শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১২:৩৪, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫

আওয়ামী লীগের স্যুট ও খালেদা জিয়ার ভোট

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগের স্যুট ও খালেদা জিয়ার ভোট

যখন কোনো স্বৈরাচারের পতন হয়, তখন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির বিজয় হয়। আর যখন কোনো ষড়যন্ত্র হয়, তখন বিএনপির পরাজয় হয়। নব্বইয়ের গণ আন্দোলন আর ওয়ান-ইলেভেনের ষড়যন্ত্র সেটাই প্রমাণ করে। সুতরাং জুলাই বিপ্লবের পর বর্তমান সময়ে বিএনপিকে অতীত থেকে শিক্ষা নিতে হবে। সেই সঙ্গে চোখ-কান খোলা রেখে হতে হবে সাবধান। একানব্বইয়ের নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মধ্যে যেমন ক্ষমতার ভাব চলে এসেছিল, তেমন ভাব যদি এখন বিএনপির মধ্যে আসে, তাহলে সমূহ সর্বনাশ। শহীদ জিয়ার আদর্শ আবারও ষড়যন্ত্রের কাছে ধুলায় লুটিয়ে পড়বে। বিএনপির একমাত্র সম্পদ হলো শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ। আর সেই জাতীয়তাবাদী আদর্শের প্রতীক হলেন বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান। এর বাইরে কেউ অন্য কিছু চিন্তা করলে, দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে যদি ক্ষমতার আগাম ভাব চলে আসে, তাহলে সর্বনাশ কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না।

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান একজন ভাগ্যবান দেশপ্রেমিক। অত্যন্ত সাহসী, মেধাবী, সৎ এই মানুষটি নিজে স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন। স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন এবং পরে দেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছেন। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান থেকে শুরু করে স্বাধীনতা-সংগ্রামীদের নামের তালিকা অনেক দীর্ঘ। তালিকা দীর্ঘ হলেও সৌভাগ্যবান একমাত্র জিয়াউর রহমান। স্বাধীনতা-সংগ্রামে একজন মেজর যদি স্বাধীনতার ঘোষণা না দিতেন তাহলে জাতি সঠিক দিকনির্দেশনা পেত কি না তা ভেবে দেখার বিষয়। কারণ তখন কার নেতৃত্বে যুদ্ধ প্রস্তুতি চলছিল, জাতি তা জানত না। একজন মেজরের স্বাধীনতার ঘোষণাই সারা পৃথিবীতে বাংলাদেশের জন্মের আগাম বার্তা হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল। সে কারণে ইতিহাস থেকে ইচ্ছা করলেই মেজর জিয়াকে মুছে ফেলা যায়নি, যাবে না।

মেজর জিয়াকে জাতি আবার ত্রাণকর্তা হিসেবে পেয়েছিল যখন তিনি প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। জাতির এক ক্রান্তিলগ্নে সিপাহি-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে তিনি দেশের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। সামরিক শাসক হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে ১৯ দফা কর্মসূচির মাধ্যমে সারা দেশের মানুষের মন জয় করেছিলেন। দেশবাসীকে ১৯ দফা কর্মসূচির মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখিয়ে নিজেই হাতে তুলে নিয়েছিলেন খাল খননের কোদাল। ১৯৭৭ সালের ৩০ এপ্রিল তিনি একটি রাজনৈতিক ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন কর্মসূচি ১৯ দফা ঘোষণা করে নতুন বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেন। এই ১৯ দফার উদ্দেশ্য ছিল দেশের উন্নয়ন। কৃষিসহ সব সেক্টরে উৎপাদন বাড়ানো। স্বাবলম্বী বাংলাদেশ গড়তে কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করা। সম্পদের সুষম বণ্টন ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ। তিনি বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে খাল খনন ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির মাধ্যমে কৃষি এবং পরিবেশে বিপ্লব সৃষ্টি করেছিলেন। সেই ১৯ দফার প্রথম দফাই ছিল দেশের স্বাধীনতা, অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা। একজন দেশপ্রেমিক, মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে তিনি দেশের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন। ১৯তম দফাটি ছিল, ধর্ম-বর্ণ-গোত্র-নির্বিশেষে সব নাগরিকের অধিকার পূর্ণ সংরক্ষণ এবং জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুদৃঢ় করা। তিনি জীবনের সর্বক্ষেত্রে ১৯ দফায় ঘোষিত নীতি-আদর্শ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন। সৎ মানুষ হিসেবে তাঁর সুনাম ছিল সর্বজনবিদিত। তাঁর সততা নিয়ে প্রশ্ন করার দুঃসাহস শত্রুদেরও নেই।

আওয়ামী লীগের স্যুট ও খালেদা জিয়ার ভোটএক ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মর্মান্তিক মৃত্যুর পর ১৯৮২ সালের ২ জানুয়ারি সাধারণ সদস্য হিসেবে বিএনপিতে যোগদান করেন গৃহবধূ বেগম খালেদা জিয়া। পরে ১৯৮৩ সালের মার্চ মাসে দলের ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন এবং ১৯৮৪ সালের আগস্টে দলটি তাঁকে চেয়ারপারসন নির্বাচিত করে। এরপর থেকে চলতে থাকে তাঁর আপসহীন সংগ্রাম। সেই সংগ্রামের ফসল ছিল স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে এরশাদের পতন। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল জয়লাভ করে। বাংলাদেশের মানুষ শহীদ জিয়ার আদর্শ ভালোবেসে খালেদা জিয়াকে বিজয়ী করে। ওই নির্বাচনের আগে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতা-কর্মী ছিল ফুরফুরে মেজাজে। দলীয় প্রধান শেখ হাসিনাও মনে করেছিলেন তাঁর দল নিশ্চিত ক্ষমতায় আসছে এবং তিনি প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন। আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের অনেকে নিজেকে সম্ভাব্য মন্ত্রিসভার সদস্য ভেবে নতুন স্যুট, মুজিব কোট বানিয়েছিলেন। চলনে-বলনে অনেকের মধ্যেই মন্ত্রী মন্ত্রী ভাব চলে এসেছিল। কিন্তু নির্বাচনে ফল হলো উল্টো। দেশের জনগণ ধানের শীষে ভোট দিয়ে ভোটের বাক্স ভরে দিয়েছিল। এরপর তিনবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। কিন্তু দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে সৃষ্টি হয় ওয়ান-ইলেভেনের মতো একটি কালো অধ্যায়। আর সেই ষড়যন্ত্রে তিনি হেরে যান। মূলত হেরে যায় জাতীয়তাবাদী শক্তি।

শুরু হয় জাতীয়তাবাদী শক্তির নতুন লড়াই। এ লড়াই ছিল অস্তিত্বের লড়াই। এ লড়াইয়ে মায়ের সঙ্গে যুক্ত হলেন পুত্র তারেক রহমান। ২০০৭ থেকে শুরু হয় সেই যুদ্ধ। এই দীর্ঘ সময়ের লড়াইয়ে একজন স্ত্রী হারিয়েছেন তাঁর স্বামীর স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহাসিক মইনুল হোসেন সড়কের বাড়িটি। প্রতিহিংসার বুলডোজার যখন জাতীয়তাবাদী শক্তির আঁতুড়ঘরটি ভাঙে তখন কষ্টে ছটফট করছিলেন একজন। আরেকজন করেছিলেন পৈশাচিক উল্লাস। সংবাদ সম্মেলন করে অশালীনভাবে মানহানিকর অনেক বানোয়াট উপাত্ত প্রকাশ করা হয়। গোটা জাতি অবাক-বিস্ময়ে শুধু মিথ্যাচার ও প্রতিহিংসার ভয়াবহতা অবলোকন করেছিল। এই লড়াইয়ে একজন মা তাঁর এক সন্তানকে হারান, আরেক সন্তানের জীবন বাঁচাতে করেন দেশান্তর। দেশের লাখ লাখ নেতা-কর্মীকে রক্ষার জন্য তিনি কর্তৃত্ববাদী সরকারের সঙ্গে আপস না করে কারাবরণ করেন। অন্যদিকে লন্ডনে বসে নিজেকে তৈরি করেন তারেক রহমান। দেশে কারাবন্দি ও হাসপাতালের বিছানায় জীবনমৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে বেগম খালেদা জিয়া জাতীয়তাবাদী শক্তিকে বাঁচিয়ে রাখার প্রাণপণ চেষ্টা করেন। জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয়তাবাদী শক্তির জন্য জিয়া পরিবারকে কতটা অত্যাচার-নির্যাতন, অপমান সহ্য করতে হয়েছে ওই পরিবারের প্রতিজন সদস্য ছাড়া আর কেউ তা চিন্তাও করতে পারবে না। এমন এক দুঃসময়ে জিয়ার ১৯ দফার সঙ্গে আরও কিছু সময়োপযোগী দফা যোগ করে ৩১ দফা কর্মসূচি নিয়ে তৃণমূলে গেছেন তারেক রহমান। বাংলাদেশকে একটি আধুনিক, গণতান্ত্রিক, বৈষম্যমুক্ত স্বনির্ভর রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার স্বপ্ন নিয়ে তিনি কাজ করছেন রাতদিন। কিন্তু জিয়া পরিবারের এত ত্যাগ, এত কষ্ট কি মাঠের নেতা-কর্মীরা উপলব্ধি করতে পারছেন? কর্তৃত্ববাদী হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিএনপির নেতা-কর্মীরা মামলা, হামলামুক্ত একটি স্বাধীন পরিবেশ পেয়েছেন। যারা এতদিন আত্মগোপনে ছিলেন তারা প্রকাশ্যে এসেছেন। যারা বাড়িঘর ছাড়া ছিলেন, তারা নিজ বাড়িতে ফিরতে পেরেছেন। এ এক মহা-আনন্দের সময় এখন বিএনপির। কিন্তু অনেকেই অভিযোগ করছেন, একানব্বইয়ের নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের মধ্যে যেমন নিশ্চিত ক্ষমতায় যাওয়ার ভাব চলে এসেছিল, তেমনি ভাবের মধ্যে আছেন এখন বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী। দেশের অনেক স্থানেই ক্ষমতা প্রদর্শনের প্রতিযোগিতা চলছে। দলের ভিতরে ঘাপটি মেরে থাকা কিছু সুযোগসন্ধানী বিএনপির নেতা পরিচয়ে চাঁদাবাজি দখলসহ নানা অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। ঢাকার গুলশান থানায় মনির হত্যায় বিএনপির মহানগরের কিছু নেতা তার পিতা আবু জাফরকে দিয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় ১০৫ জনকে আসামি করা হয়। এর মধ্যে বেশ কয়েকজন দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী রয়েছেন। আসামির তালিকায় একজন হলেন যুবদলের কর্মী ও জিয়াউর রহমানের চিফ সিকিউরিটি অফিসারের পুত্র, যিনি জুলাই বিপ্লবেও সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছিলেন। তাকে শুধু আসামিই করা হয়নি, পুলিশের ওপর চাপ সৃষ্টি করে গ্রেপ্তারও করানো হয়। কয়েক মাস কারাভোগ করে তিনি জামিন পেয়েছেন। ব্যক্তিগত শত্রুতায় তাকে আসামি করে গ্রেপ্তার করানো হয়। যুবদলের ওই কর্মীর গ্রেপ্তারের খবর শুনে তার পিতা সাবেক সেনা কর্মকর্তা শুধু আফসোস করে বলেছিলেন, আমি কার কাছে বিচার দেব। সেই মামলা থেকে তিনজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ীর নাম বাদ দেওয়ার জন্য মামলার নেপথ্যের বিএনপি নেতারা মামলার বাদীর মাধ্যমে ৬ কোটি টাকা দাবি করেছিলেন। কিন্তু যাদের নামে মামলা করা হয়েছে, তারা টাকা দিতে রাজি হননি। এভাবে মামলা-বাণিজ্যে একটি গ্রুপ বেপরোয়া হয়ে ওঠে। পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার ১১ নম্বর বড় মাছুয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মীর ছগিরের মতো চুনোপুঁটি নেতাও চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, মারপিট, হুমকি ও ভীতি প্রদর্শনের মতো কাজে বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন। তৃণমূলের এই ছোট্ট নেতা অন্যের দোকান দখল করে বানিয়েছেন বিএনপির অফিস। দলের পক্ষ থেকে তার অপকর্মের তদন্ত করে সত্যতা পেয়েছে, কিন্তু এখনো তার বিরুদ্ধে দলীয়ভাবে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এভাবে চলতে থাকলে আখেরে লাভবান হবে সন্ত্রাসী, দখলবাজ, চাঁদাবাজরা। সর্বনাশ হবে জাতীয়তাবাদী ঐক্যের প্রতীক খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের। অবশ্য শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের ১২০০ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। কিন্তু তারপরও থামানো যাচ্ছে না দলের ভিতরের শত্রুদের।

এতদিন বিএনপির প্রকাশ্য প্রতিপক্ষ ছিল আওয়ামী লীগ। রাজনীতির মাঠে এখন আওয়ামী লীগ নেই। আগামী নির্বাচনে থাকবে কি না সেটা এখনই বলা যাচ্ছে না। বাংলাদেশে আপাতত শেখ পরিবারের রাজনীতির অধ্যায় শেষ। আগামী নির্বাচনের মাঠে বিএনপিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হবে মিত্রদের সঙ্গেই। নির্বাচনি প্রতিযোগিতায় আরও নতুন নতুন খেলোয়াড়ও মাঠে থাকবে। আগামী নির্বাচন যে সহজ হবে না, সেটা ৩১ দফার প্রণেতা জিয়াউর রহমানের আদর্শের উত্তরসূরি তারেক রহমান লন্ডনে বসে বুঝতে পারছেন। সে জন্যই তিনি ক্লিন ইমেজের ভালো মানুষকে দলে আনার তাগিদ দিচ্ছেন। দলকে তিনি আবর্জনামুক্ত করতে চান। সেই উপলব্ধি থেকেই দলের সদস্যপদ নবায়ন অনুষ্ঠানের বক্তৃতায় তিনি বলেছেন, শুভাকাক্সক্ষী থেকে সমর্থক, সমর্থক থেকে কর্মী, কর্মী থেকে নেতা বানাতে হবে। আমাদের ভালো মানুষ দরকার। আমাদের ইফেক্টিভ মানুষ দরকার। প্রোডাক্টিভ মানুষ আমাদের আগামীর দিনে দরকার। কারণ, এই পালিয়ে যাওয়া স্বৈরাচার দেশকে অনেক পেছনে ফেলে দিয়েছে। ধ্বংস করে দিয়েছে বিভিন্ন জায়গা। কাজেই যদি পুনর্গঠন করতে হয়, আমাদের সেরকম মানুষ দরকার। সেরকম মানুষগুলোকে আমাদের খুঁজে বের করে নিয়ে আসতে হবে।

তারেক রহমানের এ বক্তব্য দলের নেতা-কর্মীরা যত তাড়াতাড়ি বুঝতে পারবেন, ততই দলের জন্য, জাতীয়তাবাদী আদর্শের জন্য মঙ্গল। সেটা উপলব্ধি করতে ব্যর্থ হয়ে নেতা-কর্মীদের মধ্যে যদি এখনই ক্ষমতার ভাব চলে আসে, তবে সর্বনাশ হয়ে যাবে। কারণ ওয়ান-ইলেভেনের সময় যারা মাইনাস টু ফর্মুলার উদ্ভাবক ছিল, তারা এখনো তৎপর। এখনো তারা নানা কলকাঠি নেড়ে পানি ঘোলা করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। দেশি-বিদেশি নানা অপশক্তির এজেন্ডা বাস্তবায়নে সক্রিয় রয়েছে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রীসহ শেখ পরিবারের সবাই যেহেতু দেশ ছেড়ে পালিয়েছে এবং জনসমক্ষে আসার নৈতিক দৃঢ়তা হারিয়েছে, সে কারণে ওই মহলটির এখনকার টার্গেট শুধুই জিয়া পরিবার। বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দেরও এই কঠিন বাস্তবতা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় রাখতে হবে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে হিংসার পরিণাম ভয়াবহ
ইসলামে হিংসার পরিণাম ভয়াবহ
কুয়েটে ছাত্র সংঘর্ষ
কুয়েটে ছাত্র সংঘর্ষ
ডিসি সম্মেলন
ডিসি সম্মেলন
বিভ্রান্তিতে আক্রান্ত বাম নেতারা
বিভ্রান্তিতে আক্রান্ত বাম নেতারা
নির্বাচন সংস্কার ও ঐকমত্য
নির্বাচন সংস্কার ও ঐকমত্য
ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি
ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি
আল্লাহর ভালোবাসা প্রাপ্তির নিদর্শন
আল্লাহর ভালোবাসা প্রাপ্তির নিদর্শন
খেলাপির নতুন নিয়ম
খেলাপির নতুন নিয়ম
তিস্তা বাঁচাও আন্দোলন
তিস্তা বাঁচাও আন্দোলন
প্রবাসী জীবন : বিদেশে কষ্ট আর দেশে অবহেলা
প্রবাসী জীবন : বিদেশে কষ্ট আর দেশে অবহেলা
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
দুনিয়ার সব ভাষা আল্লাহর সৃষ্টি
দুনিয়ার সব ভাষা আল্লাহর সৃষ্টি
সর্বশেষ খবর
ফটিকছড়িতে আগুনে পুড়লো ৪ বসতঘর
ফটিকছড়িতে আগুনে পুড়লো ৪ বসতঘর

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের বাজার করে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় বরসহ নিহত ২
বিয়ের বাজার করে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় বরসহ নিহত ২

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রয়াসের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী প্রধান
প্রয়াসের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনী রাজাঝির দীঘির পাড়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
ফেনী রাজাঝির দীঘির পাড়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশকে অটোরিকশায় ঝুলিয়ে এক কিমি টেনে নিয়ে গেলেন চালক
পুলিশকে অটোরিকশায় ঝুলিয়ে এক কিমি টেনে নিয়ে গেলেন চালক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে এসপির পর এবার ওসিসহ ৭ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
কক্সবাজারে এসপির পর এবার ওসিসহ ৭ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‌‘ট্রু প্রমিজ ৩’ অভিযান, হুঁশিয়ারি ইরানের
শিগগিরই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‌‘ট্রু প্রমিজ ৩’ অভিযান, হুঁশিয়ারি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে পেশা হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পেল ইমামতি
ফ্রান্সে পেশা হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পেল ইমামতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎ-কবীরের বিচার চাইলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে চোখ হারানো দুর্জয়
বিদ্যুৎ-কবীরের বিচার চাইলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে চোখ হারানো দুর্জয়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
গাইবান্ধায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেটের দাম কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: নাহিদ
ইন্টারনেটের দাম কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহ আমানতে প্রবাসী যাত্রীদের জন্য অ্যাম্বুলেন্স সেবা চালু
শাহ আমানতে প্রবাসী যাত্রীদের জন্য অ্যাম্বুলেন্স সেবা চালু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বইমেলায় এসেছে রুহুল আমিনের ‘মোহ কাঠের নৌকা’
বইমেলায় এসেছে রুহুল আমিনের ‘মোহ কাঠের নৌকা’

২ ঘণ্টা আগে | একুশে বইমেলা

সংস্কারের গল্প বলে সময়ক্ষেপণের সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংস্কারের গল্প বলে সময়ক্ষেপণের সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থানের সর্বকনিষ্ঠ শহিদ কে, জানালেন সারজিস আলম
জুলাই অভ্যুত্থানের সর্বকনিষ্ঠ শহিদ কে, জানালেন সারজিস আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাফওয়া গোল্ডেন ঈগল নার্সারির বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বাফওয়া গোল্ডেন ঈগল নার্সারির বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন রেখা গুপ্তা
দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন রেখা গুপ্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সময়ক্ষেপণ না করে অবিলম্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে’
‌‘সময়ক্ষেপণ না করে অবিলম্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয় থেকে দীপু মনি ঘনিষ্ঠ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
সচিবালয় থেকে দীপু মনি ঘনিষ্ঠ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ দিন পর থাকবে না ফেসবুক লাইভ ভিডিও, বিকল্প কী?
৩০ দিন পর থাকবে না ফেসবুক লাইভ ভিডিও, বিকল্প কী?

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বৃহস্পতিবার এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সমাবেশের ঘোষণা
বৃহস্পতিবার এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সমাবেশের ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টাঙ্গাইলে যানজট-জলাবদ্ধতা-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা সভা
টাঙ্গাইলে যানজট-জলাবদ্ধতা-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে এখন প্রায়ই মিলছে বাঘের দেখা
সুন্দরবনে এখন প্রায়ই মিলছে বাঘের দেখা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় যুবকাবাডির রানার্স আপ বগুড়া জেলা বালক দলকে পুলিশ সুপারের সংবর্ধনা
জাতীয় যুবকাবাডির রানার্স আপ বগুড়া জেলা বালক দলকে পুলিশ সুপারের সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে নিহত সাগরের বাড়িতে আহাজারি
সৌদি আরবে নিহত সাগরের বাড়িতে আহাজারি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনা এখন আওয়ামী লীগের
নয়, পরিবারের নেত্রী: আলাল
শেখ হাসিনা এখন আওয়ামী লীগের নয়, পরিবারের নেত্রী: আলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাইডেন আমলে নিযুক্ত সব অ্যাটর্নিকে বরখাস্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
বাইডেন আমলে নিযুক্ত সব অ্যাটর্নিকে বরখাস্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রতিমন্ত্রী দীপঙ্কর তালুকদার সাত দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রতিমন্ত্রী দীপঙ্কর তালুকদার সাত দিনের রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধে ইউক্রেনের খরচ হয়েছে ৩২০ বিলিয়ন ডলার: জেলেনস্কি
যুদ্ধে ইউক্রেনের খরচ হয়েছে ৩২০ বিলিয়ন ডলার: জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজহারুল ইসলামের 
মুক্তি দাবিতে যশোরে 
জামায়াতের বিক্ষোভ
আজহারুল ইসলামের  মুক্তি দাবিতে যশোরে  জামায়াতের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরায় হামলার ঘটনায় নতুন মোড়, আহতরা ‘স্বামী-স্ত্রী নন’
উত্তরায় হামলার ঘটনায় নতুন মোড়, আহতরা ‘স্বামী-স্ত্রী নন’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০১৮ সালের বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ৩৩ ডিসিকে ওএসডি
২০১৮ সালের বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ৩৩ ডিসিকে ওএসডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস
কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় দম্পতিকে কোপানোর ঘটনায় পুরো চক্র গ্রেফতার: ডিএমপি
উত্তরায় দম্পতিকে কোপানোর ঘটনায় পুরো চক্র গ্রেফতার: ডিএমপি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা
সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার গাড়িচালকের ছেলে রুবেল গ্রেফতার
হাসিনার গাড়িচালকের ছেলে রুবেল গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা
আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক
সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস
একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা
তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক
ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইডেন প্রশাসন সুনীতাকে মহাকাশেই ফেলে রাখতে চেয়েছিল, ট্রাম্পের দাবি
বাইডেন প্রশাসন সুনীতাকে মহাকাশেই ফেলে রাখতে চেয়েছিল, ট্রাম্পের দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম
এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি শহীদুলের হাজার কোটি টাকার আলামত জব্দ
সাবেক আইজিপি শহীদুলের হাজার কোটি টাকার আলামত জব্দ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইকো মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
নাইকো মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের
থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশকে অটোরিকশায় ঝুলিয়ে এক কিমি টেনে নিয়ে গেলেন চালক
পুলিশকে অটোরিকশায় ঝুলিয়ে এক কিমি টেনে নিয়ে গেলেন চালক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারে বসে সুবিধা নিয়ে নতুন দল গঠন মেনে নেয়া হবে না : ফখরুল
সরকারে বসে সুবিধা নিয়ে নতুন দল গঠন মেনে নেয়া হবে না : ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জীবিত বা মৃত মশা ধরে দিলেই মিলবে নগদ পুরস্কার!
জীবিত বা মৃত মশা ধরে দিলেই মিলবে নগদ পুরস্কার!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ছাত্রদলকে আমরা শত্রু মনে করি না : ছাত্রশিবির সভাপতি
ছাত্রদলকে আমরা শত্রু মনে করি না : ছাত্রশিবির সভাপতি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার মাজহাবের পরিচয়
চার মাজহাবের পরিচয়

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমি দেশ বিক্রি করে দিতে পারি না, খনিজ সম্পদ ইস্যুতে জেলেনস্কি
আমি দেশ বিক্রি করে দিতে পারি না, খনিজ সম্পদ ইস্যুতে জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপে বছরে ৭০০ কোটি ডলার ক্ষতি ভারতের!
ট্রাম্পের পদক্ষেপে বছরে ৭০০ কোটি ডলার ক্ষতি ভারতের!

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পিএসসিতে নতুন ৭ সদস্য নিয়োগ
পিএসসিতে নতুন ৭ সদস্য নিয়োগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২২ রানে অলআউট হয়েও ৫৭ রানে জয়
১২২ রানে অলআউট হয়েও ৫৭ রানে জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ-মার্কিন আলোচনায় ডাক না পেয়ে ক্ষুব্ধ জেলেনস্কি, যা বললেন ট্রাম্প
রুশ-মার্কিন আলোচনায় ডাক না পেয়ে ক্ষুব্ধ জেলেনস্কি, যা বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসছেন ট্রাম্প: মিসর
গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসছেন ট্রাম্প: মিসর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবরের জীবন থেকে ১৭ বছর কেড়ে নেয় ‘প্রথম আলো’
বাবরের জীবন থেকে ১৭ বছর কেড়ে নেয় ‘প্রথম আলো’

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি
ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অচল দেড় হাজার কোটির হাসপাতাল
অচল দেড় হাজার কোটির হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় নাগরিক শক্তি
আলোচনায় নাগরিক শক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন আগে, পরে স্থানীয়
জাতীয় নির্বাচন আগে, পরে স্থানীয়

নগর জীবন

১৩০০ কোটি টাকার কাজ ভাগবাঁটোয়ারা
১৩০০ কোটি টাকার কাজ ভাগবাঁটোয়ারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উদারতাকে দুর্বলতা ভাববেন না : শিবির
উদারতাকে দুর্বলতা ভাববেন না : শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা আবেদন দ্রুত নিষ্পত্তির আশ্বাস ইতালির
ভিসা আবেদন দ্রুত নিষ্পত্তির আশ্বাস ইতালির

প্রথম পৃষ্ঠা

হামলায় বৈষম্যবিরোধী ও শিবির : ছাত্রদল
হামলায় বৈষম্যবিরোধী ও শিবির : ছাত্রদল

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের সঙ্গে কোয়াব নেতাদের সাক্ষাৎ
বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের সঙ্গে কোয়াব নেতাদের সাক্ষাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ কার্যতালিকায়
জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ কার্যতালিকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভ্রান্তিতে আক্রান্ত বাম নেতারা
বিভ্রান্তিতে আক্রান্ত বাম নেতারা

সম্পাদকীয়

বিএনপি নেতাদের সুপারিশে মুক্ত স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রীর ছেলে
বিএনপি নেতাদের সুপারিশে মুক্ত স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রীর ছেলে

দেশগ্রাম

রাতের ভোটের ৩৩ ডিসি ওএসডি
রাতের ভোটের ৩৩ ডিসি ওএসডি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য সমুন্নত রাখতে হবে
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য সমুন্নত রাখতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনে ন্যাটো সেনাদের মেনে নেবে না রাশিয়া : ল্যাভরভ
ইউক্রেনে ন্যাটো সেনাদের মেনে নেবে না রাশিয়া : ল্যাভরভ

পূর্ব-পশ্চিম

মাদকসহ এএসআই গ্রেপ্তার
মাদকসহ এএসআই গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

হাজার হাজার মানুষের কান্নাকে আমরা ধারণ করেছি
হাজার হাজার মানুষের কান্নাকে আমরা ধারণ করেছি

নগর জীবন

কুয়েটে সব ভবনে তালা
কুয়েটে সব ভবনে তালা

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন বন্ধ
বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন বন্ধ

দেশগ্রাম

নাফ নদে ২ লাখ ইয়াবাসহ আটক সাত রোহিঙ্গা
নাফ নদে ২ লাখ ইয়াবাসহ আটক সাত রোহিঙ্গা

নগর জীবন

রাজশাহী রংপুরে রাস্তায় আলু ফেলে বিক্ষোভ
রাজশাহী রংপুরে রাস্তায় আলু ফেলে বিক্ষোভ

নগর জীবন

কাজ শেষ না করে টাকা আত্মসাৎ, মামলা
কাজ শেষ না করে টাকা আত্মসাৎ, মামলা

দেশগ্রাম

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন

দেশগ্রাম

সচিবালয়ের সামনে আহত ও শহীদ পরিবার সদস্যদের অবস্থান
সচিবালয়ের সামনে আহত ও শহীদ পরিবার সদস্যদের অবস্থান

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামে হিংসার পরিণাম ভয়াবহ
ইসলামে হিংসার পরিণাম ভয়াবহ

সম্পাদকীয়

অপারেশন ডেভিল হান্টে আরও ৫৩২ জন গ্রেপ্তার
অপারেশন ডেভিল হান্টে আরও ৫৩২ জন গ্রেপ্তার

খবর

ভারতীয় চিনিসহ আটক ৩ পাচারকারী
ভারতীয় চিনিসহ আটক ৩ পাচারকারী

দেশগ্রাম