শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

মোদির বিরুদ্ধে বিরোধী দলের মহাজোট

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মোদির বিরুদ্ধে বিরোধী দলের মহাজোট

আগামী বছর ভারতের লোকসভা নির্বাচন হওয়ার কথা মে মাসে। রাজনৈতিক ওয়াকিবহাল মহলের খবর, মোদি এবং আরএসএস নির্বাচন দুই থেকে তিন মাস এগিয়ে নিয়ে আসার কথা ভাবছেন। অর্থাৎ ফেব্রুয়ারি বা মার্চ মাসেও নির্বাচন এগিয়ে আসতে পারে। বিজেপিকে এবার ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী ভারত জোড়ো যাত্রা করেন ছয় মাস ধরে কন্যাকুমারী থেকে কাশ্মীর পর্যন্ত। এ যাত্রায় ভারতে প্রচণ্ড শোরগোল পড়ে। ভারত জোড়ো যাত্রার মধ্যেই হিমাচল ও কর্ণাটক দুটি রাজ্যে নির্বাচন হয়। দুটি রাজ্যই ছিল বিজেপিশাসিত। কংগ্রেস তা কেড়ে নেয়। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার সব গণতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষ দলকে নিয়ে মোদিবিরোধী জোট গঠনের প্রস্তাব নিয়ে সোনিয়া ও রাহুল গান্ধীর সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনার পর কলকাতায় এসে দিদি মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে জোটের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বিভিন্ন রাজ্যে গিয়ে অবিজেপি মুখ্যমন্ত্রী ও আঞ্চলিক দলগুলোর নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপরই তিনি বৈঠক ডাকেন পাটনায়। পাটনা বৈঠকে স্থির হয় দক্ষিণ ভারতে কর্ণাটকের রাজধানী বেঙ্গালুরুতে পরের বৈঠক বসবে। বৈঠকের শুরুতেই সব জায়গায় ঘোঁট পাকিয়ে যায়। বৈঠক ডেকেছিলেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে। বেঙ্গালুরু বৈঠকে স্থির হয় পরবর্তী বৈঠক হবে মহারাষ্ট্রের রাজধানী মুম্বাইয়ে। একই দিনে দিল্লিতে মোদির নেতৃত্বে এনডিএর বৈঠক হয়। বিজেপি দাবি করেছে, তাদের বৈঠকে ৩৬টি আঞ্চলিক দল উপস্থিত ছিল।

বেঙ্গালুরু বৈঠকে যোগ দিয়েছিল ২৪টি দল। বৈঠকের অন্যতম উদ্যোক্তা নীতীশ কুমার বিমান ধারার নাম করে বৈঠক শেষ হওয়ার আগেই পাটনায় ফিরে যান। সেখানে তিনি তার ঘনিষ্ঠ মহলকে যা বলেছেন, তা টিভির পর্দায় উঠে এসেছে। জোটের নাম (ইন্ডিয়া) তার পছন্দ হয়নি। শুরুতেই যখন জট পাকিয়ে গেল, তখন এই জোটের ভবিষ্যৎ কী হবে তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। এ জোট কী শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়িত হবে, নাকি মাঝপথেই ভেঙে যাবে? এই প্রশ্নটিই ওই বৈঠকের পর থেকে রাজনৈতিক মহলে ঘুরছে। বিজেপি ও আরএসএস নেতৃত্ব যে মমতার সঙ্গে সেটিং করেছে, তাও এখন প্রকাশ্যে এসে গেছে। গুঞ্জন চলছে দাদা দিদিকে বলেছেন- তুমি না থাকলে বিজেপি কোনো দিন ভারতে ক্ষমতায় আসার স্বপ্নই দেখত না। ১৯৯৮ সালে কংগ্রেস ভেঙে বেরিয়ে এসে বিজেপিকে তুমি প্রথম ক্ষমতায় এনেছ। তোমার কাছে আমাদের দায়বদ্ধতা আছে। বেঙ্গালুরু বৈঠকের আগে মমতা বলেছিলেন, তার পায়ের চোটের কারণে তিনি সোনিয়া গান্ধীর নৈশভোজে থাকতে পারবেন না। কিন্তু বৈঠকের মধ্যে কোথাও মনে হয়নি তার পায়ে চোট রয়েছে। এমনকি বৈঠকের আগের দিন তিনি ভোজসভায়ও যোগ দিয়েছেন। এবার দেখা যাক বেঙ্গালুরু বৈঠকের পর কী হলো।

মঙ্গলবার বেঙ্গালুরুতে বিরোধী জোটের দ্বিতীয় বৈঠকে মমতা ব্যানার্জি প্রথমেই গিয়ে যে আসনে বসেন, সেখানে বসার কথা ছিল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের। উদ্যোক্তারা সে রকমভাবেই আসন-বিন্যাস করেছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী জেনেবুঝেই সেই আসনে গিয়ে প্রথমেই বসে পড়েন। এ ঘটনার আকস্মিকতায় অপ্রস্তুত হয়ে পড়েন শীর্ষ উদ্যোক্তারা। একে অপরের মুখ চাওয়াচাউয়ি করতে থাকেন। বৈঠকের পৌরোহিত্য করার কথা ছিল যে মল্লিকার্জুনের তাঁর জায়গা হয় অন্যান্য বিরোধী দল নেতাদের মধ্যে। বলাই বাহুল্য, এই বৈঠকের উদ্যোক্তা ছিল কংগ্রেস। আর মল্লিকার্জুন খাড়গে সেই কংগ্রেসেরই সভাপতি।

বৈঠক পরিচালনা করার কথা ছিল মল্লিকার্জুনের। কিন্তু বৈঠকের শুরুতেই মমতা ব্যানার্জি হাতে মাইক নিয়ে কথা বলতে শুরু করেন। কারও সঙ্গে কোনোরকম আলোচনা না করেই জোটের নাম ‘ইন্ডিয়া’ ঘোষণা করে দেন। এ ঘটনায় উপস্থিত বিরোধী দলনেতারা দৃশ্যত বিস্মিত হন। কিন্তু সৌজন্যের খাতিরে কেউই মমতাকে নিবৃত্ত করেননি। সৌজন্যের খাতিরেই তাঁর নতুন নামের প্রস্তাবও মেনে নেন সবাই। সৌজন্য ছাড়াও তাদের মাথায় ছিল, যদি ক্ষিপ্ত হয়ে নতুন কিছু করে বসেন মমতা। ফলে শুরুতেই সভার মূল উদ্যোক্তাদের পরিকল্পনা বানচাল হয়ে যায়। সে কারণেই সভা চলাকালীন, বিশেষ করে মমতার বক্তব্যের সময় সভাস্থলজুড়ে গুঞ্জন চলতে থাকে।

বৈঠকের শুরুতেই মমতাকে নিয়ে সবার সংশয় ছিল। তিনি যে আসলে বিজেপির চর হয়ে বৈঠকে ঢুকতে চাইছেন, সে ব্যাপারে সবাই যে ওয়াকিবহাল ছিলেন, তা বলাই বাহুল্য। এই প্রেক্ষাপটে মমতার এই অতি সক্রিয় ভূমিকা দেখে সবাই যৎপরোনাস্তি তাজ্জব এবং ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। সভা শেষ হওয়ার পর বেশ কয়েকজন নেতাকে বলতে শোনা যায়- পরের বৈঠকে আগে থেকেই মমতার ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে, যাতে তিনি এসেই মঞ্চের দখল নিয়ে নিতে না পারেন।

১৯ বছর পর ইতিহাসের পাতায় চলে গেল ইউপিএ (ইউনাইটেড প্রোগ্রেসিভ অ্যালায়েন্স)। তবে বদলাল না ‘লক্ষ্য’। ২০০৪ সালের লোকসভা ভোটের পরে কংগ্রেস নেতৃত্বে জাতীয় স্তরে যে বিজেপিবিরোধী জোট তৈরি হয়েছিল, মঙ্গলবার বেঙ্গালুরুতে তার কার্যত অবলুপ্তি ঘটল। বিজেপি বিরোধিতার উদ্দেশ্যেই আত্মপ্রকাশ করল নতুন জোট- ‘ইন্ডিয়া’ (ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টাল ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স)। যার নামকরণে তৃণমূল নেত্রী মমতার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ বলে বিরোধী শিবির সূত্রের খবর। বেঙ্গালুরু বৈঠকে হাজির তৃণমূলের রাজ্যসভার দলনেতা ডেরেক ও’ব্রায়েন মঙ্গলবার বলেন, “সোমবার রাতে সোনিয়া গান্ধীর নৈশভোজের আগেই বৈঠকে কার্যত চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছিল নতুন জোটের নাম।” তিনি জানান, ওই বৈঠকে প্রথম বক্তা ছিলেন মমতা। শেষ বক্তা রাহুল। তৃণমূল নেত্রী তাঁর বক্তৃতায় বিরোধী জোটের নাম ‘ইন্ডিয়া’ প্রস্তাব করেন। এরপর অরবিন্দ কেজরিওয়াল, শারদ পাওয়ার, অখিলেশ যাদব, উদ্ধব ঠাকরে, মেহবুবা মুফতিরা সমর্থন করেন মমতার প্রস্তাব। শেষ বক্তা রাহুল জানান, তৃণমূল নেত্রী যে নাম প্রস্তাব করেছেন তাতে তাঁর পূর্ণ সমর্থন রয়েছে।

তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, বিরোধী জোটের নাম দেওয়ার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা ছিল দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। বেঙ্গালুরুর বৈঠকে ছিলেন তিনিও। বস্তুত, বিরোধী জোটের বৈঠক ঘিরে সোমবার রাত থেকেই নানা নতুন সমীকরণের খণ্ডচিত্র দেখছিল পাটনা। মঙ্গলবারের দুপুরের সাংবাদিক বৈঠক আবার প্রমাণ করল সেই পুরনো আপ্তবাক্যের সারবত্তা; ‘পলিটিক্স মেক্স স্ট্রেঞ্জ বেডফেলোজ’ (যার অর্থ, রাজনীতি বিচিত্র সঙ্গী তৈরি করে)! যে সাংবাদিক বৈঠকে, নতুন জোটের নাম নিয়ে দ্বিতীয় বক্তা মমতা বললেন, “পারলে আমাদের হারাও।” প্রশ্ন তুললেন, “এনডিএ কি পারবে ইন্ডিয়া (বিরোধীদের নয়া জোট)-কে চ্যালেঞ্জ করতে? বিজেপি কি পারবে?” একই সুরে পঞ্চম বক্তা রাহুল বললেন, “যখনই কেউ ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে লড়েছে, হেরে গিয়েছে।”

ঘটনাচক্রে, মঙ্গলবারই দিল্লির অশোক হোটেলে ছিল বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএর বৈঠক। বিজেপির আয়োজনে ৩৮টি রাজনৈতিক দলের সেই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিরোধী জোটকে আক্রমণ করে বলেছেন, “ওটা তো দুর্নীতি এবং পরিবারতন্ত্রের জোট।” ঘটনাচক্রে, পেছনেই তখন বসে কয়েক হাজার কোটি টাকার সেচ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী তথা এনসিপি প্রধান শারদ পাওয়ারের বিদ্রোহী ভাইপো অজিত পাওয়ার। সে রাজ্যে প্রচারে গিয়ে একদা যাঁর বিরুদ্ধে তোপ দেগেছিলেন। বলেছিলেন, “এনসিপি মানে ন্যাচারালি করাপ্ট পার্টি।” রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের একাংশ বলছেন, রাজনৈতিক অবস্থান এবং মতাদর্শের দিক থেকে ভিন্ন অবস্থানে থাকা বিভিন্ন দল শুধু মোদি বিরোধিতাকে পুঁজি করেই যে একমঞ্চে এসেছে তা বুঝতে পেরেছেন প্রধানমন্ত্রী। আর সে কারণে গোড়া থেকেই আক্রমণাত্মক তিনি?

২৩ জুন পাটনায় বিরোধী জোটের বৈঠকে ছিল ১৫টি দল। মঙ্গলবার সেই তালিকা বেড়ে হলো ২৬। এই দলগুলো হলো- কংগ্রেস তৃণমূল, ডিএমকে, আম আদমি পার্টি (আপ), জনতা দল (ইউনাইটেড) বা জেডিইউ, রাষ্ট্রীয় জনতা দল (আরজেডি), ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা (জেএমএম), এনসিপি (শারদ), শিবসেনা (উদ্ধব), সমাজবাদী পার্টি, রাষ্ট্রীয় লোকদল, আপনা দল (কামেরাওয়াদি), ন্যাশনাল কনফারেন্স, পিডিপি, সিপিএম, সিপিআই, সিপিআই (এমএল) লিবারেশন, আরএসপি, ফরওয়ার্ড ব্লক, এমডিএমকে, ভিসিকে, কেডিএমকে, এমএমকে, ইন্ডিয়ান ইউনিয়ন মুসলিম লিগ, কেরল কংগ্রেস (মণি) এবং কেরল কংগ্রেস (জোসেফ)।

মঙ্গলবার বেঙ্গালুরুতে হলো দ্বিতীয় বৈঠক। বৈঠকের প্রথম বক্তা, কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে জানিয়েছেন, পরবর্তী বৈঠক হবে মহারাষ্ট্রের রাজধানী মুম্বাইয়ে। অর্থাৎ এই প্রথম বিজেপি জোটশাসিত কোনো রাজ্যে বিরোধীদের বৈঠক হবে। ঘটনাচক্রে ওই রাজ্যেই উদ্ধব ঠাকরের শিবসেনা এবং শারদের এনসিপি-কে ভেঙে এনডিএর কলেবর বৃদ্ধি করেছে বিজেপি।

নাম বদল হলেও নয়া জোটের চেয়ারপারসন বা আহ্বায়ক পদ আপাতত ঘোষণা করা হয়নি বেঙ্গালুরুতে। মুম্বাইয়ের বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হতে পারে বলে বিরোধী জোটের তরফে ইঙ্গিত মিলেছে মঙ্গলবার। ক্ষমতা হারানোর পরে মহারাষ্ট্রে কংগ্রেস-এনসিপি (শারদ)-শিবসেনা (উদ্ধব)-কে গিয়ে গঠিত ‘মহা বিকাশ অঘাড়ি’ জোট কিছুটা ছন্নছাড়া হয়ে পড়েছে। এ পরিস্থিতিতে বিআর আম্বেদকরের নাতি তথা সাবেক সংসদ সদস্য প্রকাশ আম্বেদকরের নেতৃত্বাধীন ‘ভারিপা বহুজন মহাসংঘ’ এবং আরও কিছু ছোট দলকে দেখা যেতে পারে।

বিরোধী জোটের নেতাদের আলোচনার শেষে আয়োজিত সাংবাদিক বৈঠকে সঞ্চালক ছিলেন কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের পরেই বক্তৃতার জন্য মমতাকে আমন্ত্রণ জানান তিনি। বক্তব্যের সূচনাতেই খাড়গে-সহ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের শুভেচ্ছা জানান মমতা। সেখানে খাড়গে থেকে সিপিআই সাধারণ সম্পাদক ডি রাজা পর্যন্ত অনেকেরই নাম করেন তিনি। তবে সিপিএম সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি সাংবাদিক বৈঠকে হাজির থাকলেও তাঁর নাম উচ্চারণ করেননি মমতা। তবে তাৎপর্যপূর্ণভাবে রাহুলকে তিনি সম্বোধন করেন ‘প্রিয় রাহুল গান্ধী’ বলে।

ভারত বাঁচানোর লক্ষ্যেই লড়বে ‘ইন্ডিয়া’। শেষ পর্যন্ত জিতবে ‘ইন্ডিয়া’-ই। এই প্রত্যয় নিয়েই মঙ্গলবার বেঙ্গালুরুতে শেষ হলো বিজেপিবিরোধী দলগুলোর দুই দিনের বৈঠক। এই বৈঠক থেকেই বিজেপির বিরুদ্ধে একযোগে লড়াইয়ের সুর বেঁধে দেওয়া হয়েছে। ঠিক হয়েছে, ‘ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টাল ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স’ বা ‘ইন্ডিয়া’ নামেই বিজেপির হাত থেকে দেশ, গণতন্ত্র এবং সংবিধান বাঁচানোর স্বার্থে লড়াই চালাবে ২৬ দল। ‘ভারতের ভাবনাকে’ রক্ষা করাই মূল ভাবনা। সেই জন্যই কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ নয়, বিজেপির বিরুদ্ধে ‘ইন্ডিয়া’ নামের মঞ্চে একাট্টা হয়ে লড়াইয়ে সহমত পোষণ করেছেন ২৬ দলের নেতৃবৃন্দ। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর ব্যাখ্যা, “এই লড়াই ‘ইন্ডিয়া’ বনাম নরেন্দ্র মোদির।” সোমবার প্রাথমিক আলোচনার পর মঙ্গলবার চার ঘণ্টা ধরে বৈঠক করেন বিরোধী নেতারা। এই বৈঠকেই দেশকে রক্ষার স্বার্থে যৌথ প্রস্তাবও নেওয়া হয়েছে। এরই পাশাপাশি ঠিক হয়েছে, এই মঞ্চকে এগিয়ে নিয়ে যেতে ১১ সদস্যের সমন্বয় কমিটি গঠন করা হবে। একই সঙ্গে প্রচার ও অন্যান্য কর্মসূচি রূপায়ণের দায়িত্বে থাকবে একটি সম্পাদকমণ্ডলী। এই সম্পাদকমণ্ডলী কাজ করবে দিল্লি থেকে। পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয়ে পৃথক পৃথক কমিটি গঠন করা হবে। আর ‘ইন্ডিয়া’র পরবর্তী বৈঠক হবে মুম্বাইয়ে। সেখানেই সমন্বয় কমিটি এবং সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্যদের নাম ঠিক করা হবে।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুশান্তের পর টার্গেট কার্তিক!
সুশান্তের পর টার্গেট কার্তিক!

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানের মহানায়ক তারেক রহমান: খোরশেদ
গণঅভ্যুত্থানের মহানায়ক তারেক রহমান: খোরশেদ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নওগাঁয় বৃক্ষরোপণ
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নওগাঁয় বৃক্ষরোপণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে ভাইয়ের হাতে বোন খুন
ফটিকছড়িতে ভাইয়ের হাতে বোন খুন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমাজে সাম্য-ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
সমাজে সাম্য-ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নিহত ১
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নিহত ১

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিমাচলে বৃষ্টি, ধস আর বানে ৭২ জনের মৃত্যু
হিমাচলে বৃষ্টি, ধস আর বানে ৭২ জনের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী নেতাকর্মীরা স্থানীয় সরকারকে দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছিল : প্রিন্স
আওয়ামী নেতাকর্মীরা স্থানীয় সরকারকে দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছিল : প্রিন্স

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিহত যুবকের মরদেহ তিন মাস পর ফেরত দিলো বিএসএফ
নিহত যুবকের মরদেহ তিন মাস পর ফেরত দিলো বিএসএফ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আসছে না ভারত, সিরিজ পিছিয়ে গেল ১৩ মাস
বাংলাদেশে আসছে না ভারত, সিরিজ পিছিয়ে গেল ১৩ মাস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের জন্য হেফাজতে ইসলামের দোয়া মাহফিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের জন্য হেফাজতে ইসলামের দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে ২৪৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে ২৪৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় ট্রেনের ধাক্কায় রিকশাচালকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনের ধাক্কায় রিকশাচালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’
‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে ইয়েস কার্ড পেল ৪০ সাঁতারু
চাঁদপুরে ইয়েস কার্ড পেল ৪০ সাঁতারু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে শ্রমিকদলের গণসংযোগ
৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে শ্রমিকদলের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দুস্তানের পানি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে : রাশেদ প্রধান
হিন্দুস্তানের পানি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে : রাশেদ প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে বসুন্ধরা শুভসংঘের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
নাটোরে বসুন্ধরা শুভসংঘের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ
জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া
সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে