শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

সর্বস্তরে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার উপায়

মোশাররফ হোসেন মুসা
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বস্তরে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার উপায়

জনগণের সারা দিনের কথাবার্তার মধ্যে যে বিষয়গুলো থাকে তাহলো- বাজার সিন্ডিকেট, হাসপাতালে যথাযথ চিকিৎসা না পাওয়া, আদালতে বিচার না পাওয়া, তহশিল অফিসে গিয়ে হয়রানির শিকার হওয়া, জন্মনিবন্ধন পেতে হয়রানির শিকার হওয়া, থানায় গিয়ে পুলিশের সহযোগিতা না পাওয়া, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষাবাণিজ্য ইত্যাদি। সেই সঙ্গে তারা উন্নত বিশ্বের নাগরিক সুবিধার উদাহরণও দেন। অর্থাৎ তথ্যপ্রযুক্তির সুবাদে সবার মধ্যে গণতন্ত্রের প্রতি একটি আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে। তারা আরও জেনেছেন যে গণতন্ত্রের মধ্যে সব মতাবলম্বী মানুষের কথা বলার স্বাধীনতা থাকে। কিন্তু ফিক্সড মতাদর্শকেন্দ্রিক রাষ্ট্রে কথা বলা ও চলাফেরার স্বাধীনতা না-ও থাকতে পারে। যেমন- চীন, উত্তর কোরিয়া, ইরান, আফগানিস্তান প্রভৃতি দেশের শাসনব্যবস্থা উদাহরণ হতে পারে। সে কারণে কোনো দলই গণতন্ত্র শব্দটি বাদ দিতে পারছে না। নতুন প্রজন্মও গণতন্ত্র ব্যতিরেকে অন্য কোনো মতবাদে আটকে থাকতে চাচ্ছে না। এ দেশে রাজনৈতিক অচলাবস্থার পেছনে রয়েছে গণতন্ত্র না থাকা। মজার বিষয় হলো- স্বৈরশাসকরা নিজ দেশে গণতন্ত্র বাস্তবায়ন না করলেও পতনের পর ইউরোপ-আমেরিকায় আশ্রয় নেন। গণতন্ত্রে গোপন বলতে কিছু নেই। বিগত সরকার এমন কিছু আইন করে যা গণতন্ত্রের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। যেমন- ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৬। এ আইনে কেউ যদি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে মিথ্যাচার ও বিভ্রান্তিমূলক তথ্য দেয়, তাহলে তাকে সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদণ্ড অথবা ১ কোটি টাকা জরিমানা করা যাবে। এ আইনের কারণে পত্রিকায় কেউ কার্টুন আঁকতে সাহস পাননি। মানুষের কথা বলার স্বাধীনতা কেড়ে নিলে শাসককেই চরম বিপদে পড়তে হয়। শাসকের কাছে বহু তথ্য অজানা থাকে। যেমন- বিগত সরকারের সময় সালমান এফ রহমান, বেনজীর আহমেদ, মতিউর রহমান, জেনারেল আজিজ, মোশাররফ হোসেন, শাহেদ আলী, পি কে হালদার, আছাদুজ্জামান মিয়া, ওসি প্রদীপ, ড্রাইভার আবেদ আলী, ড্রাইভার মালেক, পানি জাহাঙ্গীরসহ শতাধিক ব্যক্তি তো মাত্র এক বছর যাবৎ দুর্নীতি শুরু করেননি। তাঁরা দীর্ঘ ১৫-১৬ বছর আগে থেকেই দুর্নীতি করে আসছেন। তাঁদের সহকর্মী, অধস্তন কর্মকর্তাসহ বহু ব্যক্তি তাঁদের দুর্নীতি সম্পর্কে অবগত ছিলেন। কিন্তু বিপদে পড়ার ভয়ে কেউই মুখ খোলেননি। ২০২৪ সালের জুন-জুলাই মাসে সরকারবিরোধী আন্দোলন চরমে উঠলে তাঁরা একসঙ্গে তাঁদের দুর্নীতির তথ্য ফাঁস করতে থাকেন। ফলে সরকারের পতন ত্বরান্বিত হয়ে পড়ে। আশার কথা- আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সবাই একমত হয়েছেন যে ফ্যাসিবাদী শাসনের মূলে রয়েছে শাসনগত ত্রুটি। সেজন্য বর্তমান অন্তর্র্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য ১১টি কমিশন গঠন করেছে। যদিও আমরা দীর্ঘ বছর যাবৎ বলে আসছি- রাষ্ট্রের ২৮টি ক্ষেত্রে গণতন্ত্রায়ন করা হলে সর্বস্তরে গণতন্ত্র বাস্তবায়ন হয়ে যাবে এবং বাংলাদেশ বিশ্বের কাছে একটি মডেল রাষ্ট্রে পরিণত হবে। সেই সঙ্গে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি সর্বস্তরে অনুশীলন হতে থাকবে। তবে ‘সংস্কার’ শব্দটি পুরনো ব্যবস্থাকে মেরামত- বোঝায়। এখানে স্থানীয় সরকারব্যবস্থা উদাহরণ হতে পারে। আমরা জানি, বিদ্যমান স্থানীয় সরকারব্যবস্থা ত্রুটিপূর্ণ। এ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা মানে ত্রুটিপূর্ণ ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করা। সেজন্য ‘স্থানীয় সরকারব্যবস্থাকে গণতান্ত্রিক করতে হবে’- বাক্যটি যথাযথ। কারণ গণতন্ত্রের মধ্যে স্বাবলম্বন, শক্তিশালীকরণসহ বহু কিছু রয়েছে। তা ছাড়া রচনার শিরোনাম বলে দেয় কী লিখতে হবে। সে কারণে কমিশনগুলোর নাম হওয়া উচিত- ১. পুলিশ প্রশাসন গণতান্ত্রিককরণ; ২. বিচার বিভাগ গণতান্ত্রিককরণ; ৩. দুর্নীতি বিভাগ গণতান্ত্রিককরণ; ৪. জনপ্রশাসন বিভাগ গণতান্ত্রিককরণ; ৫. সংবিধান গণতান্ত্রিককরণ; ৬). নির্বাচনব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ৭. গণমাধ্যম গণতান্ত্রিককরণ; ৮. স্বাস্থ্যব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ৯. শ্রমব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ১০. নারীবিষয়ক ব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ১১. স্থানীয় সরকারব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ। আরও হতে পারে ১২. বিদ্যুৎ ব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ১৩. শিক্ষাব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ১৪. ঔষধ নীতি গণতান্ত্রিককরণ; ১৫. সড়ক, রেল, নৌপথ ও বিমানব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ১৬. ভূমিব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ১৭. পানিব্যবস্থাপনা গণতান্ত্রিককরণ; ১৮). পর্যটনব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ১৯. ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান পরিচালনাব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ২০. পারিবারিক ব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ; ২১. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটি গণতান্ত্রিককরণ; ২২. শিল্পব্যবস্থা গণতান্ত্রিককরণ ইত্যাদি। সরকার এগুলো গণতান্ত্রিক করার জন্য বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠন, বিভিন্ন দল, বুদ্ধিজীবী, জনপ্রতিনিধি, বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি ও নাগরিকদের সঙ্গে গণশুনানির ব্যবস্থা করতে পারেন এবং তাদের কাছ থেকে লিখিত প্রস্তাব নিতে পারেন। তাহলে এগুলো জাতীয় আকাঙ্ক্ষায় পরিণত হবে এবং পরবর্তী নির্বাচিত সরকার এগুলো বাস্তবায়ন করতে বাধ্য হবে। গণশুনানির সুবিধা হলো জনগণের বহু অজানা তথ্য জানা যায়। যেমন- এমন কোনো বিক্রেতা নেই যিনি হাটে-বাজারে তার উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করতে গিয়ে ইজারাদার ও তার লালিত বাহিনীর কাছে অপমানিত হননি। একইভাবে গরু-ছাগল ক্রয় করতে গিয়ে ক্রেতাও অপমানিত হন। বিদেশে গিয়ে শ্রমিকরা কঠোর পরিশ্রম করে রেমিট্যান্স আনছে; অথচ বিমানবন্দরে তারা যথাযথ সম্মান পান না। সেজন্য বর্তমান সরকার বিমানবন্দরে তাদের জন্য পৃথক কক্ষের ব্যবস্থা করেছেন। তেমনি উৎপাদক শ্রেণির সম্মানার্থে টোলপ্রথা বিলুপ্ত হওয়া উচিত। শোনা যাচ্ছে, স্থানীয় সরকারে পার্লামেন্ট পদ্ধতি চালু হবে।

এ দেশে নিরবচ্ছিন্নভাবে গণতান্ত্রিক চর্চা না থাকায় মানুষের সংকীর্ণতা দূর হয়নি। তারা সামান্য ঘটনায় আঞ্চলিকতা ও আত্মীয়তাকে সামনে নিয়ে আসে। সে কারণে আইয়ুব খানের আমলে বেসিক ডেমোক্র্যাসির সময় এ ব্যবস্থা কার্যকর হয়নি। নির্বাচনের আগের দিন বিরোধী মেম্বারকে আটক করে রাখার ঘটনা মানুষ এখনো ভুলে যায়নি। এ দেশে চেয়ারম্যান ও মেয়র পদটির একটি ঐতিহ্য রয়েছে। চেয়ারম্যান ও মেয়রদের একচ্ছত্র ক্ষমতা কমানোর জন্যই ব্যবস্থাটি গণতান্ত্রিক করতে হবে। আমাদের জানা রয়েছে যে তারা যেসব বিষয়ে সংস্কার চাচ্ছেন সেগুলো বহু আগে বহু রাজনৈতিক দল, সংগঠন, গবেষক, বুদ্ধিজীবীরা দিয়ে রেখেছেন। আমাদের আরও জানা রয়েছে, যারা সংস্কার কমিশনে আছেন তাদের অনেকেই ২০০৬ সালের এক-এগারোর সময় ও সেনাসমর্থিত ফখরুদ্দীন আহমদের সরকারের সময় শত শত সেমিনার করেছিলেন এবং একই রকম সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কেউ কেউ সংস্কার কমিশনের সদস্যও হয়েছিলেন; কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। বিএনপির নেতারা বলা শুরু করেছেন, তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে আসছেন এবং তাঁরা ইতোমধ্যে ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাবও দিয়েছেন। তাঁরা বারবার বলছেন, রাষ্ট্র সংস্কার করার দাবি যৌক্তিক। একই সঙ্গে এ কথাও বলছেন, সংস্কার করার দায়িত্ব নির্বাচিত সরকারের। তবে রাজনৈতিক দলগুলোর বড়ই দুর্ভাগ্য যে তাদের কাজ তারা করেনি বলে এখন অনির্বাচিত সরকারের কাছে আশা করতে হচ্ছে।

লেখক : গণতন্ত্রায়ণ ও গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকার বিষয়ে গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সর্বশেষ খবর
এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ
এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না
তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে
নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ
সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে
আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা
বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়
ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়

নগর জীবন

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই
গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই

নগর জীবন

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

নগর জীবন

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় মাসেই উঠে যাচ্ছে রাস্তার কার্পেট
ছয় মাসেই উঠে যাচ্ছে রাস্তার কার্পেট

রকমারি নগর পরিক্রমা

পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ
পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ

দেশগ্রাম

ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অর্থদণ্ড
ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যাতে মিথ্যা মামলায় ভুক্তভোগী না হয়
কেউ যাতে মিথ্যা মামলায় ভুক্তভোগী না হয়

নগর জীবন

উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থাপনা উচ্ছেদ
উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

সংস্কারের অভাবে বেহাল রাস্তা-নালা
সংস্কারের অভাবে বেহাল রাস্তা-নালা

রকমারি নগর পরিক্রমা

নদীতে দুই শিশুর লাশ
নদীতে দুই শিশুর লাশ

দেশগ্রাম