শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২৩

দেশবাসী সরকারি প্রভাবমুক্ত নির্বাচন চায়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশবাসী সরকারি প্রভাবমুক্ত নির্বাচন চায়

জাতীয় নির্বাচনের সময় যতটা ঘনিয়ে আসছে উত্তেজনা ততই বাড়ছে। এটা খুবই সত্য, দেশে একটি অবাধ উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন হওয়া দরকার। একটি সশস্ত্র রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা এসেছে। যদিও সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক মুক্তি এখনো আসেনি। সেই স্বাধীনতা যুদ্ধের অন্যতম প্রধান কারণই ছিল জনগণের ভোটাধিকার উপেক্ষা করা। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী আমাদের ভেতো বাঙালি ভেবে শক্তিহীন ভেবে আমাদের ভোটের রায়কে পদদলিত করতে চেয়েছিল। তখনকার সাড়ে ৭ কোটি বাঙালি তা মেনে নেয়নি। শুরুতে পাকিস্তানি হানাদারদের দাপটে বাংলাদেশ তো বটেই সারা বিশ্ব কেঁপে উঠেছিল। কিন্তু তাদের পরিণতি পৃথিবীর ইতিহাসে সবচাইতে নির্দয় নির্মম হয়েছে। অমন পরাজয় পৃথিবীর ইতিহাসে খুব কম সময়ই ঘটেছে। যদিও কয়েক হাজার বছরের ইতিহাসে কখনো কোনো শক্তিধর তেমনভাবে টিকে থাকেনি। জুলুমবাজের উত্থান এবং পতনে ৫০-৬০-১০০ বছরের বেশি লাগে না। অনেক যোগ্য দক্ষ শাসকগোষ্ঠী বিলীন হয়ে গেছে। এ পৃথিবীটাই অদল বদলের জন্য সৃষ্টি। পরম করুণাময় আল্লাহ যেভাবে ভাবেন সেভাবেই হয়। এই ভারতবর্ষে কত শাসক এসেছে কত শাসক গেছে। বাইরে থেকে আসা শাসকগোষ্ঠীর মধ্যে মুঘলদের গৌরব তারা ভারতবর্ষকে লুট করে তাদের দেশে নিয়ে যায়নি। কিন্তু ইংরেজ তা করেছে, বাংলায় ১৯০ বছর, সারা ভারতে ১০০ বছর তারা শাসনের নামে লুটতরাজ করেছে। চোরেরা সন্তর্পণে চুরি করে। তারপরও সুযোগ পেলে অনেক কিছু থাকে না। কিন্তু ব্রিটিশ সারা ভারতবর্ষে অবাধে চুরি এবং লুটতরাজ করেছে কোথাও কোথাও ১০০ আবার কোথাও ১৯০ বছর। বাপ-দাদার সম্পত্তিও এভাবে মানুষ লুটেপুটে খায় না যেভাবে ইংরেজরা আমাদের লুটেপুটে খেয়েছে। এখনো ইংল্যান্ডের শতকরা ৯০ ভাগ বাড়িঘর, খাট-পালঙ্ক-দরজা-জানালা কাঠের কাজ আমাদের দেশ থেকে লুট করে নেওয়া। শত শত পাথরের কাজ সবই আমাদের। কিন্তু মুঘল ভারতবর্ষে এসে ভারতীয় সংস্কৃতির সঙ্গে কৃষ্টি-সভ্যতার সঙ্গে মিশে গিয়েছিল। তাই এখনো তাদের ইতিহাস আছে, স্থাপত্য আছে। তাই শুধু গায়ের জোর নয়, শুধু জ্বালাও-পোড়াও করে কেউ কোনো দিন জয়ী হয়নি। জ্বালাও-পোড়াও করে যদি জয়ী হওয়া যেত তাহলে পাকিস্তানি হানাদারদের মতো জ্বালাও-পোড়াও আমার মনে হয় না এ জগৎ সংসারে কেউ করেছে। তারা জয়ী হয়নি, হয়েছে চরম পরাজিত। আমি বহুদিন লক্ষ্য করছি, প্রধান বিরোধী দল বিএনপিই বাংলাদেশের সামাজিক অবক্ষয়ের প্রধান কারণ। শক্তিশালী সর্বজনীন বিরোধী দল থাকলে সরকার এবং সরকারি দল ও প্রশাসন কোনোমতেই লাগামহীন হতে পারে না। প্রধান বিরোধী দল কখনো যোগ্যতম বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করেনি। ২০১৮ সালের নির্বাচনী প্রহসনে ড. কামাল হোসেনকে দিয়ে আমাদের ফাঁদে ফেলার চেষ্টা হয়েছিল কি না জানি না। আমি মানুষকে বিশ্বাস করি, বয়সীদের সম্মান করি, মান্য করি। সেই হিসেবে ড. কামাল হোসেনকে আমি আমার চাইতেও বঙ্গবন্ধুর বেশি প্রিয় বলে ভাবতাম, এখনো ভাবি। কিন্তু ২০১৮ সালে তার নেতৃত্বে জোট করা আমার রাজনৈতিক জীবনের প্রধানতম ভুল। ড. কামাল হোসেন একজন জ্ঞানী মানুষ, ভালো মানুষ, শিক্ষিত মানুষ। কিন্তু তার মধ্যে নেতৃত্ব ও কর্তৃত্বের লেশমাত্র নেই। রাজনীতিতে নেতৃত্ব ও কর্তৃত্ব সব থেকে বড় কথা। নির্বাচনের দিন সকালে তিনি সুষ্ঠু নির্বাচন হচ্ছে বলেছিলেন, বিকালে ভোটে কারচুপির কথা বলেন। মানুষ এভাবে সকাল-বিকাল মত বদল পছন্দ করে না। সব মিলিয়ে আটজন বিরোধী সদস্য, পাস বলব না নির্বাচিত বলব কী বলব বুঝতে পারছি না। কারণ আমি প্যাঁচগোচ নিয়ে ভাবি না। যখন তারা আটজন শপথ নিল। আটজন নয়, সাতজন শপথ নিয়েছিলেন। ফখরুল ইসলাম সাহেব নেননি। সেখানে আবার উপনির্বাচনের মধ্য দিয়ে একটি ধানের শীষ আনা হয়েছে। আমার কাছে মনে হয়েছিল তাই বলেছিলাম, সমস্ত নির্বাচন যদি সাজানো হয়, ভোট এবং ভোটারবিহীন হয় তাহলে বিরোধী দলের এই সাত-আটজন তারাও তো অবৈধ। তারা সংসদে যাবে, সংসদীয় সুযোগ-সুবিধা ভোগ করবে তারা সাত-আটজন বৈধ, বাকি পুরো সংসদ অবৈধ এ ধরনের গাঁজাখুরি কথা কেন মানুষ মেনে নেবে? তাই জোট ছেড়ে দিয়েছিলাম। জোট ছাড়াই আছি। আবার ভোট আসছে। আবার ভোটের নামে প্রহসন হলে সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন আমার বোন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কারণ মানুষ ভোট দিতে চায়, তারা যে দেশের মালিক এটা রেকর্ড করতে চায়, দাখিলা পর্চা নতুন করে নিতে চায় তাই এখানে খাজনা খারিজে যত বিশুদ্ধ হবে নেতৃত্বের গুণাগুণ তত বৃদ্ধি পাবে।

আগেই বলেছি, গণতান্ত্রিক আন্দোলনে কর্মী বাহিনী যতক্ষণ নিয়ন্ত্রণে থাকে ততক্ষণই শক্তি। শুধু কি শক্তি, ভিসুভিয়াসের মতো এক মহাশক্তি। কিন্তু রাজনৈতিক দল, রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা যদি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে যায়, যদি আগ্রাসি হয়ে পড়ে হাতে অস্ত্র হিসেবে লাঠিসোঁটা যাই হোক তুলে নেয় তাহলে বুঝতে হবে আন্দোলনকারীদের মেধা ও শক্তি কমে গেছে। তাদের বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনার চাইতে পরাজিত হওয়ার সম্ভাবনাই অনেক বেড়ে যায়। শৌর্য, বীর্য, সততা, ভালোবাসা ও মানবতায় পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম স্থান অধিকারী বাঙালির আজকে তেমন খুব একটা সম্মান আছে বলে মনে হয় না। জো বাইডেনের উপদেষ্টা সাজিয়ে সিরাজগঞ্জের মিয়া আরেফিকে আনতে হয়। এসব নাকি হাসান সারওয়ার্দী করেছেন। এই সারওয়ার্দী ৯ ডিভিশনের জিওসি থাকতে সাভারের রানা প্লাজা উদ্ধারে ১৭ বা ১৮ দিন পর রেশমা নামের এক ১৭-১৮ বছরের গার্মেন্ট কর্মী উদ্ধার দেখিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন। জালিয়াতিরও একটা সীমা থাকে। মেয়েটিকে যখন বের করা হয়েছিল চারদিকে আল্লাহ আকবর ধ্বনি উঠেছিল। মানুষ আল্লাহর প্রতি কতটা কৃতজ্ঞ কতটা অনুগত সেদিন বোঝা গিয়েছিল। আমি তখন কাকড়াজান ইউনিয়নের বাগেরবাড়িতে একটি জনসভা করছিলাম। ৫টার দিকে আমার বক্তৃতার সময় যুবনেতা হাবিবুন নবী সোহেল খবরটি দিয়েছিল। খুব খুশি হয়েছিলাম। কিন্তু বলেছিলাম, কোনো ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে থাকা কাউকে এতদিন পর জীবন্ত পাওয়া এক বিশ্ব রেকর্ড। ঘটনাটা যে সাজানো ছিল অল্প সময়ের মধ্যেই তা ধরা পড়ে। কারণ মেয়েটির গায়ে এত চকচকা ঝকঝকা কাপড় পরা ছিল যা কল্পনাও করা যায় না। বাড়ি থেকে সেজেগুজে ¯ন্ডেœা-লিপস্টিক মেখে মেয়েরা যেমন মার্কেটে যায় প্রায় অনেকটা তেমনই ছিল। আমার এক প্রিয় শিষ্য এক কথায় বলতে গেলে ¯ন্ডেœহধন্য বদি ভাইর ছেলে উল্কার সহপাঠী জেনারেল হাসান সারওয়ার্দী। সেই হিসেবে বেশ কয়েকবার আমার সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেছে। কিন্তু রানা প্লাজার ঘটনার পর আমি আমার সব উৎসাহ হারিয়ে ফেলেছিলাম। তাই তার সঙ্গে কথা হয়নি, দেখা হয়নি। সেই সারওয়ার্দী জো বাইডেনের উপদেষ্টা নিয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গেছেন। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যাওয়া কোনো দোষের নয়, অসম্ভব কিছু নয়। কিন্তু সেখানে সাংবাদিক সম্মেলন করা এটা একটা অসম্ভব ব্যাপার। তা অতি সহজে জো বাইডেনের উপদেষ্টা হিসেবে জনাব মিয়া আরেফি করেছেন। এসব মোটেই কোনো ভালো আলামত নয়। আমেরিকা বাংলাদেশের শাসন ক্ষমতায় কাউকে বসিয়ে দেবে, এটা দিবাস্বপ্নের চাইতেও ভূতুড়ে ব্যাপার। আমেরিকা এত কিছু পারলে বাংলাদেশ হতো না। আর আজও আমেরিকার এত ক্ষমতা থাকলে আমরা থাকতাম না। এটা কোনো কথা হলো, আমেরিকার রাষ্ট্রদূতের বিএনপির ঘরে ঘরে দৌড়াদৌড়ি দেশের মানুষ একে কেন ভালোভাবে নেবে? আমাদের নির্বাচন আমরা করব, ভালো-মন্দ পরামর্শ দিতে পারেন এর বাইরে কিছু না। এই দেশে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী একজন প্রাতঃস্মরণীয় নেতা ছিলেন। সেই মানুষের নামের কথাও চিন্তা করলেন না-এ কি ভাবা যায়? কত শুনেছি, নামে নামে যমে টানে। জননেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী নামের তাসিরেও তো হাসান সারওয়ার্দী একটু ভালো হতে পারতেন। একবার রেশমা কেলেঙ্কারি করেছেন আবার এসব কি কেলেঙ্কারি?

বিএনপিকে নিয়ে কী বলব, বিএনপি বিশুদ্ধ একটি রাজনৈতিক দল এবং রাজনৈতিক চিন্তা-ধারায় সৃষ্ট নয়। ওরা আওয়ামী লীগ করে তাই আমরা বিএনপি করি। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আওয়ামী লীগ এবং আওয়ামী লীগ সমর্থকরা জানপ্রাণ দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন করেছে। কমবেশি যাইহোক সেখানে আমারও রক্ত ঝরেছে। বুকের রক্ত দিতে না পারলেও দেহের পবিত্র রক্ত দিয়েছি। বিএনপি-জামায়াতের নেতৃত্বে এই দেশে সরকার ছিল বহুদিন। বিএনপির আমলে হাওয়া ভবন হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধে মা-বোনের সম্মান সম্ভ্রমহানি করে, লক্ষ মানুষকে হত্যা করে, ঘর-দুয়ার জ¦ালিয়ে-পুড়িয়ে পাকিস্তানি হানাদাররা যেমন ক্ষমা প্রার্থনা করেনি, জামায়াতে ইসলামী এবং তার নেতৃবৃন্দও দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চায়নি, বিএনপি নেতা তারেক রহমানও বিকল্প সরকারের হেড কোয়ার্টার হাওয়া ভবন তৈরি করে কত রাস্তাঘাটের ফকিরকে দেশের হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ লুটতরাজে সাহায্য করেছে সে জন্য সেও ক্ষমা প্রার্থনা করেনি। এ যেন সব এক সুতোয় গাঁথা মালা, সব একই ঘণ্টির ধ্বনি কোনো হেরফের নেই। সেই কবে ২০১৫ সালে বিএনপি হরতাল অবরোধ দিয়েছিল যা প্রত্যাহারের সুযোগ পায়নি। আবার সেই হরতাল অবরোধ শুরু করেছে। যারা হরতাল অবরোধ দেয় তাদের কোনো ক্ষতি হয় না, ক্ষতি হয় সাধারণ মানুষের, বিশেষ করে গরিব মানুষের। বাজারে আগুন ধরে, তেল-নুন-মরিচ-পিঁয়াজ-শাক-সবজি-আদা-রসুন-মাছ-মাংস সবকিছুতেই আগুন ধরে যায়। সে আগুন নেভানোর পানি খুঁজে পাওয়া যায় না। কিছু দল তারা হরতাল-অবরোধ দিয়েই খালাস। মানুষের দুঃখ-দুর্দশার প্রতি তাদের বিন্দুমাত্র কোনো ধারণা নেই, আগ্রহ নেই। সরকার এসব নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে তারাও যে খুব একটা ভালো থাকবেন তা নয়। সে জন্য তারা মারাত্মক অগ্নিপরীক্ষায়। মেধা থাকলে জ্ঞান থাকলে ভালো পরীক্ষা দিলে অবশ্যই পাস করবেন। কিন্তু গায়ের জোরে নয়, ভোট চুরি করে নয়। ভোটারকে আকৃষ্ট করে দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা সুস্থিতি বজায় রেখে মানুষকে পক্ষে আনতে হবে। স্বাধীনতা অর্থবহ করতে হলে মানুষকে স্বাধীনতার মর্যাদা দিতে হবে। অনেকাংশেই গরমিল আছে। সবাই যে বর্তমান সরকারের পক্ষে আদা জল খেয়ে নেমেছে, তা নয়। আবার সবাই প্রধান বিরোধী দল বিএনপির জন্য মরিয়া এটাও সত্য নয়। সে জন্য মানুষকে গুরুত্ব দিতে শিখুন মানুষকে মর্যাদা দিন। বিরোধী দলের বহু নেতা আছেন যারা দিনে বিএনপি, রাতে সরকারের সঙ্গে ওঠাবসা বা যোগাযোগ করেন। এ রকম ইমানহীনদের নিয়ে আর যা কিছুই হোক, কোনো মানবকল্যাণ হতে পারে না, দেশের কল্যাণ তো নয়ই।

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ গামছার দল গঠন করা হয়েছিল ২৪ ডিসেম্বর ১৯৯৯ সালে। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রায় দুই যুগ পূর্তি। গত ৪ঠা নভেম্বর সখিপুর পাইলট স্কুল মাঠে অনেক দিন পর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের এক বিশাল সভা হয়েছে। মাঠে জায়গা না হওয়ায় মাঠের বাইরে রাস্তাঘাটে বাজারে অসংখ্য মানুষ একত্রিত হয়েছিল। যে লতিফ সিদ্দিকীকে দেখে রাজনীতিতে এসেছিলাম সেই লতিফ সিদ্দিকী প্রধান অতিথি হিসেবে সখিপুরের সভায় উপস্থিত ছিলেন। মানুষ ভীষণ খুশি হয়েছেন। এমনিতেই সাধারণ মানুষ আমাকে তাদের আপনজনের মতো মনে করে, ভালোবাসে। রাজনৈতিক নানা উত্থাল-পাথালের মধ্যেও যে ভালোবাসা তারা দেয় সেটা খুব একটা রাস্তাঘাটে পাওয়া যাবে না। সখিপুরের প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে অন্যতম প্রধান শ ম আলী আজগর অসাধারণ মানুষ ছিলেন। সখিপুরে প্রগতিশীল রাজনীতির গোড়াপত্তন করেছিলেন তিনি। আজ কয়েক বছর হলো চলে গেছেন। তার স্ত্রীকে দেখতে গিয়েছিলাম, গিয়েছিলাম শওকত মোমেন শাজাহানের শতবর্ষীয় মাকে দেখতে। শাজাহানের মা বেঁচে আছেন কি না কয়েকদিন আগে লতিফ ভাই জিজ্ঞেস করেছিলেন। বলেছিলাম, বেঁচে আছেন এবং ভালো আছেন। তখন তিনি বলেছিলেন, সখিপুরের মিটিংয়ে যখন যাব শাজাহানের মাকে দেখে যাব। আমার তখন মনে হয়েছিল শুধু শাজাহানের মা কেন, আলমগীর-জাহাঙ্গীরের মাকেও দেখে যাই। তাই গিয়েছিলাম। তাদের শাড়ি, মিষ্টি দেওয়া হয়েছে। জাহাঙ্গীরের ভাই আলমগীর ছিল কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের এক নিবেদিত নেতা-কর্মী। সড়ক দুর্ঘটনায় সে আজ একেবারে অচল। সে যাক, সখিপুরের জনসভা স্মরণকালের শ্রেষ্ঠ জনসভায় রূপান্তরিত হয়েছিল। দলীয় নেতা-কর্মীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ আমাকে যারপরনাই অভিভূত করেছে। মানুষের সেবার মনোভাব নিয়ে দল করেছিলাম। সেদিন মনে হয়েছে তার অনেকটাই সার্থক হয়েছে। সখিপুরবাসীসহ কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সব নেতা-কর্মীকে সমর্থকদের আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভ কামনা জানাই।

আগামী নির্বাচন নিয়ে দেশ আজ জ¦লন্ত অগ্নিকুন্ডে। প্রধান বিরোধী দল বলছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কোনো নির্বাচন নয়, তাদের তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাই। তা তারা চাইতেই পারেন। রাজনীতিতে চাওয়াতে কোনো দোষ নেই। এটা ছেলের হাতের মোয়া না যে, চাইলেই পাওয়া যাবে। রাজনীতিতে যে কোনো চাওয়াকে আদায় করে নিতে হয়, অর্জন করতে হয়। দেশবাসীকে নিয়ে বিএনপির চাওয়া যদি ফলপ্রসূ করতে পারতেন কেউ বাধা দেওয়ার ছিল না। কিন্তু আমেরিকার পথ চেয়ে বসে থেকে বিএনপি তাদের নিজেদেরও ক্ষতি করছে, দেশেরও ক্ষতি করছে। অতি সম্প্রতি ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের আক্রমণ গাজার শত শত হাজার হাজার শিশু-নারী-বৃদ্ধ হত্যা বিশ্বের মুক্তিকামী বিবেকবান মানুষ কেউ মেনে নেবে না, নিচ্ছেও না। মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রথম একমাত্র ভারত এবং ভুটান, আগস্টের পরে মহান সোভিয়েত ইউনিয়ন, বর্তমান রাশিয়া সরকারসহ আমাদের পাশে দাঁড়িয়ে ছিল। কিন্তু আর তাবৎ দুনিয়ার সব সরকার আমাদের বিরুদ্ধে ছিল। কিন্তু সব জনগণ আমাদের বিরুদ্ধে ছিল না। আমেরিকা, ব্রিটেন, জার্মান, ফ্রান্স এমনি প্রায় সব দেশের মানুষ এক পর্যায়ে আমাদের পক্ষে এসে দাঁড়িয়ে ছিল। বর্তমান গাজার ওপর ইসরায়েলের আক্রমণের বিরুদ্ধে তেমনটাই হয়েছে। আমেরিকা, ব্রিটেনসহ পৃথিবীর নানা দেশে প্যালেস্টাইনের পক্ষে, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে লাখো জনতা রাস্তায় নেমেছে। ব্রিটেনের ইতিহাসে সব থেকে বড় জমায়েত হয়েছে ফিলিস্তিনের পক্ষে। এসবের পরও আমেরিকান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন গাজাকে ধ্বংস না করে থামবেন না, ইসরায়েলকে তিনি সর্বোতভাবে সমর্থন জুগিয়ে যাবেন। অথচ তার গদি নিয়ে এখন টানাটানি শুরু হয়ে গেছে। আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ইসরায়েলে আক্রমণের নিন্দা করেছেন। বিবেকবান বিশ্ব নিন্দায় সোচ্চার। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনজামিন নেতানিয়াহুর গদি যায় যায় এমন অবস্থাতে আমাদের দেশে আমেরিকা এবং আমেরিকার রাষ্ট্রদূত বিএনপির নেতাদের ঘরে ঘরে যাচ্ছেন। মনে হচ্ছে, এ যেন আমেরিকারই কোনো অংশ, এমনটা হতে দেওয়া যায় না। আমার বিশ্বাস, কোনো মুসলমান সে বিএনপি করলেও আমেরিকার এই ন্যক্কারজনক ঘটনার পর আমেরিকার সমর্থন নেওয়া বিএনপির হয়ে কথা বলবেন না, সমর্থন করবেন না। আল্লাহর দুনিয়ায় ইসরায়েলি এজিদদের কবে পরাজয় হবে সেই পরাজয়ের মাহেন্দ্রক্ষণের জন্য অপেক্ষায় রইলাম। ভোটারের ইচ্ছামতো স্বতঃস্ফূর্ত উৎসবমুখর একটি নির্বাচন হবে, নির্বাচন কমিশন তার সব বাধা-নিষেধ তুলে নেবেন যে কোনো ভোটার ভোটে দাঁড়াতে পারবে এই নিশ্চয়তা প্রত্যাশা করি।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

এই মাত্র | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম