শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ জুন, ২০২৩

আমি কি ডরাই সখী ভিখারি রাঘবে

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমি কি ডরাই সখী ভিখারি রাঘবে

স্কুলজীবনে বাংলা ব্যাকরণের কারক ও বিভক্তি পড়ানোর সময় আমাদের আবুল হোসেন স্যারের দরাজ কণ্ঠে প্রথমবার শুনেছিলাম একটি কবিতার লাইন- “আমি কি ডড়াই সখী ভিখারি রাঘবে? পরবর্তীতে মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘মেঘনাদবধ’ শীর্ষক কবিতায় এ বাক্যটি আবার পড়েছি। নিজ আগ্রহে জেনেছি প্রাচীন ভারতের রাজা দশরথের পুত্রদের কাহিনি নিয়ে মহাকবি বাল্মিকী রচিত ‘রামায়ণ’ নামক সংস্কৃত মহাকাব্যে উল্লিখিত উক্তির নেপথ্য ঘটনা বর্ণিত হয়েছে। বর্ণানুসারে লঙ্কা নামক দ্বীপরাজ্যে শত্রুর আক্রমণ ঘটলে রাবণ তার প্রিয় ও তেজস্বী পুত্র মেঘনাদকে কেন্দ্র করে সব যুদ্ধ পরিকল্পনা সাজিয়েছিলেন। কিন্তু নানা ঘটনা ও অঘটনের মধ্য দিয়ে মেঘনাদকে নিরস্ত্র অবস্থায় শিরশ্ছেদের মাধ্যমে হত্যা করে রামের ছোট ভাই লক্ষণ। রাজপ্রাসাদের প্রার্থনা কক্ষে ঘটে যাওয়া এ নির্মম হত্যাকাণ্ডের খবর মুহূর্তেই অন্দরমহলে পৌঁছে যায়। এতে শোকে কাতর মেঘনাদের স্ত্রী প্রমীলা বিলাপ শুরু করে ও ঘটনাস্থলে যেতে চায়। কিন্তু তার সখী বাসন্তী ঘটনাস্থলের বিপজ্জনক পরিস্থিতি, বিশেষত রাঘব তথা রঘুবংশের শত্রুদের কথা তাকে স্মরণ করিয়ে দেয় এবং ঘটনাস্থলে যেতে বারণ করে। এতে বজ্রের মতো গর্জে ওঠে সতী সাবিত্রী স্ত্রী প্রমীলা। তার সাফ জবাব, আমি একাধারে দানবের কন্যা, কুলো বধূ, রাবণের পুত্রবধূ ও মেঘনাদের স্ত্রী। তাইতো তার দৃপ্ত উচ্চারণ- ‘আমি কি ডরাই, সখী, ভিখারি রাঘবে?’

ছাত্রজীবনে পড়া এ ছত্রগুলো একের পর এক স্মরণে এলো সাম্প্রতিক ভিসাবিষয়ক ভেলকিবাজি ও কিছু ভ্রাতা-ভগ্নির ভগ্ন হৃদয়ের ভাবোচ্ছ্বাসের সূত্র ধরে। ভূগোল মতে ভুবনজুড়ে দেশ নামক ১৯৫টি ভূখণ্ড আছে। নিজ ভূখণ্ড ছাড়া অপরাপর ভূখণ্ডে ভ্রমণের জন্য ভিসাই ভরসা। এ ভিসার জন্য নিজ ভূখণ্ডে থাকা ভিন দেশের ভজনালয়ে ভাগ্যান্বেষী দেশীয় ভ্রাতা-ভগ্নিদের ভিড় দেখে রীতিমতো ভিরমি খেতে হয়। তবে নিজ ভূখণ্ডের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য (নিন্দুকদের ভাষায় নিজেদের ভাগ্য ভিজাতে) ভাবিত ভাগ্যবান ভাবুকেরাও ভোজসভার নামে ভালোমানছতা (উপহার) নিয়ে বেশ ভাবসাবের সঙ্গে ভিন দেশিদের ভিটিতে ভিড়েন বটে। ভিসাপ্রত্যাশী সাধারণ ভ্রাতা-ভগ্নির ভাষা এবং দেশের ভাবনায় ভাবিত ভদ্রবেশী ভাবুকের ভাবনা ও ভাষায় ভিন্নতার ভিত্তি দেখা যায়। দেশের ভাবনাই যাদের ভিত্তি বলে ভাবা হয় তাদের অনেকের ভগ্নহৃদয় যেন ভিন দেশ থেকে ভেসে আসা ভিসা সংক্রান্ত ভাষ্যটির ভাবার্থ ভুজঙ্গ তীর হয়ে ভেদ করেছে। ভুঁইফোড় বহু ভূস্বামী নিজ ভূখণ্ড ছেড়ে আমেরিকা নামক ভূখণ্ডে ভোগ-বিলাসের সঙ্গে নিজের ভবিষ্যৎ গড়তে ভবন ক্রয় করেন। ভরণপোষণের জন্য ভূরি ভূরি ভূষণ ভিজিয়েছেন সেই ভূখণ্ডে। ভিসার ভাষ্যমতে সেই ভবন ও ভূখণ্ডের কথা ভুলতে হবে যদি কেউ ভোট কিংবা নির্বাচন নামের ভবসিন্ধু পারাপারের ক্ষেত্র ভন্ডুল করে কিংবা ভদ্রতা ভুলে ভয়ংকর ভাব ধরে। এ ভাষ্যের মধ্যে গোলমালের চিহ্ন দেখেছেন অনেকে। অনেকেই ভয়ংকর রাজনীতিবিদদের মসনদে ভাশুররা আবার ভিড়বেন বলেও ভয়ার্ত ভাষায় ভাষণ দিচ্ছেন।

ভারী ভারী এসব ভাবের কথা ভুলে আসুন ভালো কিছু ভাবী। বাংলাদেশে অবাধ, স্বচ্ছ ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচন করার লক্ষ্যকে সামনে রেখে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গত ২৪ মে ২০২৩ তারিখে তাদের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড ন্যাশনালিটি অ্যাক্ট সেকশন ২১২ (এ) (৩) (সি) (৩সি) অনুসরণ করে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে। এ নীতির আলোকে যুক্তরাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বাংলাদেশিদের মধ্যে যাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করা, নির্বাচন সংক্রান্ত কোনো অবৈধ কাজে সহযোগিতা করা এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে অগ্রহণযোগ্য ও অবমূল্যায়ন করার অভিযোগ পাওয়া যাবে তাদের ভিসা প্রদানে বিরত থাকার সক্ষমতা প্রদান করা হয়। এ নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়তে পারেন বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান বা প্রাক্তন সরকারি কর্মকর্তা তথা সরকারি আমলাবৃন্দ, সরকারি অথবা বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্যবৃন্দ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যবৃন্দ, বিচার কাজে নিয়োজিত বিচারক ও কর্মকর্তা এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যবৃন্দ। এ ঘোষণাপত্রে আরও বলা হয়- যেসব কাজের দ্বারা গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়া বিঘ্নিত, প্রশ্নবিদ্ধ ও অগ্রহণযোগ্য হয়েছে বলে বিবেচিত হবে তার মধ্যে রয়েছে- ভোটে কারচুপি, ভোটারদের ভয় দেখানো, শান্তিপূর্ণ সমাবেশে বাধা প্রদান, রাজনৈতিক দল, ভোটার, সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যমের মতো প্রকাশে বাধা প্রদান ইত্যাদি।

যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের যে কোনো সময় যে কোনো দেশের যে কোনো নাগরিকের ভিসা প্রত্যাখ্যান করতে পারে। তাহলে বাংলাদেশে এমন ঘোষণা কেন দেওয়া হলো এমন প্রশ্নের জবাবে মার্কিন মুখপাত্র বলেন, থ্রি সি পলিসি ঘোষণার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট মার্কিন কর্তৃপক্ষকে ভিসা প্রদান না করার সর্বময় ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে। এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে একটি বার্তাও পৌঁছে দেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। আরেক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপেরও সতর্ক বাণী উচ্চারণ করেন মার্কিন মুখপাত্র। তিনি আরও বলেন, সবচেয়ে বড় কথা হলো- বাংলাদেশের জনগণের কাছে একটি বার্তা পৌঁছে দেওয়া যে, যুক্তরাষ্ট্র একটি অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচনকে সমর্থন করে এবং এ লক্ষ্যে যে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করতে প্রস্তুত রয়েছে। বাংলাদেশের জনগণের কণ্ঠস্বর বা মতামত প্রকাশকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য কারও যদি কোনো কর্মপরিকল্পনা থেকে থাকে তবে তাদের প্রতি এ ভিসানীতি একটি সতর্ক সংকেত ও স্পষ্ট বার্তা যে, যুক্তরাষ্ট্র তাদের ওপর নজর রাখছে। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের নির্বাচনে কারচুপি বা অনিয়ম হবে- এমনটি মনে করে কি না এবং এ ভিসানীতি যে কোনোভাবেই হোক না কেন বাংলাদেশে সরকার ও প্রধানমন্ত্রীর প্রতি সতর্ক বাণী বা সমালোচনা কি না এমন প্রশ্নও উত্থাপিত হয়। জবাবে মার্কিন মুখপাত্র মিলার বলেন, না, আমি মনে করি এটি আমাদের পক্ষ থেকে একটি সংকেত যে আমরা বাংলাদেশে অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচনকে সমর্থন করি এবং দেশে যে কোনো অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করে এমন কাউকে জবাবদিহি করার ক্ষমতা আমাদের আছে।

এ ভিসানীতি সমাজের অপরাপর অংশের প্রতি এবং প্রতিরক্ষা বাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যবৃন্দ, বিচার বিভাগের সদস্যবৃন্দের প্রতিও একটা সতর্ক বার্তা যে, যুক্তরাষ্ট্রের সক্ষমতা রয়েছে এবং দেশটি এ বিষয়ে নজর রাখছে। বাংলাদেশ সংক্রান্ত শেষ প্রশ্নের উত্তরে মিলার স্পষ্টত জানিয়ে দেন- যদি কোনো অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া যায় তাহলে যুক্তরাষ্ট্র যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের ভিসাসংক্রান্ত এমন নীতি ঘোষণার পরপরই দেশটির সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু বাংলাদেশের একটি বেসরকারি টেলিভিশনকে সাক্ষাৎকার প্রদান করেন। এ সাক্ষাৎকারে তিনি দক্ষিণ এশিয়া এবং বিশ্বে এগিয়ে থাকতে হলে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের চর্চা অত্যাবশ্যক বলে মত প্রকাশ করেন। সাম্প্রতিক ভিসানীতি সরকারি এবং বিরোধী দলের ওপর সমভাবে প্রযোজ্য হবে বলে ডোনাল্ড লু স্পষ্টত জানিয়ে দেন। উদাহরণ দিতে গিয়ে তিনি বলেন, বিরোধীদলীয় কোনো সদস্যের বিরুদ্ধে যদি সন্ত্রাস সৃষ্টি এবং ভোটারদের ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগ পাওয়া যায় তবে তাকেও ভিসা প্রদান করা হবে না। একইভাবে যদি দেখা যায় কোনো সরকারি কর্মকর্তা বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কোনো সদস্য ভোটারদের ভয়ভীতি প্রদর্শন, সন্ত্রাস সৃষ্টি বা মত প্রকাশে বাধা প্রদান করছেন তবে তাকেও যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণের অনুমতি দেওয়া হবে না। নতুন এ ভিসানীতির আলোকে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া যাবে তাদের স্ত্রী-সন্তানরাও যুক্তরাষ্ট্রের ভিসাবঞ্চিত হবেন। কোনো সুনির্দিষ্ট ব্যক্তি বা গোষ্ঠী নয়, ভিসানীতিতে উল্লিখিত চারটি অপরাধের যে কোনো একটিতে জড়িত থাকার দায়ে অভিযুক্ত যে কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ চারটি অপরাধ পুনরায় স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, ভোটারদের ভয় প্রদর্শন, ভোটে কারচুপি, মত প্রকাশে হস্তক্ষেপ এবং জনসমাবেশের ওপর বাধা সৃষ্টি করলে, সর্বোপরি সন্ত্রাস সৃষ্টির মাধ্যমে অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করলে বা অগ্রহণযোগ্য করে তুললে এ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

যুক্তরাষ্ট্র প্রদত্ত নীতিমালার আলোকে যারা উল্লিখিত অপরাধের আদেশ প্রদান করবেন অথবা আদিষ্ট হয়ে অপরাধগুলো করবেন, উভয় পক্ষের ওপর সমভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না দেওয়ার নীতি প্রযোজ্য হবে। ডোনাল্ড লু তার ভাষ্য পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, যারা এ ধরনের আদেশ গ্রহণ করবে এবং বাস্তবে তা কার্যকর করতে গিয়ে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করবেন অথবা ভোটারদের ভয় দেখাবেন অথবা ভোটে কারচুপি করবেন তারা সবাই যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা লাভ ও যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণের অযোগ্য হবেন। বিভিন্ন বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করে ডোনাল্ড লু বলেন, এ নীতিমালা বাংলাদেশের সরকার, সুশীল সমাজ এবং জনগণকে একটি অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচন করার ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদানের জন্য প্রণীত হয়েছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের কাছে অতি গুরুত্বপূর্ণ। তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র চায় এ নীতিমালা বাংলাদেশের সরকার, বিরোধী দল ও সুশীল সমাজসহ সবার মধ্যে আলোচনায় অবদান রাখুক, যার ফলে সামনের বছরগুলোতে একটি অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে সহায়ক হবে। বাংলাদেশের জন্য এখন কিছুটা অসুবিধা হলেও এ নির্বাচন আগের যে কোনো নির্বাচনের চেয়ে ভালো হবে এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অর্জন আনন্দের সঙ্গে উদযাপনের উপলক্ষ হবে বলেও মনে করেন ডোনাল্ড লু।

মূলত উল্লিখিত দুটি সূত্রে পাওয়া প্রতিটি বাক্য, এমনকি ক্ষেত্রবিশেষে প্রতিটি শব্দ নিয়েও সব মূলধারা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা, সমালোচনা, ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণের সুনামি শুরু হয়েছে। অতীতে কোনো স্পর্শকাতর বিষয়েও আলোচনায় ছন্দপতন ঘটায় নতুন কোনো উপলক্ষ বা নতুন কোনো ঘটনা বা অঘটন। তবে এবার দিনের পর দিন কিংবা রাতের পর রাত এ বিষয়ে আলোচনা ছাড়িয়ে যেতে পারেনি অন্য কোনো বিষয়। অথচ বাস্তবে বাংলাদেশের প্রায় ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে ১৭ হাজার মানুষ আমেরিকার ভিসা নিয়ে আদৌ চিহ্নিত কি না সন্দেহ। তবে সন্দেহাতীতভাবে যা পরিলক্ষিত হচ্ছে তাহলো দেশের সরকারি ও বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে এ নীতি ঘোষণার পর আচরণ, ভাষা প্রয়োগ ও সার্বিক কর্মকাণ্ডে পরিবর্তন এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আলোচনায় বসেছেন দেশের প্রধান তিন দলের শীর্ষ নেতারা।

এক সময় যে দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশকে ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ বলে উপেক্ষা করেছিলেন আজ সেই দেশের মন্ত্রীরা বাংলাদেশের তৈরি শার্ট, প্যান্ট ও স্যুট পরেই বাংলাদেশে আসেন, নানা বিষয়ে উপদেশসহ গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেন। নানা কারণে রাশিয়া, চীন, জাপান ও ভারতের দৃষ্টিতে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থান এবং বিশ্ব রাজনীতিতে বাংলাদেশের ভূমিকা বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। জাতিসংঘের অধীনে শান্তিরক্ষী প্রেরণ, তৈরি পোশাক, ধান, পাট, আলু, মিঠা পানির মাছ, ফল, শাক-সবজি, ছাগল প্রভৃতি উৎপাদন ও জাহাজ ভাঙা শিল্পের মতো বহু ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পৃথিবীর প্রথম ১০টি দেশের একটি। এদেশের ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী তরুণ বা যুবকের সংখ্যা কিংবা ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সী কর্মজীবীর সংখ্যা পৃথিবীর বহু দেশের মোট জনসংখ্যার চেয়েও বেশি। এমনকি এদেশের প্রশিক্ষিত সেনা, নৌ, বিমান ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য সংখ্যাও পৃথিবীর অনেক দেশের মোট জনসংখ্যার চেয়ে বেশি।

কোনো ভিসার ভেলকি নয়, এদেশের কোটি কোটি শিশুর ভবিষ্যতের স্বার্থেই আমাদের গণতন্ত্র ও সুশাসনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার কোনো বিকল্প নেই। বিদেশিদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাবমুক্ত হয়ে স্বাধীনতা, বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও সুশাসনের জন্য আমরা যে পরিমাণ রক্ত দিয়েছি ও ত্যাগ স্বীকার করেছি তা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। তবে দুর্ভাগ্য হলেও সত্য, আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এসব ইতিহাসের পাশাপাশি এমন ইতিহাসও পড়বে, যেখানে লেখা থাকবে তাদের পূর্বপুরুষরা নিজেদের জাতির পিতা ও একজন রাষ্ট্রপতিকে খুন করেছিল, গ্রেনেড হামলাসহ নানাভাবে হত্যা করতে চেয়েছিল একজন দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রীকে। দুর্নীতির দায়ে জেল খেটেছিল একজন রাষ্ট্রপতি ও একজন প্রধানমন্ত্রী। ইতিহাসে আরও লেখা থাকবে ১/১১ নামক অদ্ভুত শাসনের কুশীলবদের স্থান হয়েছে গণতন্ত্রের সবক দেওয়া একটি দেশে। এক কথায় দেশের ৫০ বছরের ইতিহাসে সব সরকারপ্রধানের ভাগ্যে জুটেছে অপমৃত্যু, জেল বা অপমান। এ জন্যই কি যুগে যুগে শাসকরা ক্ষমতায় আঁকড়ে থাকতে চেয়েছেন? সেই দুর্বলতার সুযোগেই কি ভিসার ভেলকি ভয় ঢুকিয়েছে ভদ্রলোকের ভাবনায়? কী দুর্ভাগ্য আমাদের! সময় এসেছে নিজেদের সমস্যা নিজেরা মিটিয়ে মোড়লদের বলা- ‘আমি কি ডরাই, সখী, ভিখারি রাঘবে?’ আত্মসম্মানে বলিয়ান হয়ে আমরা যদি তা বলতে না পারি তবে মাইকেল মধুসূদনের ‘মেঘনাদবধ’ কাব্যের এ কথাই হয়তো বলতে হবে :

“কি পাপে হারানু আমি তোমা হেন ধনে?

কি পাপ দেখিয়া মোর, রে দারুণ বিধি,

হরিলি এ ধন তুই? হায় রে, কেমনে

সহি এ যাতনা আমি? কে আর রাখিবে

এ বিপুল কুলো-মান এ কাল সমরে!”

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আশুগঞ্জ-আখাউড়া সড়ক
আশুগঞ্জ-আখাউড়া সড়ক
বিপন্ন ব্যাংক খাত
বিপন্ন ব্যাংক খাত
ট্রান্সজেন্ডারিজম : একটি সামাজিক ও নৈতিক সংকট
ট্রান্সজেন্ডারিজম : একটি সামাজিক ও নৈতিক সংকট
সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র
সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র
অবৈধ গ্যাস সংযোগ
অবৈধ গ্যাস সংযোগ
সড়ক কেন মারণফাঁদ
সড়ক কেন মারণফাঁদ
পল্লিসমাজের পুনর্গঠন
পল্লিসমাজের পুনর্গঠন
মায়ের মর্যাদা
মায়ের মর্যাদা
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
এখনো মব জাস্টিস
এখনো মব জাস্টিস
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
সর্বশেষ খবর
হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭
হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া
বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান
দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিংসে আসছেন নতুন বিদেশি কোচ
কিংসে আসছেন নতুন বিদেশি কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার
আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে এক দিনে গ্রেফতার ৬৫
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে এক দিনে গ্রেফতার ৬৫

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা
সোমবার পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
অটোরিকশা থামিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক
এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম
টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের
কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন
বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়
আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ
তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭
ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের
টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর
রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার
জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা
বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন
কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?
অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্ব গ্রহণ করলেন সিলেটের নতুন ডিসি সারওয়ার আলম
দায়িত্ব গ্রহণ করলেন সিলেটের নতুন ডিসি সারওয়ার আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি
নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট
নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার
একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার

শোবিজ

ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী
ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট
ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট

শোবিজ

মায়ের গল্পে তারা
মায়ের গল্পে তারা

শোবিজ

স্পষ্টবাদী বাঁধন
স্পষ্টবাদী বাঁধন

শোবিজ

মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি
মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি

মাঠে ময়দানে

ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও
ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে
৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে

মাঠে ময়দানে

ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট
ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি
সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি

পেছনের পৃষ্ঠা

‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’
‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে দেশ
সবার আগে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে
টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা
রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে রোডম্যাপ খসড়া চূড়ান্ত
আগামী সপ্তাহে রোডম্যাপ খসড়া চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণের ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ
ঋণের ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

আট মামলায় জামিন ইমরান খানের
আট মামলায় জামিন ইমরান খানের

প্রথম পৃষ্ঠা

একি লজ্জা বাফুফের!
একি লজ্জা বাফুফের!

মাঠে ময়দানে

মামলার আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর
মামলার আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি সফরে চীন গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীন গেলেন সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

জাল রিপোর্টে মেডিকেল সনদ, পুলিশ প্রতিবেদন
জাল রিপোর্টে মেডিকেল সনদ, পুলিশ প্রতিবেদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা ফের সংঘর্ষে
ঢাকা ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা ফের সংঘর্ষে

পেছনের পৃষ্ঠা