শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

শোধ করতে হবে জাতির পিতার রক্তের ঋণ

শ ম রেজাউল করিম এমপি
প্রিন্ট ভার্সন
শোধ করতে হবে জাতির পিতার রক্তের ঋণ

বাঙালি জাতির মুক্তির স্বপ্নদ্রষ্টা, বহু আকাক্সিক্ষত স্বাধীনতার স্বপ্নসারথী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মনেপ্রাণে, চিন্তায়-চেতনায়, বিশ্বাসে-ভাবনায়, অস্তিত্বে যিনি একজন নির্ভেজাল বাঙালি, যার আমৃত্যু সংগ্রাম বাঙালির মুক্তির জন্য, তাঁর কাছে জাতি হিসেবে আমাদের রয়েছে অশেষ ঋণ। ইতিহাসের কালজয়ী এ মহানায়ক তাঁর অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে বাঙালি জাতির প্রতি তাঁর গভীর ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ দেখিয়েছেন এভাবে, ‘একজন মানুষ হিসেবে সমগ্র মানবজাতিকে নিয়েই আমি ভাবি। একজন বাঙালি হিসেবে যা কিছু বাঙালিদের সঙ্গে সম্পর্কিত তাই আমাকে গভীরভাবে ভাবায়।  এ নিরন্তর সম্পৃক্তির উৎস ভালোবাসা, অক্ষয় ভালোবাসা যে ভালোবাসা আমার রাজনীতি এবং অস্তিত্বকে অর্থবহ করে তোলে।’ নির্ভেজাল বাঙালিত্ব, আত্মমর্যাদাবোধ, অদম্য আত্মবিশ্বাস, মানবিক ঔদার্য, নির্মোহ আত্মসমালোচনা ও আত্মশুদ্ধির আহ্বান আর অগাধ দেশপ্রেম বঙ্গবন্ধুকে বাঙালি জাতির মুক্তির একমাত্র দিশারীতে পরিণত করেছিল। ১৯৭২ সালের ১৮ জানুয়ারি এক সাক্ষাৎকারে ব্রিটিশ সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্ট বঙ্গবন্ধুকে প্রশ্ন করেছিলেন, আপনার যোগ্যতা কী? উত্তরে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমি মানুষকে ভালোবাসি। ডেভিড ফ্রস্ট পাল্টা প্রশ্ন করেছিলেন, আপনার দুর্বলতা কী? বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমি তাদের খুব ভালোবাসি’। একই বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর আমেরিকার এমবিসি চ্যানেলের সাংবাদিক পল নিক্সনকে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমি কোটি কোটি মানুষের ভালোবাসা ও আস্থা পেয়েছি। তাদের জন্য প্রাণ দিতে পারলেও আমি নিজেকে সার্থক মনে করব।’ ১৯৭১ সালে ঢাকায় কর্মরত আমেরিকার কনসাল জেনারেল আর্চার কে ব্লাড তাঁর লেখা বই ‘The Cruel Birth of Bangladesh : Memories of an American Diplomat’-এ তিনি বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে লিখেছিলেন, ‘Mujib’s very appearance suggested raw power, a power drawn from the masses and from his strong personality.’ একজন বঙ্গবন্ধুই বাঙালির শৌর্যবীর্য আর অহংকারের প্রতীক। তিনিই একটি জাতিকে আত্মপ্রত্যয়ে বলীয়ান করে দৃপ্ত শপথে পরাধীনতার জিঞ্জির ভেঙে বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক স্বাধীন-সার্বভৌম একটি রাষ্ট্রের জন্ম দিয়েছিলেন।  

বাংলাদেশ নামক নতুন সৃষ্ট রাষ্ট্র নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ভাবনা জানা যায়, ১৯৭২ সালের ৯ মে রাজশাহীতে দেওয়া তাঁর এক ভাষণ থেকে। সেখানে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি কি চাই? আমি চাই বাংলার মানুষ পেট ভরে খাক। আমি কী চাই? আমার বাংলার বেকার কাজ পাক। আমি কী চাই? আমার বাংলার মানুষ হেসে-খেলে বেড়াক। আমি কী চাই? আমার সোনার বাংলার মানুষ আবার প্রাণ ভরে হাসুক।’ এভাবেই বঙ্গবন্ধু কল্যাণমুখী একটি রাষ্ট্রের চিন্তা করেছিলেন।

এমন একজন বাঙালি অন্তঃপ্রাণ কীর্তিমান পুরুষকে পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। এমন বর্বরোচিতভাবে হত্যার ঘটনা বিশ্ব ইতিহাসে সম্ভবত আর দ্বিতীয়টি নেই। অথচ অকুতোভয় বঙ্গবন্ধু গভীরভাবে বিশ্বাস করতেন বাঙালিদের। কোনো বাঙালি তাঁর ক্ষতি করতে পারে এটা বঙ্গবন্ধু কখনই বিশ্বাস করেননি। যে বাঙালির জন্য বঙ্গবন্ধুর সমগ্র জীবনের আত্মত্যাগ, সব প্রচেষ্টা আর সাধনা, সে বাঙালির হাতেই তাঁর রক্তে রঞ্জিত হয়েছে ৩২ নম্বরের সিঁড়ি। তাই তো কবি রফিক আজাদ লিখে গেছেন, স্বপ্ন তার বুক ভরে ছিল/পিতার হৃদয় ছিল, স্নেহে-আর্দ্র চোখ/এদেশের যা কিছু তা হোক না নগণ্য, ক্ষুদ্র/তার চোখে মূল্যবান ছিল/নিজের জীবনই শুধু তার কাছে খুব তুচ্ছ ছিল/স্বদেশের মানচিত্রজুড়ে পড়ে আছে/বিশাল শরীর/তার রক্তে এই মাটি উর্বর হয়েছে/সবচেয়ে রূপবান দীর্ঘাঙ্গ পুরুষ/তার ছায়া দীর্ঘ হতে হতে/মানচিত্র ঢেকে দ্যায় সস্নেহে, আদরে! একটি জাতির অস্তিত্ব ও বিকাশে বঙ্গবন্ধুর যে আপোসহীন সংগ্রাম আর অপরিসীম আত্মত্যাগ, তা ইতিহাসে বিরল। বাঙালির ইতিহাস যত দিন থাকবে, বাংলাদেশের অস্তিত্ব যত দিন থাকবে তত দিন বাঙালির শ্রেষ্ঠ সন্তান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম অবশ্যই সগৌরবে উচ্চারিত হবে। বঙ্গবন্ধুকে কেনই বা হত্যা করা হয়েছিল? কারা এ হত্যাকান্ডের নেপথ্যের কুশীলব? কারা ছিল এ হত্যাকান্ডের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারী? ষড়যন্ত্র সম্পর্কে জানলেও সে সময় কারা নীরব ছিল? কাদের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ ছিল? কারা মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানি ভাবধারায় নিয়ে যাওয়ার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র করেছিল? জাতির পিতার রক্তের ঋণ শোধ করতে আদৌ কি আমরা পেরেছি? এ প্রশ্নগুলো ঘুরেফিরে আসে বারবার। প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজা অত্যন্ত জরুরি। জাতি হিসেবে এটি আমাদের নৈতিক দায়িত্বও বটে। তা না হলে সবাইকে একদিন ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। জাতির পিতার রক্তের ঋণ যদি আমরা শোধ করতে চাই, এ দেশকে, এ জাতিকে ইতিহাসের কলঙ্কজনক অধ্যায় থেকে সম্পূর্ণ দায়মুক্তি দিতে চাই তাহলে আর কালবিলম্ব না করে অধিকতর তদন্ত হওয়া প্রয়োজন ইতিহাসের এ নির্মম ও মর্মন্তুদ হত্যাকান্ডের। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের ২১ বছর পর সরাসরি হত্যাকান্ডে সম্পৃক্তদের হত্যাকারীদের বিচার হলেও ষড়যন্ত্রকারীদের বিচার হয়নি। সে সময় দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ ব্যক্তি তথা কর্মকর্তাদেরও বিচারের আওতায় আনা যায়নি।  তাদের সবার বিচার হওয়া আজ জরুরি। মনে রাখতে হবে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের নেপথ্যের দেশি-বিদেশি কুশীলবরা এখনো বেঁচে আছে। সুযোগ পেলেই তারা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চেষ্টা করবে। প্রাসঙ্গিকভাবে এখানে একটি বিষয়ের অবতারণা জরুরি। পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা হত্যাকান্ডে প্রথম অনুসন্ধান কমিশন গঠিত হয় ১৯৮০ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর, যুক্তরাজ্যে। ব্রিটিশ এমপি ও আইনবিদ স্যার টমাস উইলিয়ামসের নেতৃত্বে ওই কমিশনে ছিলেন আয়ারল্যান্ড সরকারের সাবেক মন্ত্রী ও শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী শন ম্যাকব্রাইড, ব্রিটিশ এমপি ও আইনবিদ জেফরি টমাস এবং ব্রিটিশ আইনবিদ, মানবাধিকারকর্মী ও পরিবেশবাদী আইনবিদ অবরি রোজ। তবে অনুসন্ধান কাজে ওই কমিশনকে বাংলাদেশের ভিসা দেয়নি জিয়াউর রহমান সরকার। এ ছাড়াও জাতির পিতার খুনিদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া, বিভিন্ন দেশে পুনর্বাসন এবং পার্লামেন্টে নিয়ে আসার কাজটিও ধারাবাহিকভাবে করেছে এরশাদ সরকার, জিয়াউর রহমান সরকার ও খালেদা জিয়া সরকার। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পথ রুদ্ধ করে দেওয়া কুখ্যাত ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনে পরিণত করে সেটিকে সংবিধানের অংশ বানিয়েছেন জিয়াউর রহমান। ইতিহাসের অনিবার্যতায় বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রকারী, পৃষ্ঠপোষক, সমর্থক, বাস্তবায়নকারী ও উপকারভোগীদের স্বরূপ উন্মোচন করতে হবে।

বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের যিনি প্রতিষ্ঠাতা, এদেশের নিপীড়িত-বঞ্চিত মানুষের যিনি মুক্তিদাতা, সেই মুক্তির মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রের দিকগুলো জনগণের জানার অধিকার রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাষ্ট্রনায়কদের হত্যাকারীদের বিচার যেমন হয়েছে পাশাপাশি ষড়যন্ত্রকারীরাও বিচারের আওতায় এসেছে। সে জন্য দেশে দেশে নানা কমিশন গঠন করা হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সাবেক প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি হত্যার বিচার হয়েছে, তেমনি তাঁর হত্যার ষড়যন্ত্র উন্মোচনের জন্য গঠন করা হয়েছে ওয়ারেন কমিশন। ভারতেও মহাত্মা গান্ধী, ইন্দিরা গান্ধী ও রাজীব গান্ধী হত্যাকান্ডের বিচার যেমন হয়েছে; পাশাপাশি হত্যার ষড়যন্ত্রের জন্য স্বতন্ত্র কমিশন গঠন করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র উন্মোচনেও তেমনি একটি কমিশন গঠন আজ সময়ের দাবি। সেই তদন্ত কমিশনকে ষড়যন্ত্রের একেবারে শুরু থেকে এখন পর্যন্ত সার্বিক বিষয়টি তুলে ধরতে হবে। এগুলো বিচারিক আদালতে বিচার ও শাস্তি হওয়ার একটি বিষয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ডে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অনেকে জড়িত। এসব বিষয় উন্মুক্ত হওয়ার জন্য একটি কমিশন গঠন প্রয়োজন। ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র ও হত্যাকান্ডের পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সে জন্যই উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি কমিশন গঠন করা প্রয়োজন যা থেকে প্রাপ্ত তথ্য শ্বেতপত্র আকারে প্রকাশ করা হবে। যেটি আগামী প্রজন্মের কাছে জাতির পিতার হত্যার ও ষড়যন্ত্রের অনবদ্য দলিল হিসেবে উপস্থাপন হবে। আমরা কৃতজ্ঞ বঙ্গবন্ধুর রক্ত ও আদর্শের সুযোগ্য উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে, যিনি বঙ্গবন্ধু হত্যার পরিকল্পনাকারীদের বিচারের কথা বলে আমাদের সে দায় মোচনের সুযোগ করে দিয়েছেন। ২০১৮ সালে জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর-পর্বে বঙ্গবন্ধু হত্যায় যারা সরাসরি জড়িত ছিল, তাদের বিচার হলেও স্বাধীনতার চার বছরের মাথায় অন্তরালে থেকে যারা জাতির পিতা হত্যার ছক করেছিলেন, তাদের চিহ্নিত করতে কমিশন গঠনের কথা বলেছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। তদন্ত কমিশন গঠন করে বঙ্গবন্ধু হত্যার নেপথ্যের কুশীলবদের বিচারের আওতায় আনলে এ দেশ  জাতির পিতাকে হত্যার কলঙ্ক থেকে মুক্ত হবে। জাতির পিতার রক্তের ঋণ শোধ করার প্রচেষ্টা খানিকটা হলেও সফল হবে। আমরা চাই বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কলঙ্কজনক ঘটনা বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড যেন আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ও একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশের ইতিহাসকে কলঙ্কের দায় থেকে মুক্তি দেয়। এখনই এটি নিয়ে কাজ করতে হবে।  বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে ছাড়া এটি কোনো দিন কোনোভাবেই সম্ভব হবে না। শেষ করতে চাই কবি সৈয়দ শামসুল হকের ‘পনেরো আগস্ট’ কবিতার কটি লাইন স্মরণ করে, এখনো রক্তের রঙ ভোরের আকাশে/পৃথিবীও বিশাল পাখায় গাঢ় রক্ত মেখে/কবে থেকে ভাসছে বাতাসে/অপেক্ষায় শব্দের-শব্দেই হবে সে মুখর আরো একবার/জয় বাংলা ধ্বনি লয়ে যখন সূর্যের আলো তার/পাখায় পড়বে এসে/ইতিহাস থেকে আরো কিছুক্ষণ পরে/ মানুষ তো ভয় পায় বাকহীন মৃত্যুকেই/তাই ওঠে নড়ে/থেকে থেকে গাছের সবুজ ডাল পাতার ভেতরে। 

                লেখক : মন্ত্রী, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন