শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

ডলার নিয়ে ডঙ্কা ও ডেঙ্গুর শঙ্কা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ডলার নিয়ে ডঙ্কা ও ডেঙ্গুর শঙ্কা

প্রিয় পাঠক, যখন এই লেখা পড়ছেন, সবকিছু ঠিক থাকলে ততক্ষণে আমার দেশের বাইরে থাকার কথা। অনেক দিন আগে থেকেই অক্টোবর মাসের আগে আগে ১৯১৭ সালে রাশিয়ায় ঘটে যাওয়া ইতিহাসের গতি পাল্টে দেওয়া অক্টোবর বিপ্লব নিয়ে বিস্তারিত লেখার ইচ্ছা ছিল। কারণ সমসাময়িক বহু ঘটন-অঘটন এ অক্টোবর বিপ্লবের কথা বারবার মনে করিয়ে দিচ্ছিল। তবে বিস্তারিত লেখার জন্য প্রয়োজন গবেষণা বা লেখাপড়া, যা সময় ও ধৈর্যসাপেক্ষ। সেই সময় আর ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে দিয়েছে দেশের ডলার সংকট। যদিও অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে একমাত্র মেয়ে এসব শুনে বারবার এক কাপড়ে চলে যেতে বলেছে, তবুও বাবা হিসেবে হাতে কিছু ডলার নিয়ে যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু না, বৈধভাবে ডলার কেনার কোনো পথ খোলা নেই। যে ব্যাংকে আজ প্রায় ৩৫ বছর বেতন-ভাতা-পেনশন জমা হচ্ছে, তারা না বলে দিয়েছে। সামরিক বাহিনীর নিজস্ব ব্যাংকে গিয়ে ফিরে এসেছি। মানি এক্সচেঞ্জগুলোর কাউন্টারে কাউন্টারে ধরনা দিয়েছি দিনের পর দিন। না, কেউ ডলার বিক্রি করে না। কেউ কেউ এমনভাবে তাকিয়ে ছিল, যেন ডলার নয়, আমি মাদক কিনতে এসেছি। আবার ছোট চুল দেখে কেউ মাথা থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত পরখ করে না করেছে। হয়তো গোয়েন্দা সংস্থার লোক ভেবেছে আমাকে। অথচ এই আমি প্রায় এক যুগ বিদেশে সম্মানজনক কাজ করেছি। সাধ্যমতো বৈধ পথে ডলার পাঠিয়েছি দেশে। অথচ আজ আমার প্রয়োজনে বৈধ পথে একটি ডলার পাওয়ার উপায় নেই। অথচ খবরের পাতা খুললেই দেখি দেশের বাইরে বাড়ি-গাড়ি ও ডলারের পাহাড় রয়েছে এ দেশের কিছু মানুষের। এই মানুষ নামের অমানুষগুলোকে অক্টোবর বিপ্লবের কথা পড়তে, জানতে ও অনুধাবন করতে বিনীত অনুরোধ জানাই।

১৪৬২ থেকে ১৯১৭ সাল পর্যন্ত মোট ৪৫৫ বছর ধরে বর্তমান রাশিয়া ও তৎসংলগ্ন বেশ কিছু এলাকা একনায়কতন্ত্র বা স্বৈরাচারতন্ত্রের মূর্ত প্রতীক টিজার (সিজার) সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল। সম্রাট তৃতীয় ইভান (১৪৪০-১৫০৫) থেকে শুরু করে সর্বশেষ সম্রাট দ্বিতীয় নিকোলাস (১৮৬৮-১৯১৮) পর্যন্ত বহু একনায়ক বর্তমান রাশিয়া ও আশপাশের এলাকায় গড়ে তুলেছিলেন এক কঠোর শাসনব্যবস্থা। কিন্তু এত পুরনো সাম্রাজ্যেরও পতন ঘটেছিল অক্টোবর বিপ্লবে। দ্বিতীয় নিকোলাস শুধু ক্ষমতাই নয়, দেশও ছেড়ে ছিলেন এই বিপ্লবের শেষে। কিন্তু রেহাই পাননি বিপ্লবীদের হাত থেকে। তাকেও সপরিবারে পুড়িয়ে মারা হয়। আমরা সম্রাট দ্বিতীয় নিকোলাসের নাম না শুনলেও ইউরো-ক্যারিবিও ব্যান্ড বনিএমের একটি জনপ্রিয় গানের সুবাদে রাসপুতিনের কথা শুনেছি। নিকোলাসের পারিবারিক বন্ধু ও ধর্মগুরু রাসপুতিন সামনে আসতেন না। কিন্তু তার প্রভাব ও পরামর্শেই সাম্রাজ্যের কলকাঠি নড়ত। আজ বাংলাদেশের অনেক দলের নেপথ্যেই যেন কাজ করছে কোনো না কোনো রাসপুতিন। তারাই দেশে-বিদেশ অবস্থান করে অশান্ত করে চলেছে দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ এমনকি ধর্মীয় পরিবেশও। তারপরও রাসপুতিনের খোঁজে হন্যে হয়ে দেশে দেশে ছুটছে একশ্রেণির মানুষ। তারা দেশে দেশে ঘুরতে আর লবিস্ট নামের এ যুগের রাসপুতিনদের খুশি করতে কোথায় ডলার পায়, সে প্রশ্নের উত্তর মেলে না।

বিমানবন্দরে এসেই অনেক প্রবাসী শ্রমিকের দেখা পাই। কেউ প্রথম যাচ্ছে, কেউবা আবার ছুটি শেষে ফিরছে কর্মস্থলে। হিসাব মতে, ১ কোটিরও বেশি বাংলাদেশি আজ প্রবাসী। তাদের বড় অংশই বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে এবং দেশে পাঠায়। দেশে বৈধ পথে ডলার পাঠালে প্রণোদনাসহ যে মূল্য পাওয়া যায়, হুন্ডি চক্র তার চেয়ে বেশি মূল্যের প্রলোভন দেখায়। এ প্রলোভন থেকে নিজেকে দূরে রাখার মতো নৈতিক ক্ষমতা অনেকেরই নেই। তবে হুন্ডি ব্যবসা প্রতিরোধের জন্য আইন আছে, আরও আছে আইন প্রয়োগের জন্য বিভিন্ন কর্তাব্যক্তি ও সংস্থা। অথচ হুন্ডি ব্যবসা চলছে তো চলছেই। যারা তাদের চেনার কথা, ধরার কথা, তারা দৃশ্যমানভাবে তৎপর হলে ডলার সংকট কিছুটা হলেও হ্রাস পেত। তপ্ত মরুর বুকে ঘাম ঝরিয়ে দেশে ডলার পাঠায় প্রবাসী শ্রমিকরা। গার্মেন্ট কন্যারা উদয়াস্ত পরিশ্রম করে ডলার উপার্জনের ব্যবস্থা করে দেয় মালিক পক্ষকে, যাদের অনেকেই আজ সরকার ও প্রশাসনের অংশ। তারপরও দেশে এমন ডলার সংকট সত্যিই দুঃখজনক। বিমানবন্দরে মশার যন্ত্রণা আবারও টের পেলাম। মনে পড়ল আমার সহকর্মী হিসাব শাখার মামুনের কথা। এই বেচারাও আমার জন্য হন্যে হয়ে চেনাজানা সব ব্যাংকে ঢু দিয়েছে, না বৈধ পথে সরকারি মূল্যে সেও ডলার জোগাড় করতে পারেনি। তবে জোগাড় করেছে একখান মেডিকেল টেস্ট রিপোর্ট যাতে লেখা আছে ডেঙ্গু পজিটিভ। রক্তচক্ষু নিয়ে দ্রুতই বাড়িতে ফিরতে হয় তাকে। অথচ বিদেশে যাওয়ার আগে হিসাব শাখার এই মানুষটিকে আমার বেশি প্রয়োজন ছিল দাফতরিক কাজে। এখন তার ডলার চাই না ডেঙ্গু সামলা অবস্থা। সবাই পরামর্শ দিচ্ছে ডাব ও অন্যান্য তরল পানীয় গ্রহণ করতে। অথচ এ দেশে ডাব ও স্যালাইন নিয়েও নাকি সিন্ডিকেট হয়। পৃথিবীর কোনো দেশে ভোক্তা অধিকারের সরকারি কর্মব্যক্তিরা ডাবের মূল্য বৃদ্ধি তদন্ত আর ডাব বিক্রেতাকে শাসন করেছেন বলে মনে হয় না।

ডেঙ্গু নিয়ে ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা বিভিন্ন হাসপাতালে। বিশেষত এক একটি অবুঝ শিশুর মৃত্যু আমাদের হাজারো প্রশ্নের মুখোমুখি করে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে নতুন কেনা বহু যন্ত্র অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে। স্বয়ং স্বাস্থ্যমন্ত্রীর জেলায় অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বাজেট থেকে নির্মিত একাধিক সরকারি ভবন ও বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। বহু আগে নির্মিত হলেও সেখানে কোনো কার্যক্রম শুরু না হওয়ায় তা আজ মাদকের আড্ডা কিংবা পরিত্যক্ত ভবনে পরিণত হয়েছে। অথচ সরকারি হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু রোগী ভর্তি করার মতো কোনো বিছানাও পাওয়া যাচ্ছে না। এডিস মশা নিধনে সিটি করপোরেশনের ন্যক্কারজনক ঘটনা কিংবা সরকারি কর্তাব্যক্তিদের দায়িত্ব এড়ানোর বক্তব্য কোনোক্রমেই গ্রহণযোগ্য নয়। ভবিষ্যতে এ ডেঙ্গু বাড়বে বলেই বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ শঙ্কা প্রকাশ করেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত এবং সরাসরি দিকনির্দেশনায় পরিচালিত কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রম একদিকে যখন আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হচ্ছে এবং স্বীকৃতির মাধ্যমে বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছে ঠিক তখন তাঁর মন্ত্রী কিংবা মেয়রদের কার্যক্রমে জাতি নিতান্ত লজ্জিত ও শঙ্কিত।

আমাদের অর্থনীতির আকার আগের চেয়ে অনেক বড় হয়েছে। আরও বড় অর্থনীতির দেশ হতে চলেছি আমরা, অথচ এ দেশের বিমানবন্দরে এসে মানি এক্সচেঞ্জ থেকে ডলার কিনতে পারলাম না। বহু দেশ ঘুরেছি বছরের পর বছর ধরে। এমন একটা দুঃখবোধ নিয়ে কখনো দেশ ছাড়িনি। আসছে অক্টোবর মাসে দেশের রাজনীতি রাজনৈতিক অঙ্গন আরও উত্তপ্ত থাকার ইঙ্গিত স্পষ্ট। প্রার্থনা করি নিরাপদে থাকুক দেশের মানুষ। সেদিনের স্বপ্ন দেখি যেদিন ওয়াশিংটনের মানুষ ব্যাংকে আর মানি এক্সচেঞ্জে বাংলাদেশের টাকা খুঁজবে আর লন্ডনের মোড়ে মোড়ে সাইনবোর্ড ঝুলবে ‘এখানে স্বল্প সময়ে বাংলা শিখানো হয়’। হাসবেন না প্রিয় পাঠক। একদিন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিতে চাকরির আশায় বাংলা শিখত ইংরেজরা। আমাদের ঐশ্বর্য তেমনটাই ছিল। যে ইংরেজরা আমাদের সম্পদ লুটে নিয়ে গেছে, তাদের বিচার হয়নি। কিন্তু এ যুগে যারা এভাবে ডলার লুট করছে, তাদের বিচার একদিন হবেই হবে- এটাই প্রত্যাশা। দেশে ডলার সংকট নেই বলে যারা ডঙ্কা বাজিয়ে ছিলেন, তাদেরও বিচার হবে বলে আশা করি।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন