শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৩

রৌদ্র ছায়া

পাল্টে যাচ্ছে শীত গ্রীষ্ম বর্ষা

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাল্টে যাচ্ছে শীত গ্রীষ্ম বর্ষা

শৈশব-কৈশোরের বৃষ্টি বহুদিন আগেই হারিয়ে গেছে এই দেশ থেকে। এবার আষাঢ়-শ্রাবণ, এমনকী ভাদ্র মাসেও তেমন বৃষ্টি হলো না। বৃষ্টি না হওয়ার কারণ আমার এক আবহাওয়াবিদ বন্ধুর কাছ থেকে জানতে চাইলে তিনি জানালেন, বৃক্ষ নিধন ছাড়াও রয়েছে অন্যান্য বিষয়। এবং শেষে জানালেন আমরা যদি বৃক্ষ বন্ধ করতে না পারি, দেশ একদিন মরুভূমিতে পরিণত হবে। বন্ধুর কথাটি বিশ্বাসযোগ্য মনে হলো।

এবার শৈশব-কৈশোরের হারানো দিনগুলোর কথায় আসা যেতে পারে। গত কয়েক বছর ধরে আবহাওয়া বেসামাল হয়ে উঠছে। শীত গ্রীষ বর্ষা কোনো কিছুতেই ঠিক নেই। আমাদের ছোটবেলায়। আষাঢ়-শ্রাবণ এমনকী ভাদ্র মাসে অঝোর ধারায় বৃষ্টি হতো। আষাঢ়ে শুরু হতো অল্প অল্প। স্কুলে যেতাম মানকচুর পাতাকে ছাতা বানিয়ে। বারদুয়েক দুটো ছাতা হারিয়ে ফেলায় পিতা আর ছাতা কিনে না দিয়ে রেগে বলেছিলেন মানকচুর পাতা মাথায় দিয়ে স্কুলে যাবি। আষাঢ় ফুরিয়ে শ্রাবণ এলে বৃষ্টি শুরুর দিন চার পাঁচেক একাধারে, আমাদের ভাইবোন মজা হতো বেশি। স্কুলও বন্ধ দিত। বাড়িতে লেখাপড়ার চেয়ে গুড়মুড়ি খাওয়া এবং ক্যারম খেলাই ছিল প্রধান খেলা। একদিন সেই শ্রাবণ মাস শেষ হলেই শুনতাম ভাদ্র মাসের কথা। ভাদ্র মাসে নাকি তাল পাকে। সত্যিই ভাদ্র মাসেই তাল পেকে আমাদের দোহারপাড়ার খোরশেদ আলীর মাথায় পড়েছিল, আলী রাতের অন্ধকারে প্রাকৃতিক কাজ করতে গিয়ে বসেছিল তালগাছের আড়ালে। আর ঠিক তখুনি একটি পাকা তাল পড়েছিল তার পিঠের ওপর। এসবই আমার শোনা কথা। তবে সে বছর নাকি ভীষণ গরম পড়েছিল। সেই গরমে রাতের অন্ধকারে হাঁটতে বেরিয়েছিল ইউসুফ আলী। সেই তার জীবনের শেষ হাঁটা। ওই রাতে গোখরা সাপ কামড়েছিল। ইউসুফ ছিল পিতা-মাতার একমাত্র ছেলে। পিতা ছিলেন কৃষক; ভাদ্র মাসের প্রথম দিকেই আমার হিন্দু সহপাঠীরা বলত ‘মা’ আসবে আগামী আশ্বিন মাসে। প্রথম দিনে রাহুল ও রবি ঘোষের কথা আমি ঠিকমতো বুঝতে না পারায় রাহুলকে জিজ্ঞেস করেছিলাম। তোর মা স্কুলে আসবেন কেন? দুই বন্ধুই হেসে জানিয়ে ছিল আমাদের হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান উৎসব হলো শারদীয় দুর্গাপূজা। সে বছর দুর্গাপূজা শুরু হওয়ার আগেই হঠাৎ এক পশলা বৃষ্টি হয়ে গেল। আরেক সহপাঠী কানাই জানাল, মা আসছেন কাঁদতে কাঁদতে। মনে হয় দশমীর দিনেও কাঁদতে কাঁদতেই যাবেন। সত্যি দশমীর দিনেও বেশ ভালোই বৃষ্টি হয়েছিল। আমাদের স্কুল জীবনে দেখেছি পাবনা সদর গোরস্থান সংলগ্ন হিন্দুদের একটি পূজার গাছ ছিল। প্রতি শনিবার শহর থেকে নাপিত নিয়ে এসে বাচ্চাদের মাথার চুল কেটে সেই ‘পঞ্চনন্দ’ গাছের গোড়ায় ফেলে দিয়ে বেশ কয়েক বার দুধ ঢেলে দিত। গাছের গোড়ায় নাকি ছিল গোখরা সাপের ঘর-সংসার। অপরদিকে সদর গোরস্থানের দেয়াল ঘেঁষে আজও দাঁড়িয়ে আছে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের গোরস্থান। আমরা জনাকয়েক বন্ধু দোহারপাড়ার মুসলমান ছেলে প্রতি মাসের যে কোনো শনিবার স্কুলে না গিয়ে শুধু অপেক্ষায় থাকতাম শহর থেকে কয়েকটি হিন্দু পরিবার আসবে এবং তাদের ছেলেমেয়েদের মাথা ন্যাড়া করবে। ঢোল-ডগর বাজত এবং এক বাতাসা, নারিকেলের নাড়ু এবং দুই পয়সা, এক আনা ছিটিয়ে দিলে আমরা পয়সা কুড়িয়ে নোকোনদানা, চুরমুর খাস্তা, চিনে কিনে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এদিক সেদিক ঘোরাফেরা শেষে যেতাম শীতলাই জমিদার বাড়িতে। বাড়িটি দেশভাগ হওয়ার অনেক আগে করেছিলেন শীতলাইয়ের জমিদার যোগেন্দ্রনাথ মৈত্র। জমিদার বাড়িটির দক্ষিণেই ইছামতী নদী। আরও দক্ষিণে পদ্মা। জমিদারের সেজোপুত্র জ্যোতিন্দ্রনাথ মৈত্র ছিলেন খুব নামকরা কবি। পাবনার ইতিহাস দেশভাগের আগে লিখেছিলেন রাধারমণ সাহা। দ্বিতীয় বারে বর্ধিত কলেবরে লিখেছেন পাবনা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. এম এ আলীস। তিনি বিস্তারিত জানিয়েছেন হিন্দু সম্প্রদায়ের সেই ৫০ দশকের পরে পাবনা শহরে আনুমানিক ১৫০ থেকে ১৮০টি দুর্গামণ্ডপের কথা। আমার স্কুল জীবনে দেখেছি সবচেয়ে জাঁকজমকপূর্ণ পূজা হতো কালাচাঁদ পাড়ায়। বেশির ভাগ লোকই ছিলেন শহরের বড় বাজারের ব্যবসায়ী। অনেকেই ছিলেন গেঞ্জির ব্যবসায়ী। ফলে কালাচাঁদ পাড়াকে প্রতি বছরই প্রাইজ দেখা হতো। অপরদিকে আরও পূজা হতো হরিশ ঘোষের বাড়িতে, শাল গাড়িয়ার গণেশ বশাকের বাড়িতে, রাধানগরের সাধন মুখার্জি এবং গদা মজুমদারের বাড়িতে। গদা বাবু ছিলেন প্রখ্যাত গীতিকার গৌরী প্রসন্ন মজুমদারের নিকটাত্মীয়। কয়েকটি মোটর গাড়ি ছিল গদা বাবুর। থাকতেন পাবনা থানার পুবদিকের একটি দোতলা বাড়িতে। রাধানগরের বাড়িতে থাকতেন তার অনুজ। ১৯৬২ এবং ১৯৬৪ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন জেলায় হিন্দু সম্প্রদায়ের অনেকেই খুন হয়েছিলেন। সরকারের ইচ্ছায় সেই কাণ্ড ঘটিয়েছিলেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর সাহেব এবং ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ শুরু হলে অনেক হিন্দু পরিবার জন্মভূমি ছেড়ে পাড়ি জমিয়েছিল ভারতের বিভিন্ন জেলায়। এমনকী সুন্দরবন অঞ্চলে (ভারতীয় অংশে)। কয়েক লাখ লোককে পাঠিয়েছিল দণ্ডকারণ্যে। এ ছাড়াও ছিল আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ। ওই দ্বীপে খুনি ডাকাত ছাড়াও ব্রিটিশ সরকার পাঠাত স্বদেশি বিপ্লবীদের। যেমন তৎকালীন পূর্ববাংলার হিন্দু-মুসলমানসহ অনেককেই পাঠাত জেলখানায়। ১৯৪৮ সালে বিষয়টি অনুধাবন করেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি প্রথম দিকে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পক্ষে থাকলেও পরে তার ভুল ভেঙেছিল। বুঝেছিলেন না-পাকদের সঙ্গে হাত মিলানো ঠিক হয়নি। ১৯৭১ সালের আগে একাধিকবার কারাবরণ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

কথা বলছিলাম বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের পুজো নিয়ে। স্কুলের সহপাঠীদের অনেকেই হিন্দু ছিলেন। তবে তার মধ্যে প্রিয় বন্ধু ছিলেন আশীষ রাখাল রায় বাচ্চু। বাচ্চুর বাবা ছিলেন পাবনা শহরের প্রখ্যাত উকিল প্রভাত চন্দ্র রায়। অপরদিকে জগদীশ গুহ, দেবেন চন্দ্র রায় তারা প্রাধান্য বিস্তার করলেও মুসলমানদের ভিতরে তোরাব উকিল, ক্যাপটেন মুনসুর আলী মোখতার ছিলেন প্রভাবশালী। তবে কালাচাঁদ পাড়ার দুর্গাপূজা উৎসবে সবচেয়ে বেশি টাকা দিতেন বুধু বাবু। যার বাড়ির উত্তরে বিশাল পুকুর। বুধু বাবু ছিলেন জমিদার। সেই বুধু বাবুসহ আরও অনেকে নিজের বাড়িঘর স্বল্পমূল্যে বিক্রি করে চলে গেলেন ভারতে ১৯৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধের পরে। মাত্র ১৭ দিনের যুদ্ধে পাঞ্জাবিরা যতটা অংশ নেয়নি, তার চেয়ে অধিক বাঙালি সৈনিককে না-পাক সরকার ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পাঠিয়েছিল। তবে ভারত তৎকালের পূর্ব পাকিস্তান আক্রমণ করেনি। না করলেও না-পাক পাকিস্তানিরা ঢাকার কুর্মিটোলায় এক কিশোরকে হত্যা করে। ১৯৬৫ সালের রেডিও পাকিস্তান ঢাকার এবং করাচি থেকে রাত ৮টায় বাংলা সংবাদ পাঠ করতেন মুজিবর রহমান খাঁ, ইমরুল চৌধুরী, সরকার কবির উদ্দিনসহ আরও দু-একজন। এমনকী তখনকার দিনে একটি মাত্র সাদাকালো টেলিভিশন ছিল আজিমপুরে ৭৪/এ কলোনিতে। সে বাসায় থাকতেন একজন টাউন প্ল্যানার আবুল মনছুর। সম্পর্কে আমাদের ভগ্নিপতি। রাত ৮টার সংবাদ পাকিস্তান টেলিভিশন ঢাকা কেন্দ্র থেকে প্রচার হওয়ার আগে প্রচুর লোক এসে জড়ো হতো মাঠে। সেই মাঠেই এনে রাখা হতো টেলিভিশন। যুদ্ধের আয়ুষ্কাল ছিল মাত্র ১৭ দিন। রেডিও এবং টেলিভিশনে প্রচার করা হতো ভারতের বিভিন্ন জায়গা পাকিস্তান দখল করেছে। পরে জেনেছি সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা। সেই যুদ্ধে ভারত জয়ী হলেও পূর্ব পাকিস্তানের অনেক হিন্দু পরিবার জন্মভূমি ছেড়ে ভারতে পাড়ি জমিয়েছিল। সেই সুযোগে বুধু বাবুর পুকুর এবং কালাচাঁদপাড়ার কে পি ইউনিয়ন দখল করেছিল নিকেরী পাড়ার জনাকয়েক নিকেরী বা পাবনা বাজারের মাছ ব্যবসায়ীরা। দেখতে দেখতে আমার সহপাঠী গোপাল ঘোষ, হরিশ ঘোষসহ অনেকের পরিবার রাতের অন্ধকারে চলে গেলেন পশ্চিমবঙ্গের ২৪ পরগনা, মালদাহ, মুর্শিদাবাদসহ অন্যান্য জেলায়। তবে দেশছাড়ার দুই দিন আগে আমার গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের সহপাঠী করুণা প্রসাদ দে বাবলু আমাকে গোপনে জানিয়েছিল ‘আমরা পরশু রাতে কলকাতার কাছে ইছাপুরে চলে যাব’। দেখলাম বাবলুর চোখে পানি। শুধু বাবলুই নয়, বাচ্চুও আমাকে বলেছিল- ‘মা তোকে আজকেই যেতে বলেছে আমার সঙ্গে’। আমি স্কুল ছুটির পর গিয়েছিলাম বন্ধুর মায়ের সঙ্গে দেখা করতে। মাসি-মা অনেক কুশলাদি জানার পর আমার মাথায় হাত দিয়ে বলেছিলেন লেখাপড়া ভালো করে করবি। হঠাৎ খেয়াল করলাম কণ্ঠস্বর যেন ভেজা এবং এক ফাঁকে দেখলাম শাড়ির আঁচল দিয়ে চোখ মুছে কাকে যেন বললেন বাচ্চু আর মাকিদকে মিষ্টি খেতে দে। আমাদের খাওয়া শেষে কোর্ট থেকে ফিরলেন প্রভাত কাকা। জানালেন আমাদের হাকিম ভাইকে বলেছি দু-চার দিনের ভিতরে ভারতে চলে যাব। (শেখ মোহাম্মদ হাকিম উদ্দিন আমাদের পিতা) দেখলাম তার কণ্ঠস্বর ভেজা।

১৯৬৫ সালের পরে অনেক হিন্দু পরিবারের পরিত্যক্ত বাড়িঘর পাকিস্তান সরকার ঘোষণা দিয়েছিল শত্রু সম্পত্তি। আইনটা বোধহয় এখনো বলবৎ আছে।

এবারের দুর্গাপূজার বিশাল মণ্ডপ হয়েছে উত্তরা ফ্রেন্ডস ক্লাবের মাঠে। নাম দিয়েছে উত্তরা সর্বজনীন পূজামণ্ডপ। দেখলাম হিন্দু-মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের মানুষ উপভোগ করেছেন আনন্দ-উৎসব। এই আনন্দ-উৎসবের মাঝখানে তুমুল বৃষ্টি জানিয়ে দিল তার উপস্থিতি। মা যাওয়ার আগে এবং পরে ক্রন্দন করে থাকেন বলে শুনেছি হিন্দু বন্ধুদের কাছে।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে