শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

ডলার নিয়ে ডঙ্কা ও ডেঙ্গুর শঙ্কা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ডলার নিয়ে ডঙ্কা ও ডেঙ্গুর শঙ্কা

প্রিয় পাঠক, যখন এই লেখা পড়ছেন, সবকিছু ঠিক থাকলে ততক্ষণে আমার দেশের বাইরে থাকার কথা। অনেক দিন আগে থেকেই অক্টোবর মাসের আগে আগে ১৯১৭ সালে রাশিয়ায় ঘটে যাওয়া ইতিহাসের গতি পাল্টে দেওয়া অক্টোবর বিপ্লব নিয়ে বিস্তারিত লেখার ইচ্ছা ছিল। কারণ সমসাময়িক বহু ঘটন-অঘটন এ অক্টোবর বিপ্লবের কথা বারবার মনে করিয়ে দিচ্ছিল। তবে বিস্তারিত লেখার জন্য প্রয়োজন গবেষণা বা লেখাপড়া, যা সময় ও ধৈর্যসাপেক্ষ। সেই সময় আর ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে দিয়েছে দেশের ডলার সংকট। যদিও অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে একমাত্র মেয়ে এসব শুনে বারবার এক কাপড়ে চলে যেতে বলেছে, তবুও বাবা হিসেবে হাতে কিছু ডলার নিয়ে যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু না, বৈধভাবে ডলার কেনার কোনো পথ খোলা নেই। যে ব্যাংকে আজ প্রায় ৩৫ বছর বেতন-ভাতা-পেনশন জমা হচ্ছে, তারা না বলে দিয়েছে। সামরিক বাহিনীর নিজস্ব ব্যাংকে গিয়ে ফিরে এসেছি। মানি এক্সচেঞ্জগুলোর কাউন্টারে কাউন্টারে ধরনা দিয়েছি দিনের পর দিন। না, কেউ ডলার বিক্রি করে না। কেউ কেউ এমনভাবে তাকিয়ে ছিল, যেন ডলার নয়, আমি মাদক কিনতে এসেছি। আবার ছোট চুল দেখে কেউ মাথা থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত পরখ করে না করেছে। হয়তো গোয়েন্দা সংস্থার লোক ভেবেছে আমাকে। অথচ এই আমি প্রায় এক যুগ বিদেশে সম্মানজনক কাজ করেছি। সাধ্যমতো বৈধ পথে ডলার পাঠিয়েছি দেশে। অথচ আজ আমার প্রয়োজনে বৈধ পথে একটি ডলার পাওয়ার উপায় নেই। অথচ খবরের পাতা খুললেই দেখি দেশের বাইরে বাড়ি-গাড়ি ও ডলারের পাহাড় রয়েছে এ দেশের কিছু মানুষের। এই মানুষ নামের অমানুষগুলোকে অক্টোবর বিপ্লবের কথা পড়তে, জানতে ও অনুধাবন করতে বিনীত অনুরোধ জানাই।

১৪৬২ থেকে ১৯১৭ সাল পর্যন্ত মোট ৪৫৫ বছর ধরে বর্তমান রাশিয়া ও তৎসংলগ্ন বেশ কিছু এলাকা একনায়কতন্ত্র বা স্বৈরাচারতন্ত্রের মূর্ত প্রতীক টিজার (সিজার) সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল। সম্রাট তৃতীয় ইভান (১৪৪০-১৫০৫) থেকে শুরু করে সর্বশেষ সম্রাট দ্বিতীয় নিকোলাস (১৮৬৮-১৯১৮) পর্যন্ত বহু একনায়ক বর্তমান রাশিয়া ও আশপাশের এলাকায় গড়ে তুলেছিলেন এক কঠোর শাসনব্যবস্থা। কিন্তু এত পুরনো সাম্রাজ্যেরও পতন ঘটেছিল অক্টোবর বিপ্লবে। দ্বিতীয় নিকোলাস শুধু ক্ষমতাই নয়, দেশও ছেড়ে ছিলেন এই বিপ্লবের শেষে। কিন্তু রেহাই পাননি বিপ্লবীদের হাত থেকে। তাকেও সপরিবারে পুড়িয়ে মারা হয়। আমরা সম্রাট দ্বিতীয় নিকোলাসের নাম না শুনলেও ইউরো-ক্যারিবিও ব্যান্ড বনিএমের একটি জনপ্রিয় গানের সুবাদে রাসপুতিনের কথা শুনেছি। নিকোলাসের পারিবারিক বন্ধু ও ধর্মগুরু রাসপুতিন সামনে আসতেন না। কিন্তু তার প্রভাব ও পরামর্শেই সাম্রাজ্যের কলকাঠি নড়ত। আজ বাংলাদেশের অনেক দলের নেপথ্যেই যেন কাজ করছে কোনো না কোনো রাসপুতিন। তারাই দেশে-বিদেশ অবস্থান করে অশান্ত করে চলেছে দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ এমনকি ধর্মীয় পরিবেশও। তারপরও রাসপুতিনের খোঁজে হন্যে হয়ে দেশে দেশে ছুটছে একশ্রেণির মানুষ। তারা দেশে দেশে ঘুরতে আর লবিস্ট নামের এ যুগের রাসপুতিনদের খুশি করতে কোথায় ডলার পায়, সে প্রশ্নের উত্তর মেলে না।

বিমানবন্দরে এসেই অনেক প্রবাসী শ্রমিকের দেখা পাই। কেউ প্রথম যাচ্ছে, কেউবা আবার ছুটি শেষে ফিরছে কর্মস্থলে। হিসাব মতে, ১ কোটিরও বেশি বাংলাদেশি আজ প্রবাসী। তাদের বড় অংশই বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে এবং দেশে পাঠায়। দেশে বৈধ পথে ডলার পাঠালে প্রণোদনাসহ যে মূল্য পাওয়া যায়, হুন্ডি চক্র তার চেয়ে বেশি মূল্যের প্রলোভন দেখায়। এ প্রলোভন থেকে নিজেকে দূরে রাখার মতো নৈতিক ক্ষমতা অনেকেরই নেই। তবে হুন্ডি ব্যবসা প্রতিরোধের জন্য আইন আছে, আরও আছে আইন প্রয়োগের জন্য বিভিন্ন কর্তাব্যক্তি ও সংস্থা। অথচ হুন্ডি ব্যবসা চলছে তো চলছেই। যারা তাদের চেনার কথা, ধরার কথা, তারা দৃশ্যমানভাবে তৎপর হলে ডলার সংকট কিছুটা হলেও হ্রাস পেত। তপ্ত মরুর বুকে ঘাম ঝরিয়ে দেশে ডলার পাঠায় প্রবাসী শ্রমিকরা। গার্মেন্ট কন্যারা উদয়াস্ত পরিশ্রম করে ডলার উপার্জনের ব্যবস্থা করে দেয় মালিক পক্ষকে, যাদের অনেকেই আজ সরকার ও প্রশাসনের অংশ। তারপরও দেশে এমন ডলার সংকট সত্যিই দুঃখজনক। বিমানবন্দরে মশার যন্ত্রণা আবারও টের পেলাম। মনে পড়ল আমার সহকর্মী হিসাব শাখার মামুনের কথা। এই বেচারাও আমার জন্য হন্যে হয়ে চেনাজানা সব ব্যাংকে ঢু দিয়েছে, না বৈধ পথে সরকারি মূল্যে সেও ডলার জোগাড় করতে পারেনি। তবে জোগাড় করেছে একখান মেডিকেল টেস্ট রিপোর্ট যাতে লেখা আছে ডেঙ্গু পজিটিভ। রক্তচক্ষু নিয়ে দ্রুতই বাড়িতে ফিরতে হয় তাকে। অথচ বিদেশে যাওয়ার আগে হিসাব শাখার এই মানুষটিকে আমার বেশি প্রয়োজন ছিল দাফতরিক কাজে। এখন তার ডলার চাই না ডেঙ্গু সামলা অবস্থা। সবাই পরামর্শ দিচ্ছে ডাব ও অন্যান্য তরল পানীয় গ্রহণ করতে। অথচ এ দেশে ডাব ও স্যালাইন নিয়েও নাকি সিন্ডিকেট হয়। পৃথিবীর কোনো দেশে ভোক্তা অধিকারের সরকারি কর্মব্যক্তিরা ডাবের মূল্য বৃদ্ধি তদন্ত আর ডাব বিক্রেতাকে শাসন করেছেন বলে মনে হয় না।

ডেঙ্গু নিয়ে ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা বিভিন্ন হাসপাতালে। বিশেষত এক একটি অবুঝ শিশুর মৃত্যু আমাদের হাজারো প্রশ্নের মুখোমুখি করে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে নতুন কেনা বহু যন্ত্র অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে। স্বয়ং স্বাস্থ্যমন্ত্রীর জেলায় অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বাজেট থেকে নির্মিত একাধিক সরকারি ভবন ও বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। বহু আগে নির্মিত হলেও সেখানে কোনো কার্যক্রম শুরু না হওয়ায় তা আজ মাদকের আড্ডা কিংবা পরিত্যক্ত ভবনে পরিণত হয়েছে। অথচ সরকারি হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু রোগী ভর্তি করার মতো কোনো বিছানাও পাওয়া যাচ্ছে না। এডিস মশা নিধনে সিটি করপোরেশনের ন্যক্কারজনক ঘটনা কিংবা সরকারি কর্তাব্যক্তিদের দায়িত্ব এড়ানোর বক্তব্য কোনোক্রমেই গ্রহণযোগ্য নয়। ভবিষ্যতে এ ডেঙ্গু বাড়বে বলেই বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ শঙ্কা প্রকাশ করেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত এবং সরাসরি দিকনির্দেশনায় পরিচালিত কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রম একদিকে যখন আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হচ্ছে এবং স্বীকৃতির মাধ্যমে বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছে ঠিক তখন তাঁর মন্ত্রী কিংবা মেয়রদের কার্যক্রমে জাতি নিতান্ত লজ্জিত ও শঙ্কিত।

আমাদের অর্থনীতির আকার আগের চেয়ে অনেক বড় হয়েছে। আরও বড় অর্থনীতির দেশ হতে চলেছি আমরা, অথচ এ দেশের বিমানবন্দরে এসে মানি এক্সচেঞ্জ থেকে ডলার কিনতে পারলাম না। বহু দেশ ঘুরেছি বছরের পর বছর ধরে। এমন একটা দুঃখবোধ নিয়ে কখনো দেশ ছাড়িনি। আসছে অক্টোবর মাসে দেশের রাজনীতি রাজনৈতিক অঙ্গন আরও উত্তপ্ত থাকার ইঙ্গিত স্পষ্ট। প্রার্থনা করি নিরাপদে থাকুক দেশের মানুষ। সেদিনের স্বপ্ন দেখি যেদিন ওয়াশিংটনের মানুষ ব্যাংকে আর মানি এক্সচেঞ্জে বাংলাদেশের টাকা খুঁজবে আর লন্ডনের মোড়ে মোড়ে সাইনবোর্ড ঝুলবে ‘এখানে স্বল্প সময়ে বাংলা শিখানো হয়’। হাসবেন না প্রিয় পাঠক। একদিন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিতে চাকরির আশায় বাংলা শিখত ইংরেজরা। আমাদের ঐশ্বর্য তেমনটাই ছিল। যে ইংরেজরা আমাদের সম্পদ লুটে নিয়ে গেছে, তাদের বিচার হয়নি। কিন্তু এ যুগে যারা এভাবে ডলার লুট করছে, তাদের বিচার একদিন হবেই হবে- এটাই প্রত্যাশা। দেশে ডলার সংকট নেই বলে যারা ডঙ্কা বাজিয়ে ছিলেন, তাদেরও বিচার হবে বলে আশা করি।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে আগুন
রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে আগুন

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা