শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৩

ফিলিপিন্সের কৃষি ও কৃষক

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ফিলিপিন্সের কৃষি ও কৃষক

কৈশোরে কোথাও পড়েছিলাম ফাঁসির দড়ি তৈরি হয় ম্যানিলা রোপ দিয়ে। ম্যানিলা ফিলিপিন্সের রাজধানী। সেখান থেকে সংগ্রহ করা হয় বলে দড়ির নাম ‘ম্যানিলা’। এই দড়ির বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি কোমল অথচ শক্ত। ম্যানিলা দড়ি তৈরি হয় অ্যাবাকা নামক এক ধরনের কলাগাছ জাতীয় গাছের বাকল থেকে প্রস্তুতকৃত তন্তু দিয়ে। শুধু ফাঁসির দড়ি নয়, অ্যাবাকার তন্তু দিয়ে তৈরি হয় কাপড়, বস্তা, কারুপণ্য। এসবের ব্যাপক চাহিদা পৃথিবীজুড়ে। ফিলিপিন্সের অর্থকরী ফসলের একটি অ্যাবাকা। পৃথিবীর মোট চাহিদার শতকরা ৮৬ ভাগ অ্যাবাকার জোগান দেয় ফিলিপিন্স।

কৃষিপ্রধান ফিলিপিন্সের কৃষি ও কৃষকের জীবনমান দেখার সুযোগ হয়েছে একাধিকবার। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা কেন্দ্র ইরির সদর দফতর লাসবানোসে ধান গবেষণার ওপরে একাধিক প্রতিবেদন তুলে ধরেছি। গত বছর আগস্টে আবারও সেখানে যাওয়ার সুযোগ হয়।

অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাহাড়, সমুদ্র আর বনভূমি, তার ফাঁকে ফাঁকে সবুজ সমতল। মোট ৭ হাজার ৬৪৩টি দ্বীপবেষ্টিত দেশ ফিলিপিন্স। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বৈরী আবহাওয়া মোকাবিলা করেই ফিলিপিন্সের প্রায় ১২ কোটি মানুষ নিজেদের অর্থনীতিকে এশিয়ার মধ্যে সুসংহত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। আমার দেখার আগ্রহ ছিল সে দেশের কৃষি ও কৃষক রাষ্ট্রের কাছ থেকে কতটা সুযোগ পাচ্ছে? কেমন আছেন সেখানকার কৃষক?

রাজধানী ম্যানিলা থেকে ছুটে গেলাম সর্বউত্তরের প্রদেশ ইলোকোস নর্তের পিদিগ জেলায়। গাড়িতে করে চলেছিলাম এক শহর থেকে আরেক শহরে। মাঝেমধ্যে গ্রামে থামছিলাম। সেখানকার কৃষকের সঙ্গে কথা বলছিলাম। পথের দুই পাশজুড়ে আঁকাবাঁকা পাহাড়ি সৌন্দর্য আর গ্রামীণ অবকাঠামো দেখে বোঝা যায় বৈশ্বিক উন্নয়নের ছোঁয়া ভালো মতোই লেগেছে ওখানকার কৃষকের জীবনেও।

একটা গ্রামে এসে থামলাম আমরা। গ্রামের নাম আবুকায়। মাঠজুড়ে ধান আর ধান। বলে রাখি এ অঞ্চলটি মূলত ধান চাষের জন্য প্রসিদ্ধ। ফসল বৈচিত্র্য খুব একটা চোখে পড়ল না। কৃষকের বর্তমান অবস্থা ও সরকার কর্তৃক কী ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয় সেসব বিষয়ে জানতে ফিলিপিন্স ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের এক মাঠ কর্মকর্তার সঙ্গে কথা হলো। তিনি জানালেন, এ অঞ্চলের মূল সমস্যাই ছিল খরাপ্রবণতা। তাই ইরি আর ফিলরাইস খরাসহিষ্ণু ধানের জাত উদ্ভাবন করেছে। সেই ধান চাষ করে কৃষক উপকৃত হচ্ছেন।

অ্যালান নামের এক কৃষকের সঙ্গে কথা হলো। বাংলাদেশ থেকে গেছি শুনে আনন্দিত হলো সে। কারণ সে আট বছর ছিল কোরিয়াতে। সে যেখানে কাজ করত তার বস ছিল বাংলাদেশি। জানতে চাইলাম, কৃষি কেমন লাভজনক? বলল, কৃষি লাভজনক। তবে এই অঞ্চল ধান প্রধান। ধানে তেমন লাভ নেই। সরকারের নানা রকম সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার কারণে কৃষক ধান চাষ করে। তবে এখানেও কৃষকের লাভ প্রাপ্তির বড় বাধা হচ্ছে মধ্যস্বত্বভোগী।

আগস্টের প্রচ- গরম। ঘামে ভিজে যাচ্ছি। জানা গেল এই অঞ্চলে এর চেয়েও বেশি গরম পড়ে। ওখানকার আবহাওয়াই ওরকম। বিশ্রাম নেওয়ার জন্য ছায়ায় দাঁড়ালাম। ফিলিপিন্সে মোটরসাইকেলকে বিশেষভাবে অতিরিক্ত একটা চাকা লাগিয়ে ট্রাইসাইকেল বানিয়ে সেটা দিয়ে পরিবহন ও ছোট ব্যবসা-বাণিজ্যের মোবাইল স্টোর হিসেবে ব্যবহার করা হয়। আমাদের দেশে যেমন ভ্যান। ফিলিপিন্সে তেমনই মটোরাইজড ট্রাইসাইকেল। পণ্য বহনকারী ট্রাইসাইকেলকে বলা হয় ‘গারং’। নানান পদের, হরেক রকমের পণ্যে ভরা একটা গারং এসে দাঁড়াল আমাদের সামনে। বিক্রেতা এক নারী। এলাকার কয়েকজন নারী এসে নানান জিনিস দেখতে শুরু করল। সংসারের নিত্যব্যবহার্য জিনিসপত্র। ঝাড়ু থেকে শুরু করে রান্নার পাতিল। আমিও এগিয়ে গেলাম। এক জোড়া স্যান্ডেলের দাম জানতে চাইলাম। বলল, ৫০ পেসো। মানে আমাদের দেশের ১০০ টাকা। একটা ফুলদানির দাম জানতে চাইলাম। বলল, ‘৫০ পেসো। আমার দোকানের যাই কেন না কেন, সবকিছু ৫০ পেসো করেই।’ অর্থাৎ ১০০ টাকার দোকান। কথা বলে জানতে পারলাম, গারংয়ের দাম ৫০ হাজার পেসো, দোকানে পণ্য আছে আরও ৫০ হাজার পেসোর। সব মিলে ২ লাখ টাকা বিনিয়োগ। বেচাবিক্রি ভালো। দিনে লাভ থাকে ১ হাজার টাকা।

আর এক গ্রামের এক ছোট্ট দোকানে গেলাম। মুদি দোকান। দোকানের বেচাকেনা দেখে বোঝার চেষ্টা করলাম সেই এলাকার কৃষকের অর্থনৈতিক অবস্থাটা। দিবা নামের মধ্যবয়সী এক নারী দোকানটি চালান। দোকানটি পণ্যে ঠাসা নয়। আবার কমও বলা যাচ্ছে না। কোল্ড ড্রিংকসের কয়েকটি ক্যারেট আছে। জানতে চাইলাম, দিনে কয়টি কোল্ড ড্রিংকস বিক্রি হয়? জানালেন, হাফ ক্যারেট। মানে বারোটার মতো। খুব একটা বেশি নয়। দিবা বললেন, এ অঞ্চলের বড় ও মাঝারি কৃষক বেশ ভালো আছে। কিন্তু প্রান্তিক কৃষক শুধু কৃষি করে টিকে থাকতে পারছে না। কৃষিকাজের পাশাপাশি শ্রমিক হিসেবে কাজ করতে হচ্ছে। অথবা ছোটখাটো ব্যবসার ব্যবস্থা করতে হচ্ছে।

অ্যালভিস নামের এক কৃষকের সঙ্গে কথা হলো। তিনি খরাসহিষ্ণু ধান চাষ করেছেন দুই হেক্টর জমিতে। নিজের জমি দেখিয়ে বললেন, দেখুন, এই ধান খেতে এখন পানি আছে। কারণ দুই দিন আগে বৃষ্টি হয়েছে। অথচ এর আগে এক মাস ছিল বৃষ্টিহীন। কিন্তু সেচ ছাড়াই ধানগাছগুলো দিব্যি বেঁচে ছিল। এর আগে অনাবৃষ্টিতে ফসলহানি হতো। তিনিও বললেন, ধানে লাভ নেই। কিন্তু সরকার বীজ দিচ্ছে, সার দিচ্ছে। এমনকি নির্দিষ্ট দামে ফসল কিনেও নিচ্ছে। তাই তারা ধান চাষ করছেন। তবে এখানকার কৃষকের মূল অর্থনৈতিক শক্তি রেমিট্যান্স। প্রত্যেকটি পরিবারের কেউ না কেউ দেশের বাইরে আছে। সেখান থেকে পাঠানো অর্থেই তারা ভালো থাকছেন। তৈরি করছেন পাকা বাড়ি। ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের কারণে ডিজেলের দাম বেড়েছে। সরকার ভর্তুকি দিচ্ছে বলে রেহাই।

রাস্তার পাশে সবজির দোকান পেলাম একটা। লোলিটা নামের এক ভদ্রমহিলা বেচাবিক্রি করছেন। দোকানে চিচিঙ্গা, ঝিঙা, লাউ, চালকুমড়া, বরবটি, আলু, পিঁয়াজ, রসুন, আদা বিক্রি করছেন তিনি। কৃষির পাশাপাশি ছোটখাটো দোকানটিই এখন তার আয়ের প্রধান উৎস। কথা বলে জানলাম, একসময় হংকংয়ে কাজ করতেন তিনি। সেই টাকা দিয়ে তার ছেলেকে ম্যানিলা বিশ্ববিদ্যালয়ে মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াচ্ছেন। সব মিলে ভালো আছেন। তবে আরও ভালো থাকার প্রত্যাশা ধরা পড়ে তাদের কণ্ঠে।

কথা হলো টেরেসিটা নামের একজন বর্গাচাষির সঙ্গে। ১ হেক্টর জমিতে খরাসহিষ্ণু ধান চাষ করছেন। তিনি বললেন, ফিল রাইস তাকে বীজ দিয়েছে। একজন নিবন্ধিত কৃষক হওয়ার পরও কখনো ব্যাংক থেকে ঋণ সুবিধা নেননি তিনি। তার লাভের টাকাই আবার তার জমিতে বিনিয়োগ করেন। যদি তিনি ঋণ নিতেনও, তাহলেও তার ০% হারে সুদ হতো। অর্থাৎ ফিলিপিন্সে কৃষককে নানা রকম সুযোগ-সুবিধা দেয় সরকার। তবে তাকে নিবন্ধিত হতে হয়। একজন নিবন্ধিত কৃষককে বিনা সুদে ঋণ দেয়, শস্যবীমার আওতায় আনে, সার-বীজ-কীটনাশক সব ফ্রি। কৃষিবীমার জন্য প্রতি বছর ১০০ পেসো, অর্থাৎ বাংলাদেশি টাকায় মাত্র ১৬৭ টাকা প্রিমিয়াম দিতে হয় তাকে। বিনামূল্যে চিকিৎসা সুবিধাও পাচ্ছেন তিনি।

যা হোক এবার ফেরার পালা। ফেরার পথে আবার দেখা হলো কৃষানি টেরেসিটার সঙ্গে। তিনি অনুরোধ করলেন তার বাড়িতে যাওয়ার। খুব সুন্দর আর গোছানো একটি বাড়ি। ঘরগুলো শহরের বাড়ির মতো আসবাবপত্রে সাজানো। সোফা আছে। ফ্রিজ আর ওয়াশিং মেশিন আছে। ওর কাছে জানতে চাইলাম, দেশের বাইরে কে থাকে আপনার? বললেন, কেউ থাকে না। কৃষিই একমাত্র আয়ের উৎস। বললাম, অন্য কৃষক যে বললেন শুধু কৃষি দিয়ে বাড়ি বানানো সম্ভব না! টেরেসিটা জানালেন, সে তার উৎপাদিত কৃষিপণ্যকে প্রক্রিয়াজাতের মাধ্যমে শিল্পপণ্য হিসেবে বিক্রি করে। আমাদের কলার চিপস খেতে দিলেন। তিনি কলা বিক্রি না করে কলার চিপস বিক্রি করেন। তিনি একজন রাষ্ট্রীয় সম্মাননাপ্রাপ্ত কৃষানি। বুঝলাম সৃজনশীল চিন্তার জন্যই হয়তো অন্যদের থেকে কিছুটা ভালো রয়েছেন তিনি।

কৃষানি টেরেসিটা প্রমাণ করেছেন কৃষিতে উৎপাদন ও বিপণন দুই-ই জরুরি। এ বিষয়ে অত্যন্ত সজাগ হতে হবে কৃষককে। তা না হলে আগামী দিনে কৃষিতে টিকে থাকা কঠিন হয়ে উঠবে। তবে ফিলিপিন্স সরকার কৃষককে যেভাবে সুরক্ষা দিয়ে আসছে সেটা অনুসরণীয় হতে পারে আমাদের কৃষকের জন্যও। আগামী দিনে পৃথিবীতে মানুষের খাদ্য নিরাপত্তার ব্যবস্থা হবে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জের। সেটি জোগানে নিরলস শ্রম ও মেধা বিনিয়োগ করে যাচ্ছে যারা তাদেরই রাখতে হবে রাষ্ট্রের নীতি পরিকল্পনার শীর্ষে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে