শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

ডলার নিয়ে ডঙ্কা ও ডেঙ্গুর শঙ্কা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ডলার নিয়ে ডঙ্কা ও ডেঙ্গুর শঙ্কা

প্রিয় পাঠক, যখন এই লেখা পড়ছেন, সবকিছু ঠিক থাকলে ততক্ষণে আমার দেশের বাইরে থাকার কথা। অনেক দিন আগে থেকেই অক্টোবর মাসের আগে আগে ১৯১৭ সালে রাশিয়ায় ঘটে যাওয়া ইতিহাসের গতি পাল্টে দেওয়া অক্টোবর বিপ্লব নিয়ে বিস্তারিত লেখার ইচ্ছা ছিল। কারণ সমসাময়িক বহু ঘটন-অঘটন এ অক্টোবর বিপ্লবের কথা বারবার মনে করিয়ে দিচ্ছিল। তবে বিস্তারিত লেখার জন্য প্রয়োজন গবেষণা বা লেখাপড়া, যা সময় ও ধৈর্যসাপেক্ষ। সেই সময় আর ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে দিয়েছে দেশের ডলার সংকট। যদিও অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে একমাত্র মেয়ে এসব শুনে বারবার এক কাপড়ে চলে যেতে বলেছে, তবুও বাবা হিসেবে হাতে কিছু ডলার নিয়ে যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু না, বৈধভাবে ডলার কেনার কোনো পথ খোলা নেই। যে ব্যাংকে আজ প্রায় ৩৫ বছর বেতন-ভাতা-পেনশন জমা হচ্ছে, তারা না বলে দিয়েছে। সামরিক বাহিনীর নিজস্ব ব্যাংকে গিয়ে ফিরে এসেছি। মানি এক্সচেঞ্জগুলোর কাউন্টারে কাউন্টারে ধরনা দিয়েছি দিনের পর দিন। না, কেউ ডলার বিক্রি করে না। কেউ কেউ এমনভাবে তাকিয়ে ছিল, যেন ডলার নয়, আমি মাদক কিনতে এসেছি। আবার ছোট চুল দেখে কেউ মাথা থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত পরখ করে না করেছে। হয়তো গোয়েন্দা সংস্থার লোক ভেবেছে আমাকে। অথচ এই আমি প্রায় এক যুগ বিদেশে সম্মানজনক কাজ করেছি। সাধ্যমতো বৈধ পথে ডলার পাঠিয়েছি দেশে। অথচ আজ আমার প্রয়োজনে বৈধ পথে একটি ডলার পাওয়ার উপায় নেই। অথচ খবরের পাতা খুললেই দেখি দেশের বাইরে বাড়ি-গাড়ি ও ডলারের পাহাড় রয়েছে এ দেশের কিছু মানুষের। এই মানুষ নামের অমানুষগুলোকে অক্টোবর বিপ্লবের কথা পড়তে, জানতে ও অনুধাবন করতে বিনীত অনুরোধ জানাই।

১৪৬২ থেকে ১৯১৭ সাল পর্যন্ত মোট ৪৫৫ বছর ধরে বর্তমান রাশিয়া ও তৎসংলগ্ন বেশ কিছু এলাকা একনায়কতন্ত্র বা স্বৈরাচারতন্ত্রের মূর্ত প্রতীক টিজার (সিজার) সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল। সম্রাট তৃতীয় ইভান (১৪৪০-১৫০৫) থেকে শুরু করে সর্বশেষ সম্রাট দ্বিতীয় নিকোলাস (১৮৬৮-১৯১৮) পর্যন্ত বহু একনায়ক বর্তমান রাশিয়া ও আশপাশের এলাকায় গড়ে তুলেছিলেন এক কঠোর শাসনব্যবস্থা। কিন্তু এত পুরনো সাম্রাজ্যেরও পতন ঘটেছিল অক্টোবর বিপ্লবে। দ্বিতীয় নিকোলাস শুধু ক্ষমতাই নয়, দেশও ছেড়ে ছিলেন এই বিপ্লবের শেষে। কিন্তু রেহাই পাননি বিপ্লবীদের হাত থেকে। তাকেও সপরিবারে পুড়িয়ে মারা হয়। আমরা সম্রাট দ্বিতীয় নিকোলাসের নাম না শুনলেও ইউরো-ক্যারিবিও ব্যান্ড বনিএমের একটি জনপ্রিয় গানের সুবাদে রাসপুতিনের কথা শুনেছি। নিকোলাসের পারিবারিক বন্ধু ও ধর্মগুরু রাসপুতিন সামনে আসতেন না। কিন্তু তার প্রভাব ও পরামর্শেই সাম্রাজ্যের কলকাঠি নড়ত। আজ বাংলাদেশের অনেক দলের নেপথ্যেই যেন কাজ করছে কোনো না কোনো রাসপুতিন। তারাই দেশে-বিদেশ অবস্থান করে অশান্ত করে চলেছে দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ এমনকি ধর্মীয় পরিবেশও। তারপরও রাসপুতিনের খোঁজে হন্যে হয়ে দেশে দেশে ছুটছে একশ্রেণির মানুষ। তারা দেশে দেশে ঘুরতে আর লবিস্ট নামের এ যুগের রাসপুতিনদের খুশি করতে কোথায় ডলার পায়, সে প্রশ্নের উত্তর মেলে না।

বিমানবন্দরে এসেই অনেক প্রবাসী শ্রমিকের দেখা পাই। কেউ প্রথম যাচ্ছে, কেউবা আবার ছুটি শেষে ফিরছে কর্মস্থলে। হিসাব মতে, ১ কোটিরও বেশি বাংলাদেশি আজ প্রবাসী। তাদের বড় অংশই বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে এবং দেশে পাঠায়। দেশে বৈধ পথে ডলার পাঠালে প্রণোদনাসহ যে মূল্য পাওয়া যায়, হুন্ডি চক্র তার চেয়ে বেশি মূল্যের প্রলোভন দেখায়। এ প্রলোভন থেকে নিজেকে দূরে রাখার মতো নৈতিক ক্ষমতা অনেকেরই নেই। তবে হুন্ডি ব্যবসা প্রতিরোধের জন্য আইন আছে, আরও আছে আইন প্রয়োগের জন্য বিভিন্ন কর্তাব্যক্তি ও সংস্থা। অথচ হুন্ডি ব্যবসা চলছে তো চলছেই। যারা তাদের চেনার কথা, ধরার কথা, তারা দৃশ্যমানভাবে তৎপর হলে ডলার সংকট কিছুটা হলেও হ্রাস পেত। তপ্ত মরুর বুকে ঘাম ঝরিয়ে দেশে ডলার পাঠায় প্রবাসী শ্রমিকরা। গার্মেন্ট কন্যারা উদয়াস্ত পরিশ্রম করে ডলার উপার্জনের ব্যবস্থা করে দেয় মালিক পক্ষকে, যাদের অনেকেই আজ সরকার ও প্রশাসনের অংশ। তারপরও দেশে এমন ডলার সংকট সত্যিই দুঃখজনক। বিমানবন্দরে মশার যন্ত্রণা আবারও টের পেলাম। মনে পড়ল আমার সহকর্মী হিসাব শাখার মামুনের কথা। এই বেচারাও আমার জন্য হন্যে হয়ে চেনাজানা সব ব্যাংকে ঢু দিয়েছে, না বৈধ পথে সরকারি মূল্যে সেও ডলার জোগাড় করতে পারেনি। তবে জোগাড় করেছে একখান মেডিকেল টেস্ট রিপোর্ট যাতে লেখা আছে ডেঙ্গু পজিটিভ। রক্তচক্ষু নিয়ে দ্রুতই বাড়িতে ফিরতে হয় তাকে। অথচ বিদেশে যাওয়ার আগে হিসাব শাখার এই মানুষটিকে আমার বেশি প্রয়োজন ছিল দাফতরিক কাজে। এখন তার ডলার চাই না ডেঙ্গু সামলা অবস্থা। সবাই পরামর্শ দিচ্ছে ডাব ও অন্যান্য তরল পানীয় গ্রহণ করতে। অথচ এ দেশে ডাব ও স্যালাইন নিয়েও নাকি সিন্ডিকেট হয়। পৃথিবীর কোনো দেশে ভোক্তা অধিকারের সরকারি কর্মব্যক্তিরা ডাবের মূল্য বৃদ্ধি তদন্ত আর ডাব বিক্রেতাকে শাসন করেছেন বলে মনে হয় না।

ডেঙ্গু নিয়ে ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা বিভিন্ন হাসপাতালে। বিশেষত এক একটি অবুঝ শিশুর মৃত্যু আমাদের হাজারো প্রশ্নের মুখোমুখি করে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে নতুন কেনা বহু যন্ত্র অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে। স্বয়ং স্বাস্থ্যমন্ত্রীর জেলায় অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বাজেট থেকে নির্মিত একাধিক সরকারি ভবন ও বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। বহু আগে নির্মিত হলেও সেখানে কোনো কার্যক্রম শুরু না হওয়ায় তা আজ মাদকের আড্ডা কিংবা পরিত্যক্ত ভবনে পরিণত হয়েছে। অথচ সরকারি হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু রোগী ভর্তি করার মতো কোনো বিছানাও পাওয়া যাচ্ছে না। এডিস মশা নিধনে সিটি করপোরেশনের ন্যক্কারজনক ঘটনা কিংবা সরকারি কর্তাব্যক্তিদের দায়িত্ব এড়ানোর বক্তব্য কোনোক্রমেই গ্রহণযোগ্য নয়। ভবিষ্যতে এ ডেঙ্গু বাড়বে বলেই বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ শঙ্কা প্রকাশ করেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত এবং সরাসরি দিকনির্দেশনায় পরিচালিত কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রম একদিকে যখন আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হচ্ছে এবং স্বীকৃতির মাধ্যমে বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছে ঠিক তখন তাঁর মন্ত্রী কিংবা মেয়রদের কার্যক্রমে জাতি নিতান্ত লজ্জিত ও শঙ্কিত।

আমাদের অর্থনীতির আকার আগের চেয়ে অনেক বড় হয়েছে। আরও বড় অর্থনীতির দেশ হতে চলেছি আমরা, অথচ এ দেশের বিমানবন্দরে এসে মানি এক্সচেঞ্জ থেকে ডলার কিনতে পারলাম না। বহু দেশ ঘুরেছি বছরের পর বছর ধরে। এমন একটা দুঃখবোধ নিয়ে কখনো দেশ ছাড়িনি। আসছে অক্টোবর মাসে দেশের রাজনীতি রাজনৈতিক অঙ্গন আরও উত্তপ্ত থাকার ইঙ্গিত স্পষ্ট। প্রার্থনা করি নিরাপদে থাকুক দেশের মানুষ। সেদিনের স্বপ্ন দেখি যেদিন ওয়াশিংটনের মানুষ ব্যাংকে আর মানি এক্সচেঞ্জে বাংলাদেশের টাকা খুঁজবে আর লন্ডনের মোড়ে মোড়ে সাইনবোর্ড ঝুলবে ‘এখানে স্বল্প সময়ে বাংলা শিখানো হয়’। হাসবেন না প্রিয় পাঠক। একদিন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিতে চাকরির আশায় বাংলা শিখত ইংরেজরা। আমাদের ঐশ্বর্য তেমনটাই ছিল। যে ইংরেজরা আমাদের সম্পদ লুটে নিয়ে গেছে, তাদের বিচার হয়নি। কিন্তু এ যুগে যারা এভাবে ডলার লুট করছে, তাদের বিচার একদিন হবেই হবে- এটাই প্রত্যাশা। দেশে ডলার সংকট নেই বলে যারা ডঙ্কা বাজিয়ে ছিলেন, তাদেরও বিচার হবে বলে আশা করি।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা