শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ভাবেননি ঘরেই আছে বিভীষণ!

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
ভাবেননি ঘরেই আছে বিভীষণ!

প্রতিটি মানুষের জীবনে বিশেষ কিছু দিন, কিছু মাস থাকে। সে দিন, সে মাসগুলো অন্য দিন, অন্য মাসের চেয়ে আলাদা, স্পেশাল। কখনো আনন্দের বান ডাকা, কখনো দুঃখের পাথারে ভাসা! আমার জীবনেও এমন অনেক দিন, অনেক মাস আছে। আমার বিয়ের দিন, স্বামী-সন্তান, ভাই-বোন, কাছের মানুষের জন্মদিন, তাদের সাফল্যের দিন, লেখা ছাপা হওয়ার প্রতিটি দিন, এমন অনেক  আনন্দঘন দিন। সঙ্গে আছে বেদনার দিন! বেদনার মাস! বাবা-মা, স্বামী, বড় ভাই, আত্মীয়, বন্ধু, কাছের মানুষের মৃত্যু দিন, পাওয়া জিনিস হারানোর দিন, আকস্মিক কোনো আঘাত পাওয়ার দিন। দুই ধরনের দিনই আমরা যাপন করি আনন্দ-বেদনায়! জীবনযাপনের, এ থেকে মুক্তি নেই কারও!

ব্যক্তিজীবনের এসব আনন্দ-বেদনার দিন ছাড়াও সমগ্র বাঙালি জীবনে আছে অনেক আনন্দ-বেদনার দিন। ২৬ মার্চ, ১৬ ডিসেম্বর, নববর্ষ তেমন আনন্দের দিন।  মর্মন্তুদ বেদনার একটি দিন ১৫ আগস্ট! ডুকরে কাঁদার মাস আগস্ট!

আগস্ট এলেই তাই গাছের পাতা ঝরে, ফুল শুকিয়ে যায়, নদীর স্রোত থমকে দাঁড়ায় বেদনায়! হিমালয়সম ব্যথা দীর্ণ করে বুকতল। হু হু করে অন্তর, সব কিছু ছিঁড়েখুঁড়ে ফেলতে ইচ্ছে করে! কেন করে! যার/যাদের জন্য করে তাদের সঙ্গে তো আমার কোনো রক্তের সম্পর্ক নেই। তাহলে কেন এই টান, কীসের টান! এ টান আত্মার, মর্মের!

রোদের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই বরফের। তবুও রোদে বরফ গলে। পাথরও ক্ষয় হয় ঘর্ষণে। আমাদের বুকে ভারকরা ব্যথার পাথরও ক্ষয়ে ক্ষয়ে যায় আগস্টের আগমনীতে! আগস্ট এমনই এক বেদনাবিধুর মাস।

আমার আব্বা আমৃত্যু এই দিনটিতে রোজা রেখেছেন। তিনি ধার্মিক ছিলেন, কাঁদতেন না। কিন্তু তাঁর যাতনা বুঝতাম। আগস্ট এলেই ভেঙে পড়তেন। অতীত স্মৃতিচারণা করতেন! জাতির জনকের সঙ্গে একান্ত স্মৃতি! আমাদের বাড়িতে ঘুম ভাঙত আব্বার কোরআন তেলাওয়াতে। খাবার টেবিলে প্রতিদিনই অনিবার্যভাবে চলে আসত রাজনীতি। আর রাজনীতি মানেই বঙ্গবন্ধু। তাই বঙ্গবন্ধুকে চিনেছি স্মরণ হওয়ার পর থেকেই।

একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় পতাকা উড়িয়ে মুক্তিযোদ্ধারা দেশে ফিরলেও আমার বড় ভাই সাঈফ মীজান ফেরেননি। তিনি আত্মাহুতি দিয়েছেন পিরোজপুরের মাটিতে। বলেশ্বরের অথৈ জলের কোথায় তাঁর নিবাস আমরা জানি না। আমার মায়ের চোখে আমৃত্যু ঢেউ খেলেছে বলেশ্বরের জল। তাই ১৬ ডিসেম্বর ’৭১ দেশ স্বাধীন হলেও, আমাদের ছাদে স্বাধীন দেশের পতাকা উড়লেও আমাদের মুখে হাসি ছিল না। ছিল স্বাধীন দেশের নাগরিক হওয়ার গর্ব! ১৯৭২-এ স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর বঙ্গবন্ধু এসেছিলেন নড়াইলে। আমার বর্ষীয়ান পিতা একজন মুক্তিযুদ্ধ সংগঠক, নড়াইল এলাকার একাধিক মুক্তিযোদ্ধা ক্যাম্পের উদ্বোধক, একটি অঞ্চলে প্রথম স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলনকারী। পুত্র শোকে তিনি তখন স্তব্ধ, অকালে বুড়িয়ে গেছেন! পিতা বসেছিলেন মঞ্চের সামনের সারিতে। হেলিকপ্টার থেকে নেমে দৃপ্ত পায়ে জাতির জনক হেঁটে গিয়েছিলেন মঞ্চে। হাত নেড়ে বসেও ছিলেন। বিপুল জনতা উল্লাস করে উঠেছিল। তারপর তাঁর চোখ যায় সামনে। সিকিউরিটির বাধা অতিক্রম করে মঞ্চ থেকে নেমে আসেন বঙ্গবন্ধু। সামনের সারিতে এসে আব্বাকে বুকে জড়িয়ে ধরেন, নিয়ে যান মঞ্চে। বসিয়ে দেন পাশের চেয়ারে। বলেন, ‘আফসার ভাই, আপনার জায়গা ওখানে নয়, এখানে। আমার পাশে।’ বড়দাকে স্মরণ করে অনেক দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি। কেন্দ্রীয় নেতাদের বলেন, “আফসার ভাইয়ের বাড়ি-ঘর পেট্রোল ঢেলে জ¦ালিয়ে দিয়েছে, মীজান শহীদ হয়েছে। ওনার জন্য ঢাকায় একটা বাড়ির ব্যবস্থা কর।” আমরা সে বাড়ির জন্য কোনো যোগাযোগ করিনি, ঢাকায় যাইওনি। সেদিন সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী ছিলাম। সে কথা ভাবলে আজও চোখ ভিজে ওঠে। গর্বিত হই! তার তিন বছর পরই তো বঙ্গবন্ধু শহীদ হলেন। বঙ্গবন্ধু নেই, দুই কন্যা ছাড়া তাঁর পরিবার-পরিজন নেই, আব্বা নেই। কিন্তু আমি বেঁচে আছি বঙ্গবন্ধুর সেই মহানুভবতার সাক্ষী হয়ে, আজও বেঁচে আছে সে দিনের প্রত্যক্ষদর্শী কিছু মানুষ।

যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের পুনর্গঠনে আত্মনিয়োগ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। দিন-রাত ছুটছিলেন দেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত। তাঁর খাওয়া, ঘুম ছিল না। বীর নারীদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করেছিলেন। তাদের সন্তানদের দিয়েছিলেন নিজের পরিচয়। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক দৃঢ় করছিলেন, অর্থনৈতিক ভিত মজবুত করতে চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু আঘাত আসছিল একের পর। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের সঙ্গে প্রকৃতির বৈরিতা ছিল, ছিল কাছের মানুষের লোভ-লালসা। ’৭৪-এর দুর্ভিক্ষ সামলে উঠেছিলেন, বাসন্তীর জাল পরানো ছবি বিশ্ব মিডিয়ায় ছাপিয়ে চাপের মধ্যে ফেলার পরও উঠে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। কিন্তু ভাবেননি ঘরেই আছে বিভীষণ! পাকিস্তানিরা তাঁর গায়ে হাত দিতে সাহস পায়নি, কিন্তু সাহস পেল কাছের মানুষ। শুধু তিনি নন, পুরো পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন, এমনকি ১০ বছরের শিশুটিও রক্ষা পেল না রাক্ষসী থাবা থেকে! লোভের আগ্রাসন এতটাই!

পৃথিবীর ইতিহাসে রাষ্ট্রনায়কদের হত্যা নতুন কিছু নয়। অসামান্য ত্যাগ স্বীকারের পরও আধুনিক পৃথিবীতে নৃশংস হত্যাকান্ডের শিকার হতে হয়েছে অনেক রাষ্ট্রনায়ককে।

যুক্তরাষ্ট্রের গৃহযুদ্ধ থামাতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছিলেন রিপাবলিকান পার্টি থেকে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন। ইতিহাসে তিনি কিংবদন্তি হয়ে আছেন। তাঁর সময়েই যুক্তরাষ্ট্রে দাস প্রথার অবসান হয়। ১৮৬৫ সালের ১৪ এপ্রিল ওয়াশিংটনের ফোর্ড থিয়েটারে নাটক দেখছিলেন তিনি। এ সময় জন উইলকস বুথ নামের আততায়ী লিংকনের মাথার পেছনে গুলি করে। বেঁচে যান তিনি। এখানেই শেষ নয়। ১২ দিন পর ভার্জিনিয়ার উত্তরাঞ্চলের একটি খামারের গোলাঘরে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিয়ন সেনাদের হাতে নিহত হন তিনি।

ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের পুরোগামী ব্যক্তিত্ব এবং অহিংস আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীকেও হত্যা করা হয় নির্মমভাবে। তিনি ভারতের জাতির জনক। গোটা বিশ্বে তিনি ‘মহাত্মা’ নামে পরিচিত। ভারতীয়রা তাঁকে ‘বাপু’ বলে ডাকে। ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারি নতুন দিল্লিতে রাত্রিকালীন পথসভা করার সময় নথুরাম গডসে তাঁকে গুলি করে হত্যা করে।

জন এফ কেনেডি ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৫তম প্রেসিডেন্ট। জেএফকে নামেই পরিচিত। তাঁর জনপ্রিয়তা ছিল তুঙ্গে। ২২ নভেম্বর ১৯৬৩ সালে ছাদখোলা গাড়িতে স্ত্রী জ্যাকুলিনকে নিয়ে টেক্সাসের ডালাস অঙ্গরাজ্য ভ্রমণে আসেন তিনি। দুপুর সাড়ে ১২টায় টেক্সাস স্কুল বিল্ডিংয়ের সামনে হাজার হাজার অনুগামীর উপস্থিতিতেই তাঁকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

শান্তিতে নোবেল বিজয়ী মিসরের তৃতীয় প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদ’তকে কায়রোতে সামরিক কুচকাওয়াজ চলাকালে কয়েকজন সেনাসদস্য গুলি করে হত্যা করে।

শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর কন্যা। ভারতের তৃতীয় এবং প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। ১৯৮৪ সালের ৩১ অক্টোবর সকালে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের ভিতরে একটি উদ্যানের মধ্য দিয়ে হাঁটার সময় নিরাপত্তাকর্মী বিয়ন্ত সিং ও সতবন্ত সিংয়ের গুলিতে নিহত হন তিনি।

যাদের কথা বললাম তাঁরা ছাড়াও নিহত হয়েছেন, বেনিনো অ্যাকুইনো, রাজীব গান্ধী, বেনজির ভুট্টোসহ অনেক। কিন্তু বলার কথা এটাই যে, এদের প্রায় সবার হত্যার পেছনে কোনো না কোনো কারণের আভাস পাওয়া গেছে। বঙ্গবন্ধুর ক্ষেত্রে তা পাওয়া যায়নি। কেন তাঁকে হত্যা করা হলো তা আজও অজ্ঞাত।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশের জনক। তিনি একদিনে শেখ মুজিব হননি। পেছনে ছিল দীর্ঘ পথপরিক্রমা। স্কুলজীবন থেকেই রাজনীতি করেছেন। ইসলামিয়া কলেজের ভিপি ছিলেন। ভারত ভাগের পর ক্রমে আওয়ামী লীগের জাতীয় নেতৃত্বের উচ্চপদে আসীন হন। জনগণের অধিকার ফিরিয়ে আনতে তিনি গড়ে তোলেন দুর্বার আন্দোলন। ‘ছয় দফা’, গণ আন্দোলন এবং ’৭০ এর নির্বাচন তাঁকে জনগণের অবিসংবাদিত নেতায় পরিণত করে। পাকিস্তান সরকার ১৯৬৮ সালে ‘আগরতলা মামলা’ রুজু করেও তাঁকে দমাতে পারেনি। ১৯৭০ সালে নির্বাচনে তুমুল বিজয়ের পরও ক্ষমতা ছাড়েনি পাকিস্তানি জান্তা। আর তাই তো ১৯৭১ এর মরণপণ লড়াই! ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামে নির্বিচার গণহত্যার পর বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যায় পাকিস্তানিরা। গ্রেফতারের আগে তিনি ‘স্বাধীনতার ঘোষণা’ দিয়ে যান। পাকিস্তানে তাঁর বিরুদ্ধে শুরু হয় প্রহসনমূলক বিচার। বিচারে তাঁর মৃত্যুদন্ড দেওয়া হলেও আন্তর্জাতিক চাপে তা কার্যকর করতে পারেনি পাকিস্তান সরকার। বঙ্গবন্ধুর গায়ে হাত দিতে পারেনি তারা। বিজয়ের পর ১০ জানুয়ারি ১৯৭২ তিনি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। প্রথমে রাষ্ট্রপতি পরে প্রধানমন্ত্রী হন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সকালে একদল সেনা কর্মকর্তা ট্যাংক দিয়ে বঙ্গবন্ধুর বাসভবন ঘিরে ফেলে। বঙ্গবন্ধু, তাঁর পরিবার, আত্মীয়স্বজন, ব্যক্তিগত কর্মচারীদের হত্যা করে। পশ্চিম জার্মানিতে থাকায় ভাগ্যক্রমে বেঁচে যান তাঁর দুই মেয়ে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা।

১৪ আগস্ট সন্ধ্যা রাত পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে ভিড় ছিল। ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যাওয়ার কথা ছিল। তার প্রস্তুতিও চলছিল। রাত বাড়তে থাকলে একে একে প্রায় সবাই বিদায় নেন। তখন কিন্তু এতটুকু আভাসও পাওয়া যায়নি যে, এই রাতই বঙ্গবন্ধুর জীবনের শেষ রাত!

সে দিনের হত্যাকান্ড বড় নৃশংস। ১০ বছরের শেখ রাসেল হত্যার আগে মিনতি করে বলেছিলেন, ‘আল্লাহর দোহাই আমাকে জানে মেরে ফেলবেন না। আমার হাসু আপা দুলাভাইয়ের সঙ্গে জার্মানিতে আছেন। আমি আপনাদের পায়ে পড়ি, দয়া করে আপনারা আমাকে জার্মানিতে তার কাছে পাঠিয়ে দিন।’

রাসেলের এই মর্মস্পর্শী আর্তিতে একজন সৈন্যের মন গলায় সে তাঁকে বাড়ির গেটে সেন্ট্রিবক্সে লুকিয়ে রাখে। কিন্তু এর প্রায় আধা ঘণ্টা পর একজন মেজর সেখানে রাসেলকে দেখতে পেয়ে তাকে দোতলায় নিয়ে ঠান্ডা মাথায় রিভলবারের গুলিতে হত্যা করে।

এসব ঘটনা এ দেশের আপামর জনগণ জানেন। অল্প কিছু স্বাধীনতাবিরোধী ছাড়া বঙ্গবন্ধুর জন্য সবাই চোখের জলও ফেলেন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব, তাঁর ভূমিকার প্রশংসা করেন না এমন লোক এ দেশে কমই পাওয়া যাবে। তবে এ দেশে এমন লোকও আছে যারা প্রকৃত জন্মদিন না হলেও ওই দিনেই জন্মদিন পালন করে দেশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর মনে আঘাত দেওয়ার জন্য!  এটা এক ধরনের অসুস্থতা!

বঙ্গবন্ধুকে কেন নির্মমভাবে হত্যা করা হলো সে প্রশ্নের জবাব আজও অনেকটাই অমীমাংসিত। দীর্ঘদিন এ হত্যাকান্ডের কোনো বিচার হয়নি। বরং খুনিদের বাঁচানোর প্রচেষ্টায় ‘ইনডেমনিটি বিল’ পাস করা হয়েছিল। বিষয়টি ভাবার।

৩৫ বছর পর বঙ্গবন্ধুর পাঁচ খুনির ফাঁসি কার্যকর হয়। বিভিন্ন দেশে রয়ে গেছে আরও কয়েকজন খুনি। তাদের দেশে ফিরিয়ে শাস্তি কার্যকর করা দরকার। এখানেই শেষ নয়। বঙ্গবন্ধুকে যারা হত্যা করেছে তারা অধিকাংশ মধ্যম সারির সেনা কর্মকর্তা।  সঙ্গে ছিল ক্ষমতালোভী কতিপয় রাজনীতিক। কিন্তু এটুকুই কি যথেষ্ট একজন পাহাড়সম রাজনীতিক ব্যক্তিত্বকে হত্যার জন্য! এই হত্যার কারণ আরও গভীরে প্রোথিত থাকলে অবাক হব না। পর্দার আড়ালে দেশি-বিদেশি অন্য কোনো শক্তি থাকাও স্বাভাবিক। বঙ্গবন্ধু হত্যার কারণ অনুসন্ধান আরও ব্যাপকভাবে হওয়া দরকার।

প্রতিটি জাতির একজন পিতা থাকে। চাক্ষুস না থাকলেও অন্তরে থাকেন তিনি। তিনি আছেন, থাকবেন!

                লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্ম সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম