শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২৪

নতুন শিক্ষা কারিকুলাম : কিছু ভাবনা

রহিম আবদুর রহিম
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন শিক্ষা কারিকুলাম : কিছু ভাবনা

একটি জাতির স্বপ্ন নিহিত ওই জাতির পাঠক্রমে। যেখানে লোকায়ত থাকে শিক্ষার্থীকে শিখতে সাহায্য করা এবং তাকে পরিপূর্ণ একজন মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার সব কলাকৌশল। আপনার স্কুলটি কোন জেলায় অবস্থিত তা বিবেচ্য নয়, যেখানে শিক্ষার্থীদের ফলাফল শুরু হবে একটি দৃঢ় এবং টেকসই পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে। বর্তমান শিক্ষা পদ্ধতিতে ‘শেখা’ এবং ‘শেখানো’ সামঞ্জস্যপূর্ণ। যা পরিবর্তনশীল বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলাতে সক্ষম। এই শিক্ষায় একটি জাতির সংস্কৃতি এবং ওই জাতির পরিচয় তৈরির দিকনির্দেশনা যেমনটা রয়েছে; তেমনি করে তার প্রতিফলন ঘটানোর বহুবিধ দরজা উন্মুক্ত রয়েছে। প্রচলিত শিক্ষা পদ্ধতিতে পরস্পরের সহযোগিতা ছিল অনুপস্থিত। বর্তমান পদ্ধতিতে সহযোগিতার সব দরজা খোলা।

শিক্ষকরা একে অপরের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ সব প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এই শিক্ষা পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাকালীন তুলনামূলকভাবে আর্থিক সাশ্রয় ঘটবে। বর্তমান শিক্ষায় পরিমাপযোগ্য লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য স্থিরকরণেরও পরিপূরক। জরাজীর্ণ এখনটি পুরনো পদ্ধতি থেকে শিক্ষাকে নতুন পদ্ধতিতে আনা হয়েছে। আগে শিক্ষার্থীরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বুঝে কিংবা না বুঝেই সংশ্লিষ্ট বিষয় মুখস্থ করে রাখত। যা একজন শিক্ষার্থীর জন্য যথেষ্ট কল্যাণকর নয়। বর্তমান পদ্ধতিতে তা হাতে-কলমে শেখার ওপর জোর দিচ্ছে। ফলে একজন শিক্ষার্থী বাস্তবিক কাজের মাধ্যমে শেখা এবং তাদের দক্ষতা বাড়াতে পারছে। শিক্ষার্থীরা ছোট ছোট গ্রুপে বিভক্ত হয়ে, আলোচনা করে, খেলার ছলে, অভিনয়ের আদলে, সশরীরে কর্মকৌশলে যোগদান করে টেকসই শিক্ষা অর্জনের সুযোগ পাচ্ছে। বর্তমান শিক্ষায় একজন শিক্ষার্থী শিল্পসাহিত্যের ক্ষেত্রে দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জনে শুধু পারদর্শীই হবে না, সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী বিষয়টির সম্পাদনা করার যোগ্যতা অর্জন করবে।  বর্তমান শিক্ষায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হলো, আগে পাঠদানে ক্লাসে শিক্ষকের ভূমিকা ছিল প্রায় আশি শতাংশ, কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রায় শতভাগ। শিক্ষক বলে যেতেন, বিশ্লেষণ করতেন; শিক্ষার্থীরা হাঁ করে শুনত। বর্তমানে শিক্ষক ক্লাসে শুধুমাত্র দিকনির্দেশকের ভূমিকায় থাকবেন, শিক্ষার্থীরাই সবকিছু করবে। অর্থাৎ ‘শিক্ষক-কেন্দ্রিক’ পদ্ধতি পরিবর্তন হয়ে  ‘শিক্ষার্থী-কেন্দ্রিক’ পদ্ধতি চালু হয়েছে। নতুন পাঠ্যক্রমে শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রে থেকে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে সমালোচনামূলক চিন্তা এবং স্ব-নির্দেশিত শিক্ষায় উৎসাহিত হবে। ফলে শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষা নিয়ন্ত্রণে নিতে এবং চলমান ইন্টারেক্টিভ শ্রেণিকক্ষে পরিবেশ গড়ে তুলতে সক্ষম হবে। পুরনো পাঠ্যক্রমকে শিক্ষার্থীদের হয়তোবা যথেষ্ট হতাশায় কাটাতে হতো, সেখানে নতুন পাঠ্যক্রমে শিক্ষার্থীরা আনন্দঘন পরিবেশে শিখবে, পড়বে এবং নিবেদন করবে। নতুন শিক্ষাক্রম অপূর্ব এক অনন্য পথ! নতুন শিক্ষাক্রমে রয়েছে, উদ্ভাবনী শিক্ষণ পদ্ধতি, আধুনিক প্রযুক্তি এবং ইন্টারেক্টিভ কার্যক্রমের সমাহার। যার মাধ্যমে ইতিবাচক শিখন পরিবেশ তৈরি হওয়া সম্ভব। যা শুধু জ্ঞান ধরে রাখার ক্ষমতা বাড়ায় না, বরং জ্ঞান অর্জনে প্রকৃত আগ্রহও জাগিয়ে তুলবে। পুরনো পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীরা হয়তো ব্যবহারিক দক্ষতাগুলোর দিকে যথাযথ মনোযোগ দেয়নি। নতুন শিক্ষাক্রম নিশ্চিত করে যে, শিক্ষার্থীরা প্রকৃত কর্মের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করবে। এতে প্রকল্প, সিমুলেশন, সমস্যা সমাধান, সময় ব্যবস্থাপনা, জনসমক্ষে কথা বলা, নতুন পরিবেশ-পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাওয়ায়ে নেওয়া, টিমে কাজ করা, গবেষণায় দক্ষতা, সম্পাদনা ও প্রুফ রিডিং বা অন্যান্য কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারবে। যে সব জ্ঞান, অভিজ্ঞতা তাদের ভবিষ্যৎ পেশার সঙ্গে সম্পর্কিত।

নতুন শিক্ষণ পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীরা একে অন্যের সঙ্গে সাবলীলভাবে কথা বলা, একসঙ্গে কাজ করা এবং চিন্তাভাবনায় সমন্বয় করার মতো সফট স্কিলের দিকে অগ্রসর হবে। যে দক্ষতা বর্তমান বিশ্বের সব ধরনের কর্মস্থলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। অপূর্ব! এই শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই, কেউ বলছেন, ‘ছেলেমেয়েরা বাড়িতে পড়াশোনা করছে না, ‘কেউ বলছেন, পরীক্ষা না থাকায় লেখাপড়া লাটে উঠছে, আবার কেউ বলছেন, পড়াশোনা রেখে কীসব রান্নাবান্না শেখাচ্ছেন, যারা বর্তমান শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে বিতর্কের ঝড় তুলেছেন, তারা নতুন পদ্ধতির ভিতর-বাহির খতিয়ে দেখেছেন কি না, সন্দেহ আছে। আমি অধ্যাপনা পেশায় জড়িত। নতুন শিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে আমিও কম মন্তব্য করিনি। মোট ৭টি স্কুলের হাতেগোনা ২১ জন সুদক্ষ শিক্ষকের সঙ্গে নতুন পদ্ধতি নিয়ে কথা বলেছি, তাদের কাছে বুঝতে চেয়েছি পদ্ধতিটির ইতি বা নেতিবাচক দিকগুলো। সবাই বলেছেন, এটা আমাদের মতো দেশের জন্য নয়। কেন, কী কারণে? তা তাঁরা খোলসা করতে পারেনি। সম্ভবত মাস্টার ট্রেইনারদের দুর্বলতার কারণে এমনটি হতে পারে। সর্বোপরি দেশের প্রখ্যাত একটি প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের এক নবীন শিক্ষকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি, আলোচনা-সমালোচনা, ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করা হয়েছে দীর্ঘক্ষণ। জানতে চেয়েছিলাম শিক্ষা অর্জনের তিন সূচক বলতে পারবে, পড়তে পারবে, লেখতে পারবে? এগুলো কি নতুন শিক্ষা পদ্ধতিতে আছে কি না? সে স্পষ্ট করেছেন, আগের তুলনায় এখন এই তিনটি সূচকের প্রসার তো হয়েছেই। সঙ্গে আরও একটি সূচক যুক্ত হয়েছে, তা হলো ‘করতে পারবে’। অর্থাৎ নতুন শিক্ষা পদ্ধতিতে একজন শিক্ষার্থী, বলতে পারবে, পড়তে পারবে, লিখতে পারবে সর্বোপরি করতে পারবে। তাঁর কাছে আরও জানতে চেয়েছিলাম পরীক্ষা নেই, শিক্ষার্থীরা বাসাবাড়িতে পড়ার টেবিলেও নেই কেন?’ তিনি বলেছেন, পরীক্ষা নেই মানে, এখন তো ধারাবাহিক মূল্যায়ন হচ্ছে। আগের চেয়ে এখন পরীক্ষা কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ক্লাসেই পড়া শেখানো হচ্ছে। এখন আর মাথা ঝুঁকে, প্রাইভেট পড়ে কিংবা মুখস্থ করার মতো শিক্ষার দরকার নেই। নতুন শিক্ষা পদ্ধতি গবেষণালব্ধ টেকসই পদ্ধতি।

                লেখক : শিক্ষক ও শিশুসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
সাভারে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
সাভারে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৮ ইউরোর পর্দা উঠবে কার্ডিফে, ফাইনাল ওয়েম্বলিতে
২০২৮ ইউরোর পর্দা উঠবে কার্ডিফে, ফাইনাল ওয়েম্বলিতে

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানমন্ডি ৩২ থেকে সন্দেহভাজন কিশোর ও যুবক আটক
ধানমন্ডি ৩২ থেকে সন্দেহভাজন কিশোর ও যুবক আটক

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আদমদীঘিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
আদমদীঘিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা তিতাস যশোরে আটক
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা তিতাস যশোরে আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ফ্রান্সের নতুন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ফ্রান্সের নতুন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ
বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে বিশেষ অভিযানে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ১৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে বিশেষ অভিযানে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ১৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ানকে কুপিয়ে হত্যা
মুন্সীগঞ্জে ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ানকে কুপিয়ে হত্যা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৃষ্টান্তমূলক রায় প্রত্যাশা করছি : চিফ প্রসিকিউটর
দৃষ্টান্তমূলক রায় প্রত্যাশা করছি : চিফ প্রসিকিউটর

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হলো নিজেকে আবিষ্কার করা: প্রধান উপদেষ্টা
প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হলো নিজেকে আবিষ্কার করা: প্রধান উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সাথে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারার সংস্কৃতি আওয়ামী লীগের : রিজভী
আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারার সংস্কৃতি আওয়ামী লীগের : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানের ‘এশিয়ান ট্যুর’ থেকে বাদ পড়লেন সোনাক্ষী
সালমানের ‘এশিয়ান ট্যুর’ থেকে বাদ পড়লেন সোনাক্ষী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটো-রাশিয়া যুদ্ধ অনিবার্য: সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ন্যাটো-রাশিয়া যুদ্ধ অনিবার্য: সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে ককটেলসহ একজন গ্রেফতার
মিরপুরে ককটেলসহ একজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা সীমান্তে বিএসএফের বন্দুকের আঘাতে বাংলাদেশি যুবক আহত
কুমিল্লা সীমান্তে বিএসএফের বন্দুকের আঘাতে বাংলাদেশি যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের অপতৎপরতা রুখতে জাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের অপতৎপরতা রুখতে জাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিয়ের মঞ্চে বরকে ছুরিকাঘাত, ঘাতককে ২ কি.মি. ধাওয়া করল ড্রোন!
বিয়ের মঞ্চে বরকে ছুরিকাঘাত, ঘাতককে ২ কি.মি. ধাওয়া করল ড্রোন!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রূপগঞ্জে যুবদল নেতাকে গুলি করে টাকা ছিনতাই
রূপগঞ্জে যুবদল নেতাকে গুলি করে টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু
রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় এলেন যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী
ঢাকায় এলেন যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ
হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম