শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

জন্মকালীন প্রবণতায় বিএনপির বর্জন

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
জন্মকালীন প্রবণতায় বিএনপির বর্জন

একটি কবিতার জন্য প্রায় পাঁচ দশক ধরে নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার। তাঁর কবিতার ‘জন্মই আমার আজন্ম পাপ’- বহুল উচ্চারিত, সমাদৃত। এ কবিতার জন্য কবি প্রথমে ১৩ বছর ভারতে ও ১৯৮৭ থেকে জার্মানিতে নির্বাসিত জীবন কাটাচ্ছেন। ১৯৭৪ সালে যখন দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে বাংলাদেশ  দুর্ভিক্ষের গ্রাসে বিপর্যস্ত তখন একদল লোক দাউদ হায়দারের কবিতাকে কেন্দ্র করে দেশকে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য বুলন্দ আওয়াজ দিয়ে মাঠে নেমে পড়ল এবং পরিস্থিতি এতটাই জটিল হয়ে উঠেছিল যে, বঙ্গবন্ধু সরকার কবিকে প্লেনে তুলে বিদেশে পাঠিয়ে দিতে বাধ্য হন।  এর আগে ১৯৭৪ সালের ১১ মার্চ পুলিশ কবিকে গ্রেফতার করে। একই বছর ২১ মে তাঁকে দেশ থেকে বহিষ্কার করা হয় এবং ২২ মে কলকাতাগামী একটি ফ্লাইটে তুলে দেওয়া হয়। ওই ফ্লাইটে কবি ছাড়া আর কোনো যাত্রী ছিলেন না। কবির নিরাপত্তায় এবং তাঁকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন ছিল বঙ্গবন্ধু সরকার। একপর্যায়ে ভারত সরকারও নির্বাসিত কবির দায়িত্ব নিতে চায়নি। এদিকে পাসপোর্ট না থাকায় তিনি অন্য কোনো দেশেও যেতে পারছিলেন না। এ অবস্থায় তাঁর পাশে এসে দাঁড়ান নোবেলবিজয়ী জার্মান কবি গুন্টার গ্রাস। বন্ধুর সহায়তায় ১৯৮৫-এর কোনো এক প্রভাতে জার্মানির বার্লিনে গিয়ে পৌঁছান দাউদ হায়দার। সেই থেকে তিনি সেখানেই আছেন। তিনি নির্বাসিত কবি এক! ইতিহাসের পাতা থেকে এ ঘটনা তুলে আনার কারণ মোটেই পত্রিকার পাতা ভরানো নয়। নয় পুরনো কাব্য প্রেম হঠাৎ জাগ্রত হওয়া। আবার এটি মোটেই প্রমাণ করার প্রয়াস নয় যে, ’৭৫-এর থিংকট্যাংক মরিয়া হয়ে উঠেছিল ’৭৪ সালে দেশে সর্বগ্রাসী দুর্ভিক্ষ চলাকালেই। বলাবাহুল্য, উল্লিখিত কবিতার বক্তব্যের সঙ্গে অনেকের মতোই আমারও রয়েছে দ্বিমত। এরপরও এ প্রসঙ্গ তোলার কারণ হচ্ছে কবিতার জোরালো বাক্য, ‘জন্মই আমার আজন্ম পাপ...।’ যা বিএনপির সঙ্গে একপ্রকার মিলে যায়। এ কারণেই নির্বাচন বর্জনে দলটির দৃঢ়তার বাড়াবাড়ি স্পষ্ট। নির্বাচন বর্জনের ক্ষেত্রে এ দলটির প্রবণতার কোনো কার্যকারণ অনেকেই খুঁজে পাচ্ছেন না। বিশেষ করে ৭ জানুয়ারির নির্বাচন কেন বর্জন করা হলো তা ধারণা করা কঠিন। তবে কেউ কেউ কিঞ্চিৎ ধারণা করছেন, নির্বাচন বর্জনের বিষয়টি বিএনপির জন্মগত প্রবণতা। যা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় একরকম বলা চলে, পাপ...! এ আলোকেইে মনে পড়েছে দাউদ হায়দারের কবিতা, ‘জন্মই আমার আজন্ম পাপ...’ ক্ষমতার মসনদে বিএনপির জন্ম। সামরিক শাসক জেনারেল জিয়ার মগজ-মনন থেকে উৎসারিত বিএনপিকে গণতন্ত্রের লেবাস পরানো হয়েছে। পিতলের মূর্তিতে সোনার প্রলেপ দেওয়ার মতো। হয়তো জন্মকালেই ধরে নেওয়া হয়েছিল, বিভিন্ন সময় নানান ধরনের প্রলেপ দিয়ে ক্ষমতায় থাকবে বিএনপি। এ জন্মকালীন প্রবণতা অথবা দোষের কারণে এ দলটি ক্ষমতার বাইরে থাকার বিষয়টি কোনোভাবেই গ্রহণ করতে পারে না। যে কারণে ক্ষমতার বাইরে গেলেই জলের বাইরের মাছের দশা হয় দলটির। যে কারণে নির্বাচনকে ক্ষমতায় যাওয়ার একমাত্র উপায় বলে ভাবতে মোটেই অভ্যস্ত নয়। নির্বাচনকে গ্রহণ করার প্রবণতার বিপরীতে চলে দলটি। এটি বারবার প্রমাণিত হয়েছে। স্মরণ করা যেতে পারে, এ দলের প্রতিষ্ঠাতার আমলে প্রেসিডেন্ট এবং সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে ক্ষমতায় যাওয়া অথবা হারানোার সংশ্রব ছিল না। বরং দলটি তখন ক্ষমতায়। এরপর জেনারেল এরশাদ ক্ষমতা দখলের পরও নির্বাচন থেকে দূরে থেকেছে বিএনপি। এরশাদের আমলে দুটি সংসদ নির্বাচনের মধ্যে ’৮৬ সালের নির্বাচনটি ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগসহ বেশ কয়েকটি দল অংশ নিলেও শেষতক যায়নি বিএনপি। নির্বাচনে যাওয়ার ব্যাপারে দুই প্রধান বিরোধী দলের সমঝোতা হয়েছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে পিছিয়ে যায় বিএনপি। আর ’৮৮ সালের নির্বাচনে আ স ম রবের নেতৃত্বে রাজনীতির কতিপয় আবর্জনা অংশ নিলেও আওয়ামী লীগ-বিএনপি যায়নি। ফলে এ নির্বাচন কোনোরকম গ্রহণযোগ্যতা পায়নি। ১৯৯০ সালে এরশাদ সরকারের পতনের পর ’৯১-এর নির্বাচনে অংশ নেয় বিএনপিসহ সব দল। এ নির্বাচনে বিএনপি বিজয়ী হয়। এটি সাদা চোখে দেখা খবর। কিন্তু নেপথ্যের খবর অনেক পরে জানা গেছে, ব্লুপ্রিন্টের আওতায় ক্ষমতার মসনদ নিশ্চিত করেই ’৯১-এর নির্বাচনে শরিক হয়েছিল বিএনপি। বিএনপি সরকার মেয়াদ শেষের দিকে যখন দেখল নির্বাচনে আর মসনদ মিলবে না, তখন এরশাদের ’৮৮ সালের তরিকাকেও হার মানিয়ে ’৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি একটি মহা কেলেঙ্কারির নির্বাচন করল বিএনপি। কিন্তু এ নির্বাচন বিএনপিকে ক্ষমতার মসনদে রাখার বদলে বড় ধরনের বিপদে ফেলে দিল। অনিবার্য হয়ে পড়ল ’৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচন। এ নির্বাচনে ২১ বছর পর ক্ষমতাসীন হয় আওয়ামী লীগ। প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। নির্বাচনি প্রচারণায় অনেক নমনীয় হয়ে ভোট প্রার্থনা করেছে আওয়ামী লীগ। দলীয়প্রধান নির্বাচনি প্রচারণায় বলেছেন, ‘ভুলত্রুটি ক্ষমা করে দেশ ও জাতিকে সেবা করার সুযোগ দিন।’ আকুল আকুতি-মিনতি করে নির্বাচনি বৈতরণী পার এবং এরশাদের দল জাতীয় পার্টির সহায়তা নিয়ে ক্ষমতার মসনদে বসে শেখ হাসিনা সরকার। কিন্তু এ সরকার ছিল খুবই দুর্বল। এটিকে প্রকৃত অর্থে ক্ষমতায় আরোহণ না বলে ‘ক্ষমতায় আশ্রয় গ্রহণ’ বলাই অধিকতর বাস্তবসম্মত। এ সিংহাসন ছিল খুবই টলটলায়মান। এরপরও কোনোরকম মেয়াদ শেষ করতে পেরেছে শেখ হাসিনার প্রথম সরকার।

মেয়াদ শেষে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে আওয়ামী লীগ সরকার। প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি লতিফুর রহমানের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশে এই প্রথমবারের মতো একটি নির্বাচিত সরকার হিসেবে পাঁচ বছর মেয়াদ শেষ করে সাংবিধানিকভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে দায়িত্ব অর্পণ করতে পেরে আমি আনন্দিত।’ কিন্তু তাঁর এ আনন্দ বিষাদে পরিণত হতে বেশি সময় লাগেনি। কারণ এ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল বিএনপির নেপথ্য মুরুব্বিদের আরেক ফাঁদ। বিষয়টি টের পেয়ে নির্বাচনি প্রচারণাকালেই আওয়ামী লীগপ্রধান শেখ হাসিনা অভিযোগ করেছিলেন- ‘বিএনপি যা বলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার তাই করে।’ কিন্তু সেই সময় কার অভিযোগ কে শোনে! শোনার কথাও নয়। কারণ সবকিছুরই একটি টাইম ফ্রেম থাকে এবং ২০০১ সালের ১ অক্টোবর অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্লুপ্রিন্ট অনুসারে বিজয়ী হয় বিএনপি এবং যথারীতি হেরে যায় আওয়ামী লীগ।

২০০১ সালে নির্বাচনে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েও পরের নির্বাচনে আস্থা রাখতে পারেনি বিএনপি। ফলে পুনরায় পুরনো তরিকায় হাঁটতে শুরু করে। সরকারের মেয়াদ শেষের দিকে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের অবসরের বয়সসীমা বাড়িয়ে সংবিধানে একটি বড় সংশোধনী আনে। আরেকজন লতিফুর রহমান খোঁজার চেষ্টা। ব্লুুপ্রিন্ট স্পষ্ট, নিজেদের পছন্দের প্রধান বিচারপতিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে রেখে নির্বাচনি বৈতরণী পার হওয়া। ’৭৯ সালে সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের অধীনে সংসদ নির্বাচনে অংশ নিলেও খালেদার ফাঁদে আর পা দেয়নি আওয়ামী লীগ। তীব্র আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে সংঘাতময় রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি রাজনীতিতে তৃতীয় পক্ষ হস্তক্ষেপ করে। বিবদমান দুই বাঁদরের পিঠা শিয়ালের হাতে চলে যাওয়ার গল্পের আদলে প্রতিষ্ঠিত হয় সামরিক বাহিনী সমর্থিত তথাকথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। এবার দুই মেরুর আওয়ামী লীগ-বিএনপির দুই নেত্রী একই সঙ্গে মাইনাস ফর্মুলার টার্গেট হন। কিন্তু এ প্রয়াস ফলপ্রসূ হয়নি। বরং দুই বছরের মাথায় ‘চাচা আপন প্রাণ বাঁচা’ প্রবচনকে ধ্যানজ্ঞান করে ‘নিরাপদ নির্গমনের’ পথ গ্রহণ করে ফখরুদ্দীন-মইনউদ্দিন সরকার। এজন্য আয়োজন করা হয় ২০০৮ সালে সংসদ নির্বাচন। এবারও জন্মকালীন প্রবণতায় নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জনের নীতি গ্রহণ করেছিল বিএনপি। কিন্তু ক্ষমতাসীনদের পক্ষ থেকে চাপ বাড়তে থাকে। এ পরিস্থিতিতে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে খালেদা জিয়া শর্ত দেন, দুই ছেলে তারেক রহমান এবং আরাফাত রহমানের মুক্তি দিয়ে বিদেশে পাঠাতে হবে। এ নিয়ে তীব্র দরকষাকষি চলে দীর্ঘ সময়। একপর্যায়ে উভয় পক্ষের সমঝোতা হয়। হাইড্রোলিক প্রেসারে পড়ে নির্বাচনে আসে বিএনপি। এদিকে রটিয়ে দেওয়া হয়, ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে সমঝোতা হয়ে গেছে বিএনপির। কিন্তু আসলে তা হয়নি। সেই সময়ের ক্ষমতা দলখকারী চক্র দুই নেত্রীকে মাইনাস করার জন্য যা কিছু করেছে তাতে বিএনপির সঙ্গে একটু বেশিই হয়েছে, বিশেষ করে তারেক রহমানের সঙ্গে। ফলে মন্দের ভালো হিসেবে আওয়ামী লীগকে অধিকতর বিশ্বস্ত ও নিরাপদ মনে করা হয়েছে সেই সময়ের বাস্তবতায়। এটি ছিল গোপন বিষয়। আবার ওপেন সিক্রেট ছিল- স্বেচ্ছায় নয়, চাপে পড়ে নির্বাচনে শামিল বিএনপি। ফলে নির্বাচনি প্রস্তুতিতে বেশ ঘাটতি ছিল দলটির। এদিকে নির্বাচনের জন্য আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি আগে থেকেই শুরু হয়েছিল। প্রার্থী বাছাই, জোটের শরিকদের সঙ্গে আসন ভাগাভাগি- সবকিছুর ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ ছিল বেশ গোছালো। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পায় ২৩০, বিএনপি পায় মাত্র ৩০টি আসন। ফলে বিএনপি বড় ধরনের হোঁচট খায়। এ নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে কারচুপির অভিযোগ তোলা হয় বিএনপির তরফ থেকে। বিশ্লেষকদের মতে, ২০০৮ সালের নির্বাচনের পরই ক্ষমতার শতভাগ গ্যারান্টি ছাড়া নির্বাচন থেকে দূরে থাকার কঠোর সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি। প্রবচনের ন্যাড়া যেমন বেলতলায় একবারের বেশি যায় না তেমনই এ দলটি ২০১৪ সালে নির্বাচনে অংশ নেয়নি। ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশ নিয়েছে দলের রেজিস্ট্রেশন টিকিয়ে রাখার বাধ্যবাধকতায়। ২০১৮ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার বদলে হয়েছে মনোনয়নবাণিজ্য এবং নির্বাচনকে খেলো প্রমাণ করাই ছিল বিএনপির লক্ষ্য। এরপরও জোটে ৬টি আসন। এর মধ্যে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুলকে শপথ নিতে দেওয়া হয়নি। আবার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই দলীয় সবে ধন নীলমণিদের পদত্যাগ করানো হয়। এরপর আসে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন। যা অনুষ্ঠিত হয়েছে গত ৭ জানুয়ারি। বাস্তবতার আলোকে পরপর দুটি নির্বাচনের তুলনায় এ নির্বাচন ছিল বিএনপির জন্য সবচেয়ে বেশি সুবিধাজনক। দ্রব্যমূল্যের অরাজকতা, লাগামহীন দুর্নীতির ঘটনা ও রটনা, আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের বেপরোয়া আচরণ এবং নানান সংকটে সরকার ছিল লেজেগোবরে। এরপরও বিএনপি নির্বাচনে আসেনি। বরং দলটি বলপ্রয়োগে সরকারকে ফেলে দেওয়ার ধনুক ভাঙা পণে অটল থাকে। এই হচ্ছে নির্বাচনের আগেই বিজয় নিশ্চিত করার একটি সনাতনী কৌশল। যা কার্যকারিতা হারিয়েছে অনেক আগে। এ অবস্থায় আসে ২৮ অক্টোবর। এদিন বিএনপি নিজের নাকি সরকারের ফাঁদে ধরা পড়েছে তা বলা কঠিন। তবে এটি সহজে বোধগম্য- ফাঁদে আটকেছে বিএনপি, আর টপকে গেছে আওয়ামী লীগ এবং চরম বৈরী অবস্থায় পড়েছে বিএনপি। এরপরও ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি এলে আওয়ামী লীগের যে কী দশা হতো তা তো আওয়ামী স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জয়জয়কার থেকে অনেকটা অনুমান করা চলে। কিন্তু এখনো বাতিকগ্রস্ত মানুষের মতো বিএনপি বলেই যাচ্ছে, ‘সরকারের পতন ঘটবে!’ হায় ভবিত্য! কে কাকে বোঝাবে, পালে জোর হাওয়ায় নৌকা তীর ছেড়ে গেলে কূলে বসে তাকে আর ঘায়েল করা যায় না।  এর জন্য নৌকা আবার তীরে ভেড়ার জন্য অপেক্ষা করতে হয়। আর নির্বাচনি তরণীর জন্য বিএনপিকে অপেক্ষা করতে হবে অন্তত আরও পাঁচ বছর।  এদিকে আওয়ামী লীগের জন্য বজ্রপাতের মতো কোনো ঘটনা ঘটলেও তাতে খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানের নেতৃত্বাধীন বিএনপির ভাগ্যে শিকে ছেঁড়ার সম্ভাবনা সোনার পাথর বাটি। অথবা কাকের ঠোঁটের মাংসপি- শিয়ালের গ্রাসে যাওয়ার বাস্তবতা!

                লেখক :  জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল নিজেই ‘সর্দি কাশিতে আক্রান্ত’
বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল নিজেই ‘সর্দি কাশিতে আক্রান্ত’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ
সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতে ১৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা গুগলের
ভারতে ১৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা গুগলের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুর্নীতিবাজদের সেফ এক্সিট দরকার হয়, আমাদের নয় : ধর্ম উপদেষ্টা
দুর্নীতিবাজদের সেফ এক্সিট দরকার হয়, আমাদের নয় : ধর্ম উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ভেজালবিরোধী অভিযানে জরিমানা গুনলো দুই রেস্টেুরেন্ট
চট্টগ্রামে ভেজালবিরোধী অভিযানে জরিমানা গুনলো দুই রেস্টেুরেন্ট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে অস্ত্র-মাদক আনেন তারা, একজনের নামে ১৮ ও অন্যজনের ৭ মামলা
ভারত থেকে অস্ত্র-মাদক আনেন তারা, একজনের নামে ১৮ ও অন্যজনের ৭ মামলা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক
সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ইনুর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৩ অক্টোবর
ইনুর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৩ অক্টোবর

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ

২১ মিনিট আগে | পরবাস

কোন পদ্ধতিতে ভোট হবে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : ডা. জাহিদ
কোন পদ্ধতিতে ভোট হবে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : ডা. জাহিদ

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী কর আইনজীবী ফোরামের সভাপতি নিজাম, সম্পাদক জসিম
নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী কর আইনজীবী ফোরামের সভাপতি নিজাম, সম্পাদক জসিম

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ হাজার টন চিনি কিনবে সরকার
১৫ হাজার টন চিনি কিনবে সরকার

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বুধবার থেকে এক ক্লিকে জামিননামা পৌঁছে যাবে কারাগারে
বুধবার থেকে এক ক্লিকে জামিননামা পৌঁছে যাবে কারাগারে

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রখ্যাত ইরানি চলচ্চিত্র নির্মাতা নাসের আর নেই
প্রখ্যাত ইরানি চলচ্চিত্র নির্মাতা নাসের আর নেই

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা; বিপদরেখায় লিথুয়ানিয়া!
রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা; বিপদরেখায় লিথুয়ানিয়া!

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সাবেক তারকা ক্রিকেটারের মৃত্যু
পাকিস্তানের সাবেক তারকা ক্রিকেটারের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে পৃথক ঘটনায় একদিনেই যুবদল নেতাসহ নিহত ৩
বাগেরহাটে পৃথক ঘটনায় একদিনেই যুবদল নেতাসহ নিহত ৩

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অফিসে হামলা-অগ্নিসংযোগ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিএনপি অফিসে হামলা-অগ্নিসংযোগ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবম-দশম শ্রেণির সাড়ে ৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অনুমোদন
নবম-দশম শ্রেণির সাড়ে ৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অনুমোদন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে পিরানহা মাছ জব্দ
দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে পিরানহা মাছ জব্দ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্লাস বর্জন করে টুঙ্গিপাড়ায় কলেজ শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
ক্লাস বর্জন করে টুঙ্গিপাড়ায় কলেজ শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘরের বাঁশের বেড়ায় হাত দিতেই ছোবল, প্রাণ হারালেন যুবক
ঘরের বাঁশের বেড়ায় হাত দিতেই ছোবল, প্রাণ হারালেন যুবক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়ছে ডিএসইর লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়ছে ডিএসইর লেনদেন

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হংকংয়ে আজ ঘুরে দাঁড়াতে চায় বাংলাদেশ, লক্ষ্য ৩ পয়েন্ট
হংকংয়ে আজ ঘুরে দাঁড়াতে চায় বাংলাদেশ, লক্ষ্য ৩ পয়েন্ট

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ডেঙ্গু

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রেললাইনের পাশে পড়ে ছিল নবজাতকের মরদেহ
রেললাইনের পাশে পড়ে ছিল নবজাতকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন