শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

মোদির বিরুদ্ধে বিরোধী দলের মহাজোট

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মোদির বিরুদ্ধে বিরোধী দলের মহাজোট

আগামী বছর ভারতের লোকসভা নির্বাচন হওয়ার কথা মে মাসে। রাজনৈতিক ওয়াকিবহাল মহলের খবর, মোদি এবং আরএসএস নির্বাচন দুই থেকে তিন মাস এগিয়ে নিয়ে আসার কথা ভাবছেন। অর্থাৎ ফেব্রুয়ারি বা মার্চ মাসেও নির্বাচন এগিয়ে আসতে পারে। বিজেপিকে এবার ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী ভারত জোড়ো যাত্রা করেন ছয় মাস ধরে কন্যাকুমারী থেকে কাশ্মীর পর্যন্ত। এ যাত্রায় ভারতে প্রচণ্ড শোরগোল পড়ে। ভারত জোড়ো যাত্রার মধ্যেই হিমাচল ও কর্ণাটক দুটি রাজ্যে নির্বাচন হয়। দুটি রাজ্যই ছিল বিজেপিশাসিত। কংগ্রেস তা কেড়ে নেয়। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার সব গণতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষ দলকে নিয়ে মোদিবিরোধী জোট গঠনের প্রস্তাব নিয়ে সোনিয়া ও রাহুল গান্ধীর সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনার পর কলকাতায় এসে দিদি মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে জোটের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বিভিন্ন রাজ্যে গিয়ে অবিজেপি মুখ্যমন্ত্রী ও আঞ্চলিক দলগুলোর নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপরই তিনি বৈঠক ডাকেন পাটনায়। পাটনা বৈঠকে স্থির হয় দক্ষিণ ভারতে কর্ণাটকের রাজধানী বেঙ্গালুরুতে পরের বৈঠক বসবে। বৈঠকের শুরুতেই সব জায়গায় ঘোঁট পাকিয়ে যায়। বৈঠক ডেকেছিলেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে। বেঙ্গালুরু বৈঠকে স্থির হয় পরবর্তী বৈঠক হবে মহারাষ্ট্রের রাজধানী মুম্বাইয়ে। একই দিনে দিল্লিতে মোদির নেতৃত্বে এনডিএর বৈঠক হয়। বিজেপি দাবি করেছে, তাদের বৈঠকে ৩৬টি আঞ্চলিক দল উপস্থিত ছিল।

বেঙ্গালুরু বৈঠকে যোগ দিয়েছিল ২৪টি দল। বৈঠকের অন্যতম উদ্যোক্তা নীতীশ কুমার বিমান ধারার নাম করে বৈঠক শেষ হওয়ার আগেই পাটনায় ফিরে যান। সেখানে তিনি তার ঘনিষ্ঠ মহলকে যা বলেছেন, তা টিভির পর্দায় উঠে এসেছে। জোটের নাম (ইন্ডিয়া) তার পছন্দ হয়নি। শুরুতেই যখন জট পাকিয়ে গেল, তখন এই জোটের ভবিষ্যৎ কী হবে তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। এ জোট কী শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়িত হবে, নাকি মাঝপথেই ভেঙে যাবে? এই প্রশ্নটিই ওই বৈঠকের পর থেকে রাজনৈতিক মহলে ঘুরছে। বিজেপি ও আরএসএস নেতৃত্ব যে মমতার সঙ্গে সেটিং করেছে, তাও এখন প্রকাশ্যে এসে গেছে। গুঞ্জন চলছে দাদা দিদিকে বলেছেন- তুমি না থাকলে বিজেপি কোনো দিন ভারতে ক্ষমতায় আসার স্বপ্নই দেখত না। ১৯৯৮ সালে কংগ্রেস ভেঙে বেরিয়ে এসে বিজেপিকে তুমি প্রথম ক্ষমতায় এনেছ। তোমার কাছে আমাদের দায়বদ্ধতা আছে। বেঙ্গালুরু বৈঠকের আগে মমতা বলেছিলেন, তার পায়ের চোটের কারণে তিনি সোনিয়া গান্ধীর নৈশভোজে থাকতে পারবেন না। কিন্তু বৈঠকের মধ্যে কোথাও মনে হয়নি তার পায়ে চোট রয়েছে। এমনকি বৈঠকের আগের দিন তিনি ভোজসভায়ও যোগ দিয়েছেন। এবার দেখা যাক বেঙ্গালুরু বৈঠকের পর কী হলো।

মঙ্গলবার বেঙ্গালুরুতে বিরোধী জোটের দ্বিতীয় বৈঠকে মমতা ব্যানার্জি প্রথমেই গিয়ে যে আসনে বসেন, সেখানে বসার কথা ছিল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের। উদ্যোক্তারা সে রকমভাবেই আসন-বিন্যাস করেছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী জেনেবুঝেই সেই আসনে গিয়ে প্রথমেই বসে পড়েন। এ ঘটনার আকস্মিকতায় অপ্রস্তুত হয়ে পড়েন শীর্ষ উদ্যোক্তারা। একে অপরের মুখ চাওয়াচাউয়ি করতে থাকেন। বৈঠকের পৌরোহিত্য করার কথা ছিল যে মল্লিকার্জুনের তাঁর জায়গা হয় অন্যান্য বিরোধী দল নেতাদের মধ্যে। বলাই বাহুল্য, এই বৈঠকের উদ্যোক্তা ছিল কংগ্রেস। আর মল্লিকার্জুন খাড়গে সেই কংগ্রেসেরই সভাপতি।

বৈঠক পরিচালনা করার কথা ছিল মল্লিকার্জুনের। কিন্তু বৈঠকের শুরুতেই মমতা ব্যানার্জি হাতে মাইক নিয়ে কথা বলতে শুরু করেন। কারও সঙ্গে কোনোরকম আলোচনা না করেই জোটের নাম ‘ইন্ডিয়া’ ঘোষণা করে দেন। এ ঘটনায় উপস্থিত বিরোধী দলনেতারা দৃশ্যত বিস্মিত হন। কিন্তু সৌজন্যের খাতিরে কেউই মমতাকে নিবৃত্ত করেননি। সৌজন্যের খাতিরেই তাঁর নতুন নামের প্রস্তাবও মেনে নেন সবাই। সৌজন্য ছাড়াও তাদের মাথায় ছিল, যদি ক্ষিপ্ত হয়ে নতুন কিছু করে বসেন মমতা। ফলে শুরুতেই সভার মূল উদ্যোক্তাদের পরিকল্পনা বানচাল হয়ে যায়। সে কারণেই সভা চলাকালীন, বিশেষ করে মমতার বক্তব্যের সময় সভাস্থলজুড়ে গুঞ্জন চলতে থাকে।

বৈঠকের শুরুতেই মমতাকে নিয়ে সবার সংশয় ছিল। তিনি যে আসলে বিজেপির চর হয়ে বৈঠকে ঢুকতে চাইছেন, সে ব্যাপারে সবাই যে ওয়াকিবহাল ছিলেন, তা বলাই বাহুল্য। এই প্রেক্ষাপটে মমতার এই অতি সক্রিয় ভূমিকা দেখে সবাই যৎপরোনাস্তি তাজ্জব এবং ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। সভা শেষ হওয়ার পর বেশ কয়েকজন নেতাকে বলতে শোনা যায়- পরের বৈঠকে আগে থেকেই মমতার ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে, যাতে তিনি এসেই মঞ্চের দখল নিয়ে নিতে না পারেন।

১৯ বছর পর ইতিহাসের পাতায় চলে গেল ইউপিএ (ইউনাইটেড প্রোগ্রেসিভ অ্যালায়েন্স)। তবে বদলাল না ‘লক্ষ্য’। ২০০৪ সালের লোকসভা ভোটের পরে কংগ্রেস নেতৃত্বে জাতীয় স্তরে যে বিজেপিবিরোধী জোট তৈরি হয়েছিল, মঙ্গলবার বেঙ্গালুরুতে তার কার্যত অবলুপ্তি ঘটল। বিজেপি বিরোধিতার উদ্দেশ্যেই আত্মপ্রকাশ করল নতুন জোট- ‘ইন্ডিয়া’ (ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টাল ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স)। যার নামকরণে তৃণমূল নেত্রী মমতার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ বলে বিরোধী শিবির সূত্রের খবর। বেঙ্গালুরু বৈঠকে হাজির তৃণমূলের রাজ্যসভার দলনেতা ডেরেক ও’ব্রায়েন মঙ্গলবার বলেন, “সোমবার রাতে সোনিয়া গান্ধীর নৈশভোজের আগেই বৈঠকে কার্যত চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছিল নতুন জোটের নাম।” তিনি জানান, ওই বৈঠকে প্রথম বক্তা ছিলেন মমতা। শেষ বক্তা রাহুল। তৃণমূল নেত্রী তাঁর বক্তৃতায় বিরোধী জোটের নাম ‘ইন্ডিয়া’ প্রস্তাব করেন। এরপর অরবিন্দ কেজরিওয়াল, শারদ পাওয়ার, অখিলেশ যাদব, উদ্ধব ঠাকরে, মেহবুবা মুফতিরা সমর্থন করেন মমতার প্রস্তাব। শেষ বক্তা রাহুল জানান, তৃণমূল নেত্রী যে নাম প্রস্তাব করেছেন তাতে তাঁর পূর্ণ সমর্থন রয়েছে।

তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, বিরোধী জোটের নাম দেওয়ার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা ছিল দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। বেঙ্গালুরুর বৈঠকে ছিলেন তিনিও। বস্তুত, বিরোধী জোটের বৈঠক ঘিরে সোমবার রাত থেকেই নানা নতুন সমীকরণের খণ্ডচিত্র দেখছিল পাটনা। মঙ্গলবারের দুপুরের সাংবাদিক বৈঠক আবার প্রমাণ করল সেই পুরনো আপ্তবাক্যের সারবত্তা; ‘পলিটিক্স মেক্স স্ট্রেঞ্জ বেডফেলোজ’ (যার অর্থ, রাজনীতি বিচিত্র সঙ্গী তৈরি করে)! যে সাংবাদিক বৈঠকে, নতুন জোটের নাম নিয়ে দ্বিতীয় বক্তা মমতা বললেন, “পারলে আমাদের হারাও।” প্রশ্ন তুললেন, “এনডিএ কি পারবে ইন্ডিয়া (বিরোধীদের নয়া জোট)-কে চ্যালেঞ্জ করতে? বিজেপি কি পারবে?” একই সুরে পঞ্চম বক্তা রাহুল বললেন, “যখনই কেউ ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে লড়েছে, হেরে গিয়েছে।”

ঘটনাচক্রে, মঙ্গলবারই দিল্লির অশোক হোটেলে ছিল বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএর বৈঠক। বিজেপির আয়োজনে ৩৮টি রাজনৈতিক দলের সেই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিরোধী জোটকে আক্রমণ করে বলেছেন, “ওটা তো দুর্নীতি এবং পরিবারতন্ত্রের জোট।” ঘটনাচক্রে, পেছনেই তখন বসে কয়েক হাজার কোটি টাকার সেচ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী তথা এনসিপি প্রধান শারদ পাওয়ারের বিদ্রোহী ভাইপো অজিত পাওয়ার। সে রাজ্যে প্রচারে গিয়ে একদা যাঁর বিরুদ্ধে তোপ দেগেছিলেন। বলেছিলেন, “এনসিপি মানে ন্যাচারালি করাপ্ট পার্টি।” রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের একাংশ বলছেন, রাজনৈতিক অবস্থান এবং মতাদর্শের দিক থেকে ভিন্ন অবস্থানে থাকা বিভিন্ন দল শুধু মোদি বিরোধিতাকে পুঁজি করেই যে একমঞ্চে এসেছে তা বুঝতে পেরেছেন প্রধানমন্ত্রী। আর সে কারণে গোড়া থেকেই আক্রমণাত্মক তিনি?

২৩ জুন পাটনায় বিরোধী জোটের বৈঠকে ছিল ১৫টি দল। মঙ্গলবার সেই তালিকা বেড়ে হলো ২৬। এই দলগুলো হলো- কংগ্রেস তৃণমূল, ডিএমকে, আম আদমি পার্টি (আপ), জনতা দল (ইউনাইটেড) বা জেডিইউ, রাষ্ট্রীয় জনতা দল (আরজেডি), ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা (জেএমএম), এনসিপি (শারদ), শিবসেনা (উদ্ধব), সমাজবাদী পার্টি, রাষ্ট্রীয় লোকদল, আপনা দল (কামেরাওয়াদি), ন্যাশনাল কনফারেন্স, পিডিপি, সিপিএম, সিপিআই, সিপিআই (এমএল) লিবারেশন, আরএসপি, ফরওয়ার্ড ব্লক, এমডিএমকে, ভিসিকে, কেডিএমকে, এমএমকে, ইন্ডিয়ান ইউনিয়ন মুসলিম লিগ, কেরল কংগ্রেস (মণি) এবং কেরল কংগ্রেস (জোসেফ)।

মঙ্গলবার বেঙ্গালুরুতে হলো দ্বিতীয় বৈঠক। বৈঠকের প্রথম বক্তা, কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে জানিয়েছেন, পরবর্তী বৈঠক হবে মহারাষ্ট্রের রাজধানী মুম্বাইয়ে। অর্থাৎ এই প্রথম বিজেপি জোটশাসিত কোনো রাজ্যে বিরোধীদের বৈঠক হবে। ঘটনাচক্রে ওই রাজ্যেই উদ্ধব ঠাকরের শিবসেনা এবং শারদের এনসিপি-কে ভেঙে এনডিএর কলেবর বৃদ্ধি করেছে বিজেপি।

নাম বদল হলেও নয়া জোটের চেয়ারপারসন বা আহ্বায়ক পদ আপাতত ঘোষণা করা হয়নি বেঙ্গালুরুতে। মুম্বাইয়ের বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হতে পারে বলে বিরোধী জোটের তরফে ইঙ্গিত মিলেছে মঙ্গলবার। ক্ষমতা হারানোর পরে মহারাষ্ট্রে কংগ্রেস-এনসিপি (শারদ)-শিবসেনা (উদ্ধব)-কে গিয়ে গঠিত ‘মহা বিকাশ অঘাড়ি’ জোট কিছুটা ছন্নছাড়া হয়ে পড়েছে। এ পরিস্থিতিতে বিআর আম্বেদকরের নাতি তথা সাবেক সংসদ সদস্য প্রকাশ আম্বেদকরের নেতৃত্বাধীন ‘ভারিপা বহুজন মহাসংঘ’ এবং আরও কিছু ছোট দলকে দেখা যেতে পারে।

বিরোধী জোটের নেতাদের আলোচনার শেষে আয়োজিত সাংবাদিক বৈঠকে সঞ্চালক ছিলেন কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের পরেই বক্তৃতার জন্য মমতাকে আমন্ত্রণ জানান তিনি। বক্তব্যের সূচনাতেই খাড়গে-সহ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের শুভেচ্ছা জানান মমতা। সেখানে খাড়গে থেকে সিপিআই সাধারণ সম্পাদক ডি রাজা পর্যন্ত অনেকেরই নাম করেন তিনি। তবে সিপিএম সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি সাংবাদিক বৈঠকে হাজির থাকলেও তাঁর নাম উচ্চারণ করেননি মমতা। তবে তাৎপর্যপূর্ণভাবে রাহুলকে তিনি সম্বোধন করেন ‘প্রিয় রাহুল গান্ধী’ বলে।

ভারত বাঁচানোর লক্ষ্যেই লড়বে ‘ইন্ডিয়া’। শেষ পর্যন্ত জিতবে ‘ইন্ডিয়া’-ই। এই প্রত্যয় নিয়েই মঙ্গলবার বেঙ্গালুরুতে শেষ হলো বিজেপিবিরোধী দলগুলোর দুই দিনের বৈঠক। এই বৈঠক থেকেই বিজেপির বিরুদ্ধে একযোগে লড়াইয়ের সুর বেঁধে দেওয়া হয়েছে। ঠিক হয়েছে, ‘ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টাল ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স’ বা ‘ইন্ডিয়া’ নামেই বিজেপির হাত থেকে দেশ, গণতন্ত্র এবং সংবিধান বাঁচানোর স্বার্থে লড়াই চালাবে ২৬ দল। ‘ভারতের ভাবনাকে’ রক্ষা করাই মূল ভাবনা। সেই জন্যই কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ নয়, বিজেপির বিরুদ্ধে ‘ইন্ডিয়া’ নামের মঞ্চে একাট্টা হয়ে লড়াইয়ে সহমত পোষণ করেছেন ২৬ দলের নেতৃবৃন্দ। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর ব্যাখ্যা, “এই লড়াই ‘ইন্ডিয়া’ বনাম নরেন্দ্র মোদির।” সোমবার প্রাথমিক আলোচনার পর মঙ্গলবার চার ঘণ্টা ধরে বৈঠক করেন বিরোধী নেতারা। এই বৈঠকেই দেশকে রক্ষার স্বার্থে যৌথ প্রস্তাবও নেওয়া হয়েছে। এরই পাশাপাশি ঠিক হয়েছে, এই মঞ্চকে এগিয়ে নিয়ে যেতে ১১ সদস্যের সমন্বয় কমিটি গঠন করা হবে। একই সঙ্গে প্রচার ও অন্যান্য কর্মসূচি রূপায়ণের দায়িত্বে থাকবে একটি সম্পাদকমণ্ডলী। এই সম্পাদকমণ্ডলী কাজ করবে দিল্লি থেকে। পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয়ে পৃথক পৃথক কমিটি গঠন করা হবে। আর ‘ইন্ডিয়া’র পরবর্তী বৈঠক হবে মুম্বাইয়ে। সেখানেই সমন্বয় কমিটি এবং সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্যদের নাম ঠিক করা হবে।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় সর্বদলীয় বৈঠকের আহ্বান
ঢাকায় সর্বদলীয় বৈঠকের আহ্বান

১৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করুন, নইলে আন্দোলনে নামতে বাধ্য হব’
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করুন, নইলে আন্দোলনে নামতে বাধ্য হব’

৪৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফা জামান আব্বাসীর মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
মুস্তাফা জামান আব্বাসীর মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে 'ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য'র ডাক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে 'ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য'র ডাক

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালো দাম পাওয়ায় ক্যাপসিকাম চাষে আগ্রহী হচ্ছে কৃষক
ভালো দাম পাওয়ায় ক্যাপসিকাম চাষে আগ্রহী হচ্ছে কৃষক

৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আগামীতে খালেদা জিয়া ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হবেন’
‘আগামীতে খালেদা জিয়া ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হবেন’

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে কড়া রোদেও বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে জনস্রোত
চট্টগ্রামে কড়া রোদেও বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে জনস্রোত

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় ইউপি সদস্যসহ নিহত ৩
নবীনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় ইউপি সদস্যসহ নিহত ৩

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ২ মাদক ব্যবসায়ী আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ২ মাদক ব্যবসায়ী আটক

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সেন্ট মার্টিনে বন্ধ্যা করা হলো ৬০০ কুকুরকে
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সেন্ট মার্টিনে বন্ধ্যা করা হলো ৬০০ কুকুরকে

২৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সীমান্তে ১৩৮৬ বোতল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে ১৩৮৬ বোতল ভারতীয় মদ জব্দ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে পিস্তল ও গুলিসহ যুবক আটক
সোনারগাঁয়ে পিস্তল ও গুলিসহ যুবক আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের শঙ্কায় সীমান্তের বাসিন্দাদের রাত কাটছে বাংকারে, খাবার-ওষুধ মজুত
যুদ্ধের শঙ্কায় সীমান্তের বাসিন্দাদের রাত কাটছে বাংকারে, খাবার-ওষুধ মজুত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক সন্ধ্যায়
উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক সন্ধ্যায়

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার যুবলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কক্সবাজার যুবলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহে লক্ষ্মীপুরে আলোচনা সভা
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহে লক্ষ্মীপুরে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সাবেক পৌর মেয়র গ্রেফতার
নাটোরে সাবেক পৌর মেয়র গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জনতার সড়ক অবরোধ
চাঁদপুরে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জনতার সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ২ রাউন্ড গুলিসহ পিস্তল উদ্ধার
নাটোরে ২ রাউন্ড গুলিসহ পিস্তল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈয়দপুরে ধান ক্ষেতে পড়ে ছিল যুবকের লাশ
সৈয়দপুরে ধান ক্ষেতে পড়ে ছিল যুবকের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় পৌর কিচেন মার্কেট বণিক সমিতির কমিটির গঠন
কোটালীপাড়ায় পৌর কিচেন মার্কেট বণিক সমিতির কমিটির গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বদেশ বৈশাখী আবাসন মেলা শেষ হচ্ছে আজ
স্বদেশ বৈশাখী আবাসন মেলা শেষ হচ্ছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
তেঁতুলিয়ায় বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে তিন সীমান্তে পুশইন ঠেকাতে প্রস্তুত বিজিবি
মৌলভীবাজারে তিন সীমান্তে পুশইন ঠেকাতে প্রস্তুত বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কোটালীপাড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে জামায়াতে ইসলামীর অনুদান প্রদান
কোটালীপাড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে জামায়াতে ইসলামীর অনুদান প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ
দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩
পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ

শোবিজ

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন