শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

কষ্ট বুকে চেপেই চলে গেলেন শফি বিক্রমপুরী

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
কষ্ট বুকে চেপেই চলে গেলেন শফি বিক্রমপুরী

এক পাহাড় কষ্ট বুকে চেপে পরপারে চলে গেলেন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও চলচ্চিত্র নির্মাতা শফি বিক্রমপুরী। গত ১৭ অক্টোবর থাইল্যান্ডের ব্যাংকক জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এই দেশবরেণ্য ব্যক্তিত্বের জীবনাবসান ঘটে। অশীতিপর এই রাজনীতিকের মৃত্যুসংবাদ যখন পেলাম, মনটা হাহাকার করে উঠল। টেলিফোনের ওপাশে ডুকরে কেঁদে উঠেছিলেন তাঁর ছেলে হাফিজুর রহমান; যিনি সেখানে ছিলেন। তাঁর একজন গুণমুগ্ধ কর্মী হিসেবে এ সংবাদ ছিল আমার জন্য অত্যন্ত বেদনাদায়ক। কেননা, তাঁর সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠতা চার দশকের। সম্পর্ক ছিল আক্ষরিক অর্থেই আন্তরিক। ফলে মনটা বিষণ্ণ হলো। পরিচিত কয়েকজনকে জানালাম দুঃসংবাদটি। পরদিন তাঁর মৃতদেহ ঢাকায় আসে রাত দেড়টায়। ১৯ অক্টোবর ফজরের নামাজ শেষে গুলশান আজাদ মসজিদে প্রথম এবং সকাল ১০টায় বিক্রমপুরের শ্রীনগর ছনবাড়িতে (ঢাকা-মাওয়া হাইওয়ের পাশে) তাঁরই প্রতিষ্ঠিত আল-মদিনা জামে মসজিদে দ্বিতীয় জানাজা শেষে পাশের পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।

শফি বিক্রমপুরী নামটির সঙ্গে পরিচয় স্বাধীনতার পরপরই। সম্ভবত ১৯৭৩ সালে পত্রিকায় মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী’র বিজ্ঞাপনে প্রযোজক হিসেবে নামটি দেখে বুঝতে পারলাম তিনি আমাদের বিক্রমপুরের মানুষ নিশ্চয়ই। পরে জানতে পারলাম তাঁর বাড়ি আমাদেরই উপজেলার (তখন বলা হতো থানা) সেলামতি গ্রামে। সুস্থ বিনোদনমূলক সিনেমা বানিয়ে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন তিনি। ডাকু মনসুর, রাজ দুলারী, বাহাদুর, কলমী লতা, দেনমোহর, সবুজ সাথী ইত্যাদি অসংখ্য ছবির তিনি প্রযোজক ছিলেন, পরিচালকও ছিলেন কোনো কোনোটির। অবশ্য নব্বই দশকের মাঝামাঝি সময়ে, যখন অশ্লীলতার ভাইরাস বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে ক্যান্সারের মতো ছড়িয়ে পড়ে, চলচ্চিত্র ব্যবসা থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি।

শফি বিক্রমপুরী ভাইয়ের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ পরিচয় হয় ১৯৭৯ সালে। সেবার ১৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ঢাকা-৫ (শ্রীনগর-লৌহজং) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। আমি তখন ছাত্ররাজনীতি করি এবং নবগঠিত দল বিএনপির একজন মাঠকর্মী। আমাদের দলের প্রার্থী ছিলেন মুক্তিযুদ্ধে ১১ নম্বর সেক্টর কমান্ডার উইং কমান্ডার এম হামিদুল্লাহ্ খান (অব.)। আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন সাবেক মন্ত্রী দলটির কেন্দ্রীয় সহসভাপতি এম কোরবান আলী। নির্বাচনি প্রচারণা চলাকালে কয়েকবার শফি বিক্রমপুরীর সঙ্গে দেখা হয় আমার। কুলির মাথায় মাইকের বোঝা চাপিয়ে পায়ে হেঁটে আমরা প্রচার কাজ চালাতাম। তেমনি প্রচার চালাতে গিয়ে একদিন তাঁর সঙ্গে দেখা হয় লৌহজং উপজেলার হলদিয়া বাজারে। তিনি বোধহয় কোথাও মিটিংয়ে যাচ্ছিলেন। আমরাও সেখানে গেছি। একটি চায়ের দোকানে কয়েকজন সঙ্গীসহ তিনি চা খাচ্ছিলেন। আমি গিয়ে পরিচয় দিয়ে বললাম, ‘ভাই, আমরা ধানের শীষের কর্মী’। সহাস্যে হাত বাড়িয়ে দিয়ে বললেন, ‘বসো বসো। চা-বিস্কুট খাও’। চা খেতে খেতে নির্বাচনের ফলাফল সম্বন্ধে তাঁর কাছে জানতে চাইলাম। হাসতে হাসতে বললেন, ‘কে জিতবে জানি না। তবে আমি যে জিতব না, এটা নিশ্চিত।’ বললাম, ‘তাহলে কেন অযথা টাকা-পয়সা ব্যয় করে প-শ্রম করছেন?’ আমার পিঠে হাত রেখে বললেন, ‘ছোট ভাই, যে কোনো প্রতিযোগিতায় একজনই ফার্স্ট হয়, সবাই না। কিন্তু প্রতিযোগিতা না থাকলে সে লড়াই, তা খেলা হোক বা রাজনীতি, অর্থবহ হয় না। দেশে যেহেতু গণতন্ত্র চালু হয়েছে, তাকে কার্যকর করতে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন অপরিহার্য।’ সেদিন তাঁর কাছে আমার শেষ প্রশ্ন ছিল, লিডার কি রাজনীতিতে আসবেন? স্মিত হেসে বলেছিলেন, ‘এ পৃথিবীতে কখন কী ঘটবে, আল্লাহতায়ালা কখন কাকে দিয়ে কী কাজ করাবেন তা শুধু তিনিই জানেন। এ বিষয়ে এখনো ভাবি নাই।’

পরের বছরই রাজনীতির মাঠে পা রেখেছিলেন শফি বিক্রমপুরী। নির্বাচনি সফরের অংশ হিসেবে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান গিয়েছিলেন সেই হলদিয়া হাইস্কুল মাঠে। তাঁর সফরসঙ্গী ছিলেন ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী, কে এম ওবায়দুর রহমান ও হামিদুল্লাহ খান। সে জনসভায় আমিও উপস্থিত ছিলাম। প্রেসিডেন্ট জিয়া হেলিকপ্টার থেকে নেমে মঞ্চে হেঁটে আসার পথে দুই পাশে শফি বিক্রমপুরীর ‘বদনা’ মার্কার পোস্টারের প্রাচুর্য দেখে চমকিত হয়েছিলেন। জনসভা শেষে ঢাকায় ফেরার পথে হেলিকপ্টারে বসে জিয়াউর রহমান ডা. বি. চৌধুরীকে বলেন, ডাক্তার সাহেব, ‘শফি বিক্রমপুরী তো একজন ভালো মানুষ। তাঁকে দলে আনছেন না কেন? তাঁর মতো লোক দলে থাকলে জনগণের কাছে দলের গ্রহণযোগ্যতা বাড়ে’। না, সঙ্গে সঙ্গে বিএনপিতে যোগদানের আমন্ত্রণ পাননি শফি বিক্রমপুরী। কয়েক মাস পরে তাঁকে ফোন করে বিষয়টি জানান বি. চৌধুরী। কেন এ বিলম্ব তা অবশ্য জানা যায়নি। হয়তো দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিটি চাননি, এলাকায় প্রতিদ্বন্দ্বী বাড়ুক। তবে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে দলের পরিধি বাড়াতে জিয়াউর রহমানের তাগিদে শেষ পর্যন্ত শফি বিক্রমপুরী আমন্ত্রণ পান এবং ১৯৮০ সালের গোড়াতেই যোগ দেন এক বছর বয়সী দল বিএনপিতে। তারপর থেকে দলের সঙ্গে ছিল তাঁর নিবিড় সম্পর্ক। দলের জন্য তিনি ছিলেন নিবেদিতপ্রাণ। শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন যখন জাতীয় পার্টির মহাসচিব, তিনি শফি বিক্রমপুরীকে তাদের দলে যোগ দিতে বলেছিলেন। কিন্তু শফি বিক্রমপুরী সে আহ্বান অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গেই প্রত্যাখ্যান করেছিলেন এই বলে যে, লিডার, আমি একটি রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাস করি, সেখান থেকে বিচ্যুত হব না। ১৯৮৩ সালে শফি বিক্রমপুরী বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হন। ২০০৯ সালের কাউন্সিলে তাঁকে দলের সহ-প্রকাশনা সম্পাদক করা হয়। কিন্তু ২০১৬ সালের কাউন্সিলে রহস্যজনক কারণে তাঁকে কমিটি থেকে বাদ দেওয়া হয়। গুরুত্বপূর্ণ কোনো পদ তো দূরের কথা, নির্বাহী কমিটির একটি সদস্যপদও তাঁর ভাগ্যে জোটেনি। এ নিয়ে তাঁর মনে আক্ষেপ ছিল, কিন্তু কোনো অভিযোগ করেননি কারও কাছে। আমার সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতা ছিল নানা কারণে। তিনি আমাকে খুবই ¯ন্ডেœহ করতেন। তাঁর লেখা ‘আমার দেখা ঢাকার পঁচাত্তর বছর’ বইয়ের কাজের জন্য প্রায় প্রতিদিনই তাঁর বাসায় যেতাম। তখন কখনো কখনো আক্ষেপের কথা বলতেন। দল থেকে বঞ্চিত দুই ভাই কথা বলতাম নানা বিষয়ে। আফসোস করে বলতেন, ‘শহীদ জিয়ার বিএনপি আর আজকের বিএনপির মধ্যে অনেক তফাৎ। জিয়াউর রহমানের হাত ধরে এ দলে এসেছি, ম্যাডামের নির্দেশে কাজ করেছি। এখনকার নেতৃত্ব হয়তো ভাবছে, আমি অকেজো। তাই তারা বাদ দিয়েছে।’ বলেছিলাম, আপনার পদত্যাগ করা উচিত। তাহলে অন্তত অন্যায়ের প্রতিবাদ হবে। একটু হেসে বলেছিলেন, ‘আমি পদত্যাগ করলে তা ম্যাডামের জন্য অসম্মানজনক হবে। এ কাজ আমি করতে পারব না।’ বিক্রমপুরী সাহেবের কথা শুনে বিস্মিত আমি ভাবছিলাম, নেতৃত্বের প্রতি কতটা শ্রদ্ধাশীল হলে একজন মানুষ এভাবে চিন্তা করতে পারেন! বলতে দ্বিধা নেই, তিনি যেটা পেরেছেন, আমি সেটা পারিনি। বঞ্চনার প্রতিবাদে ছেড়েছি দল। কিন্তু কেন এভাবে অপদস্থ করা হলো শফি বিক্রমপুরীকে? এটা কি বিএনপির চিন্তার দৈন্যতা, নাকি গুণীজনদের সম্মান দিতে ব্যর্থতা? অথচ প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বিএনপির দিকে সব সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন শফি বিক্রমপুরী। এরশাদের শাসনামলের কথা। বিএনপির কেন্দ্রীয় অফিস তখন ধানমন্ডির ২৭ নম্বর রোডের একটি বাড়িতে। আর্থিক সংকটের কারণে বাড়ি ভাড়া বাকি পড়েছে প্রায় আড়াই লাখ টাকা। অবস্থা এমন যে, পরের মাসেই বাড়ি ছেড়ে দিতে হবে। খবর শুনে নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলে বেগম খালেদা জিয়ার টেবিলে রেখে বলেছিলেন, ‘ম্যাডাম অফিসের ভাড়া শোধ করার ব্যবস্থা করুন।’ ওয়ান-ইলেভেনের সময়ও অফিস সংকটে পড়েছিল বিএনপি। নয়াপল্টনের অফিস তালাবদ্ধ। আমি তখন মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের নিত্য সহচর হিসেবে দলীয় কাজে নিয়োজিত। একদিন আমাকে ফোন করে ন্যাম ভবনে মহাসচিবের বাসায় এলেন শফি ভাই। প্রেস ব্রিফিং শেষে তিনি দেলোয়ার ভাইকে বললেন, ‘ভাই, আপনার এখানে তো জায়গা হয় না। এক কাজ করুন, আমার কাকরাইলের অফিসের দুইটা রুম আপাতত অফিস হিসেবে ব্যবহার করেন’। দেলোয়ার ভাই পরদিন আমাদের নিয়ে ৬৬, কাকরাইলের সে অফিসটি দেখে এলেন। (বর্তমানে তা জাতীয় পার্টির কার্যালয়)। চেয়ার-টেবিল কেনা হলো। একদিন মহাসচিব অফিসও করলেন। গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং রিজভী আহমেদও সঙ্গে ছিলেন। কিন্তু পরদিনই ওই অফিসে তালাবদ্ধ হলো। সরকারের গোয়েন্দা সংস্থার ব্যক্তিরা হুমকি দিল শফি বিক্রমপুরীকে। নানাভাবে তাঁকে উত্ত্যক্ত করা হয়েছিল। এক ভয়ানক মানসিক যন্ত্রণা ভোগ করেছিলেন তিনি সে সময়। এভাবে দলের সংকটের সময়ে একজন বিশ্বস্ত কর্মী হিসেবে এগিয়ে এসেছেন শফি বিক্রমপুরী। কিন্তু শেষ পর্যায়ে এসে তাঁর প্রিয় দলের কাছ থেকে পেয়েছেন অবহেলা এবং অসম্মান। ২০১৬-এর কাউন্সিলের পর যখন নতুন কমিটি ঘোষিত হলো, দেখা গেল সেখানে কোনো পদেই শফি বিক্রমপুরীর নাম নেই। ৫৯২ জনের ‘জাম্বো সাইজ’ কমিটিতে ঠাঁই হলো না তাঁর। অথচ কত অর্বাচীন, অপোগ- ওই কমিটিতে জায়গা পেয়েছে, যাদের না আছে রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা, না আছে সমাজে গ্রহণযোগ্যতা, না আছে দলের প্রতি তেমন কোনো অবদান। শেষের দিকে শফি ভাই আফসোস করে বলতেন, ‘আমার দুর্ভাগ্য কি না জানি না, যে দুটি ক্ষেত্রে আমি বিচরণ করেছি, দুটোই আজ অবক্ষয়ের শিকার। চলচ্চিত্র আক্রান্ত অশ্লীলতা আর অপসংস্কৃতিতে আর রাজনীতি ডুবে গেছে অনৈতিকতায়। এখানে আমার মতো মানুষ বেমানান।’ বোধকরি নিজেকে বেমানান মনে করেই তিনি সরে গিয়েছিলেন রাজনীতির মাঠ থেকে। শফি বিক্রমপুরীর মৃত্যুর দুই দিন পরে বিএনপি মহাসচিব একটি শোকবার্তা দিয়েছেন। শোকবার্তাটি দেখে আমি হতভম্ব! শফি বিক্রমপুরী যে বিএনপির একজন কেন্দ্রীয় নেতা ছিলেন, শোকবার্তার কোথাও তার উল্লেখ নেই। সেখানে তাঁকে শুধু একজন চলচ্চিত্র প্রযোজক-পরিচালক হিসেবেই উল্লেখ করা হয়েছে। এটা কি নিছক ভুল, নাকি বিএনপিতে শফি বিক্রমপুরীর অবদানকে অস্বীকার করার চেষ্টা? এ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে নিন্দার ঝড় বয়ে যাচ্ছে। দলে মূল্যায়ন না পেয়ে কষ্ট পেয়েছিলেন শফি বিক্রমপুরী। ভাগ্য ভালো মৃত মানুষের পক্ষে পত্রিকা পড়া সম্ভব নয়। না হলে তাঁর মৃত্যুতে তাঁরই দলের এমন তাচ্ছিল্যপূর্ণ শোক (!) দেখে তিনি হয়তো পরপারেই আত্মহত্যা করতে চাইতেন। বলা হয়ে থাকে, যে দেশে গুণীর কদর নেই সে দেশে গুণী জন্মায় না। কথাটি আমি একটু ঘুরিয়ে বলতে চাই- ‘যে দলে নিবেদিতপ্রাণ নেতা-কর্মীর মূল্যায়ন নেই, সে দলে নিবেদিতপ্রাণ ও বিশ্বস্ত কর্মীর দুর্ভিক্ষ দেখা দিতে বাধ্য’। যে দল শফি বিক্রমপুরীর মতো একজন বিশ্বস্ত ও নিবেদিতপ্রাণ নেতাকে মর্যাদা দিতে জানে না, সে দলে গ্রহণযোগ্য নেতার অভাব দিন দিন প্রকট হবেই।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে