শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

ডলার নিয়ে ডঙ্কা ও ডেঙ্গুর শঙ্কা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ডলার নিয়ে ডঙ্কা ও ডেঙ্গুর শঙ্কা

প্রিয় পাঠক, যখন এই লেখা পড়ছেন, সবকিছু ঠিক থাকলে ততক্ষণে আমার দেশের বাইরে থাকার কথা। অনেক দিন আগে থেকেই অক্টোবর মাসের আগে আগে ১৯১৭ সালে রাশিয়ায় ঘটে যাওয়া ইতিহাসের গতি পাল্টে দেওয়া অক্টোবর বিপ্লব নিয়ে বিস্তারিত লেখার ইচ্ছা ছিল। কারণ সমসাময়িক বহু ঘটন-অঘটন এ অক্টোবর বিপ্লবের কথা বারবার মনে করিয়ে দিচ্ছিল। তবে বিস্তারিত লেখার জন্য প্রয়োজন গবেষণা বা লেখাপড়া, যা সময় ও ধৈর্যসাপেক্ষ। সেই সময় আর ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে দিয়েছে দেশের ডলার সংকট। যদিও অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে একমাত্র মেয়ে এসব শুনে বারবার এক কাপড়ে চলে যেতে বলেছে, তবুও বাবা হিসেবে হাতে কিছু ডলার নিয়ে যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু না, বৈধভাবে ডলার কেনার কোনো পথ খোলা নেই। যে ব্যাংকে আজ প্রায় ৩৫ বছর বেতন-ভাতা-পেনশন জমা হচ্ছে, তারা না বলে দিয়েছে। সামরিক বাহিনীর নিজস্ব ব্যাংকে গিয়ে ফিরে এসেছি। মানি এক্সচেঞ্জগুলোর কাউন্টারে কাউন্টারে ধরনা দিয়েছি দিনের পর দিন। না, কেউ ডলার বিক্রি করে না। কেউ কেউ এমনভাবে তাকিয়ে ছিল, যেন ডলার নয়, আমি মাদক কিনতে এসেছি। আবার ছোট চুল দেখে কেউ মাথা থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত পরখ করে না করেছে। হয়তো গোয়েন্দা সংস্থার লোক ভেবেছে আমাকে। অথচ এই আমি প্রায় এক যুগ বিদেশে সম্মানজনক কাজ করেছি। সাধ্যমতো বৈধ পথে ডলার পাঠিয়েছি দেশে। অথচ আজ আমার প্রয়োজনে বৈধ পথে একটি ডলার পাওয়ার উপায় নেই। অথচ খবরের পাতা খুললেই দেখি দেশের বাইরে বাড়ি-গাড়ি ও ডলারের পাহাড় রয়েছে এ দেশের কিছু মানুষের। এই মানুষ নামের অমানুষগুলোকে অক্টোবর বিপ্লবের কথা পড়তে, জানতে ও অনুধাবন করতে বিনীত অনুরোধ জানাই।

১৪৬২ থেকে ১৯১৭ সাল পর্যন্ত মোট ৪৫৫ বছর ধরে বর্তমান রাশিয়া ও তৎসংলগ্ন বেশ কিছু এলাকা একনায়কতন্ত্র বা স্বৈরাচারতন্ত্রের মূর্ত প্রতীক টিজার (সিজার) সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল। সম্রাট তৃতীয় ইভান (১৪৪০-১৫০৫) থেকে শুরু করে সর্বশেষ সম্রাট দ্বিতীয় নিকোলাস (১৮৬৮-১৯১৮) পর্যন্ত বহু একনায়ক বর্তমান রাশিয়া ও আশপাশের এলাকায় গড়ে তুলেছিলেন এক কঠোর শাসনব্যবস্থা। কিন্তু এত পুরনো সাম্রাজ্যেরও পতন ঘটেছিল অক্টোবর বিপ্লবে। দ্বিতীয় নিকোলাস শুধু ক্ষমতাই নয়, দেশও ছেড়ে ছিলেন এই বিপ্লবের শেষে। কিন্তু রেহাই পাননি বিপ্লবীদের হাত থেকে। তাকেও সপরিবারে পুড়িয়ে মারা হয়। আমরা সম্রাট দ্বিতীয় নিকোলাসের নাম না শুনলেও ইউরো-ক্যারিবিও ব্যান্ড বনিএমের একটি জনপ্রিয় গানের সুবাদে রাসপুতিনের কথা শুনেছি। নিকোলাসের পারিবারিক বন্ধু ও ধর্মগুরু রাসপুতিন সামনে আসতেন না। কিন্তু তার প্রভাব ও পরামর্শেই সাম্রাজ্যের কলকাঠি নড়ত। আজ বাংলাদেশের অনেক দলের নেপথ্যেই যেন কাজ করছে কোনো না কোনো রাসপুতিন। তারাই দেশে-বিদেশ অবস্থান করে অশান্ত করে চলেছে দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ এমনকি ধর্মীয় পরিবেশও। তারপরও রাসপুতিনের খোঁজে হন্যে হয়ে দেশে দেশে ছুটছে একশ্রেণির মানুষ। তারা দেশে দেশে ঘুরতে আর লবিস্ট নামের এ যুগের রাসপুতিনদের খুশি করতে কোথায় ডলার পায়, সে প্রশ্নের উত্তর মেলে না।

বিমানবন্দরে এসেই অনেক প্রবাসী শ্রমিকের দেখা পাই। কেউ প্রথম যাচ্ছে, কেউবা আবার ছুটি শেষে ফিরছে কর্মস্থলে। হিসাব মতে, ১ কোটিরও বেশি বাংলাদেশি আজ প্রবাসী। তাদের বড় অংশই বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে এবং দেশে পাঠায়। দেশে বৈধ পথে ডলার পাঠালে প্রণোদনাসহ যে মূল্য পাওয়া যায়, হুন্ডি চক্র তার চেয়ে বেশি মূল্যের প্রলোভন দেখায়। এ প্রলোভন থেকে নিজেকে দূরে রাখার মতো নৈতিক ক্ষমতা অনেকেরই নেই। তবে হুন্ডি ব্যবসা প্রতিরোধের জন্য আইন আছে, আরও আছে আইন প্রয়োগের জন্য বিভিন্ন কর্তাব্যক্তি ও সংস্থা। অথচ হুন্ডি ব্যবসা চলছে তো চলছেই। যারা তাদের চেনার কথা, ধরার কথা, তারা দৃশ্যমানভাবে তৎপর হলে ডলার সংকট কিছুটা হলেও হ্রাস পেত। তপ্ত মরুর বুকে ঘাম ঝরিয়ে দেশে ডলার পাঠায় প্রবাসী শ্রমিকরা। গার্মেন্ট কন্যারা উদয়াস্ত পরিশ্রম করে ডলার উপার্জনের ব্যবস্থা করে দেয় মালিক পক্ষকে, যাদের অনেকেই আজ সরকার ও প্রশাসনের অংশ। তারপরও দেশে এমন ডলার সংকট সত্যিই দুঃখজনক। বিমানবন্দরে মশার যন্ত্রণা আবারও টের পেলাম। মনে পড়ল আমার সহকর্মী হিসাব শাখার মামুনের কথা। এই বেচারাও আমার জন্য হন্যে হয়ে চেনাজানা সব ব্যাংকে ঢু দিয়েছে, না বৈধ পথে সরকারি মূল্যে সেও ডলার জোগাড় করতে পারেনি। তবে জোগাড় করেছে একখান মেডিকেল টেস্ট রিপোর্ট যাতে লেখা আছে ডেঙ্গু পজিটিভ। রক্তচক্ষু নিয়ে দ্রুতই বাড়িতে ফিরতে হয় তাকে। অথচ বিদেশে যাওয়ার আগে হিসাব শাখার এই মানুষটিকে আমার বেশি প্রয়োজন ছিল দাফতরিক কাজে। এখন তার ডলার চাই না ডেঙ্গু সামলা অবস্থা। সবাই পরামর্শ দিচ্ছে ডাব ও অন্যান্য তরল পানীয় গ্রহণ করতে। অথচ এ দেশে ডাব ও স্যালাইন নিয়েও নাকি সিন্ডিকেট হয়। পৃথিবীর কোনো দেশে ভোক্তা অধিকারের সরকারি কর্মব্যক্তিরা ডাবের মূল্য বৃদ্ধি তদন্ত আর ডাব বিক্রেতাকে শাসন করেছেন বলে মনে হয় না।

ডেঙ্গু নিয়ে ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা বিভিন্ন হাসপাতালে। বিশেষত এক একটি অবুঝ শিশুর মৃত্যু আমাদের হাজারো প্রশ্নের মুখোমুখি করে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে নতুন কেনা বহু যন্ত্র অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে। স্বয়ং স্বাস্থ্যমন্ত্রীর জেলায় অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বাজেট থেকে নির্মিত একাধিক সরকারি ভবন ও বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। বহু আগে নির্মিত হলেও সেখানে কোনো কার্যক্রম শুরু না হওয়ায় তা আজ মাদকের আড্ডা কিংবা পরিত্যক্ত ভবনে পরিণত হয়েছে। অথচ সরকারি হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু রোগী ভর্তি করার মতো কোনো বিছানাও পাওয়া যাচ্ছে না। এডিস মশা নিধনে সিটি করপোরেশনের ন্যক্কারজনক ঘটনা কিংবা সরকারি কর্তাব্যক্তিদের দায়িত্ব এড়ানোর বক্তব্য কোনোক্রমেই গ্রহণযোগ্য নয়। ভবিষ্যতে এ ডেঙ্গু বাড়বে বলেই বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ শঙ্কা প্রকাশ করেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত এবং সরাসরি দিকনির্দেশনায় পরিচালিত কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রম একদিকে যখন আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হচ্ছে এবং স্বীকৃতির মাধ্যমে বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছে ঠিক তখন তাঁর মন্ত্রী কিংবা মেয়রদের কার্যক্রমে জাতি নিতান্ত লজ্জিত ও শঙ্কিত।

আমাদের অর্থনীতির আকার আগের চেয়ে অনেক বড় হয়েছে। আরও বড় অর্থনীতির দেশ হতে চলেছি আমরা, অথচ এ দেশের বিমানবন্দরে এসে মানি এক্সচেঞ্জ থেকে ডলার কিনতে পারলাম না। বহু দেশ ঘুরেছি বছরের পর বছর ধরে। এমন একটা দুঃখবোধ নিয়ে কখনো দেশ ছাড়িনি। আসছে অক্টোবর মাসে দেশের রাজনীতি রাজনৈতিক অঙ্গন আরও উত্তপ্ত থাকার ইঙ্গিত স্পষ্ট। প্রার্থনা করি নিরাপদে থাকুক দেশের মানুষ। সেদিনের স্বপ্ন দেখি যেদিন ওয়াশিংটনের মানুষ ব্যাংকে আর মানি এক্সচেঞ্জে বাংলাদেশের টাকা খুঁজবে আর লন্ডনের মোড়ে মোড়ে সাইনবোর্ড ঝুলবে ‘এখানে স্বল্প সময়ে বাংলা শিখানো হয়’। হাসবেন না প্রিয় পাঠক। একদিন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিতে চাকরির আশায় বাংলা শিখত ইংরেজরা। আমাদের ঐশ্বর্য তেমনটাই ছিল। যে ইংরেজরা আমাদের সম্পদ লুটে নিয়ে গেছে, তাদের বিচার হয়নি। কিন্তু এ যুগে যারা এভাবে ডলার লুট করছে, তাদের বিচার একদিন হবেই হবে- এটাই প্রত্যাশা। দেশে ডলার সংকট নেই বলে যারা ডঙ্কা বাজিয়ে ছিলেন, তাদেরও বিচার হবে বলে আশা করি।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা
আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে
রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান
কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়
হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি
কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন
জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন
মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে
মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ