শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

মুক্তিযুদ্ধ : কারও দয়ায় আসেনি বিজয়

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধ : কারও দয়ায় আসেনি বিজয়

রাজশাহীর রোহনপুরে এক কিশোরকে আটক করা হলো মুক্তিবাহিনীর সদস্য সন্দেহে। বলা হলো সহযোদ্ধাদের হদিস না দিলে তাঁকে হত্যা করা হবে। বুকে অস্ত্র ধরা সত্ত্বেও কিশোরটি ছিল নির্বিকার। একটু পর বলল, আমাকে এক মিনিট সময় দিন। তারপর সে হঠাৎ মাটিতে বসে পড়ল। এক মুঠো মাটি নিয়ে বুকে মাথায় লাগাল। চুমো খেল। তারপর পাকিস্তানি অফিসারের দিকে তাকিয়ে বলল, আমি প্রস্তুত

বাঙালির ইতিহাস প্রায় পাঁচ হাজার বছরের। বীর জাতি হিসেবে পদ্মা-মেঘনা-যমুনা-বুড়িগঙ্গাপারের অধিবাসীদের সুনাম ছিল হাজার হাজার বছর আগেও। সেই প্রাচীনকালে মধ্য এশিয়া, রাশিয়ার দক্ষিণাঞ্চল ও সংলগ্ন ককেশীয় এলাকা থেকে যাযাবর আর্য জাতির আগমন ঘটে ভারতবর্ষে। প্রায় সাড়ে তিন হাজার বছর আগে তাদের হাতে হরপ্পা ও মহেঞ্জোদারোসহ একের পর এক সুসভ্য নগর-রাষ্ট্রের পতন ঘটে। আর্যরা শক্তিবলে ভারতবর্ষের প্রায় সব এলাকা জয় করলেও হোঁচট খায় এই বাংলায়। বারবার এ দেশ আক্রমণ করে তাদের শুধু হারতেই হয়েছে। যে কারণে আর্যদের ধর্মগ্রন্থে এ দেশের মানুষ সম্পর্কে করা হয়েছে বিরূপ মন্তব্য। বলা হয়েছে, ওরা কিচিরমিচির ভাষায় কথা বলে, মাছ খায়। বাংলাদেশে গেলে জাত যায় এমন ধারণা দেওয়া হয়েছে আর্য পুরাণে।

গ্রিক বীর আলেকজান্ডার তাঁর ভারতবর্ষ অভিযান মাঝপথে থামিয়ে দিয়েছিলেন বীর জাতি বাঙালির (তখনকার নাম গঙ্গারিড) শক্তিমত্তার কথা জেনে। আলেকজান্ডারের সফরসঙ্গীরা এমন তথ্যই দিয়েছেন তাঁদের লেখা গ্রন্থে।

প্রায় ২১০০ বছর আগে রোমান কবি ভার্জিল তাঁর কবিতায় পদ্মা-মেঘনা-যমুনাপারের মানুষের বীরগাথা তুলে ধরেছেন। আজকের বাঙালি প্রাচীন বীর জাতি গঙ্গারিডের উত্তরসূরি। মুসলমান সুলতান শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহের আমলে এ দেশ ‘বাঙালা’ নাম ধারণ করে। ইলিয়াস শাহের উপাধি ছিল শাহ-ই-বাঙালা। বলা হয়ে থাকে বাংলা ভাষার বিকাশ ও বাঙালি জাতীয়তাবাদের সূচনা শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহের আমলে।

কালের বিবর্তনে পদ্মা-মেঘনা-যমুনাপারের মানুষ তার স্বাধীনসত্তা হারায়। ব্রিটিশ উপনিবেশবাদের জাঁতাকলে প্রায় ২০০ বছর নিষ্পেষিত হয়েছে এ দেশের মানুষ। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় বাঙালিরা সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে। কিন্তু ইতিহাসের এই কালো অধ্যায়ে বাঙালিরা শোষিত হয়েছে সবচেয়ে বেশি। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়ী হওয়ার পরও তাদের হাতে ক্ষমতা তুলে দিতে অস্বীকৃতি জানায় পাকিস্তানের সেনাশাসক ইয়াহিয়া খান। এই প্রেক্ষাপটে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং মুক্তিযুদ্ধের ডাক দেন। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম শেষে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জিত হয়।

মুক্তিযুদ্ধ : কারও দয়ায় আসেনি বিজয়বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের শেষ পর্যায়ে মুক্তিবাহিনীর কাছে পাকিস্তানি বাহিনী যখন কোণঠাসা, তখন তাদের সহায়তায় এগিয়ে আসে ভারতীয় মিত্র বাহিনী। পাকিস্তানি দখলদার বাহিনী ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে। মুক্তিযুদ্ধে বাঙালির জয়কে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতীয় বাহিনীর জয় হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করে আমাদের প্রতিবেশী দেশের একটি মহল। কিন্তু ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা দুর্গা প্রসাদ ধর তাঁর ‘ইন্দিরা গান্ধী, দ্য ইমারজেন্সি অ্যান্ড ইন্ডিয়ান ডেমোক্রেসি’ বইয়ে বাঙালি মুক্তিযোদ্ধাদের রণকৌশলের প্রশংসা করেছেন। বলেছেন, মুক্তিবাহিনীর রণকৌশল জগৎকে অবাক করে দেখিয়ে দিয়েছে কীভাবে একটি ইনসার্জেন্সি যুদ্ধ করতে হয়।’ মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনীর মনোবল ভেঙে পড়েছিল মুক্তিযোদ্ধাদের একের পর এক আঘাতে। সোজা কথায় কারও দয়ায় অর্জিত হয়নি মুক্তিযুদ্ধের বিজয়।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশে যেসব পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন তাঁদের একজন কর্নেল লতিফ। সে সময় তিনি ছিলেন লেফটেন্যান্ট। এই অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল ২০১৫ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করেন বিবিসির সংবাদদাতা শুমাইলা জাফরির কাছে। বলেন, ১৯৭১ সালে তিনি ছিলেন লেফটেন্যান্ট পদমর্যাদার তরুণ অফিসার। সে বছর সেপ্টেম্বরে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন যশোর শহরে তাঁকে পাঠানো হয়। কর্নেল লতিফের ভাষায়, ‘একসঙ্গে বেশ কজন সেনা কর্মকর্তার পোস্টিংয়ের নির্দেশ আসে। এতে বেশ খুশিই হন তাঁরা। ভেবেছিলেন, কোনো সেনা অভিযানে অংশ নিতে হবে। তিনি নিজেও ছিলেন রোমাঞ্চিত। সেখানে গিয়ে তাঁরা কী দেখবেন সে সম্পর্কে কোনো ধারণাই ছিল না। পরিস্থিতি ঘোলাটে হয়ে পড়ে মুক্তিবাহিনী অস্ত্র হাতে চ্যালেঞ্জ জানানোর পর।’ সুজাত লতিফ যখন যশোর পৌঁছান পাকিস্তান সেনাবাহিনী তখন চরম বিপদে। তাঁর ভাষায়, ‘কোনো জায়গাই তাঁদের জন্য নিরাপদ ছিল না। যেসব যানবাহনে সৈন্যদের এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া হতো একদিন তার একটির নিচে মাইন বিস্ফোরণ হলো। পাকিস্তানি বাহিনীর পাঁচজন মারা গেল।’

যশোর সেনানিবাস ছিল পাকিস্তানি সৈন্যদের অন্যতম বড় ঘাঁটি। সেখান থেকেই মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে লড়াই করতে বিভিন্ন জায়গায় পাঠানো হতো। সুজাত লতিফ বিবিসিকে বলেন, ‘একপর্যায়ে তাঁরা সেনানিবাসের বাইরে যাওয়া বন্ধ করতে বাধ্য হন। পরিস্থিতি এতটাই বিপজ্জনক হয়ে ওঠে যে তা কল্পনা করাও কঠিন।’

মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে লে. সুজাত এবং তাঁর ইউনিটের অনেকবার মুখোমুখি যুদ্ধ হয়েছে। কিন্তু ৩ ডিসেম্বরের পর পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে যায় যখন ভারত বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। মুক্তিবাহিনীর সমর্থনে সরাসরি যুদ্ধে লিপ্ত হয়। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে। কিন্তু যোগাযোগব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় লে. সুজাত এবং তাঁর ইউনিটের কাছে সে খবর আসেনি। ফলে পরদিন পর্যন্ত তাঁরা যশোরে যুদ্ধ চালিয়ে যায়। সুজাতের বক্তব্য, তাঁরা ভাবেননি আত্মসমর্পণের মতো ঘটনা ঘটবে। বাকি বিশ্বের সঙ্গে তাঁদের কোনো যোগাযোগই ছিল না। রেডিও ছিল না, সংবাদপত্র ছিল না। আত্মসমর্পণের সিদ্ধান্ত তাঁরা জানতেনই না।

ভারতীয় জেনারেল দালবির সিং যখন ঘোষণা করেন ঢাকায় আত্মসমর্পণ হয়েছে, তোমরা কেন আত্মসমর্পণ করছ না! তারপরও তাঁরা যুদ্ধ চালিয়ে যান। পরে অবশ্য যশোরে পাকিস্তানি ব্রিগেডও আত্মসমর্পণ করে। সুজাত লতিফের ভাষায়, আত্মসমর্পণে তাঁরা খুবই মুষড়ে পড়েছিলেন। যা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। শুধু তিনি নন, তাঁর সব সহযোদ্ধাই কষ্ট পেয়েছিল। কিন্তু তাদের কিছু করার ছিল না। অন্য কোনো সমাধানও তখন ছিল না। তাদের গোলাবারুদ ফুরিয়ে আসছিল। বলতে গেলে কিছুই ছিল না। হাতে ছিল রাইফেল আর মেশিনগান। কীভাবে তা দিয়ে ট্যাংকের সঙ্গে লড়াই করা যায়? ভারতীয় সৈন্যরা ভারী কামানের গোলা ছুড়তে শুরু করেছিল। যশোরে একটি আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় যেখানে লে. সুজাত এবং তাঁর ব্রিগেড অস্ত্র সমর্পণ করে। আত্মসমর্পণ করা পাকিস্তানি সৈন্যদের যুদ্ধবন্দি করা হয়। তারপর প্রথমে ট্রাকে তারপর ট্রেনে করে তাদের নিয়ে যাওয়া হয় আগ্রায়। কলকাতা থেকে ৩০ ঘণ্টা রেলযাত্রার পর সুজাত লতিফ এবং আরও হাজার হাজার পাকিস্তানি সৈন্য আগ্রায় পৌঁছে। যাওয়ার সময় তাদের বলা হয়েছিল সরাসরি পাকিস্তানে পাঠানো হচ্ছে। আগ্রায় যাত্রাবিরতি হবে। তারপর পাকিস্তানে নিয়ে যাবে। সুজাত লতিফ বলেন, তিনি খুশি হয়েছিলেন। কিন্তু আগ্রায় পৌঁছানোর পর তাদের এমনভাবে অপমান-অপদস্থ করা হয়, বুঝে যান ভারতীয়দের অন্য পরিকল্পনা রয়েছে। তারা আমাদের আগ্রার কারাগারে ঢোকায়। খুব ঠান্ডা পড়েছিল সে বছর। তাঁর মাত্র একটি পোশাক ছিল। প্রথম রাতে তাদের একটি ব্যারাক থেকে আরেক ব্যারাকে নিয়ে যাওয়া হয়।

লে. সুজাত এবং তাঁর আরও কজন সহকর্মী অধৈর্য হয়ে পড়েন। তাঁরা আগ্রার জেল থেকে পালানোর পরিকল্পনা করেন। টের পেয়ে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ তাদের আগ্রা থেকে রাঁচির একটি কারাগারে স্থানান্তর করে। আগ্রা থেকে রাঁচি যাওয়ার পথে পাকিস্তানি সেনা দলের কজন ট্রেনের জানালার লোহার জাল কেটে পালানোর চেষ্টা করে। কর্নেল সুজাত লতিফের ইউনিটের একজন অফিসার ছোট একটি করাত শরীরে লুকিয়ে রাখেন। সেটি দিয়ে তাঁরা ট্রেনের জানালার তার কাটতে শুরু করেন। সুজাত লতিফ জানালা দিয়ে গলে ট্রেনের বাইরে ঝুলে পড়েন। তারপর একসময় হাত ছেড়ে দেন। আর কিছু মনে ছিল না তাঁর। পরদিন সুজাতকে রেললাইনের পাশ থেকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ। তাকে রাঁচির কারাগারে পাঠানো হয়। সেখান থেকেও তিনি তৃতীয়বারের মতো পালানোর চেষ্টা করেন। তবে সফল হননি। পাকিস্তানি কর্নেলের বয়ান, ‘রাঁচিতে তাঁরা একটা সুড়ঙ্গ খোঁড়েন। কোনো যন্ত্র ছাড়াই ৭৯ ফুট লম্বা টানেল। জেলের পাঁচিলের কাছাকাছি চলে গিয়েছিল সেই সুড়ঙ্গ।’ কেন তাঁরা এমন সুড়ঙ্গ খুঁড়েছিলেন? এই প্রশ্নে তাঁর উত্তর, ‘এটা তাদের কাছে ছিল একটি দায়িত্ব। ভারতে বন্দিদশা থেকে নিজেদের মুক্ত করাকে তাঁরা দায়িত্ব বলে ভেবেছেন। সফল না ব্যর্থ হয়েছেন তা অপ্রাসঙ্গিক।’

১৯৭২ সালে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সিমলা শান্তিচুক্তি হয়। ওই চুক্তিতে যুদ্ধবন্দি মুক্তির বোঝাপড়া হয়। বিবিসিকে পাকিস্তানি কর্নেল বলেন, ‘তিনি খুব খুশি হয়েছিলেন। কারণ তিনি তাঁর দেশে ফিরতে পেরেছেন। যখন সীমান্ত পার হচ্ছিলেন মনে হচ্ছিল পাকিস্তানের সর্বনাশ ঘটে গেছে। দেশের অর্ধেকটা চলে গেছে। তবে ওই ঘটনা থেকে তাঁরা অনেক কিছু শিখেছেন।’ কর্নেল দুঃখ করে বলেন, ‘তিনি যখন দেখেন, সে ইতিহাস নিয়ে অনেক মানুষ কোনো মাথাই ঘামাচ্ছে না, এমন ভাব করে, যেন কিছুই হয়নি তখন তাঁর খুবই দুঃখ হয়। মনে হয় তাঁরা কি এতটাই অনুভূতিহীন হয়ে পড়েছেন?’

পেছনের দিকে তাকিয়ে সুজাত লতিফ এখন একাত্তরের যুদ্ধ নিয়ে খুবই নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করেন। পাকিস্তানি কর্নেলের ভাষ্য, ‘একেক সময় মনে হতো কী জন্য তিনি এই যুদ্ধ করছেন। এ যুদ্ধের উদ্দেশ্য কী? কিন্তু একজন সৈনিককে তো লড়াই করতে হবেই। এটা তাঁর কাজ। এ জন্য সে পয়সা নেয়। ভালোমন্দ বিবেচনা করার সুযোগ তাঁর নেই। লড়াই করতে বললে তা করতে হয়।

পাদটীকা : একাত্তরে যাঁরা মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন তাঁরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছিলেন দেশকে ভালোবেসে। যে ভালোবাসা তাঁদের আত্মোৎসর্গিত হতে উদ্বুদ্ধ করেছিল। পাকিস্তানের সেনা অফিসার মেজর সিদ্দিক সালিক-এর লেখা বই থেকে উদ্ধৃতি দেওয়া যাক। তিনি বলেছেন, ‘রাজশাহীর রোহনপুরে এক কিশোরকে আটক করা হলো মুক্তিবাহিনীর সদস্য সন্দেহে। বলা হলো সহযোদ্ধাদের হদিস না দিলে তাকে হত্যা করা হবে। বুকে অস্ত্র ধরা সত্ত্বেও কিশোরটি ছিল নির্বিকার। একটু পর বলল, আমাকে এক মিনিট সময় দিন। তারপর সে হঠাৎ মাটিতে বসে পড়ল। এক মুষ্টি মাটি নিয়ে বুকে মাথায় লাগাল। চুমো খেল।’

তারপর পাকিস্তানি অফিসারের দিকে তাকিয়ে বলল, আমি প্রস্তুত। আমাকে হত্যা করতে পার। মুক্তিযুদ্ধে এমন আত্মোৎসর্গিত যুবকের সংখ্যা ছিল হাজারে হাজার। তাঁরা জীবন দিলেও পিছু হটেনি। শত্রুর প্রবল আক্রমণের মুখে এদের কেউ কেউ আহত অবস্থায়ও অ্যাম্বুশ চালিয়ে সহকর্মীদের পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছে। বলেছে, একটা জীবনের বদলে বহু জীবন রক্ষা পেলে সেটিই কাঙ্ক্ষিত।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও
জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা
ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত
রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার
পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ
পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা