শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৩

কেন আমরা বাঁকা পথে হাঁটতে ভালোবাসি

আফরোজা পারভীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কেন আমরা বাঁকা পথে হাঁটতে ভালোবাসি

আমার একটা গল্পের নাম ‘সেফটিপিন’। গল্পটা বেশ সাড়া ফেলেছিল। অনেকে বলেছেন, সামান্য সেফটিপিন নিয়ে যে এমন একটা গল্প লেখা যায় ভাবিনি। আমি বলেছি, সেফটিপিন গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। অবশ্যই লেখা যায়। যেমন এখন ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ লিপস্টিক। রাজনীতির ময়দান, হরতাল, অবরোধ ডিঙিয়ে লিপস্টিক এখন জোর আলোচনায়। ভাবছি এবার লিপস্টিক নিয়ে গল্প লিখব।

২৮ অক্টোবর দিনটা ছিল ভীতিকর। বিএনপি সভা ডেকেছিল নয়াপল্টনে, আওয়ামী লীগ শান্তিসমাবেশ করেছিল বায়তুল মোকাররমের সামনে। জামায়াতকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। তার পরও তারা বলেছিল সমাবেশ করবে। করেছে। কোনো সমস্যা হয়নি তাদের! সেদিন চারদিক ছিল থমথমে। নেহাতই প্রয়োজন ছাড়া মানুষ বের হয়নি ঘর থেকে। কিন্তু রোগ-শোক তো আর হরতাল-অবরোধ দেখে আসে না। ছোটবোন ছিল ডেঙ্গু আক্রান্ত, সরকারি কর্মচারী হাসপাতালে ভর্তি। প্লাটিলেটস ক্রমাগত নেমে যাচ্ছিল। আগে থেকেই তার অনেক সমস্যা। অনেক অপারেশনে জর্জরিত শরীর। দেখার তেমন কেউ নেই। এ সময়ের সবচেয়ে বড় সমস্যা জনবল। মানুষই নেই অধিকাংশ পরিবারে। ফ্যামিলি প্ল্যানিংয়ের এমনই ক্যারিশমা। কে কারে দেখে! আমরা উদ্বিগ্ন!

ভয়ভীতি উপেক্ষা করে বের হলাম বোনকে দেখতে। যথেষ্ট সতর্কতার সঙ্গে হাসপাতালে পৌঁছালাম। হাসপাতালের ভেতরে কনস্ট্রাকশন ওয়ার্ক চলছে। গাড়ি নেওয়া যাবে না! কে জানে সিরিয়াস রোগীরা কীভাবে যায় এতটা হেঁটে! কোনো হুইলচেয়ারও দেখলাম না। রাস্তায় গাড়ি রেখে গেলাম বোনের কাছে। দুপুর ২টায় সভা। ইচ্ছা তার আগেই ফিরে যাওয়া। উঠি উঠি করছি এমন সময় ড্রাইভারের ফোন। সে হন্তদন্ত হয়ে জানাল বড় বড় মিছিল আসছে। ওখানে গাড়ি রাখা নিরাপদ নয়। গাড়ি কি সরিয়ে নেবে? আমার ড্রাইভার বোকা, পথঘাট চেনে না, অসম্ভবরকম ভীতু। পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার যোগ্যতা ওর নেই। ওর হাতে গাড়ি ছেড়ে দিতে সাহস হলো না। দ্রুত নেমে এলাম। গাড়িতে যখন উঠলাম তখন চারপাশে হাজার হাজার লোক আর তাদের গগনবিদারী স্লোগান। প্রত্যেকের হাতে লাঠি পতাকা মাথায় ক্যাপ। দেখলেই শনাক্ত করা যায় কে কোন দলের। ‘দেখে নেব’ ধরনের প্রতিজ্ঞা সবার মুখ-চোখে। গাড়িতে বসে দোয়াদরুদ পড়তে লাগলাম। ওরা যেতে যেতে অকারণে গাড়ির গ্লাসে চাপড় দিতে থাকল, বাড়ি মারল, গাড়ির ওপর দিয়ে লাফ মারল, খর চোখে তাকাল বারবার। ভয়ে চুপসে গেলাম। ততোধিক ভয়ে ড্রাইভার। চাকরিজীবনের বেশির ভাগ সময় সচিবালয়ে কাজ করেছি। ওই এলাকার রাস্তাঘাট আমার চেনা। বকশীবাজার এলাকায় থেকেছি অনেকদিন। এশিয়াটিক সোসাইটির সামনে দিয়ে বেরোনোর রাস্তাঘাট সব জানি। কিন্তু বিপৎকালে কিছুই মনে পড়ল না। আর ড্রাইভার তো কিছুই চেনে না। ও ইউটার্ন নিয়ে এগোতে থাকল। এর একটু পরই চার মাথায় মারামারির মধ্যে পড়ল। আমার সামনে ডানে বাঁয়ে মারামারি হলো। সম্ভবত আমি নারী আর বয়স্ক বলে ওরা আমাকে আর পাশে আরও দু-চারটে গাড়িতে বসা আরোহীদের কিছু বলল না। কিন্তু একবার যদি একজন শুরু করত বাঁচার কোনো উপায় ছিল না!

কে ক্ষমতায় থাকবে কে যাবে তা নির্ধারিত হবে নির্বাচনের মাধ্যমে। সেই নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু হয় সেদিকে সবারই নজর দেওয়া দরকার। নজর দেওয়া দরকার দেশের শক্তি যে জনগণ, যারা ভোটার তাদের ভালোমন্দের দিকে

স্বচক্ষে মারামারি দেখলাম, দেখলাম রক্ত। এরপর আগুনের মধ্যে পড়লাম কাকরাইলে। সারা ঢাকা তখন ধোঁয়ায় সয়লাব। পুলিশবক্সে তখনো আগুন জ্বলছে। মানুষ প্রাণভয়ে যত্রতত্র দৌড়াচ্ছে। রাস্তার উল্টো দিক থেকে উল্লাস করতে করতে আসছে অসংখ্য মোটরসাইকেল। কীভাবে সেদিন বাসায় এলাম, কীভাবে প্রাণ রক্ষা হলো ভাবলে এখনো অবাক হই! হরতালের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ১৯৯৯ সালে একটা মামলা হয়েছিল। কোর্ট কোনো প্রকার ভয়ভীতি না দেখিয়ে হরতাল ডাকা বৈধ কর্মকাণ্ড এবং এটি সংবিধানের ৩৯(২) (এ) সংরক্ষিত মর্মে রায় দিয়েছিলেন। রায়ে ‘ভয়ভীতি না দেখিয়ে’ বিষয়টির প্রতি সবার দৃষ্টি আকর্ষণও করা হয়েছিল। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সংবিধানস্বীকৃত, মৌলিক অধিকার। সংবিধানের ২৬ থেকে ৪৭ অনুচ্ছেদে মৌলিক অধিকারের কথা উল্লেখ রয়েছে। তবে আইনের দ্বারা আরোপিত বাধানিষেধে পালন সাপেক্ষে মৌলিক অধিকার পালনের কথা বলা আছে। হরতাল-অবরোধ-সভা করার মতো চলাচলের স্বাধীনতা, সম্পদ রক্ষার স্বাধীনতা, আত্মরক্ষার স্বাধীনতা, যাতায়াতের স্বাধীনতাও মৌলিক অধিকার, সংবিধানস্বীকৃত। স্বাধীনভাবে চলাচল করতে হলে, নিরাপদে চলতে হলে প্রয়োজন নিরাপদ পরিবেশ। আমাদের হরতাল-অবরোধ কখনই শান্তিপূর্ণ হয় না, সংহিসতা হয়। জ্বালাও-পোড়াও, গাড়ি ভাঙচুর, বোমা নিক্ষেপ, মারামারি, হত্যাকাণ্ড সবই ঘটে। অর্থাৎ মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতার শর্ত পূরণ করতে গিয়ে অনেক শর্ত লঙ্ঘিত হয়। মানুষের অনেক অধিকার খর্ব হয়। একই সঙ্গে সহিংসতা ও পিকেটিংয়ের কারণে দণ্ডবিধি অনুযায়ী অপরাধ সংঘটিত হয়। তাহলে কীভাবে এ হরতাল-অবরোধ চলতে পারে দিনের পর দিন! হরতালে গণপরিবহন চলে না বললেই চলে। বাস পুড়িয়ে দেওয়ার ভয়ে মালিকপক্ষ গাড়ি বের করে না। সেটাই স্বাভাবিক। সাধারণ মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়ে। যেসব অফিস-আদালত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনলাইনে কাজ করার ব্যবস্থা আছে তারা হয়তো খানিকটা সুবিধায় থাকে, কিন্তু বেসরকারি চাকরিজীবী আর শ্রমজীবীরা পড়ে প্রচণ্ড অসুবিধায়। তাদের অফিস যথারীতি চলে। ঝুঁকি নিয়ে অফিসে যেতে হয় কখনো হেঁটে, কখনো বাসে-টেম্পোয়। ভাড়া গুনতে হয় তিন গুণ। যারা অধিক ভাড়া নেন তাদের দোষ দেওয়া যায় না। তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রিকশা-টেম্পো-সিএনজি চালান। আগের মতো একের পর এক ভাড়া খাটতে পারেন না, ভয়ে সব জায়গায় যেতে পারেন না। তাদের কর্মক্ষেত্র সীমিত হয়ে পড়ে। আয় কমে যায়। তা ছাড়া বাজারে প্রতিটি জিনিসে আগুন। যে টাকায় আগে চার দিনের বাজার হতো এখন এক দিনেরও হয় না। এ অবস্থায় ভাড়া বেশি না নিলে তারা চলবে কী করে! সবচেয়ে বিপদে পড়ে শিক্ষার্থীরা। কারও ক্লাস চলে, কারও পরীক্ষা। এখন যেমন পরীক্ষা চলছে। হরতাল-অবরোধ-সভা যদি হতো দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিসহ অন্যান্য সমস্যার সমাধানকল্পে তাহলে বুঝতাম জনগণের জন্য আমাদের রাজনীতিবিদদের দরদ আছে। তা কিন্তু নয়। প্রয়োজনের সময় তারা টুঁশব্দটি করেন না। একজন ক্ষমতাধর বলেছেন, ‘দেশের মানুষ ভালো আছে। মেয়েরা তিনবার লিপস্টিক আর চারবার স্যান্ডেল বদলায়’। প্রশ্ন হলো, নারীরা কি শুধুই লিপস্টিক আর স্যান্ডেল বদলায়? তাদের আর কোনো কাজ নেই? এ দেশে এমন অনেক নারী আছেন যারা জীবনে একবারও লিপস্টিক পরেননি। আমার মাও আছেন এই দলে। কর্মজীবী নারীরা সকালে যে লিপস্টিক আর স্যান্ডেল পরে বের হন সন্ধ্যায় সেটা পরেই বাড়ি ফেরেন। তিন-চার বার বদলানোর সুযোগই বা কোথায়। এ দেশের অসংখ্য নারী ঘরে থাকেন। ঘরে তাদের সাংসারিক কাজ করতে হয়। লিপস্টিক বা স্যান্ডেল বারবার বদলানোর প্রয়োজন তাদের পড়ে না। হ্যাঁ পাগল হলে এ কাজ করতে পারে। তাহলে কি এ দেশের সব নারী পাগল! এ দেশে এমন অনেক নারী আছেন যাদের পায়ে দেওয়ার স্যান্ডেল নেই। লিপস্টিক পরার বিলাসিতা তারা কল্পনাও করতে পারেন না। ক্ষমতাধর ব্যক্তি কি ১৮ কোটি মানুষের দেশে তেমন একজন নারীও দেখেননি? জানতে ইচ্ছা করে কতজন নারীর ওপর গবেষণা করে তিনি এ কথা বললেন? কোন এলাকার নারী তারা? মনে হয় যিনি বলেছেন তিনি তার অভিজ্ঞতা থেকে বলেছেন। তার বাড়িতে বোধহয় ঘণ্টায় ঘণ্টায় লিপস্টিক আর স্যান্ডেল বদলানোর ব্যাপার আছে। লিপস্টিক আর স্যান্ডেল কিনতে কিনতে তিনি বোধহয় গলদঘর্ম, নাকাল, হতাশ!

আমরা আজকাল রাজনীতিবিদদের মুখ থেকে মুখরোচক নানান কথা শুনছি। এখন আর আমাদের ঝালমুড়ি, মুড়ি-চানাচুর বা চিপসের দরকার হয় না। আমি শুধু ভাবি দেশের এ অবস্থায় কীভাবে তারা এসব বাক্য বলেন!

হরতাল আর লাগাতার অবরোধে দেশব্যাপী মারা গেছেন অনেকে। অনেক বাস পোড়ানো হয়েছে। বিপুল পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ সংস্কৃতি আজকের নয়। জ্বালাও-পোড়াও, ভাঙো-ওপড়াওয়ের রাজনীতি ক্রমে বিস্তার লাভ করছে। এক দল সভা করলে অন্য দল পাল্টা সভা দিচ্ছে। সভা করতে চাইলে অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। তারা সভা করে দেখিয়ে দিচ্ছে। গণগ্রেফতার চলছে। এসব হয়ে আসছে বছরের পর বছর। সভা করলে পাল্টা সভা না দিলে এ-জাতীয় পরিস্থিতির উদ্ভব হয় না। সভার অনুমতি দিয়ে দিলে সহজ সমাধান হয়। কিন্তু জানি না কেন আমরা বরাবর বাঁকা পথে হাঁটতে ভালোবাসি। এখন তো আবার টানা অবরোধের রেওয়াজ চলছে। সন্ধ্যায়, রাতেও পোড়ানো হয় গাড়ি। ৪৮ ঘণ্টা, ৭২ ঘণ্টা, ৯৬ ঘণ্টা লাগাতার অবরোধে মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়ে। একবার এক হরতালে একজন অন্তঃসত্ত্বা নারীর পা গড়িয়ে রক্তের স্রোত বয়ে যেতে দেখেছিলাম। কে জানে তার পেটের বাচ্চাটা শেষাবধি ছিল কি না! অসংখ্য অ্যাম্বুলেন্স রাস্তায় আটকা পড়ে। হাসপাতালে নিতে দেরি হওয়ায় কতজন মারা যায়। রাস্তা ফাঁকা করে একটু জায়গা দেওয়ার জন্য কত কাকুতিমিনতি করে তারা। কত অনুষ্ঠানের তারিখ বদলাতে হয়, বিয়ের অনুষ্ঠান পণ্ড হয়ে যায়। অবরোধকারীদের মন গলে না। শুনেছি পাষাণও নাকি গলে! কে ক্ষমতায় থাকবে কে যাবে তা নির্ধারিত হবে নির্বাচনের মাধ্যমে। সে নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু হয় সেদিকে সবারই নজর দেওয়া দরকার। নজর দেওয়া দরকার দেশের শক্তি যে জনগণ, যারা ভোটার তাদের ভালোমন্দের দিকে। এভাবে পেশিশক্তি প্রদর্শন হলে জনগণ ভয় পাবে। এমনিতেই নানা সমস্যায় জর্জরিত এ দেশের মানুষ ঝামেলা সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে। তাই সরকারি দল, বিরোধী দল এবং সংশ্লিষ্টদের ভোট প্রদান উপযোগী পরিবেশ গড়ে তোলার দিকে মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন।

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্মসচিব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে