শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

মেঘের ভিতরের চেরাপুঞ্জি ও ভারতের রাজনীতি

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
মেঘের ভিতরের চেরাপুঞ্জি ও ভারতের রাজনীতি

একগুঁয়েমি জীবন থেকে পরিত্রাণে আনন্দ ভ্রমণের জুড়ি নেই। আবার সেটা দলেবলে, বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজন মিলে হলে তো আর কথাই থাকে না। পরিণত বয়সে এসে ভাবি দুনিয়ায় কত কিছু জানা, বোঝা ও দেখার আছে, তার কিছুই তো দেখা হলো না। পৃথিবীতে সব সত্যের চেয়ে বড় সত্য মানুষ ও প্রকৃতি। এই অমোঘ সত্যকে চিনতে হলে ঘরের বাইরে মানুষ ও প্রকৃতির কাছে যাওয়া প্রয়োজন। পৃথিবীতে যত রকম ও পরিমাণ জ্ঞানভান্ডার রয়েছে তার মৌলিক উৎসের জায়গাও মানুষ এবং প্রকৃতি। সুতরাং দেহ, মন ও মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্য এবং মনোজগতের উন্নতির জন্য বৈচিত্র্যে ভরা প্রকৃতি ও মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে একাত্ম হওয়ার চেয়ে উত্তম কিছু আর নেই। তবে আর্থিক সংগতি এখানে একটি বড় বিষয়। ইচ্ছা থাকলেও সবকিছু হয়ে ওঠে না। নিজের জন্মের শেকড় বাংলাদেশের মাটিতে গাঁথা থাকলেও হৃদয়ের শেকড় এখন সুদূর আমেরিকাতে হওয়ায় বছরান্তে একবার আটলান্টিক পাড়ি দিতে হয়। গত বছর আমেরিকাতে যাওয়ার প্রাক্কালে ঢাকায় বসবাসরত আমার শ্যালিকা মিতার দুই মেয়ে, রাইসা ও হৃদিতাকে কথা দিয়েছিলাম এবার ফেরত আসার পর ওদের নিয়ে দার্জিলিং ঘুরতে যাব। রাইসা মাস্টার্স শেষ করে এখন ভালো একটি আইটি কোম্পানিতে কাজ করছে, আর হৃদিতা এবার ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হলো। আমার ভায়রা রেজাউল আলম রাষ্ট্রীয় একটা ব্যাংকে উচ্চপদে আছে, সেও ভ্রমণের ব্যাপারে খুবই আগ্রহী। সুতরাং আমার স্ত্রী ইয়াসমিন কথা বললেন রাইসা, হৃদিতা এবং এদের মা, আমার শ্যালিকা মিতার সঙ্গে। তারা সবাই দার্জিলিং, কাশ্মীর বা ভারতের যে কোনো আকর্ষণীয় একটা জায়গায় যেতে দুই পায়ে খাড়া। দল ভারী করার জন্য প্রথমেই কথা বলি ছোটবেলার স্কুলসাথি ও আর্মিতে ব্যাচমেট কর্নেল শওকতের সঙ্গে। শওকত খুবই সমাজ ও রাজনৈতিক সচেতন একজন মানুষ এবং মুক্তিযোদ্ধা। সবসময় দেশের কথা ভাবে এবং খোঁজখবর রাখে। মাটির মানুষ শওকত ভাবিও আনন্দ মনে আমাদের সঙ্গে যেতে রাজি হয়ে গেলেন। এবার জানালাম খুবই হৃদয়বান ও বিনয়ী আরেক ব্যাচমেট মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল আতাউরকে। সে, ভাবি এবং তাদের মেয়ে প্রোমাও অতি উৎসাহে আমাদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেল। প্রোমাও মাস্টার্স শেষ করে ভালো একটি কোম্পানিতে কাজ করছে। প্রোমা আর রাইসা ভালো বন্ধু হওয়ায় ওদের আগ্রহ ও উৎসাহের মাত্রাটা একটু বেশি। কোথায় কী দেখার আছে, আকর্ষণীয় ভ্রমণ স্পট ইত্যাদি খোঁজখবর নিয়ে ওরাই আমাদের চালকের আসনে। চার পরিবার মিলে দলে আমরা ১১ জন। ভ্রমণের স্থান নির্ধারণে ১১ জনের এক সম্মিলিত সভার আয়োজন হলো এক সন্ধ্যায় আমার বাসায়। লেডিসরা বাসার লিভিংরুমে, আমরা জেন্টেলম্যান চারজন ড্রয়িংরুমে বসলাম। কোথায় যাওয়া যায় তা নিয়ে দুই পক্ষের মতের মিল হচ্ছে না। আমাদের পক্ষের দূত রাইসা দুই পক্ষের মধ্যে মতামত বিনিময়ের মাঝপথে ওই পক্ষে চলে গেল। দূত যখন পক্ষ ত্যাগ করেছে তখন ভাই তিনাদের সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়াই ভালো, বলল শওকত। সিদ্ধান্ত হলো আমরা শিলং যাব, ঘুরে দেখব মেঘদের গৃহবাসস্থান মেঘালয়। ট্যুর অপারেটরের সঙ্গে সব ঠিক করে ঢাকা থেকে কলকাতা হয়ে ২৩ জুলাই বিমানে গৌহাটি যখন পৌঁছলাম তখন সূর্য পশ্চিমের পাহাড়ের আড়ালে ঢাকা পড়েছে। আমাদের শিলং নেওয়ার জন্য আগত ড্রাইভার আক্কাস মিয়াকে খুঁজে পেতে একটু বেগ পেতে হলেও ছায়ায় ঘেরা পড়ন্ত বিকালে মৃদু হাওয়ার আবেশে তেমন কোনো ক্লান্তির ছাপ দেহমনে লাগেনি। সবাই আনন্দ মনেই আক্কাস মিয়ার বড় এক ট্যুরিস্ট গাড়িতে উঠে পড়লাম। রাস্তায় হাইওয়ের এক রেস্তোরাঁয় রাতের খাবারের বিরতিসহ প্রায় ছয় ঘণ্টায় রাত ১১টায় শিলংয়ের হোটেলে পৌঁছলাম। তত সময়ে সবাইকে ক্লান্তিতে ধরেছে। তারপর রাতের বেলা হওয়াতে গৌহাটি থেকে শিলংয়ের পথে দুই পাশের পাহাড়ি সৌন্দর্য দেখতে না পারায় লেডিসদের পক্ষ থেকে ভলিফায়াবের গোলা এসে পড়তে থাকে শওকত, আতাউর ও আমার ওপর, যে তিনজন আমরা ট্যুর পরিকল্পনায় যুক্ত ছিলাম। কী আর করা, এত রাতে ক্লান্ত শরীরে। বোবার শত্রু নেই নীতিতে থাকাটাই উত্তম মনে করলাম। হোটেলে ঢুকে তা পছন্দ না হওয়ায় ঢাকাতে ট্যুর অপারেটরের সঙ্গে কথা বলে একদিন পরেই হোটেল পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত হলো। ২৪ জুলাই শিলংয়ের আশপাশে দেখার উদ্দেশে হোটেলে নাশতা সেরে আক্কাস মিয়ার এক গাড়িতেই সবাই প্রথমে গেলাম এলিফ্যান্ট ফলস বা হাতির ঝরনা দেখতে। পৌঁছে দেখি শত শত পর্যটকের ভিড়ে পুরো এলাকা মুখর। সবাই যখন ঝরনা আশপাশে মনকাড়া দৃশ্যের সঙ্গে ক্যামেরায় নিজেদের বন্দি করতে ব্যস্ত, তখন শওকত আর আমি, স্থানীয় মানুষের সঙ্গে কথা বলার উদ্দেশে পাহাড়ের এক স্তর ওপরে নানা পদের পসরা দিয়ে দোকান সাজিয়ে বসে থাকা খাসিয়া নারী ও মেয়েদের সঙ্গে একটু কথা বলতে এলাম। দাম-দর জিজ্ঞাসার ফাঁকে ফাঁকে কথা। দোকানের খাসিয়া মেয়েরা খুবই স্মার্ট, সুন্দর ইংরেজি বলতে পারে, হিন্দি তেমন জানে না। এলিফ্যান্ট ফলস দেখতে দেখতে দুপুর হয়ে যাওয়ায় পাহাড়ের টপে স্বচ্ছ কাচে ঘেরা সুন্দর এক রেস্তোরাঁয় অপূর্ব পাহাড়ি দৃশ্য দেখতে দেখতে দুপুরের খাবার সেরে ফেললাম।

দিনের জন্য তালিকায় আরও ৭টি স্পট দেখার থাকলেও শিলং শহরের প্রচন্ড যানজট এবং আক্কাস মিয়ার চাতুর্য অথবা নির্বুদ্ধিতার কারণে সব বাদ দিয়ে সন্ধ্যায় হোটেলে ফিরতে হলো। শিলং শহরের কেন্দ্রস্থল পুলিশ বাজারের সুরুচি রেস্তোরাঁয় রাতে খেতে গিয়ে বুঝলাম কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন রাখা হয়েছে। ভ্রমণের দ্বিতীয় দিন ২৫ জুলাই স্বপ্নের চেরাপুঞ্জি সফরের প্রথম দিন। নতুন হোটেল থেকে আমরা দুই গাড়িতে ভাগ হয়ে গভীর খাদ উঁচু পাহাড়ের পাশ দিয়ে মসৃণ আঁকাবাঁকা পথের মৃদু ঠান্ডা বাতাসের শীতল পরশে চলতে চলতে বাঙালি চালক পঙ্কজের কাছ থেকে চেরাপুঞ্জি সম্পর্কে কিছু তথ্য পেলাম। খাসিয়া ভাষার চেরা শব্দের অর্থ কমলালেবু। প্রচুর কমলালেবু হওয়ার কারণে কেউ একসময়ে এর নাম দিয়েছে চেরাপুঞ্জি। কথার ফাঁকে একসময়ে সেভেন সিস্টারস ফলসের পার্কিংয়ে গাড়ি থামল। নামতেই দেখি সব মেঘে ঢাকা, কিছুই দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু একটু অপেক্ষা করতেই মেঘের ঘোমটা সরিয়ে অপরূপ, সৌন্দর্যের সাত বোন নামের সাতটি ঝরনা উঁচু পাহাড় থেকে পরপর একতালে ও ছন্দে নেমে আসছে, সঙ্গে রোমাঞ্চকর শনশন শব্দ। যে যার পছন্দের জায়গায় দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে ব্যস্ত হয়ে গেল। পরের স্পট নোহকালিকাই পৌঁছানোর পর একজন খাসিয়া নারী ট্যুরিস্ট গাইডের কাছ থেকে ঝরনাটি সম্পর্কে হৃদয়বিদারক এক পৌরাণিক গল্প শুনলাম। প্রথম বিয়ের সূত্রে একটি মেয়ে শিশুসহ খাসিয়া এক নারী দ্বিতীয় বিয়ে করেন। খাসিয়া সংস্কৃতিতে নারীরা কাজের জন্য বাইরে যায় আর পুরুষরা ঘর সামলায়। একদিন ওই নারী দূরে কাজ করতে গেলে স্বামী মেয়েটিকে হত্যা এবং তার মাংস দিয়ে তরকারি রান্না করে নিজে খায় এবং স্ত্রী ফেরত এলে তাকেও খেতে দেয়। অনেক সময় ধরে মেয়েকে দেখতে না পেয়ে মায়ের ভীষণ সন্দেহ হয় এবং ওই তরকারির ভিতরেই মেয়ের নখসহ আঙুল দেখতে পায়। কানতে কানতে পাহাড় থেকে লাফ দিয়ে সে আত্মহত্যা করে। তারপরই নাকি ওই আত্মহত্যার জায়গাটিতেই এই ঝরনাটির সৃষ্টি হয়েছে। এক মায়ের কান্নার অবিনাশী স্মারক হয়ে অনবরত ঝরছে নোহকালিকাই ঝরনা। পরের দিন ২৬ জুলাই ভ্রমণ সূচিতে দুটি স্পটের মধ্যে প্রথমটি কেনিয়ন ভিউ পয়েন্টে পৌঁছলাম বেলা ১১টায়। এবার সত্যিই মনে হলো মেঘের গৃহে প্রবেশ করলাম। মেঘের মধ্য দিয়ে হাঁটছি। বৃষ্টি নয়, কিছুটা সামান্য পানির ছোঁয়া শরীরের খোলা জায়গা হাতে-মুখে অনুভব করছি। ১০ গজ অদূরে কিছুই দেখছি না। কিন্তু দূর থেকে ঝরনার শনশন শব্দ ভেসে আসছে। পাহাড়ের চূড়ায় সরু ঝরনার ওপর নির্মিত ছোট বাঁশের সাঁকো পেরিয়ে একটু এগোতেই দেখি মধ্যবয়সী এক খাসিয়া নারী ফ্লাস্কে গরম লেবু চা বিক্রি করছেন। আমি, শওকত, আতাউর ও রোজ, চারজনে চার কাপ নিলাম। চেরাপুঞ্জির পাহাড়ের চূড়ায় মেঘের ছোঁয়ায় হালকা শীতের পরশে মধ্যবয়সী খাসিয়া নারীর হাতের চা খাওয়ার প্রাণজুড়ানো অনুভূতিতে মুগ্ধ হয়ে যা দাম তার থেকেও বেশি কিছু রুপি দিয়ে দিলাম। পরবর্তী পয়েন্টে যাওয়ার সময় হয়ে গেছে। আমরা চারজন এক জায়গায়। মেঘের ভিতরে বাকি আর কাউকে দেখা যাচ্ছে না। একটু পরেই রাইসা, হৃদিতা ও প্রোমাকে পাওয়া গেল। তারপর তিনাদের খুঁজতে খুঁজতে একসময়ে পরস্পরের মুখোমুখি হওয়াতেই শুনতে হলো সেই বাণী, যত দোষ নন্দ ঘোষ। তিনারাও নাকি আমাদের খুঁজতে খুঁজতে হয়রান হয়ে গেছে। তাড়াতাড়ি গাড়িতে উঠে ক্রাঙ্কসুরি ঝরনার পয়েন্টে যেতে যেতে সূর্য মধ্য গগন পেরিয়ে পশ্চিমে ঝুলে পড়েছে। তিনটি ঝরনা পাশাপাশি। আমাদের চূড়া থেকে অনেক নিচে। ইট বিছানো রাস্তা আছে। প্রচুর পর্যটক নামছেন আর উঠছেন। শওকতের সাবধান বাণী, তিন ইয়াং লেডি ব্যতীত আর কেউ যেন নিচে না নামে, উঠতে বিপদ হতে পারে। রাইসা, হৃদিতা ও প্রোমা নিচে নেমে ঝরনা দেখে ফিরতে ফিরতে বিকাল ৩টা বেজে গেল। এত সময়ে সবারই ক্ষুধার টানে পৃথিবী গদ্যময় হয়ে গেছে। দুই ইয়াং খাসিয়া বোনের রেস্তোরাঁয় যে যা পারি খেয়ে নিলাম। ভাত, ভাজি এবং তার সঙ্গে মাছের ঝোল বা ডিমের কারি, খুবই সুস্বাদু। তৃপ্তি করে খাওয়া হলো। আমাদের খাওয়া শেষ হতে হতেই রেস্তোরাঁ একদম ফাঁকা হয়ে গেল, আমরা ব্যতীত আর কেউ নেই। এত সময় কাস্টমারের ভিড়ে দুই বোনের সামান্য ফুসরতও ছিল না। খাবারের স্বাদে মুগ্ধ শওকত বাইডিফল্ট ১০০ রুপি বেশি দিয়ে দিল, আমিও কিছু বকশিশ দিলাম। দুই বোনই ইংরেজি বলতে পারে। খুব খুশি হয়ে ইয়াসমিন ও মিতাকে জড়িয়ে ধরে ছবি তুলল। তারপর বিদায়। ‘গড ব্লেস ইউ মাই চাইল্ড, স্বতঃস্ফূর্তভাবেই বেরিয়ে এলো আমার মুখ থেকে। দুই বোনও মাথা নুয়ে আমাদের সালাম দিল। মানুষের হৃদয়ের অনুভূতি ধর্ম, বর্ণ, জাতিভেদ মানে না। সবকিছুর ঊর্ধ্বে মানুষ, মানুষই পরম সত্য, এ কথাটি ভাবতেই শিলংয়ের উদ্দেশে গাড়ি ছেড়ে দিল চালক পঙ্কজ। পথে আরেক খাসিয়া নারীর কাছ থেকে ১ কেজি নাশপাতি কিনলাম। তার কাছ থেকে কিছু শোনাই ছিল উদ্দেশ্য। সে জানাল তার বাবা ও স্বামী দুজনেই বাঙালি, মা খাসিয়া। বিদেশের মাটিতে বাঙালি শুনলেই মনে হয় আপনজন। ২৭ জুলাই আমাদের মেঘের গৃহ ছাড়ার পালা। শিলংয়ের ছোট বিমানবন্দর থেকে ইন্ডিগোর ছোট একটি বিমানে কলকাতায় নামলাম বিকাল প্রায় ৫টায়। একরাত কলকাতায় থাকা হবে। বড় এক গাড়ি নিয়ে আমাদের নিতে এসেছে চালক রঞ্জন পাল। কলকাতার গরমে ভালো এসি গাড়িতে উঠে সবাই খুশি। রঞ্জন কথা বলতে শুরু করল। বাবা-মার বাড়ি বাংলাদেশের ঝালকাঠি। দুজনই এখনো বেঁচে আছেন, মাঝে মধ্যে তারা ঝালকাঠি যান। কলকাতায় বাঙাল আর ঘটি দ্বন্দ্বের কথাও বলতে ভুল করল না রঞ্জন। দিদি কেমন করছে জানতে চাইলে পশ্চিমবঙ্গসহ পুরো ভারতের বর্তমান রাজনীতি সম্পর্কে চালক রঞ্জনের চমৎকার বিশ্লেষণ শুনে সত্যিই অবাক হয়েছি। ২৩ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিনে কলকাতার সিনিয়র সাংবাদিক সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত যে বিশ্লেষণ দিয়েছেন তার সঙ্গে চালক রঞ্জনের বিশ্লেষণ প্রায়ই মিলে যায়। সে জানাল, পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল পরপর নির্বাচনে জয়ী হলেও সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও দুর্নীতিতে মানুষ অতিষ্ঠ। সর্বভারতীয় রাজনীতিতে বিজেপিবিরোধী ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইনক্লুসিভ ও অ্যালায়েন্স (ইন্ডিয়া) নামে সম্প্রতি যে জোট গঠিত হয়েছে তার ভবিষ্যৎ নিয়ে সে খুবই সন্দিহান। মমতা ব্যানার্জির ভূমিকা শেষ পর্যন্ত কী হবে তা নিয়ে রঞ্জনের অনেক সন্দেহ।

তবে মমতা ব্যানার্জি যদি জোট নিয়ে আন্তরিক থাকেন তাহলে ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিজেপির জন্য অনেক কিছু কঠিন হয়ে যেতে পারে বলে জানাল রঞ্জন পাল। রঞ্জনের কথা শেষ না হতেই কলকাতার নির্দিষ্ট হোটেলে আমরা চলে এলাম। লেখাটি শেষ করতে চাই মেঘালয় ভ্রমণের স্মৃতি টেনে। মেঘালয়, অর্থাৎ মেঘের গৃহ বা বাসস্থান। বিশাল ভারতে ছোট এক রাজ্য। এত ঘুরলাম রাস্তার কোথাও একটি পটহোল বা ভাঙা পেলাম না। যত্রতত্র ময়লার স্তূপ নেই। কলা বা চানাচুর খেয়ে যেখানে-সেখানে ছোবড়া বা কাগজ কেউ ফেলছে না। রাস্তাঘাট, বাজার, মানুষ ও প্রকৃতি সবকিছুই যে কোনো পর্যটককে মুগ্ধ করবে। আমরাও মুগ্ধ। তবে দেখা জানার তো আর শেষ নেই। এই দুনিয়ায় যা দেখার আছে তার কিছুই তো এ জীবনে দেখা হলো না, সম্ভব নয়। তবে তাতে আফসোস না করে বাঙালির সব সুখ-দুঃখের অবলম্বন রবীন্দ্রনাথের কথা দিয়েই শেষ করি, ‘যাবার দিনে এই কথাটি বলে যেন যাই/যা দেখেছি যা পেয়েছি তুলনা তার নাই।’

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
মশার নগরী ঢাকা
মশার নগরী ঢাকা
বাশারের পতন
বাশারের পতন
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাদারীপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাদারীপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজের তৈরি অনুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল
নিজের তৈরি অনুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে শুরু হলো সূতা, বস্ত্র ও আনুষঙ্গিক পণ্যের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো সূতা, বস্ত্র ও আনুষঙ্গিক পণ্যের প্রদর্শনী

১৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ার সাবেক এমপি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
বগুড়ার সাবেক এমপি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চৌদ্দগ্রামে ইউনিডো ও পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচ্ছন্নতা অভিযান-গণসচেতনতা সভা
চৌদ্দগ্রামে ইউনিডো ও পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচ্ছন্নতা অভিযান-গণসচেতনতা সভা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের ৩ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের ৩ নেতা গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ৫৭৯ কর্মকর্তা
অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ৫৭৯ কর্মকর্তা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

'এক ইঞ্চি মাটি দখলের চেষ্টা করলে হাত ভেঙে দিতে দ্বিধা করবো না'
'এক ইঞ্চি মাটি দখলের চেষ্টা করলে হাত ভেঙে দিতে দ্বিধা করবো না'

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজারে একসঙ্গে সবকিছুর দাম কমে না: অর্থ উপদেষ্টা
বাজারে একসঙ্গে সবকিছুর দাম কমে না: অর্থ উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

হাসিনার পতন মানতে না পেরে নানান ষড়যন্ত্র করছে ভারত : প্রিন্স
হাসিনার পতন মানতে না পেরে নানান ষড়যন্ত্র করছে ভারত : প্রিন্স

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
গাইবান্ধায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দেশের এক ইঞ্চি দখলের চেষ্টা করলে হাত ভেঙে দিতে দ্বিধাবোধ করবো না’
‘দেশের এক ইঞ্চি দখলের চেষ্টা করলে হাত ভেঙে দিতে দ্বিধাবোধ করবো না’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিববাড়িয়া নদীর দখল-দূষণ বন্ধে সভা
শিববাড়িয়া নদীর দখল-দূষণ বন্ধে সভা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বার্থান্ধতার কারণে দেশের রাজনীতি আজ লক্ষ্যচ্যুত : সেলিম উদ্দিন
স্বার্থান্ধতার কারণে দেশের রাজনীতি আজ লক্ষ্যচ্যুত : সেলিম উদ্দিন

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বগুড়ায় কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার
‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে দেশের সবাই ঐক্যবদ্ধ’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে দেশের সবাই ঐক্যবদ্ধ’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে আরেক মামলায় তারেক রহমানকে অব্যাহতি
পিরোজপুরে আরেক মামলায় তারেক রহমানকে অব্যাহতি

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় পিআইডির সেমিনার অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনায় পিআইডির সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে পুলিশি অভিযান
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে পুলিশি অভিযান

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় তথ্য ও প্রযুক্তি মেলা
কলাপাড়ায় তথ্য ও প্রযুক্তি মেলা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গান বাংলা টেলিভিশন চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ
গান বাংলা টেলিভিশন চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন রাষ্ট্রপক্ষের
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন রাষ্ট্রপক্ষের

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!
পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি
স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন
শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা