শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

মেঘের ভিতরের চেরাপুঞ্জি ও ভারতের রাজনীতি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
মেঘের ভিতরের চেরাপুঞ্জি ও ভারতের রাজনীতি

একগুঁয়েমি জীবন থেকে পরিত্রাণে আনন্দ ভ্রমণের জুড়ি নেই। আবার সেটা দলেবলে, বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজন মিলে হলে তো আর কথাই থাকে না। পরিণত বয়সে এসে ভাবি দুনিয়ায় কত কিছু জানা, বোঝা ও দেখার আছে, তার কিছুই তো দেখা হলো না। পৃথিবীতে সব সত্যের চেয়ে বড় সত্য মানুষ ও প্রকৃতি। এই অমোঘ সত্যকে চিনতে হলে ঘরের বাইরে মানুষ ও প্রকৃতির কাছে যাওয়া প্রয়োজন। পৃথিবীতে যত রকম ও পরিমাণ জ্ঞানভান্ডার রয়েছে তার মৌলিক উৎসের জায়গাও মানুষ এবং প্রকৃতি। সুতরাং দেহ, মন ও মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্য এবং মনোজগতের উন্নতির জন্য বৈচিত্র্যে ভরা প্রকৃতি ও মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে একাত্ম হওয়ার চেয়ে উত্তম কিছু আর নেই। তবে আর্থিক সংগতি এখানে একটি বড় বিষয়। ইচ্ছা থাকলেও সবকিছু হয়ে ওঠে না। নিজের জন্মের শেকড় বাংলাদেশের মাটিতে গাঁথা থাকলেও হৃদয়ের শেকড় এখন সুদূর আমেরিকাতে হওয়ায় বছরান্তে একবার আটলান্টিক পাড়ি দিতে হয়। গত বছর আমেরিকাতে যাওয়ার প্রাক্কালে ঢাকায় বসবাসরত আমার শ্যালিকা মিতার দুই মেয়ে, রাইসা ও হৃদিতাকে কথা দিয়েছিলাম এবার ফেরত আসার পর ওদের নিয়ে দার্জিলিং ঘুরতে যাব। রাইসা মাস্টার্স শেষ করে এখন ভালো একটি আইটি কোম্পানিতে কাজ করছে, আর হৃদিতা এবার ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হলো। আমার ভায়রা রেজাউল আলম রাষ্ট্রীয় একটা ব্যাংকে উচ্চপদে আছে, সেও ভ্রমণের ব্যাপারে খুবই আগ্রহী। সুতরাং আমার স্ত্রী ইয়াসমিন কথা বললেন রাইসা, হৃদিতা এবং এদের মা, আমার শ্যালিকা মিতার সঙ্গে। তারা সবাই দার্জিলিং, কাশ্মীর বা ভারতের যে কোনো আকর্ষণীয় একটা জায়গায় যেতে দুই পায়ে খাড়া। দল ভারী করার জন্য প্রথমেই কথা বলি ছোটবেলার স্কুলসাথি ও আর্মিতে ব্যাচমেট কর্নেল শওকতের সঙ্গে। শওকত খুবই সমাজ ও রাজনৈতিক সচেতন একজন মানুষ এবং মুক্তিযোদ্ধা। সবসময় দেশের কথা ভাবে এবং খোঁজখবর রাখে। মাটির মানুষ শওকত ভাবিও আনন্দ মনে আমাদের সঙ্গে যেতে রাজি হয়ে গেলেন। এবার জানালাম খুবই হৃদয়বান ও বিনয়ী আরেক ব্যাচমেট মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল আতাউরকে। সে, ভাবি এবং তাদের মেয়ে প্রোমাও অতি উৎসাহে আমাদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেল। প্রোমাও মাস্টার্স শেষ করে ভালো একটি কোম্পানিতে কাজ করছে। প্রোমা আর রাইসা ভালো বন্ধু হওয়ায় ওদের আগ্রহ ও উৎসাহের মাত্রাটা একটু বেশি। কোথায় কী দেখার আছে, আকর্ষণীয় ভ্রমণ স্পট ইত্যাদি খোঁজখবর নিয়ে ওরাই আমাদের চালকের আসনে। চার পরিবার মিলে দলে আমরা ১১ জন। ভ্রমণের স্থান নির্ধারণে ১১ জনের এক সম্মিলিত সভার আয়োজন হলো এক সন্ধ্যায় আমার বাসায়। লেডিসরা বাসার লিভিংরুমে, আমরা জেন্টেলম্যান চারজন ড্রয়িংরুমে বসলাম। কোথায় যাওয়া যায় তা নিয়ে দুই পক্ষের মতের মিল হচ্ছে না। আমাদের পক্ষের দূত রাইসা দুই পক্ষের মধ্যে মতামত বিনিময়ের মাঝপথে ওই পক্ষে চলে গেল। দূত যখন পক্ষ ত্যাগ করেছে তখন ভাই তিনাদের সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়াই ভালো, বলল শওকত। সিদ্ধান্ত হলো আমরা শিলং যাব, ঘুরে দেখব মেঘদের গৃহবাসস্থান মেঘালয়। ট্যুর অপারেটরের সঙ্গে সব ঠিক করে ঢাকা থেকে কলকাতা হয়ে ২৩ জুলাই বিমানে গৌহাটি যখন পৌঁছলাম তখন সূর্য পশ্চিমের পাহাড়ের আড়ালে ঢাকা পড়েছে। আমাদের শিলং নেওয়ার জন্য আগত ড্রাইভার আক্কাস মিয়াকে খুঁজে পেতে একটু বেগ পেতে হলেও ছায়ায় ঘেরা পড়ন্ত বিকালে মৃদু হাওয়ার আবেশে তেমন কোনো ক্লান্তির ছাপ দেহমনে লাগেনি। সবাই আনন্দ মনেই আক্কাস মিয়ার বড় এক ট্যুরিস্ট গাড়িতে উঠে পড়লাম। রাস্তায় হাইওয়ের এক রেস্তোরাঁয় রাতের খাবারের বিরতিসহ প্রায় ছয় ঘণ্টায় রাত ১১টায় শিলংয়ের হোটেলে পৌঁছলাম। তত সময়ে সবাইকে ক্লান্তিতে ধরেছে। তারপর রাতের বেলা হওয়াতে গৌহাটি থেকে শিলংয়ের পথে দুই পাশের পাহাড়ি সৌন্দর্য দেখতে না পারায় লেডিসদের পক্ষ থেকে ভলিফায়াবের গোলা এসে পড়তে থাকে শওকত, আতাউর ও আমার ওপর, যে তিনজন আমরা ট্যুর পরিকল্পনায় যুক্ত ছিলাম। কী আর করা, এত রাতে ক্লান্ত শরীরে। বোবার শত্রু নেই নীতিতে থাকাটাই উত্তম মনে করলাম। হোটেলে ঢুকে তা পছন্দ না হওয়ায় ঢাকাতে ট্যুর অপারেটরের সঙ্গে কথা বলে একদিন পরেই হোটেল পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত হলো। ২৪ জুলাই শিলংয়ের আশপাশে দেখার উদ্দেশে হোটেলে নাশতা সেরে আক্কাস মিয়ার এক গাড়িতেই সবাই প্রথমে গেলাম এলিফ্যান্ট ফলস বা হাতির ঝরনা দেখতে। পৌঁছে দেখি শত শত পর্যটকের ভিড়ে পুরো এলাকা মুখর। সবাই যখন ঝরনা আশপাশে মনকাড়া দৃশ্যের সঙ্গে ক্যামেরায় নিজেদের বন্দি করতে ব্যস্ত, তখন শওকত আর আমি, স্থানীয় মানুষের সঙ্গে কথা বলার উদ্দেশে পাহাড়ের এক স্তর ওপরে নানা পদের পসরা দিয়ে দোকান সাজিয়ে বসে থাকা খাসিয়া নারী ও মেয়েদের সঙ্গে একটু কথা বলতে এলাম। দাম-দর জিজ্ঞাসার ফাঁকে ফাঁকে কথা। দোকানের খাসিয়া মেয়েরা খুবই স্মার্ট, সুন্দর ইংরেজি বলতে পারে, হিন্দি তেমন জানে না। এলিফ্যান্ট ফলস দেখতে দেখতে দুপুর হয়ে যাওয়ায় পাহাড়ের টপে স্বচ্ছ কাচে ঘেরা সুন্দর এক রেস্তোরাঁয় অপূর্ব পাহাড়ি দৃশ্য দেখতে দেখতে দুপুরের খাবার সেরে ফেললাম।

দিনের জন্য তালিকায় আরও ৭টি স্পট দেখার থাকলেও শিলং শহরের প্রচন্ড যানজট এবং আক্কাস মিয়ার চাতুর্য অথবা নির্বুদ্ধিতার কারণে সব বাদ দিয়ে সন্ধ্যায় হোটেলে ফিরতে হলো। শিলং শহরের কেন্দ্রস্থল পুলিশ বাজারের সুরুচি রেস্তোরাঁয় রাতে খেতে গিয়ে বুঝলাম কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন রাখা হয়েছে। ভ্রমণের দ্বিতীয় দিন ২৫ জুলাই স্বপ্নের চেরাপুঞ্জি সফরের প্রথম দিন। নতুন হোটেল থেকে আমরা দুই গাড়িতে ভাগ হয়ে গভীর খাদ উঁচু পাহাড়ের পাশ দিয়ে মসৃণ আঁকাবাঁকা পথের মৃদু ঠান্ডা বাতাসের শীতল পরশে চলতে চলতে বাঙালি চালক পঙ্কজের কাছ থেকে চেরাপুঞ্জি সম্পর্কে কিছু তথ্য পেলাম। খাসিয়া ভাষার চেরা শব্দের অর্থ কমলালেবু। প্রচুর কমলালেবু হওয়ার কারণে কেউ একসময়ে এর নাম দিয়েছে চেরাপুঞ্জি। কথার ফাঁকে একসময়ে সেভেন সিস্টারস ফলসের পার্কিংয়ে গাড়ি থামল। নামতেই দেখি সব মেঘে ঢাকা, কিছুই দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু একটু অপেক্ষা করতেই মেঘের ঘোমটা সরিয়ে অপরূপ, সৌন্দর্যের সাত বোন নামের সাতটি ঝরনা উঁচু পাহাড় থেকে পরপর একতালে ও ছন্দে নেমে আসছে, সঙ্গে রোমাঞ্চকর শনশন শব্দ। যে যার পছন্দের জায়গায় দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে ব্যস্ত হয়ে গেল। পরের স্পট নোহকালিকাই পৌঁছানোর পর একজন খাসিয়া নারী ট্যুরিস্ট গাইডের কাছ থেকে ঝরনাটি সম্পর্কে হৃদয়বিদারক এক পৌরাণিক গল্প শুনলাম। প্রথম বিয়ের সূত্রে একটি মেয়ে শিশুসহ খাসিয়া এক নারী দ্বিতীয় বিয়ে করেন। খাসিয়া সংস্কৃতিতে নারীরা কাজের জন্য বাইরে যায় আর পুরুষরা ঘর সামলায়। একদিন ওই নারী দূরে কাজ করতে গেলে স্বামী মেয়েটিকে হত্যা এবং তার মাংস দিয়ে তরকারি রান্না করে নিজে খায় এবং স্ত্রী ফেরত এলে তাকেও খেতে দেয়। অনেক সময় ধরে মেয়েকে দেখতে না পেয়ে মায়ের ভীষণ সন্দেহ হয় এবং ওই তরকারির ভিতরেই মেয়ের নখসহ আঙুল দেখতে পায়। কানতে কানতে পাহাড় থেকে লাফ দিয়ে সে আত্মহত্যা করে। তারপরই নাকি ওই আত্মহত্যার জায়গাটিতেই এই ঝরনাটির সৃষ্টি হয়েছে। এক মায়ের কান্নার অবিনাশী স্মারক হয়ে অনবরত ঝরছে নোহকালিকাই ঝরনা। পরের দিন ২৬ জুলাই ভ্রমণ সূচিতে দুটি স্পটের মধ্যে প্রথমটি কেনিয়ন ভিউ পয়েন্টে পৌঁছলাম বেলা ১১টায়। এবার সত্যিই মনে হলো মেঘের গৃহে প্রবেশ করলাম। মেঘের মধ্য দিয়ে হাঁটছি। বৃষ্টি নয়, কিছুটা সামান্য পানির ছোঁয়া শরীরের খোলা জায়গা হাতে-মুখে অনুভব করছি। ১০ গজ অদূরে কিছুই দেখছি না। কিন্তু দূর থেকে ঝরনার শনশন শব্দ ভেসে আসছে। পাহাড়ের চূড়ায় সরু ঝরনার ওপর নির্মিত ছোট বাঁশের সাঁকো পেরিয়ে একটু এগোতেই দেখি মধ্যবয়সী এক খাসিয়া নারী ফ্লাস্কে গরম লেবু চা বিক্রি করছেন। আমি, শওকত, আতাউর ও রোজ, চারজনে চার কাপ নিলাম। চেরাপুঞ্জির পাহাড়ের চূড়ায় মেঘের ছোঁয়ায় হালকা শীতের পরশে মধ্যবয়সী খাসিয়া নারীর হাতের চা খাওয়ার প্রাণজুড়ানো অনুভূতিতে মুগ্ধ হয়ে যা দাম তার থেকেও বেশি কিছু রুপি দিয়ে দিলাম। পরবর্তী পয়েন্টে যাওয়ার সময় হয়ে গেছে। আমরা চারজন এক জায়গায়। মেঘের ভিতরে বাকি আর কাউকে দেখা যাচ্ছে না। একটু পরেই রাইসা, হৃদিতা ও প্রোমাকে পাওয়া গেল। তারপর তিনাদের খুঁজতে খুঁজতে একসময়ে পরস্পরের মুখোমুখি হওয়াতেই শুনতে হলো সেই বাণী, যত দোষ নন্দ ঘোষ। তিনারাও নাকি আমাদের খুঁজতে খুঁজতে হয়রান হয়ে গেছে। তাড়াতাড়ি গাড়িতে উঠে ক্রাঙ্কসুরি ঝরনার পয়েন্টে যেতে যেতে সূর্য মধ্য গগন পেরিয়ে পশ্চিমে ঝুলে পড়েছে। তিনটি ঝরনা পাশাপাশি। আমাদের চূড়া থেকে অনেক নিচে। ইট বিছানো রাস্তা আছে। প্রচুর পর্যটক নামছেন আর উঠছেন। শওকতের সাবধান বাণী, তিন ইয়াং লেডি ব্যতীত আর কেউ যেন নিচে না নামে, উঠতে বিপদ হতে পারে। রাইসা, হৃদিতা ও প্রোমা নিচে নেমে ঝরনা দেখে ফিরতে ফিরতে বিকাল ৩টা বেজে গেল। এত সময়ে সবারই ক্ষুধার টানে পৃথিবী গদ্যময় হয়ে গেছে। দুই ইয়াং খাসিয়া বোনের রেস্তোরাঁয় যে যা পারি খেয়ে নিলাম। ভাত, ভাজি এবং তার সঙ্গে মাছের ঝোল বা ডিমের কারি, খুবই সুস্বাদু। তৃপ্তি করে খাওয়া হলো। আমাদের খাওয়া শেষ হতে হতেই রেস্তোরাঁ একদম ফাঁকা হয়ে গেল, আমরা ব্যতীত আর কেউ নেই। এত সময় কাস্টমারের ভিড়ে দুই বোনের সামান্য ফুসরতও ছিল না। খাবারের স্বাদে মুগ্ধ শওকত বাইডিফল্ট ১০০ রুপি বেশি দিয়ে দিল, আমিও কিছু বকশিশ দিলাম। দুই বোনই ইংরেজি বলতে পারে। খুব খুশি হয়ে ইয়াসমিন ও মিতাকে জড়িয়ে ধরে ছবি তুলল। তারপর বিদায়। ‘গড ব্লেস ইউ মাই চাইল্ড, স্বতঃস্ফূর্তভাবেই বেরিয়ে এলো আমার মুখ থেকে। দুই বোনও মাথা নুয়ে আমাদের সালাম দিল। মানুষের হৃদয়ের অনুভূতি ধর্ম, বর্ণ, জাতিভেদ মানে না। সবকিছুর ঊর্ধ্বে মানুষ, মানুষই পরম সত্য, এ কথাটি ভাবতেই শিলংয়ের উদ্দেশে গাড়ি ছেড়ে দিল চালক পঙ্কজ। পথে আরেক খাসিয়া নারীর কাছ থেকে ১ কেজি নাশপাতি কিনলাম। তার কাছ থেকে কিছু শোনাই ছিল উদ্দেশ্য। সে জানাল তার বাবা ও স্বামী দুজনেই বাঙালি, মা খাসিয়া। বিদেশের মাটিতে বাঙালি শুনলেই মনে হয় আপনজন। ২৭ জুলাই আমাদের মেঘের গৃহ ছাড়ার পালা। শিলংয়ের ছোট বিমানবন্দর থেকে ইন্ডিগোর ছোট একটি বিমানে কলকাতায় নামলাম বিকাল প্রায় ৫টায়। একরাত কলকাতায় থাকা হবে। বড় এক গাড়ি নিয়ে আমাদের নিতে এসেছে চালক রঞ্জন পাল। কলকাতার গরমে ভালো এসি গাড়িতে উঠে সবাই খুশি। রঞ্জন কথা বলতে শুরু করল। বাবা-মার বাড়ি বাংলাদেশের ঝালকাঠি। দুজনই এখনো বেঁচে আছেন, মাঝে মধ্যে তারা ঝালকাঠি যান। কলকাতায় বাঙাল আর ঘটি দ্বন্দ্বের কথাও বলতে ভুল করল না রঞ্জন। দিদি কেমন করছে জানতে চাইলে পশ্চিমবঙ্গসহ পুরো ভারতের বর্তমান রাজনীতি সম্পর্কে চালক রঞ্জনের চমৎকার বিশ্লেষণ শুনে সত্যিই অবাক হয়েছি। ২৩ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিনে কলকাতার সিনিয়র সাংবাদিক সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত যে বিশ্লেষণ দিয়েছেন তার সঙ্গে চালক রঞ্জনের বিশ্লেষণ প্রায়ই মিলে যায়। সে জানাল, পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল পরপর নির্বাচনে জয়ী হলেও সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও দুর্নীতিতে মানুষ অতিষ্ঠ। সর্বভারতীয় রাজনীতিতে বিজেপিবিরোধী ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইনক্লুসিভ ও অ্যালায়েন্স (ইন্ডিয়া) নামে সম্প্রতি যে জোট গঠিত হয়েছে তার ভবিষ্যৎ নিয়ে সে খুবই সন্দিহান। মমতা ব্যানার্জির ভূমিকা শেষ পর্যন্ত কী হবে তা নিয়ে রঞ্জনের অনেক সন্দেহ।

তবে মমতা ব্যানার্জি যদি জোট নিয়ে আন্তরিক থাকেন তাহলে ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিজেপির জন্য অনেক কিছু কঠিন হয়ে যেতে পারে বলে জানাল রঞ্জন পাল। রঞ্জনের কথা শেষ না হতেই কলকাতার নির্দিষ্ট হোটেলে আমরা চলে এলাম। লেখাটি শেষ করতে চাই মেঘালয় ভ্রমণের স্মৃতি টেনে। মেঘালয়, অর্থাৎ মেঘের গৃহ বা বাসস্থান। বিশাল ভারতে ছোট এক রাজ্য। এত ঘুরলাম রাস্তার কোথাও একটি পটহোল বা ভাঙা পেলাম না। যত্রতত্র ময়লার স্তূপ নেই। কলা বা চানাচুর খেয়ে যেখানে-সেখানে ছোবড়া বা কাগজ কেউ ফেলছে না। রাস্তাঘাট, বাজার, মানুষ ও প্রকৃতি সবকিছুই যে কোনো পর্যটককে মুগ্ধ করবে। আমরাও মুগ্ধ। তবে দেখা জানার তো আর শেষ নেই। এই দুনিয়ায় যা দেখার আছে তার কিছুই তো এ জীবনে দেখা হলো না, সম্ভব নয়। তবে তাতে আফসোস না করে বাঙালির সব সুখ-দুঃখের অবলম্বন রবীন্দ্রনাথের কথা দিয়েই শেষ করি, ‘যাবার দিনে এই কথাটি বলে যেন যাই/যা দেখেছি যা পেয়েছি তুলনা তার নাই।’

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা