বছরের ন্যায় দুগ্ধখামারিদের অভিযোগ ছিল দুধের দাম না পাওয়া নিয়ে।

হৃদয়ে মাটি ও মানুষ আয়োজিত ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ কার্যক্রম প্রতি বছরই তৃণমূল কৃষকের দাবি-দাওয়া তুলে ধরছে দেশের মানুষ ও নীতিনির্ধারকের কাছে। সেগুলোর প্রতিফলন আমরা জাতীয় বাজেটে অনেকবার দেখেছি। বিশেষ করে সাবেক অর্থমন্ত্রী প্রয়াত আবুল মাল আবদুল মুহিত তাঁর বাজেট ঘোষণায় একাধিকবার এই আয়োজনের কথা উল্লেখ করেছেন।

কৃষকের যৌক্তিক দাবির প্রতিফলন ঘটুক জাতীয় বাজেটে। এর মধ্য দিয়েই রচিত হোক আগামীর কৃষি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।

 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা