শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

সর্বস্তরে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার উপায়

মোশাররফ হোসেন মুসা
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বস্তরে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার উপায়

জনগণের সারা দিনের কথাবার্তার মধ্যে যে বিষয়গুলো থাকে তাহলো- বাজার সিন্ডিকেট, হাসপাতালে যথাযথ চিকিৎসা না পাওয়া, আদালতে বিচার না পাওয়া, তহশিল অফিসে গিয়ে হয়রানির শিকার হওয়া, জন্মনিবন্ধন পেতে হয়রানির শিকার হওয়া, থানায় গিয়ে পুলিশের সহযোগিতা না পাওয়া, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষাবাণিজ্য ইত্যাদি। সেই সঙ্গে তারা উন্নত বিশ্বের নাগরিক সুবিধার উদাহরণও দেন। অর্থাৎ তথ্যপ্রযুক্তির সুবাদে সবার মধ্যে গণতন্ত্রের প্রতি একটি আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে। তারা আরও জেনেছেন যে গণতন্ত্রের মধ্যে সব মতাবলম্বী মানুষের কথা বলার স্বাধীনতা থাকে। কিন্তু ফিক্সড মতাদর্শকেন্দ্রিক রাষ্ট্রে কথা বলা ও চলাফেরার স্বাধীনতা না-ও থাকতে পারে। যেমন- চীন, উত্তর কোরিয়া, ইরান, আফগানিস্তান প্রভৃতি দেশের শাসনব্যবস্থা উদাহরণ হতে পারে। সে কারণে কোনো দলই গণতন্ত্র শব্দটি বাদ দিতে পারছে না। নতুন প্রজন্মও গণতন্ত্র ব্যতিরেকে অন্য কোনো মতবাদে আটকে থাকতে চাচ্ছে না। এ দেশে রাজনৈতিক অচলাবস্থার পেছনে রয়েছে গণতন্ত্র না থাকা। মজার বিষয় হলো- স্বৈরশাসকরা নিজ দেশে গণতন্ত্র বাস্তবায়ন না করলেও পতনের পর ইউরোপ-আমেরিকায় আশ্রয় নেন। গণতন্ত্রে গোপন বলতে কিছু নেই। বিগত সরকার এমন কিছু আইন করে যা গণতন্ত্রের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। যেমন- ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৬। এ আইনে কেউ যদি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে মিথ্যাচার ও বিভ্রান্তিমূলক তথ্য দেয়, তাহলে তাকে সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদণ্ড অথবা ১ কোটি টাকা জরিমানা করা যাবে। এ আইনের কারণে পত্রিকায় কেউ কার্টুন আঁকতে সাহস পাননি। মানুষের কথা বলার স্বাধীনতা কেড়ে নিলে শাসককেই চরম বিপদে পড়তে হয়। শাসকের কাছে বহু তথ্য অজানা থাকে। যেমন- বিগত সরকারের সময় সালমান এফ রহমান, বেনজীর আহমেদ, মতিউর রহমান, জেনারেল আজিজ, মোশাররফ হোসেন, শাহেদ আলী, পি কে হালদার, আছাদুজ্জামান মিয়া, ওসি প্রদীপ, ড্রাইভার আবেদ আলী, ড্রাইভার মালেক, পানি জাহাঙ্গীরসহ শতাধিক ব্যক্তি তো মাত্র এক বছর যাবৎ দুর্নীতি শুরু করেননি। তাঁরা দীর্ঘ ১৫-১৬ বছর আগে থেকেই দুর্নীতি করে আসছেন। তাঁদের সহকর্মী, অধস্তন কর্মকর্তাসহ বহু ব্যক্তি তাঁদের দুর্নীতি সম্পর্কে অবগত ছিলেন। কিন্তু বিপদে পড়ার ভয়ে কেউই মুখ খোলেননি। ২০২৪ সালের জুন-জুলাই মাসে সরকারবিরোধী আন্দোলন চরমে উঠলে তাঁরা একসঙ্গে তাঁদের দুর্নীতির তথ্য ফাঁস করতে থাকেন। ফলে সরকারের পতন ত্বরান্বিত হয়ে পড়ে। আশার কথা- আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সবাই একমত হয়েছেন যে ফ্যাসিবাদী শাসনের মূলে রয়েছে শাসনগত ত্রুটি। সেজন্য বর্তমান অন্তর্র্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য ১১টি কমিশন গঠন করেছে। যদিও আমরা দীর্ঘ বছর যাবৎ বলে আসছি- রাষ্ট্রের ২৮টি ক্ষেত্রে গণতন্ত্রায়ন করা হলে সর্বস্তরে গণতন্ত্র বাস্তবায়ন হয়ে যাবে এবং বাংলাদেশ বিশ্বের কাছে একটি মডেল রাষ্ট্রে পরিণত হবে। সেই সঙ্গে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি সর্বস্তরে অনুশীলন হতে থাকবে। তবে ‘সংস্কার’ শব্দটি পুরনো ব্যবস্থাকে মেরামত- বোঝায়। এখানে স্থানীয় সরকারব্যবস্থা উদাহরণ হতে পারে। আমরা জানি, বিদ্যমান স্থানীয় সরকারব্যবস্থা ত্রুটিপূর্ণ। এ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা মানে ত্রুটিপূর্ণ ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করা। সেজন্য ‘স্থানীয় সরকারব্যবস্থাকে গণতান্ত্রিক করতে হবে’- বাক্যটি যথাযথ। কারণ গণতন্ত্রের মধ্যে স্বাবলম্বন, শক্তিশালীকরণসহ বহু কিছু রয়েছে। তা ছাড়া রচনার শিরোনাম বলে দেয় কী লিখতে হবে। সে কারণে কমিশনগুলোর নাম হওয়া উচিত- ১. পুলিশ প্রশাসন গণতান্ত্রিককরণ; ২. বিচার বিভাগ গণতান্ত্রিককরণ; ৩. দুর্নীতি বিভাগ গণতান্ত্রিককরণ; ৪. জনপ্রশাসন বিভাগ গণতান্ত্রিককরণ; ৫. সংবিধান গণতান্ত্রিককরণ; ৬). নির্বাচনব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ৭. গণমাধ্যম গণতান্ত্রিককরণ; ৮. স্বাস্থ্যব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ৯. শ্রমব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ১০. নারীবিষয়ক ব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ১১. স্থানীয় সরকারব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ। আরও হতে পারে ১২. বিদ্যুৎ ব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ১৩. শিক্ষাব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ১৪. ঔষধ নীতি গণতান্ত্রিককরণ; ১৫. সড়ক, রেল, নৌপথ ও বিমানব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ১৬. ভূমিব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ১৭. পানিব্যবস্থাপনা গণতান্ত্রিককরণ; ১৮). পর্যটনব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ১৯. ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান পরিচালনাব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ২০. পারিবারিক ব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ২১. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটি গণতান্ত্রিককরণ; ২২. শিল্পব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ ইত্যাদি। সরকার এগুলো গণতান্ত্রিক করার জন্য বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠন, বিভিন্ন দল, বুদ্ধিজীবী, জনপ্রতিনিধি, বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি ও নাগরিকদের সঙ্গে গণশুনানির ব্যবস্থা করতে পারেন এবং তাদের কাছ থেকে লিখিত প্রস্তাব নিতে পারেন। তাহলে এগুলো জাতীয় আকাঙ্ক্ষায় পরিণত হবে এবং পরবর্তী নির্বাচিত সরকার এগুলো বাস্তবায়ন করতে বাধ্য হবে। গণশুনানির সুবিধা হলো জনগণের বহু অজানা তথ্য জানা যায়। যেমন- এমন কোনো বিক্রেতা নেই যিনি হাটে-বাজারে তার উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করতে গিয়ে ইজারাদার ও তার লালিত বাহিনীর কাছে অপমানিত হননি। একইভাবে গরু-ছাগল ক্রয় করতে গিয়ে ক্রেতাও অপমানিত হন। বিদেশে গিয়ে শ্রমিকরা কঠোর পরিশ্রম করে রেমিট্যান্স আনছে; অথচ বিমানবন্দরে তারা যথাযথ সম্মান পান না। সেজন্য বর্তমান সরকার বিমানবন্দরে তাদের জন্য পৃথক কক্ষের ব্যবস্থা করেছেন। তেমনি উৎপাদক শ্রেণির সম্মানার্থে টোলপ্রথা বিলুপ্ত হওয়া উচিত। শোনা যাচ্ছে, স্থানীয় সরকারে পার্লামেন্ট পদ্ধতি চালু হবে।

এ দেশে নিরবচ্ছিন্নভাবে গণতান্ত্রিক চর্চা না থাকায় মানুষের সংকীর্ণতা দূর হয়নি। তারা সামান্য ঘটনায় আঞ্চলিকতা ও আত্মীয়তাকে সামনে নিয়ে আসে। সে কারণে আইয়ুব খানের আমলে বেসিক ডেমোক্র্যাসির সময় এ ব্যবস্থা কার্যকর হয়নি। নির্বাচনের আগের দিন বিরোধী মেম্বারকে আটক করে রাখার ঘটনা মানুষ এখনো ভুলে যায়নি। এ দেশে চেয়ারম্যান ও মেয়র পদটির একটি ঐতিহ্য রয়েছে। চেয়ারম্যান ও মেয়রদের একচ্ছত্র ক্ষমতা কমানোর জন্যই ব্যবস্থাটি গণতান্ত্রিক করতে হবে। আমাদের জানা রয়েছে যে তারা যেসব বিষয়ে সংস্কার চাচ্ছেন সেগুলো বহু আগে বহু রাজনৈতিক দল, সংগঠন, গবেষক, বুদ্ধিজীবীরা দিয়ে রেখেছেন। আমাদের আরও জানা রয়েছে, যারা সংস্কার কমিশনে আছেন তাদের অনেকেই ২০০৬ সালের এক-এগারোর সময় ও সেনাসমর্থিত ফখরুদ্দীন আহমদের সরকারের সময় শত শত সেমিনার করেছিলেন এবং একই রকম সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কেউ কেউ সংস্কার কমিশনের সদস্যও হয়েছিলেন; কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। বিএনপির নেতারা বলা শুরু করেছেন, তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে আসছেন এবং তাঁরা ইতোমধ্যে ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাবও দিয়েছেন। তাঁরা বারবার বলছেন, রাষ্ট্র সংস্কার করার দাবি যৌক্তিক। একই সঙ্গে এ কথাও বলছেন, সংস্কার করার দায়িত্ব নির্বাচিত সরকারের। তবে রাজনৈতিক দলগুলোর বড়ই দুর্ভাগ্য যে তাদের কাজ তারা করেনি বলে এখন অনির্বাচিত সরকারের কাছে আশা করতে হচ্ছে।

লেখক : গণতন্ত্রায়ণ ও গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকার বিষয়ে গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ