শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

আশার ছলনে ভুলি, কি ফল লভিনু

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আশার ছলনে ভুলি, কি ফল লভিনু

বাংলা সাহিত্যে একমাত্র সফল মহাকাব্য রচয়িতা, মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত তাঁর নিজের জীবনের উপমা দিয়ে ‘আত্মবিলাপ’ কবিতায় লিখেছিলেন, ‘আশার ছলনে ভুলি কি ফল লভিনু হায়, তাই ভাবি মনে?’

অসাধারণ এবং বিরল প্রতিভা এবং প্রজ্ঞার অধিকারী এই কবি নিজের জীবনে দুরাশার মরীচিকার পেছনে ঘুরে ব্যর্থ হয়ে আক্ষেপ করে যা লিখেছেন, সেটি বোদ্ধা এবং নির্বোধ নির্বিশেষে সবার জন্যই প্রযোজ্য। কিন্তু তারপরও দেখা যায় কিছু স্বল্প প্রজ্ঞার লোক মাইকেলের বাণী মানতে নারাজ। ইদানীং দেখা গেল বিএনপি নামক রাজনৈতিক দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুলসহ অন্য নেতৃবৃন্দ, যাদের সীমিত প্রজ্ঞার লোক বললে ভুল হবে না, তারা এই ভ্রান্ত আশার কুহেলিকা নিয়ে এতই উ™£ান্ত হয়ে পড়েছিলেন, তারা বাস্তবতা নিরীক্ষা করার প্রয়োজন মনে করেননি। তারা নির্বোধের মতোই ধরে নিয়েছিলেন যে, যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেওয়ার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি করে দেবে। সে ভাবনা নিয়ে তাঁরা রাতের ঘুম হারাম করে ঢাকায় অবস্থিত বিভিন্ন দূতাবাসে ধরনা দিচ্ছিলেন। তাঁদের দাবি ছিল তথাকথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া তাঁরা নির্বাচনে যাবেন না। তাঁদের ভ্রান্ত প্রত্যাশা বহু গুণে বেড়ে গেল যখন জানা গেল যে, উজরা জেয়া নামক এক মার্কিন প্রতিমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন। তারা নিশ্চিত হয়েছিলেন যে, সেই মন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারকে বাধ্য করবে বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মেনে নিতে। কিন্তু তারা এটা উপলব্ধি করতে ব্যর্থ হয়েছিলেন, মার্কিন দল আসছে মূলত ইন্দো-প্যাসিফিক এবং ভারত মহাসাগর মুক্ত রাখার যে কৌশল যুক্তরাষ্ট্র হাতে নিয়েছে, সে বিষয়ে বাংলাদেশের ভূমিকা পাওয়ার জন্য, কেননা, যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলে, অবস্থানগত কারণে বাংলাদেশের ভূমিকা অপরিহার্য। একই উদ্দেশ্যে মার্কিন মন্ত্রী ভারতেও গিয়েছিলেন। এটি ঠিক যে, বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে আলাপ করাও তার এজেন্ডায় ছিল, কিন্তু সেটি ছিল আলোচ্যসূচির নিম্ন অবস্থানে।

যাই হোক, বিএনপি নেতাদের নিরাশ করে মার্কিন মন্ত্রী আলোচনার জন্য তাদের ডাকেননি, অথচ তারা নিশ্চিত ছিলেন, তাদের সঙ্গে মার্কিন মন্ত্রী আলাপ করবেন। দাওয়াত না পেয়ে তারা উন্মাদের মতো এদিক-সেদিক দৌড়ঝাঁপ দিতে থাকেন, যে কোনো মূল্যে দাওয়াত আদায় করার জন্য। নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, তারা সব জায়গা থেকে নেতিবাচক জবাব পেয়ে অবশেষে ঢাকার কানাডাস্থ রাষ্ট্রদূতের সঙ্গেও দেখা করেছিলেন, কিন্তু ফল হয়নি। তার চেয়েও বড় কথা মার্কিন মন্ত্রী তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থার উল্লেখই করেননি, সোজা বলেছেন, বাংলাদেশে কীভাবে নির্বাচন হবে, তা বাংলাদেশের মানুষই ঠিক করবেন, এটা বিদেশিদের বিবেচনার বিষয় নয়। তিনি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র দেখতে চায় বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হোক। মন্ত্রী আরও বলেছেন, তাঁরা দেখতে চান নির্বাচনে যেন সহিংসতা না হয়। এ কথাটি যে বিএনপিকে উদ্দেশ করেই বলা হয়েছে, তাতে সন্দেহের অবকাশ নেই। কেননা, অতীতের নির্বাচনে বিএনপি তাদের জ্বালাও-পোড়াও কর্মকা-সহ বহু সহিংসতার আশ্রয় নিয়ে বহু লোককে হত্যা করেছে, পঙ্গু করেছে, কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি ধ্বংস করেছে, যে কথা যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষের অজানা নয়। মার্কিন ভিসানীতি থেকে বিএনপি-জামায়াতের লোকেরা ভেবেছিলেন এটি ক্ষমতায় অবস্থানরত আওয়ামী জোটের বিরুদ্ধে একটি পদক্ষেপ। সেই মনগড়া ধারণাটিও নস্যাৎ করে দিয়ে মার্কিন মন্ত্রী বরং উল্টোটাই বলেছেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত সুষ্ঠু নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সহায়তা করার জন্যই মার্কিন ভিসানীতি। মার্কিন মন্ত্রীর এহেন উক্তি বিএনপি-জামায়াত নেতাদের মাথায় বজ্রাঘাতসম হয়ে আবির্ভূত হয়েছে। তাছাড়া মার্কিন মন্ত্রী একটিবারের জন্যও বলেননি, তারা সব দলের অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেখতে চান। তারা শুধু সুষ্ঠু নির্বাচনের কথাই বলেছেন, অংশগ্রহণমূলক শব্দটি বিএনপি-জামায়াতের সৃষ্টি।

বিএনপি-জামায়াত নেতারা ইউরোপীয় ইউনিয়নের দ্বারস্থ হয়েও খালি হাতে ফিরে এসেছেন। ইউরোপীয় ইউনিয়ন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আমলেই নেয়নি।

এভাবে সব জায়গায় ব্যর্থ হয়ে অবশেষে বিএনপি-জামায়াত নেতারা পরাজয় স্বীকার করে এ কথা বলতে বাধ্য হয়েছেন, বিদেশিদের থেকে কোনো কিছু পাওয়া যাবে না বিধায় তাদের নিজেদের কাজ নিজেদেরই করতে হবে। মার্কিন মন্ত্রীর ঢাকা আগমনের আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা আলমগীর বলেছিলেন, তাঁর দল মার্কিন প্রতিনিধিদের কথা শোনার পর, তাদের হাবভাব দেখে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে। তাঁর এই কথা প্রমাণ করছে যে, তাঁরা বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ সম্পূর্ণরূপে বিদেশিদের ওপর ছেড়ে দিতে চান, যেমনটি মীরজাফর, জগৎশেঠ, ঘষেটি বেগম গং করেছিলেন, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ওপর বাংলার ভবিষ্যতের ভার তুলে দিয়ে। ফখরুল ইসলাম আলমগীর মার্কিন মন্ত্রীকে দেখানোর জন্য ১২ জুলাই যে শোডাউন করেছিলেন, তাতেও কাজ হয়নি। এরপরও মির্জা আলমগীর যা বললেন তা আরও ভয়াবহ। তিনি বলেছেন, গায়ের এবং অস্ত্রের জোরে তারা বর্তমান সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করবেন। তার এ কথার জন্য তিনি নিশ্চিতভাবে রাষ্ট্রদ্রোহিতার দায়ে শাস্তি পেতে পারেন। তা ছাড়া তাঁর এই বক্তব্য প্রমাণ করছে গণতন্ত্রের প্রতি তাদের মোটেও কোনো আকর্ষণ বা সমর্থন নেই। তাঁর ভাষা গণতন্ত্রের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। তাঁদের তত্ত্বাবধায়ক দাবি সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের কারণে যেমন অবান্তর, তেমনি অবান্তর ঘটনাগত কারণেও। সর্বোচ্চ আদালত স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, আমাদের সংবিধান অনুযায়ী অনির্বাচিতদের দ্বারা দেশ শাসনের বিধান নেই বলে, অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অপ্রযোজ্য।

সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের ব্যাপারে অনেকে সংবিধান পরিবর্তনের দাবি করছেন। কিন্তু তাদের জানা উচিত, সংবিধান পরিবর্তনেও সীমাবদ্ধতা রয়েছে এই মর্মে যে, পরিবর্তনের নামে সংবিধানের কোনো মৌলিক স্তম্ভ গুঁড়িয়ে ফেলা যায় না। নির্বাচিতদের দ্বারা শাসন আমাদের সংবিধানের একটি মৌলিক স্তম্ভ হওয়ায়, তা পরিবর্তনের সুযোগ নেই।

আইনি বিষয় ছাড়াও তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতির বিভীষিকা আমরা দেখেছি। সাবেক প্রধান বিচারপতি লতিফুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার দেশে যে তান্ডব সৃষ্টি করেছিল, তার বিস্তারিত সাহাবুদ্দিন সাহেবের (বর্তমানে মহামান্য রাষ্ট্রপতি) তদন্ত প্রতিবেদনে লিপিবদ্ধ রয়েছে। তখন প্রথমত লতিফুর রহমান গংদের নির্দেশনায় এবং প্রত্যক্ষ মদদে শত শত হিন্দু ধর্মের মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল, শত শত গৃহ আগুনে পোড়া হয়েছিল, শত শত নারীকে ধর্ষণ করা হয়েছিল, পুলিশকে বলা হয়েছিল মামলা গ্রহণ না করতে, হাজার হাজার হিন্দুকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছিল। সে সময়ের নির্মমতা বিশ্ব বিবেককে প্রকম্পিত করেছিল, ঢাকা শহরেই বিশ্বের বহু বরেণ্য মানবাধিকার নেতা-কর্মী একত্রিত হয়েছিলেন লতিফুর রহমান এবং পরবর্তীতে খালেদা জিয়ার প্রত্যক্ষ মদদে সংঘটিত মানবাধিকার দলনের প্রতিবাদ করার জন্য। ক্ষমতা পাওয়ার আগেই লতিফুর রহমান তাঁর তথাকথিত ‘হোম ওয়ার্কের’ দ্বারা বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে যে বেআইনি কাজটি করেছিলেন তা ভুলে যাওয়ার নয়। লতিফুর রহমানের এক উপদেষ্টার এক সহোদর চট্টগ্রাম থেকে বিএনপির টিকিটে নির্বাচন করার পরও সেই উপদেষ্টা পদত্যাগ করেননি। গ্রামবাংলার ভাষায় বলতে গেলে বিচারপতি লতিফুর তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থার বারোটা বাজিয়েছিলেন। এরপর বাকি ছিল তেরোটা বাজানোর, যা করেছেন বিএনপি নিযুক্ত রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন। তিনি আইন ভঙ্গ করে নিজেই নিজেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা করেই ক্ষান্ত হননি, তিন মাসের স্থলে দুই বছর ক্ষমতায় অবস্থান করে তত্ত্বাবধায়ক সংক্রান্ত আইনকে টুঁটি চেপে হত্যা করে তিনি তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থার তেরোটা বাজাতে সক্ষম হয়েছিলেন। কয়েকজন উচ্চাভিলাষী সামরিক কর্মকর্তার সহায়তায়, যারা দুর্নীতির সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছেছিলেন এবং পরে কোটি কোটি ডলার পাচার করে বিদেশে পালিয়ে গিয়েছেন। প্রবল জনচাপ না হলে তারা সম্ভবত আরও বহু বছর ক্ষমতা ছাড়তেন না। ভবিষ্যতে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা হলে যে নতুন লতিফুর রহমান বা ইয়াজউদ্দিনের উদয় হবে না, তার নিশ্চয়তা কে দেবে? তাই যারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অবান্তর দাবি তুলছেন, তাদের বোঝা উচিত, এ ধরনের ব্যবস্থা গণতন্ত্র এবং দেশকে ধ্বংস করবে। আজ তারাই তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতির কথা বলছেন যারা নির্বাচনকে ভয় পান এটা জেনে যে, জনগণ তাদের সঙ্গে নেই।

শেষ করার আগে কিশোর কুমার গাওয়া একটি গানের কথা মনে পড়ল। প্রবাদপ্রতিম গীতিকার গৌরী প্রসন্ন মজুমদারের লেখা গানটি হলো, ‘আশা ছিল, ভালোবাসা ছিল, আজ আশা নেই, ভালোবাসা নেই।’ আরও কথা ছিল, ‘আজ এখানে আমার আশার সমাধি, ব্যথা জানাবার ভাষা নেই।’ এ গান গাওয়া ছাড়া মির্জা ফখরুলদের আর পথ রইল না।

সেদিন কালিকা প্রসাদ ভট্টাচার্য নামক এক সর্বজন নন্দিত বাউল দর্শনের গবেষক এবং লোকসংগীত শিল্পীর (তার আকস্মিক প্রয়াণের কিছুদিন আগে নেওয়া) এক সাক্ষাৎকার দেখলাম। গভীর প্রজ্ঞাবান এই প্রয়াত গবেষক বলেছিলেন, তিনি ২০০০ সালে প্রথম যে তিনটি আশা নিয়ে বাংলাদেশে এসেছিলেন, তার সবকটিই পূরণ হয়েছিল, যার একটি ছিল চিরস্মরণীয় বাউল সাধক শাহ আবদুল করিমের (যাকে কালিকা বাবু এক মহামানব বলে আখ্যায়িত করেছেন) সাক্ষাৎ, কেননা তিনি এমন কিছু আশা করেননি, যার বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। কালিকা প্রসাদ বাবু এই বলে শেষ করেছিলেন যে, সব মানুষের আশা এমন হওয়া উচিত যা পূরণ করা সম্ভব। তাঁর মন্তব্য বিশ্লেষণ করলে যা দাঁড়ায় তা হলো- বামন হয়ে চাঁদ ধরার আশা করা উচিত নয়। অথচ আমরা দেখতে পাচ্ছি মির্জা ফখরুল গং তা-ই করার চেষ্টারত ছিলেন, আর সে কারণেই তাদের চেষ্টার গুড়ে বালি পড়েছে।

 

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সর্বশেষ খবর
ভারতে ৪ টিভির সম্প্রচার বন্ধের ব্যাখ্যা চাওয়া হবে : ফয়েজ আহমদ
ভারতে ৪ টিভির সম্প্রচার বন্ধের ব্যাখ্যা চাওয়া হবে : ফয়েজ আহমদ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ফুটবল খেলার বিরোধে খুন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন
গাজীপুরে ফুটবল খেলার বিরোধে খুন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে বগুড়ার দই তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন অভি
মুন্সিগঞ্জে বগুড়ার দই তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন অভি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একাত্মতা জানাতে শাহবাগে জনতার দল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একাত্মতা জানাতে শাহবাগে জনতার দল

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের ৯ নাগরিক আটক
বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের ৯ নাগরিক আটক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত: ১২ ঘণ্টা পর দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রেল চলাচল স্বাভাবিক
জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত: ১২ ঘণ্টা পর দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রেল চলাচল স্বাভাবিক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা ড. এম আলিমউল্যার মৃত্যুবার্ষিকী আজ
আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা ড. এম আলিমউল্যার মৃত্যুবার্ষিকী আজ

৪৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দোষীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দোষীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না’

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আটকের পর ছাড়া পেলেন নেওয়ার্কের মেয়র রাস বারাকা
আটকের পর ছাড়া পেলেন নেওয়ার্কের মেয়র রাস বারাকা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশ রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে’
‘প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশ রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে’

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবির অভিযানে সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের গ্রেফতার ৫
ডিবির অভিযানে সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আপনার ফোনের মেয়াদ শেষ কবে?
আপনার ফোনের মেয়াদ শেষ কবে?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই স্থানে দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত, ১০ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই স্থানে দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত, ১০ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ দল নিয়ে নারী বিশ্বকাপ!
৪৮ দল নিয়ে নারী বিশ্বকাপ!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সনদ নাগরিকের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে : আলী রীয়াজ
জাতীয় সনদ নাগরিকের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশের মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের
সারাদেশের মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে দুধ দিয়ে গোসল যুবকের
অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে দুধ দিয়ে গোসল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেপ্তার
পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ চলছে
শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেডআরএফের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হলেন অধ্যাপক মোর্শেদ
জেডআরএফের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হলেন অধ্যাপক মোর্শেদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব, মা-নবজাতক হাসপাতালে ভর্তি
চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব, মা-নবজাতক হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩
পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন

ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ

শোবিজ