শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৩৭, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বলা হয় স্বাপ্নিক মানুষ। তিনি স্বপ্ন দেখেন, বাস্তবায়ন করেন এবং স্বপ্ন দেখান। স্বাপ্নিক  হিসেবে তিনি দৃঢ়চেতা, আত্মবিশ্বাসী এবং লড়াকু। তিনি এখন নেপাল, ভুটান ও ভারতের সেভেন সিস্টার্স নিয়ে একটি শক্তিশালী অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখছেন। অন্যদিকে তেজোদীপ্ত একদল স্বপ্নবাজ তরুণ রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যপূরণে নিজেরাই প্রতিষ্ঠা করতে যাচ্ছেন একটি রাজনৈতিক দল। নতুন দলের উদ্যোক্তাদের প্রত্যাশা, তারা আগামী নির্বাচনে অংশ নেবেন। বিপুলসংখ্যক আসনে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করবেন। পাল্টে দেবেন দেশ।

এদিকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি পোড়-খাওয়া রাজনৈতিক দল। দলটির অতীত কর্মকাণ্ডের কারণে তাদের কিছু নেতাকে ঝুলতে হয়েছে ফাঁসিতে। অনেকে কারারুদ্ধ ও পরবাসী জীবন কাটিয়েছেন। এ দলকে জঙ্গি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে ইসলাম ও দাড়ি-টুপিবিদ্বেষী একটি বিশেষ মহল বরাবরই তৎপর ছিল। সেই তাদের সঙ্গেই দলটির নতুন সখ্যকে দেশের আকাশে দুর্যোগের কালো মেঘ বলছে রাজনীতিসচেতন মহল।

রাজনীতি১৬ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সম্মিলনে একটি স্বপ্ন দেখানো বক্তব্য দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ভৌগোলিক অবস্থানের জন্য বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। এটার ব্যবহার শুরু করলে তখন শিকল দিয়েও আমাদের অর্থনীতি কেউ বেঁধে রাখতে পারবে না। এ সম্ভাবনার যৌক্তিক কারণ ব্যাখ্যা করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, নেপাল, ভুটান ও ভারতের সেভেন সিস্টার্সের সঙ্গে রয়েছে বাণিজ্যের অমিত সম্ভাবনা। আমাদের উত্তরে নেপালে হিমালয় পর্বতে জমা আছে বিপুল হাইড্রোপাওয়ার। আমরা ইচ্ছা করলেই ওই শক্তি গ্রহণ করতে পারি। নেপাল দিতে প্রস্তুত। নেপালের হাইড্রোপাওয়ার আছে, আমাদের আছে সমুদ্র। আমাদের হাইড্রোপাওয়ার দরকার। নেপালের দরকার সমুদ্র। ভুটান ও ভারতের সেভেন সিস্টার্সেরও দরকার সমুদ্র। আমরা সৌভাগ্যবান যে, আমাদের আছে বিস্তীর্ণ সাগর ও উপকূল। শুধু এর সঠিক ব্যবহার প্রয়োজন। প্রতিবেশীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখে এটাকে একটি বিশাল অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে গড়ে তোলা যায়। আমাদের সমুদ্র ব্যবহার করে তারা তাদের মালামাল বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে নিয়ে যাবে। এর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ভৌগোলিক অবস্থানের সুবিধা কাজে লাগিয়ে আমরা লাভবান হতে পারব।

তাঁর এমন স্বপ্নোজ্জ্বল বক্তব্য সভাস্থলে বসে শোনার সুযোগ হয়েছে। তিনি কতটা আত্মবিশ্বাসী ও দেশপ্রেমিক হলে এমন স্বপ্ন দেখতে পারেন। তাঁর সেই স্বপ্ন রাষ্ট্রের সকল পর্যায়ের শীর্ষ ব্যক্তিকে আপ্লুত করেছে। সে কারণেই সভায় উপস্থিত সবাই মুহুর্মুহু করতালি দিয়ে স্বাপ্নিক এ আন্তর্জাতিক ব্যক্তিকে অভিবাদন জানিয়েছেন। একটি স্বপ্ন, একজন দৃঢ়চেতা মানুষ ও সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্তই বদলে দিতে পারে সবকিছু। আমরা বদলে যেতে চাই, বদলাতে চাই নিজেদের ও দেশের ভাগ্য। এখন শুধু জয়ের অপেক্ষা।

দেশের পুরোনো রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর আস্থা না থাকায় বিপ্লবীরা নতুন একটি রাজনৈতিক দল করছেন। এ সময়ে একটি নতুন দলের জন্ম নিয়ে নানা কথা থাকলেও নতুনকে স্বাগত জানাই। তবে কিছু অপ্রিয় সত্য কথা বলে রাখা দরকার। এখন অনেকেই বিপ্লবীদের সমীহ করেন। তাদের জন্য দোয়া করেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো নতুন সৃষ্টিকে সহজভাবে নেবে না। দলের ঘোষণা ও নেতাদের নাম প্রকাশের পরই তা টের পাওয়া যাবে। নতুন দলকে কেউ বা একটু পরখ করবে। কেউ আবার হাতি দেখার মতো করে দেখবে। দলের নেপথ্যশক্তির মেইন সুইচ খুঁজবে। ২০২৪-এর ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে যে কায়দায় কিছু দলের জন্ম হয়েছিল, কাজে কর্মে সেগুলোর মতো কি না তা বোঝার চেষ্টা করবে। আগামী নির্বাচনি দৌড়ে শিশু দলটির প্রতি অতিরিক্ত ভালোবাসা দেখিয়ে ক্ষমতাবান কেউ হাত ধরে মাঠ পার করে দেওয়ার চেষ্টা করবেন কি না, তা পর্যবেক্ষণ করবে অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে। রাজনীতির মাঠে তাদের মোকাবিলা করতে হবে শক্ত এবং অভিজ্ঞ রাজনৈতিক দল ও রাজনীতিবিদদের। বিপ্লবের চেয়ে রাজনীতি একটু ভিন্ন।

নতুন দলে যারা নেতৃত্ব দিতে যাচ্ছেন তাদেরও ব্যক্তিগতভাবে অনেক কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হবে। জুলাই বিপ্লবের রণাঙ্গনের সব সাথি ক্ষমতার হিস্সার দাবিদার হয়ে সামনে দাঁড়াবেন। কেউ নেতা হতে চাইবেন, কেউ বা চাইবেন এমপি, মন্ত্রী হতে। কেউ আবার নেতৃত্বকেও চ্যালেঞ্জ করতে পারেন। সবকিছুর জন্যই প্রস্তুত থাকতে হবে।

জামায়াতে ইসলামী গতানুগতিক রাজনৈতিক দল নয়, এটি একটি ধর্মীয় আদর্শভিত্তিক দল। এর নীতি, আদর্শ ও লক্ষ্য-উদ্দেশ্য সব পবিত্র কোরআন ও সুন্নাহভিত্তিক। দলটির ৭৪ পৃষ্ঠার গঠনতন্ত্রে বিষয়টি স্পষ্ট। দলের সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মী গঠনতন্ত্র এবং সংগঠনের নীতিমালা যতটা সম্ভব মেনে চলার চেষ্টা করেন। সে কারণে দলের পদপদবি নিয়ে কোথাও প্রকাশ্যে মারামারির কোনো ঘটনা এ যাবৎ ঘটেনি। কিন্তু অতীতে এ দলটির কোনো কোনো সিদ্ধান্তের খেসারত হিসেবে দলের নেতাদের ফাঁসির দড়িতে ঝুলতে হয়েছে। দেশকেও দিতে হয়েছে চরম মূল্য। এখন আবার আরও একটি ভুল সিদ্ধান্তের দিকে দলটি পা বাড়াচ্ছে কি না দেখার বিষয়।

শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষমতায় থাকতে বাকশাল গঠন করে তার নিজের দল আওয়ামী লীগসহ সব দলের রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছিলেন। পরবর্তীকালে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তনের কারণে জামায়াতে ইসলামী ও আওয়ামী লীগ আবার নতুন করে রাজনীতি করার সুযোগ পায়। জামায়াতে ইসলামী শুধু রাজনীতি করারই সুযোগ পায়নি, দলটির নেতা অধ্যাপক গোলাম আযম পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে ফেরার সুযোগও পান। সে কারণেই বিএনপির সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর সম্পর্ক ছিল মধুর। জিয়াউর রহমান শহীদ হওয়ার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক ইস্যু, বিশেষ করে এরশাদবিরোধী আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াতের সম্পর্ক ছিল সুদৃঢ়। সে সম্পর্কের ভিত্তিতেই ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করে। ওই বছরের ২৯ ডিসেম্বর অধ্যাপক গোলাম আযম জামায়াতে ইসলামীর আমির পুনর্নির্বাচিত হন। যখন দলটির আমির নির্বাচিত হন তখন তিনি ছিলেন পাকিস্তানের নাগরিক। তার বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ ও পাকিস্তানের নাগরিকত্বের অভিযোগে আন্দোলন শুরু হয়। একপর্যায়ে ১৯৯২ সালের ১৯ জানুয়ারি জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে গঠন করা হয় ১০১ সদস্যবিশিষ্ট ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি (ঘাদানিক)। ঘাদানিকের আন্দোলন ও চাপে তদানীন্তন বিএনপি সরকার বাধ্য হয়ে ১৯৯২ সালের ২৪ মার্চ রাতে ‘ফরেনার্স অ্যাক্টে’ অধ্যাপক গোলাম আযমকে গ্রেপ্তার করে। বিএনপি সরকারের উদ্দেশ্য ছিল আইনি প্রক্রিয়ায় গোলাম আযম নাগরিকত্ব ফিরে পান। কিন্তু আমিরকে গ্রেপ্তারের পর বিএনপির সঙ্গে সম্পর্কে ফাটল ধরে জামায়াতের। ফাটলের বিস্তৃতি এমন হয় যে, নিজের নাক কেটে অন্যের যাত্রাভঙ্গের কঠোর অবস্থানে চলে যায় জামায়াত। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে একাট্টা হয় আওয়ামী লীগ ও তার মিত্রদের সঙ্গে। সে সুযোগে ক্ষমতাপাগল শেখ হাসিনা নির্বাচনে কৌশলী মিত্র হিসেবে জামায়াতের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন। অবশেষে জামায়াতের কৌশলগত সমর্থন নিয়ে ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচনে জয়লাভ করে আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনার ক্ষমতা গ্রহণের কৃতিত্ব শুধু আওয়ামী লীগের ছিল না। জামায়াতে ইসলামীও তখন সেই কৃতিত্বের দাবিদার ছিল। ২১ বছর পর ক্ষমতায় ফিরে এসে আওয়ামী লীগ তার ভিত শক্ত করে। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ যদি বিজয়ী না হতো, তাহলে নির্বাচন-পরবর্তী নানা অন্তর্দ্বন্দ্বে দলটির পরিণতি মুসলিম লীগের মতো হতো।

তারপর মান-অভিমান ভুলে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নতুন করে জামায়াতকে নিয়ে পথচলা শুরু করেন অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে। ২০০১ সালের ১ অক্টোবর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিএনপি জয়লাভ করে। বিএনপি সরকার গঠন করে জামায়াতকে ক্ষমতার হিস্সা হিসেবে দুটি মন্ত্রিপদ দেয়। একজন ছিলেন দলের তদানীন্তন আমির মতিউর রহমান নিজামী এবং অন্যজন সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান  মোহাম্মাদ মুজাহিদ।

তারপর আবার শুরু হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আন্দোলন। সে আন্দোলনের পরিণতি হলো একটি মহলের ‘মাইনাস টু’ ষড়যন্ত্রের ফসল ‘ওয়ান-ইলেভেন’। সেনানিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর নানা টালবাহানা করে দুই বছর পর নির্বাচন দিতে বাধ্য হয়। সে নির্বাচনে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া অংশ না নেওয়ার ব্যাপারে শক্ত অবস্থান নেন। কিন্তু ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলবরা অনুধাবন করতে পেরেছিল, বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে না পারলে নির্বাচন অর্থবহ হবে না। সে কারণেই সরকারের বিশেষ অ্যাসাইনমেন্ট নিয়ে তৎপর হন আলোচিত দুই সেনা কর্মকর্তা। বিএনপির ওপর চাপ সৃষ্টি করতে তারা একটি ভুয়া জরিপ রিপোর্ট তৈরি করেন। একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ওই ভুয়া জরিপের ভিত্তিতে বিএনপি বিপুল ভোটে জয়লাভ করবে বলে লিড নিউজ ছাপা হয়। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া এসব খবর আগেই জানতেন। সে কারণে তিনি ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে অংশগ্রহণে সম্মত হননি। একপর্যায়ে তারা ভর করে জামায়াতের ওপর। ভুয়া জরিপের খবর যেদিন প্রকাশিত হয়, সেদিনই দলটির তদানীন্তন সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ ওই পত্রিকার একটি কপি নিয়ে সাক্ষাৎ করেন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে। কুশল বিনিময়ের পর প্রসঙ্গ তোলেন নির্বাচনের। বেগম জিয়া তখন সরাসরি বলেন, ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে অংশ নেবেন না। তখন মুজাহিদ পত্রিকাটি বেগম জিয়ার সামনে দিয়ে বলেছিলেন, ‘দেখেন পত্রিকার খবর। নির্বাচনে অংশ নিলে বিএনপি বিপুল ভোটে জয়লাভ করবে।’ বেগম জিয়া স্বভাবসুলভ মৃদু হেসে বলেছিলেন, ‘ওই জরিপ কারা করেছে, সব খবরই আমি জানি। এ জরিপের একটি কপি আমার কাছেও আছে। এসব খবর ছাপিয়ে আমার ওপর চাপ সৃষ্টি করে লাভ নেই। আমি ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে যাব না।’ উত্তরে কিছুটা ক্ষুব্ধ হয়ে মুজাহিদ বলেছিলেন, ‘আপনি নির্বাচনে না গেলেও আমরা নির্বাচনে যাব।’ উত্তরে বেগম জিয়া উষ্মা প্রকাশ করে বলেছিলেন, ‘যেতে পারেন। এ নির্বাচনে গেলে আমি পাব ৩০টা আর আপনারা পাবেন ৩টা আসন। সব খবর আমার কাছে আছে।’ তারপর নানা চাপে বেগম জিয়া নির্বাচনে অংশ নিতে বাধ্য হন এবং আলী আহসান মুজাহিদকে তিনি যা বলেছিলেন নির্বাচনের ফল তার চেয়েও খারাপ হয়েছিল।

ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় এসে টানা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করে। এ সময়ের মধ্যে শেখ মুজিব হত্যা ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে জামায়াত ও বিএনপির কিছু নেতাকে ফাঁসিতে ঝোলায়। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে জামায়াত যদি আওয়ামী লীগের মিত্র না হতো, তাহলে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসতে পারতেন না। ওয়ান-ইলেভেনের সময় জামায়াত যদি খালেদা জিয়ার ওপর চাপপ্রয়োগ না করত তাহলে তিনি হয়তো নির্বাচনে যেতেন না। আর নির্বাচনে না গেলে শেখ হাসিনা আবার ক্ষমতায় আসতে পারতেন না। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় না এলে জামায়াত নেতাদের হয়তো ফাঁসিতে ঝুলতে হতো না।

গত ৫৩ বছরে বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াতকে দুবার নিষিদ্ধ করা হয়। একবার করেন শেখ মুজিব। ২০২৪ সালের ১ আগস্ট নিষিদ্ধ করেন মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা। ২০০৯ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে জামায়াতকে গত ১৫ বছরে জঙ্গি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার নানা অপচেষ্টা চালিয়েছেন। স্বৈরাচার শেখ হাসিনার এ অপচেষ্টার আগুনে অব্যাহতভাবে ঘি ঢেলেছে ওয়ান-ইলেভেনে মাইনাস টু ফর্মুলার উদ্ভাবক একটি মিডিয়া গোষ্ঠী। হঠাৎ করে সেই গোষ্ঠীর প্রতি জামায়াতের সখ্য সচেতন মহলে দুশ্চিন্তা সৃষ্টি করছে। নানা প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে। নানা কথা এদিক-ওদিক ঘুরপাক খাচ্ছে। সোজাসাপ্টাভাবে বলতে গেলে বলতে হয়, যারা ওয়ান-ইলেভেনে মাইনাস টু বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিল, তাদের নতুন এজেন্ডা এখন ‘মাইনাস বিএনপি’। দেশবিরোধী ওই মহল নতুন এজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কি জামায়াতের দিকে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে? একই এজেন্ডায় জামায়াতও কি তাদের চিরশত্রু, ইসলাম ধর্ম ও দাড়ি-টুপিবিদ্বেষী বিশেষ মহলের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছে? দুটি প্রশ্নের উত্তর যদি ‘হ্যাঁ’ হয় তাহলে তা হবে সবার জন্য দুঃসংবাদ।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন