শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৩৭, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বলা হয় স্বাপ্নিক মানুষ। তিনি স্বপ্ন দেখেন, বাস্তবায়ন করেন এবং স্বপ্ন দেখান। স্বাপ্নিক  হিসেবে তিনি দৃঢ়চেতা, আত্মবিশ্বাসী এবং লড়াকু। তিনি এখন নেপাল, ভুটান ও ভারতের সেভেন সিস্টার্স নিয়ে একটি শক্তিশালী অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখছেন। অন্যদিকে তেজোদীপ্ত একদল স্বপ্নবাজ তরুণ রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যপূরণে নিজেরাই প্রতিষ্ঠা করতে যাচ্ছেন একটি রাজনৈতিক দল। নতুন দলের উদ্যোক্তাদের প্রত্যাশা, তারা আগামী নির্বাচনে অংশ নেবেন। বিপুলসংখ্যক আসনে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করবেন। পাল্টে দেবেন দেশ।

এদিকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি পোড়-খাওয়া রাজনৈতিক দল। দলটির অতীত কর্মকাণ্ডের কারণে তাদের কিছু নেতাকে ঝুলতে হয়েছে ফাঁসিতে। অনেকে কারারুদ্ধ ও পরবাসী জীবন কাটিয়েছেন। এ দলকে জঙ্গি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে ইসলাম ও দাড়ি-টুপিবিদ্বেষী একটি বিশেষ মহল বরাবরই তৎপর ছিল। সেই তাদের সঙ্গেই দলটির নতুন সখ্যকে দেশের আকাশে দুর্যোগের কালো মেঘ বলছে রাজনীতিসচেতন মহল।

রাজনীতি১৬ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সম্মিলনে একটি স্বপ্ন দেখানো বক্তব্য দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ভৌগোলিক অবস্থানের জন্য বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। এটার ব্যবহার শুরু করলে তখন শিকল দিয়েও আমাদের অর্থনীতি কেউ বেঁধে রাখতে পারবে না। এ সম্ভাবনার যৌক্তিক কারণ ব্যাখ্যা করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, নেপাল, ভুটান ও ভারতের সেভেন সিস্টার্সের সঙ্গে রয়েছে বাণিজ্যের অমিত সম্ভাবনা। আমাদের উত্তরে নেপালে হিমালয় পর্বতে জমা আছে বিপুল হাইড্রোপাওয়ার। আমরা ইচ্ছা করলেই ওই শক্তি গ্রহণ করতে পারি। নেপাল দিতে প্রস্তুত। নেপালের হাইড্রোপাওয়ার আছে, আমাদের আছে সমুদ্র। আমাদের হাইড্রোপাওয়ার দরকার। নেপালের দরকার সমুদ্র। ভুটান ও ভারতের সেভেন সিস্টার্সেরও দরকার সমুদ্র। আমরা সৌভাগ্যবান যে, আমাদের আছে বিস্তীর্ণ সাগর ও উপকূল। শুধু এর সঠিক ব্যবহার প্রয়োজন। প্রতিবেশীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখে এটাকে একটি বিশাল অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে গড়ে তোলা যায়। আমাদের সমুদ্র ব্যবহার করে তারা তাদের মালামাল বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে নিয়ে যাবে। এর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ভৌগোলিক অবস্থানের সুবিধা কাজে লাগিয়ে আমরা লাভবান হতে পারব।

তাঁর এমন স্বপ্নোজ্জ্বল বক্তব্য সভাস্থলে বসে শোনার সুযোগ হয়েছে। তিনি কতটা আত্মবিশ্বাসী ও দেশপ্রেমিক হলে এমন স্বপ্ন দেখতে পারেন। তাঁর সেই স্বপ্ন রাষ্ট্রের সকল পর্যায়ের শীর্ষ ব্যক্তিকে আপ্লুত করেছে। সে কারণেই সভায় উপস্থিত সবাই মুহুর্মুহু করতালি দিয়ে স্বাপ্নিক এ আন্তর্জাতিক ব্যক্তিকে অভিবাদন জানিয়েছেন। একটি স্বপ্ন, একজন দৃঢ়চেতা মানুষ ও সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্তই বদলে দিতে পারে সবকিছু। আমরা বদলে যেতে চাই, বদলাতে চাই নিজেদের ও দেশের ভাগ্য। এখন শুধু জয়ের অপেক্ষা।

দেশের পুরোনো রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর আস্থা না থাকায় বিপ্লবীরা নতুন একটি রাজনৈতিক দল করছেন। এ সময়ে একটি নতুন দলের জন্ম নিয়ে নানা কথা থাকলেও নতুনকে স্বাগত জানাই। তবে কিছু অপ্রিয় সত্য কথা বলে রাখা দরকার। এখন অনেকেই বিপ্লবীদের সমীহ করেন। তাদের জন্য দোয়া করেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো নতুন সৃষ্টিকে সহজভাবে নেবে না। দলের ঘোষণা ও নেতাদের নাম প্রকাশের পরই তা টের পাওয়া যাবে। নতুন দলকে কেউ বা একটু পরখ করবে। কেউ আবার হাতি দেখার মতো করে দেখবে। দলের নেপথ্যশক্তির মেইন সুইচ খুঁজবে। ২০২৪-এর ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে যে কায়দায় কিছু দলের জন্ম হয়েছিল, কাজে কর্মে সেগুলোর মতো কি না তা বোঝার চেষ্টা করবে। আগামী নির্বাচনি দৌড়ে শিশু দলটির প্রতি অতিরিক্ত ভালোবাসা দেখিয়ে ক্ষমতাবান কেউ হাত ধরে মাঠ পার করে দেওয়ার চেষ্টা করবেন কি না, তা পর্যবেক্ষণ করবে অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে। রাজনীতির মাঠে তাদের মোকাবিলা করতে হবে শক্ত এবং অভিজ্ঞ রাজনৈতিক দল ও রাজনীতিবিদদের। বিপ্লবের চেয়ে রাজনীতি একটু ভিন্ন।

নতুন দলে যারা নেতৃত্ব দিতে যাচ্ছেন তাদেরও ব্যক্তিগতভাবে অনেক কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হবে। জুলাই বিপ্লবের রণাঙ্গনের সব সাথি ক্ষমতার হিস্সার দাবিদার হয়ে সামনে দাঁড়াবেন। কেউ নেতা হতে চাইবেন, কেউ বা চাইবেন এমপি, মন্ত্রী হতে। কেউ আবার নেতৃত্বকেও চ্যালেঞ্জ করতে পারেন। সবকিছুর জন্যই প্রস্তুত থাকতে হবে।

জামায়াতে ইসলামী গতানুগতিক রাজনৈতিক দল নয়, এটি একটি ধর্মীয় আদর্শভিত্তিক দল। এর নীতি, আদর্শ ও লক্ষ্য-উদ্দেশ্য সব পবিত্র কোরআন ও সুন্নাহভিত্তিক। দলটির ৭৪ পৃষ্ঠার গঠনতন্ত্রে বিষয়টি স্পষ্ট। দলের সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মী গঠনতন্ত্র এবং সংগঠনের নীতিমালা যতটা সম্ভব মেনে চলার চেষ্টা করেন। সে কারণে দলের পদপদবি নিয়ে কোথাও প্রকাশ্যে মারামারির কোনো ঘটনা এ যাবৎ ঘটেনি। কিন্তু অতীতে এ দলটির কোনো কোনো সিদ্ধান্তের খেসারত হিসেবে দলের নেতাদের ফাঁসির দড়িতে ঝুলতে হয়েছে। দেশকেও দিতে হয়েছে চরম মূল্য। এখন আবার আরও একটি ভুল সিদ্ধান্তের দিকে দলটি পা বাড়াচ্ছে কি না দেখার বিষয়।

শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষমতায় থাকতে বাকশাল গঠন করে তার নিজের দল আওয়ামী লীগসহ সব দলের রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছিলেন। পরবর্তীকালে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তনের কারণে জামায়াতে ইসলামী ও আওয়ামী লীগ আবার নতুন করে রাজনীতি করার সুযোগ পায়। জামায়াতে ইসলামী শুধু রাজনীতি করারই সুযোগ পায়নি, দলটির নেতা অধ্যাপক গোলাম আযম পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে ফেরার সুযোগও পান। সে কারণেই বিএনপির সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর সম্পর্ক ছিল মধুর। জিয়াউর রহমান শহীদ হওয়ার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক ইস্যু, বিশেষ করে এরশাদবিরোধী আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াতের সম্পর্ক ছিল সুদৃঢ়। সে সম্পর্কের ভিত্তিতেই ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করে। ওই বছরের ২৯ ডিসেম্বর অধ্যাপক গোলাম আযম জামায়াতে ইসলামীর আমির পুনর্নির্বাচিত হন। যখন দলটির আমির নির্বাচিত হন তখন তিনি ছিলেন পাকিস্তানের নাগরিক। তার বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ ও পাকিস্তানের নাগরিকত্বের অভিযোগে আন্দোলন শুরু হয়। একপর্যায়ে ১৯৯২ সালের ১৯ জানুয়ারি জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে গঠন করা হয় ১০১ সদস্যবিশিষ্ট ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি (ঘাদানিক)। ঘাদানিকের আন্দোলন ও চাপে তদানীন্তন বিএনপি সরকার বাধ্য হয়ে ১৯৯২ সালের ২৪ মার্চ রাতে ‘ফরেনার্স অ্যাক্টে’ অধ্যাপক গোলাম আযমকে গ্রেপ্তার করে। বিএনপি সরকারের উদ্দেশ্য ছিল আইনি প্রক্রিয়ায় গোলাম আযম নাগরিকত্ব ফিরে পান। কিন্তু আমিরকে গ্রেপ্তারের পর বিএনপির সঙ্গে সম্পর্কে ফাটল ধরে জামায়াতের। ফাটলের বিস্তৃতি এমন হয় যে, নিজের নাক কেটে অন্যের যাত্রাভঙ্গের কঠোর অবস্থানে চলে যায় জামায়াত। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে একাট্টা হয় আওয়ামী লীগ ও তার মিত্রদের সঙ্গে। সে সুযোগে ক্ষমতাপাগল শেখ হাসিনা নির্বাচনে কৌশলী মিত্র হিসেবে জামায়াতের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন। অবশেষে জামায়াতের কৌশলগত সমর্থন নিয়ে ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচনে জয়লাভ করে আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনার ক্ষমতা গ্রহণের কৃতিত্ব শুধু আওয়ামী লীগের ছিল না। জামায়াতে ইসলামীও তখন সেই কৃতিত্বের দাবিদার ছিল। ২১ বছর পর ক্ষমতায় ফিরে এসে আওয়ামী লীগ তার ভিত শক্ত করে। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ যদি বিজয়ী না হতো, তাহলে নির্বাচন-পরবর্তী নানা অন্তর্দ্বন্দ্বে দলটির পরিণতি মুসলিম লীগের মতো হতো।

তারপর মান-অভিমান ভুলে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নতুন করে জামায়াতকে নিয়ে পথচলা শুরু করেন অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে। ২০০১ সালের ১ অক্টোবর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিএনপি জয়লাভ করে। বিএনপি সরকার গঠন করে জামায়াতকে ক্ষমতার হিস্সা হিসেবে দুটি মন্ত্রিপদ দেয়। একজন ছিলেন দলের তদানীন্তন আমির মতিউর রহমান নিজামী এবং অন্যজন সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান  মোহাম্মাদ মুজাহিদ।

তারপর আবার শুরু হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আন্দোলন। সে আন্দোলনের পরিণতি হলো একটি মহলের ‘মাইনাস টু’ ষড়যন্ত্রের ফসল ‘ওয়ান-ইলেভেন’। সেনানিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর নানা টালবাহানা করে দুই বছর পর নির্বাচন দিতে বাধ্য হয়। সে নির্বাচনে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া অংশ না নেওয়ার ব্যাপারে শক্ত অবস্থান নেন। কিন্তু ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলবরা অনুধাবন করতে পেরেছিল, বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে না পারলে নির্বাচন অর্থবহ হবে না। সে কারণেই সরকারের বিশেষ অ্যাসাইনমেন্ট নিয়ে তৎপর হন আলোচিত দুই সেনা কর্মকর্তা। বিএনপির ওপর চাপ সৃষ্টি করতে তারা একটি ভুয়া জরিপ রিপোর্ট তৈরি করেন। একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ওই ভুয়া জরিপের ভিত্তিতে বিএনপি বিপুল ভোটে জয়লাভ করবে বলে লিড নিউজ ছাপা হয়। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া এসব খবর আগেই জানতেন। সে কারণে তিনি ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে অংশগ্রহণে সম্মত হননি। একপর্যায়ে তারা ভর করে জামায়াতের ওপর। ভুয়া জরিপের খবর যেদিন প্রকাশিত হয়, সেদিনই দলটির তদানীন্তন সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ ওই পত্রিকার একটি কপি নিয়ে সাক্ষাৎ করেন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে। কুশল বিনিময়ের পর প্রসঙ্গ তোলেন নির্বাচনের। বেগম জিয়া তখন সরাসরি বলেন, ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে অংশ নেবেন না। তখন মুজাহিদ পত্রিকাটি বেগম জিয়ার সামনে দিয়ে বলেছিলেন, ‘দেখেন পত্রিকার খবর। নির্বাচনে অংশ নিলে বিএনপি বিপুল ভোটে জয়লাভ করবে।’ বেগম জিয়া স্বভাবসুলভ মৃদু হেসে বলেছিলেন, ‘ওই জরিপ কারা করেছে, সব খবরই আমি জানি। এ জরিপের একটি কপি আমার কাছেও আছে। এসব খবর ছাপিয়ে আমার ওপর চাপ সৃষ্টি করে লাভ নেই। আমি ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে যাব না।’ উত্তরে কিছুটা ক্ষুব্ধ হয়ে মুজাহিদ বলেছিলেন, ‘আপনি নির্বাচনে না গেলেও আমরা নির্বাচনে যাব।’ উত্তরে বেগম জিয়া উষ্মা প্রকাশ করে বলেছিলেন, ‘যেতে পারেন। এ নির্বাচনে গেলে আমি পাব ৩০টা আর আপনারা পাবেন ৩টা আসন। সব খবর আমার কাছে আছে।’ তারপর নানা চাপে বেগম জিয়া নির্বাচনে অংশ নিতে বাধ্য হন এবং আলী আহসান মুজাহিদকে তিনি যা বলেছিলেন নির্বাচনের ফল তার চেয়েও খারাপ হয়েছিল।

ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় এসে টানা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করে। এ সময়ের মধ্যে শেখ মুজিব হত্যা ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে জামায়াত ও বিএনপির কিছু নেতাকে ফাঁসিতে ঝোলায়। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে জামায়াত যদি আওয়ামী লীগের মিত্র না হতো, তাহলে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসতে পারতেন না। ওয়ান-ইলেভেনের সময় জামায়াত যদি খালেদা জিয়ার ওপর চাপপ্রয়োগ না করত তাহলে তিনি হয়তো নির্বাচনে যেতেন না। আর নির্বাচনে না গেলে শেখ হাসিনা আবার ক্ষমতায় আসতে পারতেন না। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় না এলে জামায়াত নেতাদের হয়তো ফাঁসিতে ঝুলতে হতো না।

গত ৫৩ বছরে বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াতকে দুবার নিষিদ্ধ করা হয়। একবার করেন শেখ মুজিব। ২০২৪ সালের ১ আগস্ট নিষিদ্ধ করেন মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা। ২০০৯ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে জামায়াতকে গত ১৫ বছরে জঙ্গি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার নানা অপচেষ্টা চালিয়েছেন। স্বৈরাচার শেখ হাসিনার এ অপচেষ্টার আগুনে অব্যাহতভাবে ঘি ঢেলেছে ওয়ান-ইলেভেনে মাইনাস টু ফর্মুলার উদ্ভাবক একটি মিডিয়া গোষ্ঠী। হঠাৎ করে সেই গোষ্ঠীর প্রতি জামায়াতের সখ্য সচেতন মহলে দুশ্চিন্তা সৃষ্টি করছে। নানা প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে। নানা কথা এদিক-ওদিক ঘুরপাক খাচ্ছে। সোজাসাপ্টাভাবে বলতে গেলে বলতে হয়, যারা ওয়ান-ইলেভেনে মাইনাস টু বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিল, তাদের নতুন এজেন্ডা এখন ‘মাইনাস বিএনপি’। দেশবিরোধী ওই মহল নতুন এজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কি জামায়াতের দিকে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে? একই এজেন্ডায় জামায়াতও কি তাদের চিরশত্রু, ইসলাম ধর্ম ও দাড়ি-টুপিবিদ্বেষী বিশেষ মহলের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছে? দুটি প্রশ্নের উত্তর যদি ‘হ্যাঁ’ হয় তাহলে তা হবে সবার জন্য দুঃসংবাদ।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৪৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা