শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নতুন প্রধান বিচারপতি ও শিশুদের সঙ্গে নিষ্ঠুরতা

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন প্রধান বিচারপতি ও শিশুদের সঙ্গে নিষ্ঠুরতা

প্রায় সাত দিন চিন্তা করে বসেছিলাম মাননীয় প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে নিয়ে লিখব। কিন্তু হঠাৎই আমার বাড়ির পাশে মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট পুড়ে হাজারো ব্যবসায়ী পথের ভিখারি হয়ে গেছে। ঘটনা দুর্ঘটনা যা-ই হোক, বাস্তব হলো বহু মানুষের স্বপ্ন আগুনে পুড়ে ছারখার হয়ে গেছে। দুনিয়া যখন আছে, তখন ঘটনা-দুর্ঘটনা কমবেশি থাকবেই। কিন্তু স্বার্থের কারণে অনেক সময় ঘটনা দুর্ঘটনা হয়ে থাকে। এ পর্যন্ত মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটের আগুনের বিষয়ে যতজনের সঙ্গে কথা হয়েছে সবাই একে দুর্ঘটনা না বলে পরিকল্পিত ঘটনা বলার চেষ্টা করেছেন। আমারও অনেকটা তেমনই মনে হয়েছে। সেদিন গিয়েছিলাম দাড়িয়াপুর ইউনিয়নের জাইলার মাঠে। একটা আট বছরের বাচ্চাকে অপহরণ করে তিন-চারবার টেলিফোনে মুক্তিপণ চেয়েছে। তারপর খালের মধ্যে তার ক্ষতবিক্ষত মৃতদেহ পাওয়া গেছে। তাই ছুটে গিয়েছিলাম এলাকার পরিস্থিতি দেখতে। বলেছিলাম, আজ থেকে ২০ বছর আগে আমার মা যেদিন চলে যান সেদিন যে ব্যথা পেয়েছিলাম এই শিশু সামিয়ার আকস্মিক নির্মম হত্যায় তার চাইতে কম ব্যথা পাইনি। মায়ের মৃত্যু ছিল স্বাভাবিক। কিন্তু আমার প্রেম আমার ভালোবাসা আমার অস্তিত্ব বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের নির্মম অস্বাভাবিক মৃত্যু ছিল আমার জীবন তছনছ করা। গ্রামের হতদরিদ্র আট-নয় বছরের এই শিশুর মৃত্যুও তেমনি নির্মম, বেদনাদায়ক। জাইলার মাঠে স্কুলের ছাত্রছাত্রী, সহপাঠী, অভিভাবক এবং ব্যথিত জনসাধারণ সব মিলে অসম্ভব সমাগম হয়েছিল। তাদের উৎকণ্ঠা ছিল প্রায় মুক্তিযুদ্ধের মতো। যদিও ৫-৭ শতাংশের বেশি মুক্তিযুদ্ধকালের নারী-পুরুষ ছিল না। এখন বাচ্চাদের অপহরণ করা হয়, অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। মুক্তিপণ না পেলে অনেকেরই সামিয়ার মতো ভাগ্যবরণ করতে হয়। কিন্তু আমি যখন ছোট ছিলাম তখন কেউ হারিয়ে যাওয়া শিশু পেলে তার বাড়িঘর উতালা হয়ে উঠত, আশপাশের লোকেরা পাগল হয়ে যেত, সারা গ্রামে দেখা দিত অস্থিরতা, যতক্ষণ না হারিয়ে যাওয়া শিশুকে তার প্রিয়জনদের, আপনজন বা স্বজনের হাতে তুলে দেওয়া না যেত। দানবের নয়, মানবের দেশ বানাতে রক্ত ঢেলেছিলাম। সেই দেশে আজ শিশু নিরাপদ নয়, নারী নিরাপদ নয়, সাধারণ মানুষ নিরাপদ নয়। তবে কি আমরা ব্যর্থ? নাকি এই ঘোর অমানিশার গভীর অন্ধকারে আমরা বেঁচে থাকতেই আলোর রেখা দেখতে পাব? বিষয়টির সঠিক তদন্ত হোক, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের যথাযথ বিচার হোক- এটাই আমার কামনা। তবে প্রশাসন অনেক ক্ষেত্রে যেমন কনকর্ড বিমানের গতিতে চলে আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে একেবারেই কচ্ছপ গতি। এ ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। একটা মেয়ে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ আন্দোলনে যুক্ত ছিল। আমার এলাকার মেয়ে। আমি আমার মেয়ে কুশি-কুঁড়ির মতোই তাকে ¯ন্ডেœহ করি। অসাধারণ মেধাবী। আমি এরকম সব বিষয়ে জ্ঞানী মেয়ে খুব একটা দেখিনি। নাম তার ইলা আক্তার। বাড়ি বাসাইল উপজেলার নাইকানবাড়ি। বাবা মারা গেছেন অনেক আগে। মা-ই তাকে মানুষ করেছে। ১৯৯৬-এর ঘূর্ণিঝড়ে মিরিকপুর স্কুল যখন ধূলিসাৎ হয়ে যায় সে সময় ছোট্ট শিশু হিসেবে সেখানে পড়ত। দুবার বিসিএস দিয়েছে। অসাধারণ মেধাবী হওয়া সত্ত্বেও তার স্থান হয়নি। কী কারণে মেয়েটি এসেছিল খেয়াল নেই। এডিসি হারুনের বরখাস্তের কথা নিয়ে হঠাৎই বলল, ‘দাদা জানেন, একেই বলে আল্লাহর বিচার। ৩৫ আন্দোলনের সময় সে যে কী নিষ্ঠুর আচরণ করেছে, কোনো পশুও অমন করে না।’ কথাটা আমার খুবই লেগেছিল। বাচ্চাটা আমাকে দাদা বলে ডাকে। কিন্তু আমি তাকে মায়ের মতো দেখি, সন্তানের মতোই দেখি।

যা বলতে চাচ্ছিলাম, যা কয়েকদিন থেকে ভেবে রেখেছিলাম এখনো তা বলা হলো না। একেই বলে কপাল, একেই বলে আল্লাহর দয়া। ডা. আখলাকুল হোসাইন আহমেদের ছেলে ওবায়দুল হাসান শাহীন আমাদের বৃহত্তর ময়মনসিংহের গৌরব। আমি তার বেশকিছু লেখা পড়েছি। লেখা পড়ে ভালো লেগেছে। একসময় বৃহত্তর ময়মনসিংহ ছিল ব্রিটিশ ভারতের সব থেকে বড় জেলা। আর সেই জেলায় একসঙ্গে ছিলেন ব্রিটিশ ভারতের প্রিভি কাউন্সিলের সাত সদস্যের মধ্যে পাঁচজন। ইটনার আনন্দ মোহন বসু, মুক্তাগাছার স্নেহাংসু আচার্যের বাপদাদাদের কেউ, টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারের জমিদার দুই সহোদর স্যার আবদুল করিম গজনবী, স্যার আবদুল হালিম গজনবী ও ধনবাড়ীর কী এক নবাব। ধীরে ধীরে কেন যেন আমরা বানের জলের মতো কোথায় ভেসে যাচ্ছিলাম। স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় বিপ্লবী সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদ। তারপর আমাদের পাশের গ্রামের আবুল হাসান চৌধুরী কায়সারের বাবা বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী শাজাহান হয়েছিলেন রাষ্ট্রপতি। তার বাবা আবদুল হামিদ চৌধুরী ছিলেন পূর্ব পাকিস্তান অ্যাসেম্বলির স্পিকার। এর পরও কিছু মানুষ এসেছেন। যেমন ভৈরবের মহামান্য রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান, কিশোরগঞ্জের মিঠামইনের আবদুল হামিদ এরকম আরও অনেকে। কিন্তু এঁদের কারও কোনো ক্ষমতা ছিল না। একটা পিয়নের চাকরি অথবা তাদের অদলবদল করার ক্ষমতাও মহামান্যদের ছিল না বা নেই। এসবই আমাদের দুর্ভাগ্য। আখলাকুল হোসাইন আহমেদের ছেলে প্রধান বিচারপতি হয়েছেন এতে আমি ভীষণ খুশি। আমাদের একজন প্রবীণ নেতা অসাধারণ মানুষ বঙ্গবন্ধুর খুবই প্রিয় খাদ্যমন্ত্রী মোমিন ভাই মোহনগঞ্জের মানুষ। আমি তাঁর মৃত্যুতে তাঁর কবরে গিয়েছিলাম। তার কয়েক বছর আগে একটা উপনির্বাচন হয়েছিল। সেখানে মোমিন ভাই খুব একটা নির্বাচনী প্রচারে যাননি। নির্বাচনের এক বা দুই দিন আগে আমি তখন খুব সম্ভবত খালিয়াজুড়ি ছিলাম। মদন, মোহনগঞ্জ আর খালিয়াজুড়ি তিন উপজেলা নিয়ে সংসদীয় আসন। হঠাৎই বিবিসি থেকে শুনলাম প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা মোহনগঞ্জের আবদুল মোমিন শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। বিবিসির খবর শুনেই ফোন করেছিলাম। তিনি তখন ধানমন্ডির এক-দেড় হাজার বর্গফুটের এক ফ্ল্যাটবাড়িতে থাকতেন। অথচ মোহনগঞ্জের তিনি জমিদার। রেললাইনের পাশে ৫-৭ একরের গাছে ঢাকা বাড়ি। ধানিজমি হবে কয়েক শ একর। সেই মানুষ ঢাকায় হাজার বারো শ বর্গফুটের ফ্ল্যাটবাড়িতে থাকেন। অনেকটা আমারই মতো। আমার মোহাম্মদপুরের ভাঙা বাড়িও ১৩০০-১৪০০ বর্গফুটের বেশি না। পুরো বাড়িতে পরিবার নিয়ে থাকি বলে কোনো অসুবিধা হয় না। আমি যখন প্রথম এসেছিলাম ১৯৭৩-৭৪-এর দিকে ছোট্ট ছোট্ট খোপ খোপ ঘরদুয়ার দেখে অনেকেই বলত নিশ্চয় কোনো সোনা চোরের বাড়ি। এখন যদিও ভাঙচুর করে সেই কবুতরের খোপ খোপ অবস্থাটা দূর করেছি। যদিও স্বাধীনতার পর ৫২-৫৩ বছর পর্যন্ত এ বাড়ির আমি বৈধ মালিক ছিলাম না। সংসদে অনেকবার আমাকে অবৈধ দখলদারের তকমা দেওয়া হয়েছে। যদিও এ বাড়িতে বঙ্গবন্ধু দুবার এসেছিলেন, জিয়াউর রহমান না হলেও ১০ বার এসেছেন, বোন হাসিনা দুই বা তিন বার এসেছেন। আমার মেয়ে কুঁড়িকে কোলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনার একটা ছবি সেদিন বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদকে পাঠিয়েছি। সেদিন হঠাৎই আমার সাদামাটা স্ত্রী নাসরীন সিদ্দিকী বলছিলেন, আচ্ছা দীপের আব্বু, তুমি নাকি এ বাড়িতে কিছুই করতে পারবে না। একটা ইটও বদল করতে পারবে না। তাহলে এ বাড়ি দেওয়া-নেওয়ায় কী আসে যায়? পত্রপত্রিকা, ইলেকট্রনিক মিডিয়া এসব নিয়েই চিৎকার-চেঁচামেচি করেছে। হাজার এক টাকায় সাফ কবালা দলিলমূলে বাড়িটি আমাকে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কোথাও লেখেনি মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকার জন্য এটা দেওয়া হলো। যদিও যুদ্ধের সময় যারা আমার বোচকা টানত, একটা টেপ, একটা জামা, কিছু ওষুধ তখন আমার ঝোলায় থাকত। তারা কতজন গুলশান-বনানী-ধানমন্ডিতে ১-২ বিঘার প্লটে বাড়িঘর, অফিস-আদালত বানিয়েছে কোনো প্রশ্ন আসেনি। কিন্তু আমাকে নিয়ে সব সময় একটা নেগেটিভ আলোচনা লেগেই থাকে। এরও একটা কারণ আছে। পাকিস্তানপন্থিরা তো আমার বিরুদ্ধেই ছিল, সব সময়ই আছে। কিন্তু তথাকথিত মুজিবপ্রেমীরাও ল্যাং মারা নিয়ে বা ল্যাং মারতে গিয়ে বিরোধিতা করে চাটু মারে। অনেক সময় আমার বোন ওসব বুঝে উঠতে পারেন কি না জানি না। ’৭২ সালের মাঝামাঝি মুক্তিযুদ্ধে অসম সাহসিকতার জন্য টাঙ্গাইল-ক-৩ একটা ভাঙা টয়োটা জিপ এবং বাবর রোডের বাড়ি সরকারি সব স্বত্ব ত্যাগ করে আমাকে দেওয়া হয়েছিল। বাবর রোডের বাড়ির ’৭৩ সালের মাঠ পর্চায় এখনো আমার নাম আছে। কিন্তু ’৯০-এ দেশে ফেরার পর বাবর রোডের বাড়িসহ ৮৭টি বাড়ির কোনো কাগজপত্র নেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনা আমার ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩-এর চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ চিঠি দিয়েছিলেন। তার পরিপ্রেক্ষিতে দলিল-দস্তাবেজ করে দিয়েছেন ৩০ জুলাই। আমি মনে করেছিলাম এক সপ্তাহ পরই হয়তো চিঠি নিয়ে আসবেন। কিন্তু তা হয়নি। কত প্যাকনা। কাদেরিয়া বাহিনী মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের জন্যও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন সেও প্রায় ছয় মাস। তাঁর নির্দেশ এখন এসিল্যান্ড ও ইউএনওর টেবিলে দৌড়াদৌড়ি করছে। কিসের কিসের ছাড়পত্র অমুক তমুক নানা কিছুর প্রয়োজন। যাক সেসব কথা।  যেদিন বাবর রোডের বাড়ির দলিলে স্বাক্ষর করতে গিয়েছিলাম সেদিন দেখলাম অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার জহিরুল ইসলাম নেত্রকোনার রজব আলী তালুকদারের ছেলে। অন্যদিকে বিভাগীয় কমিশনার পাবনার আমিনুল ইসলাম বাদশার ছেলে। খুবই ভালোমানুষ ছিলেন তাঁরা। ’৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার প্রতিকারে সীমান্তে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলাম। সে সময় রংরা, মহাদেও, বাঘমারা, পোড়া খাসিয়া, লেংগুরা রাতদিন চলাফেরা করেছি। মনে নেই বর্তমান মাননীয় প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান শাহীনের বাবা ডা. আখলাকুল হোসাইন তখন এমপি ছিলেন কি না। কিন্তু তারা ভাই এমপি ছিলেন। রজব আলী তালুকদার, তারা ভাই এবং বর্তমান প্রধান বিচারপতির বাবা ডা. আখলাকুল হোসাইন আমার কাছে না হলেও ১০ বার গেছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে তাঁদের ভূমিকা আমার চাইতে কোনো অংশে কম নয়। অথচ তাঁদের কখনো তেমন মূল্যায়ন করা হয়নি। নেত্রকোনার মোক্তারপাড়ার আনিস মোক্তার খুবই ভূমিকা রেখেছেন। যদিও পরে এমপি হয়েছিলেন। খুব সম্ভবত একসময় নেত্রকোনা পৌরসভার চেয়ারম্যান নজরুলের বাবা আমার সঙ্গে কাজ করেছিলেন। আরও অনেক নেতানেত্রী ছিলেন। বয়স হয়ে গেছে অনেক কিছুই ভুলে যাই। ’৬৯-এ নেত্রকোনার অজয় রায়ের সঙ্গে ময়মনসিংহ জেলে ছিলাম। আরও কে কে যেন নেত্রকোনার ছিলেন। হঠাৎই মনে পড়ল দুর্গাপুরের একসময়ের এমপি জালাল তালুকদারের দুটি পা বিএনপি আমলে বোমা মেরে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছিল। সেই জালালকে গ্রেফতার করলে আমরা প্রতিবাদ করতে গিয়েছিলাম। প্রেসিডিয়ামের সদস্য হিসেবে মোমিন ভাই ছিলেন। সেবার মনে হয় ১০ দিনের মতো নেত্রকোনার এমন কোনো উপজেলা ছিল না যেখানে যাইনি, সভা-সমাবেশ করিনি। একদিন দুর্গাপুর থেকে ফিরছি। সঙ্গে দু-তিনটি গাড়ি। মোমিন ভাইকে পেছনে বসিয়ে আমার সামনে বসতে ইচ্ছা করেনি। তাই গাড়ি চালাচ্ছিলাম। দুর্গাপুর থেকে শুরু করে বিরিশিরি, শ্যামগঞ্জ কত জায়গায় যে গাড়ি থামিয়ে লোকজন খুঁজেছে কাদের সিদ্দিকী কই? বাঘা সিদ্দিকীকে দেখব। ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা বড় সড়কে উঠলে মোমিন ভাই বলেছিলেন, ভাই কাদের, তুমি কী বুঝতেছ, এই যে আমরা ৪০-৫০ কিলোমিটার এলাম এখানে একবারও কেউ জিজ্ঞেস করল না মোহনগঞ্জের মোমিন সাব আছে? সবাই কাদের সিদ্দিকী, বাঘা সিদ্দিকীকে দেখতে চায়। এটা এখন অস্বীকার করলে চলবে? মোমিন ভাইয়ের কোষ্ঠকাঠিন্য ছিল বহুদিন। তাই তিনি নেত্রকোনা গেলে মোহনগঞ্জের বাড়ি ছাড়া বাইরে থাকতেন না। যেমন বড় ভাই সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীর কোষ্ঠকাঠিন্য বহুদিনের।

আমাদের বৃহত্তর ময়মনসিংহের গর্ব এরকম একজন মানুষ প্রধান বিচারপতি হয়েছেন। তাঁর কাছে প্রত্যাশা অনেক। তিনি প্রথমেই আশাজাগানিয়া মন্তব্য করেছেন। বলেছেন, ‘সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি ক্যান্সারের আকার ধারণ করেছে।’ তিনি তাঁর কার্যকালে যদি একজন মানুষকেও সত্যিকারের ন্যায়বিচার দিয়ে যেতে পারেন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমার সমস্ত মন-প্রাণ অন্তরাত্মা তাঁকে দোয়া করবে। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে অনেকেই ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতার নির্মম হত্যার বিরুদ্ধে আমরা যারা সর্বস্ব ত্যাগ করেছি তারা আজও দুষ্কৃতকারী। বেশ কয়েকবার চিন্তা করেছি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করে দুষ্কৃতকারী হিসেবে বেঁচে থাকার চাইতে আমাদের জীবন বিসর্জন দেওয়া অনেক ভালো। সর্বোচ্চ আদালতে যাওয়ার কথাও চিন্তা করেছি। কিন্তু কোনোখানে বিচার নেই বলে পা বাড়াইনি। ভাবছি প্রতিকার না পেলে নতুন বছর আইনের আশ্রয় নেব। মহান মুক্তিযুদ্ধে আমার সঙ্গে প্রায় ১৮ হাজার সশস্ত্র যোদ্ধা ও ৭২ হাজার স্বেচ্ছাসেবক ছিল। অথচ সেই কাদেরিয়া বাহিনীর ১৮ হাজার মুক্তিযোদ্ধার অনেকেই এখন পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় তালিকাভুক্ত হয়নি। একসময় কাদেরিয়া বাহিনী বললেই জেল-জরিমানা-ফাঁসি। এখন সেরকম জোর-জুলুম না থাকলেও রংঢঙের শেষ নেই। মেজর ওয়াকার বীরপ্রতীকসহ দু-চার জন আছেন যারা মোটামুটি সম্মান করেন। আবার নতুন গজিয়ে ওঠা নেতারা বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে অবদান রাখাদের সতিনের সন্তানের মতো আচরণ করেন। সে যাক, সময় এলে দেখা যাবে কত ধানে কত চাল।

বেশ কিছুদিন রাতদিন সেলফি সেলফি একটা জিকির উঠেছিল। রাজনীতিতে এরকম মানায় না। যারা জিকির তুলেছিলেন তারাও সেলফি ওঠান বা তোলেন। কিন্তু এমন জিকির তোলা হয় না। নিশ্চয়ই ভগনির কোথাও কোথাও ত্রুটিবিচ্যুতি আছে। এ দেশে অনেক মানুষ আছে যাদের তিনি যদি কাজে লাগাতেন সেলফি নয়, ৩ ঘণ্টার বৈঠকেও কোনো অসুবিধা হতো না। ঠিক আছে, এবার তো বৈঠক হবে, খাবারদাবার হবে তাহলে আর সেলফি নিয়ে পাগলামি কেন? খাবারদাবার নিয়ে আলোচনায় চলে আসুন, জ্বলজ্বলে উজ্বল সূর্যের মতো সত্যকে কাকের মতো ঠোঁট পুঁছে অস্বীকার করলেই সত্য মুছে যায় না। এটাই সত্য, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুকন্যা বোন শেখ হাসিনার চাইতে বড় কোনো বাঙালি নেতা এখন নেই। অনেক বিশ্বনেতাও তাঁকে অভাবনীয় সম্মান দেখান। দিল্লিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক তাঁকে যে অভাবনীয় সম্মান দেখিয়েছেন সেটা শুধু শেখ হাসিনার নয়, সমগ্র বাঙালি জাতির, আমাদের সবার। আমাদের দেশে ছোট-বড়, আদবকায়দা না থাকলেও পৃথিবীর বহু দেশে ওসবের তেমন অভাব নেই- ঋষি সুনাক তার উজ্জ্বল প্রমাণ।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা