শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৩৭, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বলা হয় স্বাপ্নিক মানুষ। তিনি স্বপ্ন দেখেন, বাস্তবায়ন করেন এবং স্বপ্ন দেখান। স্বাপ্নিক  হিসেবে তিনি দৃঢ়চেতা, আত্মবিশ্বাসী এবং লড়াকু। তিনি এখন নেপাল, ভুটান ও ভারতের সেভেন সিস্টার্স নিয়ে একটি শক্তিশালী অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখছেন। অন্যদিকে তেজোদীপ্ত একদল স্বপ্নবাজ তরুণ রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যপূরণে নিজেরাই প্রতিষ্ঠা করতে যাচ্ছেন একটি রাজনৈতিক দল। নতুন দলের উদ্যোক্তাদের প্রত্যাশা, তারা আগামী নির্বাচনে অংশ নেবেন। বিপুলসংখ্যক আসনে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করবেন। পাল্টে দেবেন দেশ।

এদিকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি পোড়-খাওয়া রাজনৈতিক দল। দলটির অতীত কর্মকাণ্ডের কারণে তাদের কিছু নেতাকে ঝুলতে হয়েছে ফাঁসিতে। অনেকে কারারুদ্ধ ও পরবাসী জীবন কাটিয়েছেন। এ দলকে জঙ্গি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে ইসলাম ও দাড়ি-টুপিবিদ্বেষী একটি বিশেষ মহল বরাবরই তৎপর ছিল। সেই তাদের সঙ্গেই দলটির নতুন সখ্যকে দেশের আকাশে দুর্যোগের কালো মেঘ বলছে রাজনীতিসচেতন মহল।

রাজনীতি১৬ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সম্মিলনে একটি স্বপ্ন দেখানো বক্তব্য দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ভৌগোলিক অবস্থানের জন্য বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। এটার ব্যবহার শুরু করলে তখন শিকল দিয়েও আমাদের অর্থনীতি কেউ বেঁধে রাখতে পারবে না। এ সম্ভাবনার যৌক্তিক কারণ ব্যাখ্যা করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, নেপাল, ভুটান ও ভারতের সেভেন সিস্টার্সের সঙ্গে রয়েছে বাণিজ্যের অমিত সম্ভাবনা। আমাদের উত্তরে নেপালে হিমালয় পর্বতে জমা আছে বিপুল হাইড্রোপাওয়ার। আমরা ইচ্ছা করলেই ওই শক্তি গ্রহণ করতে পারি। নেপাল দিতে প্রস্তুত। নেপালের হাইড্রোপাওয়ার আছে, আমাদের আছে সমুদ্র। আমাদের হাইড্রোপাওয়ার দরকার। নেপালের দরকার সমুদ্র। ভুটান ও ভারতের সেভেন সিস্টার্সেরও দরকার সমুদ্র। আমরা সৌভাগ্যবান যে, আমাদের আছে বিস্তীর্ণ সাগর ও উপকূল। শুধু এর সঠিক ব্যবহার প্রয়োজন। প্রতিবেশীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখে এটাকে একটি বিশাল অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে গড়ে তোলা যায়। আমাদের সমুদ্র ব্যবহার করে তারা তাদের মালামাল বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে নিয়ে যাবে। এর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ভৌগোলিক অবস্থানের সুবিধা কাজে লাগিয়ে আমরা লাভবান হতে পারব।

তাঁর এমন স্বপ্নোজ্জ্বল বক্তব্য সভাস্থলে বসে শোনার সুযোগ হয়েছে। তিনি কতটা আত্মবিশ্বাসী ও দেশপ্রেমিক হলে এমন স্বপ্ন দেখতে পারেন। তাঁর সেই স্বপ্ন রাষ্ট্রের সকল পর্যায়ের শীর্ষ ব্যক্তিকে আপ্লুত করেছে। সে কারণেই সভায় উপস্থিত সবাই মুহুর্মুহু করতালি দিয়ে স্বাপ্নিক এ আন্তর্জাতিক ব্যক্তিকে অভিবাদন জানিয়েছেন। একটি স্বপ্ন, একজন দৃঢ়চেতা মানুষ ও সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্তই বদলে দিতে পারে সবকিছু। আমরা বদলে যেতে চাই, বদলাতে চাই নিজেদের ও দেশের ভাগ্য। এখন শুধু জয়ের অপেক্ষা।

দেশের পুরোনো রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর আস্থা না থাকায় বিপ্লবীরা নতুন একটি রাজনৈতিক দল করছেন। এ সময়ে একটি নতুন দলের জন্ম নিয়ে নানা কথা থাকলেও নতুনকে স্বাগত জানাই। তবে কিছু অপ্রিয় সত্য কথা বলে রাখা দরকার। এখন অনেকেই বিপ্লবীদের সমীহ করেন। তাদের জন্য দোয়া করেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো নতুন সৃষ্টিকে সহজভাবে নেবে না। দলের ঘোষণা ও নেতাদের নাম প্রকাশের পরই তা টের পাওয়া যাবে। নতুন দলকে কেউ বা একটু পরখ করবে। কেউ আবার হাতি দেখার মতো করে দেখবে। দলের নেপথ্যশক্তির মেইন সুইচ খুঁজবে। ২০২৪-এর ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে যে কায়দায় কিছু দলের জন্ম হয়েছিল, কাজে কর্মে সেগুলোর মতো কি না তা বোঝার চেষ্টা করবে। আগামী নির্বাচনি দৌড়ে শিশু দলটির প্রতি অতিরিক্ত ভালোবাসা দেখিয়ে ক্ষমতাবান কেউ হাত ধরে মাঠ পার করে দেওয়ার চেষ্টা করবেন কি না, তা পর্যবেক্ষণ করবে অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে। রাজনীতির মাঠে তাদের মোকাবিলা করতে হবে শক্ত এবং অভিজ্ঞ রাজনৈতিক দল ও রাজনীতিবিদদের। বিপ্লবের চেয়ে রাজনীতি একটু ভিন্ন।

নতুন দলে যারা নেতৃত্ব দিতে যাচ্ছেন তাদেরও ব্যক্তিগতভাবে অনেক কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হবে। জুলাই বিপ্লবের রণাঙ্গনের সব সাথি ক্ষমতার হিস্সার দাবিদার হয়ে সামনে দাঁড়াবেন। কেউ নেতা হতে চাইবেন, কেউ বা চাইবেন এমপি, মন্ত্রী হতে। কেউ আবার নেতৃত্বকেও চ্যালেঞ্জ করতে পারেন। সবকিছুর জন্যই প্রস্তুত থাকতে হবে।

জামায়াতে ইসলামী গতানুগতিক রাজনৈতিক দল নয়, এটি একটি ধর্মীয় আদর্শভিত্তিক দল। এর নীতি, আদর্শ ও লক্ষ্য-উদ্দেশ্য সব পবিত্র কোরআন ও সুন্নাহভিত্তিক। দলটির ৭৪ পৃষ্ঠার গঠনতন্ত্রে বিষয়টি স্পষ্ট। দলের সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মী গঠনতন্ত্র এবং সংগঠনের নীতিমালা যতটা সম্ভব মেনে চলার চেষ্টা করেন। সে কারণে দলের পদপদবি নিয়ে কোথাও প্রকাশ্যে মারামারির কোনো ঘটনা এ যাবৎ ঘটেনি। কিন্তু অতীতে এ দলটির কোনো কোনো সিদ্ধান্তের খেসারত হিসেবে দলের নেতাদের ফাঁসির দড়িতে ঝুলতে হয়েছে। দেশকেও দিতে হয়েছে চরম মূল্য। এখন আবার আরও একটি ভুল সিদ্ধান্তের দিকে দলটি পা বাড়াচ্ছে কি না দেখার বিষয়।

শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষমতায় থাকতে বাকশাল গঠন করে তার নিজের দল আওয়ামী লীগসহ সব দলের রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছিলেন। পরবর্তীকালে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তনের কারণে জামায়াতে ইসলামী ও আওয়ামী লীগ আবার নতুন করে রাজনীতি করার সুযোগ পায়। জামায়াতে ইসলামী শুধু রাজনীতি করারই সুযোগ পায়নি, দলটির নেতা অধ্যাপক গোলাম আযম পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে ফেরার সুযোগও পান। সে কারণেই বিএনপির সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর সম্পর্ক ছিল মধুর। জিয়াউর রহমান শহীদ হওয়ার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক ইস্যু, বিশেষ করে এরশাদবিরোধী আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াতের সম্পর্ক ছিল সুদৃঢ়। সে সম্পর্কের ভিত্তিতেই ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করে। ওই বছরের ২৯ ডিসেম্বর অধ্যাপক গোলাম আযম জামায়াতে ইসলামীর আমির পুনর্নির্বাচিত হন। যখন দলটির আমির নির্বাচিত হন তখন তিনি ছিলেন পাকিস্তানের নাগরিক। তার বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ ও পাকিস্তানের নাগরিকত্বের অভিযোগে আন্দোলন শুরু হয়। একপর্যায়ে ১৯৯২ সালের ১৯ জানুয়ারি জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে গঠন করা হয় ১০১ সদস্যবিশিষ্ট ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি (ঘাদানিক)। ঘাদানিকের আন্দোলন ও চাপে তদানীন্তন বিএনপি সরকার বাধ্য হয়ে ১৯৯২ সালের ২৪ মার্চ রাতে ‘ফরেনার্স অ্যাক্টে’ অধ্যাপক গোলাম আযমকে গ্রেপ্তার করে। বিএনপি সরকারের উদ্দেশ্য ছিল আইনি প্রক্রিয়ায় গোলাম আযম নাগরিকত্ব ফিরে পান। কিন্তু আমিরকে গ্রেপ্তারের পর বিএনপির সঙ্গে সম্পর্কে ফাটল ধরে জামায়াতের। ফাটলের বিস্তৃতি এমন হয় যে, নিজের নাক কেটে অন্যের যাত্রাভঙ্গের কঠোর অবস্থানে চলে যায় জামায়াত। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে একাট্টা হয় আওয়ামী লীগ ও তার মিত্রদের সঙ্গে। সে সুযোগে ক্ষমতাপাগল শেখ হাসিনা নির্বাচনে কৌশলী মিত্র হিসেবে জামায়াতের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন। অবশেষে জামায়াতের কৌশলগত সমর্থন নিয়ে ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচনে জয়লাভ করে আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনার ক্ষমতা গ্রহণের কৃতিত্ব শুধু আওয়ামী লীগের ছিল না। জামায়াতে ইসলামীও তখন সেই কৃতিত্বের দাবিদার ছিল। ২১ বছর পর ক্ষমতায় ফিরে এসে আওয়ামী লীগ তার ভিত শক্ত করে। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ যদি বিজয়ী না হতো, তাহলে নির্বাচন-পরবর্তী নানা অন্তর্দ্বন্দ্বে দলটির পরিণতি মুসলিম লীগের মতো হতো।

তারপর মান-অভিমান ভুলে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নতুন করে জামায়াতকে নিয়ে পথচলা শুরু করেন অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে। ২০০১ সালের ১ অক্টোবর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিএনপি জয়লাভ করে। বিএনপি সরকার গঠন করে জামায়াতকে ক্ষমতার হিস্সা হিসেবে দুটি মন্ত্রিপদ দেয়। একজন ছিলেন দলের তদানীন্তন আমির মতিউর রহমান নিজামী এবং অন্যজন সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান  মোহাম্মাদ মুজাহিদ।

তারপর আবার শুরু হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আন্দোলন। সে আন্দোলনের পরিণতি হলো একটি মহলের ‘মাইনাস টু’ ষড়যন্ত্রের ফসল ‘ওয়ান-ইলেভেন’। সেনানিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর নানা টালবাহানা করে দুই বছর পর নির্বাচন দিতে বাধ্য হয়। সে নির্বাচনে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া অংশ না নেওয়ার ব্যাপারে শক্ত অবস্থান নেন। কিন্তু ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলবরা অনুধাবন করতে পেরেছিল, বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে না পারলে নির্বাচন অর্থবহ হবে না। সে কারণেই সরকারের বিশেষ অ্যাসাইনমেন্ট নিয়ে তৎপর হন আলোচিত দুই সেনা কর্মকর্তা। বিএনপির ওপর চাপ সৃষ্টি করতে তারা একটি ভুয়া জরিপ রিপোর্ট তৈরি করেন। একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ওই ভুয়া জরিপের ভিত্তিতে বিএনপি বিপুল ভোটে জয়লাভ করবে বলে লিড নিউজ ছাপা হয়। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া এসব খবর আগেই জানতেন। সে কারণে তিনি ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে অংশগ্রহণে সম্মত হননি। একপর্যায়ে তারা ভর করে জামায়াতের ওপর। ভুয়া জরিপের খবর যেদিন প্রকাশিত হয়, সেদিনই দলটির তদানীন্তন সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ ওই পত্রিকার একটি কপি নিয়ে সাক্ষাৎ করেন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে। কুশল বিনিময়ের পর প্রসঙ্গ তোলেন নির্বাচনের। বেগম জিয়া তখন সরাসরি বলেন, ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে অংশ নেবেন না। তখন মুজাহিদ পত্রিকাটি বেগম জিয়ার সামনে দিয়ে বলেছিলেন, ‘দেখেন পত্রিকার খবর। নির্বাচনে অংশ নিলে বিএনপি বিপুল ভোটে জয়লাভ করবে।’ বেগম জিয়া স্বভাবসুলভ মৃদু হেসে বলেছিলেন, ‘ওই জরিপ কারা করেছে, সব খবরই আমি জানি। এ জরিপের একটি কপি আমার কাছেও আছে। এসব খবর ছাপিয়ে আমার ওপর চাপ সৃষ্টি করে লাভ নেই। আমি ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে যাব না।’ উত্তরে কিছুটা ক্ষুব্ধ হয়ে মুজাহিদ বলেছিলেন, ‘আপনি নির্বাচনে না গেলেও আমরা নির্বাচনে যাব।’ উত্তরে বেগম জিয়া উষ্মা প্রকাশ করে বলেছিলেন, ‘যেতে পারেন। এ নির্বাচনে গেলে আমি পাব ৩০টা আর আপনারা পাবেন ৩টা আসন। সব খবর আমার কাছে আছে।’ তারপর নানা চাপে বেগম জিয়া নির্বাচনে অংশ নিতে বাধ্য হন এবং আলী আহসান মুজাহিদকে তিনি যা বলেছিলেন নির্বাচনের ফল তার চেয়েও খারাপ হয়েছিল।

ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় এসে টানা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করে। এ সময়ের মধ্যে শেখ মুজিব হত্যা ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে জামায়াত ও বিএনপির কিছু নেতাকে ফাঁসিতে ঝোলায়। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে জামায়াত যদি আওয়ামী লীগের মিত্র না হতো, তাহলে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসতে পারতেন না। ওয়ান-ইলেভেনের সময় জামায়াত যদি খালেদা জিয়ার ওপর চাপপ্রয়োগ না করত তাহলে তিনি হয়তো নির্বাচনে যেতেন না। আর নির্বাচনে না গেলে শেখ হাসিনা আবার ক্ষমতায় আসতে পারতেন না। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় না এলে জামায়াত নেতাদের হয়তো ফাঁসিতে ঝুলতে হতো না।

গত ৫৩ বছরে বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াতকে দুবার নিষিদ্ধ করা হয়। একবার করেন শেখ মুজিব। ২০২৪ সালের ১ আগস্ট নিষিদ্ধ করেন মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা। ২০০৯ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে জামায়াতকে গত ১৫ বছরে জঙ্গি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার নানা অপচেষ্টা চালিয়েছেন। স্বৈরাচার শেখ হাসিনার এ অপচেষ্টার আগুনে অব্যাহতভাবে ঘি ঢেলেছে ওয়ান-ইলেভেনে মাইনাস টু ফর্মুলার উদ্ভাবক একটি মিডিয়া গোষ্ঠী। হঠাৎ করে সেই গোষ্ঠীর প্রতি জামায়াতের সখ্য সচেতন মহলে দুশ্চিন্তা সৃষ্টি করছে। নানা প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে। নানা কথা এদিক-ওদিক ঘুরপাক খাচ্ছে। সোজাসাপ্টাভাবে বলতে গেলে বলতে হয়, যারা ওয়ান-ইলেভেনে মাইনাস টু বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিল, তাদের নতুন এজেন্ডা এখন ‘মাইনাস বিএনপি’। দেশবিরোধী ওই মহল নতুন এজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কি জামায়াতের দিকে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে? একই এজেন্ডায় জামায়াতও কি তাদের চিরশত্রু, ইসলাম ধর্ম ও দাড়ি-টুপিবিদ্বেষী বিশেষ মহলের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছে? দুটি প্রশ্নের উত্তর যদি ‘হ্যাঁ’ হয় তাহলে তা হবে সবার জন্য দুঃসংবাদ।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঈদযাত্রার চালচিত্র
ঈদযাত্রার চালচিত্র
গণতন্ত্র ও সুশাসন
গণতন্ত্র ও সুশাসন
লাইলাতুল কদর
লাইলাতুল কদর
নিরাপদ হোক ঈদযাত্রা
নিরাপদ হোক ঈদযাত্রা
সান্‌জীদা খালা ক্ষমা করবেন
সান্‌জীদা খালা ক্ষমা করবেন
কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার
কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার
প্রশিক্ষণে অপচয়
প্রশিক্ষণে অপচয়
মহান স্বাধীনতা দিবস
মহান স্বাধীনতা দিবস
স্বাধীনতা মহান আল্লাহর নিয়ামত
স্বাধীনতা মহান আল্লাহর নিয়ামত
একাত্তর থেকে চব্বিশ : সমরে-সগর্বে শহীদ জিয়া
একাত্তর থেকে চব্বিশ : সমরে-সগর্বে শহীদ জিয়া
লুটের টাকায় গড়ে উঠেছে লন্ডন ওয়াশিংটন
লুটের টাকায় গড়ে উঠেছে লন্ডন ওয়াশিংটন
কিডনি সুরক্ষা
কিডনি সুরক্ষা
সর্বশেষ খবর
ড. ইউনূসের সঙ্গে চীনা ভাইস প্রিমিয়ারের বৈঠক
ড. ইউনূসের সঙ্গে চীনা ভাইস প্রিমিয়ারের বৈঠক

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চাঁনখারপুলে গণহত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন এসেছে : চিফ প্রসিকিউটর
চাঁনখারপুলে গণহত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন এসেছে : চিফ প্রসিকিউটর

১ মিনিট আগে | জাতীয়

'একাত্তর ও চব্বিশের পরাজিত শক্তির সঙ্গে আপস নাই'
'একাত্তর ও চব্বিশের পরাজিত শক্তির সঙ্গে আপস নাই'

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে সিরিজে ল্যাথামকে হারালো নিউজিল্যান্ড
ওয়ানডে সিরিজে ল্যাথামকে হারালো নিউজিল্যান্ড

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিতে এশীয় নেতাদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিতে এশীয় নেতাদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে তুর্কি শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে তুর্কি শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনার বাংলাদেশে নিয়ে এলো গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডধারী স্মার্টফোন
অনার বাংলাদেশে নিয়ে এলো গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডধারী স্মার্টফোন

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খানসামায় হাসপাতাল উদ্বোধন হলেও চালু হয়নি চিকিৎসা সেবা
খানসামায় হাসপাতাল উদ্বোধন হলেও চালু হয়নি চিকিৎসা সেবা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত সফরের পরিকল্পনা করছেন পুতিন
ভারত সফরের পরিকল্পনা করছেন পুতিন

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামরাঙ্গীরচরে টিম্বার শ্রমিকের আত্মহত্যা
কামরাঙ্গীরচরে টিম্বার শ্রমিকের আত্মহত্যা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে চীনা উৎপাদনকেন্দ্র স্থানান্তরে সহায়তা করবে চীনের এক্সিম ব্যাংক
বাংলাদেশে চীনা উৎপাদনকেন্দ্র স্থানান্তরে সহায়তা করবে চীনের এক্সিম ব্যাংক

২৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

লালবাগে পারিবারিক কলহে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যা
লালবাগে পারিবারিক কলহে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বোলারদের মনোবিদ দেখাতে হবে; কেন বললেন অশ্বিন?
বোলারদের মনোবিদ দেখাতে হবে; কেন বললেন অশ্বিন?

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের কাছে ১.৯৬ বিলিয়ন ডলারের ড্রোন বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
কাতারের কাছে ১.৯৬ বিলিয়ন ডলারের ড্রোন বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় পৌর বিএনপির দোয়া ও ইফতার মাহফিল
বগুড়ায় পৌর বিএনপির দোয়া ও ইফতার মাহফিল

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক, অপ্রত্যাশিত কিছু ঘটবে না: স্বরাষ্ট্র সচিব
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক, অপ্রত্যাশিত কিছু ঘটবে না: স্বরাষ্ট্র সচিব

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় চিত্রাঙ্কন ও ক্রীড়া প্রতিযোগীতার পুরস্কার বিতরণ করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
বগুড়ায় চিত্রাঙ্কন ও ক্রীড়া প্রতিযোগীতার পুরস্কার বিতরণ করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘সুইসাইড ড্রোনের’ পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করলেন কিম জং উন
‘সুইসাইড ড্রোনের’ পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করলেন কিম জং উন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসি থাকলে আরও দুই-তিন গোল হজম করত ব্রাজিল : আলভারেস
মেসি থাকলে আরও দুই-তিন গোল হজম করত ব্রাজিল : আলভারেস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের টানা ছুটিতেও অর্থনীতি স্থবিরতায় পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
ঈদের টানা ছুটিতেও অর্থনীতি স্থবিরতায় পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাংকিংয়ে প্রথমবার সেরা পাঁচে ডাফি
র‍্যাংকিংয়ে প্রথমবার সেরা পাঁচে ডাফি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ৯ দিন বন্ধ থাকবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সোনামসজিদ স্থলবন্দর
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ৯ দিন বন্ধ থাকবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সোনামসজিদ স্থলবন্দর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে র‍্যাবের তিনস্তরের নিরাপত্তা
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে র‍্যাবের তিনস্তরের নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্য ফিরে যাচ্ছেন হামজা চৌধুরী
যুক্তরাজ্য ফিরে যাচ্ছেন হামজা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মা যখন কাঁদতেন, কিছুই করার থাকত না: হিনা খান
মা যখন কাঁদতেন, কিছুই করার থাকত না: হিনা খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সমৃদ্ধ এশিয়া গড়তে সুস্পষ্ট রোডম্যাপ তৈরির আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
সমৃদ্ধ এশিয়া গড়তে সুস্পষ্ট রোডম্যাপ তৈরির আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দরিদ্র ও এতিম মাদ্রাসা ছাত্রদের জন্য শুভসংঘের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ
দরিদ্র ও এতিম মাদ্রাসা ছাত্রদের জন্য শুভসংঘের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারত থেকে এলো আমদানির সাড়ে ৯ হাজার টন চাল
ভারত থেকে এলো আমদানির সাড়ে ৯ হাজার টন চাল

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চুলের যত্নে যা করবেন
চুলের যত্নে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেনাপোল স্থলবন্দরে বন্ধ থাকবে টানা নয়দিন আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য
বেনাপোল স্থলবন্দরে বন্ধ থাকবে টানা নয়দিন আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বঙ্গভবনে নামাজে ইমামতি করলেন সেনাপ্রধান
বঙ্গভবনে নামাজে ইমামতি করলেন সেনাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা উঠলে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে’
‘মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা উঠলে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
চীনে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র'কে নিষিদ্ধ করার সুপারিশ
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র'কে নিষিদ্ধ করার সুপারিশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে সরকার পতনের ডাক, বিপাকে এরদোয়ান
তুরস্কে সরকার পতনের ডাক, বিপাকে এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সংখ্যালঘু নিপীড়নের তথ্য মার্কিন সংস্থার প্রতিবেদনে
ভারতে সংখ্যালঘু নিপীড়নের তথ্য মার্কিন সংস্থার প্রতিবেদনে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি শিশুদের ‘মৃত্যুদণ্ড’র পরামর্শ, ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যে নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি শিশুদের ‘মৃত্যুদণ্ড’র পরামর্শ, ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যে নিন্দার ঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি লিখেছেন ট্রাম্প
ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি লিখেছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের আদলে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে কমিউটার ট্রেন চালু
মেট্রোরেলের আদলে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে কমিউটার ট্রেন চালু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছায় গেজেট বাতিলের আবেদন ১২ অমুক্তিযোদ্ধার
স্বেচ্ছায় গেজেট বাতিলের আবেদন ১২ অমুক্তিযোদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার এই জয় বাংলাদেশেরও : ফার্নান্দেস
আর্জেন্টিনার এই জয় বাংলাদেশেরও : ফার্নান্দেস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী : গোলাম পরওয়ার
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী : গোলাম পরওয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্সফোর্ডের অনারারি ফেলো হলেন প্রধান বিচারপতি
অক্সফোর্ডের অনারারি ফেলো হলেন প্রধান বিচারপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষেধাজ্ঞা না উঠলে রাশিয়া যুদ্ধবিরতিতে যাবে না
নিষেধাজ্ঞা না উঠলে রাশিয়া যুদ্ধবিরতিতে যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কিত প্রস্তাব গৃহীত
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কিত প্রস্তাব গৃহীত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতা দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা
স্বাধীনতা দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে 'ওয়াচ টাওয়ার' উদ্বোধন
গোপালগঞ্জে 'ওয়াচ টাওয়ার' উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটে টিকে গেলেন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
অনাস্থা ভোটে টিকে গেলেন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ার বিলাসবহুল জমিদার বাড়িতে নেই ঈদ আনন্দ
বগুড়ার বিলাসবহুল জমিদার বাড়িতে নেই ঈদ আনন্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা এভাবে প্রতিপক্ষকে কখনো অসম্মান করিনি : ডি পল
আমরা এভাবে প্রতিপক্ষকে কখনো অসম্মান করিনি : ডি পল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় হামাসের মুখপাত্র নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হামাসের মুখপাত্র নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শবেকদরের মর্যাদা ও আমল
শবেকদরের মর্যাদা ও আমল

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে বাংলাদেশিকে হেনস্তা, ছেলেকে ছাড়াই পাঠানো হলো দেশে
ভারতে বাংলাদেশিকে হেনস্তা, ছেলেকে ছাড়াই পাঠানো হলো দেশে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়ার গাড়িতে বাসের ধাক্কা
ঐশ্বরিয়ার গাড়িতে বাসের ধাক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আন্তঃনগর ট্রেনের সাপ্তাহিক বন্ধ বাতিল
আন্তঃনগর ট্রেনের সাপ্তাহিক বন্ধ বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিড়ে ধাক্কাধাক্কি, মেজাজ হারালেন শ্রাবন্তী
ভিড়ে ধাক্কাধাক্কি, মেজাজ হারালেন শ্রাবন্তী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্রান্সে প্রশিক্ষণ মহড়ায় দুটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
ফ্রান্সে প্রশিক্ষণ মহড়ায় দুটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্য ফিরে যাচ্ছেন হামজা চৌধুরী
যুক্তরাজ্য ফিরে যাচ্ছেন হামজা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিথুয়ানিয়ায় হঠাৎ চার মার্কিন সৈন্য নিখোঁজ
লিথুয়ানিয়ায় হঠাৎ চার মার্কিন সৈন্য নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কৃষক দল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
চট্টগ্রামে কৃষক দল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতা
আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার
কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার

সম্পাদকীয়

হেরে না যাওয়ায় নিজেদের ভাগ্যবান বললেন ভারতীয় কোচ
হেরে না যাওয়ায় নিজেদের ভাগ্যবান বললেন ভারতীয় কোচ

মাঠে ময়দানে

টার্গেট কিলিংয়ে লাশের সারি
টার্গেট কিলিংয়ে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরে আশায় তিস্তাপাড়ের মানুষ
প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরে আশায় তিস্তাপাড়ের মানুষ

নগর জীবন

জরুরি সংস্কার প্রশাসনিকভাবেই
জরুরি সংস্কার প্রশাসনিকভাবেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রায় উত্তরাঞ্চলবাসীর ভোগান্তি বাড়ছে
ঈদযাত্রায় উত্তরাঞ্চলবাসীর ভোগান্তি বাড়ছে

নগর জীবন

আঁধার কেটে আলোর পথে
আঁধার কেটে আলোর পথে

মাঠে ময়দানে

ঈদযাত্রায় এখনো স্বাচ্ছন্দ্য
ঈদযাত্রায় এখনো স্বাচ্ছন্দ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক দাবি, এসিল্যান্ডকে অব্যাহতি
শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক দাবি, এসিল্যান্ডকে অব্যাহতি

নগর জীবন

২৬ মার্চ গৌরব ও অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস
২৬ মার্চ গৌরব ও অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বছর পর ঈদ নাটকে আফজাল-মৌ
চার বছর পর ঈদ নাটকে আফজাল-মৌ

শোবিজ

ব্রাজিলকে গুঁড়িয়ে বিশ্বকাপে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
ব্রাজিলকে গুঁড়িয়ে বিশ্বকাপে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

তিন বছরের প্রকল্প ১০ বছরে!
তিন বছরের প্রকল্প ১০ বছরে!

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম্পত্য কলহ নিয়ে হানিফ সংকেত
দাম্পত্য কলহ নিয়ে হানিফ সংকেত

শোবিজ

র-এর ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় মার্কিন সংস্থা
র-এর ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় মার্কিন সংস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম রজনি শবেকদর
হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম রজনি শবেকদর

প্রথম পৃষ্ঠা

অষ্টম বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যালে সাবিনা ইয়াসমিন
অষ্টম বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যালে সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব

মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার মিশনে ভারত
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার মিশনে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের আগে ভারত সফর চেয়েছিলেন ড. ইউনূস
চীনের আগে ভারত সফর চেয়েছিলেন ড. ইউনূস

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু কিছু বিচার করে যেতে চাই
কিছু কিছু বিচার করে যেতে চাই

নগর জীবন

দেশে বিভাজন সৃষ্টি করছে
দেশে বিভাজন সৃষ্টি করছে

নগর জীবন

ভাত না খেয়ে ২১ বছর
ভাত না খেয়ে ২১ বছর

দেশগ্রাম

চীন সফরে ড. ইউনূস
চীন সফরে ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে অনেক সংস্কার সম্ভব
নির্বাহী আদেশে অনেক সংস্কার সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে পথচারী নিহত
চট্টগ্রামে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে পথচারী নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব মুসলিমদের প্রতি শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
বিশ্ব মুসলিমদের প্রতি শুভেচ্ছা তারেক রহমানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইডির চেয়ার দখল করে চাকরি হারালেন বিএমডিএ প্রকৌশলী
ইডির চেয়ার দখল করে চাকরি হারালেন বিএমডিএ প্রকৌশলী

নগর জীবন