শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৩৭, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বলা হয় স্বাপ্নিক মানুষ। তিনি স্বপ্ন দেখেন, বাস্তবায়ন করেন এবং স্বপ্ন দেখান। স্বাপ্নিক  হিসেবে তিনি দৃঢ়চেতা, আত্মবিশ্বাসী এবং লড়াকু। তিনি এখন নেপাল, ভুটান ও ভারতের সেভেন সিস্টার্স নিয়ে একটি শক্তিশালী অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখছেন। অন্যদিকে তেজোদীপ্ত একদল স্বপ্নবাজ তরুণ রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যপূরণে নিজেরাই প্রতিষ্ঠা করতে যাচ্ছেন একটি রাজনৈতিক দল। নতুন দলের উদ্যোক্তাদের প্রত্যাশা, তারা আগামী নির্বাচনে অংশ নেবেন। বিপুলসংখ্যক আসনে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করবেন। পাল্টে দেবেন দেশ।

এদিকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি পোড়-খাওয়া রাজনৈতিক দল। দলটির অতীত কর্মকাণ্ডের কারণে তাদের কিছু নেতাকে ঝুলতে হয়েছে ফাঁসিতে। অনেকে কারারুদ্ধ ও পরবাসী জীবন কাটিয়েছেন। এ দলকে জঙ্গি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে ইসলাম ও দাড়ি-টুপিবিদ্বেষী একটি বিশেষ মহল বরাবরই তৎপর ছিল। সেই তাদের সঙ্গেই দলটির নতুন সখ্যকে দেশের আকাশে দুর্যোগের কালো মেঘ বলছে রাজনীতিসচেতন মহল।

রাজনীতি১৬ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সম্মিলনে একটি স্বপ্ন দেখানো বক্তব্য দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ভৌগোলিক অবস্থানের জন্য বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। এটার ব্যবহার শুরু করলে তখন শিকল দিয়েও আমাদের অর্থনীতি কেউ বেঁধে রাখতে পারবে না। এ সম্ভাবনার যৌক্তিক কারণ ব্যাখ্যা করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, নেপাল, ভুটান ও ভারতের সেভেন সিস্টার্সের সঙ্গে রয়েছে বাণিজ্যের অমিত সম্ভাবনা। আমাদের উত্তরে নেপালে হিমালয় পর্বতে জমা আছে বিপুল হাইড্রোপাওয়ার। আমরা ইচ্ছা করলেই ওই শক্তি গ্রহণ করতে পারি। নেপাল দিতে প্রস্তুত। নেপালের হাইড্রোপাওয়ার আছে, আমাদের আছে সমুদ্র। আমাদের হাইড্রোপাওয়ার দরকার। নেপালের দরকার সমুদ্র। ভুটান ও ভারতের সেভেন সিস্টার্সেরও দরকার সমুদ্র। আমরা সৌভাগ্যবান যে, আমাদের আছে বিস্তীর্ণ সাগর ও উপকূল। শুধু এর সঠিক ব্যবহার প্রয়োজন। প্রতিবেশীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখে এটাকে একটি বিশাল অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে গড়ে তোলা যায়। আমাদের সমুদ্র ব্যবহার করে তারা তাদের মালামাল বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে নিয়ে যাবে। এর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ভৌগোলিক অবস্থানের সুবিধা কাজে লাগিয়ে আমরা লাভবান হতে পারব।

তাঁর এমন স্বপ্নোজ্জ্বল বক্তব্য সভাস্থলে বসে শোনার সুযোগ হয়েছে। তিনি কতটা আত্মবিশ্বাসী ও দেশপ্রেমিক হলে এমন স্বপ্ন দেখতে পারেন। তাঁর সেই স্বপ্ন রাষ্ট্রের সকল পর্যায়ের শীর্ষ ব্যক্তিকে আপ্লুত করেছে। সে কারণেই সভায় উপস্থিত সবাই মুহুর্মুহু করতালি দিয়ে স্বাপ্নিক এ আন্তর্জাতিক ব্যক্তিকে অভিবাদন জানিয়েছেন। একটি স্বপ্ন, একজন দৃঢ়চেতা মানুষ ও সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্তই বদলে দিতে পারে সবকিছু। আমরা বদলে যেতে চাই, বদলাতে চাই নিজেদের ও দেশের ভাগ্য। এখন শুধু জয়ের অপেক্ষা।

দেশের পুরোনো রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর আস্থা না থাকায় বিপ্লবীরা নতুন একটি রাজনৈতিক দল করছেন। এ সময়ে একটি নতুন দলের জন্ম নিয়ে নানা কথা থাকলেও নতুনকে স্বাগত জানাই। তবে কিছু অপ্রিয় সত্য কথা বলে রাখা দরকার। এখন অনেকেই বিপ্লবীদের সমীহ করেন। তাদের জন্য দোয়া করেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো নতুন সৃষ্টিকে সহজভাবে নেবে না। দলের ঘোষণা ও নেতাদের নাম প্রকাশের পরই তা টের পাওয়া যাবে। নতুন দলকে কেউ বা একটু পরখ করবে। কেউ আবার হাতি দেখার মতো করে দেখবে। দলের নেপথ্যশক্তির মেইন সুইচ খুঁজবে। ২০২৪-এর ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে যে কায়দায় কিছু দলের জন্ম হয়েছিল, কাজে কর্মে সেগুলোর মতো কি না তা বোঝার চেষ্টা করবে। আগামী নির্বাচনি দৌড়ে শিশু দলটির প্রতি অতিরিক্ত ভালোবাসা দেখিয়ে ক্ষমতাবান কেউ হাত ধরে মাঠ পার করে দেওয়ার চেষ্টা করবেন কি না, তা পর্যবেক্ষণ করবে অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে। রাজনীতির মাঠে তাদের মোকাবিলা করতে হবে শক্ত এবং অভিজ্ঞ রাজনৈতিক দল ও রাজনীতিবিদদের। বিপ্লবের চেয়ে রাজনীতি একটু ভিন্ন।

নতুন দলে যারা নেতৃত্ব দিতে যাচ্ছেন তাদেরও ব্যক্তিগতভাবে অনেক কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হবে। জুলাই বিপ্লবের রণাঙ্গনের সব সাথি ক্ষমতার হিস্সার দাবিদার হয়ে সামনে দাঁড়াবেন। কেউ নেতা হতে চাইবেন, কেউ বা চাইবেন এমপি, মন্ত্রী হতে। কেউ আবার নেতৃত্বকেও চ্যালেঞ্জ করতে পারেন। সবকিছুর জন্যই প্রস্তুত থাকতে হবে।

জামায়াতে ইসলামী গতানুগতিক রাজনৈতিক দল নয়, এটি একটি ধর্মীয় আদর্শভিত্তিক দল। এর নীতি, আদর্শ ও লক্ষ্য-উদ্দেশ্য সব পবিত্র কোরআন ও সুন্নাহভিত্তিক। দলটির ৭৪ পৃষ্ঠার গঠনতন্ত্রে বিষয়টি স্পষ্ট। দলের সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মী গঠনতন্ত্র এবং সংগঠনের নীতিমালা যতটা সম্ভব মেনে চলার চেষ্টা করেন। সে কারণে দলের পদপদবি নিয়ে কোথাও প্রকাশ্যে মারামারির কোনো ঘটনা এ যাবৎ ঘটেনি। কিন্তু অতীতে এ দলটির কোনো কোনো সিদ্ধান্তের খেসারত হিসেবে দলের নেতাদের ফাঁসির দড়িতে ঝুলতে হয়েছে। দেশকেও দিতে হয়েছে চরম মূল্য। এখন আবার আরও একটি ভুল সিদ্ধান্তের দিকে দলটি পা বাড়াচ্ছে কি না দেখার বিষয়।

শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষমতায় থাকতে বাকশাল গঠন করে তার নিজের দল আওয়ামী লীগসহ সব দলের রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছিলেন। পরবর্তীকালে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তনের কারণে জামায়াতে ইসলামী ও আওয়ামী লীগ আবার নতুন করে রাজনীতি করার সুযোগ পায়। জামায়াতে ইসলামী শুধু রাজনীতি করারই সুযোগ পায়নি, দলটির নেতা অধ্যাপক গোলাম আযম পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে ফেরার সুযোগও পান। সে কারণেই বিএনপির সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর সম্পর্ক ছিল মধুর। জিয়াউর রহমান শহীদ হওয়ার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক ইস্যু, বিশেষ করে এরশাদবিরোধী আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াতের সম্পর্ক ছিল সুদৃঢ়। সে সম্পর্কের ভিত্তিতেই ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করে। ওই বছরের ২৯ ডিসেম্বর অধ্যাপক গোলাম আযম জামায়াতে ইসলামীর আমির পুনর্নির্বাচিত হন। যখন দলটির আমির নির্বাচিত হন তখন তিনি ছিলেন পাকিস্তানের নাগরিক। তার বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ ও পাকিস্তানের নাগরিকত্বের অভিযোগে আন্দোলন শুরু হয়। একপর্যায়ে ১৯৯২ সালের ১৯ জানুয়ারি জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে গঠন করা হয় ১০১ সদস্যবিশিষ্ট ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি (ঘাদানিক)। ঘাদানিকের আন্দোলন ও চাপে তদানীন্তন বিএনপি সরকার বাধ্য হয়ে ১৯৯২ সালের ২৪ মার্চ রাতে ‘ফরেনার্স অ্যাক্টে’ অধ্যাপক গোলাম আযমকে গ্রেপ্তার করে। বিএনপি সরকারের উদ্দেশ্য ছিল আইনি প্রক্রিয়ায় গোলাম আযম নাগরিকত্ব ফিরে পান। কিন্তু আমিরকে গ্রেপ্তারের পর বিএনপির সঙ্গে সম্পর্কে ফাটল ধরে জামায়াতের। ফাটলের বিস্তৃতি এমন হয় যে, নিজের নাক কেটে অন্যের যাত্রাভঙ্গের কঠোর অবস্থানে চলে যায় জামায়াত। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে একাট্টা হয় আওয়ামী লীগ ও তার মিত্রদের সঙ্গে। সে সুযোগে ক্ষমতাপাগল শেখ হাসিনা নির্বাচনে কৌশলী মিত্র হিসেবে জামায়াতের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন। অবশেষে জামায়াতের কৌশলগত সমর্থন নিয়ে ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচনে জয়লাভ করে আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনার ক্ষমতা গ্রহণের কৃতিত্ব শুধু আওয়ামী লীগের ছিল না। জামায়াতে ইসলামীও তখন সেই কৃতিত্বের দাবিদার ছিল। ২১ বছর পর ক্ষমতায় ফিরে এসে আওয়ামী লীগ তার ভিত শক্ত করে। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ যদি বিজয়ী না হতো, তাহলে নির্বাচন-পরবর্তী নানা অন্তর্দ্বন্দ্বে দলটির পরিণতি মুসলিম লীগের মতো হতো।

তারপর মান-অভিমান ভুলে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নতুন করে জামায়াতকে নিয়ে পথচলা শুরু করেন অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে। ২০০১ সালের ১ অক্টোবর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিএনপি জয়লাভ করে। বিএনপি সরকার গঠন করে জামায়াতকে ক্ষমতার হিস্সা হিসেবে দুটি মন্ত্রিপদ দেয়। একজন ছিলেন দলের তদানীন্তন আমির মতিউর রহমান নিজামী এবং অন্যজন সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান  মোহাম্মাদ মুজাহিদ।

তারপর আবার শুরু হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আন্দোলন। সে আন্দোলনের পরিণতি হলো একটি মহলের ‘মাইনাস টু’ ষড়যন্ত্রের ফসল ‘ওয়ান-ইলেভেন’। সেনানিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর নানা টালবাহানা করে দুই বছর পর নির্বাচন দিতে বাধ্য হয়। সে নির্বাচনে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া অংশ না নেওয়ার ব্যাপারে শক্ত অবস্থান নেন। কিন্তু ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলবরা অনুধাবন করতে পেরেছিল, বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে না পারলে নির্বাচন অর্থবহ হবে না। সে কারণেই সরকারের বিশেষ অ্যাসাইনমেন্ট নিয়ে তৎপর হন আলোচিত দুই সেনা কর্মকর্তা। বিএনপির ওপর চাপ সৃষ্টি করতে তারা একটি ভুয়া জরিপ রিপোর্ট তৈরি করেন। একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ওই ভুয়া জরিপের ভিত্তিতে বিএনপি বিপুল ভোটে জয়লাভ করবে বলে লিড নিউজ ছাপা হয়। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া এসব খবর আগেই জানতেন। সে কারণে তিনি ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে অংশগ্রহণে সম্মত হননি। একপর্যায়ে তারা ভর করে জামায়াতের ওপর। ভুয়া জরিপের খবর যেদিন প্রকাশিত হয়, সেদিনই দলটির তদানীন্তন সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ ওই পত্রিকার একটি কপি নিয়ে সাক্ষাৎ করেন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে। কুশল বিনিময়ের পর প্রসঙ্গ তোলেন নির্বাচনের। বেগম জিয়া তখন সরাসরি বলেন, ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে অংশ নেবেন না। তখন মুজাহিদ পত্রিকাটি বেগম জিয়ার সামনে দিয়ে বলেছিলেন, ‘দেখেন পত্রিকার খবর। নির্বাচনে অংশ নিলে বিএনপি বিপুল ভোটে জয়লাভ করবে।’ বেগম জিয়া স্বভাবসুলভ মৃদু হেসে বলেছিলেন, ‘ওই জরিপ কারা করেছে, সব খবরই আমি জানি। এ জরিপের একটি কপি আমার কাছেও আছে। এসব খবর ছাপিয়ে আমার ওপর চাপ সৃষ্টি করে লাভ নেই। আমি ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে যাব না।’ উত্তরে কিছুটা ক্ষুব্ধ হয়ে মুজাহিদ বলেছিলেন, ‘আপনি নির্বাচনে না গেলেও আমরা নির্বাচনে যাব।’ উত্তরে বেগম জিয়া উষ্মা প্রকাশ করে বলেছিলেন, ‘যেতে পারেন। এ নির্বাচনে গেলে আমি পাব ৩০টা আর আপনারা পাবেন ৩টা আসন। সব খবর আমার কাছে আছে।’ তারপর নানা চাপে বেগম জিয়া নির্বাচনে অংশ নিতে বাধ্য হন এবং আলী আহসান মুজাহিদকে তিনি যা বলেছিলেন নির্বাচনের ফল তার চেয়েও খারাপ হয়েছিল।

ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় এসে টানা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করে। এ সময়ের মধ্যে শেখ মুজিব হত্যা ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে জামায়াত ও বিএনপির কিছু নেতাকে ফাঁসিতে ঝোলায়। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে জামায়াত যদি আওয়ামী লীগের মিত্র না হতো, তাহলে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসতে পারতেন না। ওয়ান-ইলেভেনের সময় জামায়াত যদি খালেদা জিয়ার ওপর চাপপ্রয়োগ না করত তাহলে তিনি হয়তো নির্বাচনে যেতেন না। আর নির্বাচনে না গেলে শেখ হাসিনা আবার ক্ষমতায় আসতে পারতেন না। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় না এলে জামায়াত নেতাদের হয়তো ফাঁসিতে ঝুলতে হতো না।

গত ৫৩ বছরে বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াতকে দুবার নিষিদ্ধ করা হয়। একবার করেন শেখ মুজিব। ২০২৪ সালের ১ আগস্ট নিষিদ্ধ করেন মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা। ২০০৯ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে জামায়াতকে গত ১৫ বছরে জঙ্গি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার নানা অপচেষ্টা চালিয়েছেন। স্বৈরাচার শেখ হাসিনার এ অপচেষ্টার আগুনে অব্যাহতভাবে ঘি ঢেলেছে ওয়ান-ইলেভেনে মাইনাস টু ফর্মুলার উদ্ভাবক একটি মিডিয়া গোষ্ঠী। হঠাৎ করে সেই গোষ্ঠীর প্রতি জামায়াতের সখ্য সচেতন মহলে দুশ্চিন্তা সৃষ্টি করছে। নানা প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে। নানা কথা এদিক-ওদিক ঘুরপাক খাচ্ছে। সোজাসাপ্টাভাবে বলতে গেলে বলতে হয়, যারা ওয়ান-ইলেভেনে মাইনাস টু বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিল, তাদের নতুন এজেন্ডা এখন ‘মাইনাস বিএনপি’। দেশবিরোধী ওই মহল নতুন এজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কি জামায়াতের দিকে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে? একই এজেন্ডায় জামায়াতও কি তাদের চিরশত্রু, ইসলাম ধর্ম ও দাড়ি-টুপিবিদ্বেষী বিশেষ মহলের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছে? দুটি প্রশ্নের উত্তর যদি ‘হ্যাঁ’ হয় তাহলে তা হবে সবার জন্য দুঃসংবাদ।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এখনো মামলাবাণিজ্য
এখনো মামলাবাণিজ্য
ফিরেছেন দেশনেত্রী
ফিরেছেন দেশনেত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা : যাচাই না ছাঁটাই?
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা : যাচাই না ছাঁটাই?
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
বিনিয়োগে খরা
বিনিয়োগে খরা
নির্বাচন ইস্যু
নির্বাচন ইস্যু
আমেরিকার শুল্কারোপ ও চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে
আমেরিকার শুল্কারোপ ও চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে
রাজনীতির সাতকাহন
রাজনীতির সাতকাহন
কানে মরিচ টিলায় ভিলেন
কানে মরিচ টিলায় ভিলেন
সর্বশেষ খবর
‘সুরভী’র শিশুদের ভালোবাসায় সিক্ত জোবাইদা রহমান
‘সুরভী’র শিশুদের ভালোবাসায় সিক্ত জোবাইদা রহমান

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আবার বেপরোয়া
শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আবার বেপরোয়া

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্সাকে কাঁদিয়ে ৩১ মে ফাইনালে ইন্টার
বার্সাকে কাঁদিয়ে ৩১ মে ফাইনালে ইন্টার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান
ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ
লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ
যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬
দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ
বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের
জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস
সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান
মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন
সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের
বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের
ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সম্পাদকীয়

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন

মাঠে ময়দানে

পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল
পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ

মৌসুমী ইকবালের নতুন গান
মৌসুমী ইকবালের নতুন গান

শোবিজ

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা