শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৩

রাজনীতিকরা দেশকে কোথায় নিচ্ছেন

আলম রায়হান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিকরা দেশকে কোথায় নিচ্ছেন

বাংলাদেশে বিদেশি রাষ্ট্রদূতরা বিধি-বিধানের বাইরে অতিরিক্ত গুরুত্ব পেয়ে থাকেন। বিশ্বে যার উদাহরণ বিরল। এর একাধিক কারণ আছে। এক. প্রধান কারণ হয়তো আমাদের মজ্জাগত অতিথিপরায়ণ প্রবণতা। এটি প্রশংসনীয়। দুই. দীর্ঘকাল বৈদেশিক শাসনের অধীনে থাকার কুপ্রভাব। যা নিন্দনীয়। আরও অনেক কারণ থাকলেও থাকতে পারে। কারণ যাই হোক, বিদেশিদের ব্যাপারে আমাদের অন্যরকম বিবেচনার বাড়াবাড়ি আছে। যা প্রকাশ্য এবং নগ্ন প্রকাশ ঘটে প্রায়ই। আর তা যদি হয় মার্কিন রাষ্ট্রদূত কেন্দ্রিক, তা হলে তো মাশাল্লা! আর কোনো কথা নেই। এর মধ্যেও আবার মাত্রার হেরফের আছে। দেশ স্থিতিশীল থাকাকালে বিদেশি কূটনীতিকদের বাড়াবাড়ি কম পরিলক্ষিত হয়। যেমন গত প্রায় একটানা সাড়ে তেরো বছর। প্রভাব প্রকট হয় রাজনীতিতে অস্থিতিশীলতা প্রকট হলে। উদাহরণ গত এক বছরের ঘটনাপ্রবাহ। আর সম্প্রতি সবকিছু ছাপিয়ে বাংলাদেশের আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের তৎপরতা এবং দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে আকাশ স্পর্শ করার মতো প্রভাব। তাকে তো বিএনপির এক নেতা ‘অবতার’ এমন কী ‘আব্বা’ বলে সম্বোধন করেছেন। এবং বাঁচাবার আকুতি জানিয়েছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূতের কাছে। এই উচ্চারণ বিএনপি কীভাবে নিয়েছে তা জানা যায়নি। তবে অবস্থা বেগতিক দেখে বিএনপির এক খুচরা নেতা টিভি টকশোতে তাকে ‘কর্মী হিসেবে’ আখ্যায়িত করে মুখ রক্ষার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু মুখ রক্ষা হয়নি। কারণ তিনি মোটেই কর্মী নন। তিনি বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতা। বিএনপির মন্ত্রিসভায় ছিলেন। শুধু তাই নয়। সেনাবাহিনী থেকে আসা এই নেতা মুক্তিযুদ্ধে কিংবদন্তিসম যোদ্ধা ও অধিনায়ক ছিলেন বরিশাল অঞ্চলে। তাঁর বীরগাথা এখনো মানুষের মুখেমুখে। বাংলাদেশ হানাদারমুক্ত হওয়ার এক সপ্তাহ আগে ৮ ডিসেম্বর বরিশাল হানাদার মুক্ত হয়েছে। এদিকে মুক্তিযুদ্ধ উপলক্ষে ভারতে হিজরতকারী নেতা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেই তখনো বরিশালে আসেননি। মুক্তিযুদ্ধে বরিশাল এমন ভয়াবহ ছিল যে, ক্যাপ্টেন বেগের মতো দুর্ধর্ষ মুক্তিযোদ্ধাও মাস দুয়েকের মধ্যে বরিশাল ছেড়ে অন্য এলাকায় যুদ্ধে নিয়োজিত হয়েছেন। এ ঘটনা সংক্ষেপে তুলে ধরার উদ্দেশ্য হচ্ছে, মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস কেন্দ্রিক অগ্রহণযোগ্য বাক্য উচ্চারণকারী বিএনপির শীর্ষস্থানীয় ওই নেতার মূল অনেক গভীরে। তিনি এখন পেশাদার আইনজীবী। ব্যারিস্টার।

বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন কেন্দ্রিক বিদেশি কূটনীতিকদের নানান তৎপরতা শুরু থেকেই অনেকে দৃষ্টিকটু হিসেবে বিবেচনা করছেন। র‌্যাবের ওপর স্যাংশন, বাংলাদেশের জন্য ভিসানীতি-ইত্যাকার কাণ্ড আলোচনা-সমালোচনা যখন তুঙ্গে তখন এর সঙ্গে যুক্ত ১৬ নভেম্বর পিটার হাসের ‘হঠাৎ’ বিদেশযাত্রা করেন। বিষয়টি টপ অব দ্য কান্ট্রি হয়ে গেছে। এর ফলে আগের দিন অর্থাৎ ১৫ নভেম্বর ঘোষিত জাতীয় নির্বাচন শিডিউল প্রসঙ্গ অনেকটাই ছাপিয়ে আলোচনার কেন্দ্রে চলে যায় পিটার হাসের ‘হঠাৎ’ বিদেশযাত্রা প্রসঙ্গ। মার্কিন রাষ্ট্রদূতের ছুটিতে ঢাকার বাইরে যাওয়া নিয়ে ১৬ নভেম্বর সারা দিন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন আমাদের দেশের কতিপয় সাবেক কূটনীতিক। এরা এক কিসিমের বুদ্ধিজীবী। নাই দেশে নলখাগড়াও যেমন বৃক্ষ। তাদের বক্তব্য হচ্ছে, দীর্ঘ সময় আমাদের দেশে এ অনুশীলন চলছে। অথচ অন্য কোনো দেশে এসব হয় না। রাষ্ট্রদূতের এত গুরুত্ব দেওয়ার কারণে তারা আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপের সুযোগ পায়। এর দায় যেমন রাজনীতিবিদের ওপর বর্তায় তেমনি গণমাধ্যমেরও যথেষ্ট দায় রয়েছে। সাবেক রাষ্ট্রদূত মুনশি ফায়েজ গণমাধ্যমকে বলেন, পিটার হাস হয়তো কোনো প্রয়োজন রয়েছে, সে জন্য শ্রীলঙ্কায় গেছে। সেটা নিয়ে আমরা এত অস্থির হচ্ছি কেন? তাঁরা এ ঘর থেকে ওই ঘরে গেলে, হাতমুখ ধুতে গেলেও আমরা যদি অস্থির হয়ে যাই, তাহলে খুব মুশকিল। এই দোষটা আমাদের। তাদের সেই সুযোগ করে দেই। আর তারা যখন দেখে গুরুত্ব পাচ্ছে, তারাও মজা পায়। মুনশি ফায়েজের মতো বিদেশি কূটনীতিক প্রশ্নে সাংবাদিকদের দায়ী করে এমন কথা আমার মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রায়ই বলে থাকেন। সাবেক রাষ্ট্রদূত ওয়ালিউর রহমান বলেছেন, মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে নিয়ে চলমান আলোচনা বাড়াবাড়ি। তার ভাষায়, ‘এটা নিয়ে আমাদের এত ব্যস্ত হয়ে পড়ার তো কিছু দেখছি না। এটাকে বাড়াবাড়ি ছাড়া আমি আরও কিছুই বলতে চাইছি না।’ কিন্তু এই বুদ্ধিজীবীরাই ২০১৪-এর নির্বাচনে ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুজাতা সিং বাংলাদেশে এসে জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে অংশ নিতে জেনারেল এরশাদকে বাধ্য করার মধ্যে কোনো বাড়াবাড়ি দেখেননি। এই বুদ্ধিজীবীরাই ঢাকার যুক্তরাষ্ট্রের হাসের ‘হঠাৎ’ বিদেশযাত্রা এবং অন্যান্য বিষয়কে তেমন বিবেচনায় নিতে চান না। এ যেন আষাঢ়ের বৃষ্টির মতো সাধারণ ঘটনা। এবং আমাদের দেশের সাবেক কূটনীতিকরা প্রধানত গণমাধ্যমকে একহাত নিয়েছেন। সঙ্গে ধরি মাছ না ছুঁই পানি তরিকায় রাজনীতিকদের কিঞ্চিৎ সমালোচনার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু পিটার হাস কেন এসব করে বেড়াচ্ছেন বা করার সুযোগ পান সে প্রসঙ্গে আগাগোড়াই মুখে কুলুপ এঁটে আছেন আমাদের দেশের কথিত বুদ্ধিজীবীরা। কারণ হয়তো, মার্কিন ভিসানীতির আওতায় পড়ার অজানা আতঙ্ক। অথবা তাদের পোষ্যরা ফেঁসে যাওয়ার ভয়। উল্লেখ্য, আমেরিকার বিদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাংলাদেশির সংখ্যা সর্বাধিক। আবার যাদের নিজের বা সন্তানের ভিসানীতির কারণে ইঁদুর মারার কেঁচিকলে পড়ার আশঙ্কা নেই। তারা আবার সরকারের শেনদৃষ্টিতে পড়ার ভয় করেন। তবুও কিছু কথা বলতে হবে। তা না হলে কীভাবে বোঝা যাবে, তারা অনেক জ্ঞানী এবং দেশ নিয়ে খুবই ভাবেন! এ জন্য মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে নিয়ে অনেক বাগাড়াম্বর করার পাশাপাশি একহাত নিলেন ‘বোবা প্রাণী’ হিসেবে পরিচিত সাংবাদিকদের। যারা কেবল অন্যের কথা বলেন, নিজের কথা বলার সুযোগ খুবই সীমিত। অথবা সেই গানের বাস্তবতায় থাকেন, ‘ভাবি যেন লাজুক লতা’। তবে সাংবাদিক নেতারা অন্য মেরুতে। তবে সেখানে বসে কেবল নিজেদের কথা বলেন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই আছেন মাশাল্লা! এরাও এক প্রকার বুদ্ধিজীবী।

বুদ্ধিজীবীদের স্বরূপ উন্মোচন বরতে গিয়ে আহমেদ ছফা বলেছেন, ‘তারা আসল কোনোকালেই সঠিক কথাটি বলেন না। এমনকী তিনি এও বলেছেন, বুদ্ধিজীবীরা যা বলেছেন, তা শুনলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না।’ তারা হাওয়া বুঝে বাক্য উদ্গিরণ করেন। কাজেই পিটার হাস প্রসঙ্গে বুদ্ধিজীবীরা যা বলছেন তা বাস্তবতা নয়। বরং পিটার হাস এক কঠিন বাস্তবতা। আর তিনি কোনো ব্যক্তি নন। তিনি বাংলাদেশে আমেরিকার ছায়া। অথবা আত্মা। সব দেশেই রাষ্ট্রদূতরা নিজ নিজ দেশের আত্মা অথবা প্রেতাত্মা হয়েই থাকেন। তাঁরা নিজ দেশের স্বার্থে চকিদার। টকশোর ভাষায়, ভ্যানগার্ড। মানে রক্ষক। প্রয়োজনে ভক্ষক হয়ে যান। এর উদাহরণ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে একাধিক আছে। আছে এই সেদিনের ঘটনা হিসেবেও। আমাদের এই উপমহাদেশেও এর নিদারুণ ইতিহাস খুব বেশি প্রাচীন নয়। প্রসঙ্গক্রমে বলা যায়, ব্রিটিশ রাজ নানান প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে ছলে-বলে-কৌশলে আমাদের উপমহাদেশ দখল করেছিল। সাধারণভাবে যা বলা হয় তাতে প্রতিভাত হতে পারে, সব দোষ ব্রিটিশদের। কিন্তু বাস্তবতা মোটেই তা নয়।

সেই সময় উপমহাদেশে মুঘলদের ক্ষমতার ভিত খুবই দুর্বল হয়ে পড়েছিল। সঙ্গে ছিল শাসক শ্রেণির অভ্যন্তরীণ নানান কোন্দল, ষড়যন্ত্র ও পাল্টা ষড়যন্ত্র। এই সুযোগ নিয়েই ব্রিটিশরাজসহ অনেকে এই উপমহাদেশে প্রবেশ করে। কিন্তু লং রেসে সবাইকে হটিয়ে শক্ত অবস্থান করে নেয় ইংরেজরা। সঙ্গে ইতিহাস থেকে স্মরণ করা যেতে পারে, ইংরেজরা ভারতীয় উপমহাদেশে প্রবেশ করেছিল বাংলা হয়ে। যার কেন্দ্রে ছিল কলকাতা। তখন নানা মোর্শেদকুলি খানের কাছ থেকে মুর্শিদাবাদের নবাবী পাওয়া সিরাজুদ্দৌলার মসনদের ভিত ছিল নাজুক। আর তাঁর বিরুদ্ধাচারীর সংখ্যা ছিল অসংখ্য। এর সুযোগ পুরো মাত্রায় নিয়েছে প্রচলিত প্রবচনের ‘সাত সমুদ্র তেরো নদীর ওপারের’ দেশটি। ব্রিটিশরা মুঘলদের মতো জনবিচ্ছিন্ন রাজাদের হটিয়ে দখল করার পথে আসেনি। বরং ডারইউনের সূত্রকে সামাজীকরণের আওতায় অনুন্নত জনগোষ্ঠীকে উন্নত করার বুলি আউড়ে ভারতবর্ষের সমৃদ্ধ অঞ্চল বাংলাকে দখল করেছিল। তারা বলার চেষ্টা করেছে, উন্নত মানবগোষ্ঠী হিসেবে অনুন্নত জনগোষ্ঠীর প্রতি তাদের কর্তব্য আছে। এবং প্রায় দুই শ বছর ধরে ভারতবর্ষ লুণ্ঠন শেষে ফিরে গেছে। তবে যাওয়ার সময় চিরকালের বিরোধের বিষবৃক্ষ রোপণ করে গেছে। এরপরও আমাদের অবতার হয়েছিল বহু বছর। এখনো প্রশংসিত হয়। ব্রিটিশ রাজ এই উপমহাদেশে এসেছিল নির্দোষ বাণিজ্যের কথা বলে। তাদের পক্ষে কাজ করার লোকের সংখ্যা ছিল অগুনতি। এবং নাটক-সিনেমায় দেখানো দৃশ্যপট অনুসারে লর্ড ক্লাইভের হাত ধরে মসনদে বলেছিলেন সিরাজুদ্দৌলার প্রধান সেনাপতি মীর জাফর আলী খান। কিন্তু তার শেষ রক্ষা হয়নি। হয়ও না! এটি আমাদের দেশের রাজনৈতিক নেতারা যতটা বিবেচনায় নেবেন ততই মঙ্গল।

সঙ্গে আর একটি কথা বিবেচনা করা প্রয়োজন। তা হচ্ছে, সামরিক সরকার অথবা সামরিক প্রবণতার সরকার দিয়ে বেশি দিন টিকে থাকার অধ্যায় বাংলাদেশে অনেক আগেই পেছনে ফেলে এসেছে। যার অকাট্য প্রমাণ-ওয়ান-ইলেভেন সরকার। অনেক কষ্টে দুই বছর টিকলেও পরে আর থাকতে পারেনি। সেটি তো সামরিক সরকার ছিল না। ছিল সামরিক প্রবণতার অটোক্রেটিক সরকার। যা পরে সংবিধানের আওতায় আনা হয়েছে। দাঁড়াচ্ছে, যে খোলসেই হোক, জোর খাটিয়ে ক্ষমতায় আসা অথবা থাকার একটি মেয়াদ থাকে। যা অনিশ্চিত। এই মেয়াদ বিভিন্ন মাত্রার হতে বাধ্য। এটি মনে রাখা প্রয়োজন। এ প্রসঙ্গে একটি কথা স্মরণ করা যেতে পারে। ছাত্রলীগ থেকে বেড়ে ওঠা রাজনীতিক মনিরুল হক চৌধুরী বেগম খালেদা জিয়ার সরকারে আমলে এক আলাপচারিতায় বলেছিলেন, ‘আমাদের দেশের রাজনীতির মৌলিক প্রবণতা হচ্ছে, সরকার জোর খাটালে তা হয় রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস।’

আর সরকারের চেয়ে বহু গুণ বেশি করলে তা অনেক সময়ই বিবেচিত হয় ‘বিপ্লব’ হিসেবে। এর সঙ্গে আর একটি বাস্তবতা আছে। তা হচ্ছে, জনগণকে পাশ কাটিয়ে কথিত বিপ্লব এবং রাষ্ট্রের সন্ত্রাস ক্লাইমেস্কে পৌঁছালে ভাগের পিঠা চলে যেতে পারে মগডালে বসে থাকা বাঁদরের হাতে অথবা জমিনে বিচরণকারী শিয়ালের গ্রাসে। তখন পুরো দায়ই কিন্তু রাজনীতিকদের ওপর বর্তাবে। পিটার হাসদের কেউ দুষবে না। বলে রাখা ভালো, দেশ যেমন রাজনীতিকরা রক্ষা করেন; তেমনি দেশ ধ্বংসও কিন্তু রাজনীতিকদের কারণেই হয়। মিলিয়ন ডলার প্রশ্ন হচ্ছে, আমাদের রাজনীতিকরা দেশকে আসলে কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন!

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে