শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

মুক্তিযুদ্ধ : কারও দয়ায় আসেনি বিজয়

সুমন পালিত
মুক্তিযুদ্ধ : কারও দয়ায় আসেনি বিজয়

রাজশাহীর রোহনপুরে এক কিশোরকে আটক করা হলো মুক্তিবাহিনীর সদস্য সন্দেহে। বলা হলো সহযোদ্ধাদের হদিস না দিলে তাঁকে হত্যা করা হবে। বুকে অস্ত্র ধরা সত্ত্বেও কিশোরটি ছিল নির্বিকার। একটু পর বলল, আমাকে এক মিনিট সময় দিন। তারপর সে হঠাৎ মাটিতে বসে পড়ল। এক মুঠো মাটি নিয়ে বুকে মাথায় লাগাল। চুমো খেল। তারপর পাকিস্তানি অফিসারের দিকে তাকিয়ে বলল, আমি প্রস্তুত

বাঙালির ইতিহাস প্রায় পাঁচ হাজার বছরের। বীর জাতি হিসেবে পদ্মা-মেঘনা-যমুনা-বুড়িগঙ্গাপারের অধিবাসীদের সুনাম ছিল হাজার হাজার বছর আগেও। সেই প্রাচীনকালে মধ্য এশিয়া, রাশিয়ার দক্ষিণাঞ্চল ও সংলগ্ন ককেশীয় এলাকা থেকে যাযাবর আর্য জাতির আগমন ঘটে ভারতবর্ষে। প্রায় সাড়ে তিন হাজার বছর আগে তাদের হাতে হরপ্পা ও মহেঞ্জোদারোসহ একের পর এক সুসভ্য নগর-রাষ্ট্রের পতন ঘটে। আর্যরা শক্তিবলে ভারতবর্ষের প্রায় সব এলাকা জয় করলেও হোঁচট খায় এই বাংলায়। বারবার এ দেশ আক্রমণ করে তাদের শুধু হারতেই হয়েছে। যে কারণে আর্যদের ধর্মগ্রন্থে এ দেশের মানুষ সম্পর্কে করা হয়েছে বিরূপ মন্তব্য। বলা হয়েছে, ওরা কিচিরমিচির ভাষায় কথা বলে, মাছ খায়। বাংলাদেশে গেলে জাত যায় এমন ধারণা দেওয়া হয়েছে আর্য পুরাণে।

গ্রিক বীর আলেকজান্ডার তাঁর ভারতবর্ষ অভিযান মাঝপথে থামিয়ে দিয়েছিলেন বীর জাতি বাঙালির (তখনকার নাম গঙ্গারিড) শক্তিমত্তার কথা জেনে। আলেকজান্ডারের সফরসঙ্গীরা এমন তথ্যই দিয়েছেন তাঁদের লেখা গ্রন্থে।

প্রায় ২১০০ বছর আগে রোমান কবি ভার্জিল তাঁর কবিতায় পদ্মা-মেঘনা-যমুনাপারের মানুষের বীরগাথা তুলে ধরেছেন। আজকের বাঙালি প্রাচীন বীর জাতি গঙ্গারিডের উত্তরসূরি। মুসলমান সুলতান শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহের আমলে এ দেশ ‘বাঙালা’ নাম ধারণ করে। ইলিয়াস শাহের উপাধি ছিল শাহ-ই-বাঙালা। বলা হয়ে থাকে বাংলা ভাষার বিকাশ ও বাঙালি জাতীয়তাবাদের সূচনা শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহের আমলে।

কালের বিবর্তনে পদ্মা-মেঘনা-যমুনাপারের মানুষ তার স্বাধীনসত্তা হারায়। ব্রিটিশ উপনিবেশবাদের জাঁতাকলে প্রায় ২০০ বছর নিষ্পেষিত হয়েছে এ দেশের মানুষ। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় বাঙালিরা সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে। কিন্তু ইতিহাসের এই কালো অধ্যায়ে বাঙালিরা শোষিত হয়েছে সবচেয়ে বেশি। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়ী হওয়ার পরও তাদের হাতে ক্ষমতা তুলে দিতে অস্বীকৃতি জানায় পাকিস্তানের সেনাশাসক ইয়াহিয়া খান। এই প্রেক্ষাপটে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং মুক্তিযুদ্ধের ডাক দেন। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম শেষে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জিত হয়।

মুক্তিযুদ্ধ : কারও দয়ায় আসেনি বিজয়বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের শেষ পর্যায়ে মুক্তিবাহিনীর কাছে পাকিস্তানি বাহিনী যখন কোণঠাসা, তখন তাদের সহায়তায় এগিয়ে আসে ভারতীয় মিত্র বাহিনী। পাকিস্তানি দখলদার বাহিনী ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে। মুক্তিযুদ্ধে বাঙালির জয়কে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতীয় বাহিনীর জয় হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করে আমাদের প্রতিবেশী দেশের একটি মহল। কিন্তু ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা দুর্গা প্রসাদ ধর তাঁর ‘ইন্দিরা গান্ধী, দ্য ইমারজেন্সি অ্যান্ড ইন্ডিয়ান ডেমোক্রেসি’ বইয়ে বাঙালি মুক্তিযোদ্ধাদের রণকৌশলের প্রশংসা করেছেন। বলেছেন, মুক্তিবাহিনীর রণকৌশল জগৎকে অবাক করে দেখিয়ে দিয়েছে কীভাবে একটি ইনসার্জেন্সি যুদ্ধ করতে হয়।’ মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনীর মনোবল ভেঙে পড়েছিল মুক্তিযোদ্ধাদের একের পর এক আঘাতে। সোজা কথায় কারও দয়ায় অর্জিত হয়নি মুক্তিযুদ্ধের বিজয়।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশে যেসব পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছেন তাঁদের একজন কর্নেল লতিফ। সে সময় তিনি ছিলেন লেফটেন্যান্ট। এই অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল ২০১৫ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করেন বিবিসির সংবাদদাতা শুমাইলা জাফরির কাছে। বলেন, ১৯৭১ সালে তিনি ছিলেন লেফটেন্যান্ট পদমর্যাদার তরুণ অফিসার। সে বছর সেপ্টেম্বরে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন যশোর শহরে তাঁকে পাঠানো হয়। কর্নেল লতিফের ভাষায়, ‘একসঙ্গে বেশ কজন সেনা কর্মকর্তার পোস্টিংয়ের নির্দেশ আসে। এতে বেশ খুশিই হন তাঁরা। ভেবেছিলেন, কোনো সেনা অভিযানে অংশ নিতে হবে। তিনি নিজেও ছিলেন রোমাঞ্চিত। সেখানে গিয়ে তাঁরা কী দেখবেন সে সম্পর্কে কোনো ধারণাই ছিল না। পরিস্থিতি ঘোলাটে হয়ে পড়ে মুক্তিবাহিনী অস্ত্র হাতে চ্যালেঞ্জ জানানোর পর।’ সুজাত লতিফ যখন যশোর পৌঁছান পাকিস্তান সেনাবাহিনী তখন চরম বিপদে। তাঁর ভাষায়, ‘কোনো জায়গাই তাঁদের জন্য নিরাপদ ছিল না। যেসব যানবাহনে সৈন্যদের এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া হতো একদিন তার একটির নিচে মাইন বিস্ফোরণ হলো। পাকিস্তানি বাহিনীর পাঁচজন মারা গেল।’

যশোর সেনানিবাস ছিল পাকিস্তানি সৈন্যদের অন্যতম বড় ঘাঁটি। সেখান থেকেই মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে লড়াই করতে বিভিন্ন জায়গায় পাঠানো হতো। সুজাত লতিফ বিবিসিকে বলেন, ‘একপর্যায়ে তাঁরা সেনানিবাসের বাইরে যাওয়া বন্ধ করতে বাধ্য হন। পরিস্থিতি এতটাই বিপজ্জনক হয়ে ওঠে যে তা কল্পনা করাও কঠিন।’

মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে লে. সুজাত এবং তাঁর ইউনিটের অনেকবার মুখোমুখি যুদ্ধ হয়েছে। কিন্তু ৩ ডিসেম্বরের পর পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে যায় যখন ভারত বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। মুক্তিবাহিনীর সমর্থনে সরাসরি যুদ্ধে লিপ্ত হয়। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে। কিন্তু যোগাযোগব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় লে. সুজাত এবং তাঁর ইউনিটের কাছে সে খবর আসেনি। ফলে পরদিন পর্যন্ত তাঁরা যশোরে যুদ্ধ চালিয়ে যায়। সুজাতের বক্তব্য, তাঁরা ভাবেননি আত্মসমর্পণের মতো ঘটনা ঘটবে। বাকি বিশ্বের সঙ্গে তাঁদের কোনো যোগাযোগই ছিল না। রেডিও ছিল না, সংবাদপত্র ছিল না। আত্মসমর্পণের সিদ্ধান্ত তাঁরা জানতেনই না।

ভারতীয় জেনারেল দালবির সিং যখন ঘোষণা করেন ঢাকায় আত্মসমর্পণ হয়েছে, তোমরা কেন আত্মসমর্পণ করছ না! তারপরও তাঁরা যুদ্ধ চালিয়ে যান। পরে অবশ্য যশোরে পাকিস্তানি ব্রিগেডও আত্মসমর্পণ করে। সুজাত লতিফের ভাষায়, আত্মসমর্পণে তাঁরা খুবই মুষড়ে পড়েছিলেন। যা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। শুধু তিনি নন, তাঁর সব সহযোদ্ধাই কষ্ট পেয়েছিল। কিন্তু তাদের কিছু করার ছিল না। অন্য কোনো সমাধানও তখন ছিল না। তাদের গোলাবারুদ ফুরিয়ে আসছিল। বলতে গেলে কিছুই ছিল না। হাতে ছিল রাইফেল আর মেশিনগান। কীভাবে তা দিয়ে ট্যাংকের সঙ্গে লড়াই করা যায়? ভারতীয় সৈন্যরা ভারী কামানের গোলা ছুড়তে শুরু করেছিল। যশোরে একটি আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় যেখানে লে. সুজাত এবং তাঁর ব্রিগেড অস্ত্র সমর্পণ করে। আত্মসমর্পণ করা পাকিস্তানি সৈন্যদের যুদ্ধবন্দি করা হয়। তারপর প্রথমে ট্রাকে তারপর ট্রেনে করে তাদের নিয়ে যাওয়া হয় আগ্রায়। কলকাতা থেকে ৩০ ঘণ্টা রেলযাত্রার পর সুজাত লতিফ এবং আরও হাজার হাজার পাকিস্তানি সৈন্য আগ্রায় পৌঁছে। যাওয়ার সময় তাদের বলা হয়েছিল সরাসরি পাকিস্তানে পাঠানো হচ্ছে। আগ্রায় যাত্রাবিরতি হবে। তারপর পাকিস্তানে নিয়ে যাবে। সুজাত লতিফ বলেন, তিনি খুশি হয়েছিলেন। কিন্তু আগ্রায় পৌঁছানোর পর তাদের এমনভাবে অপমান-অপদস্থ করা হয়, বুঝে যান ভারতীয়দের অন্য পরিকল্পনা রয়েছে। তারা আমাদের আগ্রার কারাগারে ঢোকায়। খুব ঠান্ডা পড়েছিল সে বছর। তাঁর মাত্র একটি পোশাক ছিল। প্রথম রাতে তাদের একটি ব্যারাক থেকে আরেক ব্যারাকে নিয়ে যাওয়া হয়।

লে. সুজাত এবং তাঁর আরও কজন সহকর্মী অধৈর্য হয়ে পড়েন। তাঁরা আগ্রার জেল থেকে পালানোর পরিকল্পনা করেন। টের পেয়ে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ তাদের আগ্রা থেকে রাঁচির একটি কারাগারে স্থানান্তর করে। আগ্রা থেকে রাঁচি যাওয়ার পথে পাকিস্তানি সেনা দলের কজন ট্রেনের জানালার লোহার জাল কেটে পালানোর চেষ্টা করে। কর্নেল সুজাত লতিফের ইউনিটের একজন অফিসার ছোট একটি করাত শরীরে লুকিয়ে রাখেন। সেটি দিয়ে তাঁরা ট্রেনের জানালার তার কাটতে শুরু করেন। সুজাত লতিফ জানালা দিয়ে গলে ট্রেনের বাইরে ঝুলে পড়েন। তারপর একসময় হাত ছেড়ে দেন। আর কিছু মনে ছিল না তাঁর। পরদিন সুজাতকে রেললাইনের পাশ থেকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ। তাকে রাঁচির কারাগারে পাঠানো হয়। সেখান থেকেও তিনি তৃতীয়বারের মতো পালানোর চেষ্টা করেন। তবে সফল হননি। পাকিস্তানি কর্নেলের বয়ান, ‘রাঁচিতে তাঁরা একটা সুড়ঙ্গ খোঁড়েন। কোনো যন্ত্র ছাড়াই ৭৯ ফুট লম্বা টানেল। জেলের পাঁচিলের কাছাকাছি চলে গিয়েছিল সেই সুড়ঙ্গ।’ কেন তাঁরা এমন সুড়ঙ্গ খুঁড়েছিলেন? এই প্রশ্নে তাঁর উত্তর, ‘এটা তাদের কাছে ছিল একটি দায়িত্ব। ভারতে বন্দিদশা থেকে নিজেদের মুক্ত করাকে তাঁরা দায়িত্ব বলে ভেবেছেন। সফল না ব্যর্থ হয়েছেন তা অপ্রাসঙ্গিক।’

১৯৭২ সালে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সিমলা শান্তিচুক্তি হয়। ওই চুক্তিতে যুদ্ধবন্দি মুক্তির বোঝাপড়া হয়। বিবিসিকে পাকিস্তানি কর্নেল বলেন, ‘তিনি খুব খুশি হয়েছিলেন। কারণ তিনি তাঁর দেশে ফিরতে পেরেছেন। যখন সীমান্ত পার হচ্ছিলেন মনে হচ্ছিল পাকিস্তানের সর্বনাশ ঘটে গেছে। দেশের অর্ধেকটা চলে গেছে। তবে ওই ঘটনা থেকে তাঁরা অনেক কিছু শিখেছেন।’ কর্নেল দুঃখ করে বলেন, ‘তিনি যখন দেখেন, সে ইতিহাস নিয়ে অনেক মানুষ কোনো মাথাই ঘামাচ্ছে না, এমন ভাব করে, যেন কিছুই হয়নি তখন তাঁর খুবই দুঃখ হয়। মনে হয় তাঁরা কি এতটাই অনুভূতিহীন হয়ে পড়েছেন?’

পেছনের দিকে তাকিয়ে সুজাত লতিফ এখন একাত্তরের যুদ্ধ নিয়ে খুবই নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করেন। পাকিস্তানি কর্নেলের ভাষ্য, ‘একেক সময় মনে হতো কী জন্য তিনি এই যুদ্ধ করছেন। এ যুদ্ধের উদ্দেশ্য কী? কিন্তু একজন সৈনিককে তো লড়াই করতে হবেই। এটা তাঁর কাজ। এ জন্য সে পয়সা নেয়। ভালোমন্দ বিবেচনা করার সুযোগ তাঁর নেই। লড়াই করতে বললে তা করতে হয়।

পাদটীকা : একাত্তরে যাঁরা মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন তাঁরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছিলেন দেশকে ভালোবেসে। যে ভালোবাসা তাঁদের আত্মোৎসর্গিত হতে উদ্বুদ্ধ করেছিল। পাকিস্তানের সেনা অফিসার মেজর সিদ্দিক সালিক-এর লেখা বই থেকে উদ্ধৃতি দেওয়া যাক। তিনি বলেছেন, ‘রাজশাহীর রোহনপুরে এক কিশোরকে আটক করা হলো মুক্তিবাহিনীর সদস্য সন্দেহে। বলা হলো সহযোদ্ধাদের হদিস না দিলে তাকে হত্যা করা হবে। বুকে অস্ত্র ধরা সত্ত্বেও কিশোরটি ছিল নির্বিকার। একটু পর বলল, আমাকে এক মিনিট সময় দিন। তারপর সে হঠাৎ মাটিতে বসে পড়ল। এক মুষ্টি মাটি নিয়ে বুকে মাথায় লাগাল। চুমো খেল।’

তারপর পাকিস্তানি অফিসারের দিকে তাকিয়ে বলল, আমি প্রস্তুত। আমাকে হত্যা করতে পার। মুক্তিযুদ্ধে এমন আত্মোৎসর্গিত যুবকের সংখ্যা ছিল হাজারে হাজার। তাঁরা জীবন দিলেও পিছু হটেনি। শত্রুর প্রবল আক্রমণের মুখে এদের কেউ কেউ আহত অবস্থায়ও অ্যাম্বুশ চালিয়ে সহকর্মীদের পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছে। বলেছে, একটা জীবনের বদলে বহু জীবন রক্ষা পেলে সেটিই কাঙ্ক্ষিত।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকের কারবার
মাদকের কারবার
ইতিহাসের বরপুত্র
ইতিহাসের বরপুত্র
উপার্জন হালাল হলে দোয়া কবুল হয়
উপার্জন হালাল হলে দোয়া কবুল হয়
ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা
ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা
জিয়া যেভাবে রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া যেভাবে রাষ্ট্রনায়ক
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত
ভ্যাট পুনর্বিবেচনা
ভ্যাট পুনর্বিবেচনা
জুলাই ঘোষণাপত্র
জুলাই ঘোষণাপত্র
নবীজির দুঃখের বছরে প্রশান্তি নিয়ে আসে মেরাজ
নবীজির দুঃখের বছরে প্রশান্তি নিয়ে আসে মেরাজ
আজও বড়কুঠি
আজও বড়কুঠি
ভোজ্য তেল উৎপাদনে নতুন সম্ভাবনা পেরিলা
ভোজ্য তেল উৎপাদনে নতুন সম্ভাবনা পেরিলা
পুরনো সেই দিনের কথা
পুরনো সেই দিনের কথা
সর্বশেষ খবর
‘হেমলক সোসাইটি’র সিকুয়েলের নায়িকার খোঁজ মিলেছে
‘হেমলক সোসাইটি’র সিকুয়েলের নায়িকার খোঁজ মিলেছে

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

সেই প্রত্যাবর্তন পর্ব রচিত হচ্ছে কোহলির
সেই প্রত্যাবর্তন পর্ব রচিত হচ্ছে কোহলির

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোরআনে বর্ণিত চার অজিফা
কোরআনে বর্ণিত চার অজিফা

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গাজার ‘যুদ্ধবিরতি সাময়িক’ উল্লেখ করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন নেতানিয়াহু
গাজার ‘যুদ্ধবিরতি সাময়িক’ উল্লেখ করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন নেতানিয়াহু

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পতনের পর স্পেনে মুসলমানের জীবন
পতনের পর স্পেনে মুসলমানের জীবন

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যে পাঁচ কাজে মুমিনের আত্মমর্যাদা বৃদ্ধি পায়
যে পাঁচ কাজে মুমিনের আত্মমর্যাদা বৃদ্ধি পায়

২৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রাকৃতিক দুর্যোগ আল্লাহর পক্ষ থেকে সতর্কবার্তা
প্রাকৃতিক দুর্যোগ আল্লাহর পক্ষ থেকে সতর্কবার্তা

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের অভিষেকের প্রতিবাদে ওয়াশিংটনে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের অভিষেকের প্রতিবাদে ওয়াশিংটনে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ধাপে এক হাজার ৮৯০ এর বেশি ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেবে ইসরায়েল
প্রথম ধাপে এক হাজার ৮৯০ এর বেশি ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেবে ইসরায়েল

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আজ থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর
গাজায় আজ থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মেজাজ হারিয়ে মেদভেদেভের ৯২ লাখ টাকা জরিমানা
মেজাজ হারিয়ে মেদভেদেভের ৯২ লাখ টাকা জরিমানা

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির পরিচিতি সভা
জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির পরিচিতি সভা

৫ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নাইজেরিয়ায় পেট্রোল ট্যাংকার বিস্ফোরণ, নিহত ৭০
নাইজেরিয়ায় পেট্রোল ট্যাংকার বিস্ফোরণ, নিহত ৭০

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফর্টিসের সঙ্গে কিংসের ড্র
ফর্টিসের সঙ্গে কিংসের ড্র

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কমিটি বাতিলের দাবিতে ফেনীতে বিএনপির একাংশের বিক্ষোভ
কমিটি বাতিলের দাবিতে ফেনীতে বিএনপির একাংশের বিক্ষোভ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে স্বেচ্ছাসেবক দলের শীতবস্ত্র বিতরণ
জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে স্বেচ্ছাসেবক দলের শীতবস্ত্র বিতরণ

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই

৭ ঘন্টা আগে | পরবাস

বিতর্কের মাধ্যমে বুদ্ধিমত্তার বিকাশ হচ্ছে : ঢাবি উপাচার্য
বিতর্কের মাধ্যমে বুদ্ধিমত্তার বিকাশ হচ্ছে : ঢাবি উপাচার্য

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

'অনেক ত্যাগের মাধ্যমে আমরা ৫ আগস্ট স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছি'
'অনেক ত্যাগের মাধ্যমে আমরা ৫ আগস্ট স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছি'

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে রাওয়া'র নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে রাওয়া'র নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের সাক্ষাৎ

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্সে ঘুষের ভিডিও ভাইরাল, এসআই ক্লোজড
পুলিশ ক্লিয়ারেন্সে ঘুষের ভিডিও ভাইরাল, এসআই ক্লোজড

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐক্য সুসংহত করতে দলগুলোর মধ্যে সংলাপ জরুরি: খেলাফত মজলিস
জাতীয় ঐক্য সুসংহত করতে দলগুলোর মধ্যে সংলাপ জরুরি: খেলাফত মজলিস

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চোরাই স্বর্ণালঙ্কারসহ গৃহকর্মী গ্রেফতার
চোরাই স্বর্ণালঙ্কারসহ গৃহকর্মী গ্রেফতার

১১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতির বিরুদ্ধে থানায় জিডি, গ্রেফতারের দাবি
ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতির বিরুদ্ধে থানায় জিডি, গ্রেফতারের দাবি

১১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে তীর্থক নাটকের সভাপতি সৌরভ, সম্পাদক সোহান
রাবিতে তীর্থক নাটকের সভাপতি সৌরভ, সম্পাদক সোহান

১১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘পাশের দেশে বসে সাম্প্রদায়িক বিশৃঙ্খলা করার প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে’
‘পাশের দেশে বসে সাম্প্রদায়িক বিশৃঙ্খলা করার প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে’

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির যেকোনো অপচেষ্টা জনগণ শক্ত হাতে প্রতিরোধ করবে’
‘বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির যেকোনো অপচেষ্টা জনগণ শক্ত হাতে প্রতিরোধ করবে’

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘খাদ্য সরবরাহ বাড়লে অচিরেই মূল্যস্ফীতি কমে আসবে’
‘খাদ্য সরবরাহ বাড়লে অচিরেই মূল্যস্ফীতি কমে আসবে’

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চৌকা সীমান্তে ভারতীয়দের হামলায় ২ বাংলাদেশি আহত, ব্যাপক উত্তেজনা
চৌকা সীমান্তে ভারতীয়দের হামলায় ২ বাংলাদেশি আহত, ব্যাপক উত্তেজনা

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আবার আসছে শৈত্যপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
আবার আসছে শৈত্যপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা বেশি দিন নেই, চোরদের নির্বাচিত করবেন না : এম সাখাওয়াত
আমরা বেশি দিন নেই, চোরদের নির্বাচিত করবেন না : এম সাখাওয়াত

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফ আলীকে নিয়ে নতুন শঙ্কায় চিকিৎসকরা
সাইফ আলীকে নিয়ে নতুন শঙ্কায় চিকিৎসকরা

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলি বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলি বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম দিনে ১০টি কাজের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম দিনে ১০টি কাজের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত ক্ষমতার মালিক তো দেশ ছেড়ে পালালেন কেন : জামায়াত আমির
এত ক্ষমতার মালিক তো দেশ ছেড়ে পালালেন কেন : জামায়াত আমির

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পালানোর সময় ওরা চেয়ারের তোয়ালে পর্যন্ত নিয়ে গেছে: ভিসি আমানুল্লাহ
পালানোর সময় ওরা চেয়ারের তোয়ালে পর্যন্ত নিয়ে গেছে: ভিসি আমানুল্লাহ

১৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

'টিসিবির এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীর মধ্যে ৩৭ লাখই ভুয়া'
'টিসিবির এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীর মধ্যে ৩৭ লাখই ভুয়া'

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ দিয়ে দল ভারি করার দরকার নেই: শামা ওবায়েদ
আওয়ামী লীগ দিয়ে দল ভারি করার দরকার নেই: শামা ওবায়েদ

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মায়ের জন্য দোয়া চাইলেন তারেক রহমান
মায়ের জন্য দোয়া চাইলেন তারেক রহমান

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চমক জাগিয়ে ভারতের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াড ঘোষণা
চমক জাগিয়ে ভারতের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াড ঘোষণা

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজস্ব প্রযুক্তির প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
নিজস্ব প্রযুক্তির প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ আয়োজন: ৩০ লাখ কুকুরকে হত্যার পরিকল্পনা মরক্কোর
বিশ্বকাপ আয়োজন: ৩০ লাখ কুকুরকে হত্যার পরিকল্পনা মরক্কোর

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটার তালিকা হালনাগাদে ল্যাপটপ-স্ক্যানার দেবে ইউএনডিপি
ভোটার তালিকা হালনাগাদে ল্যাপটপ-স্ক্যানার দেবে ইউএনডিপি

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বার্লিন, হিরোশিমা ও নাগাসাকির অজুহাতে গাজায় গণহত্যা চালিয়েছে ইসরায়েল
বার্লিন, হিরোশিমা ও নাগাসাকির অজুহাতে গাজায় গণহত্যা চালিয়েছে ইসরায়েল

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিঃসঙ্গ জীবনের সঙ্গী হবে রোবট আরিয়া, প্রয়োজন মেটাবে প্রেমিকারও!
নিঃসঙ্গ জীবনের সঙ্গী হবে রোবট আরিয়া, প্রয়োজন মেটাবে প্রেমিকারও!

২১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার চেষ্টা করবে সরকার’
‌‘ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার চেষ্টা করবে সরকার’

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভুয়া ‘ভুয়া’ স্লোগান: অসহায়ের মতো তাকিয়ে রইলেন লিটন
‘ভুয়া ‘ভুয়া’ স্লোগান: অসহায়ের মতো তাকিয়ে রইলেন লিটন

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদলের সংগ্রাম বাদ দিলে ইতিহাস যাবে ডাস্টবিনে : ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদলের সংগ্রাম বাদ দিলে ইতিহাস যাবে ডাস্টবিনে : ছাত্রদল সভাপতি

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকার বিরুদ্ধে বড় বাণিজ্য যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত কানাডা
আমেরিকার বিরুদ্ধে বড় বাণিজ্য যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত কানাডা

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার স্পেসওয়াক করলেন মহাকাশে আটকে থাকা সেই নভোচারী
এবার স্পেসওয়াক করলেন মহাকাশে আটকে থাকা সেই নভোচারী

১৪ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের আকার হতে পারে ৮ লাখ কোটি টাকা
২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের আকার হতে পারে ৮ লাখ কোটি টাকা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ থেকে ফিরতে চায় ইয়েমেনের হুতিরাও: এলো নতুন বার্তা
যুদ্ধ থেকে ফিরতে চায় ইয়েমেনের হুতিরাও: এলো নতুন বার্তা

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের শত্রু দেশগুলোর সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক জোরদার
যুক্তরাষ্ট্রের শত্রু দেশগুলোর সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক জোরদার

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ছয় স্থানে ‘জনতার বাজার’ বসাচ্ছে জেলা প্রশাসন
রাজধানীর ছয় স্থানে ‘জনতার বাজার’ বসাচ্ছে জেলা প্রশাসন

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভ্যাট ও শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত জনগণের ওপর চরম চাপ বাড়াবে: মির্জা ফখরুল
ভ্যাট ও শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত জনগণের ওপর চরম চাপ বাড়াবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এক নজরে দেখে নিন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ৮ দলের স্কোয়াড
এক নজরে দেখে নিন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ৮ দলের স্কোয়াড

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে নিজের মেয়েকেই ‘চড়’ মারবেন রাবিনা!
যে কারণে নিজের মেয়েকেই ‘চড়’ মারবেন রাবিনা!

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় কবির নাতির চিকিৎসায় ১৬ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড
জাতীয় কবির নাতির চিকিৎসায় ১৬ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড

১৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোথায় আছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী
কোথায় আছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি খাতে ভরাডুবির শঙ্কা
রপ্তানি খাতে ভরাডুবির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে এবার সীমান্তবাসী
সংঘর্ষে এবার সীমান্তবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনের রোডম্যাপ কবে
নির্বাচনের রোডম্যাপ কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাভিশ্বাসে বিনিয়োগকারীরা
নাভিশ্বাসে বিনিয়োগকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে ঘাটে বিক্রি হচ্ছে বিপজ্জনক জ্বালানি
মাঠে ঘাটে বিক্রি হচ্ছে বিপজ্জনক জ্বালানি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় গ্রামবাসী
মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় গ্রামবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

চোরদের আর নির্বাচন করিয়েন না
চোরদের আর নির্বাচন করিয়েন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্ক ছাড়ছে না জনপ্রশাসনের
বিতর্ক ছাড়ছে না জনপ্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

রমজানের জন্য প্রস্তুত খাতুনগঞ্জ
রমজানের জন্য প্রস্তুত খাতুনগঞ্জ

নগর জীবন

কাঠের ঘানিতে সরিষার তেল উৎপাদনে মোটরসাইকেল
কাঠের ঘানিতে সরিষার তেল উৎপাদনে মোটরসাইকেল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

বিস্ফোরণে দগ্ধ জাতীয় কবির নাতি  আশঙ্কাজনক
বিস্ফোরণে দগ্ধ জাতীয় কবির নাতি আশঙ্কাজনক

পেছনের পৃষ্ঠা

কলকাতায় চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় দোষী সঞ্জয় রায়
কলকাতায় চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় দোষী সঞ্জয় রায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসসহ পুলিশের এএসআই গ্রেপ্তার
আইসসহ পুলিশের এএসআই গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের প্রতিদিনই বৈঠক
খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের প্রতিদিনই বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখিতে মুখর পাহাড়
অতিথি পাখিতে মুখর পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেসবুক স্ট্যাটাসের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি
ফেসবুক স্ট্যাটাসের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ওই লোকগুলো যেন সংসদে যেতে না পারে
ওই লোকগুলো যেন সংসদে যেতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুবিধা নেই তবু করের বোঝা
সুবিধা নেই তবু করের বোঝা

নগর জীবন

আজ শহীদ জিয়ার ৮৯তম জন্মবার্ষিকী
আজ শহীদ জিয়ার ৮৯তম জন্মবার্ষিকী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইডেন ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
ইডেন ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলাভঙ্গে ব্যবস্থা ১২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে
শৃঙ্খলাভঙ্গে ব্যবস্থা ১২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই-আগস্টের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন সম্ভব
জুলাই-আগস্টের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন সম্ভব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ গ্রেপ্তার
বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়ুদূষণে বছরে লক্ষাধিক মানুষের মৃত্যু
বায়ুদূষণে বছরে লক্ষাধিক মানুষের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা
ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা

সম্পাদকীয়

জমজমাট মিডিয়াকম ব্যাডমিন্টন
জমজমাট মিডিয়াকম ব্যাডমিন্টন

মাঠে ময়দানে