শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২৩

আমলার ভালোমন্দ

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
আমলার ভালোমন্দ

সম্প্রতি দুটি অনুষ্ঠানে দুজন প্রশাসনের কর্মকর্তার দেখা পেলাম। যাদের আমজনতা বিশেষ করে যারা পছন্দ করেন না তারা ‘আমলা’ বলতেই ভালোবাসেন। এবং বলেন খুবই নাক সিটকে বিরক্তির সঙ্গে। যেন আমলা মানেই খারাপ কিছু, পরিত্যাজ্য কিছু। এ দুজনই নারী কর্মকর্র্তা। দুজন একদম বিপরীত। একজন অনুষ্ঠানে এলেন। অনুষ্ঠানস্থলের সবাই এমনকি এলাকাবাসী তার অপেক্ষায় ছিলেন। তিনি আসামাত্রই হাততালি শুরু হলো। তিনি স্টেজে উঠলেন, সৌজন্য বিনিময় করলেন, পুরোটা সময় রইলেন, বক্তৃতা করলেন। বক্তৃতার মাঝে তিনি বললেন, এলাকাবাসীর জন্য তার দরজা খোলা। যে কোনো সমস্যা নিয়ে বিনা দ্বিধায় যেন তারা তার কাছে যান। অনুষ্ঠান শেষে সবাই তার ভূয়সী প্রশংসা করলেন। তার নেওয়া বিভিন্ন প্রকল্পের কারণে এলাকাবাসী কতটা উপকৃত হচ্ছেন তা বললেন। এটাও জানালেন, যে কোনো লোক সহজেই যে কোনো সমস্যা নিয়ে এ কর্মকর্তার কাছে যেতে পারেন। তিনি তার আওতার মধ্যে থাকলে সহযোগিতা তো করেনই না থাকলেও অন্যকে বলে সাহায্য করার চেষ্টা করেন। সবার কথায় বুঝতে পারলাম তিনি কতটা জনবান্ধব। খুব ভালো লাগল। আমি তাকে বিপুল প্রশংসা করলাম। বিচ্ছিন্নতা কাটিয়ে যে তিনি এলাকার মানুষের সহায় হতে পেরেছেন, তাদের একজন হতে পেরেছেন এ জন্য ধন্যবাদ দিলাম। পরদিন আরেকজন এলেন। তিনি এলেন সময়ের অনেকটা পরে। খুবই বিরক্ত। তার চোখ-মুখ আচার-আচরণে ফেটে পড়ছে বিরক্তি। তিনি সেটা চেপেও রাখলেন না। টেলিফোনে একে ওকে বলতে লাগলেন, ‘আজ একটা ছুটির দিন। একটু বিশ্রাম নেব তার উপায় নেই। এই ফালতু অনুষ্ঠানে আমাকে আসতে হলো।’ তার বিরক্তি আশপাশের সবাই বুঝল। কেউ কেউ প্রকাশও করে ফেলল। তিনি কারও সঙ্গে কথা বললেন না। যেন বিরাট কিছু তিনি একটা। অথচ ওই মঞ্চে সেদিন যারা ছিলেন কেউই পদমর্যাদায় তার চেয়ে কম না। বক্তৃতাকালে তিনি একজন ছাড়া কাউকে সম্বোধন করলেন না। অনুষ্ঠানের সঙ্গে সম্পর্কহীন কিছু কথা বলে অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার আগেই চলে গেলেন। তিনি যাবেন বলে অনুষ্ঠানের সূচি ওলটপালট করে তাকে বক্তব্য দিতে বলা হলো। এই যে দুজনের কথা বললাম দুজনের মধ্যে কত পার্থক্য! অথচ দুজনই প্রশাসনের কর্মকর্তা। বরং প্রথমজন দ্বিতীয়জনের চেয়ে জুনিয়র। কিন্তু তার জনসম্পৃক্তি আর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। আর দ্বিতীয়জন যে জনবান্ধব নন তা অল্প সময়েই বোঝা গেল।

প্রশাসনের চাকরির কোনো বাঁধাধরা সময় নেই। মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের চাকরি সার্বক্ষণিক। যে কোনো প্রয়োজনে যে কোনো সময় তাদের ডাক পড়তে পারে। যেতে হতে পারে। তাদের কাজেরও কোনো বাঁধাধরা সংজ্ঞা নেই। এলাকার সব কর্মকান্ডের সঙ্গেই তারা যুক্ত থাকেন। তাই বন্ধের দিন বলে তাদের কিছু নেই। সম্প্রতি মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নিয়ে অনেক আলোচনা। তাদের দুর্নীতি অদক্ষতা ক্ষমতার অপব্যবহার নারীলিপ্সার খবর আমরা প্রায় প্রতিদিনই পাচ্ছি এবং লজ্জিত হচ্ছি। এসব অভিযোগের কতটা সত্যি তা আমি জানি না। কিন্তু কথা হচ্ছে এসব অভিযোগ উঠবে কেন? মাঠের কর্মকর্তাদের হতে হবে দূরদর্শী, সাবধানে সতর্কতার সঙ্গে চলতে হবে তাদের। যেন তাদের আচার-আচরণ নিয়ে কোনো প্রশ্ন উত্থাপিত না হয়। তারা কীভাবে চলবেন কী করবেন না করবেন সে বিষয়ে ‘আচরণ বিধিমালা’ আছে। আচরণ বিধিতে স্পষ্টভাবে বলে দেওয়া আছে তারা কী করতে পারেন আর কী করতে পারেন না। তাদের কাজকর্মের স্খলন ও শাস্তির বিধানও আছে ‘শৃঙ্খলা ও আপিল বিধিমালায়’। শুধু আচরণ বিধিমালাটা মেনে চললেই সরকারি কর্মকর্তাদের কোনো ভুল করার কথা না। চাকরিতে ঢোকার পর থেকেই অনেক রকম প্রশিক্ষণ তারা গ্রহণ করেন। সেখানেও সবিস্তারে আলোচনা করা হয় কী তাদের করা উচিত কী করা উচিত না। তারপর প্রতিটি মানুষের তো বিবেক আর সাধারণ জ্ঞান আছে। তারা ভালো ছাত্র। বিসিএস পাস করে অনেক ধাপ পেরিয়ে এ চাকরিতে প্রবেশ করেন। প্রশাসন অনেক কিছু হারিয়েছে। চলে গেছে অনেক ক্ষমতা। হারাতে হারাতে আর তেমন কিছুই অবশিষ্ট নেই। তারপরও সামাজিক দৃষ্টিতে এটা একটা সম্মানজনক চাকরি। এ চাকরি পাননি বলে অনেকের অন্তর্জ্বালা আছে। যাদের এ জ্বালা আছে তারাই কথায় কথায় আমলাদের খুঁত ধরে, তাদের দক্ষতা যোগ্যতা নিয়ে কথা বলে। তাদের দুর্নীতি আর নারীলিপ্সার লম্বা লম্বা ফিরিস্তি দেয়। অথচ এদের একাংশ দিন-রাত আমলাদের তোষামোদী করে, তাদের পেছনে ঘোরে। নামকরা আমলাদের সঙ্গে পরিচয় আছে এ কথা বলে গর্ববোধ করে।

এ দ্বিচারী চরিত্র অনেকের আছে। এদের নিয়ে আমি ভাবি না। আমি ভাবি সেই আমলাদের নিয়ে যাদের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ উত্থাপিত হয়। অতি সম্প্রতি দুজন আমলার নারী কেলেঙ্কারির ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে। ডিসি সাহেবরা এগুলো কী করছেন? তারা কী জানেন না তাদের দিকে অসংখ্য চোখ একযোগে তাকিয়ে থাকে! এলাকার উন্নয়নের জন্য ভালো অফিসার জ্ঞান করে তাদের পদায়ন করা হয়। কোনো নারীর সঙ্গে বিছানায় যাওয়ার জন্য নয়। সরকার তাদের বেতন দেয় এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা উন্নয়ন সুরক্ষিত রাখার জন্য। তার রিপু তৃপ্তির জন্য নয়। তিনি নিজেই যদি শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেন আর সরকারের বোঝা হন তাহলে এমন কর্মকর্তা দিয়ে সরকার কী করবে! কিছুদিন আগে একজন মহিলা ইউএনও সাহেবের স্ত্রী দাবি করে সন্তানসহ তার অফিসের সামনে বসে ছিল। এলাকায় যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। উপজেলা চেয়ারম্যান সাহেব চেষ্টা করেও এ ঘটনার সমাধান করতে পারেননি। দুজন কর্মকর্তা রাজনৈতিক মঞ্চে গিয়ে কোনো একটি দলের পক্ষে প্রকাশ্যে ভোট চেয়েছেন। এগুলো কি সরকারি কর্মকর্তার কাজ! তারা কি রাজনীতি করতে এসেছেন! তাহলে রাজনৈতিক দলে নাম লেখালেই পারতেন। আরেকজন তার বউ পরকীয়া করছে সন্দেহ করে হাসপাতালে ঢুকে দলীয় ক্যাডার দিয়ে স্ত্রীর সন্দেহভাজন প্রেমিককে পিটিয়েছে। এ নিয়ে দেশব্যাপী ঢিঢি ছিছি। এ কেমন কথা! যে মুহূর্তে আপনি চাকরিতে ঢুকলেন সেই মুহূর্ত থেকে আপনার কোনো রাজনৈতিক পরিচয় নেই। আপনি প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী। আপনার একমাত্র কাজ জনসেবা। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমাদের কোনো কোনো কর্মকর্তা ছাত্রজীবনে করা রাজনীতির সুফল হিসেবে ভালো ভালো পোস্টিং পাচ্ছেন। আর তিনি যে কোনো একটি দলে ছিলেন সেটা কিছুতেই ভুলতে পারছেন না। তাই দলীয় ক্যাডারের মতো আচরণ করছেন। ভাবছেন চুরি ডাকাতি স্বেচ্ছাচার চরিত্রহীনতা যাই-ই করেন না কেন পার পেয়ে যাবেন। বাস্তবে কিন্তু সেটা হয় না। জনরায় জনদাবিকে উপেক্ষা কেউ করতে পারে না। আপনারা কেউ পরিষদের বাগানের গাছ নষ্ট করায় ছাগল আটকে জরিমানা করছেন, কেউ মাস্ক না পরায় কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখছেন আবার কেউ রাতে মোবাইল কোর্ট বসাচ্ছেন। এসব কী? আপনারা কী প্রশাসনের ঐতিহ্য ভুলে গেছেন! অথচ এ প্রশাসনের কিছু অফিসারের কীর্তিতে মুখ উজ্জ্বল হয়। আমার বেশ মনে পড়ছে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার ইউএনও শেখ জোবায়ের আহমেদের কথা। তিনি পদোন্নতি পেয়ে উপজেলা ছাড়ার সময় অশীতিপর বৃদ্ধসহ এলাকাবাসী কেঁদে বুক ভাসিয়েছিলেন। একজন মধ্যবয়সী নারী কাঁদতে কাঁদতে স্থানীয় ভাষায় যা বলেছিলেন তার মানে, ‘ইউএনও চলে যাচ্ছে, এখন আমাকে কে দেখবে।’ একজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী বুক চাপড়ে কেঁদেছিলেন। তাকে চৌমুহনী বাজারে দোকান করে দিয়েছিলেন ইউএনও সাহেব। ফুল ছিটিয়ে কাঁদতে কাঁদতে সমাজের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ তাকে বিদায় জানাতে এসেছিলেন বহুদূর পর্যন্ত। এসব গল্প পড়লে আনন্দে বুক স্ফীত হয়ে ওঠে। জোবায়ের এক্সট্রা কিছু করেননি। নিজের কাজটুকু আন্তরিকতার সঙ্গে করেছেন। তিনি জনবান্ধব ছিলেন। এলাকার মানুষ যে কোনো প্রয়োজনে সহজে তার কাছে আসতে পারত। তিনি শুনতেন, সাহায্য করতে চেষ্টা করতেন। কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলা ইউএনও সুমন দাস আর নওগাঁর রানীনগর উপজেলার ইউএনও শাহাদাত হুসেইনের বিদায় বেলায়ও ঘটেছিল একই ঘটনা। এমন ঘটনা আরও আছে।

করোনা মোকাবিলায় অসামান্য সাফল্য দেখিয়েছিলেন মাঠ প্রশাসনের কতিপয় কর্মকর্তা। পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানিয়া ফেরদৌসসহ বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার নাম তখন ছিল সবার মুখে মুখে। তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মানুষের দ্বারে দ্বারে গেছেন। খাবার পৌঁছে দিয়েছেন। ঘূর্ণিঝড়, আম্ফান, বন্যা, অগ্নিকান্ডসহ যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তারা প্রাণ বাজি রেখে কাজ করেছেন। তবে দুঃখের কথা এটাই যে, তারা ভালো কাজ করলে প্রশংসা তেমন হয় না। খারাপ কাজ করলে তা মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে যায়। পুরো চাপটা এসে পড়ে গোটা প্রশাসনের ওপর। তাদের লেখাপড়া সততা চরিত্র নিয়ে যেসব কথা হয় তা উল্লেখ করার মতো নয়। এমন কথাও শুনি যে, বাংলাদেশ না হলে নাকি এসব কর্মকর্তারা কেরানিও হতে পারত না। যারা এসব কথা বলেন তারা যে বাংলাদেশকে প্রশ্নবিদ্ধ করেন সেটাও বোঝেন না। অথচ ঘুষ-দুর্নীতি চরিত্রহীনতা অদক্ষতা সব চাকরিতেই আছে। তাদেরগুলো দেখা হয় সহানুভূতির সঙ্গে, যেন এটাই স্বাভাবিক। আর প্রশাসনে কিছু হলেই গেল গেল রব ওঠে।

প্রশাসনে এখন নানা দল মত আর বর্ণের সমন্বয়। সব নাও যেন এসে ভিড়েছে একই ঘাটে। কোটা আর অপশনের সুযোগে এখানে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে বিভিন্ন ক্যাডারের লোকজন। তারা ডিসি হচ্ছেন, কমিশনার সচিব হচ্ছেন। এত লোক এক জায়গায় জড়ো হলে কিছু বিশৃঙ্খলা হওয়ার সম্ভাবনা থাকেই। সবার প্রশিক্ষণ, পড়াশোনা একরকম নয়। সব চাকরির ধরনও এক নয়। অন্য চাকরি থেকে হঠাৎ করে এ চাকরিতে এসে মানিয়ে নেওয়াও কঠিন। তার মানে এই নয় যে, খোদ প্রশাসনের যারা তারা সবাই দক্ষ, কর্মঠ, সৎ!  তারপরও বলব মাঠ প্রশাসনে যাদের নিযুক্ত করা হয় তাদের একটু দেখেশুনে আগের রেকর্ড যাচাই করে পদায়ন করা জরুরি। নারী কেলেঙ্কারিতে জড়িত একজন কর্মকর্তার আগেও এ ধরনের কাজের রেকর্ড রয়েছে। তারপরও তিনি কী করে এ পদায়ন পান! এতে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের মনে রাখা দরকার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন থেকে কখনো জনগণের উন্নয়ন করা সম্ভব নয়। মানুষের কাছে যেতে হবে, তাদের অভাব অভিযোগ শুনতে হবে, সমাধানের পথনির্দেশ দিতে হবে। ১০টা-৫টা অফিস করার মানসিকতায় যারা চাকরি নিয়েছেন এ চাকরি তাদের জন্য নয়। এ চাকরি জনবান্ধবদের জন্য। যেমন একজনের কথা আমি শুরুতে লিখেছি। পুরো এলাকাবাসী যার অপেক্ষায় থাকেন। যাদের হারিয়ে এলাকাবাসী কাঁদেন!

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্মসচিব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

এই মাত্র | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম