শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

বরেন্দ্রে সমৃদ্ধির রং ছড়াচ্ছে ড্রাগন ফল

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বরেন্দ্রে সমৃদ্ধির রং ছড়াচ্ছে ড্রাগন ফল

গত সপ্তাহে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁ জেলার বিভিন্ন শহর, উপশহর ও গ্রামে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। বরেন্দ্র অঞ্চলের এ এলাকাগুলোতে গত এক দশকে বেশ পরিবর্তন এসেছে। মাঠে মাঠে এখন আমন ধান সবুজ হয়ে আছে। বিস্তীর্ণ সবুজের মাঝে গাঢ় সবুজ হয়ে আছে বিভিন্ন উচ্চমূল্যের ফল-ফসলের বাগান। বারোমাসি আম, পেয়ারা, মাল্টা ও ড্রাগনের বাগান। ফসল বৈচিত্র্যের দারুণ সম্মিলন এখন বরেন্দ্রের টেরেসগুলোতে। নওগাঁর সাপাহারের সীমান্তবর্তী এলাকায় পুনর্ভবা নদীর পাশ ধরে চলছিলাম। চোখ জুড়াচ্ছিল সবুজ প্রকৃতি আর ফসল বৈচিত্র্যের মাঠ। হঠাৎ চোখ আটকালো ভিন্ন রকম এক বাগান। ড্রাগন ফলের বাগান। প্রত্যন্ত গ্রামে এমন আধুনিক বাগান দেখে বছর ছয়েক আগে চীনে দেখা এক ড্রাগন বাগানের স্মৃতি মনে পড়ল।

২০১৮ সালের কথা। চীনের গোয়াংডং প্রদেশের জংশান শহর থেকে প্রায় আড়াই ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়ে শিনশিং কাউন্টির একটি গ্রামে ঢুকেছি। গ্রামটিতে যখন প্রবেশ করলাম সূর্য তখন পশ্চিম দিকে হেলেছে। ঝকঝকে নীল আকাশ। আর রোদের সোনালি আভায় মনে হলো আমরা সত্যিকারের একটা চীনা গ্রামেই যেন প্রবেশ করলাম। এ কথা বলছি কারণ, চীনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন এত বেশি ঘটেছে যে, গ্রাম আর শহরকে এখন আর পৃথক করা যায় না। তবে সেখানটায় এখনো গ্রামের কিছুটা আবহ পাওয়া যাচ্ছিল। রাস্তার দুই পাশে ফসলের খেত। সোনালি রং নিয়ে ধান পেকে আছে। আছে সবজি বাগান। পালং শাকের চাষ করছেন কেউ। কেউ বা শর্ষে শাক কিংবা গাজর। পাহাড়ের পাশে চীনা ঐতিহ্যে কৃষি খামার দেখে অভিভূত হচ্ছিলাম। পথ চলতে চলতেই চোখে পড়ল বিশাল ড্রাগন ফলের বাগান। শীতকালে সাধারণত ড্রাগন ফলের মৌসুম নয়। তাই ক্যাকটাস-জাতীয় এ গাছটির বাগান সবুজে ছেয়ে আছে। দিগন্তবিস্তৃত ড্রাগন ফলের বাগান। দূরে চোখে পড়ল ড্রাগন বাগানে সাদা সাদা কী যেন ঝুলছে! একটা দুইটা নয়, অসংখ্য। দেখেই বুঝে গিয়েছিলাম খুব সম্ভবত ওগুলো লাইট। দিনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে অমৌসুমে ফল ফলানোর কোনো কৌশল। কারণ নব্বই দশকের মাঝামাঝি সময়ে কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের গবেষক ড. মামুনুর রশীদ কন্দাল ফসল আলুর বীজ উৎপাদন নিয়ে কাজ করছিলেন। আমি সে সময় তার গবেষণা নিয়ে প্রতিবেদন তৈরির জন্য গিয়েছিলাম। তখন দেখেছি লাইটের আলো ব্যবহার করে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়ানোর কাজ করছিলেন তিনি। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই ধারণা করলাম, ওগুলো লাইট হতে পারে।

আমরা গাড়ি নিয়ে বাগানটিতে প্রবেশ করলাম। কাছাকাছি গিয়ে দেখলাম সত্যি সেগুলো এলইডি লাইট। এক তরুণ উদ্যোক্তা, নাম লি ৪০ একর জমি লিজ নিয়ে বিশাল এ ড্রাগন ফলের বাগান গড়ে তুলেছেন। এলইডি বাতি লাগিয়ে তিনি সত্যি সত্যি দিনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে দিয়েছেন। এর ফলে লাভও পাচ্ছেন। অমৌসুমেও পাচ্ছেন ফল। সূর্য অস্ত যাওয়ার পর ঠিক ৬টায় অটোমেটিক জ্বলে উঠল বাতিগুলো। দারুণ প্রযুক্তিটি সত্যি পাল্টে দিয়েছে ড্রাগন ফল উৎপাদনে হিসাব-নিকাশ। প্রতিটি সারিতে মৌসুম শেষে নতুন করে পসরা সাজিয়ে এসেছে ড্রাগন ফল। শুধু বাতির সাহায্যে দিনের দৈর্ঘ্য একটু বাড়িয়ে দিয়েই চার মাসের জন্য ভরপুর ফলন পাওয়ার এক উত্তম ব্যবস্থা। এটি এলইডি বাল্বের এক জাদু। সেই প্রতিবেদন টেলিভিশনে প্রচারের পর দেশে অনেকেই এলইডি বাতি ব্যবহার করে অমৌসুমেও ড্রাগন ফল উৎপাদন শুরু করেছেন। সেগুলোও আমি টেলিভিশনে তুলে ধরেছি।

নওগাঁর প্রত্যন্ত গ্রাম হাফানিয়ায় এমন এলইডি লাইটের বিশাল বাগান দেখে অভিভূত হলাম। গণমাধ্যমের শক্তি এখানেই ‘কৃষি কৌশল’ ছড়িয়ে যাচ্ছে দেশ থেকে দেশে, কৃষক থেকে কৃষকে। এ বাগানের কথা বেশ কয়েক মাস ধরেই শুনে আসছিলাম। আধুনিক প্রযুক্তির ড্রাগন বাগানটিতে প্রবেশ করলাম। উদ্যোক্তা প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ আমাদের অভ্যর্থনা জানালেন। তাকে সঙ্গে নিয়ে বাগানটি ঘুরে দেখছিলাম। কর্মীরা ব্যস্ত মৌসুমের ফল সংগ্রহে। সারি সারি গাছে ফলে আছে গোলাপি ড্রাগন। তিনি বলছিলেন পেশায় প্রকৌশলী হয়েও কীভাবে যুক্ত হলেন কৃষির সঙ্গে। ‘করোনার সময়টিতে ভাবছিলাম কী করা যায়। পৈতৃকভাবে পাওয়া কৃষি জমিগুলোকে কীভাবে আরও বেশি উৎপাদন খাতে ব্যবহার করা যায়।

শৈশব থেকেই আপনার কৃষি অনুষ্ঠানগুলো আমি দেখে এসেছি। এখনো প্রতিটি পর্বই দেখি। টেলিভিশনে মিস করলে, ইউটিউবে। ওগুলো দেখেই মনে হলো ড্রাগন ফলের বাগান হতে পারে আমার জন্য পারফেক্ট কৃষি কার্যক্রম। বিশেষ করে চীনের প্রতিবেদনটা দেখে উদ্বুদ্ধ হলাম। আমিও কাজ করি তড়িৎ প্রকৌশল নিয়ে। প্রথমে আট বিঘা জমিতে বাগান করলাম। মাশাল্লাহ তিন বছরেই বাগানটি ৪৫ বিঘায় সম্প্রসারণ করতে পেরেছি। বলছিলেন আবুল কালাম আজাদ।

সত্যিই মুগ্ধ হতে হয় দেখে। সুপরিকল্পিত ফল উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনায় এ অল্প সময়েই পূর্ণতার ছাপ চোখে পড়ে।

খুব অল্প সময়েই ড্রাগন ফল স্থান করে নিয়েছে জনপ্রিয়তার কাতারে। বিদেশি একটা ফল ক্রমেই হয়ে উঠেছে দেশি ফলের মতোই। ড্রাগন চাষ করে লাভের মুখ দেখেছেন অনেক উদ্যোক্তা। ইতোমধ্যেই অনেকের সাফল্য আমি টেলিভিশনে তুলে ধরেছি। গণমাধ্যমে একজনের সাফল্য দেখে অনুপ্রাণিত হয়েছেন অনেকজন। এভাবেই ড্রাগন চাষ সম্প্রসারিত হয়েছে সারা দেশে। আশার কথা হচ্ছে, ড্রাগন বা ড্রাগনের মতো উচ্চমূল্যের ফল-ফসল চাষে যুক্ত হচ্ছেন কৃষির বাইরে থাকা পেশাজীবীরাও। যুক্ত হচ্ছেন তরুণ প্রজন্ম। শিক্ষিত এ তরুণদের হাতে দিন দিন পাল্টে যাচ্ছে আমাদের কৃষির চিত্র। উদ্যোক্তা বলছিলেন, উৎপাদনে ‘কৌশল’ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কৃষি কৌশল আয়ত্তে আনতে পারলে ভালো ফলন পাওয়া কঠিন কাজ নয়।

বাগান শুরুর তিন বছরেই তিন দাগে ৪৫ বিঘায় ড্রাগন বাগান সম্প্রসারণ করেছেন এ উদ্যোক্তা। সে হিসেবে বলা যায় কৃষির সাফল্য বেশ ভালোভাবেই ধরা দিয়েছে তার হাতে। তবে একেকজনের সাফল্যের হিসাব একেক রকম। কিন্তু লাভের প্রশ্নে উৎপাদনকেই সামনে রাখতে হয়। উদ্যোক্তা আবুল কালামের দাবি, উৎপাদনের হার হিসাব করলে তিনি এগিয়ে থাকবেন সারা দেশের ড্রাগন উৎপাদনকারীদের মধ্যে।

গ্রামের কৃষি বাণিজ্যের অমিত এক সম্ভাবনার সূচনা হয়েছে। এ ধরনের কৃষি বাণিজ্যের সম্প্রসারণের ফলে গ্রামের অনেক মানুষের কর্মের সংস্থান হয়েছে। ফলে এ ধরনের বড় কৃষি আয়োজনকে ঘিরে গ্রামের মানুষের কর্মসংস্থান শহরকেন্দ্রিক অভিবাসন বা স্থানান্তর কিছুটা হলেও কমিয়ে আনতে সক্ষম হচ্ছে। এর আগেও আমরা নাচোলে রফিকুলের বারোমাসি আমের বাগানের কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়টির ধারণা পেয়েছিলাম।

ড্রাগনই পাল্টে দিয়েছে সব... কৃষির অঙ্ক, বেচাকেনা, কাজের ক্ষেত্র। রঙিন এ ফল রাঙাচ্ছে অনেকের জীবন। বাগানের ছোট্ট এ ঘরটিতে কর্মীরা ব্যস্ত। এখানে চলছে গ্রেডিংয়ের কাজ। কাজ করতে করতে কর্মীরা কথা বলছিলেন আমার সঙ্গে। তারা বললেন, গ্রামে কর্মের একটা ব্যবস্থা হওয়ায় বেশ ভালো আছেন তারা।

ড্রাগন ফলের গোলাপি রং উদ্যোক্তা আবুল কালাম আজাদের হাতে এক অনন্য সম্ভাবনার প্রতীক হিসেবে ধরা দিয়েছে। তবে তিনি ক্রমবিকাশমান এ ড্রাগন ফলের বাণিজ্যিক ফলনে এক অশনি সংকেতের কথা বললেন- ‘অনেকে ড্রাগন ফল চাষে টনিক নামে এক ধরনের হরমোন ব্যবহার করেন, এতে ফলের আকার বড় হয়, একটা অংশ থাকে সবুজ আর একটা অংশ গোলাপি। এটি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।’ আবুল কালাম আজাদের এ তথ্য ভীতিকর। এতে ড্রাগন ফলের বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলার পাশাপাশি জনস্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ হুমকির কারণ হতে পারে। বিশ্বজুড়ে ড্রাগন ফলের বিশাল বাজার। আমরা চেষ্টা করছি দেশের উৎপাদন বাড়িয়ে সেই বাজারে প্রবেশ করতে। এ সময়টাতে কৃষির শুদ্ধচর্চা নিশ্চিত করা জরুরি। এ বিষয়ে সরকারের তদারকি যেমন প্রয়োজন, প্রয়োজন আমাদের সবার সচেতন হওয়া।

কৃষিতে আবুল কালাম আজাদের মতো উদ্যোক্তাদের যুক্ত হওয়া আশার আলো ছড়ায়। কেননা তাদের হাতে কৃষি কৌশল সমৃদ্ধ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। উৎপাদনের তাগিদেই তারা তাদের ভিন্ন চোখে খুঁজে নেয় নতুন কিছু। তাদের উদ্ভাবিত ‘কৃষি কৌশলে’ সাধারণ কৃষকরাও লাভবান হন।

প্রিয় পাঠক, আবুল কালাম আজাদের ড্রাগন ফলের বাগান নিয়ে লেখা এখানেই শেষ নয়। আগামী লেখায় তার বাগানের রাতের দৃশ্য নিয়ে বলব- এমন প্রত্যাশায় আজকে শেষ করছি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে