শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৪

আস্থার সংকট নিরসন করতে হবে এখনই

ফাইজুস সালেহীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আস্থার সংকট নিরসন করতে হবে এখনই

প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর অপসারণ বা পদত্যাগ প্রশ্নে বিতর্ক বেশ জমে উঠেছে। তর্কের ডালপালা বিস্তৃত হচ্ছে। রাজনীতিকদের কেউ কেউ বলছেন নতুন নতুন ইস্যু সামনে আনায় সংস্কারের বিষয়টি আড়ালে পড়ে যাচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ প্রয়োজনীয় সংস্কার করে সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন অনুষ্ঠান। মূল সেই করণীয়টিই যেন বা পেছনে পড়ে যাচ্ছে। বিএনপি ও তার মিত্র দলগুলো এখনই রাষ্ট্রপতি অপসারণের পক্ষে মত দিচ্ছে না। তারা মনে করছে, এর মাধ্যমে সাংবিধানিক সংকট দেখা দেবে। সেই অবস্থায় ঘোলা পানিতে স্বার্থান্বেষী কোনো মহল মাছ শিকারের চেষ্টা করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের কেউ কেউ আবার দিচ্ছেন দুধারি ব্যাখ্যা। কেউ আবার এই সরকারকে আধা বিপ্লবী আধা সাংবিধানিক সরকার বলে আখ্যায়িত করছেন।

পক্ষান্তরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি রাষ্ট্রপতির অপসারণের দাবিতে অনড় অবস্থান গ্রহণ করেছে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্র্ট থেকে জানা যায়, নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের পক্ষ থেকে এমনও বলা হয়েছে যে, ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত না হলেও তারা এটা করবেনই। প্রয়োজনে আন্দোলন করবেন। তারা জনাব চুপ্পুকে বিপজ্জনক মনে করছেন। ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের জন্যও পতিত সরকারের পার্লামেন্ট কর্তৃক পদাভিষিক্ত রাষ্ট্রপতির বহাল তবিয়তে থাকার বিষয়টি যে স্বস্তিদায়ক নয়, তা সহজেই অনুমেয়।

ছাত্র-জনতার বৈপ্লবিক অভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট কর্তৃত্ববাদী ক্ষমতার মূল কেন্দ্র গণভবন ছেড়ে শেখ হাসিনার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পরও রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে জনমনে শঙ্কাও সন্দেহ কাজ করছিল। কারণ দেশের মানুষ সাহাবুদ্দিন চুপ্পু সাহেবকে পূর্বাপর শেখ হাসিনার বশংবদ হিসেবে দেখে আসছিলেন। কিন্তু জাতির উদ্দেশে দেওয়া বিপ্লবোত্তর ভাষণে তিনি যখন স্পষ্ট ভাষায় বললেন যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছেন এবং তিনি তা গ্রহণও করেছেন, তখন অস্বস্তি অনেকটাই কেটে যায়। তা সত্ত্বেও সামাজিক মাধ্যমে আত্মগোপনে থেকে বা দেশের বাইরে থেকে পোস্ট দিয়ে কেউ কেউ দাবি করেন যে, শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেননি। তবে সেই সব গুঞ্জনের পালে খুব একটা হাওয়া ধরেনি। গুঞ্জনের কিস্তি এগোতে পারেনি। কিন্তু গত ১৯ অক্টোবর সেই পালে হাওয়া দিলেন মানবজমিন টেবলয়েডের সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী। দৈনিকটির বিশেষ ম্যাগাজিন জনতার চোখে ছাপা হলো রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সাক্ষাৎকার। সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেন সম্পাদক নিজেই। সেই সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনার পদত্যাগ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে রাষ্ট্রপতি বলেন যে, তাঁর কাছে শেখ হাসিনার পদত্যাগের কোনো দালিলিক প্রমাণ নেই। এই ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে আগুনে ঘি ঢেলে দেওয়ার মতো একটা ব্যাপার ঘটে গেল। অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা তাৎক্ষণিক ব্যক্ত করেন তীব্র প্রতিক্রিয়া। তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি মিথ্যাচার করেছেন। তিনি শপথ ভঙ্গ করেছেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা অবিলম্বে চুপ্পু সাহেবের পদত্যাগ বা অপসারণ দাবি করে। পালিত হয় বঙ্গভবন ঘেরাও কর্মসূচি। রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ বা অপসারণের দাবির পাশাপাশি নাগরিক কমিটি সংবিধান বাতিল ও সেকেন্ড রিপাবলিক ঘোষণার আওয়াজ তোলেন। সংবিধান বাতিল ও পুনর্লিখনের দাবি আগে থেকেই ছিল। কিন্তু সেকেন্ড রিপাবলিক প্রক্লেমেশনের দাবিটি নতুন। এই পরিভাষার সঙ্গে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের পরিচয় নেই বললেই চলে। এ দেশের মানুষ আইয়ুব খানের সবুজ বিপ্লব, বাকশালীকরণের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় বিপ্লবের স্লোগান শুনেছেন। কিন্তু প্রক্লেমেশন অব সেকেন্ড রিপাবলিক অনেকের কাছেই নতুন টার্ম, যদিও বিশ্ব ইতিহাসে এটা নতুন নয়। বিএনপির মতো বুর্জোয়া গণতান্ত্রিক দলগুলো সেকেন্ড রিপাবলিক ঘোষণার দাবিকে খুব সহজভাবে নিচ্ছে বলে মনে হয় না।

প্রসঙ্গত উল্লেখ করা বাঞ্ছনীয় যে, বহু উত্থান ও পতনের পর ১৮৪৮ সালে ফ্রান্সে দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হয় সব রাজনৈতিক দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে। জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন লুই নেপোলিয়ান বোনাপার্ট। তিনি নেপোলিয়ানের ভাগ্নে। এই লুই নেপোলিয়ানই আবার ১৮৫২ সালে দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্রের কবর দিয়ে দ্বিতীয় সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। তার মামা নেপোলিয়ান বোনাপার্টও ফ্রান্সের প্রথম প্রজাতন্ত্র রহিত করে প্রথম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। অর্থাৎ প্রজাতন্ত্রই রাজতন্ত্রে রূপান্তরিত হয়েছিল।

পলিটিক্যাল সায়েন্সে প্রজাতন্ত্রের সাদামাটা অর্থ হলো জনগণের শাসন। গণতন্ত্র ও প্রজাতন্ত্র প্রায় সমার্থক। কিন্তু বাস্তবে তা নাও হতে পারে। চীনকে অমরা চিনি গণপ্রজাতন্ত্রী চীন হিসেবে। কিন্তু সেখানে প্রথাসিদ্ধ গণতন্ত্র নেই। উত্তর কোরিয়ার পোশাকি নাম গণতান্ত্রিক কোরিয়া প্রজাতন্ত্র হলেও সেই রাষ্ট্রে জনগণের কী রকম অধিকার আছে তা কমবেশি আমরা সবাই জানি! এগুলো ইতিহাসের কথা। আবার প্রজাতান্ত্রিক বহু দেশে গণতন্ত্রও আছে যথারীতি। কোরিয়া প্রজাতন্ত্র, দক্ষিণ আফ্রিকা প্রজাতন্ত্র- এমনই আরও অনেক প্রজাতান্ত্রিক দেশে গণতন্ত্র ঠিকঠাক কাজ করছে।

এগুলো আসলে খুব বড় বিষয় নয়। আজকে রাষ্ট্রপতির অপসারণ ইস্যুতে রাজনৈতিক চিন্তার যে বিভিন্নতা দেখতে পাওয়া যাচ্ছে তাকে আর বেশি বড় হতে দেওয়া উচিত নয়। কেতাবি তত্ত্ব আর বাস্তবতা সব সময় সমান্তরাল হয় না। জনগণের চাওয়া আর বইয়ে লেখা শাসনতন্ত্রের চাওয়ার মধ্যে বৈপরীত্য দেখা দেওয়া অসম্ভব নয়। বাংলাদেশের ঝুলে থাকা সংবিধান অন্তর্বর্তী সরকার ব্যবস্থা সমর্থন করে না। অথচ জনগণ জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানের মাধ্যমে এটাই চেয়েছেন। বস্তুত সংবিধানের জন্য জনগণ নয়, জনগণের জন্য সংবিধান। কাজেই জনগণ কী চান, তার বাস্তবায়নই এখন অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত।

রাষ্ট্র সংস্কারের দায় একা অন্তর্বর্তী সরকারের নয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও নাগরিক কমিটির বিচ্ছিন্ন কোনো দাবিও এটা নয়। দেশে সক্রিয় প্রতিটি রাজনৈতিক দলই রাষ্ট্র মেরামত চায়। সংস্কার চায়। রাষ্ট্র মেরামতের তিরিশ দফা ঘোষণা রয়েছে বিএনপির। তুলনামূলকভাবে ছোট দলগুলোও সংস্কার অপরিহার্য মনে করে। তবে একটি ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশন নিশ্চিত করার জন্য এখনই কোন কোন সংস্কার প্রয়োজন আলোচনার মাধ্যমে সেগুলো চিহ্নিত করা উচিত। সেভাবে কাজের অগ্রাধিকার স্থির করা অপরিহার্য।

সাধারণ মানুষের মনে বহাল রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে নানান প্রশ্ন রয়েছে। তিনি জনগণের প্রত্যাশার অনুগামী কি না তা নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেন অনেকেই। তারপরও দেখতে হবে রাষ্ট্রপতি অপসারণের সুবিধা ও অসুবিধাগুলো কী কী! প্রজ অ্যান্ড কনস বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এ জন্য প্রয়োজন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, প্রেশার গ্রুপ ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিনিধিদের মধ্যে খোলামেলা আলোচনা। আলোচনার মাধ্যমে এ সমস্যা সমাধানের পথ বেরিয়ে আসবে নিশ্চয়ই। আলোচনার মাধ্যমে একটা ঐকমত্যে পৌঁছা অসম্ভব নয়। পারস্পরিক সন্দেহ-সংশয় ও অবিশ্বাসের জায়গাটা যাতে কোনোমতেই আর প্রসারিত হতে না পারে, সে দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন এখনই।

লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৩০ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

১ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা