শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

মেঘের ভিতরের চেরাপুঞ্জি ও ভারতের রাজনীতি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
মেঘের ভিতরের চেরাপুঞ্জি ও ভারতের রাজনীতি

একগুঁয়েমি জীবন থেকে পরিত্রাণে আনন্দ ভ্রমণের জুড়ি নেই। আবার সেটা দলেবলে, বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজন মিলে হলে তো আর কথাই থাকে না। পরিণত বয়সে এসে ভাবি দুনিয়ায় কত কিছু জানা, বোঝা ও দেখার আছে, তার কিছুই তো দেখা হলো না। পৃথিবীতে সব সত্যের চেয়ে বড় সত্য মানুষ ও প্রকৃতি। এই অমোঘ সত্যকে চিনতে হলে ঘরের বাইরে মানুষ ও প্রকৃতির কাছে যাওয়া প্রয়োজন। পৃথিবীতে যত রকম ও পরিমাণ জ্ঞানভান্ডার রয়েছে তার মৌলিক উৎসের জায়গাও মানুষ এবং প্রকৃতি। সুতরাং দেহ, মন ও মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্য এবং মনোজগতের উন্নতির জন্য বৈচিত্র্যে ভরা প্রকৃতি ও মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে একাত্ম হওয়ার চেয়ে উত্তম কিছু আর নেই। তবে আর্থিক সংগতি এখানে একটি বড় বিষয়। ইচ্ছা থাকলেও সবকিছু হয়ে ওঠে না। নিজের জন্মের শেকড় বাংলাদেশের মাটিতে গাঁথা থাকলেও হৃদয়ের শেকড় এখন সুদূর আমেরিকাতে হওয়ায় বছরান্তে একবার আটলান্টিক পাড়ি দিতে হয়। গত বছর আমেরিকাতে যাওয়ার প্রাক্কালে ঢাকায় বসবাসরত আমার শ্যালিকা মিতার দুই মেয়ে, রাইসা ও হৃদিতাকে কথা দিয়েছিলাম এবার ফেরত আসার পর ওদের নিয়ে দার্জিলিং ঘুরতে যাব। রাইসা মাস্টার্স শেষ করে এখন ভালো একটি আইটি কোম্পানিতে কাজ করছে, আর হৃদিতা এবার ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হলো। আমার ভায়রা রেজাউল আলম রাষ্ট্রীয় একটা ব্যাংকে উচ্চপদে আছে, সেও ভ্রমণের ব্যাপারে খুবই আগ্রহী। সুতরাং আমার স্ত্রী ইয়াসমিন কথা বললেন রাইসা, হৃদিতা এবং এদের মা, আমার শ্যালিকা মিতার সঙ্গে। তারা সবাই দার্জিলিং, কাশ্মীর বা ভারতের যে কোনো আকর্ষণীয় একটা জায়গায় যেতে দুই পায়ে খাড়া। দল ভারী করার জন্য প্রথমেই কথা বলি ছোটবেলার স্কুলসাথি ও আর্মিতে ব্যাচমেট কর্নেল শওকতের সঙ্গে। শওকত খুবই সমাজ ও রাজনৈতিক সচেতন একজন মানুষ এবং মুক্তিযোদ্ধা। সবসময় দেশের কথা ভাবে এবং খোঁজখবর রাখে। মাটির মানুষ শওকত ভাবিও আনন্দ মনে আমাদের সঙ্গে যেতে রাজি হয়ে গেলেন। এবার জানালাম খুবই হৃদয়বান ও বিনয়ী আরেক ব্যাচমেট মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল আতাউরকে। সে, ভাবি এবং তাদের মেয়ে প্রোমাও অতি উৎসাহে আমাদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেল। প্রোমাও মাস্টার্স শেষ করে ভালো একটি কোম্পানিতে কাজ করছে। প্রোমা আর রাইসা ভালো বন্ধু হওয়ায় ওদের আগ্রহ ও উৎসাহের মাত্রাটা একটু বেশি। কোথায় কী দেখার আছে, আকর্ষণীয় ভ্রমণ স্পট ইত্যাদি খোঁজখবর নিয়ে ওরাই আমাদের চালকের আসনে। চার পরিবার মিলে দলে আমরা ১১ জন। ভ্রমণের স্থান নির্ধারণে ১১ জনের এক সম্মিলিত সভার আয়োজন হলো এক সন্ধ্যায় আমার বাসায়। লেডিসরা বাসার লিভিংরুমে, আমরা জেন্টেলম্যান চারজন ড্রয়িংরুমে বসলাম। কোথায় যাওয়া যায় তা নিয়ে দুই পক্ষের মতের মিল হচ্ছে না। আমাদের পক্ষের দূত রাইসা দুই পক্ষের মধ্যে মতামত বিনিময়ের মাঝপথে ওই পক্ষে চলে গেল। দূত যখন পক্ষ ত্যাগ করেছে তখন ভাই তিনাদের সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়াই ভালো, বলল শওকত। সিদ্ধান্ত হলো আমরা শিলং যাব, ঘুরে দেখব মেঘদের গৃহবাসস্থান মেঘালয়। ট্যুর অপারেটরের সঙ্গে সব ঠিক করে ঢাকা থেকে কলকাতা হয়ে ২৩ জুলাই বিমানে গৌহাটি যখন পৌঁছলাম তখন সূর্য পশ্চিমের পাহাড়ের আড়ালে ঢাকা পড়েছে। আমাদের শিলং নেওয়ার জন্য আগত ড্রাইভার আক্কাস মিয়াকে খুঁজে পেতে একটু বেগ পেতে হলেও ছায়ায় ঘেরা পড়ন্ত বিকালে মৃদু হাওয়ার আবেশে তেমন কোনো ক্লান্তির ছাপ দেহমনে লাগেনি। সবাই আনন্দ মনেই আক্কাস মিয়ার বড় এক ট্যুরিস্ট গাড়িতে উঠে পড়লাম। রাস্তায় হাইওয়ের এক রেস্তোরাঁয় রাতের খাবারের বিরতিসহ প্রায় ছয় ঘণ্টায় রাত ১১টায় শিলংয়ের হোটেলে পৌঁছলাম। তত সময়ে সবাইকে ক্লান্তিতে ধরেছে। তারপর রাতের বেলা হওয়াতে গৌহাটি থেকে শিলংয়ের পথে দুই পাশের পাহাড়ি সৌন্দর্য দেখতে না পারায় লেডিসদের পক্ষ থেকে ভলিফায়াবের গোলা এসে পড়তে থাকে শওকত, আতাউর ও আমার ওপর, যে তিনজন আমরা ট্যুর পরিকল্পনায় যুক্ত ছিলাম। কী আর করা, এত রাতে ক্লান্ত শরীরে। বোবার শত্রু নেই নীতিতে থাকাটাই উত্তম মনে করলাম। হোটেলে ঢুকে তা পছন্দ না হওয়ায় ঢাকাতে ট্যুর অপারেটরের সঙ্গে কথা বলে একদিন পরেই হোটেল পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত হলো। ২৪ জুলাই শিলংয়ের আশপাশে দেখার উদ্দেশে হোটেলে নাশতা সেরে আক্কাস মিয়ার এক গাড়িতেই সবাই প্রথমে গেলাম এলিফ্যান্ট ফলস বা হাতির ঝরনা দেখতে। পৌঁছে দেখি শত শত পর্যটকের ভিড়ে পুরো এলাকা মুখর। সবাই যখন ঝরনা আশপাশে মনকাড়া দৃশ্যের সঙ্গে ক্যামেরায় নিজেদের বন্দি করতে ব্যস্ত, তখন শওকত আর আমি, স্থানীয় মানুষের সঙ্গে কথা বলার উদ্দেশে পাহাড়ের এক স্তর ওপরে নানা পদের পসরা দিয়ে দোকান সাজিয়ে বসে থাকা খাসিয়া নারী ও মেয়েদের সঙ্গে একটু কথা বলতে এলাম। দাম-দর জিজ্ঞাসার ফাঁকে ফাঁকে কথা। দোকানের খাসিয়া মেয়েরা খুবই স্মার্ট, সুন্দর ইংরেজি বলতে পারে, হিন্দি তেমন জানে না। এলিফ্যান্ট ফলস দেখতে দেখতে দুপুর হয়ে যাওয়ায় পাহাড়ের টপে স্বচ্ছ কাচে ঘেরা সুন্দর এক রেস্তোরাঁয় অপূর্ব পাহাড়ি দৃশ্য দেখতে দেখতে দুপুরের খাবার সেরে ফেললাম।

দিনের জন্য তালিকায় আরও ৭টি স্পট দেখার থাকলেও শিলং শহরের প্রচন্ড যানজট এবং আক্কাস মিয়ার চাতুর্য অথবা নির্বুদ্ধিতার কারণে সব বাদ দিয়ে সন্ধ্যায় হোটেলে ফিরতে হলো। শিলং শহরের কেন্দ্রস্থল পুলিশ বাজারের সুরুচি রেস্তোরাঁয় রাতে খেতে গিয়ে বুঝলাম কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন রাখা হয়েছে। ভ্রমণের দ্বিতীয় দিন ২৫ জুলাই স্বপ্নের চেরাপুঞ্জি সফরের প্রথম দিন। নতুন হোটেল থেকে আমরা দুই গাড়িতে ভাগ হয়ে গভীর খাদ উঁচু পাহাড়ের পাশ দিয়ে মসৃণ আঁকাবাঁকা পথের মৃদু ঠান্ডা বাতাসের শীতল পরশে চলতে চলতে বাঙালি চালক পঙ্কজের কাছ থেকে চেরাপুঞ্জি সম্পর্কে কিছু তথ্য পেলাম। খাসিয়া ভাষার চেরা শব্দের অর্থ কমলালেবু। প্রচুর কমলালেবু হওয়ার কারণে কেউ একসময়ে এর নাম দিয়েছে চেরাপুঞ্জি। কথার ফাঁকে একসময়ে সেভেন সিস্টারস ফলসের পার্কিংয়ে গাড়ি থামল। নামতেই দেখি সব মেঘে ঢাকা, কিছুই দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু একটু অপেক্ষা করতেই মেঘের ঘোমটা সরিয়ে অপরূপ, সৌন্দর্যের সাত বোন নামের সাতটি ঝরনা উঁচু পাহাড় থেকে পরপর একতালে ও ছন্দে নেমে আসছে, সঙ্গে রোমাঞ্চকর শনশন শব্দ। যে যার পছন্দের জায়গায় দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে ব্যস্ত হয়ে গেল। পরের স্পট নোহকালিকাই পৌঁছানোর পর একজন খাসিয়া নারী ট্যুরিস্ট গাইডের কাছ থেকে ঝরনাটি সম্পর্কে হৃদয়বিদারক এক পৌরাণিক গল্প শুনলাম। প্রথম বিয়ের সূত্রে একটি মেয়ে শিশুসহ খাসিয়া এক নারী দ্বিতীয় বিয়ে করেন। খাসিয়া সংস্কৃতিতে নারীরা কাজের জন্য বাইরে যায় আর পুরুষরা ঘর সামলায়। একদিন ওই নারী দূরে কাজ করতে গেলে স্বামী মেয়েটিকে হত্যা এবং তার মাংস দিয়ে তরকারি রান্না করে নিজে খায় এবং স্ত্রী ফেরত এলে তাকেও খেতে দেয়। অনেক সময় ধরে মেয়েকে দেখতে না পেয়ে মায়ের ভীষণ সন্দেহ হয় এবং ওই তরকারির ভিতরেই মেয়ের নখসহ আঙুল দেখতে পায়। কানতে কানতে পাহাড় থেকে লাফ দিয়ে সে আত্মহত্যা করে। তারপরই নাকি ওই আত্মহত্যার জায়গাটিতেই এই ঝরনাটির সৃষ্টি হয়েছে। এক মায়ের কান্নার অবিনাশী স্মারক হয়ে অনবরত ঝরছে নোহকালিকাই ঝরনা। পরের দিন ২৬ জুলাই ভ্রমণ সূচিতে দুটি স্পটের মধ্যে প্রথমটি কেনিয়ন ভিউ পয়েন্টে পৌঁছলাম বেলা ১১টায়। এবার সত্যিই মনে হলো মেঘের গৃহে প্রবেশ করলাম। মেঘের মধ্য দিয়ে হাঁটছি। বৃষ্টি নয়, কিছুটা সামান্য পানির ছোঁয়া শরীরের খোলা জায়গা হাতে-মুখে অনুভব করছি। ১০ গজ অদূরে কিছুই দেখছি না। কিন্তু দূর থেকে ঝরনার শনশন শব্দ ভেসে আসছে। পাহাড়ের চূড়ায় সরু ঝরনার ওপর নির্মিত ছোট বাঁশের সাঁকো পেরিয়ে একটু এগোতেই দেখি মধ্যবয়সী এক খাসিয়া নারী ফ্লাস্কে গরম লেবু চা বিক্রি করছেন। আমি, শওকত, আতাউর ও রোজ, চারজনে চার কাপ নিলাম। চেরাপুঞ্জির পাহাড়ের চূড়ায় মেঘের ছোঁয়ায় হালকা শীতের পরশে মধ্যবয়সী খাসিয়া নারীর হাতের চা খাওয়ার প্রাণজুড়ানো অনুভূতিতে মুগ্ধ হয়ে যা দাম তার থেকেও বেশি কিছু রুপি দিয়ে দিলাম। পরবর্তী পয়েন্টে যাওয়ার সময় হয়ে গেছে। আমরা চারজন এক জায়গায়। মেঘের ভিতরে বাকি আর কাউকে দেখা যাচ্ছে না। একটু পরেই রাইসা, হৃদিতা ও প্রোমাকে পাওয়া গেল। তারপর তিনাদের খুঁজতে খুঁজতে একসময়ে পরস্পরের মুখোমুখি হওয়াতেই শুনতে হলো সেই বাণী, যত দোষ নন্দ ঘোষ। তিনারাও নাকি আমাদের খুঁজতে খুঁজতে হয়রান হয়ে গেছে। তাড়াতাড়ি গাড়িতে উঠে ক্রাঙ্কসুরি ঝরনার পয়েন্টে যেতে যেতে সূর্য মধ্য গগন পেরিয়ে পশ্চিমে ঝুলে পড়েছে। তিনটি ঝরনা পাশাপাশি। আমাদের চূড়া থেকে অনেক নিচে। ইট বিছানো রাস্তা আছে। প্রচুর পর্যটক নামছেন আর উঠছেন। শওকতের সাবধান বাণী, তিন ইয়াং লেডি ব্যতীত আর কেউ যেন নিচে না নামে, উঠতে বিপদ হতে পারে। রাইসা, হৃদিতা ও প্রোমা নিচে নেমে ঝরনা দেখে ফিরতে ফিরতে বিকাল ৩টা বেজে গেল। এত সময়ে সবারই ক্ষুধার টানে পৃথিবী গদ্যময় হয়ে গেছে। দুই ইয়াং খাসিয়া বোনের রেস্তোরাঁয় যে যা পারি খেয়ে নিলাম। ভাত, ভাজি এবং তার সঙ্গে মাছের ঝোল বা ডিমের কারি, খুবই সুস্বাদু। তৃপ্তি করে খাওয়া হলো। আমাদের খাওয়া শেষ হতে হতেই রেস্তোরাঁ একদম ফাঁকা হয়ে গেল, আমরা ব্যতীত আর কেউ নেই। এত সময় কাস্টমারের ভিড়ে দুই বোনের সামান্য ফুসরতও ছিল না। খাবারের স্বাদে মুগ্ধ শওকত বাইডিফল্ট ১০০ রুপি বেশি দিয়ে দিল, আমিও কিছু বকশিশ দিলাম। দুই বোনই ইংরেজি বলতে পারে। খুব খুশি হয়ে ইয়াসমিন ও মিতাকে জড়িয়ে ধরে ছবি তুলল। তারপর বিদায়। ‘গড ব্লেস ইউ মাই চাইল্ড, স্বতঃস্ফূর্তভাবেই বেরিয়ে এলো আমার মুখ থেকে। দুই বোনও মাথা নুয়ে আমাদের সালাম দিল। মানুষের হৃদয়ের অনুভূতি ধর্ম, বর্ণ, জাতিভেদ মানে না। সবকিছুর ঊর্ধ্বে মানুষ, মানুষই পরম সত্য, এ কথাটি ভাবতেই শিলংয়ের উদ্দেশে গাড়ি ছেড়ে দিল চালক পঙ্কজ। পথে আরেক খাসিয়া নারীর কাছ থেকে ১ কেজি নাশপাতি কিনলাম। তার কাছ থেকে কিছু শোনাই ছিল উদ্দেশ্য। সে জানাল তার বাবা ও স্বামী দুজনেই বাঙালি, মা খাসিয়া। বিদেশের মাটিতে বাঙালি শুনলেই মনে হয় আপনজন। ২৭ জুলাই আমাদের মেঘের গৃহ ছাড়ার পালা। শিলংয়ের ছোট বিমানবন্দর থেকে ইন্ডিগোর ছোট একটি বিমানে কলকাতায় নামলাম বিকাল প্রায় ৫টায়। একরাত কলকাতায় থাকা হবে। বড় এক গাড়ি নিয়ে আমাদের নিতে এসেছে চালক রঞ্জন পাল। কলকাতার গরমে ভালো এসি গাড়িতে উঠে সবাই খুশি। রঞ্জন কথা বলতে শুরু করল। বাবা-মার বাড়ি বাংলাদেশের ঝালকাঠি। দুজনই এখনো বেঁচে আছেন, মাঝে মধ্যে তারা ঝালকাঠি যান। কলকাতায় বাঙাল আর ঘটি দ্বন্দ্বের কথাও বলতে ভুল করল না রঞ্জন। দিদি কেমন করছে জানতে চাইলে পশ্চিমবঙ্গসহ পুরো ভারতের বর্তমান রাজনীতি সম্পর্কে চালক রঞ্জনের চমৎকার বিশ্লেষণ শুনে সত্যিই অবাক হয়েছি। ২৩ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিনে কলকাতার সিনিয়র সাংবাদিক সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত যে বিশ্লেষণ দিয়েছেন তার সঙ্গে চালক রঞ্জনের বিশ্লেষণ প্রায়ই মিলে যায়। সে জানাল, পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল পরপর নির্বাচনে জয়ী হলেও সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও দুর্নীতিতে মানুষ অতিষ্ঠ। সর্বভারতীয় রাজনীতিতে বিজেপিবিরোধী ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইনক্লুসিভ ও অ্যালায়েন্স (ইন্ডিয়া) নামে সম্প্রতি যে জোট গঠিত হয়েছে তার ভবিষ্যৎ নিয়ে সে খুবই সন্দিহান। মমতা ব্যানার্জির ভূমিকা শেষ পর্যন্ত কী হবে তা নিয়ে রঞ্জনের অনেক সন্দেহ।

তবে মমতা ব্যানার্জি যদি জোট নিয়ে আন্তরিক থাকেন তাহলে ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিজেপির জন্য অনেক কিছু কঠিন হয়ে যেতে পারে বলে জানাল রঞ্জন পাল। রঞ্জনের কথা শেষ না হতেই কলকাতার নির্দিষ্ট হোটেলে আমরা চলে এলাম। লেখাটি শেষ করতে চাই মেঘালয় ভ্রমণের স্মৃতি টেনে। মেঘালয়, অর্থাৎ মেঘের গৃহ বা বাসস্থান। বিশাল ভারতে ছোট এক রাজ্য। এত ঘুরলাম রাস্তার কোথাও একটি পটহোল বা ভাঙা পেলাম না। যত্রতত্র ময়লার স্তূপ নেই। কলা বা চানাচুর খেয়ে যেখানে-সেখানে ছোবড়া বা কাগজ কেউ ফেলছে না। রাস্তাঘাট, বাজার, মানুষ ও প্রকৃতি সবকিছুই যে কোনো পর্যটককে মুগ্ধ করবে। আমরাও মুগ্ধ। তবে দেখা জানার তো আর শেষ নেই। এই দুনিয়ায় যা দেখার আছে তার কিছুই তো এ জীবনে দেখা হলো না, সম্ভব নয়। তবে তাতে আফসোস না করে বাঙালির সব সুখ-দুঃখের অবলম্বন রবীন্দ্রনাথের কথা দিয়েই শেষ করি, ‘যাবার দিনে এই কথাটি বলে যেন যাই/যা দেখেছি যা পেয়েছি তুলনা তার নাই।’

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এখনো মব জাস্টিস
এখনো মব জাস্টিস
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
সর্বশেষ খবর
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে দুই মানব পাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে দুই মানব পাচারকারী আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে মৎস্যচাষি ও জেলেদের সাথে মতবিনিময়
ঠাকুরগাঁওয়ে মৎস্যচাষি ও জেলেদের সাথে মতবিনিময়

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু
রাজধানীতে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে শিশুদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ক্ষতিপূরণ দেবে গুগল
ইউটিউবে শিশুদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ক্ষতিপূরণ দেবে গুগল

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ
গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা
জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত
রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল
গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত
বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী
রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ
কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি
সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা