শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২৪

নতুন শিক্ষা কারিকুলাম : কিছু ভাবনা

রহিম আবদুর রহিম
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন শিক্ষা কারিকুলাম : কিছু ভাবনা

একটি জাতির স্বপ্ন নিহিত ওই জাতির পাঠক্রমে। যেখানে লোকায়ত থাকে শিক্ষার্থীকে শিখতে সাহায্য করা এবং তাকে পরিপূর্ণ একজন মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার সব কলাকৌশল। আপনার স্কুলটি কোন জেলায় অবস্থিত তা বিবেচ্য নয়, যেখানে শিক্ষার্থীদের ফলাফল শুরু হবে একটি দৃঢ় এবং টেকসই পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে। বর্তমান শিক্ষা পদ্ধতিতে ‘শেখা’ এবং ‘শেখানো’ সামঞ্জস্যপূর্ণ। যা পরিবর্তনশীল বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলাতে সক্ষম। এই শিক্ষায় একটি জাতির সংস্কৃতি এবং ওই জাতির পরিচয় তৈরির দিকনির্দেশনা যেমনটা রয়েছে; তেমনি করে তার প্রতিফলন ঘটানোর বহুবিধ দরজা উন্মুক্ত রয়েছে। প্রচলিত শিক্ষা পদ্ধতিতে পরস্পরের সহযোগিতা ছিল অনুপস্থিত। বর্তমান পদ্ধতিতে সহযোগিতার সব দরজা খোলা।

শিক্ষকরা একে অপরের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ সব প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এই শিক্ষা পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাকালীন তুলনামূলকভাবে আর্থিক সাশ্রয় ঘটবে। বর্তমান শিক্ষায় পরিমাপযোগ্য লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য স্থিরকরণেরও পরিপূরক। জরাজীর্ণ এখনটি পুরনো পদ্ধতি থেকে শিক্ষাকে নতুন পদ্ধতিতে আনা হয়েছে। আগে শিক্ষার্থীরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বুঝে কিংবা না বুঝেই সংশ্লিষ্ট বিষয় মুখস্থ করে রাখত। যা একজন শিক্ষার্থীর জন্য যথেষ্ট কল্যাণকর নয়। বর্তমান পদ্ধতিতে তা হাতে-কলমে শেখার ওপর জোর দিচ্ছে। ফলে একজন শিক্ষার্থী বাস্তবিক কাজের মাধ্যমে শেখা এবং তাদের দক্ষতা বাড়াতে পারছে। শিক্ষার্থীরা ছোট ছোট গ্রুপে বিভক্ত হয়ে, আলোচনা করে, খেলার ছলে, অভিনয়ের আদলে, সশরীরে কর্মকৌশলে যোগদান করে টেকসই শিক্ষা অর্জনের সুযোগ পাচ্ছে। বর্তমান শিক্ষায় একজন শিক্ষার্থী শিল্পসাহিত্যের ক্ষেত্রে দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জনে শুধু পারদর্শীই হবে না, সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী বিষয়টির সম্পাদনা করার যোগ্যতা অর্জন করবে।  বর্তমান শিক্ষায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হলো, আগে পাঠদানে ক্লাসে শিক্ষকের ভূমিকা ছিল প্রায় আশি শতাংশ, কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রায় শতভাগ। শিক্ষক বলে যেতেন, বিশ্লেষণ করতেন; শিক্ষার্থীরা হাঁ করে শুনত। বর্তমানে শিক্ষক ক্লাসে শুধুমাত্র দিকনির্দেশকের ভূমিকায় থাকবেন, শিক্ষার্থীরাই সবকিছু করবে। অর্থাৎ ‘শিক্ষক-কেন্দ্রিক’ পদ্ধতি পরিবর্তন হয়ে  ‘শিক্ষার্থী-কেন্দ্রিক’ পদ্ধতি চালু হয়েছে। নতুন পাঠ্যক্রমে শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রে থেকে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে সমালোচনামূলক চিন্তা এবং স্ব-নির্দেশিত শিক্ষায় উৎসাহিত হবে। ফলে শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষা নিয়ন্ত্রণে নিতে এবং চলমান ইন্টারেক্টিভ শ্রেণিকক্ষে পরিবেশ গড়ে তুলতে সক্ষম হবে। পুরনো পাঠ্যক্রমকে শিক্ষার্থীদের হয়তোবা যথেষ্ট হতাশায় কাটাতে হতো, সেখানে নতুন পাঠ্যক্রমে শিক্ষার্থীরা আনন্দঘন পরিবেশে শিখবে, পড়বে এবং নিবেদন করবে। নতুন শিক্ষাক্রম অপূর্ব এক অনন্য পথ! নতুন শিক্ষাক্রমে রয়েছে, উদ্ভাবনী শিক্ষণ পদ্ধতি, আধুনিক প্রযুক্তি এবং ইন্টারেক্টিভ কার্যক্রমের সমাহার। যার মাধ্যমে ইতিবাচক শিখন পরিবেশ তৈরি হওয়া সম্ভব। যা শুধু জ্ঞান ধরে রাখার ক্ষমতা বাড়ায় না, বরং জ্ঞান অর্জনে প্রকৃত আগ্রহও জাগিয়ে তুলবে। পুরনো পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীরা হয়তো ব্যবহারিক দক্ষতাগুলোর দিকে যথাযথ মনোযোগ দেয়নি। নতুন শিক্ষাক্রম নিশ্চিত করে যে, শিক্ষার্থীরা প্রকৃত কর্মের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করবে। এতে প্রকল্প, সিমুলেশন, সমস্যা সমাধান, সময় ব্যবস্থাপনা, জনসমক্ষে কথা বলা, নতুন পরিবেশ-পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাওয়ায়ে নেওয়া, টিমে কাজ করা, গবেষণায় দক্ষতা, সম্পাদনা ও প্রুফ রিডিং বা অন্যান্য কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারবে। যে সব জ্ঞান, অভিজ্ঞতা তাদের ভবিষ্যৎ পেশার সঙ্গে সম্পর্কিত।

নতুন শিক্ষণ পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীরা একে অন্যের সঙ্গে সাবলীলভাবে কথা বলা, একসঙ্গে কাজ করা এবং চিন্তাভাবনায় সমন্বয় করার মতো সফট স্কিলের দিকে অগ্রসর হবে। যে দক্ষতা বর্তমান বিশ্বের সব ধরনের কর্মস্থলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। অপূর্ব! এই শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই, কেউ বলছেন, ‘ছেলেমেয়েরা বাড়িতে পড়াশোনা করছে না, ‘কেউ বলছেন, পরীক্ষা না থাকায় লেখাপড়া লাটে উঠছে, আবার কেউ বলছেন, পড়াশোনা রেখে কীসব রান্নাবান্না শেখাচ্ছেন, যারা বর্তমান শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে বিতর্কের ঝড় তুলেছেন, তারা নতুন পদ্ধতির ভিতর-বাহির খতিয়ে দেখেছেন কি না, সন্দেহ আছে। আমি অধ্যাপনা পেশায় জড়িত। নতুন শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে আমিও কম মন্তব্য করিনি। মোট ৭টি স্কুলের হাতেগোনা ২১ জন সুদক্ষ শিক্ষকের সঙ্গে নতুন পদ্ধতি নিয়ে কথা বলেছি, তাদের কাছে বুঝতে চেয়েছি পদ্ধতিটির ইতি বা নেতিবাচক দিকগুলো। সবাই বলেছেন, এটা আমাদের মতো দেশের জন্য নয়। কেন, কী কারণে? তা তাঁরা খোলসা করতে পারেনি। সম্ভবত মাস্টার ট্রেইনারদের দুর্বলতার কারণে এমনটি হতে পারে। সর্বোপরি দেশের প্রখ্যাত একটি প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের এক নবীন শিক্ষকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি, আলোচনা-সমালোচনা, ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করা হয়েছে দীর্ঘক্ষণ। জানতে চেয়েছিলাম শিক্ষা অর্জনের তিন সূচক বলতে পারবে, পড়তে পারবে, লেখতে পারবে? এগুলো কি নতুন শিক্ষা পদ্ধতিতে আছে কি না? সে স্পষ্ট করেছেন, আগের তুলনায় এখন এই তিনটি সূচকের প্রসার তো হয়েছেই। সঙ্গে আরও একটি সূচক যুক্ত হয়েছে, তা হলো ‘করতে পারবে’। অর্থাৎ নতুন শিক্ষা পদ্ধতিতে একজন শিক্ষার্থী, বলতে পারবে, পড়তে পারবে, লিখতে পারবে সর্বোপরি করতে পারবে। তাঁর কাছে আরও জানতে চেয়েছিলাম পরীক্ষা নেই, শিক্ষার্থীরা বাসাবাড়িতে পড়ার টেবিলেও নেই কেন?’ তিনি বলেছেন, পরীক্ষা নেই মানে, এখন তো ধারাবাহিক মূল্যায়ন হচ্ছে। আগের চেয়ে এখন পরীক্ষা কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ক্লাসেই পড়া শেখানো হচ্ছে। এখন আর মাথা ঝুঁকে, প্রাইভেট পড়ে কিংবা মুখস্থ করার মতো শিক্ষার দরকার নেই। নতুন শিক্ষা পদ্ধতি গবেষণালব্ধ টেকসই পদ্ধতি।

                লেখক : শিক্ষক ও শিশুসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা