শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৩

কেন আমরা বাঁকা পথে হাঁটতে ভালোবাসি

আফরোজা পারভীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কেন আমরা বাঁকা পথে হাঁটতে ভালোবাসি

আমার একটা গল্পের নাম ‘সেফটিপিন’। গল্পটা বেশ সাড়া ফেলেছিল। অনেকে বলেছেন, সামান্য সেফটিপিন নিয়ে যে এমন একটা গল্প লেখা যায় ভাবিনি। আমি বলেছি, সেফটিপিন গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। অবশ্যই লেখা যায়। যেমন এখন ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ লিপস্টিক। রাজনীতির ময়দান, হরতাল, অবরোধ ডিঙিয়ে লিপস্টিক এখন জোর আলোচনায়। ভাবছি এবার লিপস্টিক নিয়ে গল্প লিখব।

২৮ অক্টোবর দিনটা ছিল ভীতিকর। বিএনপি সভা ডেকেছিল নয়াপল্টনে, আওয়ামী লীগ শান্তিসমাবেশ করেছিল বায়তুল মোকাররমের সামনে। জামায়াতকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। তার পরও তারা বলেছিল সমাবেশ করবে। করেছে। কোনো সমস্যা হয়নি তাদের! সেদিন চারদিক ছিল থমথমে। নেহাতই প্রয়োজন ছাড়া মানুষ বের হয়নি ঘর থেকে। কিন্তু রোগ-শোক তো আর হরতাল-অবরোধ দেখে আসে না। ছোটবোন ছিল ডেঙ্গু আক্রান্ত, সরকারি কর্মচারী হাসপাতালে ভর্তি। প্লাটিলেটস ক্রমাগত নেমে যাচ্ছিল। আগে থেকেই তার অনেক সমস্যা। অনেক অপারেশনে জর্জরিত শরীর। দেখার তেমন কেউ নেই। এ সময়ের সবচেয়ে বড় সমস্যা জনবল। মানুষই নেই অধিকাংশ পরিবারে। ফ্যামিলি প্ল্যানিংয়ের এমনই ক্যারিশমা। কে কারে দেখে! আমরা উদ্বিগ্ন!

ভয়ভীতি উপেক্ষা করে বের হলাম বোনকে দেখতে। যথেষ্ট সতর্কতার সঙ্গে হাসপাতালে পৌঁছালাম। হাসপাতালের ভেতরে কনস্ট্রাকশন ওয়ার্ক চলছে। গাড়ি নেওয়া যাবে না! কে জানে সিরিয়াস রোগীরা কীভাবে যায় এতটা হেঁটে! কোনো হুইলচেয়ারও দেখলাম না। রাস্তায় গাড়ি রেখে গেলাম বোনের কাছে। দুপুর ২টায় সভা। ইচ্ছা তার আগেই ফিরে যাওয়া। উঠি উঠি করছি এমন সময় ড্রাইভারের ফোন। সে হন্তদন্ত হয়ে জানাল বড় বড় মিছিল আসছে। ওখানে গাড়ি রাখা নিরাপদ নয়। গাড়ি কি সরিয়ে নেবে? আমার ড্রাইভার বোকা, পথঘাট চেনে না, অসম্ভবরকম ভীতু। পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার যোগ্যতা ওর নেই। ওর হাতে গাড়ি ছেড়ে দিতে সাহস হলো না। দ্রুত নেমে এলাম। গাড়িতে যখন উঠলাম তখন চারপাশে হাজার হাজার লোক আর তাদের গগনবিদারী স্লোগান। প্রত্যেকের হাতে লাঠি পতাকা মাথায় ক্যাপ। দেখলেই শনাক্ত করা যায় কে কোন দলের। ‘দেখে নেব’ ধরনের প্রতিজ্ঞা সবার মুখ-চোখে। গাড়িতে বসে দোয়াদরুদ পড়তে লাগলাম। ওরা যেতে যেতে অকারণে গাড়ির গ্লাসে চাপড় দিতে থাকল, বাড়ি মারল, গাড়ির ওপর দিয়ে লাফ মারল, খর চোখে তাকাল বারবার। ভয়ে চুপসে গেলাম। ততোধিক ভয়ে ড্রাইভার। চাকরিজীবনের বেশির ভাগ সময় সচিবালয়ে কাজ করেছি। ওই এলাকার রাস্তাঘাট আমার চেনা। বকশীবাজার এলাকায় থেকেছি অনেকদিন। এশিয়াটিক সোসাইটির সামনে দিয়ে বেরোনোর রাস্তাঘাট সব জানি। কিন্তু বিপৎকালে কিছুই মনে পড়ল না। আর ড্রাইভার তো কিছুই চেনে না। ও ইউটার্ন নিয়ে এগোতে থাকল। এর একটু পরই চার মাথায় মারামারির মধ্যে পড়ল। আমার সামনে ডানে বাঁয়ে মারামারি হলো। সম্ভবত আমি নারী আর বয়স্ক বলে ওরা আমাকে আর পাশে আরও দু-চারটে গাড়িতে বসা আরোহীদের কিছু বলল না। কিন্তু একবার যদি একজন শুরু করত বাঁচার কোনো উপায় ছিল না!

কে ক্ষমতায় থাকবে কে যাবে তা নির্ধারিত হবে নির্বাচনের মাধ্যমে। সেই নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু হয় সেদিকে সবারই নজর দেওয়া দরকার। নজর দেওয়া দরকার দেশের শক্তি যে জনগণ, যারা ভোটার তাদের ভালোমন্দের দিকে

স্বচক্ষে মারামারি দেখলাম, দেখলাম রক্ত। এরপর আগুনের মধ্যে পড়লাম কাকরাইলে। সারা ঢাকা তখন ধোঁয়ায় সয়লাব। পুলিশবক্সে তখনো আগুন জ্বলছে। মানুষ প্রাণভয়ে যত্রতত্র দৌড়াচ্ছে। রাস্তার উল্টো দিক থেকে উল্লাস করতে করতে আসছে অসংখ্য মোটরসাইকেল। কীভাবে সেদিন বাসায় এলাম, কীভাবে প্রাণ রক্ষা হলো ভাবলে এখনো অবাক হই! হরতালের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ১৯৯৯ সালে একটা মামলা হয়েছিল। কোর্ট কোনো প্রকার ভয়ভীতি না দেখিয়ে হরতাল ডাকা বৈধ কর্মকাণ্ড এবং এটি সংবিধানের ৩৯(২) (এ) সংরক্ষিত মর্মে রায় দিয়েছিলেন। রায়ে ‘ভয়ভীতি না দেখিয়ে’ বিষয়টির প্রতি সবার দৃষ্টি আকর্ষণও করা হয়েছিল। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সংবিধানস্বীকৃত, মৌলিক অধিকার। সংবিধানের ২৬ থেকে ৪৭ অনুচ্ছেদে মৌলিক অধিকারের কথা উল্লেখ রয়েছে। তবে আইনের দ্বারা আরোপিত বাধানিষেধে পালন সাপেক্ষে মৌলিক অধিকার পালনের কথা বলা আছে। হরতাল-অবরোধ-সভা করার মতো চলাচলের স্বাধীনতা, সম্পদ রক্ষার স্বাধীনতা, আত্মরক্ষার স্বাধীনতা, যাতায়াতের স্বাধীনতাও মৌলিক অধিকার, সংবিধানস্বীকৃত। স্বাধীনভাবে চলাচল করতে হলে, নিরাপদে চলতে হলে প্রয়োজন নিরাপদ পরিবেশ। আমাদের হরতাল-অবরোধ কখনই শান্তিপূর্ণ হয় না, সংহিসতা হয়। জ্বালাও-পোড়াও, গাড়ি ভাঙচুর, বোমা নিক্ষেপ, মারামারি, হত্যাকাণ্ড সবই ঘটে। অর্থাৎ মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতার শর্ত পূরণ করতে গিয়ে অনেক শর্ত লঙ্ঘিত হয়। মানুষের অনেক অধিকার খর্ব হয়। একই সঙ্গে সহিংসতা ও পিকেটিংয়ের কারণে দণ্ডবিধি অনুযায়ী অপরাধ সংঘটিত হয়। তাহলে কীভাবে এ হরতাল-অবরোধ চলতে পারে দিনের পর দিন! হরতালে গণপরিবহন চলে না বললেই চলে। বাস পুড়িয়ে দেওয়ার ভয়ে মালিকপক্ষ গাড়ি বের করে না। সেটাই স্বাভাবিক। সাধারণ মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়ে। যেসব অফিস-আদালত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনলাইনে কাজ করার ব্যবস্থা আছে তারা হয়তো খানিকটা সুবিধায় থাকে, কিন্তু বেসরকারি চাকরিজীবী আর শ্রমজীবীরা পড়ে প্রচণ্ড অসুবিধায়। তাদের অফিস যথারীতি চলে। ঝুঁকি নিয়ে অফিসে যেতে হয় কখনো হেঁটে, কখনো বাসে-টেম্পোয়। ভাড়া গুনতে হয় তিন গুণ। যারা অধিক ভাড়া নেন তাদের দোষ দেওয়া যায় না। তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রিকশা-টেম্পো-সিএনজি চালান। আগের মতো একের পর এক ভাড়া খাটতে পারেন না, ভয়ে সব জায়গায় যেতে পারেন না। তাদের কর্মক্ষেত্র সীমিত হয়ে পড়ে। আয় কমে যায়। তা ছাড়া বাজারে প্রতিটি জিনিসে আগুন। যে টাকায় আগে চার দিনের বাজার হতো এখন এক দিনেরও হয় না। এ অবস্থায় ভাড়া বেশি না নিলে তারা চলবে কী করে! সবচেয়ে বিপদে পড়ে শিক্ষার্থীরা। কারও ক্লাস চলে, কারও পরীক্ষা। এখন যেমন পরীক্ষা চলছে। হরতাল-অবরোধ-সভা যদি হতো দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিসহ অন্যান্য সমস্যার সমাধানকল্পে তাহলে বুঝতাম জনগণের জন্য আমাদের রাজনীতিবিদদের দরদ আছে। তা কিন্তু নয়। প্রয়োজনের সময় তারা টুঁশব্দটি করেন না। একজন ক্ষমতাধর বলেছেন, ‘দেশের মানুষ ভালো আছে। মেয়েরা তিনবার লিপস্টিক আর চারবার স্যান্ডেল বদলায়’। প্রশ্ন হলো, নারীরা কি শুধুই লিপস্টিক আর স্যান্ডেল বদলায়? তাদের আর কোনো কাজ নেই? এ দেশে এমন অনেক নারী আছেন যারা জীবনে একবারও লিপস্টিক পরেননি। আমার মাও আছেন এই দলে। কর্মজীবী নারীরা সকালে যে লিপস্টিক আর স্যান্ডেল পরে বের হন সন্ধ্যায় সেটা পরেই বাড়ি ফেরেন। তিন-চার বার বদলানোর সুযোগই বা কোথায়। এ দেশের অসংখ্য নারী ঘরে থাকেন। ঘরে তাদের সাংসারিক কাজ করতে হয়। লিপস্টিক বা স্যান্ডেল বারবার বদলানোর প্রয়োজন তাদের পড়ে না। হ্যাঁ পাগল হলে এ কাজ করতে পারে। তাহলে কি এ দেশের সব নারী পাগল! এ দেশে এমন অনেক নারী আছেন যাদের পায়ে দেওয়ার স্যান্ডেল নেই। লিপস্টিক পরার বিলাসিতা তারা কল্পনাও করতে পারেন না। ক্ষমতাধর ব্যক্তি কি ১৮ কোটি মানুষের দেশে তেমন একজন নারীও দেখেননি? জানতে ইচ্ছা করে কতজন নারীর ওপর গবেষণা করে তিনি এ কথা বললেন? কোন এলাকার নারী তারা? মনে হয় যিনি বলেছেন তিনি তার অভিজ্ঞতা থেকে বলেছেন। তার বাড়িতে বোধহয় ঘণ্টায় ঘণ্টায় লিপস্টিক আর স্যান্ডেল বদলানোর ব্যাপার আছে। লিপস্টিক আর স্যান্ডেল কিনতে কিনতে তিনি বোধহয় গলদঘর্ম, নাকাল, হতাশ!

আমরা আজকাল রাজনীতিবিদদের মুখ থেকে মুখরোচক নানান কথা শুনছি। এখন আর আমাদের ঝালমুড়ি, মুড়ি-চানাচুর বা চিপসের দরকার হয় না। আমি শুধু ভাবি দেশের এ অবস্থায় কীভাবে তারা এসব বাক্য বলেন!

হরতাল আর লাগাতার অবরোধে দেশব্যাপী মারা গেছেন অনেকে। অনেক বাস পোড়ানো হয়েছে। বিপুল পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ সংস্কৃতি আজকের নয়। জ্বালাও-পোড়াও, ভাঙো-ওপড়াওয়ের রাজনীতি ক্রমে বিস্তার লাভ করছে। এক দল সভা করলে অন্য দল পাল্টা সভা দিচ্ছে। সভা করতে চাইলে অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। তারা সভা করে দেখিয়ে দিচ্ছে। গণগ্রেফতার চলছে। এসব হয়ে আসছে বছরের পর বছর। সভা করলে পাল্টা সভা না দিলে এ-জাতীয় পরিস্থিতির উদ্ভব হয় না। সভার অনুমতি দিয়ে দিলে সহজ সমাধান হয়। কিন্তু জানি না কেন আমরা বরাবর বাঁকা পথে হাঁটতে ভালোবাসি। এখন তো আবার টানা অবরোধের রেওয়াজ চলছে। সন্ধ্যায়, রাতেও পোড়ানো হয় গাড়ি। ৪৮ ঘণ্টা, ৭২ ঘণ্টা, ৯৬ ঘণ্টা লাগাতার অবরোধে মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়ে। একবার এক হরতালে একজন অন্তঃসত্ত্বা নারীর পা গড়িয়ে রক্তের স্রোত বয়ে যেতে দেখেছিলাম। কে জানে তার পেটের বাচ্চাটা শেষাবধি ছিল কি না! অসংখ্য অ্যাম্বুলেন্স রাস্তায় আটকা পড়ে। হাসপাতালে নিতে দেরি হওয়ায় কতজন মারা যায়। রাস্তা ফাঁকা করে একটু জায়গা দেওয়ার জন্য কত কাকুতিমিনতি করে তারা। কত অনুষ্ঠানের তারিখ বদলাতে হয়, বিয়ের অনুষ্ঠান পণ্ড হয়ে যায়। অবরোধকারীদের মন গলে না। শুনেছি পাষাণও নাকি গলে! কে ক্ষমতায় থাকবে কে যাবে তা নির্ধারিত হবে নির্বাচনের মাধ্যমে। সে নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু হয় সেদিকে সবারই নজর দেওয়া দরকার। নজর দেওয়া দরকার দেশের শক্তি যে জনগণ, যারা ভোটার তাদের ভালোমন্দের দিকে। এভাবে পেশিশক্তি প্রদর্শন হলে জনগণ ভয় পাবে। এমনিতেই নানা সমস্যায় জর্জরিত এ দেশের মানুষ ঝামেলা সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে। তাই সরকারি দল, বিরোধী দল এবং সংশ্লিষ্টদের ভোট প্রদান উপযোগী পরিবেশ গড়ে তোলার দিকে মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন।

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্মসচিব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন
পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘর হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘর হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন খাবেন লেবু চা
কেন খাবেন লেবু চা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ
রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা