শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২৩

মিয়ানমার পরিস্থিতি ও রোহিঙ্গা সমস্যা

ব্রি. জে. (অব.) হাসান মো. শামসুদ্দীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মিয়ানমার পরিস্থিতি ও রোহিঙ্গা সমস্যা

মিয়ানমারে শান্তি ফিরে আসা রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের জন্যই জরুরি হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশের কাছেও তা একটি প্রত্যাশিত বিষয়। মিয়ানমারে চলমান সংঘাত বন্ধ করে শান্তি ফেরাতে আঞ্চলিক জোট আসিয়ান তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। মিয়ানমারকে নিয়ে আসিয়ানে যে বিভক্তি দেখা দিয়েছিল তা দূর করে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করতে আসিয়ান সক্রিয়ভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আসিয়ান মিয়ানমার সংকট রাজনৈতিকভাবে সমাধানের পক্ষে তাদের মত ব্যক্ত করেছে। তিন মাস আগে ১২ জুলাই আসিয়ানের সদস্য দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সম্মেলনে ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেতনো মারসুদি জানান, রাজনৈতিক সমাধানই মিয়ানমারে টেকসই শান্তি নিয়ে আসতে পারে। তবে সংকট কাটিয়ে মিয়ানমারে শান্তি ফেরাতে আসিয়ানের পক্ষ থেকে দেওয়া পাঁচ দফা শান্তি প্রস্তাব মেনে জান্তাপ্রধান মিন অং হ্লাইং বিরোধীদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে আগ্রহী না হওয়ায় তা এখনো বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি। মিয়ানমারে অব্যাহত সহিংসতা কমাতে সব সদস্য দেশকে দৃঢ়তার সঙ্গে নিন্দা জানানোর আহ্বান জানানো হয়। আসিয়ান চায় মিয়ানমারের বিবদমান পক্ষের মধ্যে পুনরায় আলোচনা শুরু হোক, যাতে করে একটি রাজনৈতিক সমঝোতায় আসা যায়। মিয়ানমারের সিনিয়র জেনারেল মিন অং হ্লাইংয়ের নেতৃত্বাধীন জান্তার সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন বন্ধের জন্য থাইল্যান্ড সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন আসিয়ান দেশগুলোর সংসদ সদস্যরা। তাদের যুক্তি ছিল, কোনো আসিয়ান সদস্য রাষ্ট্রের মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকা উচিত নয়, কারণ বাহিনীটি মিয়ানমারকে অস্থিতিশীলতার কেন্দ্রে পরিণত করেছে- যা পুরো অঞ্চলকে হুমকির মুখে ফেলেছে। এরপরও মিয়ানমারের প্রতিবেশী ও আসিয়ানের সদস্য দেশ থাইল্যান্ড দেশটির চলমান সংকট নিয়ে আলোচনার জন্য ২০২২ সালের ডিসেম্বরে মিয়ানমারের সঙ্গে একটি বৈঠকের আয়োজন করেছিল। ওই বৈঠকে মিয়ানমার জান্তা, লাওস ও কম্বোডিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ভিয়েতনামের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন। মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া এবং সিঙ্গাপুর এতে অংশ নেয়নি। মিয়ানমার সংকট সমাধানের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা নিয়ে আসিয়ানে বিভক্তি দেখা দেওয়াতে জোটের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ অবস্থান নেওয়া যায়নি। রয়্যাল থাই সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান, জেনারেল চ্যালারম্ফন শ্রীসাওয়াসদি এবং মিয়ানমারের জান্তাপ্রধান মিন অং হ্লাইং, দুই সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে পারস্পরিক আস্থা, বোঝাপড়া এবং বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করার লক্ষ্যে ২০ জানুয়ারি বৈঠক করে। থাইল্যান্ডের সঙ্গে মিয়ানমারের ২ হাজার ৪০০ কিলোমিটারেরও বেশি সীমান্ত রয়েছে। মিয়ানমারের চলমান সহিংসতায় লক্ষাধিক মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে থাই মিয়ানমার সীমান্তে আশ্রয় নেয়। তবে যেখানে তাদের আইনি সুরক্ষার অভাবে তারা সব সময় নির্বাসনের ভয়ে থাকে। শ্রম, মাদক এবং অস্ত্রের জন্য মানব পাচারসহ বিভিন্ন বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতার প্রয়োজন। তা ছাড়া মিয়ানমারে থাইল্যান্ডের ১৫৪টি প্রকল্পে মোট ১১ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি করপোরেট বিনিয়োগ রয়েছে, যা মিয়ানমারের সব বিদেশি বিনিয়োগের ১২.৫% এবং বিনিয়োগের দিক থেকে থাইল্যান্ড তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

জান্তার পররাষ্ট্রমন্ত্রী থান সোয়ে জানান, মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী আসিয়ানের ঐকমত্যের পাঁচটি পয়েন্টের মধ্যে তিনটিতে তার প্রচেষ্টাকে কেন্দ্রীভূত করছে। তারা দেশে সহিংসতা বন্ধ করা, সব পক্ষের মধ্যে সংলাপ শুরু করা এবং মিয়ানমারের জনগণকে মানবিক সহায়তা প্রদান করার বিষয়ে কাজ করছেন বলে জানিয়েছেন। মিয়ানমারে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য আসিয়ান বা নন-আসিয়ান ফ্রেমওয়ার্কের ভিত্তিতে, দ্বিপক্ষীয়, ত্রিপক্ষীয় বা বহুপক্ষীয় যে কোনো কৌশলকে স্বাগত জানায় আঞ্চলিক জোট আসিয়ান। ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট (এনইউজি) এবং জাতিগত সশস্ত্র সংগঠনের (ইএও) সঙ্গে মিয়ানমারের অন্যান্য বিরোধী জোটকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে এবং দেখাতে হবে যে তাদের জাতিকে নেতৃত্ব ও রক্ষা করার শক্তি ও সামর্থ্য রয়েছে।

মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকেই ব্যাপক নাগরিক বিক্ষোভের পাশাপাশি জাতিগত বিদ্রোহী গোষ্ঠী ও বেসামরিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর সশস্ত্র প্রতিরোধের সূত্রপাত হয়। জান্তা সরকার নৃশংস প্রতিক্রিয়ায় শত শত বিমান হামলা চালিয়েছে, কয়েক হাজার বাড়িঘর পুড়িয়ে দিয়েছে। ১৫ জুলাই প্রকাশিত জাতিসংঘের মানবিকবিষয়ক দফতরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- এখন পর্যন্ত মিয়ানমারের ১৯ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে, এর মধ্যে ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর ১৬ লাখ মানুষ এ দুর্ভোগের শিকার, ১০ লাখেরও বেশি মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে যায়। মিয়ানমার জান্তার নির্মম নির্যাতনে দেশ ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের এ হিসাবের বাইরে রাখা হয়েছে।

ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে সামরিক জান্তা ৩ হাজার ৮০০ বেসামরিক মানুষকে হত্যা ও প্রায় ২০ হাজার মানুষকে কারারুদ্ধ করেছে। সামরিক বাহিনীর সদস্যরা প্রায় ৭০ হাজার অবকাঠামো ধ্বংস করেছে। এ সশস্ত্র সংঘাতের ফলে দেশের লাখ লাখ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, বাস্তুচ্যুতি ও অর্থনৈতিক মন্দার কবলে পড়েছে। দেশটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছ থেকে বিচ্ছিন্নতা ও নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে, এর ফলে বিদেশি বিনিয়োগ ও বাণিজ্য কমে যাওয়ায় অর্থনীতি ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। মিয়ানমারের মানুষ এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। মিয়ানমারে যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের প্রমাণ সংগ্রহ করতে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিল ইনডিপেন্ডেন্ট ইনভেস্টিগেশন মেকানিজম ফর মিয়ানমার (আইআইএমএম) নামে স্বাধীন তদন্ত কমিটি গঠন করেছিল। তাদের প্রতিবেদনে পুরো গ্রাম পুড়িয়ে ফেলা, বেসামরিক বাড়িঘরের ওপর ইচ্ছাকৃতভাবে বোমা হামলা এবং বেসামরিক ও আটক যোদ্ধাদের গণহত্যা চালানো হচ্ছে বলে তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। দেশের বৈধ সরকার হিসেবে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত এনইউজি এখনো মিয়ানমারের ভিতরে ও বাইরে গণতন্ত্রের জন্য তাদের সংগ্রাম চলমান রেখেছে। প্রথমবারের মতো মিয়ানমারের মানুষ জাতিগত ও ধর্মীয় পরিচয়কে উপেক্ষা করে সামরিক শাসনের অবসান চাচ্ছে। ইইউ এবং যুক্তরাষ্ট্র মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থানের পর দফায় দফায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার পরও মিয়ানমারের অস্ত্রের জোগান বন্ধ করা যায়নি। ক্ষমতা দখল করার পর জান্তা সরকার ১ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র ও সরঞ্জাম কিনেছে বলে জাতিসংঘের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। মিয়ানমারের জনগণের এ দুর্দশা থেকে অনেক দেশ, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন নেটওয়ার্ক ও প্রতিষ্ঠান অস্ত্র ও অন্যান্য সরঞ্জাম সরবরাহ করে লাভবান হচ্ছে। মিয়ানমারের জান্তা সরকার এ বছরের আগস্টে সাধারণ নির্বাচন আয়োজনের প্রতিশ্রুতি থেকে সরে এসে নির্বাচন কার্যক্রম স্থগিত করে চলমান জরুরি অবস্থার মেয়াদ আরও ছয় মাস বাড়িয়েছে। জান্তাপ্রধান মিন অং হ্লাইং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের একটি বৈঠকে জানিয়েছেন, অভ্যুত্থানবিরোধী প্রতিরোধ শক্তির দ্বারা চলমান হামলার পরিপ্রেক্ষিতে মিয়ানমারে সন্ত্রাসবাদের ঘটনা হ্রাস পেয়েছে। তবে দেশের পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসেনি। ক্ষমতা গ্রহণের পর এ পর্যন্ত চারবার জরুরি অবস্থার মেয়াদ বাড়ানোর মাধ্যমে এটাই স্পষ্ট যে, দেশটির জনগণ এবং অধিকাংশ এলাকার ওপর সামরিক বাহিনীর যথেষ্ট নিয়ন্ত্রণ নেই। মিয়ানমারের নির্বাচন কমিশন এনএলডিকে নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধন না করায় রাজনৈতিক দলের তালিকা থেকে বাদ দিয়ে দেয়, এর ফলে দলটি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না। জরুরি অবস্থার মেয়াদ বাড়ানোর ফলে মিয়ানমার সহিংসতা ও অস্থিতিশীলতায় নিমজ্জিত হবে বলে যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে।

২০২১ সালে সেনা অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর মিয়ানমারের সাবেক নেত্রী অং সান সু চিকে বন্দি করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে আনীত ১৯ অপরাধের বিচার শেষে সু চিকে মোট ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এর মধ্যে পাঁচটি ফৌজদারি মামলায় ক্ষমা ঘোষণা করে ছয় বছরের কারাদণ্ডের মেয়াদ কমানো হয়। ২৮ জুলাই সু চিকে কারাগার থেকে মুক্তি দিয়ে সরকারি ভবনে নিয়ে যাওয়া হয়। সু চির শাসনামলে ২০১৭ সালে, মিয়ানমার সামরিক বাহিনী রোহিঙ্গা জাতিগোষ্ঠীর ওপর দমন-পীড়নের ফলে প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গা পার্শ্ববর্তী বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় ব্যর্থতা এবং রাখাইন রাজ্যে সশস্ত্র বাহিনীর জাতিগত নির্মূল অভিযানের জন্য আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বিতর্কিত ও সমালোচিত হলেও গণতান্ত্রিক মিয়ানমার প্রতিষ্ঠায় তার প্রচেষ্টার বিষয়ে সবাই ঐকমত্য পোষণ করে। ২৭ মে ও ৪ জুন সু চি এবং উচ্চ পর্যায়ের সামরিক নেতৃত্বের সঙ্গে দেশের সশস্ত্র সংঘাত, জনসাধারণের নিরাপত্তা ও শান্তি স্থাপনের বিষয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়। বর্তমান জান্তা সরকার সু চির এ প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে সশস্ত্র সংগ্রাম বন্ধ করতে চায়।

মিয়ানমারের অর্থনীতিতে আসিয়ান দেশগুলোর অবদানের কথা অস্বীকার করার উপায় নেই। তাই মিয়ানমারে শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে আসিয়ানকে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে। মিয়ানমারের বিরোধী দলগুলোকে সংঘবদ্ধ হয়ে দেশ পরিচালনায় সক্ষমতা অর্জন করতে হবে। স্থানীয় সরকার কাঠামো, সুশাসন ও যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা পরিচালনায় দক্ষতা অর্জন, সশস্ত্র প্রতিরোধ সংগ্রামে নিরস্ত্র সহযোগিতা এবং এনইউজি ও বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে সংলাপ আয়োজন তাদের অবস্থান সুদৃঢ় করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় মিয়ানমারে শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে তাদের সহায়তা অব্যাহত রাখতে হবে। যেসব দেশ মিয়ানমারকে অস্ত্র ও অন্যান্য সহায়তা দিয়ে চলমান সংঘাতকে দীর্ঘায়িত করে দমন-পীড়নে সহায়তা করছে তাদের নিজ অবস্থান থেকে সরে এসে নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি পূরণে সহায়তা করতে হবে। বিরোধীদের মধ্যে জাতিগত সহিংসতা বন্ধ করে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার যে প্রবণতা রয়েছে তা চালিয়ে যেতে হবে। জাতিসংঘ, পশ্চিমা দেশ ও দাতা সংস্থাগুলো বিশ্বাস করে যে, মিয়ানমারে শান্তি ও গণতন্ত্র ফিরে এলে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ত্বরান্বিত হবে। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের শান্তি, উন্নতি, অগ্রগতি ও স্থিতিশীলতা আশা করে। রোহিঙ্গা সমস্যার পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যকার যোগাযোগ উভয় দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে ভূমিকা রাখতে পারে। মিয়ানমারে আঞ্চলিক ফোরাম ও দেশগুলো শান্তি ফিরিয়ে আনতে পারলে এ অঞ্চলের সমস্যা সমাধানে আঞ্চলিক সক্ষমতার স্বীকৃতির পাশাপাশি তা হবে অভিপ্রেত এক বিশাল অর্জন।

লেখক : এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, এম ফিল, মিয়ানমার ও রোহিঙ্গাবিষয়ক গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

২ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

২২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৩২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম