শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২৪

নতুন শিক্ষা কারিকুলাম : কিছু ভাবনা

রহিম আবদুর রহিম
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন শিক্ষা কারিকুলাম : কিছু ভাবনা

একটি জাতির স্বপ্ন নিহিত ওই জাতির পাঠক্রমে। যেখানে লোকায়ত থাকে শিক্ষার্থীকে শিখতে সাহায্য করা এবং তাকে পরিপূর্ণ একজন মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার সব কলাকৌশল। আপনার স্কুলটি কোন জেলায় অবস্থিত তা বিবেচ্য নয়, যেখানে শিক্ষার্থীদের ফলাফল শুরু হবে একটি দৃঢ় এবং টেকসই পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে। বর্তমান শিক্ষা পদ্ধতিতে ‘শেখা’ এবং ‘শেখানো’ সামঞ্জস্যপূর্ণ। যা পরিবর্তনশীল বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলাতে সক্ষম। এই শিক্ষায় একটি জাতির সংস্কৃতি এবং ওই জাতির পরিচয় তৈরির দিকনির্দেশনা যেমনটা রয়েছে; তেমনি করে তার প্রতিফলন ঘটানোর বহুবিধ দরজা উন্মুক্ত রয়েছে। প্রচলিত শিক্ষা পদ্ধতিতে পরস্পরের সহযোগিতা ছিল অনুপস্থিত। বর্তমান পদ্ধতিতে সহযোগিতার সব দরজা খোলা।

শিক্ষকরা একে অপরের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ সব প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এই শিক্ষা পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাকালীন তুলনামূলকভাবে আর্থিক সাশ্রয় ঘটবে। বর্তমান শিক্ষায় পরিমাপযোগ্য লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য স্থিরকরণেরও পরিপূরক। জরাজীর্ণ এখনটি পুরনো পদ্ধতি থেকে শিক্ষাকে নতুন পদ্ধতিতে আনা হয়েছে। আগে শিক্ষার্থীরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বুঝে কিংবা না বুঝেই সংশ্লিষ্ট বিষয় মুখস্থ করে রাখত। যা একজন শিক্ষার্থীর জন্য যথেষ্ট কল্যাণকর নয়। বর্তমান পদ্ধতিতে তা হাতে-কলমে শেখার ওপর জোর দিচ্ছে। ফলে একজন শিক্ষার্থী বাস্তবিক কাজের মাধ্যমে শেখা এবং তাদের দক্ষতা বাড়াতে পারছে। শিক্ষার্থীরা ছোট ছোট গ্রুপে বিভক্ত হয়ে, আলোচনা করে, খেলার ছলে, অভিনয়ের আদলে, সশরীরে কর্মকৌশলে যোগদান করে টেকসই শিক্ষা অর্জনের সুযোগ পাচ্ছে। বর্তমান শিক্ষায় একজন শিক্ষার্থী শিল্পসাহিত্যের ক্ষেত্রে দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জনে শুধু পারদর্শীই হবে না, সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী বিষয়টির সম্পাদনা করার যোগ্যতা অর্জন করবে।  বর্তমান শিক্ষায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হলো, আগে পাঠদানে ক্লাসে শিক্ষকের ভূমিকা ছিল প্রায় আশি শতাংশ, কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রায় শতভাগ। শিক্ষক বলে যেতেন, বিশ্লেষণ করতেন; শিক্ষার্থীরা হাঁ করে শুনত। বর্তমানে শিক্ষক ক্লাসে শুধুমাত্র দিকনির্দেশকের ভূমিকায় থাকবেন, শিক্ষার্থীরাই সবকিছু করবে। অর্থাৎ ‘শিক্ষক-কেন্দ্রিক’ পদ্ধতি পরিবর্তন হয়ে  ‘শিক্ষার্থী-কেন্দ্রিক’ পদ্ধতি চালু হয়েছে। নতুন পাঠ্যক্রমে শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রে থেকে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে সমালোচনামূলক চিন্তা এবং স্ব-নির্দেশিত শিক্ষায় উৎসাহিত হবে। ফলে শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষা নিয়ন্ত্রণে নিতে এবং চলমান ইন্টারেক্টিভ শ্রেণিকক্ষে পরিবেশ গড়ে তুলতে সক্ষম হবে। পুরনো পাঠ্যক্রমকে শিক্ষার্থীদের হয়তোবা যথেষ্ট হতাশায় কাটাতে হতো, সেখানে নতুন পাঠ্যক্রমে শিক্ষার্থীরা আনন্দঘন পরিবেশে শিখবে, পড়বে এবং নিবেদন করবে। নতুন শিক্ষাক্রম অপূর্ব এক অনন্য পথ! নতুন শিক্ষাক্রমে রয়েছে, উদ্ভাবনী শিক্ষণ পদ্ধতি, আধুনিক প্রযুক্তি এবং ইন্টারেক্টিভ কার্যক্রমের সমাহার। যার মাধ্যমে ইতিবাচক শিখন পরিবেশ তৈরি হওয়া সম্ভব। যা শুধু জ্ঞান ধরে রাখার ক্ষমতা বাড়ায় না, বরং জ্ঞান অর্জনে প্রকৃত আগ্রহও জাগিয়ে তুলবে। পুরনো পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীরা হয়তো ব্যবহারিক দক্ষতাগুলোর দিকে যথাযথ মনোযোগ দেয়নি। নতুন শিক্ষাক্রম নিশ্চিত করে যে, শিক্ষার্থীরা প্রকৃত কর্মের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করবে। এতে প্রকল্প, সিমুলেশন, সমস্যা সমাধান, সময় ব্যবস্থাপনা, জনসমক্ষে কথা বলা, নতুন পরিবেশ-পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাওয়ায়ে নেওয়া, টিমে কাজ করা, গবেষণায় দক্ষতা, সম্পাদনা ও প্রুফ রিডিং বা অন্যান্য কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারবে। যে সব জ্ঞান, অভিজ্ঞতা তাদের ভবিষ্যৎ পেশার সঙ্গে সম্পর্কিত।

নতুন শিক্ষণ পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীরা একে অন্যের সঙ্গে সাবলীলভাবে কথা বলা, একসঙ্গে কাজ করা এবং চিন্তাভাবনায় সমন্বয় করার মতো সফট স্কিলের দিকে অগ্রসর হবে। যে দক্ষতা বর্তমান বিশ্বের সব ধরনের কর্মস্থলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। অপূর্ব! এই শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই, কেউ বলছেন, ‘ছেলেমেয়েরা বাড়িতে পড়াশোনা করছে না, ‘কেউ বলছেন, পরীক্ষা না থাকায় লেখাপড়া লাটে উঠছে, আবার কেউ বলছেন, পড়াশোনা রেখে কীসব রান্নাবান্না শেখাচ্ছেন, যারা বর্তমান শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে বিতর্কের ঝড় তুলেছেন, তারা নতুন পদ্ধতির ভিতর-বাহির খতিয়ে দেখেছেন কি না, সন্দেহ আছে। আমি অধ্যাপনা পেশায় জড়িত। নতুন শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে আমিও কম মন্তব্য করিনি। মোট ৭টি স্কুলের হাতেগোনা ২১ জন সুদক্ষ শিক্ষকের সঙ্গে নতুন পদ্ধতি নিয়ে কথা বলেছি, তাদের কাছে বুঝতে চেয়েছি পদ্ধতিটির ইতি বা নেতিবাচক দিকগুলো। সবাই বলেছেন, এটা আমাদের মতো দেশের জন্য নয়। কেন, কী কারণে? তা তাঁরা খোলসা করতে পারেনি। সম্ভবত মাস্টার ট্রেইনারদের দুর্বলতার কারণে এমনটি হতে পারে। সর্বোপরি দেশের প্রখ্যাত একটি প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের এক নবীন শিক্ষকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি, আলোচনা-সমালোচনা, ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করা হয়েছে দীর্ঘক্ষণ। জানতে চেয়েছিলাম শিক্ষা অর্জনের তিন সূচক বলতে পারবে, পড়তে পারবে, লেখতে পারবে? এগুলো কি নতুন শিক্ষা পদ্ধতিতে আছে কি না? সে স্পষ্ট করেছেন, আগের তুলনায় এখন এই তিনটি সূচকের প্রসার তো হয়েছেই। সঙ্গে আরও একটি সূচক যুক্ত হয়েছে, তা হলো ‘করতে পারবে’। অর্থাৎ নতুন শিক্ষা পদ্ধতিতে একজন শিক্ষার্থী, বলতে পারবে, পড়তে পারবে, লিখতে পারবে সর্বোপরি করতে পারবে। তাঁর কাছে আরও জানতে চেয়েছিলাম পরীক্ষা নেই, শিক্ষার্থীরা বাসাবাড়িতে পড়ার টেবিলেও নেই কেন?’ তিনি বলেছেন, পরীক্ষা নেই মানে, এখন তো ধারাবাহিক মূল্যায়ন হচ্ছে। আগের চেয়ে এখন পরীক্ষা কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ক্লাসেই পড়া শেখানো হচ্ছে। এখন আর মাথা ঝুঁকে, প্রাইভেট পড়ে কিংবা মুখস্থ করার মতো শিক্ষার দরকার নেই। নতুন শিক্ষা পদ্ধতি গবেষণালব্ধ টেকসই পদ্ধতি।

                লেখক : শিক্ষক ও শিশুসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা