শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ জুন, ২০২৪ আপডেট:

একদিকে হযবরল, অন্যদিকে নজিরবিহীন রাজনীতি

জীবেন রায়
প্রিন্ট ভার্সন
একদিকে হযবরল, অন্যদিকে নজিরবিহীন রাজনীতি

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ বছরের নভেম্বরের ৫ তারিখে হবে জাতীয় ইলেকশন। কিন্তু ক্যাম্পেইন অনেক আগে থেকেই শুরু হয়ে গেছে। তবে ডেমোক্র্যাট এবং রিপাবলিকান- দুই দলেরই হযবরল অবস্থা।

প্রথমত, দুই প্রার্থীই ৭৭-৮১ বছর বয়সি। প্রেসিডেন্ট হিসেবে দুই প্রার্থীরই অভিজ্ঞতা আছে, তবু বয়স তো একটা ফ্যাক্টর। মানসিক সুস্থতা রাষ্ট্রীয় প্রধানের জন্য অত্যন্ত জরুরি। দ্বিতীয়ত, দুই প্রার্থীই কিছু না কিছু বিচারিক সমস্যায় জর্জরিত। প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইতোমধ্যে ক্রিমিনাল কেসে কনভিক্টেড। জেলে যাওয়ার সম্ভাবনাও আছে।  তবে ইলেকশন করতে পারবেন।  তা ছাড়া ট্রাম্পের কথাবার্তা যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বের জন্য ভীতিকর।

অন্যদিকে, বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেন একটা সিরিয়াস কেসে কোর্টে সওয়াল জবাব চলছে। তাতে বাইডেনের ভোটে প্রভাব ফেলতে পারে। সেই সঙ্গে রয়েছে বাইডেনের ইসরায়েলের প্রতি অবাধ সাপোর্ট। বর্তমানে ইসরায়েল সরকারের ওপর বাইডেনের প্রভাব নেই বললেই চলে। সেই সঙ্গে বাইডেন মানুষ মারার অস্ত্র এবং বোমা সরবরাহ করছেন ইসরায়েলে। আর সেগুলো ব্যবহৃত হচ্ছে নিরীহ লোকজন, এমনকি শিশুদের মারার জন্য। এমন অবস্থা হয়েছে, নেতানিয়াহু বাইডেনের কোনো কথাই এখন শুনছেন না।

শুরুটা হয়েছিল ইসরায়েলে হামাসের অতর্কিত আক্রমণ থেকে। সেটা অবশ্যই অন্যায় ছিল। সেই হামাসকে নির্মূল করতে গিয়ে প্রায় ৩৫ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন আর আহত হয়েছেন দ্বিগুণ। যুদ্ধটা তো সমানে সমানে নয়। একটা অসম যুদ্ধ চলছে মধ্যপ্রাচ্যে। এ যেন আমাদের মুক্তিযুদ্ধের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। নিরীহ বাংলাদেশি মরছে আর পালাচ্ছে। ফিলিস্তিনিরাও এখন তাই করছে। পার্থক্য, বাংলাদেশিদের পালানোর জন্য কোনো সুযোগ বা সময় দেওয়া হয়নি।

এ যুদ্ধটা সেই ৬০ বছর আগে ভিয়েতনাম যুদ্ধের কথাও মনে করিয়ে দিচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র আকাশ থেকে বোমা ফেলছে আর ভিয়েতনামিরা বাড়িঘরে, মাঠে-ঘাটে মারা যাচ্ছে। যুদ্ধ কখনো কোনো সমস্যার সমাধান করতে পারে না। শুধু শুধুই জীবনহানি। তবে দেশ হিসেবে ভারত বিশ্বের কাছে নজির হয়ে থাকল। সম্প্রতি বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ, ভারতে ইলেকশন হয়ে গেল। পাঁচ সপ্তাহব্যাপী পর্যায়ক্রমে ভোটাভুটি হলো। ফলাফলও হলো। শিক্ষিত-অশিক্ষিত, গরিব-ধনী, মহিলা-পুরুষ, নানা জাতের, রঙের প্রায় ৯৬.৯ কোটি উপযুক্ত ভোটার নিয়ে ভারতে বেশ নির্বিঘ্নেই ইলেকশন শেষ হলো। উত্তেজনা ছিল কিন্তু কোথাও কারচুপি হয়নি, খুনোখুনি হয়নি।

আমাদের কলকাতার বন্ধু, অয়নাংশুকে ইমেইল করে তার মতামত জানতে চাইলাম। ওর কাছ থেকে দারুণ একটা বিশ্লেষণ এসেছে। মূলত পাঠকদের অয়নের বিশ্লেষণটা জানানোর জন্য আমার এই লেখাটা। অয়ন লিখেছে-

এটি একটি খুব মজার নির্বাচন :

১) বিজেপি উদযাপন করছে, কারণ তারা সরকার গঠন করছে।

২) কংগ্রেস উদযাপন করছে, কারণ তারা প্রায় ১০০ আসনে পৌঁছেছে।

৩) সমাজবাদী পার্টি, রাষ্ট্রীয় জনতা পার্টি উদযাপন করছে কারণ তারা তাদের সমর্থন ফিরে পেয়েছে।

৪) ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি এবং শিবসেনা খুশি কারণ তারা দেখাতে পেরেছে যে তারা বস।

৫) তৃণমূল কংগ্রেস খুশি, কারণ তারা তাদের দলকে ব্যর্থ হওয়া থেকে বাঁচিয়েছে।

৬) নাগরিকরা খুশি যে তারা যে দলকেই অনুসরণ করছে তারাও খুশি।

৭) এর আগে কখনো কংগ্রেস এবং বিজেপি উভয়কেই তাদের হেডকোয়ার্টারে এসে একই দিনে জয় উদযাপন করতে দেখা যায়নি।

৮) এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ- নির্বাচন কমিশন উদযাপন করছে- যে কেউ এখন ইভিএম অথবা অন্য কোনো কারচুপির অভিযোগ দিচ্ছে না।

একেই তো বলা হয় সবার সহযোগিতা- সবার উন্নয়ন। তবে আমার কথা, একজন হাসতে পারেননি বরং তিনি কেঁদেছেন। তিনি হলেন বুথফেরত সমীক্ষার সিইও।

ভারতের এই ইলেকশন থেকে বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলোর অনেক কিছু শেখার আছে। ভারতের সঙ্গে শুধু শুধু বৈরিতা না করে মেলামেশা করুন। জানুন, শিখুন। ভারতীয় পণ্য না ব্যবহারের জিকির তোলেন কেন? বরং মহিলাদের রাজনীতিতে উদ্বুদ্ধ করুন। কংগ্রেস পার্টি এর আগে দুটো ইলেকশন করেছে। কিন্তু তারা ভালো ফল করতে পারেনি। তাই বলে দমে যায়নি। আর এবার একটা দারুণ ফল করেছে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, বাংলাদেশে বিএনপি একের পর এক ইলেকশন বর্জনই করে যাচ্ছে। এ দলটি ক্রমান্বয়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে। গণতান্ত্রিক দেশে এখন কোনো বাইরের শক্তি এসে ক্ষমতায় বসিয়ে দিতে পারবে না। আর হরতাল বা প্রশাসনের মাধ্যমেও ক্ষমতায় যাওয়া যাবে না।

রাজনীতিও এক জায়গায় বসে নেই। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে ওঠে। নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করতে করতে যে কোনো দলই সেই চর্চাটাই ভুলে যায়। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতেও ভুলে যায়। বিএনপির এখন নাম পাল্টে নতুন নাম নেওয়ার সময় এসে গেছে। যেমন মুসলিম লীগ, জাসদ- এসব দল কি আর ফিরে আসবে?

তাছাড়া বয়সের একটা ব্যাপার আছে না? সত্তর দশকে আমাদের কবি হেলাল হাফিজ বলেছিলেন,

“এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়

এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়।”

সেই যোদ্ধারা এখনো বেঁচে থাকলে বয়সের ভারে নতজানু হয়ে গেছে হয়তো। তাছাড়া রাজনীতিবিদরা বেশি দিন ক্ষমতার বাইরে বা কাজকর্মহীন থাকলে, এমনিতেই জবুথবু হয়ে পড়ে। ভুল সিদ্ধান্তের মাশুল দিতেই হয়। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ২০১৫-১৬ সালে হঠাৎ একটা ভুল সিদ্ধান্তে একজন বেশ্যাকে টাকা দিয়ে মুখ বন্ধ করেছিলেন।

সেই কর্মফলে তিনি সম্প্রতি কনভিক্টেড হন। ১১ জুলাই তার সাজা জানা যাবে।  অবাক হলেও সত্য, যেদিন এই রায় হয় সেদিন তার সাপোর্টারদের দেওয়া ফান্ডিং অনেক বেড়ে যায়। কোর্টে মামলা চলাকালে বিচারক গ্যাগ অর্ডার দেন (অর্থাৎ মামলা নিয়ে কোনো কমেন্ট বা উল্টাপাল্টা কথা বলা নিষেধ) বেশ কবার, কারণ তিনি বিচারক, প্রসিকিউটরসহ অনেককে ভয়ভীতির কথা বলতেন। তারপরও নভেম্বরে জনগণের ভোটে তিনি নির্বাচিত হতেও পারেন। রাজনীতি বিচিত্র, আরও বিচিত্র রাজনীতিবিদগণ।

 

লেখক : অধ্যাপক, বিজ্ঞান ও গণিত বিভাগ, মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান, কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

এই মাত্র | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন