শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ জুলাই, ২০২৩

ওই দেখা যায় নির্বাচন...

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ওই দেখা যায় নির্বাচন...

ভীষণ মন খারাপ নিয়েই এ লেখাটা লিখতে বসেছি। আমার বাল্যবন্ধু এবং সহপাঠী মাহমুদ হাদী ইন্তেকাল করেছে গত ৮ জুলাই। সকালবেলা খবরটি পেয়েই একেবারে মুষড়ে পড়লাম। ক্লাস ওয়ান থেকে এসএসসি পর্যন্ত একসঙ্গে ছিলাম আমরা। কত স্মৃতি ওর সঙ্গে আমার! পাশাপাশি গ্রামের ছেলে আমরা। তাই বন্ধুত্ব প্রগাঢ় হতে সময় লাগেনি। আমাদের বন্ধুত্বের শিকড় প্রোথিত হয়েছিল বই পড়াকে কেন্দ্র করে। শ্রীনগর পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালীন স্কুল লাইব্রেরি থেকে বই নিয়ে ভাগাভাগি করে পড়তাম আমরা। স্কুলজীবন থেকেই দুজনে ছিলাম রাজনীতির দুই মেরুর বাসিন্দা। আমি বিপ্লবী ছাত্র ইউনিয়নের কর্মী আর হাদী ছাত্রলীগের। তবে রাজনীতির এ বৈপরীত্য আমাদের বন্ধুত্বের মাঝখানে কখনো দেয়াল হতে পারেনি। তর্ক-বিতর্ক হতো, মতান্তর হতো। তবে তা কখনো মনান্তরে রূপ নেয়নি। মনে পড়ে তখন এরশাদবিরোধী আন্দোলন চলছে। শহীদ দিবসের রাতে আমরা দুই বন্ধু একসঙ্গে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ঘুরে বেড়াতাম। হাদীর বুকে ঝুলত বঙ্গবন্ধুর ছবি সংবলিত ব্যাজ, আমার থাকত জিয়াউর রহমানের ছবি। আমি বলতাম, দোস্ত, তুই ১৫ দল, আর আমি ৭ দলের প্রতিনিধি। আমরা দুজনে মিলে ২২ দল। ঐক্য তো হয়েই গেছে। সে ঐক্য হয়েছিল শেষ পর্যন্ত। ১৯৯০-এ এসে। অবশ্য হাদী তখন জীবিকার অন্বেষায় সুদূর জাপানে। সেখানেও সে দলীয় আদর্শের কথা ভোলেনি। বঙ্গবন্ধু পরিষদের জাপান শাখা প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিল। দেশে অবস্থানরত আরেক বন্ধু আলম শহীদের (এক সময়ের ছাত্র ইউনিয়ন নেতা ও পরে অধ্যাপক) মাধ্যমে সংকলন ছাপিয়ে জাপানে নিত। সে সময় আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা জাপান সফরে গেলে ওরা ব্যাপক আয়োজন করেছিল। দেশে ফিরে হাদী সংশ্লিষ্ট হয়েছিল আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে। শ্রীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক ছিল কয়েক বছর। তারপর ধীরে ধীরে রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্ক কমিয়ে দেয়। আওয়ামী লীগ নেতা নূহ্-উল আলম লেনিনের সঙ্গে অগ্রসর বিক্রমপুর নামে একটি সামাজিক সংগঠনে সক্রিয় ছিল আরও কয়েক বছর। তারপর অসুস্থতাজনিত কারণে সবকিছু থেকেই ধীরে ধীরে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছিল। আমার আজকের এ লেখাটি বন্ধু মাহমুদ হাদীকে উৎসর্গিত।

বন্ধু হাদীর মৃত্যুসংবাদ পেয়ে ছুটে গেলাম ওদের গ্রামের বাড়ি হোগলাগাঁওয়ে। সেখানে দেখা হলো বন্ধু আলম শহীদের সঙ্গে। অনেকদিন পর দেখা। আমি পৌঁছেছিলাম দুপুরে। জানাজা হবে বাদ মাগরিব। মাঝখানের এ দীর্ঘ সময়ে নানা স্মৃতিতর্পণ আর কথাবার্তা। আমাদের দেশের যা ট্র্যাডিশন। দু-দশজন মানুষ একত্র হলেই এ কথা সে কথার পরে অবধারিতভাবে মধ্যমণি হয়ে আসন গ্রহণ করে রাজনৈতিক প্রসঙ্গ। বিয়েবাড়ি হোক কিংবা মৃতের বাড়ি, ব্যতিক্রম নেই কোথাও। ঠিক তেমনি হাদীর কাফনে ঢাকা মরদেহের অদূরে বসে আমরা রাজনৈতিক আলোচনায় ব্যস্ত হয়ে পড়লাম। বন্ধু আলম শহীদের প্রশ্ন- দোস্ত বল তো, তোদের দল কি নির্বাচনে যাবে? বললাম, আমার তো কোনো দল নাই। সে হেসে বলল, আরে পুরনোকে কি এত সহজেই ত্যাগ করা যায়? তুই কি জানিস, এখনো কোথাও তোর প্রসঙ্গ উঠলেই মানুষ বলে, কে, ওই বিএনপির মোহন? সো, এত সহজে গন্ধ ছাড়তে পারবে না বন্ধু। আলম শহীদের কথা একেবারে মিথ্যে নয়। যাক সেটা ভিন্ন প্রসঙ্গ। মৃতের বাড়িতে কোনো আলোচনাই জমে না। তাই আমাদের রাজনৈতিক আলোচনাও জমল না।

দলের মূল শক্তি যে তৃণমূল সংগঠন, বিএনপিতে সেখানে এখনো বিরাজ করছে অগোছালো অবস্থা। প্রতিটি জেলায় নেতৃত্বের কোন্দল প্রায় প্রকাশ্য। এমন কোনো জেলা-উপজেলা নেই যেখানে দুই বা ততধিক গ্রুপ পরস্পরের বিরুদ্ধে যুদ্ধংদেহী মনোভাব নিয়ে দাঁড়িয়ে নেই

তবে বন্ধু আলম শহীদের প্রশ্নটি গেঁথে ছিল মনে। হিসাব মতো নির্বাচনের আর বাকি আছে সাকুল্যে ছয় মাস। নির্বাচনী বছরে এ সময়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মকাণ্ড সাধারণত কেন্দ্রীভূত হয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। প্রতিটি আসনে জরিপ চালিয়ে যোগ্য প্রার্থী বের করা, নির্বাচনী ইশতেহার রচনা, যদি জোট করার দরকার হয় সে বিষয়ে সমমনা দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ, নির্বাচনে প্রতিকূল পরিবেশ মোকাবিলার কর্মকৌশল ঠিক করা, সর্বোপরি নির্বাচনী প্রচারাভিযানের কৌশল নির্ধারণ এ সময়ে সবচেয়ে জরুরি কাজ হিসেবে ধরা হয়। মনে আছে, ২০০১ সালে নির্বাচনের প্রায় বছর দেড়েক আগে থেকেই বিএনপি ভোটের প্রস্তুতি নিয়েছিল। বনানীর ‘হাওয়া’ নামের সে বাড়িটিতে চেয়ারপারসনের অফিস স্থাপন করে শুরু হয়েছিল নির্বাচনী প্রস্তুতির কাজ। বলা নিষ্প্রয়োজন সেবার ওই নির্বাচনী প্রচারাভিযানের নেতৃত্বে ছিলেন দলের তৎকালীন ১ নম্বর যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমান। আমরা তার নির্দেশনা মোতাবেক কাজ করেছি। একটি সমন্বিত কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সেবার আওয়ামী লীগের মতো একটি শক্তিধর দলকে পরাজিত করা বিএনপির পক্ষে সম্ভব হয়েছিল।

এবার কি বিএনপির সে রকম কোনো প্রস্তুতি আছে? দলটির শীর্ষনেতারা অবশ্য বলে চলেছেন নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া দলটি অংশ নেবে না। আর সে জন্য তারা এই চলতি মাস থেকেই এক দফার আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। অনেকের কাছে বিদ্যমান সময়টুকু আন্দোলন ও নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য যথেষ্ট নয়। অবশ্য বিএনপি সমর্থকদের কেউ কেউ মনে করেন, সরকার যদি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মেনে নেয়, তাহলে ন্যূনতম সময়ের মধ্যেও বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে, সে প্রস্তুতি তাদের রয়েছে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মধ্যে অনেকেরই ধারণা, মুখে নির্বাচন বর্জন বা প্রতিহত করার কথা বললেও ভিতরে ভিতরে বিএনপি নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এ বিষয়ে গত ৫ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিনের ‘প্রার্থী বাছাই ও ইশতেহারে ব্যস্ত বিএনপি’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্বাচন এবং নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে আন্দোলন প্রস্তুতি একসঙ্গে নিচ্ছে বিএনপি। মাঠের কর্মসূচির পাশাপাশি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পুরোদমে প্রস্তুতি নিচ্ছে দলটি। তলে তলে প্রতিটি আসনে চলছে প্রার্থী বাছাইয়ের কাজও। তৈরি করা হচ্ছে নির্বাচনী ইশতেহার। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিটি আসনের বিপরীতে তিনজন করে প্রার্থী প্রাথমিকভাবে বাছাই করে ৯০০ জনের একটি তালিকা পাঠানো হবে লন্ডনে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পরে সেখান থেকে ৩০০ প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হবে। এ ব্যাপারে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘বিএনপি দেশের একটি বৃহৎ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। তাই গণতান্ত্রিক দলের নির্বাচনের প্রস্তুতি সব সময়ই থাকে। বিএনপিরও আছে। তবে এই মুহূর্তে নির্বাচন নয়, রাজপথের আন্দোলন নিয়ে ভাবছে বিএনপি। নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে শিগগিরই যুগপৎ আন্দোলন শুরু করা হবে।’ বিএনপি মহাসচিবের কথায় একটি সত্য বেরিয়ে এসেছে, তাঁরা আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন এবং সে পরিপ্রেক্ষিতে নির্দলীয় সরকার প্রতিষ্ঠাকে প্রাধান্য দিলেও নির্বাচনের প্রস্তুতিও নিতে শুরু করেছেন। যাতে যে কোনো পরিস্থিতিতে দল নির্বাচনে অবতীর্ণ হতে পারে। অন্তত ২০১৮ সালের মতো অপ্রস্তুত অবস্থায় যাতে অংশ নিতে না হয়। এর আগে গত ১৮ জুনে বাংলাদেশ প্রতিদিন ‘মুখে না, ভিতরে ভোট প্রস্তুতি’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল। তাতেও বলা হয়েছিল, কেন্দ্রীয়ভাবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অধীনে কোনো নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেও বন্ধ নেই দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশীদের নিজ নিজ এলাকায় আগাম প্রস্তুতি কার্যক্রম। দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ বলেছেন, বিএনপি সম্পূর্ণ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। এ দল কখনোই নির্বাচনের বিরুদ্ধে নয়। তবে বিএনপি এবার সেই নির্বাচনে যেতে চায়, যে নির্বাচনে জনগণ তাদের নিজের পছন্দমতো প্রার্থীকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে পারবে। এ জন্যই নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ ১০ দফা দাবিতে আন্দোলন করছি।

নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে বিএনপি আন্দোলন করে আসছে প্রায় এক দশকেরও বেশি সময় ধরে। কিন্তু সেই আন্দোলন চূড়ান্ত কোনো পরিণতি পায়নি। এই এক দশকের আন্দোলনের নিকাশ করতে গেলে ব্যালেন্সশিট মিলবে না মোটেও। কেননা, এ আন্দোলন থেকে বিএনপি অর্জন করতে পারেনি কিছুই। যদিও সরকারের নমনীয় অবস্থানের কারণে গত বছরের শেষ ভাগ থেকে বিএনপির সমাবেশগুলোতে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীর উপস্থিতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সঙ্গত কারণেই সমাবেশে বিপুলসংখ্যক মানুষের উপস্থিতি দলটিকে অধিকতর আস্থাশীল করে তুলেছে এক দফার আন্দোলনে প্রবৃত্ত হওয়ার ক্ষেত্রে। ইতোমধ্যে দলটি ঘোষণা দিয়েছে চলতি জুলাই মাসেই তারা সমমনা দলগুলোকে নিয়ে এক দফার চূড়ান্ত আন্দোলন শুরু করবে। তবে শরিক দলগুলোর সঙ্গে এখনো পুরোপুরি সমঝোতা হয়নি এমন কথা প্রচারিত আছে।

এদিকে একটি রাজনৈতিক দলের মূল শক্তি যে তৃণমূল সংগঠন, বিএনপিতে সেখানে এখনো বিরাজ করছে অগোছালো অবস্থা। প্রায় প্রতিটি জেলায় নেতৃত্বের কোন্দল প্রায় প্রকাশ্য। এমন কোনো জেলা-উপজেলা নেই যেখানে দুই বা ততধিক গ্রুপ পরস্পরের বিরুদ্ধে যুদ্ধংদেহী মনোভাব নিয়ে দাঁড়িয়ে নেই। এরই মধ্যে আবার কোনো কোনো সংসদীয় আসনে আনঅফিশিয়ালি আগামী নির্বাচনের প্রার্থী মনোনয়ন ঘোষণা করা হয়েছে। মনোনীতদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট আসনের বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কমিটি গঠনের। ফলে দেখা দিয়েছে বিশৃঙ্খলা। তেমনি একটি আসন চাঁদপুর-৪ (কচুয়া)। সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ড. এহছানুল হক মিলন এ আসন থেকে দুবার বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন। কিন্তু সেই আসনে হঠাৎ করে ২০১৮ সালে তাকে বাদ দিয়ে একজন আদম ব্যবসায়ীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়; যিনি নির্বাচনের সময় এলাকায় পা রাখার সাহস করেননি। এবারও নাকি তাকে ওপর থেকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়েছে। আর তার পথ নিষ্কণ্টক করতে মিলনকে পদাবনতিসহ নানাভাবে অপদস্থ করা হয়েছে। অথচ ওই আসনে এহছানুল হক মিলন এখনো বিপুল জনপ্রিয় একটি নাম। একই অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে। সেখানে একজন বিতর্কিত ব্যবসায়ীকে নাকি মনোনয়নের আশ্বাসসহ এলাকা গোছানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তিনি নিজের মনের মতো করে এলাকা গোছাতে গিয়ে দলের সাংগঠনিক শক্তি প্রায় ঘুচিয়ে ফেলতে বসেছেন। ফলে এলাকার নিবেদিতপ্রাণ বিএনপি নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ। যে কোনো সময় ঘটতে পারে বিস্ফোরণ।

এক সময় দলটির কেন্দ্রীয় দফতরে কাজ করার সুবাদে সারা দেশেই নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক হয়েছিল আমার। এখনো অনেকের সঙ্গে যোগাযোগ আছে। তাদের কাছ থেকেই নানা ধরনের খবর পাই। গাইবান্ধা, রংপুর, পঞ্চগড়, জয়পুরহাট, নওগাঁ, সিলেট, সুনামগঞ্জ, বরিশাল, পটুয়াখালী, খুলনা, বাগেরহাট সবখানেই একই পরিস্থিতি। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, কেন্দ্রীয় নেতারা আন্দোলনের কথা বললেও তৃণমূল নেতারা আন্দোলনের চেয়ে নির্বাচনের ব্যাপারে প্রস্তুতি নিতে আগ্রহী। আন্দোলনের নামে একত্র করার চেষ্টা হলেও নির্বাচন প্রশ্নে দ্বিধা বা ত্রিধা বিভক্ত হয়ে পড়ছে দলটি।

এ অবস্থা বিদ্যমান রেখে বিএনপি তাদের লক্ষ্যে কতটা এগিয়ে যেতে পারবে তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা অসমীচীন নয়। আর সে জন্যই মানুষ বলাবলি করছে, নির্বাচন তো দেখা যাচ্ছে, কিন্তু বিএনপি সেখানে সাফল্যের সঙ্গে পৌঁছতে পারবে তো?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

এই মাত্র | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম