শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১২:৩৪, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫

আওয়ামী লীগের স্যুট ও খালেদা জিয়ার ভোট

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগের স্যুট ও খালেদা জিয়ার ভোট

যখন কোনো স্বৈরাচারের পতন হয়, তখন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির বিজয় হয়। আর যখন কোনো ষড়যন্ত্র হয়, তখন বিএনপির পরাজয় হয়। নব্বইয়ের গণ আন্দোলন আর ওয়ান-ইলেভেনের ষড়যন্ত্র সেটাই প্রমাণ করে। সুতরাং জুলাই বিপ্লবের পর বর্তমান সময়ে বিএনপিকে অতীত থেকে শিক্ষা নিতে হবে। সেই সঙ্গে চোখ-কান খোলা রেখে হতে হবে সাবধান। একানব্বইয়ের নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মধ্যে যেমন ক্ষমতার ভাব চলে এসেছিল, তেমন ভাব যদি এখন বিএনপির মধ্যে আসে, তাহলে সমূহ সর্বনাশ। শহীদ জিয়ার আদর্শ আবারও ষড়যন্ত্রের কাছে ধুলায় লুটিয়ে পড়বে। বিএনপির একমাত্র সম্পদ হলো শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ। আর সেই জাতীয়তাবাদী আদর্শের প্রতীক হলেন বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান। এর বাইরে কেউ অন্য কিছু চিন্তা করলে, দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে যদি ক্ষমতার আগাম ভাব চলে আসে, তাহলে সর্বনাশ কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না।

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান একজন ভাগ্যবান দেশপ্রেমিক। অত্যন্ত সাহসী, মেধাবী, সৎ এই মানুষটি নিজে স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন। স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন এবং পরে দেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছেন। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান থেকে শুরু করে স্বাধীনতা-সংগ্রামীদের নামের তালিকা অনেক দীর্ঘ। তালিকা দীর্ঘ হলেও সৌভাগ্যবান একমাত্র জিয়াউর রহমান। স্বাধীনতা-সংগ্রামে একজন মেজর যদি স্বাধীনতার ঘোষণা না দিতেন তাহলে জাতি সঠিক দিকনির্দেশনা পেত কি না তা ভেবে দেখার বিষয়। কারণ তখন কার নেতৃত্বে যুদ্ধ প্রস্তুতি চলছিল, জাতি তা জানত না। একজন মেজরের স্বাধীনতার ঘোষণাই সারা পৃথিবীতে বাংলাদেশের জন্মের আগাম বার্তা হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল। সে কারণে ইতিহাস থেকে ইচ্ছা করলেই মেজর জিয়াকে মুছে ফেলা যায়নি, যাবে না।

মেজর জিয়াকে জাতি আবার ত্রাণকর্তা হিসেবে পেয়েছিল যখন তিনি প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। জাতির এক ক্রান্তিলগ্নে সিপাহি-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে তিনি দেশের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। সামরিক শাসক হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে ১৯ দফা কর্মসূচির মাধ্যমে সারা দেশের মানুষের মন জয় করেছিলেন। দেশবাসীকে ১৯ দফা কর্মসূচির মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখিয়ে নিজেই হাতে তুলে নিয়েছিলেন খাল খননের কোদাল। ১৯৭৭ সালের ৩০ এপ্রিল তিনি একটি রাজনৈতিক ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন কর্মসূচি ১৯ দফা ঘোষণা করে নতুন বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেন। এই ১৯ দফার উদ্দেশ্য ছিল দেশের উন্নয়ন। কৃষিসহ সব সেক্টরে উৎপাদন বাড়ানো। স্বাবলম্বী বাংলাদেশ গড়তে কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করা। সম্পদের সুষম বণ্টন ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ। তিনি বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে খাল খনন ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির মাধ্যমে কৃষি এবং পরিবেশে বিপ্লব সৃষ্টি করেছিলেন। সেই ১৯ দফার প্রথম দফাই ছিল দেশের স্বাধীনতা, অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা। একজন দেশপ্রেমিক, মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে তিনি দেশের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন। ১৯তম দফাটি ছিল, ধর্ম-বর্ণ-গোত্র-নির্বিশেষে সব নাগরিকের অধিকার পূর্ণ সংরক্ষণ এবং জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুদৃঢ় করা। তিনি জীবনের সর্বক্ষেত্রে ১৯ দফায় ঘোষিত নীতি-আদর্শ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন। সৎ মানুষ হিসেবে তাঁর সুনাম ছিল সর্বজনবিদিত। তাঁর সততা নিয়ে প্রশ্ন করার দুঃসাহস শত্রুদেরও নেই।

আওয়ামী লীগের স্যুট ও খালেদা জিয়ার ভোটএক ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মর্মান্তিক মৃত্যুর পর ১৯৮২ সালের ২ জানুয়ারি সাধারণ সদস্য হিসেবে বিএনপিতে যোগদান করেন গৃহবধূ বেগম খালেদা জিয়া। পরে ১৯৮৩ সালের মার্চ মাসে দলের ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন এবং ১৯৮৪ সালের আগস্টে দলটি তাঁকে চেয়ারপারসন নির্বাচিত করে। এরপর থেকে চলতে থাকে তাঁর আপসহীন সংগ্রাম। সেই সংগ্রামের ফসল ছিল স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে এরশাদের পতন। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল জয়লাভ করে। বাংলাদেশের মানুষ শহীদ জিয়ার আদর্শ ভালোবেসে খালেদা জিয়াকে বিজয়ী করে। ওই নির্বাচনের আগে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতা-কর্মী ছিল ফুরফুরে মেজাজে। দলীয় প্রধান শেখ হাসিনাও মনে করেছিলেন তাঁর দল নিশ্চিত ক্ষমতায় আসছে এবং তিনি প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন। আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের অনেকে নিজেকে সম্ভাব্য মন্ত্রিসভার সদস্য ভেবে নতুন স্যুট, মুজিব কোট বানিয়েছিলেন। চলনে-বলনে অনেকের মধ্যেই মন্ত্রী মন্ত্রী ভাব চলে এসেছিল। কিন্তু নির্বাচনে ফল হলো উল্টো। দেশের জনগণ ধানের শীষে ভোট দিয়ে ভোটের বাক্স ভরে দিয়েছিল। এরপর তিনবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। কিন্তু দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে সৃষ্টি হয় ওয়ান-ইলেভেনের মতো একটি কালো অধ্যায়। আর সেই ষড়যন্ত্রে তিনি হেরে যান। মূলত হেরে যায় জাতীয়তাবাদী শক্তি।

শুরু হয় জাতীয়তাবাদী শক্তির নতুন লড়াই। এ লড়াই ছিল অস্তিত্বের লড়াই। এ লড়াইয়ে মায়ের সঙ্গে যুক্ত হলেন পুত্র তারেক রহমান। ২০০৭ থেকে শুরু হয় সেই যুদ্ধ। এই দীর্ঘ সময়ের লড়াইয়ে একজন স্ত্রী হারিয়েছেন তাঁর স্বামীর স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহাসিক মইনুল হোসেন সড়কের বাড়িটি। প্রতিহিংসার বুলডোজার যখন জাতীয়তাবাদী শক্তির আঁতুড়ঘরটি ভাঙে তখন কষ্টে ছটফট করছিলেন একজন। আরেকজন করেছিলেন পৈশাচিক উল্লাস। সংবাদ সম্মেলন করে অশালীনভাবে মানহানিকর অনেক বানোয়াট উপাত্ত প্রকাশ করা হয়। গোটা জাতি অবাক-বিস্ময়ে শুধু মিথ্যাচার ও প্রতিহিংসার ভয়াবহতা অবলোকন করেছিল। এই লড়াইয়ে একজন মা তাঁর এক সন্তানকে হারান, আরেক সন্তানের জীবন বাঁচাতে করেন দেশান্তর। দেশের লাখ লাখ নেতা-কর্মীকে রক্ষার জন্য তিনি কর্তৃত্ববাদী সরকারের সঙ্গে আপস না করে কারাবরণ করেন। অন্যদিকে লন্ডনে বসে নিজেকে তৈরি করেন তারেক রহমান। দেশে কারাবন্দি ও হাসপাতালের বিছানায় জীবনমৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে বেগম খালেদা জিয়া জাতীয়তাবাদী শক্তিকে বাঁচিয়ে রাখার প্রাণপণ চেষ্টা করেন। জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয়তাবাদী শক্তির জন্য জিয়া পরিবারকে কতটা অত্যাচার-নির্যাতন, অপমান সহ্য করতে হয়েছে ওই পরিবারের প্রতিজন সদস্য ছাড়া আর কেউ তা চিন্তাও করতে পারবে না। এমন এক দুঃসময়ে জিয়ার ১৯ দফার সঙ্গে আরও কিছু সময়োপযোগী দফা যোগ করে ৩১ দফা কর্মসূচি নিয়ে তৃণমূলে গেছেন তারেক রহমান। বাংলাদেশকে একটি আধুনিক, গণতান্ত্রিক, বৈষম্যমুক্ত স্বনির্ভর রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার স্বপ্ন নিয়ে তিনি কাজ করছেন রাতদিন। কিন্তু জিয়া পরিবারের এত ত্যাগ, এত কষ্ট কি মাঠের নেতা-কর্মীরা উপলব্ধি করতে পারছেন? কর্তৃত্ববাদী হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিএনপির নেতা-কর্মীরা মামলা, হামলামুক্ত একটি স্বাধীন পরিবেশ পেয়েছেন। যারা এতদিন আত্মগোপনে ছিলেন তারা প্রকাশ্যে এসেছেন। যারা বাড়িঘর ছাড়া ছিলেন, তারা নিজ বাড়িতে ফিরতে পেরেছেন। এ এক মহা-আনন্দের সময় এখন বিএনপির। কিন্তু অনেকেই অভিযোগ করছেন, একানব্বইয়ের নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের মধ্যে যেমন নিশ্চিত ক্ষমতায় যাওয়ার ভাব চলে এসেছিল, তেমনি ভাবের মধ্যে আছেন এখন বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী। দেশের অনেক স্থানেই ক্ষমতা প্রদর্শনের প্রতিযোগিতা চলছে। দলের ভিতরে ঘাপটি মেরে থাকা কিছু সুযোগসন্ধানী বিএনপির নেতা পরিচয়ে চাঁদাবাজি দখলসহ নানা অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। ঢাকার গুলশান থানায় মনির হত্যায় বিএনপির মহানগরের কিছু নেতা তার পিতা আবু জাফরকে দিয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় ১০৫ জনকে আসামি করা হয়। এর মধ্যে বেশ কয়েকজন দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী রয়েছেন। আসামির তালিকায় একজন হলেন যুবদলের কর্মী ও জিয়াউর রহমানের চিফ সিকিউরিটি অফিসারের পুত্র, যিনি জুলাই বিপ্লবেও সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছিলেন। তাকে শুধু আসামিই করা হয়নি, পুলিশের ওপর চাপ সৃষ্টি করে গ্রেপ্তারও করানো হয়। কয়েক মাস কারাভোগ করে তিনি জামিন পেয়েছেন। ব্যক্তিগত শত্রুতায় তাকে আসামি করে গ্রেপ্তার করানো হয়। যুবদলের ওই কর্মীর গ্রেপ্তারের খবর শুনে তার পিতা সাবেক সেনা কর্মকর্তা শুধু আফসোস করে বলেছিলেন, আমি কার কাছে বিচার দেব। সেই মামলা থেকে তিনজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ীর নাম বাদ দেওয়ার জন্য মামলার নেপথ্যের বিএনপি নেতারা মামলার বাদীর মাধ্যমে ৬ কোটি টাকা দাবি করেছিলেন। কিন্তু যাদের নামে মামলা করা হয়েছে, তারা টাকা দিতে রাজি হননি। এভাবে মামলা-বাণিজ্যে একটি গ্রুপ বেপরোয়া হয়ে ওঠে। পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার ১১ নম্বর বড় মাছুয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মীর ছগিরের মতো চুনোপুঁটি নেতাও চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, মারপিট, হুমকি ও ভীতি প্রদর্শনের মতো কাজে বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন। তৃণমূলের এই ছোট্ট নেতা অন্যের দোকান দখল করে বানিয়েছেন বিএনপির অফিস। দলের পক্ষ থেকে তার অপকর্মের তদন্ত করে সত্যতা পেয়েছে, কিন্তু এখনো তার বিরুদ্ধে দলীয়ভাবে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এভাবে চলতে থাকলে আখেরে লাভবান হবে সন্ত্রাসী, দখলবাজ, চাঁদাবাজরা। সর্বনাশ হবে জাতীয়তাবাদী ঐক্যের প্রতীক খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের। অবশ্য শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের ১২০০ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। কিন্তু তারপরও থামানো যাচ্ছে না দলের ভিতরের শত্রুদের।

এতদিন বিএনপির প্রকাশ্য প্রতিপক্ষ ছিল আওয়ামী লীগ। রাজনীতির মাঠে এখন আওয়ামী লীগ নেই। আগামী নির্বাচনে থাকবে কি না সেটা এখনই বলা যাচ্ছে না। বাংলাদেশে আপাতত শেখ পরিবারের রাজনীতির অধ্যায় শেষ। আগামী নির্বাচনের মাঠে বিএনপিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হবে মিত্রদের সঙ্গেই। নির্বাচনি প্রতিযোগিতায় আরও নতুন নতুন খেলোয়াড়ও মাঠে থাকবে। আগামী নির্বাচন যে সহজ হবে না, সেটা ৩১ দফার প্রণেতা জিয়াউর রহমানের আদর্শের উত্তরসূরি তারেক রহমান লন্ডনে বসে বুঝতে পারছেন। সে জন্যই তিনি ক্লিন ইমেজের ভালো মানুষকে দলে আনার তাগিদ দিচ্ছেন। দলকে তিনি আবর্জনামুক্ত করতে চান। সেই উপলব্ধি থেকেই দলের সদস্যপদ নবায়ন অনুষ্ঠানের বক্তৃতায় তিনি বলেছেন, শুভাকাক্সক্ষী থেকে সমর্থক, সমর্থক থেকে কর্মী, কর্মী থেকে নেতা বানাতে হবে। আমাদের ভালো মানুষ দরকার। আমাদের ইফেক্টিভ মানুষ দরকার। প্রোডাক্টিভ মানুষ আমাদের আগামীর দিনে দরকার। কারণ, এই পালিয়ে যাওয়া স্বৈরাচার দেশকে অনেক পেছনে ফেলে দিয়েছে। ধ্বংস করে দিয়েছে বিভিন্ন জায়গা। কাজেই যদি পুনর্গঠন করতে হয়, আমাদের সেরকম মানুষ দরকার। সেরকম মানুষগুলোকে আমাদের খুঁজে বের করে নিয়ে আসতে হবে।

তারেক রহমানের এ বক্তব্য দলের নেতা-কর্মীরা যত তাড়াতাড়ি বুঝতে পারবেন, ততই দলের জন্য, জাতীয়তাবাদী আদর্শের জন্য মঙ্গল। সেটা উপলব্ধি করতে ব্যর্থ হয়ে নেতা-কর্মীদের মধ্যে যদি এখনই ক্ষমতার ভাব চলে আসে, তবে সর্বনাশ হয়ে যাবে। কারণ ওয়ান-ইলেভেনের সময় যারা মাইনাস টু ফর্মুলার উদ্ভাবক ছিল, তারা এখনো তৎপর। এখনো তারা নানা কলকাঠি নেড়ে পানি ঘোলা করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। দেশি-বিদেশি নানা অপশক্তির এজেন্ডা বাস্তবায়নে সক্রিয় রয়েছে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রীসহ শেখ পরিবারের সবাই যেহেতু দেশ ছেড়ে পালিয়েছে এবং জনসমক্ষে আসার নৈতিক দৃঢ়তা হারিয়েছে, সে কারণে ওই মহলটির এখনকার টার্গেট শুধুই জিয়া পরিবার। বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দেরও এই কঠিন বাস্তবতা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় রাখতে হবে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

এই মাত্র | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন