শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৪

আস্থার সংকট নিরসন করতে হবে এখনই

ফাইজুস সালেহীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আস্থার সংকট নিরসন করতে হবে এখনই

প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর অপসারণ বা পদত্যাগ প্রশ্নে বিতর্ক বেশ জমে উঠেছে। তর্কের ডালপালা বিস্তৃত হচ্ছে। রাজনীতিকদের কেউ কেউ বলছেন নতুন নতুন ইস্যু সামনে আনায় সংস্কারের বিষয়টি আড়ালে পড়ে যাচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ প্রয়োজনীয় সংস্কার করে সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন অনুষ্ঠান। মূল সেই করণীয়টিই যেন বা পেছনে পড়ে যাচ্ছে। বিএনপি ও তার মিত্র দলগুলো এখনই রাষ্ট্রপতি অপসারণের পক্ষে মত দিচ্ছে না। তারা মনে করছে, এর মাধ্যমে সাংবিধানিক সংকট দেখা দেবে। সেই অবস্থায় ঘোলা পানিতে স্বার্থান্বেষী কোনো মহল মাছ শিকারের চেষ্টা করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের কেউ কেউ আবার দিচ্ছেন দুধারি ব্যাখ্যা। কেউ আবার এই সরকারকে আধা বিপ্লবী আধা সাংবিধানিক সরকার বলে আখ্যায়িত করছেন।

পক্ষান্তরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি রাষ্ট্রপতির অপসারণের দাবিতে অনড় অবস্থান গ্রহণ করেছে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্র্ট থেকে জানা যায়, নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের পক্ষ থেকে এমনও বলা হয়েছে যে, ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত না হলেও তারা এটা করবেনই। প্রয়োজনে আন্দোলন করবেন। তারা জনাব চুপ্পুকে বিপজ্জনক মনে করছেন। ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের জন্যও পতিত সরকারের পার্লামেন্ট কর্তৃক পদাভিষিক্ত রাষ্ট্রপতির বহাল তবিয়তে থাকার বিষয়টি যে স্বস্তিদায়ক নয়, তা সহজেই অনুমেয়।

ছাত্র-জনতার বৈপ্লবিক অভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট কর্তৃত্ববাদী ক্ষমতার মূল কেন্দ্র গণভবন ছেড়ে শেখ হাসিনার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পরও রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে জনমনে শঙ্কাও সন্দেহ কাজ করছিল। কারণ দেশের মানুষ সাহাবুদ্দিন চুপ্পু সাহেবকে পূর্বাপর শেখ হাসিনার বশংবদ হিসেবে দেখে আসছিলেন। কিন্তু জাতির উদ্দেশে দেওয়া বিপ্লবোত্তর ভাষণে তিনি যখন স্পষ্ট ভাষায় বললেন যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছেন এবং তিনি তা গ্রহণও করেছেন, তখন অস্বস্তি অনেকটাই কেটে যায়। তা সত্ত্বেও সামাজিক মাধ্যমে আত্মগোপনে থেকে বা দেশের বাইরে থেকে পোস্ট দিয়ে কেউ কেউ দাবি করেন যে, শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেননি। তবে সেই সব গুঞ্জনের পালে খুব একটা হাওয়া ধরেনি। গুঞ্জনের কিস্তি এগোতে পারেনি। কিন্তু গত ১৯ অক্টোবর সেই পালে হাওয়া দিলেন মানবজমিন টেবলয়েডের সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী। দৈনিকটির বিশেষ ম্যাগাজিন জনতার চোখে ছাপা হলো রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সাক্ষাৎকার। সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেন সম্পাদক নিজেই। সেই সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনার পদত্যাগ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে রাষ্ট্রপতি বলেন যে, তাঁর কাছে শেখ হাসিনার পদত্যাগের কোনো দালিলিক প্রমাণ নেই। এই ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে আগুনে ঘি ঢেলে দেওয়ার মতো একটা ব্যাপার ঘটে গেল। অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা তাৎক্ষণিক ব্যক্ত করেন তীব্র প্রতিক্রিয়া। তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি মিথ্যাচার করেছেন। তিনি শপথ ভঙ্গ করেছেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা অবিলম্বে চুপ্পু সাহেবের পদত্যাগ বা অপসারণ দাবি করে। পালিত হয় বঙ্গভবন ঘেরাও কর্মসূচি। রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ বা অপসারণের দাবির পাশাপাশি নাগরিক কমিটি সংবিধান বাতিল ও সেকেন্ড রিপাবলিক ঘোষণার আওয়াজ তোলেন। সংবিধান বাতিল ও পুনর্লিখনের দাবি আগে থেকেই ছিল। কিন্তু সেকেন্ড রিপাবলিক প্রক্লেমেশনের দাবিটি নতুন। এই পরিভাষার সঙ্গে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের পরিচয় নেই বললেই চলে। এ দেশের মানুষ আইয়ুব খানের সবুজ বিপ্লব, বাকশালীকরণের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় বিপ্লবের স্লোগান শুনেছেন। কিন্তু প্রক্লেমেশন অব সেকেন্ড রিপাবলিক অনেকের কাছেই নতুন টার্ম, যদিও বিশ্ব ইতিহাসে এটা নতুন নয়। বিএনপির মতো বুর্জোয়া গণতান্ত্রিক দলগুলো সেকেন্ড রিপাবলিক ঘোষণার দাবিকে খুব সহজভাবে নিচ্ছে বলে মনে হয় না।

প্রসঙ্গত উল্লেখ করা বাঞ্ছনীয় যে, বহু উত্থান ও পতনের পর ১৮৪৮ সালে ফ্রান্সে দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হয় সব রাজনৈতিক দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে। জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন লুই নেপোলিয়ান বোনাপার্ট। তিনি নেপোলিয়ানের ভাগ্নে। এই লুই নেপোলিয়ানই আবার ১৮৫২ সালে দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্রের কবর দিয়ে দ্বিতীয় সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। তার মামা নেপোলিয়ান বোনাপার্টও ফ্রান্সের প্রথম প্রজাতন্ত্র রহিত করে প্রথম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। অর্থাৎ প্রজাতন্ত্রই রাজতন্ত্রে রূপান্তরিত হয়েছিল।

পলিটিক্যাল সায়েন্সে প্রজাতন্ত্রের সাদামাটা অর্থ হলো জনগণের শাসন। গণতন্ত্র ও প্রজাতন্ত্র প্রায় সমার্থক। কিন্তু বাস্তবে তা নাও হতে পারে। চীনকে অমরা চিনি গণপ্রজাতন্ত্রী চীন হিসেবে। কিন্তু সেখানে প্রথাসিদ্ধ গণতন্ত্র নেই। উত্তর কোরিয়ার পোশাকি নাম গণতান্ত্রিক কোরিয়া প্রজাতন্ত্র হলেও সেই রাষ্ট্রে জনগণের কী রকম অধিকার আছে তা কমবেশি আমরা সবাই জানি! এগুলো ইতিহাসের কথা। আবার প্রজাতান্ত্রিক বহু দেশে গণতন্ত্রও আছে যথারীতি। কোরিয়া প্রজাতন্ত্র, দক্ষিণ আফ্রিকা প্রজাতন্ত্র- এমনই আরও অনেক প্রজাতান্ত্রিক দেশে গণতন্ত্র ঠিকঠাক কাজ করছে।

এগুলো আসলে খুব বড় বিষয় নয়। আজকে রাষ্ট্রপতির অপসারণ ইস্যুতে রাজনৈতিক চিন্তার যে বিভিন্নতা দেখতে পাওয়া যাচ্ছে তাকে আর বেশি বড় হতে দেওয়া উচিত নয়। কেতাবি তত্ত্ব আর বাস্তবতা সব সময় সমান্তরাল হয় না। জনগণের চাওয়া আর বইয়ে লেখা শাসনতন্ত্রের চাওয়ার মধ্যে বৈপরীত্য দেখা দেওয়া অসম্ভব নয়। বাংলাদেশের ঝুলে থাকা সংবিধান অন্তর্বর্তী সরকার ব্যবস্থা সমর্থন করে না। অথচ জনগণ জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানের মাধ্যমে এটাই চেয়েছেন। বস্তুত সংবিধানের জন্য জনগণ নয়, জনগণের জন্য সংবিধান। কাজেই জনগণ কী চান, তার বাস্তবায়নই এখন অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত।

রাষ্ট্র সংস্কারের দায় একা অন্তর্বর্তী সরকারের নয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও নাগরিক কমিটির বিচ্ছিন্ন কোনো দাবিও এটা নয়। দেশে সক্রিয় প্রতিটি রাজনৈতিক দলই রাষ্ট্র মেরামত চায়। সংস্কার চায়। রাষ্ট্র মেরামতের তিরিশ দফা ঘোষণা রয়েছে বিএনপির। তুলনামূলকভাবে ছোট দলগুলোও সংস্কার অপরিহার্য মনে করে। তবে একটি ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশন নিশ্চিত করার জন্য এখনই কোন কোন সংস্কার প্রয়োজন আলোচনার মাধ্যমে সেগুলো চিহ্নিত করা উচিত। সেভাবে কাজের অগ্রাধিকার স্থির করা অপরিহার্য।

সাধারণ মানুষের মনে বহাল রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে নানান প্রশ্ন রয়েছে। তিনি জনগণের প্রত্যাশার অনুগামী কি না তা নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেন অনেকেই। তারপরও দেখতে হবে রাষ্ট্রপতি অপসারণের সুবিধা ও অসুবিধাগুলো কী কী! প্রজ অ্যান্ড কনস বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এ জন্য প্রয়োজন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, প্রেশার গ্রুপ ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিনিধিদের মধ্যে খোলামেলা আলোচনা। আলোচনার মাধ্যমে এ সমস্যা সমাধানের পথ বেরিয়ে আসবে নিশ্চয়ই। আলোচনার মাধ্যমে একটা ঐকমত্যে পৌঁছা অসম্ভব নয়। পারস্পরিক সন্দেহ-সংশয় ও অবিশ্বাসের জায়গাটা যাতে কোনোমতেই আর প্রসারিত হতে না পারে, সে দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন এখনই।

লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম