শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ভাবেননি ঘরেই আছে বিভীষণ!

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
ভাবেননি ঘরেই আছে বিভীষণ!

প্রতিটি মানুষের জীবনে বিশেষ কিছু দিন, কিছু মাস থাকে। সে দিন, সে মাসগুলো অন্য দিন, অন্য মাসের চেয়ে আলাদা, স্পেশাল। কখনো আনন্দের বান ডাকা, কখনো দুঃখের পাথারে ভাসা! আমার জীবনেও এমন অনেক দিন, অনেক মাস আছে। আমার বিয়ের দিন, স্বামী-সন্তান, ভাই-বোন, কাছের মানুষের জন্মদিন, তাদের সাফল্যের দিন, লেখা ছাপা হওয়ার প্রতিটি দিন, এমন অনেক  আনন্দঘন দিন। সঙ্গে আছে বেদনার দিন! বেদনার মাস! বাবা-মা, স্বামী, বড় ভাই, আত্মীয়, বন্ধু, কাছের মানুষের মৃত্যু দিন, পাওয়া জিনিস হারানোর দিন, আকস্মিক কোনো আঘাত পাওয়ার দিন। দুই ধরনের দিনই আমরা যাপন করি আনন্দ-বেদনায়! জীবনযাপনের, এ থেকে মুক্তি নেই কারও!

ব্যক্তিজীবনের এসব আনন্দ-বেদনার দিন ছাড়াও সমগ্র বাঙালি জীবনে আছে অনেক আনন্দ-বেদনার দিন। ২৬ মার্চ, ১৬ ডিসেম্বর, নববর্ষ তেমন আনন্দের দিন।  মর্মন্তুদ বেদনার একটি দিন ১৫ আগস্ট! ডুকরে কাঁদার মাস আগস্ট!

আগস্ট এলেই তাই গাছের পাতা ঝরে, ফুল শুকিয়ে যায়, নদীর স্রোত থমকে দাঁড়ায় বেদনায়! হিমালয়সম ব্যথা দীর্ণ করে বুকতল। হু হু করে অন্তর, সব কিছু ছিঁড়েখুঁড়ে ফেলতে ইচ্ছে করে! কেন করে! যার/যাদের জন্য করে তাদের সঙ্গে তো আমার কোনো রক্তের সম্পর্ক নেই। তাহলে কেন এই টান, কীসের টান! এ টান আত্মার, মর্মের!

রোদের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই বরফের। তবুও রোদে বরফ গলে। পাথরও ক্ষয় হয় ঘর্ষণে। আমাদের বুকে ভারকরা ব্যথার পাথরও ক্ষয়ে ক্ষয়ে যায় আগস্টের আগমনীতে! আগস্ট এমনই এক বেদনাবিধুর মাস।

আমার আব্বা আমৃত্যু এই দিনটিতে রোজা রেখেছেন। তিনি ধার্মিক ছিলেন, কাঁদতেন না। কিন্তু তাঁর যাতনা বুঝতাম। আগস্ট এলেই ভেঙে পড়তেন। অতীত স্মৃতিচারণা করতেন! জাতির জনকের সঙ্গে একান্ত স্মৃতি! আমাদের বাড়িতে ঘুম ভাঙত আব্বার কোরআন তেলাওয়াতে। খাবার টেবিলে প্রতিদিনই অনিবার্যভাবে চলে আসত রাজনীতি। আর রাজনীতি মানেই বঙ্গবন্ধু। তাই বঙ্গবন্ধুকে চিনেছি স্মরণ হওয়ার পর থেকেই।

একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় পতাকা উড়িয়ে মুক্তিযোদ্ধারা দেশে ফিরলেও আমার বড় ভাই সাঈফ মীজান ফেরেননি। তিনি আত্মাহুতি দিয়েছেন পিরোজপুরের মাটিতে। বলেশ্বরের অথৈ জলের কোথায় তাঁর নিবাস আমরা জানি না। আমার মায়ের চোখে আমৃত্যু ঢেউ খেলেছে বলেশ্বরের জল। তাই ১৬ ডিসেম্বর ’৭১ দেশ স্বাধীন হলেও, আমাদের ছাদে স্বাধীন দেশের পতাকা উড়লেও আমাদের মুখে হাসি ছিল না। ছিল স্বাধীন দেশের নাগরিক হওয়ার গর্ব! ১৯৭২-এ স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর বঙ্গবন্ধু এসেছিলেন নড়াইলে। আমার বর্ষীয়ান পিতা একজন মুক্তিযুদ্ধ সংগঠক, নড়াইল এলাকার একাধিক মুক্তিযোদ্ধা ক্যাম্পের উদ্বোধক, একটি অঞ্চলে প্রথম স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলনকারী। পুত্র শোকে তিনি তখন স্তব্ধ, অকালে বুড়িয়ে গেছেন! পিতা বসেছিলেন মঞ্চের সামনের সারিতে। হেলিকপ্টার থেকে নেমে দৃপ্ত পায়ে জাতির জনক হেঁটে গিয়েছিলেন মঞ্চে। হাত নেড়ে বসেও ছিলেন। বিপুল জনতা উল্লাস করে উঠেছিল। তারপর তাঁর চোখ যায় সামনে। সিকিউরিটির বাধা অতিক্রম করে মঞ্চ থেকে নেমে আসেন বঙ্গবন্ধু। সামনের সারিতে এসে আব্বাকে বুকে জড়িয়ে ধরেন, নিয়ে যান মঞ্চে। বসিয়ে দেন পাশের চেয়ারে। বলেন, ‘আফসার ভাই, আপনার জায়গা ওখানে নয়, এখানে। আমার পাশে।’ বড়দাকে স্মরণ করে অনেক দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি। কেন্দ্রীয় নেতাদের বলেন, “আফসার ভাইয়ের বাড়ি-ঘর পেট্রোল ঢেলে জ¦ালিয়ে দিয়েছে, মীজান শহীদ হয়েছে। ওনার জন্য ঢাকায় একটা বাড়ির ব্যবস্থা কর।” আমরা সে বাড়ির জন্য কোনো যোগাযোগ করিনি, ঢাকায় যাইওনি। সেদিন সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী ছিলাম। সে কথা ভাবলে আজও চোখ ভিজে ওঠে। গর্বিত হই! তার তিন বছর পরই তো বঙ্গবন্ধু শহীদ হলেন। বঙ্গবন্ধু নেই, দুই কন্যা ছাড়া তাঁর পরিবার-পরিজন নেই, আব্বা নেই। কিন্তু আমি বেঁচে আছি বঙ্গবন্ধুর সেই মহানুভবতার সাক্ষী হয়ে, আজও বেঁচে আছে সে দিনের প্রত্যক্ষদর্শী কিছু মানুষ।

যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের পুনর্গঠনে আত্মনিয়োগ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। দিন-রাত ছুটছিলেন দেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত। তাঁর খাওয়া, ঘুম ছিল না। বীর নারীদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করেছিলেন। তাদের সন্তানদের দিয়েছিলেন নিজের পরিচয়। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক দৃঢ় করছিলেন, অর্থনৈতিক ভিত মজবুত করতে চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু আঘাত আসছিল একের পর। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের সঙ্গে প্রকৃতির বৈরিতা ছিল, ছিল কাছের মানুষের লোভ-লালসা। ’৭৪-এর দুর্ভিক্ষ সামলে উঠেছিলেন, বাসন্তীর জাল পরানো ছবি বিশ্ব মিডিয়ায় ছাপিয়ে চাপের মধ্যে ফেলার পরও উঠে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। কিন্তু ভাবেননি ঘরেই আছে বিভীষণ! পাকিস্তানিরা তাঁর গায়ে হাত দিতে সাহস পায়নি, কিন্তু সাহস পেল কাছের মানুষ। শুধু তিনি নন, পুরো পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন, এমনকি ১০ বছরের শিশুটিও রক্ষা পেল না রাক্ষসী থাবা থেকে! লোভের আগ্রাসন এতটাই!

পৃথিবীর ইতিহাসে রাষ্ট্রনায়কদের হত্যা নতুন কিছু নয়। অসামান্য ত্যাগ স্বীকারের পরও আধুনিক পৃথিবীতে নৃশংস হত্যাকান্ডের শিকার হতে হয়েছে অনেক রাষ্ট্রনায়ককে।

যুক্তরাষ্ট্রের গৃহযুদ্ধ থামাতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছিলেন রিপাবলিকান পার্টি থেকে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন। ইতিহাসে তিনি কিংবদন্তি হয়ে আছেন। তাঁর সময়েই যুক্তরাষ্ট্রে দাস প্রথার অবসান হয়। ১৮৬৫ সালের ১৪ এপ্রিল ওয়াশিংটনের ফোর্ড থিয়েটারে নাটক দেখছিলেন তিনি। এ সময় জন উইলকস বুথ নামের আততায়ী লিংকনের মাথার পেছনে গুলি করে। বেঁচে যান তিনি। এখানেই শেষ নয়। ১২ দিন পর ভার্জিনিয়ার উত্তরাঞ্চলের একটি খামারের গোলাঘরে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিয়ন সেনাদের হাতে নিহত হন তিনি।

ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের পুরোগামী ব্যক্তিত্ব এবং অহিংস আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীকেও হত্যা করা হয় নির্মমভাবে। তিনি ভারতের জাতির জনক। গোটা বিশ্বে তিনি ‘মহাত্মা’ নামে পরিচিত। ভারতীয়রা তাঁকে ‘বাপু’ বলে ডাকে। ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারি নতুন দিল্লিতে রাত্রিকালীন পথসভা করার সময় নথুরাম গডসে তাঁকে গুলি করে হত্যা করে।

জন এফ কেনেডি ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৫তম প্রেসিডেন্ট। জেএফকে নামেই পরিচিত। তাঁর জনপ্রিয়তা ছিল তুঙ্গে। ২২ নভেম্বর ১৯৬৩ সালে ছাদখোলা গাড়িতে স্ত্রী জ্যাকুলিনকে নিয়ে টেক্সাসের ডালাস অঙ্গরাজ্য ভ্রমণে আসেন তিনি। দুপুর সাড়ে ১২টায় টেক্সাস স্কুল বিল্ডিংয়ের সামনে হাজার হাজার অনুগামীর উপস্থিতিতেই তাঁকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

শান্তিতে নোবেল বিজয়ী মিসরের তৃতীয় প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদ’তকে কায়রোতে সামরিক কুচকাওয়াজ চলাকালে কয়েকজন সেনাসদস্য গুলি করে হত্যা করে।

শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর কন্যা। ভারতের তৃতীয় এবং প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। ১৯৮৪ সালের ৩১ অক্টোবর সকালে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের ভিতরে একটি উদ্যানের মধ্য দিয়ে হাঁটার সময় নিরাপত্তাকর্মী বিয়ন্ত সিং ও সতবন্ত সিংয়ের গুলিতে নিহত হন তিনি।

যাদের কথা বললাম তাঁরা ছাড়াও নিহত হয়েছেন, বেনিনো অ্যাকুইনো, রাজীব গান্ধী, বেনজির ভুট্টোসহ অনেক। কিন্তু বলার কথা এটাই যে, এদের প্রায় সবার হত্যার পেছনে কোনো না কোনো কারণের আভাস পাওয়া গেছে। বঙ্গবন্ধুর ক্ষেত্রে তা পাওয়া যায়নি। কেন তাঁকে হত্যা করা হলো তা আজও অজ্ঞাত।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশের জনক। তিনি একদিনে শেখ মুজিব হননি। পেছনে ছিল দীর্ঘ পথপরিক্রমা। স্কুলজীবন থেকেই রাজনীতি করেছেন। ইসলামিয়া কলেজের ভিপি ছিলেন। ভারত ভাগের পর ক্রমে আওয়ামী লীগের জাতীয় নেতৃত্বের উচ্চপদে আসীন হন। জনগণের অধিকার ফিরিয়ে আনতে তিনি গড়ে তোলেন দুর্বার আন্দোলন। ‘ছয় দফা’, গণ আন্দোলন এবং ’৭০ এর নির্বাচন তাঁকে জনগণের অবিসংবাদিত নেতায় পরিণত করে। পাকিস্তান সরকার ১৯৬৮ সালে ‘আগরতলা মামলা’ রুজু করেও তাঁকে দমাতে পারেনি। ১৯৭০ সালে নির্বাচনে তুমুল বিজয়ের পরও ক্ষমতা ছাড়েনি পাকিস্তানি জান্তা। আর তাই তো ১৯৭১ এর মরণপণ লড়াই! ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামে নির্বিচার গণহত্যার পর বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যায় পাকিস্তানিরা। গ্রেফতারের আগে তিনি ‘স্বাধীনতার ঘোষণা’ দিয়ে যান। পাকিস্তানে তাঁর বিরুদ্ধে শুরু হয় প্রহসনমূলক বিচার। বিচারে তাঁর মৃত্যুদন্ড দেওয়া হলেও আন্তর্জাতিক চাপে তা কার্যকর করতে পারেনি পাকিস্তান সরকার। বঙ্গবন্ধুর গায়ে হাত দিতে পারেনি তারা। বিজয়ের পর ১০ জানুয়ারি ১৯৭২ তিনি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। প্রথমে রাষ্ট্রপতি পরে প্রধানমন্ত্রী হন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সকালে একদল সেনা কর্মকর্তা ট্যাংক দিয়ে বঙ্গবন্ধুর বাসভবন ঘিরে ফেলে। বঙ্গবন্ধু, তাঁর পরিবার, আত্মীয়স্বজন, ব্যক্তিগত কর্মচারীদের হত্যা করে। পশ্চিম জার্মানিতে থাকায় ভাগ্যক্রমে বেঁচে যান তাঁর দুই মেয়ে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা।

১৪ আগস্ট সন্ধ্যা রাত পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে ভিড় ছিল। ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যাওয়ার কথা ছিল। তার প্রস্তুতিও চলছিল। রাত বাড়তে থাকলে একে একে প্রায় সবাই বিদায় নেন। তখন কিন্তু এতটুকু আভাসও পাওয়া যায়নি যে, এই রাতই বঙ্গবন্ধুর জীবনের শেষ রাত!

সে দিনের হত্যাকান্ড বড় নৃশংস। ১০ বছরের শেখ রাসেল হত্যার আগে মিনতি করে বলেছিলেন, ‘আল্লাহর দোহাই আমাকে জানে মেরে ফেলবেন না। আমার হাসু আপা দুলাভাইয়ের সঙ্গে জার্মানিতে আছেন। আমি আপনাদের পায়ে পড়ি, দয়া করে আপনারা আমাকে জার্মানিতে তার কাছে পাঠিয়ে দিন।’

রাসেলের এই মর্মস্পর্শী আর্তিতে একজন সৈন্যের মন গলায় সে তাঁকে বাড়ির গেটে সেন্ট্রিবক্সে লুকিয়ে রাখে। কিন্তু এর প্রায় আধা ঘণ্টা পর একজন মেজর সেখানে রাসেলকে দেখতে পেয়ে তাকে দোতলায় নিয়ে ঠান্ডা মাথায় রিভলবারের গুলিতে হত্যা করে।

এসব ঘটনা এ দেশের আপামর জনগণ জানেন। অল্প কিছু স্বাধীনতাবিরোধী ছাড়া বঙ্গবন্ধুর জন্য সবাই চোখের জলও ফেলেন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব, তাঁর ভূমিকার প্রশংসা করেন না এমন লোক এ দেশে কমই পাওয়া যাবে। তবে এ দেশে এমন লোকও আছে যারা প্রকৃত জন্মদিন না হলেও ওই দিনেই জন্মদিন পালন করে দেশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর মনে আঘাত দেওয়ার জন্য!  এটা এক ধরনের অসুস্থতা!

বঙ্গবন্ধুকে কেন নির্মমভাবে হত্যা করা হলো সে প্রশ্নের জবাব আজও অনেকটাই অমীমাংসিত। দীর্ঘদিন এ হত্যাকান্ডের কোনো বিচার হয়নি। বরং খুনিদের বাঁচানোর প্রচেষ্টায় ‘ইনডেমনিটি বিল’ পাস করা হয়েছিল। বিষয়টি ভাবার।

৩৫ বছর পর বঙ্গবন্ধুর পাঁচ খুনির ফাঁসি কার্যকর হয়। বিভিন্ন দেশে রয়ে গেছে আরও কয়েকজন খুনি। তাদের দেশে ফিরিয়ে শাস্তি কার্যকর করা দরকার। এখানেই শেষ নয়। বঙ্গবন্ধুকে যারা হত্যা করেছে তারা অধিকাংশ মধ্যম সারির সেনা কর্মকর্তা।  সঙ্গে ছিল ক্ষমতালোভী কতিপয় রাজনীতিক। কিন্তু এটুকুই কি যথেষ্ট একজন পাহাড়সম রাজনীতিক ব্যক্তিত্বকে হত্যার জন্য! এই হত্যার কারণ আরও গভীরে প্রোথিত থাকলে অবাক হব না। পর্দার আড়ালে দেশি-বিদেশি অন্য কোনো শক্তি থাকাও স্বাভাবিক। বঙ্গবন্ধু হত্যার কারণ অনুসন্ধান আরও ব্যাপকভাবে হওয়া দরকার।

প্রতিটি জাতির একজন পিতা থাকে। চাক্ষুস না থাকলেও অন্তরে থাকেন তিনি। তিনি আছেন, থাকবেন!

                লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্ম সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

এই মাত্র | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা