শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

সবল অর্থনীতির জন্য এ মুহূর্তের বিবেচনা

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সবল অর্থনীতির জন্য এ মুহূর্তের বিবেচনা

বিষয়টি যতই করোনা, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, সাম্প্রতিক ইসরায়েল-ফিলিস্তিনের যুদ্ধ এবং নির্বাচন নিয়ে গোলযোগ বিশৃঙ্খলার পরিবেশ পরিস্থিতি উদ্ভূত বলে প্রচার পাক না কেন বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় অর্থনীতি দুর্বল থেকে দুর্বলতর হওয়া শুরু হয়েছে, নানান কারণে, করোনার আগে থেকেই। এ মুহূর্তে যা দৃশ্যমান হচ্ছে তাতে প্রতীয়মান হয় সতর্ক না হলে ভবিষ্যতের রাজনীতি অর্থনীতির অগ্রযাত্রাকে আরও অনিশ্চিত করে তুলবে। অর্থনীতির অধোগতিকে এখন সামাল দেওয়া যাচ্ছে না। অর্থনীতি সুস্থ সবল ও গতিশীল থাকার সূচকগুলোর ব্যারোমিটার যেভাবে ওঠানামা করছে তা ক্রমশ হিমাঙ্কের দিকেই চলে যাচ্ছে। এনবিআর (রাজস্ব আহরণ), বাংলাদেশ ব্যাংক (অর্থবাজার তথা ব্যাংকিং সেক্টর), সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন (পুঁজিবাজার), বাণিজ্য মন্ত্রণালয় (দ্রব্যমূল্য তদারকি), বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের মতো নিয়ন্ত্রক ও পোষক প্রতিষ্ঠানগুলো প্রায়শই তাদের সাধ্যমতো চেষ্টা চালালেও কেন জানি বল ও ব্যাটের সমন্বয় হচ্ছে না। রাজনৈতিক অস্থিরতায় অর্থবহ উন্নয়ন স্বব্যাখ্যাত ও স্বীকৃত হতে পারছে না। উন্নয়ন ভাবনায় স্বার্থবাদী লুটেরা উপাদানের বাহুল্যতায়, বল্গাহীন দুর্নীতির অনুপ্রবেশে, জাতীয় চেতনাকে দলীয় চিন্তা ও স্বার্থবাদিতার নিগড়ে নিক্ষেপের কারণে ‘যা কিছু হারায় কেস্টা বেটাই চোর’ ধরনের আস্থাহীন পরিবেশ সৃষ্টির সুযোগ মিলছে। উন্নয়নকে মন্দ বিনিয়োগ সাব্যস্ত করায় তাতে অর্থনীতিতে যে সক্ষমতা গড়ে ওঠার কথা তার হিসাব মেলানো যাচ্ছে না। আয় বৈষম্য বৃদ্ধি এখন সবখানে বুমেরাং হিসেবে ফিরছে। রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে কিছু দেশ অর্থনৈতিকভাবে অনেকখানি পিছিয়ে পড়েছে। পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, সুদান, সোমালিয়া ও আফগানিস্তানের মতো পরিস্থিতি তৈরি হোক কোনো দেশই সেটি চায় না। এসব দেশে স্বৈরাচারী বা ফ্যাসিবাদী চেহারা উন্মোচিত হতে অনুঘটকের কাজ করছে সুশাসনের অভাব, জবাবদিহির দৈন্যতা এবং সর্বত্রগামী দুর্নীতি। এসব অনাকাক্সিক্ষত পরিবেশ পরিস্থিতি উন্নয়নকে কঠিন চ্যালেঞ্জের সামনে দাঁড় করিয়ে দিচ্ছে। এখানে দুর্নীতিই এখন সবকিছুর উৎস হিসেবে সাব্যস্ত হচ্ছে। এ দুর্নীতি শুধু আর্থিক লেনদেনে সীমাবদ্ধ নেই, দুর্নীতি এখন ইতিহাস বিকৃতিতে, মুক্তবুদ্ধি ও মতপ্রকাশে বাধাদানে, চিন্তা-চেতনায় বিভক্তিকরণে, মৌলিক অধিকার হরণে, দুষ্টের পালনের দ্বারা শিষ্টকে কোণঠাসাকরণে, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে সরকারি তথা দলীয় রাজনীতিকীকরণে, রাজনৈতিক উৎকোচের মাধ্যমে কোটারি পোষণ তোষণেও পরিব্যাপ্ত। এ মুহূর্তে এটা বিবেচনায় আনতে, মানতে ও স্বীকার করতেই হবে যে, বাংলাদেশ ৫২ বছরে নানারকম বাধা-বিপত্তি, চড়াই-উতরাই পেরিয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নের মোটামুটি একটা সন্তোষজনক পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে। অর্থনৈতিক উন্নয়নটা, বিশেষ করে প্রবৃদ্ধি, গ্রোথ, সেটাই বেশি প্রচার প্রবণতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। বাকি যে সার্বিক উন্নয়ন তা লাগসই ও টেকসই হওয়া সম্পর্কে এখনো অনেক প্রশ্ন আছে। এটা এমন নয় যে, এক বা দুই দশকের মধ্যে এগুলো অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। গত পাঁচ দশকে কখনো কম অর্জন, কখনো বেশি অর্জন এভাবে বাংলাদেশ এ পর্যায়ে পৌঁছেছে। এখন বাংলাদেশের মূল চ্যালেঞ্জটা হলো দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে ধরে রাখা এবং সামনের দিকে নিয়ে যাওয়া। বাংলাদেশের অর্থনীতি স্থায়ী, টেকসই উন্নয়নের ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আছে, এখনো সেটা বলার সময় আসেনি। এমতাবস্থায় যদি দেশ ও অর্থনীতির অবস্থা অস্থিতিশীল হয়, সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো যদি ধারাবাহিকভাবে হরতাল, অবরোধের মতো কর্মসূচি দেয় বা দিতে বাধ্য হয়, তবে দেশের অর্থনীতি সমূহ-ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ফলে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে দেশের সাধারণ মানুষের ওপর। কারও বুঝতে বাকি থাকার কথা নয় যে, অর্থনৈতিক অবস্থার অবনতি প্রকারান্তরে সামাজিক-রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। বাংলাদেশে দুর্ভাগ্যক্রমে বিগত বেশ কয়েকটি জাতীয় নির্বাচনের আগে একই ধরনের রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। ফলে নির্বাচনের প্রাক্কালে সরকারের এবং বিরোধীদের মনোযোগটা বেশি বিচ্যুত হয়েছে। ২০০৬, ২০১৩, ২০১৮ এবং এবারও রাজনীতির দিকে মনোযোগ দিতে গিয়ে অর্থনীতিকে ঠিক করার জন্য যে ব্যবস্থা গ্রহণ করার প্রয়োজন সেদিকে সরকার ও বিরোধী পক্ষের মনোযোগ মর্মযাতনায় পরিণত হয়েছে।

এটা সর্বজনবিদিত যে, রাজনৈতিক সংঘাত এবং সহিংসতায় সম্পদের ক্ষতি হয়। মানুষের ব্যবসা-বাণিজ্য বিনিয়োগ, প্রকল্প বাস্তবায়ন, পণ্য সরবরাহ এবং ব্যক্তি ও সামষ্টিক আয় ও ব্যয় ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক ক্ষতি হয়। এ ক্ষতি শেষমেশ সামাজিক সংহতি এবং অর্র্থনীতির সহনশীল শক্তিকে বিনষ্ট করে। ক্ষমতায়নে অন্তর্ভুক্তির চেতনা কার্যকর না থাকলে, জনগণকে বাদ দিয়ে, উপেক্ষা ও অবজ্ঞা করে, বিচ্যুত করে ‘আমরাই সব দখল করব’ সেটি সঠিক নীতি নয়। সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতার সুযোগ নিয়ে নিবর্তনমূলক আইন না পড়ে পাস করার মতো ভয়াবহ পরিস্থিতির আশঙ্কা থেকেই নির্বাচনের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে, সেই আইন প্রয়োগযোগ্যতারও প্রশ্ন ওঠে। সব নাগরিকের সমঅধিকার বণ্টনের বিষয় রয়েছে, সবাইকে সমান অধিকার ও অবস্থান স্বীকার করাও সাংবিধানিক দায়িত্ব। বল প্রয়োগ করে টিকে থাকাটা অসাংবিধানিক। ন্যায়নীতি নির্ভরতার চিন্তা-চেতনায় মানসম্মত শিক্ষাদীক্ষায় দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে না পারলে সংবিধানের মর্যাদা প্রতিষ্ঠা পাবে কীভাবে।

এ মুহূর্তে অর্থনীতির জন্য বড় বিবেচ্য বিষয় হলো- কোনো অবস্থাতেই সংঘাত যাতে দীর্ঘ না হয় সে চেষ্টা চালাতে হবে। সংঘাত এড়িয়ে আলোচনার মাধ্যমে সবকিছুর সমাধান সবার কাম্য। দীর্ঘ সময় ধরে অর্থনীতি খারাপ পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে, এখন নির্বাচনের নামে যা শুরু হয়েছে তা চলতে থাকলে অর্থনীতি আরও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। অর্থনীতি খারাপ হলে সবার জীবনই অতিষ্ঠ হয়ে উঠবে। হরতাল-অবরোধ ও সংঘাতের কারণে ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে বাধ্য হলে সেখানে উৎপাদন ব্যাহত হবে, এমনকি বেতন-ভাতা দেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা হবে। মানুষের আয়-রোজগারের পথ বন্ধ হয়ে যাবে। আর চাহিদা ও সরবরাহ চেইনে বিশৃঙ্খলা ঊর্ধ্বগতির মূল্যস্ফীতিকে আরও উসকে দেবে। সব মিলে সমঝোতার রাস্তা তৈরি না হলে সামনের সময় আরও খারাপ হবে। এখানে সব পক্ষকে উদ্যোগী ভূমিকায় দেখা না গেলে অর্থনীতিকে চরম মাশুল দিতে হবে, যার থেকে উত্তরণে দেশকে দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়ার ঘেরাটোপে পড়তে হবে। বিজ্ঞজনের অভিমত, রাজনৈতিক সংঘাত একটি দেশকে এমন এক জায়গায় নিয়ে যেতে পারে যেখান থেকে বের হয়ে আসতে হবে এবং এর সহজ কোনো উপায় থাকে না। বেশি দেরি হয়ে যাওয়ার আগে সব পক্ষকেই সমঝোতায় আসার বিকল্প নেই। ভূরাজনীতি ও সিন্ডিকেট সৃষ্ট সমস্যার সমাধান হতে হয় জাতীয় ঐকমত্যে, সংলাপে, সেখানে দেওয়া-নেওয়ার ব্যাপার আছে, স্বচ্ছতার ব্যাপার আছে, আছে পারস্পরিক অধিকারের ব্যাপার। এ বিষয়গুলো বাদ দিয়ে রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে স্থিতিশীল করার চিন্তা করা সমীচীন হবে না। মানতে হবে রাজনীতি যদি স্থিতিশীল না হয় তাহলে অর্থনৈতিক অবস্থার কোনো উন্নতি ঘটবে না। রাজনৈতিকভাবে অস্থিতিশীল কোনো দেশে স্থানীয় ও বিদেশি বিনিয়োগ হবে না। বিদেশে বড় বড় রোডশো করে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না। এ দেশের নাড়ি-নক্ষত্রের খবর সবার কাছে আছে। সমঝোতার মাধ্যমে স্থিতিশীলতা আনা বা আসা ছাড়া কোনো অর্থনৈতিক কার্যক্রম সঠিকভাবে সম্পাদন করা যাবে না এবং মানুষের জীবনযাত্রার মান ব্যাহত বা ক্ষতিগ্রস্ততা ঠেকানো যাবে না।

সব পক্ষের সব মনোযোগ যখন রাজনীতির দিকে তখন গণমানুষের প্রতি কারও নজর থাকে না, তখন অসহায় মানুষ প্রতিকার দাবিতে দাঁড়ানোর জায়গাও পায় না। মানুষ মূল্যস্ফীতির চাপে অনেক কষ্টে রয়েছে। মূল্যস্ফীতি আরও খারাপের দিকে যাচ্ছে। দেশে অর্থনৈতিক কার্যক্রম বাড়ছে না বরং আরও সংকুচিত হচ্ছে। সবাই দেখছে বন্দরে জাহাজ কম, পণ্যবাহী ট্রাকের পরিমাণ কম, কোম্পানিগুলোর উৎপাদন কমে যাচ্ছে। নিজস্ব রেভিনিউ আর্নিং সক্ষমতা না বাড়িয়ে কঠিন শর্তের ধারকর্জ করে বড় বড় ব্যয়ে উৎসাহ বোধের মতো আত্মঘাতী প্রবণতা ইদানীং কোন দিকে যাবে সেটি ভাবতেও সবার মধ্যে ভয় ঢুকে যাচ্ছে। রাজনৈতিক পরিস্থিতি সামগ্রিক সংকটকে কতখানি নিচে নামিয়ে দিতে পারে সেটি নিয়ে সবাই শঙ্কিত।

দেশ সমাজ ও রাজনীতিতে সহিষ্ণুতা ও আস্থার জায়গা না থাকলে এবং আলোচনা-সমঝোতার সুযোগ ব্যর্থ হলেই অস্থির পরিস্থিতির অবতারণা হয়। রাজনৈতিক চর্চা যে মূল্যবোধের ভিত্তিতে করতে হয় সেখানে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত বলে কিছু নেই। একটি দল ক্ষমতায় থাকবে, আরেকটি দল বিরোধী অবস্থানে থাকবে। সবার রাজনৈতিক চর্চাই হবে দেশের স্বার্থে কাজ করা। এটি ভুলে গেলেই দেশ কিছুদিন পরপর একটা অস্থিতিশীল পরিস্থিতির মধ্যে নিপতিত হয়, যার খেসারত দিতে হয় সাধারণ মানুষকে।

এ মুহূর্তে এটা বিশেষভাবে লক্ষণীয় যে, দিন দিন আর্থিক বৈষম্য বেড়েই চলছে। আর্থিক বৈষম্য মানে আয়ের বৈষম্য ও সম্পদের বৈষম্য। এই যে আর্থিক ও সম্পদের বৈষম্য সাধারণ মানুষের বা যে কোনো মানুষের জীবনের ওপর নেতিবাচক সামাজিক প্রভাব ফেলছে। কারণ আয়ের সংস্থান যদি না থাকে এবং আয়ের বৈষম্য থাকে তাহলে যতই সার্বিকভাবে সামষ্টিক উন্নতি হোক, বিষয়টার ফল কিন্তু সাধারণ মানুষ ভোগ করতে পারে না। এখন জানতে হবে এর কারণ কী? মুখ্য কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে নীতির দুর্বলতা; অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে রাজনৈতিক ও আমলাতান্ত্রিক প্রভাব; দুর্বল নিয়ন্ত্রক ও নিয়ামক প্রতিষ্ঠান; রাজনীতি ও আমলাতান্ত্রিক প্রভাবযুক্ত অদক্ষ নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা এবং সব জায়গায় সুশাসন অর্থাৎ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির অভাব। নানারকম সরকারি সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে, উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন, প্রশাসনসহ অন্যান্য ব্যাপারেও স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির যথেষ্ট অভাবের বিপরীতে প্রাইভেট সেক্টরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানও খুব ভালোভাবে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির আওতায় নেই। সেটার প্রতিফলন দেখা যায় বাজার অনিয়ন্ত্রিত। মূল্যস্ফীতি ঘটছে। লোকজনের আয়ের সংস্থান কমে যাচ্ছে দিন দিন। লোকজনের যে নানারকম সমস্যা সেগুলোর কিন্তু সমাধান হচ্ছে না। এমন নয় যে, সমস্যাগুলোর সমাধানের পথ কেউ জানে না যেখানে সদিচ্ছা, সচেতনতা ও সততার অভাব রয়েছে। রাতারাতি সব সমস্যার সমাধান হয়তো হবে না, তবে এসব থামানোর কাজ শুরু করতে হবে এ মুহূর্ত থেকে, যদি আমরা অর্থনীতিকে প্রকৃত উন্নয়ন অভিমুখী করতে চাই।

 

                লেখক : উন্নয়ন অর্থনীতির বিশ্লেষক

 

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে