শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৪

আস্থার সংকট নিরসন করতে হবে এখনই

ফাইজুস সালেহীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আস্থার সংকট নিরসন করতে হবে এখনই

প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর অপসারণ বা পদত্যাগ প্রশ্নে বিতর্ক বেশ জমে উঠেছে। তর্কের ডালপালা বিস্তৃত হচ্ছে। রাজনীতিকদের কেউ কেউ বলছেন নতুন নতুন ইস্যু সামনে আনায় সংস্কারের বিষয়টি আড়ালে পড়ে যাচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ প্রয়োজনীয় সংস্কার করে সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন অনুষ্ঠান। মূল সেই করণীয়টিই যেন বা পেছনে পড়ে যাচ্ছে। বিএনপি ও তার মিত্র দলগুলো এখনই রাষ্ট্রপতি অপসারণের পক্ষে মত দিচ্ছে না। তারা মনে করছে, এর মাধ্যমে সাংবিধানিক সংকট দেখা দেবে। সেই অবস্থায় ঘোলা পানিতে স্বার্থান্বেষী কোনো মহল মাছ শিকারের চেষ্টা করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের কেউ কেউ আবার দিচ্ছেন দুধারি ব্যাখ্যা। কেউ আবার এই সরকারকে আধা বিপ্লবী আধা সাংবিধানিক সরকার বলে আখ্যায়িত করছেন।

পক্ষান্তরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি রাষ্ট্রপতির অপসারণের দাবিতে অনড় অবস্থান গ্রহণ করেছে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্র্ট থেকে জানা যায়, নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের পক্ষ থেকে এমনও বলা হয়েছে যে, ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত না হলেও তারা এটা করবেনই। প্রয়োজনে আন্দোলন করবেন। তারা জনাব চুপ্পুকে বিপজ্জনক মনে করছেন। ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের জন্যও পতিত সরকারের পার্লামেন্ট কর্তৃক পদাভিষিক্ত রাষ্ট্রপতির বহাল তবিয়তে থাকার বিষয়টি যে স্বস্তিদায়ক নয়, তা সহজেই অনুমেয়।

ছাত্র-জনতার বৈপ্লবিক অভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট কর্তৃত্ববাদী ক্ষমতার মূল কেন্দ্র গণভবন ছেড়ে শেখ হাসিনার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পরও রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে জনমনে শঙ্কাও সন্দেহ কাজ করছিল। কারণ দেশের মানুষ সাহাবুদ্দিন চুপ্পু সাহেবকে পূর্বাপর শেখ হাসিনার বশংবদ হিসেবে দেখে আসছিলেন। কিন্তু জাতির উদ্দেশে দেওয়া বিপ্লবোত্তর ভাষণে তিনি যখন স্পষ্ট ভাষায় বললেন যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছেন এবং তিনি তা গ্রহণও করেছেন, তখন অস্বস্তি অনেকটাই কেটে যায়। তা সত্ত্বেও সামাজিক মাধ্যমে আত্মগোপনে থেকে বা দেশের বাইরে থেকে পোস্ট দিয়ে কেউ কেউ দাবি করেন যে, শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেননি। তবে সেই সব গুঞ্জনের পালে খুব একটা হাওয়া ধরেনি। গুঞ্জনের কিস্তি এগোতে পারেনি। কিন্তু গত ১৯ অক্টোবর সেই পালে হাওয়া দিলেন মানবজমিন টেবলয়েডের সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী। দৈনিকটির বিশেষ ম্যাগাজিন জনতার চোখে ছাপা হলো রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সাক্ষাৎকার। সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেন সম্পাদক নিজেই। সেই সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনার পদত্যাগ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে রাষ্ট্রপতি বলেন যে, তাঁর কাছে শেখ হাসিনার পদত্যাগের কোনো দালিলিক প্রমাণ নেই। এই ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে আগুনে ঘি ঢেলে দেওয়ার মতো একটা ব্যাপার ঘটে গেল। অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা তাৎক্ষণিক ব্যক্ত করেন তীব্র প্রতিক্রিয়া। তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি মিথ্যাচার করেছেন। তিনি শপথ ভঙ্গ করেছেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা অবিলম্বে চুপ্পু সাহেবের পদত্যাগ বা অপসারণ দাবি করে। পালিত হয় বঙ্গভবন ঘেরাও কর্মসূচি। রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ বা অপসারণের দাবির পাশাপাশি নাগরিক কমিটি সংবিধান বাতিল ও সেকেন্ড রিপাবলিক ঘোষণার আওয়াজ তোলেন। সংবিধান বাতিল ও পুনর্লিখনের দাবি আগে থেকেই ছিল। কিন্তু সেকেন্ড রিপাবলিক প্রক্লেমেশনের দাবিটি নতুন। এই পরিভাষার সঙ্গে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের পরিচয় নেই বললেই চলে। এ দেশের মানুষ আইয়ুব খানের সবুজ বিপ্লব, বাকশালীকরণের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় বিপ্লবের স্লোগান শুনেছেন। কিন্তু প্রক্লেমেশন অব সেকেন্ড রিপাবলিক অনেকের কাছেই নতুন টার্ম, যদিও বিশ্ব ইতিহাসে এটা নতুন নয়। বিএনপির মতো বুর্জোয়া গণতান্ত্রিক দলগুলো সেকেন্ড রিপাবলিক ঘোষণার দাবিকে খুব সহজভাবে নিচ্ছে বলে মনে হয় না।

প্রসঙ্গত উল্লেখ করা বাঞ্ছনীয় যে, বহু উত্থান ও পতনের পর ১৮৪৮ সালে ফ্রান্সে দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হয় সব রাজনৈতিক দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে। জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন লুই নেপোলিয়ান বোনাপার্ট। তিনি নেপোলিয়ানের ভাগ্নে। এই লুই নেপোলিয়ানই আবার ১৮৫২ সালে দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্রের কবর দিয়ে দ্বিতীয় সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। তার মামা নেপোলিয়ান বোনাপার্টও ফ্রান্সের প্রথম প্রজাতন্ত্র রহিত করে প্রথম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। অর্থাৎ প্রজাতন্ত্রই রাজতন্ত্রে রূপান্তরিত হয়েছিল।

পলিটিক্যাল সায়েন্সে প্রজাতন্ত্রের সাদামাটা অর্থ হলো জনগণের শাসন। গণতন্ত্র ও প্রজাতন্ত্র প্রায় সমার্থক। কিন্তু বাস্তবে তা নাও হতে পারে। চীনকে অমরা চিনি গণপ্রজাতন্ত্রী চীন হিসেবে। কিন্তু সেখানে প্রথাসিদ্ধ গণতন্ত্র নেই। উত্তর কোরিয়ার পোশাকি নাম গণতান্ত্রিক কোরিয়া প্রজাতন্ত্র হলেও সেই রাষ্ট্রে জনগণের কী রকম অধিকার আছে তা কমবেশি আমরা সবাই জানি! এগুলো ইতিহাসের কথা। আবার প্রজাতান্ত্রিক বহু দেশে গণতন্ত্রও আছে যথারীতি। কোরিয়া প্রজাতন্ত্র, দক্ষিণ আফ্রিকা প্রজাতন্ত্র- এমনই আরও অনেক প্রজাতান্ত্রিক দেশে গণতন্ত্র ঠিকঠাক কাজ করছে।

এগুলো আসলে খুব বড় বিষয় নয়। আজকে রাষ্ট্রপতির অপসারণ ইস্যুতে রাজনৈতিক চিন্তার যে বিভিন্নতা দেখতে পাওয়া যাচ্ছে তাকে আর বেশি বড় হতে দেওয়া উচিত নয়। কেতাবি তত্ত্ব আর বাস্তবতা সব সময় সমান্তরাল হয় না। জনগণের চাওয়া আর বইয়ে লেখা শাসনতন্ত্রের চাওয়ার মধ্যে বৈপরীত্য দেখা দেওয়া অসম্ভব নয়। বাংলাদেশের ঝুলে থাকা সংবিধান অন্তর্বর্তী সরকার ব্যবস্থা সমর্থন করে না। অথচ জনগণ জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানের মাধ্যমে এটাই চেয়েছেন। বস্তুত সংবিধানের জন্য জনগণ নয়, জনগণের জন্য সংবিধান। কাজেই জনগণ কী চান, তার বাস্তবায়নই এখন অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত।

রাষ্ট্র সংস্কারের দায় একা অন্তর্বর্তী সরকারের নয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও নাগরিক কমিটির বিচ্ছিন্ন কোনো দাবিও এটা নয়। দেশে সক্রিয় প্রতিটি রাজনৈতিক দলই রাষ্ট্র মেরামত চায়। সংস্কার চায়। রাষ্ট্র মেরামতের তিরিশ দফা ঘোষণা রয়েছে বিএনপির। তুলনামূলকভাবে ছোট দলগুলোও সংস্কার অপরিহার্য মনে করে। তবে একটি ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশন নিশ্চিত করার জন্য এখনই কোন কোন সংস্কার প্রয়োজন আলোচনার মাধ্যমে সেগুলো চিহ্নিত করা উচিত। সেভাবে কাজের অগ্রাধিকার স্থির করা অপরিহার্য।

সাধারণ মানুষের মনে বহাল রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে নানান প্রশ্ন রয়েছে। তিনি জনগণের প্রত্যাশার অনুগামী কি না তা নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেন অনেকেই। তারপরও দেখতে হবে রাষ্ট্রপতি অপসারণের সুবিধা ও অসুবিধাগুলো কী কী! প্রজ অ্যান্ড কনস বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এ জন্য প্রয়োজন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, প্রেশার গ্রুপ ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিনিধিদের মধ্যে খোলামেলা আলোচনা। আলোচনার মাধ্যমে এ সমস্যা সমাধানের পথ বেরিয়ে আসবে নিশ্চয়ই। আলোচনার মাধ্যমে একটা ঐকমত্যে পৌঁছা অসম্ভব নয়। পারস্পরিক সন্দেহ-সংশয় ও অবিশ্বাসের জায়গাটা যাতে কোনোমতেই আর প্রসারিত হতে না পারে, সে দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন এখনই।

লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা