শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

মেঘের ভিতরের চেরাপুঞ্জি ও ভারতের রাজনীতি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
মেঘের ভিতরের চেরাপুঞ্জি ও ভারতের রাজনীতি

একগুঁয়েমি জীবন থেকে পরিত্রাণে আনন্দ ভ্রমণের জুড়ি নেই। আবার সেটা দলেবলে, বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজন মিলে হলে তো আর কথাই থাকে না। পরিণত বয়সে এসে ভাবি দুনিয়ায় কত কিছু জানা, বোঝা ও দেখার আছে, তার কিছুই তো দেখা হলো না। পৃথিবীতে সব সত্যের চেয়ে বড় সত্য মানুষ ও প্রকৃতি। এই অমোঘ সত্যকে চিনতে হলে ঘরের বাইরে মানুষ ও প্রকৃতির কাছে যাওয়া প্রয়োজন। পৃথিবীতে যত রকম ও পরিমাণ জ্ঞানভান্ডার রয়েছে তার মৌলিক উৎসের জায়গাও মানুষ এবং প্রকৃতি। সুতরাং দেহ, মন ও মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্য এবং মনোজগতের উন্নতির জন্য বৈচিত্র্যে ভরা প্রকৃতি ও মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে একাত্ম হওয়ার চেয়ে উত্তম কিছু আর নেই। তবে আর্থিক সংগতি এখানে একটি বড় বিষয়। ইচ্ছা থাকলেও সবকিছু হয়ে ওঠে না। নিজের জন্মের শেকড় বাংলাদেশের মাটিতে গাঁথা থাকলেও হৃদয়ের শেকড় এখন সুদূর আমেরিকাতে হওয়ায় বছরান্তে একবার আটলান্টিক পাড়ি দিতে হয়। গত বছর আমেরিকাতে যাওয়ার প্রাক্কালে ঢাকায় বসবাসরত আমার শ্যালিকা মিতার দুই মেয়ে, রাইসা ও হৃদিতাকে কথা দিয়েছিলাম এবার ফেরত আসার পর ওদের নিয়ে দার্জিলিং ঘুরতে যাব। রাইসা মাস্টার্স শেষ করে এখন ভালো একটি আইটি কোম্পানিতে কাজ করছে, আর হৃদিতা এবার ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হলো। আমার ভায়রা রেজাউল আলম রাষ্ট্রীয় একটা ব্যাংকে উচ্চপদে আছে, সেও ভ্রমণের ব্যাপারে খুবই আগ্রহী। সুতরাং আমার স্ত্রী ইয়াসমিন কথা বললেন রাইসা, হৃদিতা এবং এদের মা, আমার শ্যালিকা মিতার সঙ্গে। তারা সবাই দার্জিলিং, কাশ্মীর বা ভারতের যে কোনো আকর্ষণীয় একটা জায়গায় যেতে দুই পায়ে খাড়া। দল ভারী করার জন্য প্রথমেই কথা বলি ছোটবেলার স্কুলসাথি ও আর্মিতে ব্যাচমেট কর্নেল শওকতের সঙ্গে। শওকত খুবই সমাজ ও রাজনৈতিক সচেতন একজন মানুষ এবং মুক্তিযোদ্ধা। সবসময় দেশের কথা ভাবে এবং খোঁজখবর রাখে। মাটির মানুষ শওকত ভাবিও আনন্দ মনে আমাদের সঙ্গে যেতে রাজি হয়ে গেলেন। এবার জানালাম খুবই হৃদয়বান ও বিনয়ী আরেক ব্যাচমেট মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল আতাউরকে। সে, ভাবি এবং তাদের মেয়ে প্রোমাও অতি উৎসাহে আমাদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেল। প্রোমাও মাস্টার্স শেষ করে ভালো একটি কোম্পানিতে কাজ করছে। প্রোমা আর রাইসা ভালো বন্ধু হওয়ায় ওদের আগ্রহ ও উৎসাহের মাত্রাটা একটু বেশি। কোথায় কী দেখার আছে, আকর্ষণীয় ভ্রমণ স্পট ইত্যাদি খোঁজখবর নিয়ে ওরাই আমাদের চালকের আসনে। চার পরিবার মিলে দলে আমরা ১১ জন। ভ্রমণের স্থান নির্ধারণে ১১ জনের এক সম্মিলিত সভার আয়োজন হলো এক সন্ধ্যায় আমার বাসায়। লেডিসরা বাসার লিভিংরুমে, আমরা জেন্টেলম্যান চারজন ড্রয়িংরুমে বসলাম। কোথায় যাওয়া যায় তা নিয়ে দুই পক্ষের মতের মিল হচ্ছে না। আমাদের পক্ষের দূত রাইসা দুই পক্ষের মধ্যে মতামত বিনিময়ের মাঝপথে ওই পক্ষে চলে গেল। দূত যখন পক্ষ ত্যাগ করেছে তখন ভাই তিনাদের সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়াই ভালো, বলল শওকত। সিদ্ধান্ত হলো আমরা শিলং যাব, ঘুরে দেখব মেঘদের গৃহবাসস্থান মেঘালয়। ট্যুর অপারেটরের সঙ্গে সব ঠিক করে ঢাকা থেকে কলকাতা হয়ে ২৩ জুলাই বিমানে গৌহাটি যখন পৌঁছলাম তখন সূর্য পশ্চিমের পাহাড়ের আড়ালে ঢাকা পড়েছে। আমাদের শিলং নেওয়ার জন্য আগত ড্রাইভার আক্কাস মিয়াকে খুঁজে পেতে একটু বেগ পেতে হলেও ছায়ায় ঘেরা পড়ন্ত বিকালে মৃদু হাওয়ার আবেশে তেমন কোনো ক্লান্তির ছাপ দেহমনে লাগেনি। সবাই আনন্দ মনেই আক্কাস মিয়ার বড় এক ট্যুরিস্ট গাড়িতে উঠে পড়লাম। রাস্তায় হাইওয়ের এক রেস্তোরাঁয় রাতের খাবারের বিরতিসহ প্রায় ছয় ঘণ্টায় রাত ১১টায় শিলংয়ের হোটেলে পৌঁছলাম। তত সময়ে সবাইকে ক্লান্তিতে ধরেছে। তারপর রাতের বেলা হওয়াতে গৌহাটি থেকে শিলংয়ের পথে দুই পাশের পাহাড়ি সৌন্দর্য দেখতে না পারায় লেডিসদের পক্ষ থেকে ভলিফায়াবের গোলা এসে পড়তে থাকে শওকত, আতাউর ও আমার ওপর, যে তিনজন আমরা ট্যুর পরিকল্পনায় যুক্ত ছিলাম। কী আর করা, এত রাতে ক্লান্ত শরীরে। বোবার শত্রু নেই নীতিতে থাকাটাই উত্তম মনে করলাম। হোটেলে ঢুকে তা পছন্দ না হওয়ায় ঢাকাতে ট্যুর অপারেটরের সঙ্গে কথা বলে একদিন পরেই হোটেল পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত হলো। ২৪ জুলাই শিলংয়ের আশপাশে দেখার উদ্দেশে হোটেলে নাশতা সেরে আক্কাস মিয়ার এক গাড়িতেই সবাই প্রথমে গেলাম এলিফ্যান্ট ফলস বা হাতির ঝরনা দেখতে। পৌঁছে দেখি শত শত পর্যটকের ভিড়ে পুরো এলাকা মুখর। সবাই যখন ঝরনা আশপাশে মনকাড়া দৃশ্যের সঙ্গে ক্যামেরায় নিজেদের বন্দি করতে ব্যস্ত, তখন শওকত আর আমি, স্থানীয় মানুষের সঙ্গে কথা বলার উদ্দেশে পাহাড়ের এক স্তর ওপরে নানা পদের পসরা দিয়ে দোকান সাজিয়ে বসে থাকা খাসিয়া নারী ও মেয়েদের সঙ্গে একটু কথা বলতে এলাম। দাম-দর জিজ্ঞাসার ফাঁকে ফাঁকে কথা। দোকানের খাসিয়া মেয়েরা খুবই স্মার্ট, সুন্দর ইংরেজি বলতে পারে, হিন্দি তেমন জানে না। এলিফ্যান্ট ফলস দেখতে দেখতে দুপুর হয়ে যাওয়ায় পাহাড়ের টপে স্বচ্ছ কাচে ঘেরা সুন্দর এক রেস্তোরাঁয় অপূর্ব পাহাড়ি দৃশ্য দেখতে দেখতে দুপুরের খাবার সেরে ফেললাম।

দিনের জন্য তালিকায় আরও ৭টি স্পট দেখার থাকলেও শিলং শহরের প্রচন্ড যানজট এবং আক্কাস মিয়ার চাতুর্য অথবা নির্বুদ্ধিতার কারণে সব বাদ দিয়ে সন্ধ্যায় হোটেলে ফিরতে হলো। শিলং শহরের কেন্দ্রস্থল পুলিশ বাজারের সুরুচি রেস্তোরাঁয় রাতে খেতে গিয়ে বুঝলাম কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন রাখা হয়েছে। ভ্রমণের দ্বিতীয় দিন ২৫ জুলাই স্বপ্নের চেরাপুঞ্জি সফরের প্রথম দিন। নতুন হোটেল থেকে আমরা দুই গাড়িতে ভাগ হয়ে গভীর খাদ উঁচু পাহাড়ের পাশ দিয়ে মসৃণ আঁকাবাঁকা পথের মৃদু ঠান্ডা বাতাসের শীতল পরশে চলতে চলতে বাঙালি চালক পঙ্কজের কাছ থেকে চেরাপুঞ্জি সম্পর্কে কিছু তথ্য পেলাম। খাসিয়া ভাষার চেরা শব্দের অর্থ কমলালেবু। প্রচুর কমলালেবু হওয়ার কারণে কেউ একসময়ে এর নাম দিয়েছে চেরাপুঞ্জি। কথার ফাঁকে একসময়ে সেভেন সিস্টারস ফলসের পার্কিংয়ে গাড়ি থামল। নামতেই দেখি সব মেঘে ঢাকা, কিছুই দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু একটু অপেক্ষা করতেই মেঘের ঘোমটা সরিয়ে অপরূপ, সৌন্দর্যের সাত বোন নামের সাতটি ঝরনা উঁচু পাহাড় থেকে পরপর একতালে ও ছন্দে নেমে আসছে, সঙ্গে রোমাঞ্চকর শনশন শব্দ। যে যার পছন্দের জায়গায় দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে ব্যস্ত হয়ে গেল। পরের স্পট নোহকালিকাই পৌঁছানোর পর একজন খাসিয়া নারী ট্যুরিস্ট গাইডের কাছ থেকে ঝরনাটি সম্পর্কে হৃদয়বিদারক এক পৌরাণিক গল্প শুনলাম। প্রথম বিয়ের সূত্রে একটি মেয়ে শিশুসহ খাসিয়া এক নারী দ্বিতীয় বিয়ে করেন। খাসিয়া সংস্কৃতিতে নারীরা কাজের জন্য বাইরে যায় আর পুরুষরা ঘর সামলায়। একদিন ওই নারী দূরে কাজ করতে গেলে স্বামী মেয়েটিকে হত্যা এবং তার মাংস দিয়ে তরকারি রান্না করে নিজে খায় এবং স্ত্রী ফেরত এলে তাকেও খেতে দেয়। অনেক সময় ধরে মেয়েকে দেখতে না পেয়ে মায়ের ভীষণ সন্দেহ হয় এবং ওই তরকারির ভিতরেই মেয়ের নখসহ আঙুল দেখতে পায়। কানতে কানতে পাহাড় থেকে লাফ দিয়ে সে আত্মহত্যা করে। তারপরই নাকি ওই আত্মহত্যার জায়গাটিতেই এই ঝরনাটির সৃষ্টি হয়েছে। এক মায়ের কান্নার অবিনাশী স্মারক হয়ে অনবরত ঝরছে নোহকালিকাই ঝরনা। পরের দিন ২৬ জুলাই ভ্রমণ সূচিতে দুটি স্পটের মধ্যে প্রথমটি কেনিয়ন ভিউ পয়েন্টে পৌঁছলাম বেলা ১১টায়। এবার সত্যিই মনে হলো মেঘের গৃহে প্রবেশ করলাম। মেঘের মধ্য দিয়ে হাঁটছি। বৃষ্টি নয়, কিছুটা সামান্য পানির ছোঁয়া শরীরের খোলা জায়গা হাতে-মুখে অনুভব করছি। ১০ গজ অদূরে কিছুই দেখছি না। কিন্তু দূর থেকে ঝরনার শনশন শব্দ ভেসে আসছে। পাহাড়ের চূড়ায় সরু ঝরনার ওপর নির্মিত ছোট বাঁশের সাঁকো পেরিয়ে একটু এগোতেই দেখি মধ্যবয়সী এক খাসিয়া নারী ফ্লাস্কে গরম লেবু চা বিক্রি করছেন। আমি, শওকত, আতাউর ও রোজ, চারজনে চার কাপ নিলাম। চেরাপুঞ্জির পাহাড়ের চূড়ায় মেঘের ছোঁয়ায় হালকা শীতের পরশে মধ্যবয়সী খাসিয়া নারীর হাতের চা খাওয়ার প্রাণজুড়ানো অনুভূতিতে মুগ্ধ হয়ে যা দাম তার থেকেও বেশি কিছু রুপি দিয়ে দিলাম। পরবর্তী পয়েন্টে যাওয়ার সময় হয়ে গেছে। আমরা চারজন এক জায়গায়। মেঘের ভিতরে বাকি আর কাউকে দেখা যাচ্ছে না। একটু পরেই রাইসা, হৃদিতা ও প্রোমাকে পাওয়া গেল। তারপর তিনাদের খুঁজতে খুঁজতে একসময়ে পরস্পরের মুখোমুখি হওয়াতেই শুনতে হলো সেই বাণী, যত দোষ নন্দ ঘোষ। তিনারাও নাকি আমাদের খুঁজতে খুঁজতে হয়রান হয়ে গেছে। তাড়াতাড়ি গাড়িতে উঠে ক্রাঙ্কসুরি ঝরনার পয়েন্টে যেতে যেতে সূর্য মধ্য গগন পেরিয়ে পশ্চিমে ঝুলে পড়েছে। তিনটি ঝরনা পাশাপাশি। আমাদের চূড়া থেকে অনেক নিচে। ইট বিছানো রাস্তা আছে। প্রচুর পর্যটক নামছেন আর উঠছেন। শওকতের সাবধান বাণী, তিন ইয়াং লেডি ব্যতীত আর কেউ যেন নিচে না নামে, উঠতে বিপদ হতে পারে। রাইসা, হৃদিতা ও প্রোমা নিচে নেমে ঝরনা দেখে ফিরতে ফিরতে বিকাল ৩টা বেজে গেল। এত সময়ে সবারই ক্ষুধার টানে পৃথিবী গদ্যময় হয়ে গেছে। দুই ইয়াং খাসিয়া বোনের রেস্তোরাঁয় যে যা পারি খেয়ে নিলাম। ভাত, ভাজি এবং তার সঙ্গে মাছের ঝোল বা ডিমের কারি, খুবই সুস্বাদু। তৃপ্তি করে খাওয়া হলো। আমাদের খাওয়া শেষ হতে হতেই রেস্তোরাঁ একদম ফাঁকা হয়ে গেল, আমরা ব্যতীত আর কেউ নেই। এত সময় কাস্টমারের ভিড়ে দুই বোনের সামান্য ফুসরতও ছিল না। খাবারের স্বাদে মুগ্ধ শওকত বাইডিফল্ট ১০০ রুপি বেশি দিয়ে দিল, আমিও কিছু বকশিশ দিলাম। দুই বোনই ইংরেজি বলতে পারে। খুব খুশি হয়ে ইয়াসমিন ও মিতাকে জড়িয়ে ধরে ছবি তুলল। তারপর বিদায়। ‘গড ব্লেস ইউ মাই চাইল্ড, স্বতঃস্ফূর্তভাবেই বেরিয়ে এলো আমার মুখ থেকে। দুই বোনও মাথা নুয়ে আমাদের সালাম দিল। মানুষের হৃদয়ের অনুভূতি ধর্ম, বর্ণ, জাতিভেদ মানে না। সবকিছুর ঊর্ধ্বে মানুষ, মানুষই পরম সত্য, এ কথাটি ভাবতেই শিলংয়ের উদ্দেশে গাড়ি ছেড়ে দিল চালক পঙ্কজ। পথে আরেক খাসিয়া নারীর কাছ থেকে ১ কেজি নাশপাতি কিনলাম। তার কাছ থেকে কিছু শোনাই ছিল উদ্দেশ্য। সে জানাল তার বাবা ও স্বামী দুজনেই বাঙালি, মা খাসিয়া। বিদেশের মাটিতে বাঙালি শুনলেই মনে হয় আপনজন। ২৭ জুলাই আমাদের মেঘের গৃহ ছাড়ার পালা। শিলংয়ের ছোট বিমানবন্দর থেকে ইন্ডিগোর ছোট একটি বিমানে কলকাতায় নামলাম বিকাল প্রায় ৫টায়। একরাত কলকাতায় থাকা হবে। বড় এক গাড়ি নিয়ে আমাদের নিতে এসেছে চালক রঞ্জন পাল। কলকাতার গরমে ভালো এসি গাড়িতে উঠে সবাই খুশি। রঞ্জন কথা বলতে শুরু করল। বাবা-মার বাড়ি বাংলাদেশের ঝালকাঠি। দুজনই এখনো বেঁচে আছেন, মাঝে মধ্যে তারা ঝালকাঠি যান। কলকাতায় বাঙাল আর ঘটি দ্বন্দ্বের কথাও বলতে ভুল করল না রঞ্জন। দিদি কেমন করছে জানতে চাইলে পশ্চিমবঙ্গসহ পুরো ভারতের বর্তমান রাজনীতি সম্পর্কে চালক রঞ্জনের চমৎকার বিশ্লেষণ শুনে সত্যিই অবাক হয়েছি। ২৩ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিনে কলকাতার সিনিয়র সাংবাদিক সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত যে বিশ্লেষণ দিয়েছেন তার সঙ্গে চালক রঞ্জনের বিশ্লেষণ প্রায়ই মিলে যায়। সে জানাল, পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল পরপর নির্বাচনে জয়ী হলেও সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও দুর্নীতিতে মানুষ অতিষ্ঠ। সর্বভারতীয় রাজনীতিতে বিজেপিবিরোধী ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইনক্লুসিভ ও অ্যালায়েন্স (ইন্ডিয়া) নামে সম্প্রতি যে জোট গঠিত হয়েছে তার ভবিষ্যৎ নিয়ে সে খুবই সন্দিহান। মমতা ব্যানার্জির ভূমিকা শেষ পর্যন্ত কী হবে তা নিয়ে রঞ্জনের অনেক সন্দেহ।

তবে মমতা ব্যানার্জি যদি জোট নিয়ে আন্তরিক থাকেন তাহলে ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিজেপির জন্য অনেক কিছু কঠিন হয়ে যেতে পারে বলে জানাল রঞ্জন পাল। রঞ্জনের কথা শেষ না হতেই কলকাতার নির্দিষ্ট হোটেলে আমরা চলে এলাম। লেখাটি শেষ করতে চাই মেঘালয় ভ্রমণের স্মৃতি টেনে। মেঘালয়, অর্থাৎ মেঘের গৃহ বা বাসস্থান। বিশাল ভারতে ছোট এক রাজ্য। এত ঘুরলাম রাস্তার কোথাও একটি পটহোল বা ভাঙা পেলাম না। যত্রতত্র ময়লার স্তূপ নেই। কলা বা চানাচুর খেয়ে যেখানে-সেখানে ছোবড়া বা কাগজ কেউ ফেলছে না। রাস্তাঘাট, বাজার, মানুষ ও প্রকৃতি সবকিছুই যে কোনো পর্যটককে মুগ্ধ করবে। আমরাও মুগ্ধ। তবে দেখা জানার তো আর শেষ নেই। এই দুনিয়ায় যা দেখার আছে তার কিছুই তো এ জীবনে দেখা হলো না, সম্ভব নয়। তবে তাতে আফসোস না করে বাঙালির সব সুখ-দুঃখের অবলম্বন রবীন্দ্রনাথের কথা দিয়েই শেষ করি, ‘যাবার দিনে এই কথাটি বলে যেন যাই/যা দেখেছি যা পেয়েছি তুলনা তার নাই।’

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান
শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান

৩৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?
মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের
জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট
ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু
নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি
এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি
ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা
১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রী সেজে পুলিশ আসামি ধরল
স্বামী-স্ত্রী সেজে পুলিশ আসামি ধরল

দেশগ্রাম

৬৫ হাজার বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ
৬৫ হাজার বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনতার দলের পাঁচ স্বতন্ত্র প্রার্থী
জনতার দলের পাঁচ স্বতন্ত্র প্রার্থী

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর গাড়িবহরে হামলা  অর্ধশতাধিক আহত
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর গাড়িবহরে হামলা অর্ধশতাধিক আহত

নগর জীবন

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম