শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

শোধ করতে হবে জাতির পিতার রক্তের ঋণ

শ ম রেজাউল করিম এমপি
প্রিন্ট ভার্সন
শোধ করতে হবে জাতির পিতার রক্তের ঋণ

বাঙালি জাতির মুক্তির স্বপ্নদ্রষ্টা, বহু আকাক্সিক্ষত স্বাধীনতার স্বপ্নসারথী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মনেপ্রাণে, চিন্তায়-চেতনায়, বিশ্বাসে-ভাবনায়, অস্তিত্বে যিনি একজন নির্ভেজাল বাঙালি, যার আমৃত্যু সংগ্রাম বাঙালির মুক্তির জন্য, তাঁর কাছে জাতি হিসেবে আমাদের রয়েছে অশেষ ঋণ। ইতিহাসের কালজয়ী এ মহানায়ক তাঁর অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে বাঙালি জাতির প্রতি তাঁর গভীর ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ দেখিয়েছেন এভাবে, ‘একজন মানুষ হিসেবে সমগ্র মানবজাতিকে নিয়েই আমি ভাবি। একজন বাঙালি হিসেবে যা কিছু বাঙালিদের সঙ্গে সম্পর্কিত তাই আমাকে গভীরভাবে ভাবায়।  এ নিরন্তর সম্পৃক্তির উৎস ভালোবাসা, অক্ষয় ভালোবাসা যে ভালোবাসা আমার রাজনীতি এবং অস্তিত্বকে অর্থবহ করে তোলে।’ নির্ভেজাল বাঙালিত্ব, আত্মমর্যাদাবোধ, অদম্য আত্মবিশ্বাস, মানবিক ঔদার্য, নির্মোহ আত্মসমালোচনা ও আত্মশুদ্ধির আহ্বান আর অগাধ দেশপ্রেম বঙ্গবন্ধুকে বাঙালি জাতির মুক্তির একমাত্র দিশারীতে পরিণত করেছিল। ১৯৭২ সালের ১৮ জানুয়ারি এক সাক্ষাৎকারে ব্রিটিশ সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্ট বঙ্গবন্ধুকে প্রশ্ন করেছিলেন, আপনার যোগ্যতা কী? উত্তরে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমি মানুষকে ভালোবাসি। ডেভিড ফ্রস্ট পাল্টা প্রশ্ন করেছিলেন, আপনার দুর্বলতা কী? বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমি তাদের খুব ভালোবাসি’। একই বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর আমেরিকার এমবিসি চ্যানেলের সাংবাদিক পল নিক্সনকে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমি কোটি কোটি মানুষের ভালোবাসা ও আস্থা পেয়েছি। তাদের জন্য প্রাণ দিতে পারলেও আমি নিজেকে সার্থক মনে করব।’ ১৯৭১ সালে ঢাকায় কর্মরত আমেরিকার কনসাল জেনারেল আর্চার কে ব্লাড তাঁর লেখা বই ‘The Cruel Birth of Bangladesh : Memories of an American Diplomat’-এ তিনি বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে লিখেছিলেন, ‘Mujib’s very appearance suggested raw power, a power drawn from the masses and from his strong personality.’ একজন বঙ্গবন্ধুই বাঙালির শৌর্যবীর্য আর অহংকারের প্রতীক। তিনিই একটি জাতিকে আত্মপ্রত্যয়ে বলীয়ান করে দৃপ্ত শপথে পরাধীনতার জিঞ্জির ভেঙে বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক স্বাধীন-সার্বভৌম একটি রাষ্ট্রের জন্ম দিয়েছিলেন।  

বাংলাদেশ নামক নতুন সৃষ্ট রাষ্ট্র নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ভাবনা জানা যায়, ১৯৭২ সালের ৯ মে রাজশাহীতে দেওয়া তাঁর এক ভাষণ থেকে। সেখানে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি কি চাই? আমি চাই বাংলার মানুষ পেট ভরে খাক। আমি কী চাই? আমার বাংলার বেকার কাজ পাক। আমি কী চাই? আমার বাংলার মানুষ হেসে-খেলে বেড়াক। আমি কী চাই? আমার সোনার বাংলার মানুষ আবার প্রাণ ভরে হাসুক।’ এভাবেই বঙ্গবন্ধু কল্যাণমুখী একটি রাষ্ট্রের চিন্তা করেছিলেন।

এমন একজন বাঙালি অন্তঃপ্রাণ কীর্তিমান পুরুষকে পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। এমন বর্বরোচিতভাবে হত্যার ঘটনা বিশ্ব ইতিহাসে সম্ভবত আর দ্বিতীয়টি নেই। অথচ অকুতোভয় বঙ্গবন্ধু গভীরভাবে বিশ্বাস করতেন বাঙালিদের। কোনো বাঙালি তাঁর ক্ষতি করতে পারে এটা বঙ্গবন্ধু কখনই বিশ্বাস করেননি। যে বাঙালির জন্য বঙ্গবন্ধুর সমগ্র জীবনের আত্মত্যাগ, সব প্রচেষ্টা আর সাধনা, সে বাঙালির হাতেই তাঁর রক্তে রঞ্জিত হয়েছে ৩২ নম্বরের সিঁড়ি। তাই তো কবি রফিক আজাদ লিখে গেছেন, স্বপ্ন তার বুক ভরে ছিল/পিতার হৃদয় ছিল, স্নেহে-আর্দ্র চোখ/এদেশের যা কিছু তা হোক না নগণ্য, ক্ষুদ্র/তার চোখে মূল্যবান ছিল/নিজের জীবনই শুধু তার কাছে খুব তুচ্ছ ছিল/স্বদেশের মানচিত্রজুড়ে পড়ে আছে/বিশাল শরীর/তার রক্তে এই মাটি উর্বর হয়েছে/সবচেয়ে রূপবান দীর্ঘাঙ্গ পুরুষ/তার ছায়া দীর্ঘ হতে হতে/মানচিত্র ঢেকে দ্যায় সস্নেহে, আদরে! একটি জাতির অস্তিত্ব ও বিকাশে বঙ্গবন্ধুর যে আপোসহীন সংগ্রাম আর অপরিসীম আত্মত্যাগ, তা ইতিহাসে বিরল। বাঙালির ইতিহাস যত দিন থাকবে, বাংলাদেশের অস্তিত্ব যত দিন থাকবে তত দিন বাঙালির শ্রেষ্ঠ সন্তান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম অবশ্যই সগৌরবে উচ্চারিত হবে। বঙ্গবন্ধুকে কেনই বা হত্যা করা হয়েছিল? কারা এ হত্যাকান্ডের নেপথ্যের কুশীলব? কারা ছিল এ হত্যাকান্ডের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারী? ষড়যন্ত্র সম্পর্কে জানলেও সে সময় কারা নীরব ছিল? কাদের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ ছিল? কারা মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানি ভাবধারায় নিয়ে যাওয়ার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র করেছিল? জাতির পিতার রক্তের ঋণ শোধ করতে আদৌ কি আমরা পেরেছি? এ প্রশ্নগুলো ঘুরেফিরে আসে বারবার। প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজা অত্যন্ত জরুরি। জাতি হিসেবে এটি আমাদের নৈতিক দায়িত্বও বটে। তা না হলে সবাইকে একদিন ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। জাতির পিতার রক্তের ঋণ যদি আমরা শোধ করতে চাই, এ দেশকে, এ জাতিকে ইতিহাসের কলঙ্কজনক অধ্যায় থেকে সম্পূর্ণ দায়মুক্তি দিতে চাই তাহলে আর কালবিলম্ব না করে অধিকতর তদন্ত হওয়া প্রয়োজন ইতিহাসের এ নির্মম ও মর্মন্তুদ হত্যাকান্ডের। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের ২১ বছর পর সরাসরি হত্যাকান্ডে সম্পৃক্তদের হত্যাকারীদের বিচার হলেও ষড়যন্ত্রকারীদের বিচার হয়নি। সে সময় দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ ব্যক্তি তথা কর্মকর্তাদেরও বিচারের আওতায় আনা যায়নি।  তাদের সবার বিচার হওয়া আজ জরুরি। মনে রাখতে হবে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের নেপথ্যের দেশি-বিদেশি কুশীলবরা এখনো বেঁচে আছে। সুযোগ পেলেই তারা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চেষ্টা করবে। প্রাসঙ্গিকভাবে এখানে একটি বিষয়ের অবতারণা জরুরি। পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা হত্যাকান্ডে প্রথম অনুসন্ধান কমিশন গঠিত হয় ১৯৮০ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর, যুক্তরাজ্যে। ব্রিটিশ এমপি ও আইনবিদ স্যার টমাস উইলিয়ামসের নেতৃত্বে ওই কমিশনে ছিলেন আয়ারল্যান্ড সরকারের সাবেক মন্ত্রী ও শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী শন ম্যাকব্রাইড, ব্রিটিশ এমপি ও আইনবিদ জেফরি টমাস এবং ব্রিটিশ আইনবিদ, মানবাধিকারকর্মী ও পরিবেশবাদী আইনবিদ অবরি রোজ। তবে অনুসন্ধান কাজে ওই কমিশনকে বাংলাদেশের ভিসা দেয়নি জিয়াউর রহমান সরকার। এ ছাড়াও জাতির পিতার খুনিদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া, বিভিন্ন দেশে পুনর্বাসন এবং পার্লামেন্টে নিয়ে আসার কাজটিও ধারাবাহিকভাবে করেছে এরশাদ সরকার, জিয়াউর রহমান সরকার ও খালেদা জিয়া সরকার। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পথ রুদ্ধ করে দেওয়া কুখ্যাত ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনে পরিণত করে সেটিকে সংবিধানের অংশ বানিয়েছেন জিয়াউর রহমান। ইতিহাসের অনিবার্যতায় বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রকারী, পৃষ্ঠপোষক, সমর্থক, বাস্তবায়নকারী ও উপকারভোগীদের স্বরূপ উন্মোচন করতে হবে।

বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের যিনি প্রতিষ্ঠাতা, এদেশের নিপীড়িত-বঞ্চিত মানুষের যিনি মুক্তিদাতা, সেই মুক্তির মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রের দিকগুলো জনগণের জানার অধিকার রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাষ্ট্রনায়কদের হত্যাকারীদের বিচার যেমন হয়েছে পাশাপাশি ষড়যন্ত্রকারীরাও বিচারের আওতায় এসেছে। সে জন্য দেশে দেশে নানা কমিশন গঠন করা হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সাবেক প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি হত্যার বিচার হয়েছে, তেমনি তাঁর হত্যার ষড়যন্ত্র উন্মোচনের জন্য গঠন করা হয়েছে ওয়ারেন কমিশন। ভারতেও মহাত্মা গান্ধী, ইন্দিরা গান্ধী ও রাজীব গান্ধী হত্যাকান্ডের বিচার যেমন হয়েছে; পাশাপাশি হত্যার ষড়যন্ত্রের জন্য স্বতন্ত্র কমিশন গঠন করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র উন্মোচনেও তেমনি একটি কমিশন গঠন আজ সময়ের দাবি। সেই তদন্ত কমিশনকে ষড়যন্ত্রের একেবারে শুরু থেকে এখন পর্যন্ত সার্বিক বিষয়টি তুলে ধরতে হবে। এগুলো বিচারিক আদালতে বিচার ও শাস্তি হওয়ার একটি বিষয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ডে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অনেকে জড়িত। এসব বিষয় উন্মুক্ত হওয়ার জন্য একটি কমিশন গঠন প্রয়োজন। ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র ও হত্যাকান্ডের পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সে জন্যই উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি কমিশন গঠন করা প্রয়োজন যা থেকে প্রাপ্ত তথ্য শ্বেতপত্র আকারে প্রকাশ করা হবে। যেটি আগামী প্রজন্মের কাছে জাতির পিতার হত্যার ও ষড়যন্ত্রের অনবদ্য দলিল হিসেবে উপস্থাপন হবে। আমরা কৃতজ্ঞ বঙ্গবন্ধুর রক্ত ও আদর্শের সুযোগ্য উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে, যিনি বঙ্গবন্ধু হত্যার পরিকল্পনাকারীদের বিচারের কথা বলে আমাদের সে দায় মোচনের সুযোগ করে দিয়েছেন। ২০১৮ সালে জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর-পর্বে বঙ্গবন্ধু হত্যায় যারা সরাসরি জড়িত ছিল, তাদের বিচার হলেও স্বাধীনতার চার বছরের মাথায় অন্তরালে থেকে যারা জাতির পিতা হত্যার ছক করেছিলেন, তাদের চিহ্নিত করতে কমিশন গঠনের কথা বলেছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। তদন্ত কমিশন গঠন করে বঙ্গবন্ধু হত্যার নেপথ্যের কুশীলবদের বিচারের আওতায় আনলে এ দেশ  জাতির পিতাকে হত্যার কলঙ্ক থেকে মুক্ত হবে। জাতির পিতার রক্তের ঋণ শোধ করার প্রচেষ্টা খানিকটা হলেও সফল হবে। আমরা চাই বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কলঙ্কজনক ঘটনা বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড যেন আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ও একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশের ইতিহাসকে কলঙ্কের দায় থেকে মুক্তি দেয়। এখনই এটি নিয়ে কাজ করতে হবে।  বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে ছাড়া এটি কোনো দিন কোনোভাবেই সম্ভব হবে না। শেষ করতে চাই কবি সৈয়দ শামসুল হকের ‘পনেরো আগস্ট’ কবিতার কটি লাইন স্মরণ করে, এখনো রক্তের রঙ ভোরের আকাশে/পৃথিবীও বিশাল পাখায় গাঢ় রক্ত মেখে/কবে থেকে ভাসছে বাতাসে/অপেক্ষায় শব্দের-শব্দেই হবে সে মুখর আরো একবার/জয় বাংলা ধ্বনি লয়ে যখন সূর্যের আলো তার/পাখায় পড়বে এসে/ইতিহাস থেকে আরো কিছুক্ষণ পরে/ মানুষ তো ভয় পায় বাকহীন মৃত্যুকেই/তাই ওঠে নড়ে/থেকে থেকে গাছের সবুজ ডাল পাতার ভেতরে। 

                লেখক : মন্ত্রী, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৩৬ মিনিট আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

লেনদেন
লেনদেন

সাহিত্য

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল
আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা

সাহিত্য