শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

মেঘের ভিতরের চেরাপুঞ্জি ও ভারতের রাজনীতি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
মেঘের ভিতরের চেরাপুঞ্জি ও ভারতের রাজনীতি

একগুঁয়েমি জীবন থেকে পরিত্রাণে আনন্দ ভ্রমণের জুড়ি নেই। আবার সেটা দলেবলে, বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজন মিলে হলে তো আর কথাই থাকে না। পরিণত বয়সে এসে ভাবি দুনিয়ায় কত কিছু জানা, বোঝা ও দেখার আছে, তার কিছুই তো দেখা হলো না। পৃথিবীতে সব সত্যের চেয়ে বড় সত্য মানুষ ও প্রকৃতি। এই অমোঘ সত্যকে চিনতে হলে ঘরের বাইরে মানুষ ও প্রকৃতির কাছে যাওয়া প্রয়োজন। পৃথিবীতে যত রকম ও পরিমাণ জ্ঞানভান্ডার রয়েছে তার মৌলিক উৎসের জায়গাও মানুষ এবং প্রকৃতি। সুতরাং দেহ, মন ও মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্য এবং মনোজগতের উন্নতির জন্য বৈচিত্র্যে ভরা প্রকৃতি ও মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে একাত্ম হওয়ার চেয়ে উত্তম কিছু আর নেই। তবে আর্থিক সংগতি এখানে একটি বড় বিষয়। ইচ্ছা থাকলেও সবকিছু হয়ে ওঠে না। নিজের জন্মের শেকড় বাংলাদেশের মাটিতে গাঁথা থাকলেও হৃদয়ের শেকড় এখন সুদূর আমেরিকাতে হওয়ায় বছরান্তে একবার আটলান্টিক পাড়ি দিতে হয়। গত বছর আমেরিকাতে যাওয়ার প্রাক্কালে ঢাকায় বসবাসরত আমার শ্যালিকা মিতার দুই মেয়ে, রাইসা ও হৃদিতাকে কথা দিয়েছিলাম এবার ফেরত আসার পর ওদের নিয়ে দার্জিলিং ঘুরতে যাব। রাইসা মাস্টার্স শেষ করে এখন ভালো একটি আইটি কোম্পানিতে কাজ করছে, আর হৃদিতা এবার ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হলো। আমার ভায়রা রেজাউল আলম রাষ্ট্রীয় একটা ব্যাংকে উচ্চপদে আছে, সেও ভ্রমণের ব্যাপারে খুবই আগ্রহী। সুতরাং আমার স্ত্রী ইয়াসমিন কথা বললেন রাইসা, হৃদিতা এবং এদের মা, আমার শ্যালিকা মিতার সঙ্গে। তারা সবাই দার্জিলিং, কাশ্মীর বা ভারতের যে কোনো আকর্ষণীয় একটা জায়গায় যেতে দুই পায়ে খাড়া। দল ভারী করার জন্য প্রথমেই কথা বলি ছোটবেলার স্কুলসাথি ও আর্মিতে ব্যাচমেট কর্নেল শওকতের সঙ্গে। শওকত খুবই সমাজ ও রাজনৈতিক সচেতন একজন মানুষ এবং মুক্তিযোদ্ধা। সবসময় দেশের কথা ভাবে এবং খোঁজখবর রাখে। মাটির মানুষ শওকত ভাবিও আনন্দ মনে আমাদের সঙ্গে যেতে রাজি হয়ে গেলেন। এবার জানালাম খুবই হৃদয়বান ও বিনয়ী আরেক ব্যাচমেট মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল আতাউরকে। সে, ভাবি এবং তাদের মেয়ে প্রোমাও অতি উৎসাহে আমাদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেল। প্রোমাও মাস্টার্স শেষ করে ভালো একটি কোম্পানিতে কাজ করছে। প্রোমা আর রাইসা ভালো বন্ধু হওয়ায় ওদের আগ্রহ ও উৎসাহের মাত্রাটা একটু বেশি। কোথায় কী দেখার আছে, আকর্ষণীয় ভ্রমণ স্পট ইত্যাদি খোঁজখবর নিয়ে ওরাই আমাদের চালকের আসনে। চার পরিবার মিলে দলে আমরা ১১ জন। ভ্রমণের স্থান নির্ধারণে ১১ জনের এক সম্মিলিত সভার আয়োজন হলো এক সন্ধ্যায় আমার বাসায়। লেডিসরা বাসার লিভিংরুমে, আমরা জেন্টেলম্যান চারজন ড্রয়িংরুমে বসলাম। কোথায় যাওয়া যায় তা নিয়ে দুই পক্ষের মতের মিল হচ্ছে না। আমাদের পক্ষের দূত রাইসা দুই পক্ষের মধ্যে মতামত বিনিময়ের মাঝপথে ওই পক্ষে চলে গেল। দূত যখন পক্ষ ত্যাগ করেছে তখন ভাই তিনাদের সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়াই ভালো, বলল শওকত। সিদ্ধান্ত হলো আমরা শিলং যাব, ঘুরে দেখব মেঘদের গৃহবাসস্থান মেঘালয়। ট্যুর অপারেটরের সঙ্গে সব ঠিক করে ঢাকা থেকে কলকাতা হয়ে ২৩ জুলাই বিমানে গৌহাটি যখন পৌঁছলাম তখন সূর্য পশ্চিমের পাহাড়ের আড়ালে ঢাকা পড়েছে। আমাদের শিলং নেওয়ার জন্য আগত ড্রাইভার আক্কাস মিয়াকে খুঁজে পেতে একটু বেগ পেতে হলেও ছায়ায় ঘেরা পড়ন্ত বিকালে মৃদু হাওয়ার আবেশে তেমন কোনো ক্লান্তির ছাপ দেহমনে লাগেনি। সবাই আনন্দ মনেই আক্কাস মিয়ার বড় এক ট্যুরিস্ট গাড়িতে উঠে পড়লাম। রাস্তায় হাইওয়ের এক রেস্তোরাঁয় রাতের খাবারের বিরতিসহ প্রায় ছয় ঘণ্টায় রাত ১১টায় শিলংয়ের হোটেলে পৌঁছলাম। তত সময়ে সবাইকে ক্লান্তিতে ধরেছে। তারপর রাতের বেলা হওয়াতে গৌহাটি থেকে শিলংয়ের পথে দুই পাশের পাহাড়ি সৌন্দর্য দেখতে না পারায় লেডিসদের পক্ষ থেকে ভলিফায়াবের গোলা এসে পড়তে থাকে শওকত, আতাউর ও আমার ওপর, যে তিনজন আমরা ট্যুর পরিকল্পনায় যুক্ত ছিলাম। কী আর করা, এত রাতে ক্লান্ত শরীরে। বোবার শত্রু নেই নীতিতে থাকাটাই উত্তম মনে করলাম। হোটেলে ঢুকে তা পছন্দ না হওয়ায় ঢাকাতে ট্যুর অপারেটরের সঙ্গে কথা বলে একদিন পরেই হোটেল পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত হলো। ২৪ জুলাই শিলংয়ের আশপাশে দেখার উদ্দেশে হোটেলে নাশতা সেরে আক্কাস মিয়ার এক গাড়িতেই সবাই প্রথমে গেলাম এলিফ্যান্ট ফলস বা হাতির ঝরনা দেখতে। পৌঁছে দেখি শত শত পর্যটকের ভিড়ে পুরো এলাকা মুখর। সবাই যখন ঝরনা আশপাশে মনকাড়া দৃশ্যের সঙ্গে ক্যামেরায় নিজেদের বন্দি করতে ব্যস্ত, তখন শওকত আর আমি, স্থানীয় মানুষের সঙ্গে কথা বলার উদ্দেশে পাহাড়ের এক স্তর ওপরে নানা পদের পসরা দিয়ে দোকান সাজিয়ে বসে থাকা খাসিয়া নারী ও মেয়েদের সঙ্গে একটু কথা বলতে এলাম। দাম-দর জিজ্ঞাসার ফাঁকে ফাঁকে কথা। দোকানের খাসিয়া মেয়েরা খুবই স্মার্ট, সুন্দর ইংরেজি বলতে পারে, হিন্দি তেমন জানে না। এলিফ্যান্ট ফলস দেখতে দেখতে দুপুর হয়ে যাওয়ায় পাহাড়ের টপে স্বচ্ছ কাচে ঘেরা সুন্দর এক রেস্তোরাঁয় অপূর্ব পাহাড়ি দৃশ্য দেখতে দেখতে দুপুরের খাবার সেরে ফেললাম।

দিনের জন্য তালিকায় আরও ৭টি স্পট দেখার থাকলেও শিলং শহরের প্রচন্ড যানজট এবং আক্কাস মিয়ার চাতুর্য অথবা নির্বুদ্ধিতার কারণে সব বাদ দিয়ে সন্ধ্যায় হোটেলে ফিরতে হলো। শিলং শহরের কেন্দ্রস্থল পুলিশ বাজারের সুরুচি রেস্তোরাঁয় রাতে খেতে গিয়ে বুঝলাম কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন রাখা হয়েছে। ভ্রমণের দ্বিতীয় দিন ২৫ জুলাই স্বপ্নের চেরাপুঞ্জি সফরের প্রথম দিন। নতুন হোটেল থেকে আমরা দুই গাড়িতে ভাগ হয়ে গভীর খাদ উঁচু পাহাড়ের পাশ দিয়ে মসৃণ আঁকাবাঁকা পথের মৃদু ঠান্ডা বাতাসের শীতল পরশে চলতে চলতে বাঙালি চালক পঙ্কজের কাছ থেকে চেরাপুঞ্জি সম্পর্কে কিছু তথ্য পেলাম। খাসিয়া ভাষার চেরা শব্দের অর্থ কমলালেবু। প্রচুর কমলালেবু হওয়ার কারণে কেউ একসময়ে এর নাম দিয়েছে চেরাপুঞ্জি। কথার ফাঁকে একসময়ে সেভেন সিস্টারস ফলসের পার্কিংয়ে গাড়ি থামল। নামতেই দেখি সব মেঘে ঢাকা, কিছুই দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু একটু অপেক্ষা করতেই মেঘের ঘোমটা সরিয়ে অপরূপ, সৌন্দর্যের সাত বোন নামের সাতটি ঝরনা উঁচু পাহাড় থেকে পরপর একতালে ও ছন্দে নেমে আসছে, সঙ্গে রোমাঞ্চকর শনশন শব্দ। যে যার পছন্দের জায়গায় দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে ব্যস্ত হয়ে গেল। পরের স্পট নোহকালিকাই পৌঁছানোর পর একজন খাসিয়া নারী ট্যুরিস্ট গাইডের কাছ থেকে ঝরনাটি সম্পর্কে হৃদয়বিদারক এক পৌরাণিক গল্প শুনলাম। প্রথম বিয়ের সূত্রে একটি মেয়ে শিশুসহ খাসিয়া এক নারী দ্বিতীয় বিয়ে করেন। খাসিয়া সংস্কৃতিতে নারীরা কাজের জন্য বাইরে যায় আর পুরুষরা ঘর সামলায়। একদিন ওই নারী দূরে কাজ করতে গেলে স্বামী মেয়েটিকে হত্যা এবং তার মাংস দিয়ে তরকারি রান্না করে নিজে খায় এবং স্ত্রী ফেরত এলে তাকেও খেতে দেয়। অনেক সময় ধরে মেয়েকে দেখতে না পেয়ে মায়ের ভীষণ সন্দেহ হয় এবং ওই তরকারির ভিতরেই মেয়ের নখসহ আঙুল দেখতে পায়। কানতে কানতে পাহাড় থেকে লাফ দিয়ে সে আত্মহত্যা করে। তারপরই নাকি ওই আত্মহত্যার জায়গাটিতেই এই ঝরনাটির সৃষ্টি হয়েছে। এক মায়ের কান্নার অবিনাশী স্মারক হয়ে অনবরত ঝরছে নোহকালিকাই ঝরনা। পরের দিন ২৬ জুলাই ভ্রমণ সূচিতে দুটি স্পটের মধ্যে প্রথমটি কেনিয়ন ভিউ পয়েন্টে পৌঁছলাম বেলা ১১টায়। এবার সত্যিই মনে হলো মেঘের গৃহে প্রবেশ করলাম। মেঘের মধ্য দিয়ে হাঁটছি। বৃষ্টি নয়, কিছুটা সামান্য পানির ছোঁয়া শরীরের খোলা জায়গা হাতে-মুখে অনুভব করছি। ১০ গজ অদূরে কিছুই দেখছি না। কিন্তু দূর থেকে ঝরনার শনশন শব্দ ভেসে আসছে। পাহাড়ের চূড়ায় সরু ঝরনার ওপর নির্মিত ছোট বাঁশের সাঁকো পেরিয়ে একটু এগোতেই দেখি মধ্যবয়সী এক খাসিয়া নারী ফ্লাস্কে গরম লেবু চা বিক্রি করছেন। আমি, শওকত, আতাউর ও রোজ, চারজনে চার কাপ নিলাম। চেরাপুঞ্জির পাহাড়ের চূড়ায় মেঘের ছোঁয়ায় হালকা শীতের পরশে মধ্যবয়সী খাসিয়া নারীর হাতের চা খাওয়ার প্রাণজুড়ানো অনুভূতিতে মুগ্ধ হয়ে যা দাম তার থেকেও বেশি কিছু রুপি দিয়ে দিলাম। পরবর্তী পয়েন্টে যাওয়ার সময় হয়ে গেছে। আমরা চারজন এক জায়গায়। মেঘের ভিতরে বাকি আর কাউকে দেখা যাচ্ছে না। একটু পরেই রাইসা, হৃদিতা ও প্রোমাকে পাওয়া গেল। তারপর তিনাদের খুঁজতে খুঁজতে একসময়ে পরস্পরের মুখোমুখি হওয়াতেই শুনতে হলো সেই বাণী, যত দোষ নন্দ ঘোষ। তিনারাও নাকি আমাদের খুঁজতে খুঁজতে হয়রান হয়ে গেছে। তাড়াতাড়ি গাড়িতে উঠে ক্রাঙ্কসুরি ঝরনার পয়েন্টে যেতে যেতে সূর্য মধ্য গগন পেরিয়ে পশ্চিমে ঝুলে পড়েছে। তিনটি ঝরনা পাশাপাশি। আমাদের চূড়া থেকে অনেক নিচে। ইট বিছানো রাস্তা আছে। প্রচুর পর্যটক নামছেন আর উঠছেন। শওকতের সাবধান বাণী, তিন ইয়াং লেডি ব্যতীত আর কেউ যেন নিচে না নামে, উঠতে বিপদ হতে পারে। রাইসা, হৃদিতা ও প্রোমা নিচে নেমে ঝরনা দেখে ফিরতে ফিরতে বিকাল ৩টা বেজে গেল। এত সময়ে সবারই ক্ষুধার টানে পৃথিবী গদ্যময় হয়ে গেছে। দুই ইয়াং খাসিয়া বোনের রেস্তোরাঁয় যে যা পারি খেয়ে নিলাম। ভাত, ভাজি এবং তার সঙ্গে মাছের ঝোল বা ডিমের কারি, খুবই সুস্বাদু। তৃপ্তি করে খাওয়া হলো। আমাদের খাওয়া শেষ হতে হতেই রেস্তোরাঁ একদম ফাঁকা হয়ে গেল, আমরা ব্যতীত আর কেউ নেই। এত সময় কাস্টমারের ভিড়ে দুই বোনের সামান্য ফুসরতও ছিল না। খাবারের স্বাদে মুগ্ধ শওকত বাইডিফল্ট ১০০ রুপি বেশি দিয়ে দিল, আমিও কিছু বকশিশ দিলাম। দুই বোনই ইংরেজি বলতে পারে। খুব খুশি হয়ে ইয়াসমিন ও মিতাকে জড়িয়ে ধরে ছবি তুলল। তারপর বিদায়। ‘গড ব্লেস ইউ মাই চাইল্ড, স্বতঃস্ফূর্তভাবেই বেরিয়ে এলো আমার মুখ থেকে। দুই বোনও মাথা নুয়ে আমাদের সালাম দিল। মানুষের হৃদয়ের অনুভূতি ধর্ম, বর্ণ, জাতিভেদ মানে না। সবকিছুর ঊর্ধ্বে মানুষ, মানুষই পরম সত্য, এ কথাটি ভাবতেই শিলংয়ের উদ্দেশে গাড়ি ছেড়ে দিল চালক পঙ্কজ। পথে আরেক খাসিয়া নারীর কাছ থেকে ১ কেজি নাশপাতি কিনলাম। তার কাছ থেকে কিছু শোনাই ছিল উদ্দেশ্য। সে জানাল তার বাবা ও স্বামী দুজনেই বাঙালি, মা খাসিয়া। বিদেশের মাটিতে বাঙালি শুনলেই মনে হয় আপনজন। ২৭ জুলাই আমাদের মেঘের গৃহ ছাড়ার পালা। শিলংয়ের ছোট বিমানবন্দর থেকে ইন্ডিগোর ছোট একটি বিমানে কলকাতায় নামলাম বিকাল প্রায় ৫টায়। একরাত কলকাতায় থাকা হবে। বড় এক গাড়ি নিয়ে আমাদের নিতে এসেছে চালক রঞ্জন পাল। কলকাতার গরমে ভালো এসি গাড়িতে উঠে সবাই খুশি। রঞ্জন কথা বলতে শুরু করল। বাবা-মার বাড়ি বাংলাদেশের ঝালকাঠি। দুজনই এখনো বেঁচে আছেন, মাঝে মধ্যে তারা ঝালকাঠি যান। কলকাতায় বাঙাল আর ঘটি দ্বন্দ্বের কথাও বলতে ভুল করল না রঞ্জন। দিদি কেমন করছে জানতে চাইলে পশ্চিমবঙ্গসহ পুরো ভারতের বর্তমান রাজনীতি সম্পর্কে চালক রঞ্জনের চমৎকার বিশ্লেষণ শুনে সত্যিই অবাক হয়েছি। ২৩ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিনে কলকাতার সিনিয়র সাংবাদিক সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত যে বিশ্লেষণ দিয়েছেন তার সঙ্গে চালক রঞ্জনের বিশ্লেষণ প্রায়ই মিলে যায়। সে জানাল, পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল পরপর নির্বাচনে জয়ী হলেও সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও দুর্নীতিতে মানুষ অতিষ্ঠ। সর্বভারতীয় রাজনীতিতে বিজেপিবিরোধী ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইনক্লুসিভ ও অ্যালায়েন্স (ইন্ডিয়া) নামে সম্প্রতি যে জোট গঠিত হয়েছে তার ভবিষ্যৎ নিয়ে সে খুবই সন্দিহান। মমতা ব্যানার্জির ভূমিকা শেষ পর্যন্ত কী হবে তা নিয়ে রঞ্জনের অনেক সন্দেহ।

তবে মমতা ব্যানার্জি যদি জোট নিয়ে আন্তরিক থাকেন তাহলে ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিজেপির জন্য অনেক কিছু কঠিন হয়ে যেতে পারে বলে জানাল রঞ্জন পাল। রঞ্জনের কথা শেষ না হতেই কলকাতার নির্দিষ্ট হোটেলে আমরা চলে এলাম। লেখাটি শেষ করতে চাই মেঘালয় ভ্রমণের স্মৃতি টেনে। মেঘালয়, অর্থাৎ মেঘের গৃহ বা বাসস্থান। বিশাল ভারতে ছোট এক রাজ্য। এত ঘুরলাম রাস্তার কোথাও একটি পটহোল বা ভাঙা পেলাম না। যত্রতত্র ময়লার স্তূপ নেই। কলা বা চানাচুর খেয়ে যেখানে-সেখানে ছোবড়া বা কাগজ কেউ ফেলছে না। রাস্তাঘাট, বাজার, মানুষ ও প্রকৃতি সবকিছুই যে কোনো পর্যটককে মুগ্ধ করবে। আমরাও মুগ্ধ। তবে দেখা জানার তো আর শেষ নেই। এই দুনিয়ায় যা দেখার আছে তার কিছুই তো এ জীবনে দেখা হলো না, সম্ভব নয়। তবে তাতে আফসোস না করে বাঙালির সব সুখ-দুঃখের অবলম্বন রবীন্দ্রনাথের কথা দিয়েই শেষ করি, ‘যাবার দিনে এই কথাটি বলে যেন যাই/যা দেখেছি যা পেয়েছি তুলনা তার নাই।’

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে