শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৪

কোথা থেকে কখন যে কী হয়ে গেল...

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
কোথা থেকে কখন যে কী হয়ে গেল...

গত ৭ সেপ্টেম্বর প্রথিতযশা ভারতীয় বাঙালি সুরকার ও গীতিকার পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ২৫তম মৃত্যুদিবস পালিত হলো। প্রায় ৪ হাজারেরও বেশি হৃদয়ছোঁয়া বাংলা গান তাঁকে অমরত্ব দান করেছে। আর হেমন্ত, মান্না দে, লতা, আশা কিংবা হৈমন্তী শুক্লাসহ প্রায় সব বাংলা গানের শিল্পী তাঁর লেখা গান কণ্ঠে ধারণ করে সংগীতপ্রেমীদের মনে সুখ-দুঃখের আমেজ আর চিন্তাশীলদের মনে চিন্তার খোরাক জুগিয়েছেন অকৃপণভাবে। হৈমন্তী শুক্লার গাওয়া তেমনি একটি গানের শিরোনাম- ‘আমার বলার কিছু ছিল না।’ এ গানের শেষ অন্তরায় লেখা- ‘কোথা থেকে কখন যে কী হয়ে গেল, সাজানো ফুলের বনে ঝড় বয়ে গেল।’ বিগত সপ্তাহে ঘটে যাওয়া একের পর এক অঘটন দেখেশুনে গানের এ অংশটি কেন যেন বারবার কানে বাজছে। বিশেষত যাত্রাবাড়ীর লাল রঙের সুবিশাল একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেন সাজানো বাগানই ছিল, আজ তা যেন আফ্রিকা, সিরিয়া বা গাজার যুদ্ধবিধ্বস্ত কোনো ভবন।

দেশের সচেতন মহলের সবচেয়ে আশাবাদী মানুষটির মনেও যেন শঙ্কা জাগাচ্ছে একটি প্রশ্ন- এরপর কী? ক্ষমতা হারানোর পর দেশেবিদেশে যে যা-ই বলুক না কেন, দেশে যে ছাত্র-জনতার বিপ্লব হয়েছে এ কথা আর অস্বীকার করার কোনো পথ খোলা নেই। পৃথিবীর কোথাও কোনো বিপ্লব কখনো বিনা কারণে হয়নি, আর হবেও না কোনো দিন। বিপ্লব-পরবর্তী স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া প্রতিবিপ্লব, নব্য স্বৈরতন্ত্র, জিঘাংসার বহিঃপ্রকাশ, মব জাস্টিস, বঞ্চিতদের দাবিদাওয়া মুহূর্তেই পূরণের জন্য নতুন সরকার বা সফল বিপ্লবীদের ওপর যৌক্তিক-অযৌক্তিক চাপ প্রয়োগ এবং দাবিদাওয়া আদায় না হলে চরম পন্থা অবলম্বন ইত্যাদি। আর এসব পরিস্থিতি বিবেচনা করেই প্রতিরোধের উপায় হিসেবে সান্ধ্য আইন বা কারফিউ ঘোষণা, ট্রেড ইউনিয়ন ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ওপর নিয়ন্ত্রণ, জনমত গঠনে সহায়তার জন্য মিডিয়ার ওপর চাপ প্রয়োগ এমনকি সাময়িকভাবে সংবিধান স্থগিত করাও পৃথিবীর ইতিহাসেরই অংশ। জাতিসংঘ, মানবাধিকার সংস্থা বা বিশ্ব মোড়লরা এ নিয়ে অনেক কিছু বললেও এর বাইরে যাওয়ার সুযোগ যে খুব একটা নেই, এটা সবাই বোঝে এবং সেভাবেই সময়ের সঙ্গে সব নিয়ন্ত্রণে আসে। পৃথিবীর বহু দেশের বিপ্লব-পরবর্তী ইতিহাসটা কমবেশি এ রকমই। 

বাংলাদেশে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে যে বিপ্লব হয়ে গেল, যে কোনো বিচারে এটি এক অনন্য মাইলফলক। সামরিক অভ্যুত্থান হয়তো কতিপয় বিপথগামী বা বিপ্লবী সেনাসদস্যের দ্বারা সম্ভব। কারণ পূর্ব থেকে সুসংগঠিত নিয়মিত বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগ করে এবং আদেশ বা কমান্ড প্রদান করে একটি শক্তিশালী সশস্ত্র বাহিনীকে স্বল্প সময়ে মাঠে নামানো হয়। অন্যদিকে ছাত্র-জনতার সফল বিপ্লবে হঠাৎ ঘটে যাওয়া বিরল বা দৈব ঘটনা বলেই ধরা যায়। অধিকাংশ ছাত্র-জনতা বা কৃষক-শ্রমিকের দ্বারা সংঘটিত বিপ্লবের ক্ষেত্রে দেখা যায়, বিপ্লবপিয়াসীরা প্রথমত গোপনে নিজেরা সংগঠিত হয় এবং সমমনাদের গোপনে বা ছদ্মাবরণে সংগঠিত করে। এরপর তারা দেশ, সমাজ, শিক্ষাঙ্গন বা কর্মস্থলে বিরাজমান বৈষম্য, নির্যাতন, অন্যায়, অবিচারের কথা তুলে ধরে নিজেদের দল ভারী করে এবং তাদের দাবির পক্ষে সমর্থন বাড়ায়। এরপর উপযুক্ত সুযোগের অপেক্ষায় থাকে। আর সুযোগ পেলেই প্রচলিত শাসনব্যবস্থা ভেঙে বিপ্লবী সরকার প্রতিষ্ঠায় মরণ কামড় বসায়। এর পরের পরিস্থিতি নির্ভর করে বিপ্লব সফল বা ব্যর্থ হওয়ার ওপর। বিপ্লবের পর যে কোনো একদিকে না গিয়ে দুই নৌকায় পা দিলে কী ফলাফল হয় তার একটা উদাহরণ বাংলাদেশের সেনা-সমর্থিত এক-এগারোর সরকার। দেশের বিরূপ পরিস্থিতি ও রাষ্ট্রের এক ক্রান্তিকালে অথবা ২০০৭ সালের ১১ কোথা থেকে কখন যে কী হয়ে গেল...জানুয়ারি সেনা-সমর্থন নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নামক অনির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় আসে। এরপর সামরিক আর বেসামরিক শাসনের মাঝামাঝি কিছু দাঁড় করানো এবং মানবাধিকার ও মৌলিক অধিকার, ব্যক্তিস্বাধীনতা, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ইত্যাদি নানাবিধ সমীকরণের মাঝে হাবুডুবু খেতে খেতে পথ হারিয়ে ফেলে ফখরুদ্দীন, মইনুদ্দিন, বারী ও আমিনের দল। আজ তাদের জন্য দেশের দরজা অঘোষিত হলেও বন্ধ। তারা এখন ভিন্ন রাষ্ট্রে সবুজ একখানা কার্ড পেয়েই যেন তৃপ্ত। তবে কি একটি দেশের সবুজ একখানা কার্ডই ছিল তাদের চাওয়াপাওয়া? এমন প্রশ্নের উত্তর পাওয়া কঠিন। তবে বাস্তবতা হলো এক-এগারোর সরকার শেষে বাংলাদেশ পেয়েছে আওয়ামী লীগের ১৬ বছরের শাসন। ‘বৃক্ষ তুমি কী? ফলে পরিচয়।’- এমন কথার সূত্র ধরে এমন দাবিও করা যায় যে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় বসানোই যেন এক-এগারো সরকারের সাফল্যের মাপকাঠি। কারণ প্রথমত আওয়ামী লীগ প্রকাশ্যেই ঘোষণা দিয়ে দাবি করেছিল, এক-এগারো সরকার তাদের আন্দোলনের ফসল। দ্বিতীয়ত অবৈধভাবে বা অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা গ্রহণ দণ্ডনীয় অপরাধ মর্মে আইন পাস করলেও আওয়ামী লীগ এক-এগারোর কুশীলবদের নিরাপদে দেশ ছাড়ার এবং তাদের সুখেশান্তিতে বিদেশে থাকার ব্যাপারে নীরব ছিল। তাদের বিরুদ্ধে দৃশ্যমান কোনো ব্যবস্থা তো নেয়ইনি, বরং উল্টো একজন অন্যতম কুশীলবকে দীর্ঘদিন একটি উন্নত দেশে রাষ্ট্রদূত হিসেবে কাজ করার সুযোগ দেয়, দেশে ফিরিয়ে তাদেরই অনুগত তথাকথিত বিরোধী দলের সংসদের সদস্যরূপে মহান সংসদে বসার সুযোগ করে দেয় এবং আদম ব্যবসার মাধ্যমে শতকোটি টাকার মালিক হওয়ার সুযোগ করে দেন। এক-এগারো সরকার ব্যর্থ হওয়ার অন্যতম তিনটি কারণ ছিল- দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতা, ব্যবসায়ীদের সঙ্গে দ্বন্দ্ব ও চাপ প্রয়োগ করে তাদের কাছ থেকে নানা যুক্তিতে টাকা আদায় এবং ক্ষেত্রবিশেষ সামরিক ও বেসামরিক আমলাদের মাত্রাতিরিক্ত দুর্নীতি। শঙ্কার বিষয় হলো, ২০২৪ সালে এসে আমরা যে সরকার দেখছি, তার প্রকৃতি অনুধাবনেও বেগ পেতে হচ্ছে পরতে পরতে। একজন ড. ফখরুদ্দীন আর একজন ড. মুহাম্মদ ইউনূস যে এক নয়, এটা সবাই বোঝে। একজন জেনারেল মইনুদ্দিন আর একজন জেনারেল ওয়াকার শারীরিকভাবে যেমন হাজার হাজার মাইল দূরে, গ্রহণযোগ্যতার দিক থেকেও তাঁদের পার্থক্য ব্যাপক। তাই দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে উভয় সরকারের একই রকম ব্যর্থতা মেনে নেওয়া কঠিন।

মানবাধিকার, সংবিধান, ব্যক্তিস্বাধীনতা, মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অর্থ যদি প্রশাসন ও সরকারি বাহিনীর রং করা পুতুলের ভূমিকায় অবর্তীর্ণ হওয়া, তবে পৌষে সর্বনাশের জন্য তৈরি থাকতে হবে। মানবিক পুলিশ আর রং করা পুতুল এক হতে পারে না। যদি এমনটা হয়, তবে সব অর্জন ব্যর্থ হতে সময় লাগবে না

মনে পড়ে জেনারেল মইন আলুর দাম অস্বাভাবিক কমে যাওয়া ও অন্য সবকিছুর দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়ে যাওয়ায় এক পাঁচ তারকা হোটেলের সেফকে ডেকে মিডিয়ার সামনে নানা প্রকার আলুভিত্তিক খাবার তৈরি করে দেখান এবং সবাইকে বেশি বেশি আলু খেতে বলেন। মানুষ একজন সেনাশাসকের কাছে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে তার সেনাদের কার্যকরী তৎপরতা দেখতে চায়, কীসের বদলে আলু খেতে হবে, তা শুনতে চায় না। দেশে কোথা থেকে কিছু একটা হচ্ছে- তা সবাই বোঝে। তা নাহলে একজন ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আলাদিনের দৈত্য ভাবা আর এক্ষুনি সব সমস্যার সমাধান আদায় অন্যথায় রাস্তাঘাট অচল করার ঘটনা ঘটত না। কী ঘটেছে তা সবাই দেখে এবং এ দেখতে পাওয়ার ক্ষেত্রে কৃতিত্বের কিছু নেই। তবে কোত্থেকে, কেন, কীভাবে এবং কার কারণে এসব হচ্ছে- সেটার স্বরূপ উদ্ঘাটন ও প্রতিকারই সবার চাওয়া। এ জন্যই রাষ্ট্রের বিশাল বিশাল বাহিনী মাঠে আছে এবং সাদা পোশাকের আবরণে নানা নামের গোয়েন্দা সংস্থা আছে। আর দেশের সর্বত্র বিপ্লব সফল হয়েছে বিধায় ধরেই নেওয়া যায় যে মাঠপর্যায়েও তাদের নেটওয়ার্ক বিস্তৃত। বিশেষত যাত্রাবাড়ী ও শনির আখড়া এলাকা ছিল বিপ্লবকালের একটি হটস্পট। একদিকে পুলিশের নির্মমতা অন্যদিকে পুলিশের ওপর বিপ্লবীদের চরম প্রতিশোধ সারা দেশের নয়, বিশ্বের প্রায় সব দেশেই আলোচিত হয়েছিল। সুতরাং অন্তত যাত্রাবাড়ী ও শনির আখড়া এলাকায় বিপ্লবীদের ব্যাপক প্রভাব থাকার বাস্তবতা অস্বীকার করার উপায় নেই। অথচ সেই একই এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এবং আশপাশের এলাকার বিগত সপ্তাহের শনির দশা মেনে নেওয়া যায় না। সেখানে শোডাউন বা প্রতিশোধ নেওয়ার পূর্বঘোষণা দিয়েই ছাত্র নামধারীরা মাঠে নামে। ফলে স্বাভাবিকভাবে সেনাবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার, পুলিশের সর্বোচ্চ পর্যায়ে ব্যাপক রদবদল, গোয়েন্দাদের তৎপরতা সর্বোপরি ছাত্রসমাজ ও সমন্বয়কারীদের অবস্থান ও বিপ্লব-পরবর্তী ভূমিকা আজ প্রশ্নের মুখে।

একজন বিতর্কিত ধর্মগুরুকে ঠিক এ মুহূর্তে এভাবে জেলে না পাঠিয়ে যথেষ্ট হোমওয়ার্ক করলে ভালো হতো। কারণ এর ফলে দেশবিদেশে কী প্রতিক্রিয়া হবে, তা সবার জানার কথা। তবে কি সরকারকে কেউ ট্র্যাপে ফেলছে? ভবিষ্যতে কী হতে পারে তা আগে থেকে না ভাবলে এবং সেই অনুসারে ব্যবস্থা না নিলে জনজীবনে স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনা কঠিন হয়ে পড়বে। শীত মৌসুমে গ্রামগঞ্জে মেলা, যাত্রা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের নামে অশ্লীলতা এবং তা প্রতিকারে অপর পক্ষের জোরজবরদস্তি হবে- এটা অবধারিত। যে ছাত্ররা অটো পাস করেছে, এবার তারা অটো পদ্ধতিতে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির দাবিতে রাস্তা দখল করবে। অটোরিকশা চালাতে দিলে অবরোধ করবে প্যাডেলচালিত রিকশার মালিক-শ্রমিকরা। আর চালাতে না দিলে হবে তাণ্ডব। নছিমন, করিমন কিংবা গরুর গাড়িও ঢাকায় চলে এলে কী করা হবে, তা ভাবা হাস্যকর হলেও হতে কতক্ষণ? শীতকালজুড়ে মাজারে মাজারে ওরস হবে, আর শামিয়ানা টাঙিয়ে তাবলিগের মুরব্বি আর ইসলামি বক্তারা দেবেন মাজারবিরোধী বয়ান। রমজানে দ্রব্যমূল্য বাড়বে। পিকনিক আর ঈদে ঘরমুখি যাত্রীর বাস খাদে পড়বে। বাচ্চারা সময়মতো সব বই পাবে না মর্মে খবরও প্রকাশিত হয়েছে। এমন যা যা হতে পারে, সব মন্ত্রণালয়েরই তা জানা। এসবই যখন জানা, তখন তা ঘটতে না দেওয়াই সময়ের দাবি।

শুরু করেছিলাম পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথা দিয়ে। শেষ করব তার প্রসঙ্গ টেনেই। বাংলা অগ্রহায়ণ মাস চলছে। সামনেই পৌষ মাস। বাংলায় প্রবাদ আছে- ‘কারও পৌষ মাস, কারও সর্বনাশ।’ এমন প্রবাদ আমাদের ভয় ধরায়। আবার পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো স্বপ্ন দেখতে দেখতে বলতে ইচ্ছা করে- ‘পৌষের কাছাকাছি রোদমাখা সেই দিন, ফিরে আর আসবে কি কখনো?’ তবে জীবনটা স্বপ্নে চলে না, চলে বাস্তবতায়। সবাই পুলকের মতো ড. ইউনূসকে বলতে চায়, ‘কত দিন পরে এলে, একটু বসো, তোমায় অনেক কথা বলার ছিল, যদি শোন।’ আসলে পৃথিবীতে বলার মানুষ যত আছে শোনার মানুষ তত নেই। তাই সব বলা যাবে না, সব সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে না- এটিই বাস্তবতা। পুলকের আরেক গানে আছে, ‘এ নদী এমন নদী, জল চাই একটু যদি, দুহাত ভরে উষ্ণ বালুই দেয় আমাকে।’ এমন চরম সত্যকেও মেনে নেওয়াই জীবনের ধরন। পুলক গেয়েছিলেন- ‘আমি মানুষ চেয়ে করেছিলাম ভুল, তুমি ছিলে শুধু রং করা পুতুল।’ মানবাধিকার, সংবিধান, ব্যক্তিস্বাধীনতা, মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অর্থ যদি প্রশাসন ও সরকারি বাহিনীর রং করা পুতুলের ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়া, তবে পৌষে সর্বনাশের জন্য তৈরি থাকতে হবে। মানবিক পুলিশ আর রং করা পুতুল এক হতে পারে না। যদি এমনটা হয়, তবে সব অর্জন ব্যর্থ হতে সময় লাগবে না। ব্যর্থতা মানা যায় না, ব্যর্থতা বড় কষ্টের। পুলকের মতো সফল গীতিকারও কষ্টই সহ্য করতে না পেরে ২৫ বছর আগে গঙ্গায় ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেন। অথচ তিনি নিজেই লিখেছিলেন- ‘তুমি নিজের মুখে বললে যেদিন, সবই তোমার অভিনয়, সিটিজি কিছু নয়, আমি দুঃখ পেলেও সুখী হলাম জেনে।’

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভিন্নমত দমন
ভিন্নমত দমন
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
বরফের রাজ্য আলাস্কা
বরফের রাজ্য আলাস্কা
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
ক্যানসার চিকিৎসা
ক্যানসার চিকিৎসা
ভালো নেই অর্থনীতি
ভালো নেই অর্থনীতি
সর্বশেষ খবর
রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কল নিষিদ্ধ
রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কল নিষিদ্ধ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই
পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ
আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড
১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি
লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা
পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির
৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭
ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড
দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড
বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২
হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র
চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভরা মৌসুমেও সাগরে মিলছে না আশানুরূপ ইলিশ
ভরা মৌসুমেও সাগরে মিলছে না আশানুরূপ ইলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুমিল্লায় মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

প্রথম পৃষ্ঠা

একপেশে নীতির কারণেই সংকট ওষুধশিল্পে
একপেশে নীতির কারণেই সংকট ওষুধশিল্পে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলায় বাদীর সাজা এসএমএসে সমন
মিথ্যা মামলায় বাদীর সাজা এসএমএসে সমন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু অজ্ঞাত নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু অজ্ঞাত নারীর

দেশগ্রাম

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর
বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়

সম্পাদকীয়

১ হাজার ৩২২ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস
১ হাজার ৩২২ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস

দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যায় যাবজ্জীবন
স্ত্রী হত্যায় যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ফুল ও স্মৃতির ভিড়ে মাহফুজা খানমের বিদায়
ফুল ও স্মৃতির ভিড়ে মাহফুজা খানমের বিদায়

নগর জীবন

হিমাগারে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি, সিআইডির অভিযানে দুজন গ্রেপ্তার
হিমাগারে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি, সিআইডির অভিযানে দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

নগর জীবন

তামাকজনিত রোগে বছরে প্রাণ হারাচ্ছেন ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ
তামাকজনিত রোগে বছরে প্রাণ হারাচ্ছেন ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ

নগর জীবন

রূপালী ব্যাংকের উপশাখার উদ্বোধন
রূপালী ব্যাংকের উপশাখার উদ্বোধন

নগর জীবন

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল, আছে উদ্বেগও
মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল, আছে উদ্বেগও

প্রথম পৃষ্ঠা