শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৪

আস্থার সংকট নিরসন করতে হবে এখনই

ফাইজুস সালেহীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আস্থার সংকট নিরসন করতে হবে এখনই

প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর অপসারণ বা পদত্যাগ প্রশ্নে বিতর্ক বেশ জমে উঠেছে। তর্কের ডালপালা বিস্তৃত হচ্ছে। রাজনীতিকদের কেউ কেউ বলছেন নতুন নতুন ইস্যু সামনে আনায় সংস্কারের বিষয়টি আড়ালে পড়ে যাচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ প্রয়োজনীয় সংস্কার করে সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন অনুষ্ঠান। মূল সেই করণীয়টিই যেন বা পেছনে পড়ে যাচ্ছে। বিএনপি ও তার মিত্র দলগুলো এখনই রাষ্ট্রপতি অপসারণের পক্ষে মত দিচ্ছে না। তারা মনে করছে, এর মাধ্যমে সাংবিধানিক সংকট দেখা দেবে। সেই অবস্থায় ঘোলা পানিতে স্বার্থান্বেষী কোনো মহল মাছ শিকারের চেষ্টা করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের কেউ কেউ আবার দিচ্ছেন দুধারি ব্যাখ্যা। কেউ আবার এই সরকারকে আধা বিপ্লবী আধা সাংবিধানিক সরকার বলে আখ্যায়িত করছেন।

পক্ষান্তরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি রাষ্ট্রপতির অপসারণের দাবিতে অনড় অবস্থান গ্রহণ করেছে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্র্ট থেকে জানা যায়, নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের পক্ষ থেকে এমনও বলা হয়েছে যে, ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত না হলেও তারা এটা করবেনই। প্রয়োজনে আন্দোলন করবেন। তারা জনাব চুপ্পুকে বিপজ্জনক মনে করছেন। ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের জন্যও পতিত সরকারের পার্লামেন্ট কর্তৃক পদাভিষিক্ত রাষ্ট্রপতির বহাল তবিয়তে থাকার বিষয়টি যে স্বস্তিদায়ক নয়, তা সহজেই অনুমেয়।

ছাত্র-জনতার বৈপ্লবিক অভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট কর্তৃত্ববাদী ক্ষমতার মূল কেন্দ্র গণভবন ছেড়ে শেখ হাসিনার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পরও রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে জনমনে শঙ্কাও সন্দেহ কাজ করছিল। কারণ দেশের মানুষ সাহাবুদ্দিন চুপ্পু সাহেবকে পূর্বাপর শেখ হাসিনার বশংবদ হিসেবে দেখে আসছিলেন। কিন্তু জাতির উদ্দেশে দেওয়া বিপ্লবোত্তর ভাষণে তিনি যখন স্পষ্ট ভাষায় বললেন যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছেন এবং তিনি তা গ্রহণও করেছেন, তখন অস্বস্তি অনেকটাই কেটে যায়। তা সত্ত্বেও সামাজিক মাধ্যমে আত্মগোপনে থেকে বা দেশের বাইরে থেকে পোস্ট দিয়ে কেউ কেউ দাবি করেন যে, শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেননি। তবে সেই সব গুঞ্জনের পালে খুব একটা হাওয়া ধরেনি। গুঞ্জনের কিস্তি এগোতে পারেনি। কিন্তু গত ১৯ অক্টোবর সেই পালে হাওয়া দিলেন মানবজমিন টেবলয়েডের সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী। দৈনিকটির বিশেষ ম্যাগাজিন জনতার চোখে ছাপা হলো রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সাক্ষাৎকার। সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেন সম্পাদক নিজেই। সেই সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনার পদত্যাগ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে রাষ্ট্রপতি বলেন যে, তাঁর কাছে শেখ হাসিনার পদত্যাগের কোনো দালিলিক প্রমাণ নেই। এই ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে আগুনে ঘি ঢেলে দেওয়ার মতো একটা ব্যাপার ঘটে গেল। অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা তাৎক্ষণিক ব্যক্ত করেন তীব্র প্রতিক্রিয়া। তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি মিথ্যাচার করেছেন। তিনি শপথ ভঙ্গ করেছেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা অবিলম্বে চুপ্পু সাহেবের পদত্যাগ বা অপসারণ দাবি করে। পালিত হয় বঙ্গভবন ঘেরাও কর্মসূচি। রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ বা অপসারণের দাবির পাশাপাশি নাগরিক কমিটি সংবিধান বাতিল ও সেকেন্ড রিপাবলিক ঘোষণার আওয়াজ তোলেন। সংবিধান বাতিল ও পুনর্লিখনের দাবি আগে থেকেই ছিল। কিন্তু সেকেন্ড রিপাবলিক প্রক্লেমেশনের দাবিটি নতুন। এই পরিভাষার সঙ্গে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের পরিচয় নেই বললেই চলে। এ দেশের মানুষ আইয়ুব খানের সবুজ বিপ্লব, বাকশালীকরণের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় বিপ্লবের স্লোগান শুনেছেন। কিন্তু প্রক্লেমেশন অব সেকেন্ড রিপাবলিক অনেকের কাছেই নতুন টার্ম, যদিও বিশ্ব ইতিহাসে এটা নতুন নয়। বিএনপির মতো বুর্জোয়া গণতান্ত্রিক দলগুলো সেকেন্ড রিপাবলিক ঘোষণার দাবিকে খুব সহজভাবে নিচ্ছে বলে মনে হয় না।

প্রসঙ্গত উল্লেখ করা বাঞ্ছনীয় যে, বহু উত্থান ও পতনের পর ১৮৪৮ সালে ফ্রান্সে দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হয় সব রাজনৈতিক দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে। জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন লুই নেপোলিয়ান বোনাপার্ট। তিনি নেপোলিয়ানের ভাগ্নে। এই লুই নেপোলিয়ানই আবার ১৮৫২ সালে দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্রের কবর দিয়ে দ্বিতীয় সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। তার মামা নেপোলিয়ান বোনাপার্টও ফ্রান্সের প্রথম প্রজাতন্ত্র রহিত করে প্রথম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। অর্থাৎ প্রজাতন্ত্রই রাজতন্ত্রে রূপান্তরিত হয়েছিল।

পলিটিক্যাল সায়েন্সে প্রজাতন্ত্রের সাদামাটা অর্থ হলো জনগণের শাসন। গণতন্ত্র ও প্রজাতন্ত্র প্রায় সমার্থক। কিন্তু বাস্তবে তা নাও হতে পারে। চীনকে অমরা চিনি গণপ্রজাতন্ত্রী চীন হিসেবে। কিন্তু সেখানে প্রথাসিদ্ধ গণতন্ত্র নেই। উত্তর কোরিয়ার পোশাকি নাম গণতান্ত্রিক কোরিয়া প্রজাতন্ত্র হলেও সেই রাষ্ট্রে জনগণের কী রকম অধিকার আছে তা কমবেশি আমরা সবাই জানি! এগুলো ইতিহাসের কথা। আবার প্রজাতান্ত্রিক বহু দেশে গণতন্ত্রও আছে যথারীতি। কোরিয়া প্রজাতন্ত্র, দক্ষিণ আফ্রিকা প্রজাতন্ত্র- এমনই আরও অনেক প্রজাতান্ত্রিক দেশে গণতন্ত্র ঠিকঠাক কাজ করছে।

এগুলো আসলে খুব বড় বিষয় নয়। আজকে রাষ্ট্রপতির অপসারণ ইস্যুতে রাজনৈতিক চিন্তার যে বিভিন্নতা দেখতে পাওয়া যাচ্ছে তাকে আর বেশি বড় হতে দেওয়া উচিত নয়। কেতাবি তত্ত্ব আর বাস্তবতা সব সময় সমান্তরাল হয় না। জনগণের চাওয়া আর বইয়ে লেখা শাসনতন্ত্রের চাওয়ার মধ্যে বৈপরীত্য দেখা দেওয়া অসম্ভব নয়। বাংলাদেশের ঝুলে থাকা সংবিধান অন্তর্বর্তী সরকার ব্যবস্থা সমর্থন করে না। অথচ জনগণ জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানের মাধ্যমে এটাই চেয়েছেন। বস্তুত সংবিধানের জন্য জনগণ নয়, জনগণের জন্য সংবিধান। কাজেই জনগণ কী চান, তার বাস্তবায়নই এখন অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত।

রাষ্ট্র সংস্কারের দায় একা অন্তর্বর্তী সরকারের নয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও নাগরিক কমিটির বিচ্ছিন্ন কোনো দাবিও এটা নয়। দেশে সক্রিয় প্রতিটি রাজনৈতিক দলই রাষ্ট্র মেরামত চায়। সংস্কার চায়। রাষ্ট্র মেরামতের তিরিশ দফা ঘোষণা রয়েছে বিএনপির। তুলনামূলকভাবে ছোট দলগুলোও সংস্কার অপরিহার্য মনে করে। তবে একটি ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশন নিশ্চিত করার জন্য এখনই কোন কোন সংস্কার প্রয়োজন আলোচনার মাধ্যমে সেগুলো চিহ্নিত করা উচিত। সেভাবে কাজের অগ্রাধিকার স্থির করা অপরিহার্য।

সাধারণ মানুষের মনে বহাল রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে নানান প্রশ্ন রয়েছে। তিনি জনগণের প্রত্যাশার অনুগামী কি না তা নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেন অনেকেই। তারপরও দেখতে হবে রাষ্ট্রপতি অপসারণের সুবিধা ও অসুবিধাগুলো কী কী! প্রজ অ্যান্ড কনস বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এ জন্য প্রয়োজন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, প্রেশার গ্রুপ ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিনিধিদের মধ্যে খোলামেলা আলোচনা। আলোচনার মাধ্যমে এ সমস্যা সমাধানের পথ বেরিয়ে আসবে নিশ্চয়ই। আলোচনার মাধ্যমে একটা ঐকমত্যে পৌঁছা অসম্ভব নয়। পারস্পরিক সন্দেহ-সংশয় ও অবিশ্বাসের জায়গাটা যাতে কোনোমতেই আর প্রসারিত হতে না পারে, সে দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন এখনই।

লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করল মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করল মুকেশ আম্বানি

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা