শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৩

কেন আমরা বাঁকা পথে হাঁটতে ভালোবাসি

আফরোজা পারভীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কেন আমরা বাঁকা পথে হাঁটতে ভালোবাসি

আমার একটা গল্পের নাম ‘সেফটিপিন’। গল্পটা বেশ সাড়া ফেলেছিল। অনেকে বলেছেন, সামান্য সেফটিপিন নিয়ে যে এমন একটা গল্প লেখা যায় ভাবিনি। আমি বলেছি, সেফটিপিন গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। অবশ্যই লেখা যায়। যেমন এখন ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ লিপস্টিক। রাজনীতির ময়দান, হরতাল, অবরোধ ডিঙিয়ে লিপস্টিক এখন জোর আলোচনায়। ভাবছি এবার লিপস্টিক নিয়ে গল্প লিখব।

২৮ অক্টোবর দিনটা ছিল ভীতিকর। বিএনপি সভা ডেকেছিল নয়াপল্টনে, আওয়ামী লীগ শান্তিসমাবেশ করেছিল বায়তুল মোকাররমের সামনে। জামায়াতকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। তার পরও তারা বলেছিল সমাবেশ করবে। করেছে। কোনো সমস্যা হয়নি তাদের! সেদিন চারদিক ছিল থমথমে। নেহাতই প্রয়োজন ছাড়া মানুষ বের হয়নি ঘর থেকে। কিন্তু রোগ-শোক তো আর হরতাল-অবরোধ দেখে আসে না। ছোটবোন ছিল ডেঙ্গু আক্রান্ত, সরকারি কর্মচারী হাসপাতালে ভর্তি। প্লাটিলেটস ক্রমাগত নেমে যাচ্ছিল। আগে থেকেই তার অনেক সমস্যা। অনেক অপারেশনে জর্জরিত শরীর। দেখার তেমন কেউ নেই। এ সময়ের সবচেয়ে বড় সমস্যা জনবল। মানুষই নেই অধিকাংশ পরিবারে। ফ্যামিলি প্ল্যানিংয়ের এমনই ক্যারিশমা। কে কারে দেখে! আমরা উদ্বিগ্ন!

ভয়ভীতি উপেক্ষা করে বের হলাম বোনকে দেখতে। যথেষ্ট সতর্কতার সঙ্গে হাসপাতালে পৌঁছালাম। হাসপাতালের ভেতরে কনস্ট্রাকশন ওয়ার্ক চলছে। গাড়ি নেওয়া যাবে না! কে জানে সিরিয়াস রোগীরা কীভাবে যায় এতটা হেঁটে! কোনো হুইলচেয়ারও দেখলাম না। রাস্তায় গাড়ি রেখে গেলাম বোনের কাছে। দুপুর ২টায় সভা। ইচ্ছা তার আগেই ফিরে যাওয়া। উঠি উঠি করছি এমন সময় ড্রাইভারের ফোন। সে হন্তদন্ত হয়ে জানাল বড় বড় মিছিল আসছে। ওখানে গাড়ি রাখা নিরাপদ নয়। গাড়ি কি সরিয়ে নেবে? আমার ড্রাইভার বোকা, পথঘাট চেনে না, অসম্ভবরকম ভীতু। পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার যোগ্যতা ওর নেই। ওর হাতে গাড়ি ছেড়ে দিতে সাহস হলো না। দ্রুত নেমে এলাম। গাড়িতে যখন উঠলাম তখন চারপাশে হাজার হাজার লোক আর তাদের গগনবিদারী স্লোগান। প্রত্যেকের হাতে লাঠি পতাকা মাথায় ক্যাপ। দেখলেই শনাক্ত করা যায় কে কোন দলের। ‘দেখে নেব’ ধরনের প্রতিজ্ঞা সবার মুখ-চোখে। গাড়িতে বসে দোয়াদরুদ পড়তে লাগলাম। ওরা যেতে যেতে অকারণে গাড়ির গ্লাসে চাপড় দিতে থাকল, বাড়ি মারল, গাড়ির ওপর দিয়ে লাফ মারল, খর চোখে তাকাল বারবার। ভয়ে চুপসে গেলাম। ততোধিক ভয়ে ড্রাইভার। চাকরিজীবনের বেশির ভাগ সময় সচিবালয়ে কাজ করেছি। ওই এলাকার রাস্তাঘাট আমার চেনা। বকশীবাজার এলাকায় থেকেছি অনেকদিন। এশিয়াটিক সোসাইটির সামনে দিয়ে বেরোনোর রাস্তাঘাট সব জানি। কিন্তু বিপৎকালে কিছুই মনে পড়ল না। আর ড্রাইভার তো কিছুই চেনে না। ও ইউটার্ন নিয়ে এগোতে থাকল। এর একটু পরই চার মাথায় মারামারির মধ্যে পড়ল। আমার সামনে ডানে বাঁয়ে মারামারি হলো। সম্ভবত আমি নারী আর বয়স্ক বলে ওরা আমাকে আর পাশে আরও দু-চারটে গাড়িতে বসা আরোহীদের কিছু বলল না। কিন্তু একবার যদি একজন শুরু করত বাঁচার কোনো উপায় ছিল না!

কে ক্ষমতায় থাকবে কে যাবে তা নির্ধারিত হবে নির্বাচনের মাধ্যমে। সেই নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু হয় সেদিকে সবারই নজর দেওয়া দরকার। নজর দেওয়া দরকার দেশের শক্তি যে জনগণ, যারা ভোটার তাদের ভালোমন্দের দিকে

স্বচক্ষে মারামারি দেখলাম, দেখলাম রক্ত। এরপর আগুনের মধ্যে পড়লাম কাকরাইলে। সারা ঢাকা তখন ধোঁয়ায় সয়লাব। পুলিশবক্সে তখনো আগুন জ্বলছে। মানুষ প্রাণভয়ে যত্রতত্র দৌড়াচ্ছে। রাস্তার উল্টো দিক থেকে উল্লাস করতে করতে আসছে অসংখ্য মোটরসাইকেল। কীভাবে সেদিন বাসায় এলাম, কীভাবে প্রাণ রক্ষা হলো ভাবলে এখনো অবাক হই! হরতালের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ১৯৯৯ সালে একটা মামলা হয়েছিল। কোর্ট কোনো প্রকার ভয়ভীতি না দেখিয়ে হরতাল ডাকা বৈধ কর্মকাণ্ড এবং এটি সংবিধানের ৩৯(২) (এ) সংরক্ষিত মর্মে রায় দিয়েছিলেন। রায়ে ‘ভয়ভীতি না দেখিয়ে’ বিষয়টির প্রতি সবার দৃষ্টি আকর্ষণও করা হয়েছিল। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সংবিধানস্বীকৃত, মৌলিক অধিকার। সংবিধানের ২৬ থেকে ৪৭ অনুচ্ছেদে মৌলিক অধিকারের কথা উল্লেখ রয়েছে। তবে আইনের দ্বারা আরোপিত বাধানিষেধে পালন সাপেক্ষে মৌলিক অধিকার পালনের কথা বলা আছে। হরতাল-অবরোধ-সভা করার মতো চলাচলের স্বাধীনতা, সম্পদ রক্ষার স্বাধীনতা, আত্মরক্ষার স্বাধীনতা, যাতায়াতের স্বাধীনতাও মৌলিক অধিকার, সংবিধানস্বীকৃত। স্বাধীনভাবে চলাচল করতে হলে, নিরাপদে চলতে হলে প্রয়োজন নিরাপদ পরিবেশ। আমাদের হরতাল-অবরোধ কখনই শান্তিপূর্ণ হয় না, সংহিসতা হয়। জ্বালাও-পোড়াও, গাড়ি ভাঙচুর, বোমা নিক্ষেপ, মারামারি, হত্যাকাণ্ড সবই ঘটে। অর্থাৎ মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতার শর্ত পূরণ করতে গিয়ে অনেক শর্ত লঙ্ঘিত হয়। মানুষের অনেক অধিকার খর্ব হয়। একই সঙ্গে সহিংসতা ও পিকেটিংয়ের কারণে দণ্ডবিধি অনুযায়ী অপরাধ সংঘটিত হয়। তাহলে কীভাবে এ হরতাল-অবরোধ চলতে পারে দিনের পর দিন! হরতালে গণপরিবহন চলে না বললেই চলে। বাস পুড়িয়ে দেওয়ার ভয়ে মালিকপক্ষ গাড়ি বের করে না। সেটাই স্বাভাবিক। সাধারণ মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়ে। যেসব অফিস-আদালত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনলাইনে কাজ করার ব্যবস্থা আছে তারা হয়তো খানিকটা সুবিধায় থাকে, কিন্তু বেসরকারি চাকরিজীবী আর শ্রমজীবীরা পড়ে প্রচণ্ড অসুবিধায়। তাদের অফিস যথারীতি চলে। ঝুঁকি নিয়ে অফিসে যেতে হয় কখনো হেঁটে, কখনো বাসে-টেম্পোয়। ভাড়া গুনতে হয় তিন গুণ। যারা অধিক ভাড়া নেন তাদের দোষ দেওয়া যায় না। তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রিকশা-টেম্পো-সিএনজি চালান। আগের মতো একের পর এক ভাড়া খাটতে পারেন না, ভয়ে সব জায়গায় যেতে পারেন না। তাদের কর্মক্ষেত্র সীমিত হয়ে পড়ে। আয় কমে যায়। তা ছাড়া বাজারে প্রতিটি জিনিসে আগুন। যে টাকায় আগে চার দিনের বাজার হতো এখন এক দিনেরও হয় না। এ অবস্থায় ভাড়া বেশি না নিলে তারা চলবে কী করে! সবচেয়ে বিপদে পড়ে শিক্ষার্থীরা। কারও ক্লাস চলে, কারও পরীক্ষা। এখন যেমন পরীক্ষা চলছে। হরতাল-অবরোধ-সভা যদি হতো দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিসহ অন্যান্য সমস্যার সমাধানকল্পে তাহলে বুঝতাম জনগণের জন্য আমাদের রাজনীতিবিদদের দরদ আছে। তা কিন্তু নয়। প্রয়োজনের সময় তারা টুঁশব্দটি করেন না। একজন ক্ষমতাধর বলেছেন, ‘দেশের মানুষ ভালো আছে। মেয়েরা তিনবার লিপস্টিক আর চারবার স্যান্ডেল বদলায়’। প্রশ্ন হলো, নারীরা কি শুধুই লিপস্টিক আর স্যান্ডেল বদলায়? তাদের আর কোনো কাজ নেই? এ দেশে এমন অনেক নারী আছেন যারা জীবনে একবারও লিপস্টিক পরেননি। আমার মাও আছেন এই দলে। কর্মজীবী নারীরা সকালে যে লিপস্টিক আর স্যান্ডেল পরে বের হন সন্ধ্যায় সেটা পরেই বাড়ি ফেরেন। তিন-চার বার বদলানোর সুযোগই বা কোথায়। এ দেশের অসংখ্য নারী ঘরে থাকেন। ঘরে তাদের সাংসারিক কাজ করতে হয়। লিপস্টিক বা স্যান্ডেল বারবার বদলানোর প্রয়োজন তাদের পড়ে না। হ্যাঁ পাগল হলে এ কাজ করতে পারে। তাহলে কি এ দেশের সব নারী পাগল! এ দেশে এমন অনেক নারী আছেন যাদের পায়ে দেওয়ার স্যান্ডেল নেই। লিপস্টিক পরার বিলাসিতা তারা কল্পনাও করতে পারেন না। ক্ষমতাধর ব্যক্তি কি ১৮ কোটি মানুষের দেশে তেমন একজন নারীও দেখেননি? জানতে ইচ্ছা করে কতজন নারীর ওপর গবেষণা করে তিনি এ কথা বললেন? কোন এলাকার নারী তারা? মনে হয় যিনি বলেছেন তিনি তার অভিজ্ঞতা থেকে বলেছেন। তার বাড়িতে বোধহয় ঘণ্টায় ঘণ্টায় লিপস্টিক আর স্যান্ডেল বদলানোর ব্যাপার আছে। লিপস্টিক আর স্যান্ডেল কিনতে কিনতে তিনি বোধহয় গলদঘর্ম, নাকাল, হতাশ!

আমরা আজকাল রাজনীতিবিদদের মুখ থেকে মুখরোচক নানান কথা শুনছি। এখন আর আমাদের ঝালমুড়ি, মুড়ি-চানাচুর বা চিপসের দরকার হয় না। আমি শুধু ভাবি দেশের এ অবস্থায় কীভাবে তারা এসব বাক্য বলেন!

হরতাল আর লাগাতার অবরোধে দেশব্যাপী মারা গেছেন অনেকে। অনেক বাস পোড়ানো হয়েছে। বিপুল পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ সংস্কৃতি আজকের নয়। জ্বালাও-পোড়াও, ভাঙো-ওপড়াওয়ের রাজনীতি ক্রমে বিস্তার লাভ করছে। এক দল সভা করলে অন্য দল পাল্টা সভা দিচ্ছে। সভা করতে চাইলে অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। তারা সভা করে দেখিয়ে দিচ্ছে। গণগ্রেফতার চলছে। এসব হয়ে আসছে বছরের পর বছর। সভা করলে পাল্টা সভা না দিলে এ-জাতীয় পরিস্থিতির উদ্ভব হয় না। সভার অনুমতি দিয়ে দিলে সহজ সমাধান হয়। কিন্তু জানি না কেন আমরা বরাবর বাঁকা পথে হাঁটতে ভালোবাসি। এখন তো আবার টানা অবরোধের রেওয়াজ চলছে। সন্ধ্যায়, রাতেও পোড়ানো হয় গাড়ি। ৪৮ ঘণ্টা, ৭২ ঘণ্টা, ৯৬ ঘণ্টা লাগাতার অবরোধে মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়ে। একবার এক হরতালে একজন অন্তঃসত্ত্বা নারীর পা গড়িয়ে রক্তের স্রোত বয়ে যেতে দেখেছিলাম। কে জানে তার পেটের বাচ্চাটা শেষাবধি ছিল কি না! অসংখ্য অ্যাম্বুলেন্স রাস্তায় আটকা পড়ে। হাসপাতালে নিতে দেরি হওয়ায় কতজন মারা যায়। রাস্তা ফাঁকা করে একটু জায়গা দেওয়ার জন্য কত কাকুতিমিনতি করে তারা। কত অনুষ্ঠানের তারিখ বদলাতে হয়, বিয়ের অনুষ্ঠান পণ্ড হয়ে যায়। অবরোধকারীদের মন গলে না। শুনেছি পাষাণও নাকি গলে! কে ক্ষমতায় থাকবে কে যাবে তা নির্ধারিত হবে নির্বাচনের মাধ্যমে। সে নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু হয় সেদিকে সবারই নজর দেওয়া দরকার। নজর দেওয়া দরকার দেশের শক্তি যে জনগণ, যারা ভোটার তাদের ভালোমন্দের দিকে। এভাবে পেশিশক্তি প্রদর্শন হলে জনগণ ভয় পাবে। এমনিতেই নানা সমস্যায় জর্জরিত এ দেশের মানুষ ঝামেলা সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে। তাই সরকারি দল, বিরোধী দল এবং সংশ্লিষ্টদের ভোট প্রদান উপযোগী পরিবেশ গড়ে তোলার দিকে মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন।

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্মসচিব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন