শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

বদর যুদ্ধের স্মৃতিমন্ডিত ১৭ রমজান আজ

এম এ মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
বদর যুদ্ধের স্মৃতিমন্ডিত ১৭ রমজান আজ

আজ ১৭ রমজান। আজ থেকে প্রায় সাড়ে ১৪শ বছর আগে এই দিনে আরবে অনুষ্ঠিত হয় বদর যুদ্ধ। বদরের যুদ্ধ ইসলামের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ। এই যুদ্ধে মুসলমানরা ইমানের বলে বলিয়ান হয়ে বাতিল শক্তির বিরুদ্ধে জয়ী হয়। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বয়ং এই যুদ্ধে মুসলমানদের নেতৃত্ব দেন। আল্লাহ তবারক তায়ালার পরিপূর্ণ হামদ ও সানা বর্ণনা করার পর রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবিদের উদ্দেশে বলেন- ইজ্জত ও জালালের অধিকারী আল্লাহ যে জিনিসের প্রতি তোমাদের আহ্বান করেছেন আমিও তোমাদের সে জিনিসের প্রতি আহ্বান করছি। আল্লাহ তোমাদের যা করতে নিষেধ করেছেন আমিও তা থেকে তোমাদের নিষেধ করছি। জাল্লেজালাল বুলন্দওয়ালা এবং আজিম শানের অধিকারী আল্লাহ হকের আদেশ করেন। তিনি সত্যবাদিতা পছন্দ করেন। তিনি সতর্কশীলদের তার সন্নিকটে সুউচ্চ মনজিল প্রদান করেন। তাদের কথা আলোচিত হয় এবং তারা সম্মান লাভ করেন। আজ তোমরা হকের অন্যতম মনজিলে পদার্পণ করেছ, এখানে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য যা করা হয় একমাত্র তা আল্লাহতায়ালা কবুল করবেন। তাছাড়া অন্য কোনো কিছু কারও কাছ থেকে তিনি কবুল করবেন না। (জিহাদের সময় আল্লাহর কালিমার বুলন্দ যেন তোমাদের একমাত্র লক্ষ্য হয়। ধনদৌলত, বাহাদুরি এবং প্রশংসা তোমাদের কাম্য নয়) নিরাশার সময় ময়দানে সবর অবলম্বন কর। তাহলে ইজ্জত ও জালালের অধিকারী আল্লাহ তোমাদের দুশ্চিন্তা দূর করে দেবেন, দুঃখ-দুর্দশা ও বিপদ থেকে উদ্ধার করবেন এবং আখিরাতেও তোমরা নাজাত লাভ করবে। তোমাদের মধ্যে আল্লাহর নবী বর্তমান রয়েছেন। তিনি তোমাদের সাবধান করবেন এবং তোমাদের হুকুমও করবেন। আজ কাজে ঝাঁপিয়ে পড়। এমন কোনো কাজ কর না, যাতে আল্লাহ তোমাদের ওপর নাখোশ হতে পারেন। আল্লাহতায়ালা বলেন : তোমাদের না-রাজির চেয়ে আল্লাহর না-রাজি অনেক বড়। তিনি তার কিতাবের মধ্যে তোমাদের যে হুকুম প্রদান করেছেন, তার প্রতি যত্নবান হও। তিনি তোমাদের তার নিশানী দেখিয়েছেন, তিনি তোমাদের জিল্লতের পর ইজ্জত দান করেছেন। তাই খুব দৃঢ়ভাবে তা (আল্লাহর হুকুম) আঁকড়ে ধর। তোমাদের প্রভু তোমাদের ওপর সন্তুষ্ট হবেন। তোমরা এ ময়দানে এমনভাবে কাজ কর এবং দোয়া কর, যাতে তোমাদের প্রতি তাঁর রহমত ও মাগফিরাতের যে ওয়াদা রয়েছে তা পূর্ণ হয়। নিশ্চয়ই তাঁর ওয়াদা সত্য, তাঁর বাণী সত্য এবং তাঁর আজাব খুব কঠিন। (এ ময়দানে) আমি এবং তোমরা একমাত্র চিরঞ্জীব ও চিরজাগ্রত আল্লাহর কাছে আশ্রয় ও নিরাপত্তা পেতে পারি। তাঁর ওপর আমরা ভরসা করি এবং তাঁর দিকেই আমাদের প্রত্যাবর্তন। আল্লাহ আমাদের এবং তামাম মুসলমানকে মাফ করুন। আমিন!

দ্বিতীয় হিজরি সনের ১৭ রমজান তিন শতের চেয়ে সামান্য অধিক মুজাহিদ অস্ত্রশস্ত্রে সুসজ্জিত সহস্রাধিক মক্কার নগর-রাষ্ট্রের কাফির সৈন্যকে মোকাবিলা করেন। মুসলিম সৈনিকদের এক-পঞ্চমাংশের কিঞ্চিৎ অধিক লোক লৌহবর্ম পরিহিত ও উটের ওপর সওয়ার ছিলেন। অবশিষ্ট মুজাহিদ ছিলেন পদাতিক এবং বর্মহীন। আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছিল আল্লাহর নামের এ পাগল লোকগুলো জেনে বুঝে জ্বলন্ত আগুনে ঝাঁপ দিচ্ছে। যুদ্ধের ময়দান থেকে তাদের জীবন্ত ফিরে যাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। এ কঠিন বিপদের সময় রসুলে খোদা ভারাক্রান্ত হৃদয়ে  অত্যন্ত মর্মস্পর্শী ভাষায় আল্লাহর দরবারে দোয়া করলেন- হে আল্লাহ! এদিকে কুরায়শরা নিজেদের অহংকারের যাবতীয় সামানসহ উপস্থিত হয়েছে। তারা তোমার রসুলকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করার জন্য এসেছে। হে আল্লাহ! এখন আসুক সে সাহায্য, যার ওয়াদা তুমি আমার সঙ্গে করেছিলে। হে আল্লাহ! আজ যদি এ মুষ্টিমেয় লোক ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় তাহলে দুনিয়ার বুকে আর তোমার ইবাদত করা হবে না।  অতঃপর যুদ্ধের ময়দানে মুজাহিদদের উত্তমরূপে সারিবদ্ধ করে আল্লাহর রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পুনরায় বললেন : যার হাতের মুঠোয় মুহাম্মদের প্রাণ, তাঁর শপথ, আজ যে সবর ও ইহতিসাবের সঙ্গে সম্মুখে অগ্রসর হয়ে এবং পিছনে না হটে কাফিরদের সঙ্গে লড়াই করে মারা যাবে, অবশ্যই আল্লাহ তাকে জান্নাতে দাখিল করবেন। হে আমার সাথীগণ, জান্নাতের দিকে ধাবিত হও, যার প্রশস্ততা আসমান ও জমিন পর্যন্ত। মুত্তাকীদের জন্যই তৈরি করা হয়েছে এ জান্নাত।

আল্লাহর রসুলের ভাষণ শোনার পর তাঁর মুষ্টিমেয় সাহাবা বিরাট সংখ্যক শত্র“র ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েন। তাঁর জনৈক সাহাবি হাতের খেজুর মুখে না দিয়ে মাটিতে ফেলে দিয়ে বললেন : এত সস্তা সওদা! জান্নাত এত সস্তা! দেরি করে লাভ কী? জান্নাতের ফল খাব। তিনি তলোয়ার হাতে শত্র“দের মাঝখানে ঝাঁপিয়ে পড়লেন এবং অল্প সময়ের মধ্যেই শাহাদতের পেয়ালা পান করলেন।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আমেনা খাতুন হাফেজিয়া কোরআন রিসার্চ অ্যান্ড ক্যাডেট ইনস্টিটিউট কটিয়াদী, কিশোরগঞ্জ

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা