শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

মুক্তিযুদ্ধ : কারও দয়ায় আসেনি বিজয়

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধ : কারও দয়ায় আসেনি বিজয়

রাজশাহীর রোহনপুরে এক কিশোরকে আটক করা হলো মুক্তিবাহিনীর সদস্য সন্দেহে। বলা হলো সহযোদ্ধাদের হদিস না দিলে তাঁকে হত্যা করা হবে। বুকে অস্ত্র ধরা সত্ত্বেও কিশোরটি ছিল নির্বিকার। একটু পর বলল, আমাকে এক মিনিট সময় দিন। তারপর সে হঠাৎ মাটিতে বসে পড়ল। এক মুঠো মাটি নিয়ে বুকে মাথায় লাগাল। চুমো খেল। তারপর পাকিস্তানি অফিসারের দিকে তাকিয়ে বলল, আমি প্রস্তুত

বাঙালির ইতিহাস প্রায় পাঁচ হাজার বছরের। বীর জাতি হিসেবে পদ্মা-মেঘনা-যমুনা-বুড়িগঙ্গাপারের অধিবাসীদের সুনাম ছিল হাজার হাজার বছর আগেও। সেই প্রাচীনকালে মধ্য এশিয়া, রাশিয়ার দক্ষিণাঞ্চল ও সংলগ্ন ককেশীয় এলাকা থেকে যাযাবর আর্য জাতির আগমন ঘটে ভারতবর্ষে। প্রায় সাড়ে তিন হাজার বছর আগে তাদের হাতে হরপ্পা ও মহেঞ্জোদারোসহ একের পর এক সুসভ্য নগর-রাষ্ট্রের পতন ঘটে। আর্যরা শক্তিবলে ভারতবর্ষের প্রায় সব এলাকা জয় করলেও হোঁচট খায় এই বাংলায়। বারবার এ দেশ আক্রমণ করে তাদের শুধু হারতেই হয়েছে। যে কারণে আর্যদের ধর্মগ্রন্থে এ দেশের মানুষ সম্পর্কে করা হয়েছে বিরূপ মন্তব্য। বলা হয়েছে, ওরা কিচিরমিচির ভাষায় কথা বলে, মাছ খায়। বাংলাদেশে গেলে জাত যায় এমন ধারণা দেওয়া হয়েছে আর্য পুরাণে।

গ্রিক বীর আলেকজান্ডার তাঁর ভারতবর্ষ অভিযান মাঝপথে থামিয়ে দিয়েছিলেন বীর জাতি বাঙালির (তখনকার নাম গঙ্গারিড) শক্তিমত্তার কথা জেনে। আলেকজান্ডারের সফরসঙ্গীরা এমন তথ্যই দিয়েছেন তাঁদের লেখা গ্রন্থে।

প্রায় ২১০০ বছর আগে রোমান কবি ভার্জিল তাঁর কবিতায় পদ্মা-মেঘনা-যমুনাপারের মানুষের বীরগাথা তুলে ধরেছেন। আজকের বাঙালি প্রাচীন বীর জাতি গঙ্গারিডের উত্তরসূরি। মুসলমান সুলতান শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহের আমলে এ দেশ ‘বাঙালা’ নাম ধারণ করে। ইলিয়াস শাহের উপাধি ছিল শাহ-ই-বাঙালা। বলা হয়ে থাকে বাংলা ভাষার বিকাশ ও বাঙালি জাতীয়তাবাদের সূচনা শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহের আমলে।

কালের বিবর্তনে পদ্মা-মেঘনা-যমুনাপারের মানুষ তার স্বাধীনসত্তা হারায়। ব্রিটিশ উপনিবেশবাদের জাঁতাকলে প্রায় ২০০ বছর নিষ্পেষিত হয়েছে এ দেশের মানুষ। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় বাঙালিরা সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে। কিন্তু ইতিহাসের এই কালো অধ্যায়ে বাঙালিরা শোষিত হয়েছে সবচেয়ে বেশি। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়ী হওয়ার পরও তাদের হাতে ক্ষমতা তুলে দিতে অস্বীকৃতি জানায় পাকিস্তানের সেনাশাসক ইয়াহিয়া খান। এই প্রেক্ষাপটে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং মুক্তিযুদ্ধের ডাক দেন। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম শেষে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জিত হয়।

মুক্তিযুদ্ধ : কারও দয়ায় আসেনি বিজয়বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের শেষ পর্যায়ে মুক্তিবাহিনীর কাছে পাকিস্তানি বাহিনী যখন কোণঠাসা, তখন তাদের সহায়তায় এগিয়ে আসে ভারতীয় মিত্র বাহিনী। পাকিস্তানি দখলদার বাহিনী ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে। মুক্তিযুদ্ধে বাঙালির জয়কে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতীয় বাহিনীর জয় হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করে আমাদের প্রতিবেশী দেশের একটি মহল। কিন্তু ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা দুর্গা প্রসাদ ধর তাঁর ‘ইন্দিরা গান্ধী, দ্য ইমারজেন্সি অ্যান্ড ইন্ডিয়ান ডেমোক্রেসি’ বইয়ে বাঙালি মুক্তিযোদ্ধাদের রণকৌশলের প্রশংসা করেছেন। বলেছেন, মুক্তিবাহিনীর রণকৌশল জগৎকে অবাক করে দেখিয়ে দিয়েছে কীভাবে একটি ইনসার্জেন্সি যুদ্ধ করতে হয়।’ মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনীর মনোবল ভেঙে পড়েছিল মুক্তিযোদ্ধাদের একের পর এক আঘাতে। সোজা কথায় কারও দয়ায় অর্জিত হয়নি মুক্তিযুদ্ধের বিজয়।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশে যেসব পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন তাঁদের একজন কর্নেল লতিফ। সে সময় তিনি ছিলেন লেফটেন্যান্ট। এই অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল ২০১৫ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করেন বিবিসির সংবাদদাতা শুমাইলা জাফরির কাছে। বলেন, ১৯৭১ সালে তিনি ছিলেন লেফটেন্যান্ট পদমর্যাদার তরুণ অফিসার। সে বছর সেপ্টেম্বরে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন যশোর শহরে তাঁকে পাঠানো হয়। কর্নেল লতিফের ভাষায়, ‘একসঙ্গে বেশ কজন সেনা কর্মকর্তার পোস্টিংয়ের নির্দেশ আসে। এতে বেশ খুশিই হন তাঁরা। ভেবেছিলেন, কোনো সেনা অভিযানে অংশ নিতে হবে। তিনি নিজেও ছিলেন রোমাঞ্চিত। সেখানে গিয়ে তাঁরা কী দেখবেন সে সম্পর্কে কোনো ধারণাই ছিল না। পরিস্থিতি ঘোলাটে হয়ে পড়ে মুক্তিবাহিনী অস্ত্র হাতে চ্যালেঞ্জ জানানোর পর।’ সুজাত লতিফ যখন যশোর পৌঁছান পাকিস্তান সেনাবাহিনী তখন চরম বিপদে। তাঁর ভাষায়, ‘কোনো জায়গাই তাঁদের জন্য নিরাপদ ছিল না। যেসব যানবাহনে সৈন্যদের এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া হতো একদিন তার একটির নিচে মাইন বিস্ফোরণ হলো। পাকিস্তানি বাহিনীর পাঁচজন মারা গেল।’

যশোর সেনানিবাস ছিল পাকিস্তানি সৈন্যদের অন্যতম বড় ঘাঁটি। সেখান থেকেই মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে লড়াই করতে বিভিন্ন জায়গায় পাঠানো হতো। সুজাত লতিফ বিবিসিকে বলেন, ‘একপর্যায়ে তাঁরা সেনানিবাসের বাইরে যাওয়া বন্ধ করতে বাধ্য হন। পরিস্থিতি এতটাই বিপজ্জনক হয়ে ওঠে যে তা কল্পনা করাও কঠিন।’

মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে লে. সুজাত এবং তাঁর ইউনিটের অনেকবার মুখোমুখি যুদ্ধ হয়েছে। কিন্তু ৩ ডিসেম্বরের পর পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে যায় যখন ভারত বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। মুক্তিবাহিনীর সমর্থনে সরাসরি যুদ্ধে লিপ্ত হয়। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে। কিন্তু যোগাযোগব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় লে. সুজাত এবং তাঁর ইউনিটের কাছে সে খবর আসেনি। ফলে পরদিন পর্যন্ত তাঁরা যশোরে যুদ্ধ চালিয়ে যায়। সুজাতের বক্তব্য, তাঁরা ভাবেননি আত্মসমর্পণের মতো ঘটনা ঘটবে। বাকি বিশ্বের সঙ্গে তাঁদের কোনো যোগাযোগই ছিল না। রেডিও ছিল না, সংবাদপত্র ছিল না। আত্মসমর্পণের সিদ্ধান্ত তাঁরা জানতেনই না।

ভারতীয় জেনারেল দালবির সিং যখন ঘোষণা করেন ঢাকায় আত্মসমর্পণ হয়েছে, তোমরা কেন আত্মসমর্পণ করছ না! তারপরও তাঁরা যুদ্ধ চালিয়ে যান। পরে অবশ্য যশোরে পাকিস্তানি ব্রিগেডও আত্মসমর্পণ করে। সুজাত লতিফের ভাষায়, আত্মসমর্পণে তাঁরা খুবই মুষড়ে পড়েছিলেন। যা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। শুধু তিনি নন, তাঁর সব সহযোদ্ধাই কষ্ট পেয়েছিল। কিন্তু তাদের কিছু করার ছিল না। অন্য কোনো সমাধানও তখন ছিল না। তাদের গোলাবারুদ ফুরিয়ে আসছিল। বলতে গেলে কিছুই ছিল না। হাতে ছিল রাইফেল আর মেশিনগান। কীভাবে তা দিয়ে ট্যাংকের সঙ্গে লড়াই করা যায়? ভারতীয় সৈন্যরা ভারী কামানের গোলা ছুড়তে শুরু করেছিল। যশোরে একটি আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় যেখানে লে. সুজাত এবং তাঁর ব্রিগেড অস্ত্র সমর্পণ করে। আত্মসমর্পণ করা পাকিস্তানি সৈন্যদের যুদ্ধবন্দি করা হয়। তারপর প্রথমে ট্রাকে তারপর ট্রেনে করে তাদের নিয়ে যাওয়া হয় আগ্রায়। কলকাতা থেকে ৩০ ঘণ্টা রেলযাত্রার পর সুজাত লতিফ এবং আরও হাজার হাজার পাকিস্তানি সৈন্য আগ্রায় পৌঁছে। যাওয়ার সময় তাদের বলা হয়েছিল সরাসরি পাকিস্তানে পাঠানো হচ্ছে। আগ্রায় যাত্রাবিরতি হবে। তারপর পাকিস্তানে নিয়ে যাবে। সুজাত লতিফ বলেন, তিনি খুশি হয়েছিলেন। কিন্তু আগ্রায় পৌঁছানোর পর তাদের এমনভাবে অপমান-অপদস্থ করা হয়, বুঝে যান ভারতীয়দের অন্য পরিকল্পনা রয়েছে। তারা আমাদের আগ্রার কারাগারে ঢোকায়। খুব ঠান্ডা পড়েছিল সে বছর। তাঁর মাত্র একটি পোশাক ছিল। প্রথম রাতে তাদের একটি ব্যারাক থেকে আরেক ব্যারাকে নিয়ে যাওয়া হয়।

লে. সুজাত এবং তাঁর আরও কজন সহকর্মী অধৈর্য হয়ে পড়েন। তাঁরা আগ্রার জেল থেকে পালানোর পরিকল্পনা করেন। টের পেয়ে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ তাদের আগ্রা থেকে রাঁচির একটি কারাগারে স্থানান্তর করে। আগ্রা থেকে রাঁচি যাওয়ার পথে পাকিস্তানি সেনা দলের কজন ট্রেনের জানালার লোহার জাল কেটে পালানোর চেষ্টা করে। কর্নেল সুজাত লতিফের ইউনিটের একজন অফিসার ছোট একটি করাত শরীরে লুকিয়ে রাখেন। সেটি দিয়ে তাঁরা ট্রেনের জানালার তার কাটতে শুরু করেন। সুজাত লতিফ জানালা দিয়ে গলে ট্রেনের বাইরে ঝুলে পড়েন। তারপর একসময় হাত ছেড়ে দেন। আর কিছু মনে ছিল না তাঁর। পরদিন সুজাতকে রেললাইনের পাশ থেকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ। তাকে রাঁচির কারাগারে পাঠানো হয়। সেখান থেকেও তিনি তৃতীয়বারের মতো পালানোর চেষ্টা করেন। তবে সফল হননি। পাকিস্তানি কর্নেলের বয়ান, ‘রাঁচিতে তাঁরা একটা সুড়ঙ্গ খোঁড়েন। কোনো যন্ত্র ছাড়াই ৭৯ ফুট লম্বা টানেল। জেলের পাঁচিলের কাছাকাছি চলে গিয়েছিল সেই সুড়ঙ্গ।’ কেন তাঁরা এমন সুড়ঙ্গ খুঁড়েছিলেন? এই প্রশ্নে তাঁর উত্তর, ‘এটা তাদের কাছে ছিল একটি দায়িত্ব। ভারতে বন্দিদশা থেকে নিজেদের মুক্ত করাকে তাঁরা দায়িত্ব বলে ভেবেছেন। সফল না ব্যর্থ হয়েছেন তা অপ্রাসঙ্গিক।’

১৯৭২ সালে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সিমলা শান্তিচুক্তি হয়। ওই চুক্তিতে যুদ্ধবন্দি মুক্তির বোঝাপড়া হয়। বিবিসিকে পাকিস্তানি কর্নেল বলেন, ‘তিনি খুব খুশি হয়েছিলেন। কারণ তিনি তাঁর দেশে ফিরতে পেরেছেন। যখন সীমান্ত পার হচ্ছিলেন মনে হচ্ছিল পাকিস্তানের সর্বনাশ ঘটে গেছে। দেশের অর্ধেকটা চলে গেছে। তবে ওই ঘটনা থেকে তাঁরা অনেক কিছু শিখেছেন।’ কর্নেল দুঃখ করে বলেন, ‘তিনি যখন দেখেন, সে ইতিহাস নিয়ে অনেক মানুষ কোনো মাথাই ঘামাচ্ছে না, এমন ভাব করে, যেন কিছুই হয়নি তখন তাঁর খুবই দুঃখ হয়। মনে হয় তাঁরা কি এতটাই অনুভূতিহীন হয়ে পড়েছেন?’

পেছনের দিকে তাকিয়ে সুজাত লতিফ এখন একাত্তরের যুদ্ধ নিয়ে খুবই নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করেন। পাকিস্তানি কর্নেলের ভাষ্য, ‘একেক সময় মনে হতো কী জন্য তিনি এই যুদ্ধ করছেন। এ যুদ্ধের উদ্দেশ্য কী? কিন্তু একজন সৈনিককে তো লড়াই করতে হবেই। এটা তাঁর কাজ। এ জন্য সে পয়সা নেয়। ভালোমন্দ বিবেচনা করার সুযোগ তাঁর নেই। লড়াই করতে বললে তা করতে হয়।

পাদটীকা : একাত্তরে যাঁরা মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন তাঁরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছিলেন দেশকে ভালোবেসে। যে ভালোবাসা তাঁদের আত্মোৎসর্গিত হতে উদ্বুদ্ধ করেছিল। পাকিস্তানের সেনা অফিসার মেজর সিদ্দিক সালিক-এর লেখা বই থেকে উদ্ধৃতি দেওয়া যাক। তিনি বলেছেন, ‘রাজশাহীর রোহনপুরে এক কিশোরকে আটক করা হলো মুক্তিবাহিনীর সদস্য সন্দেহে। বলা হলো সহযোদ্ধাদের হদিস না দিলে তাকে হত্যা করা হবে। বুকে অস্ত্র ধরা সত্ত্বেও কিশোরটি ছিল নির্বিকার। একটু পর বলল, আমাকে এক মিনিট সময় দিন। তারপর সে হঠাৎ মাটিতে বসে পড়ল। এক মুষ্টি মাটি নিয়ে বুকে মাথায় লাগাল। চুমো খেল।’

তারপর পাকিস্তানি অফিসারের দিকে তাকিয়ে বলল, আমি প্রস্তুত। আমাকে হত্যা করতে পার। মুক্তিযুদ্ধে এমন আত্মোৎসর্গিত যুবকের সংখ্যা ছিল হাজারে হাজার। তাঁরা জীবন দিলেও পিছু হটেনি। শত্রুর প্রবল আক্রমণের মুখে এদের কেউ কেউ আহত অবস্থায়ও অ্যাম্বুশ চালিয়ে সহকর্মীদের পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছে। বলেছে, একটা জীবনের বদলে বহু জীবন রক্ষা পেলে সেটিই কাঙ্ক্ষিত।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ
সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিস্তারের গোলে রিয়ালকে হারাল লিভারপুল
আলিস্তারের গোলে রিয়ালকে হারাল লিভারপুল

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচার
হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচার

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশ
কিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশ

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে
বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি
ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত
বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩
উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের
কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা