শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

শোধ করতে হবে জাতির পিতার রক্তের ঋণ

শ ম রেজাউল করিম এমপি
প্রিন্ট ভার্সন
শোধ করতে হবে জাতির পিতার রক্তের ঋণ

বাঙালি জাতির মুক্তির স্বপ্নদ্রষ্টা, বহু আকাক্সিক্ষত স্বাধীনতার স্বপ্নসারথী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মনেপ্রাণে, চিন্তায়-চেতনায়, বিশ্বাসে-ভাবনায়, অস্তিত্বে যিনি একজন নির্ভেজাল বাঙালি, যার আমৃত্যু সংগ্রাম বাঙালির মুক্তির জন্য, তাঁর কাছে জাতি হিসেবে আমাদের রয়েছে অশেষ ঋণ। ইতিহাসের কালজয়ী এ মহানায়ক তাঁর অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে বাঙালি জাতির প্রতি তাঁর গভীর ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ দেখিয়েছেন এভাবে, ‘একজন মানুষ হিসেবে সমগ্র মানবজাতিকে নিয়েই আমি ভাবি। একজন বাঙালি হিসেবে যা কিছু বাঙালিদের সঙ্গে সম্পর্কিত তাই আমাকে গভীরভাবে ভাবায়।  এ নিরন্তর সম্পৃক্তির উৎস ভালোবাসা, অক্ষয় ভালোবাসা যে ভালোবাসা আমার রাজনীতি এবং অস্তিত্বকে অর্থবহ করে তোলে।’ নির্ভেজাল বাঙালিত্ব, আত্মমর্যাদাবোধ, অদম্য আত্মবিশ্বাস, মানবিক ঔদার্য, নির্মোহ আত্মসমালোচনা ও আত্মশুদ্ধির আহ্বান আর অগাধ দেশপ্রেম বঙ্গবন্ধুকে বাঙালি জাতির মুক্তির একমাত্র দিশারীতে পরিণত করেছিল। ১৯৭২ সালের ১৮ জানুয়ারি এক সাক্ষাৎকারে ব্রিটিশ সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্ট বঙ্গবন্ধুকে প্রশ্ন করেছিলেন, আপনার যোগ্যতা কী? উত্তরে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমি মানুষকে ভালোবাসি। ডেভিড ফ্রস্ট পাল্টা প্রশ্ন করেছিলেন, আপনার দুর্বলতা কী? বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমি তাদের খুব ভালোবাসি’। একই বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর আমেরিকার এমবিসি চ্যানেলের সাংবাদিক পল নিক্সনকে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমি কোটি কোটি মানুষের ভালোবাসা ও আস্থা পেয়েছি। তাদের জন্য প্রাণ দিতে পারলেও আমি নিজেকে সার্থক মনে করব।’ ১৯৭১ সালে ঢাকায় কর্মরত আমেরিকার কনসাল জেনারেল আর্চার কে ব্লাড তাঁর লেখা বই ‘The Cruel Birth of Bangladesh : Memories of an American Diplomat’-এ তিনি বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে লিখেছিলেন, ‘Mujib’s very appearance suggested raw power, a power drawn from the masses and from his strong personality.’ একজন বঙ্গবন্ধুই বাঙালির শৌর্যবীর্য আর অহংকারের প্রতীক। তিনিই একটি জাতিকে আত্মপ্রত্যয়ে বলীয়ান করে দৃপ্ত শপথে পরাধীনতার জিঞ্জির ভেঙে বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক স্বাধীন-সার্বভৌম একটি রাষ্ট্রের জন্ম দিয়েছিলেন।  

বাংলাদেশ নামক নতুন সৃষ্ট রাষ্ট্র নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ভাবনা জানা যায়, ১৯৭২ সালের ৯ মে রাজশাহীতে দেওয়া তাঁর এক ভাষণ থেকে। সেখানে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি কি চাই? আমি চাই বাংলার মানুষ পেট ভরে খাক। আমি কী চাই? আমার বাংলার বেকার কাজ পাক। আমি কী চাই? আমার বাংলার মানুষ হেসে-খেলে বেড়াক। আমি কী চাই? আমার সোনার বাংলার মানুষ আবার প্রাণ ভরে হাসুক।’ এভাবেই বঙ্গবন্ধু কল্যাণমুখী একটি রাষ্ট্রের চিন্তা করেছিলেন।

এমন একজন বাঙালি অন্তঃপ্রাণ কীর্তিমান পুরুষকে পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। এমন বর্বরোচিতভাবে হত্যার ঘটনা বিশ্ব ইতিহাসে সম্ভবত আর দ্বিতীয়টি নেই। অথচ অকুতোভয় বঙ্গবন্ধু গভীরভাবে বিশ্বাস করতেন বাঙালিদের। কোনো বাঙালি তাঁর ক্ষতি করতে পারে এটা বঙ্গবন্ধু কখনই বিশ্বাস করেননি। যে বাঙালির জন্য বঙ্গবন্ধুর সমগ্র জীবনের আত্মত্যাগ, সব প্রচেষ্টা আর সাধনা, সে বাঙালির হাতেই তাঁর রক্তে রঞ্জিত হয়েছে ৩২ নম্বরের সিঁড়ি। তাই তো কবি রফিক আজাদ লিখে গেছেন, স্বপ্ন তার বুক ভরে ছিল/পিতার হৃদয় ছিল, স্নেহে-আর্দ্র চোখ/এদেশের যা কিছু তা হোক না নগণ্য, ক্ষুদ্র/তার চোখে মূল্যবান ছিল/নিজের জীবনই শুধু তার কাছে খুব তুচ্ছ ছিল/স্বদেশের মানচিত্রজুড়ে পড়ে আছে/বিশাল শরীর/তার রক্তে এই মাটি উর্বর হয়েছে/সবচেয়ে রূপবান দীর্ঘাঙ্গ পুরুষ/তার ছায়া দীর্ঘ হতে হতে/মানচিত্র ঢেকে দ্যায় সস্নেহে, আদরে! একটি জাতির অস্তিত্ব ও বিকাশে বঙ্গবন্ধুর যে আপোসহীন সংগ্রাম আর অপরিসীম আত্মত্যাগ, তা ইতিহাসে বিরল। বাঙালির ইতিহাস যত দিন থাকবে, বাংলাদেশের অস্তিত্ব যত দিন থাকবে তত দিন বাঙালির শ্রেষ্ঠ সন্তান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম অবশ্যই সগৌরবে উচ্চারিত হবে। বঙ্গবন্ধুকে কেনই বা হত্যা করা হয়েছিল? কারা এ হত্যাকান্ডের নেপথ্যের কুশীলব? কারা ছিল এ হত্যাকান্ডের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারী? ষড়যন্ত্র সম্পর্কে জানলেও সে সময় কারা নীরব ছিল? কাদের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ ছিল? কারা মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানি ভাবধারায় নিয়ে যাওয়ার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র করেছিল? জাতির পিতার রক্তের ঋণ শোধ করতে আদৌ কি আমরা পেরেছি? এ প্রশ্নগুলো ঘুরেফিরে আসে বারবার। প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজা অত্যন্ত জরুরি। জাতি হিসেবে এটি আমাদের নৈতিক দায়িত্বও বটে। তা না হলে সবাইকে একদিন ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। জাতির পিতার রক্তের ঋণ যদি আমরা শোধ করতে চাই, এ দেশকে, এ জাতিকে ইতিহাসের কলঙ্কজনক অধ্যায় থেকে সম্পূর্ণ দায়মুক্তি দিতে চাই তাহলে আর কালবিলম্ব না করে অধিকতর তদন্ত হওয়া প্রয়োজন ইতিহাসের এ নির্মম ও মর্মন্তুদ হত্যাকান্ডের। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের ২১ বছর পর সরাসরি হত্যাকান্ডে সম্পৃক্তদের হত্যাকারীদের বিচার হলেও ষড়যন্ত্রকারীদের বিচার হয়নি। সে সময় দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ ব্যক্তি তথা কর্মকর্তাদেরও বিচারের আওতায় আনা যায়নি।  তাদের সবার বিচার হওয়া আজ জরুরি। মনে রাখতে হবে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের নেপথ্যের দেশি-বিদেশি কুশীলবরা এখনো বেঁচে আছে। সুযোগ পেলেই তারা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চেষ্টা করবে। প্রাসঙ্গিকভাবে এখানে একটি বিষয়ের অবতারণা জরুরি। পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা হত্যাকান্ডে প্রথম অনুসন্ধান কমিশন গঠিত হয় ১৯৮০ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর, যুক্তরাজ্যে। ব্রিটিশ এমপি ও আইনবিদ স্যার টমাস উইলিয়ামসের নেতৃত্বে ওই কমিশনে ছিলেন আয়ারল্যান্ড সরকারের সাবেক মন্ত্রী ও শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী শন ম্যাকব্রাইড, ব্রিটিশ এমপি ও আইনবিদ জেফরি টমাস এবং ব্রিটিশ আইনবিদ, মানবাধিকারকর্মী ও পরিবেশবাদী আইনবিদ অবরি রোজ। তবে অনুসন্ধান কাজে ওই কমিশনকে বাংলাদেশের ভিসা দেয়নি জিয়াউর রহমান সরকার। এ ছাড়াও জাতির পিতার খুনিদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া, বিভিন্ন দেশে পুনর্বাসন এবং পার্লামেন্টে নিয়ে আসার কাজটিও ধারাবাহিকভাবে করেছে এরশাদ সরকার, জিয়াউর রহমান সরকার ও খালেদা জিয়া সরকার। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পথ রুদ্ধ করে দেওয়া কুখ্যাত ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনে পরিণত করে সেটিকে সংবিধানের অংশ বানিয়েছেন জিয়াউর রহমান। ইতিহাসের অনিবার্যতায় বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রকারী, পৃষ্ঠপোষক, সমর্থক, বাস্তবায়নকারী ও উপকারভোগীদের স্বরূপ উন্মোচন করতে হবে।

বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের যিনি প্রতিষ্ঠাতা, এদেশের নিপীড়িত-বঞ্চিত মানুষের যিনি মুক্তিদাতা, সেই মুক্তির মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রের দিকগুলো জনগণের জানার অধিকার রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাষ্ট্রনায়কদের হত্যাকারীদের বিচার যেমন হয়েছে পাশাপাশি ষড়যন্ত্রকারীরাও বিচারের আওতায় এসেছে। সে জন্য দেশে দেশে নানা কমিশন গঠন করা হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সাবেক প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি হত্যার বিচার হয়েছে, তেমনি তাঁর হত্যার ষড়যন্ত্র উন্মোচনের জন্য গঠন করা হয়েছে ওয়ারেন কমিশন। ভারতেও মহাত্মা গান্ধী, ইন্দিরা গান্ধী ও রাজীব গান্ধী হত্যাকান্ডের বিচার যেমন হয়েছে; পাশাপাশি হত্যার ষড়যন্ত্রের জন্য স্বতন্ত্র কমিশন গঠন করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র উন্মোচনেও তেমনি একটি কমিশন গঠন আজ সময়ের দাবি। সেই তদন্ত কমিশনকে ষড়যন্ত্রের একেবারে শুরু থেকে এখন পর্যন্ত সার্বিক বিষয়টি তুলে ধরতে হবে। এগুলো বিচারিক আদালতে বিচার ও শাস্তি হওয়ার একটি বিষয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ডে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অনেকে জড়িত। এসব বিষয় উন্মুক্ত হওয়ার জন্য একটি কমিশন গঠন প্রয়োজন। ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র ও হত্যাকান্ডের পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সে জন্যই উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি কমিশন গঠন করা প্রয়োজন যা থেকে প্রাপ্ত তথ্য শ্বেতপত্র আকারে প্রকাশ করা হবে। যেটি আগামী প্রজন্মের কাছে জাতির পিতার হত্যার ও ষড়যন্ত্রের অনবদ্য দলিল হিসেবে উপস্থাপন হবে। আমরা কৃতজ্ঞ বঙ্গবন্ধুর রক্ত ও আদর্শের সুযোগ্য উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে, যিনি বঙ্গবন্ধু হত্যার পরিকল্পনাকারীদের বিচারের কথা বলে আমাদের সে দায় মোচনের সুযোগ করে দিয়েছেন। ২০১৮ সালে জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর-পর্বে বঙ্গবন্ধু হত্যায় যারা সরাসরি জড়িত ছিল, তাদের বিচার হলেও স্বাধীনতার চার বছরের মাথায় অন্তরালে থেকে যারা জাতির পিতা হত্যার ছক করেছিলেন, তাদের চিহ্নিত করতে কমিশন গঠনের কথা বলেছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। তদন্ত কমিশন গঠন করে বঙ্গবন্ধু হত্যার নেপথ্যের কুশীলবদের বিচারের আওতায় আনলে এ দেশ  জাতির পিতাকে হত্যার কলঙ্ক থেকে মুক্ত হবে। জাতির পিতার রক্তের ঋণ শোধ করার প্রচেষ্টা খানিকটা হলেও সফল হবে। আমরা চাই বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কলঙ্কজনক ঘটনা বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড যেন আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ও একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশের ইতিহাসকে কলঙ্কের দায় থেকে মুক্তি দেয়। এখনই এটি নিয়ে কাজ করতে হবে।  বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে ছাড়া এটি কোনো দিন কোনোভাবেই সম্ভব হবে না। শেষ করতে চাই কবি সৈয়দ শামসুল হকের ‘পনেরো আগস্ট’ কবিতার কটি লাইন স্মরণ করে, এখনো রক্তের রঙ ভোরের আকাশে/পৃথিবীও বিশাল পাখায় গাঢ় রক্ত মেখে/কবে থেকে ভাসছে বাতাসে/অপেক্ষায় শব্দের-শব্দেই হবে সে মুখর আরো একবার/জয় বাংলা ধ্বনি লয়ে যখন সূর্যের আলো তার/পাখায় পড়বে এসে/ইতিহাস থেকে আরো কিছুক্ষণ পরে/ মানুষ তো ভয় পায় বাকহীন মৃত্যুকেই/তাই ওঠে নড়ে/থেকে থেকে গাছের সবুজ ডাল পাতার ভেতরে। 

                লেখক : মন্ত্রী, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা