শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

তারেক রহমান ও বিএনপি কি আইন আদালতের ঊর্ধ্বে?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তারেক রহমান ও বিএনপি কি আইন আদালতের ঊর্ধ্বে?

অনেকেই জিজ্ঞেস করতে পারেন আমার মনে এমন প্রশ্ন কেন জাগল? এর পেছনে অনেক কারণ রয়েছে বলেই এ প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে আমার চিন্তা জগতে। প্রকাশ্য দিবালোকেই দেখতে পাচ্ছি কিছু রাজনৈতিক নেতা-কর্মী একের পর এক অপরাধ করে যাচ্ছে, অথচ আইনের লম্বা হাত তাদের স্পর্শ করতে পারছে না। তাদের কৃত অনেক অপরাধ গুরুতর বৈকি।

আইনের ছাত্র হিসেবে প্রথম দিনটিই জানতে হয়েছিল যে আইনের হাত অনেক লম্বা, আইন অন্ধ, আইন কাউকে ছাড়ে না। প্রশ্নটি মনে এলে বিশ্বের সর্বকালের শ্রেষ্ঠতম বিচারপতিদের একজন, লর্ড ডেনিংয়ের সেই উক্তিটির কথা মনে পড়ে, যা ছিল এই, ‘তুমি যত বড়ই হও না কেন আইন তোমার চেয়ে বড়।’ উক্তিটি অবশ্য লর্ড ডেনিংয়ের নয়। এটি প্রথম উল্লেখ করেছিলেন ডা. থমাস ফুলার নামক এক চিকিৎসক, যিনি এটি লিখেছিলেন ১৭৩৩ সালে। ১৯৭৭ সালে লর্ড ডেনিং ডা. ফুলারের সেই অমর মন্তব্য অ্যাটর্নি জেনারেলের মামলায় পুনরোল্লেখ করেছিলেন। কিন্তু আজকে কিছু বিএনপি-জামায়াত নেতা, পাতিনেতার কথাবার্তা এবং আচার-আচরণ দেখে মনে হচ্ছে তারা আইনের ঊর্ধ্বে। কথাটি বিশেষ করে মনে পড়ল সাম্প্রতিক একটি খবর দেখে, যা থেকে জানা গেল যে খুনের দায়ে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত, বিলেতে পালিয়ে থাকা আসামি তারেক জিয়া এক জুম আলোচনার মাধ্যমে আমাদের দেশের আইন ব্যবস্থা এবং আদালত সম্বন্ধে এমন সব আপত্তিকর এবং জিঘাংসামূলক কথা উচ্চারণ করেছেন, যা ক্ষমার অযোগ্য। ভাবটা এই যে আদালত যেন তাকে সাজা দিয়ে মহা ভুল করে ফেলেছেন। খুনের দায়ে দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি তারেক জিয়া এবং যেসব ব্যক্তি বগুড়ায় থেকে জুম প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে কথাবার্তা বলেছেন, তারা বেশ কটি অপরাধ করেছেন, আইনের শাসনের স্বার্থে যেগুলোর বিচার হওয়া অপরিহার্য।

খুনি তারেক জিয়া (খুনের অপরাধে যথাযোগ্য আদালত থেকে খুনি সাব্যস্ত এবং দণ্ডপ্রাপ্ত হওয়ায়, তাকে আইনতই খুনি বলা যায়) উল্লিখিত জুম আলোচনায় মহামান্য সর্বোচ্চ আদালতসহ আমাদের সব আদালতকে যেভাবে এবং যে ভাষায়, হিংসাত্মক, প্রতিশোধ এবং জিঘাংসামূলক কটাক্ষ এবং ভাষা দিয়ে আক্রমণ করেছেন, তা আমাদের সংবিধানের ১০৮ অনুচ্ছেদের বিধান অনুযায়ী আদালত অবমাননার দায়ে শাস্তিযোগ্য অপরাধ, যে অপরাধের বিচারের জন্য মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগ স্বপ্রণোদিত হয়েও রুল জারি করতে পারেন। অবশ্য আদালত অবমাননাকর তথ্য আদালতের নজরে আনা দরকার, যার জন্য জুমে কথাবার্তার বিষয়টি আদালতে উপস্থাপন করতে হবে। তারেক জিয়া বিদেশে পলাতক রয়েছে বিধায় হয়তো বিচারকালে তাকে তাৎক্ষণিকভাবে ধরা সম্ভব নাও হতে পারে, কিন্তু সে উপস্থিত না থাকলেও তার বিরুদ্ধে মামলা চলতে বা দোষী প্রমাণিত হলে তাকে সাজা প্রদান করতে কোনো বাধা থাকবে না। আদালত অবমাননার অপরাধ যে তারেক জিয়া একাই করেছে তা নয়। যেসব ব্যক্তি জুম প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে তারেক জিয়ার অবমাননাকর উক্তি প্রচারে সহায়তা করেছে, তারাও তারেক জিয়ার মতোই আদালত অবমাননার অপরাধে অপরাধী এবং সে কারণে অবমাননার রুল তাদের বিরুদ্ধেও হতে পারে। তাদেরও বিচার এবং অপরাধ প্রমাণিত হলে শাস্তি হতে পারে।

তারেক জিয়া পলাতক আসামি হওয়ার কারণে মহামান্য হাই কোর্টে এই মর্মে একটি আবেদন করা হয়েছিল যে, তার কোনো বক্তব্য, ভাষণ যেন বাংলাদেশের কোনো মাধ্যমেই প্রচার করা না যায়। প্রয়াত সংসদ সদস্য আবদুল মতিন খসরু, বর্তমানে পশুসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, সংসদ সদস্য এবং প্রাক্তন মন্ত্রী কামরুল হক, সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খাতুন, সাবেক সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট ইয়াদিয়া জামানসহ আরও কয়েকজন মহামান্য হাই কোর্টে উক্ত দরখাস্তটি উপস্থাপন করলে হাই কোর্ট এই মর্মে নির্দেশ প্রদান করেছিলেন যে, তারেক জিয়ার কোনো ভাষণ, বক্তব্য, মন্তব্য কোনো প্রক্রিয়ায়, কোনো মাধ্যমে এবং কোনোভাবেই প্রচার করা যাবে না। উক্ত আদেশ এখনো বলবৎ থাকায় যেসব ব্যক্তি তারেক জিয়ার উল্লিখিত ভাষণ জুম প্ল্যাটফরম মাধ্যমে প্রচারে সহায়তা করেছে, তারা সবাই মহামান্য হাই কোর্টের উক্ত নিষেধাজ্ঞাপূর্ণ আদেশ ভঙ্গের অপরাধে অপরাধী, যার জন্য তাদের সাজা হতে পারে। যারা উঁচু গলায় গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারের কথা বলে আকাশ-বাতাস প্রকম্পিত করছেন, তাদের বোঝা উচিত যে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা এবং আইনের শাসন হচ্ছে গণতন্ত্রের অপরিহার্য পূর্বশর্ত এবং মানব অধিকার রক্ষায়ও এর বিকল্প নেই। দুঃখের বিষয় হলো, যেসব মানুষ প্রতিনিয়ত মানবাধিকার গেল, গণতন্ত্র গেল বলে চিৎকার করছেন, খুনি তারেক জিয়ার উল্লিখিত আদালত অবমাননার বক্তব্যের ব্যাপারে তাদের কোনো কথাই শোনা যাচ্ছে না। এটা আশা করা অমূলক হবে না যে, সচেতন মহল ফেরারি আসামি তারেক জিয়ার আপত্তিকর বক্তব্যের বিরুদ্ধে কথা বলে, আইনের শাসন রক্ষায় ভূমিকা রাখবেন। এর ফলে যেসব অপরাধী সাজা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার কথা চিন্তা করে, তারা সে ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে কয়েকবার ভেবে দেখবে। মনে রাখতে হবে যে, যারা তারেক জিয়ার বক্তব্য প্রচারে সহায়তা করছে, তারা একজন পলাতক আসামিকেই পালিয়ে থাকতে উৎসাহিত করছে। এ ছাড়াও যারা তারেক জিয়ার এহেন অপরাধমূলক কার্যকলাপ দেখেও নীরবতা অবলম্বন করছেন, তারাও পরোক্ষভাবে এবং সম্ভবত নিজেদের অজান্তেই তারেক জিয়াকে উৎসাহিত করছেন। এটা আশা করা অমূলক হবে না যে, দেশের সচেতন ব্যক্তিরা তারেক জিয়ার অপরাধের বিরুদ্ধে সোচ্চার হবেন। এটাও আশা করা যায় যে, কোনো বিজ্ঞ অ্যাডভোকেট/অ্যাডভোকেটরা বিষয়টি মহামান্য হাই কোর্টের নজরে আনবেন যেন সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে যথাযোগ্য আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়। মনে রাখতে হবে যে, আদালতের মর্যাদা রক্ষা করা গণতন্ত্র, আইনের শাসন এবং মানবাধিকার রক্ষার জন্য অপরিহার্য পূর্বশর্ত। আদালতের মর্যাদা এবং কর্তৃত্ব ভূলুণ্ঠিত হলে গণতন্ত্র বা আইনের শাসন কোনোটিই টিকতে পারে না। আর এ জন্যই পৃথিবীর সব দেশেই আদালতের নির্দেশনা এবং মর্যাদা রক্ষার জন্য আইন রয়েছে, যে আইনে অবমাননাকারীদের শাস্তির বিধান রয়েছে।

সেই সঙ্গে এটাও বলা প্রয়োজন, এক্সট্রাডিশন আইনের মাধ্যমে তারেক জিয়াকে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা ত্বরান্বিত করাও আইনের শাসনের স্বার্থে প্রয়োজন। যারা বলছেন যে, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আমাদের এক্সট্রাডিশন (আসামি প্রত্যর্পণ) চুক্তি নেই বলে তা সম্ভব নয়, তারা সংশ্লিষ্ট আইনটি না জেনেই এ ধরনের কথা বলছেন। কয়েক মাস আগে ঢাকায় নিযুক্ত সাবেক ব্রিটিশ হাইকমিশনারও একই ভুল উক্তি করেছিলেন। ২০০৩ সালের ব্রিটিশ এক্সট্রাডিশন আইন অনুযায়ী যেসব দেশের সঙ্গে চুক্তির প্রয়োজন নেই, বাংলাদেশও সেসব দেশের তালিকায় রয়েছে। একইভাবে ১৯৭৪ সালের বাংলাদেশের এক্সট্রাডিশন আইন অনুযায়ীও কোনো আসামিকে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যে ফেরত পাঠানো যায়, আর এর জন্য চুক্তির প্রয়োজন নেই।

তারেক জিয়া যে একের পর এক এ ধরনের অপরাধমূলক কার্যকলাপ বিরামহীনভাবে চালিয়ে যাচ্ছে, তা ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের নজরে আনা প্রয়োজন, যাতে ব্রিটিশ সরকারও তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে। বেকার তারেক জিয়া কীভাবে যুক্তরাজ্যে বহু কর্মচারী নিয়ে, দামি গাড়ি ব্যবহার করে, অত্যন্ত দামি এলাকায় রাজপ্রাসাদতুল্য বাড়িতে বসবাস করে রাজকীয় জীবনযাপন করছে, সন্তানকে উঁচু বেতন দিয়ে পাবলিক স্কুলে পড়াল, সে কোথা থেকে এত টাকা পাচ্ছে, তার টাকা পাচারের উৎস এবং পদ্ধতি বের করার জন্য কার্যকর তদন্ত অতি প্রয়োজন। যারা দেশ থেকে টাকা পাচার করছে, তারেক জিয়া যে তাদের তালিকার শীর্ষে রয়েছে, তারেক জিয়ার বিলাসবহুল জীবনযাপনই তার বড় প্রমাণ। সুতরাং তার সমস্ত অপরাধ খতিয়ে দেখা জাতি এবং দেশের স্বার্থে অবশ্যম্ভাবী।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি
২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি

২ মিনিট আগে | জাতীয়

অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

২৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম