শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ জুলাই, ২০২৪

রাজাকারের নাতি-পুতিরা পেতে পারে না

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
রাজাকারের নাতি-পুতিরা পেতে পারে না

গত ১৪ জুলাই বঙ্গবন্ধুকন্যা তথা প্রধানমন্ত্রী একটি অতীব মূল্যবান প্রশ্ন রেখেছেন। প্রশ্নটি ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের বংশধররা কোটার সুবিধা পাবে না, তাহলে কি রাজাকারদের নাতি-পুতিরা পাবে? জননেত্রী শেখ হাসিনার এই অমোঘ বাক্য একদিকে যেমন অনেক প্রশ্নের জবাব দেয়, অন্যদিকে তেমনি বহু প্রশ্নের সৃষ্টি করে।

১৯৭১-এ বঙ্গবন্ধুর নির্দেশনায় বাংলাদেশের প্রায় সব মানুষ বাংলাদেশকে স্বাধীন করার প্রত্যয় নিয়ে বিভিন্ন ভূমিকায় যুদ্ধে নেমে পড়লেও বেশ কিছু বাঙালি ছিল যারা পাকিস্তান ভেঙে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুদ্বয় মেনে নিতে পারেননি। এদের অনেকে নিষ্ক্রিয় থাকলেও অনেকে সক্রিয়ভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করেছে, হত্যা করেছে লাখ লাখ নিরীহ মানুষকে, শত সহস্র নারীকে পাকিস্তানি সৈন্যদের হাতে তুলে দিয়েছে যাতে পাকিস্তানি পিশাচরা তাদের ওপর যৌন নির্যাতন চালাতে পারে। ১৯৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদাররা আত্মসমর্পণ করার পর কুখ্যাত রাজাকার গোলাম আযমসহ অনেকে পাকিস্তান পালিয়ে গিয়েছিলেন, অনেকে দেশের ভিতরেই আত্মগোপনে ছিলেন। বঙ্গবন্ধু দালাল আইন প্রবর্তন করে এদের মধ্য থেকে কয়েক সহস্রকে গ্রেফতার করে বিচারে দিয়েছিলেন। প্রতিটি জেলায় এদের বিচারের জন্য ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়েছিল। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধু নেহায়েত মানবিক কারণে এদের মধ্য থেকে প্রত্যক্ষভাবে অপরাধে জড়িত ছিল এমন ১১ হাজারকে আটক রেখে বাকিদের মুক্তি দিয়েছিলেন। তবে মুক্তি পাওয়ারাও বসে থাকেননি। দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যেতে থাকেন দেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার জন্য। ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট খুনি জিয়া-মোশতাকের অপনেতৃত্বে এদের ষড়যন্ত্র সফল হয়। এরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হত্যা করার জন্য বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে, নেমে যান তাদের মূল পরিকল্পনায়, অর্থাৎ দেশকে আবার পাকিস্তানে রূপান্তরিত করার জন্য। প্রথম প্রহরেই তারা পাকিস্তানি প্রধানমন্ত্রী ভুট্টোর নির্দেশে, তার কথার সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশকে ইসলামিক প্রজাতন্ত্র হিসেবে ঘোষণা করে পাকিস্তানিকরণের প্রথম পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। খুনি জিয়াকে তাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে পেয়ে ’৭১-এর পরাজিত অপশক্তির লোকেরা জিয়ার নেতৃত্বে একত্রিত হন। এদের সঙ্গে ছিল মুসলিম লীগ, জামায়াতে ইসলাম, নেজামে ইসলামসহ অন্যান্য ধর্মান্ধ দলের নরপিশাচ। আরও ছিল যাদু মিঞাসহ সে সব চীনপন্থি যারা প্রত্যক্ষভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন। খুনি জিয়া কুখ্যাত রাজাকার শাহ আজিজকে দেশের প্রধানমন্ত্রী করে এবং অন্যান্য চিহ্নিত রাজাকারকে মন্ত্রিসভায় স্থান দিয়ে দেশে রাজাকারের শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বিভিন্ন অজুহাতে কয়েক হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেন এবং বঙ্গবন্ধুর দালাল আইন রহিত করে ১১ হাজার বন্দি রাজাকারকে মুক্ত করেন, যার মধ্যে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পিতাও ছিলেন। শুরু হয় রাজাকারদের রাজত্ব। খুনি জিয়ার সহায়তায় এরা প্রত্যেকেই হয়ে পড়েন কোটি কোটি টাকার মালিক। আজ যারা তথাকথিত কোটাবিরোধী আন্দোলন করছেন, তাদের একাংশই যে ’৭১-এ পরাজিত রাজাকারদের বংশধর, তা তাদের কথাবার্তা থেকেই পরিষ্কার। অত্যন্ত নির্লজ্জের মতো তারা বলার সাহস পাচ্ছে ‘তুই কে, আমি কে, রাজাকার রাজাকার’। তাদের নেতৃত্বে দেখা যাচ্ছে চিহ্নিত জামায়াত-শিবিরের লোক। নেতৃত্বে এবং উসকানিদাতা হিসেবে দেখা যাচ্ছে বিএনপি এবং সমমনা অন্যান্য চুনাপুঁটি দলের এমন নেতাদের, যারা প্রমাণিতভাবে রাজাকারদের বংশধর। প্রতিদিন দুই বেলা এদের বিরিয়ানি খাওয়াতে, যাতায়াত ভাড়া দিতে কোটি কোটি টাকা খরচ হচ্ছে। সে টাকারইবা উৎস কী? এটা অজানা নয় বিলেতে বসে থাকা খুনি তারেক জিয়াসহ অন্যান্যরা এসব টাকার জোগানদাতা।

এরা মেধা মেধা বলে চিৎকার করছে। অথচ এদের মধ্যে যে মেধার ন্যূনতম উপাদান নেই সে কথাও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট করে দিয়েছেন। এরা সবাই এইচএসসি পাস করে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তত প্রথম বর্ষে অধ্যয়ন করছেন। এ সময়ে তাদের ভালোভাবেই জানা উচিত যে সুপ্রিম কোর্ট সরকারের অংশ নয়, বিচারপতিরা সরকারি কর্মকর্তা নন। এটা জানা উচিত যে বিষয়টি যতদিন সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন, ততদিন সরকারের নির্বাহী বিভাগের কোনো ক্ষমতা নেই কিছু করার। তাদের অন্তত এই মৌলিক কথাটি জানা উচিত যে রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গ, যথা, নির্বাহী বিভাগ, বিচার বিভাগ এবং আইন প্রণয়ন বিভাগ একে অন্যের থেকে সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র, যা ফরাসি দার্শনিক মন্টোস্কোর ক্ষমতার স্বাতন্ত্রীকরণ তত্ত্বের ওপর ভিত্তি করা। এরা বলছে সুপ্রিম কোর্ট মানে না, কোর্টে যাবে না ইত্যাদি। এরা প্রতিনিয়ত আইন ভঙ্গ করে, রাস্তা ব্লক করে প্রমাণ করছে আইন-কানুন এবং মানুষের অধিকারের প্রতি তাদের ন্যূনতম শ্রদ্ধাবোধ নেই। তাদের সরকারি পদে বসার সুযোগ করে দিলে তারা একইভাবে বেআইনি কাজ করতে থাকবেন, মানুষের অধিকার টুঁটি চেপে হত্যা করবেন। আইন এবং সাংবিধানিক শাসনের প্রতি তাদের কোনো রকম আনুগত্য থাকবে না। তারা পাকিস্তানিকরণের বাসনা চরিতার্থ করার কাজে লিপ্ত হবেন। তাই এদের চিহ্নিত করে রাখতে হবে যাতে এরা কখনো সরকারি কোনো চাকরিতে প্রবেশ করতে না পারে।

আমাদের গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের উচিত হবে এদের পারিবারিক পরিচয় নিশ্চিত করা। তাহলে হয়তো দেখা যাবে বঙ্গবন্ধু দালাল আইনে যাদের গ্রেফতার করেছিলেন, এদের অনেকেই তাদের বংশধর। আমরা টেলিভিশনের পর্দায় শুধু মির্জা ফখরুল, রিজভী, আমীর খসরু (যার গোটা পরিবার মুক্তিযুদ্ধবিরোধী) কে দেখছি না, দেখছি যাদু মিঞার মেয়েদেরও। যা প্রমাণ করে এদের তথাকথিত আন্দোলন শুধু কোটার ব্যাপারেই সীমিত নয়। আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করে অবৈধ পন্থায় সরকারের পতন ঘটানো, যে চেষ্টা তারা বহু বছর ধরে করে যাচ্ছে, যে কথা মাহমুদুল হক মান্না, নূর, সাকিসহ বিভিন্ন রাজনীতিক প্রকাশ্যেই বলে বেড়াচ্ছেন। অতীতে পাকিস্তানপন্থিদের সহায়তায়, তাদের শাসন আমলে কুখ্যাত রাজাকার গোলাম আযমের ছেলে সামরিক বাহিনীতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে উঠতে পেরেছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সরকার ক্ষমতায় না এলে সে রাজাকার পুত্র পূর্ণাঙ্গ জেনারেল হয়ে পড়তেন। এখনো এদের অভিলাষ রাজাকারদের বংশধরদের সরকারি পদে বসিয়ে তাদের কূট উদ্দেশ্য চরিতার্থ করা।

মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষ এসব রাজাকারের তুলনায় সংখ্যায় অনেক বেশি। তারা রাজপথে নেমে এসে রাজাকার সন্তানদের প্রতিহত করতে চাইলে এরা তুলার মতো উড়ে যাবে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোকেরা আইন ভঙ্গ করবেন না বলেই রাজাকার সন্তানদের প্রতিহত করতে রাস্তায় নামছেন না। তথাকথিত আন্দোলনকারীরা রাস্তা ব্লক করে জনজীবনে দুর্ভোগের সৃষ্টি করছে। আইন-কানুন এবং জনমানুষের অধিকারের প্রতি যাদের ন্যূনতম শ্রদ্ধাবোধ নেই তারা সরকারি পদে গেলে কী করবেন, তা আন্দাজ করতে কোনো গবেষণার প্রয়োজন নেই। সেদিন টেলিভিশনে এক তরুণীর কথা শুনে পরিষ্কার হয়ে গেল তাদের আসল উদ্দেশ্য কী। বাঘিনী বলে পরিচয় দেওয়া সেই তরুণী বর্তমান সরকারের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে প্রমাণ করলেন তাদের উদ্দেশ্য সরকারের পতন ঘটানো। কিন্তু তথাকথিত বাঘিনীদের সে গুড়েবালি। দেশের সিংহভাগ মানুষ এই সরকারের পক্ষে, মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে, যারা জীবন বাজি রেখে দেশ স্বাধীন করেছিলেন। রাজাকারদের বংশধর নয়, এমন কিছু ছেলেমেয়েও রাজাকারদের বংশধরদের সঙ্গে মিলেছে কারণ তাদের বোঝানো হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধারা ভালো নয়। তাই আমাদের দায়িত্ব ব্যাপক প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে এদের জানিয়ে দেওয়া ১৯৭১ সালে রাজাকাররা কী নৃশংসভাবে দেশের ৩০ লাখ মানুষ হত্যা করেছে, ৫ লাখের অধিক নারীকে পাকিস্তানি সৈন্যদের হাতে তুলে দিয়েছে। যারা নিজেদের রাজাকার হিসেবে পরিচয় দিচ্ছে, তাদের পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা জরুরি হয়ে পড়েছে। বঙ্গবন্ধুর বাংলায়, রবীন্দ্রনাথের বাংলায়, নজরুলের বাংলায়, লালনের বাংলায় রাজাকারদের আস্তানা গাড়তে দেওয়া যাবে না, যেমন দেওয়া যায়নি ১৯৭১-এ।

ঢাকা মহানগর পুলিশ এবং বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীকে সাধুবাদ জানাতে হয় কারণ তারা কঠোর হস্তে সে সব তথাকথিত আন্দোলনকারীদের দমন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যারা আইন ভঙ্গ করে রাস্তা অবরোধ করছে। প্রতিটি মানুষের জানমাল রক্ষা করা তাদের মৌলিক দায়িত্ব, আর সে দায়িত্ব পালনেই তারা ব্রতী হয়েছেন।

অবৈধ এবং আইন ভঙ্গ করে আন্দোলনের মাধ্যমে মাননীয় আপিল বিভাগকে প্রভাবিত করার যে অপচেষ্টা এসব ব্যক্তি করছেন, তা অবশ্যই ব্যর্থ হবে। এরা সফল হলে আইনের শাসন, সংবিধানের শাসন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অস্তিত্ব বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এসব মেধাশূন্য, মুক্তিযুদ্ধবিরোধী স্বঘোষিত রাজাকাররা অবশ্যই সফল হবেন না। যারা মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের কটাক্ষ করে কথা বলেন, এ দেশে কখনো তাদের রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া যাবে না। প্রয়োজনে ’৭১-এর হাতিয়ার আবার গর্জে উঠবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে নতুন যে তথ্য দিল র‌্যাব
মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে নতুন যে তথ্য দিল র‌্যাব

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭
সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ
রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১
ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়
প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম
রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন
ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!
চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল
গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক
গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া
ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক
৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশসীমা খুলে দিল ইরান
আকাশসীমা খুলে দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’
‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও
স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে স্বস্তিকা
হাসপাতালে স্বস্তিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী
ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম