শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

এবার নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
এবার নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

‘গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ’ নামে  জুলাই বিপ্লবীদের নতুন সংগঠন আত্মপ্রকাশ করেছে। সংগঠনটির আহ্বায়ক হলেন আবু বাকের মজুমদার। গতকাল বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে নতুন এ রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের নাম ঘোষণা করা হয়। বিশাল আয়োজনের মধ্য দিয়ে আগামীকাল শুক্রবার নতুন রাজনৈতিক দলের জন্ম হচ্ছে। দেশের গতানুগতিক রাজনৈতিক ধারা পরিবর্তনের জন্য এ দলটির প্রতি দেশবাসীর ছয় মাসের প্রতীক্ষার অবসান হচ্ছে। অনেক মত-পথের সমন্বয়ে হচ্ছে এ দল। শুধু ছাত্র নয়, জনতাও থাকছে এ দলে। এ দলের নেতাদের সঙ্গে সাবেক সেনা কর্মকর্তারা বৈঠক করে জানিয়েছেন, তাঁদের ১ কোটি ভোটব্যাংক আছে। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় দলটির জন্ম হচ্ছে বলে শুরু থেকেই বিএনপির আপত্তি ছিল, এখনো আছে। তবে আপত্তি-অনাপত্তি যা-ই থাকুক না কেন, শেষ পর্যন্ত আগামী নির্বাচনে ক্ষমতাসীন হওয়ার সব প্রস্তুতি নিয়েই দলটি পথচলা শুরু করছে। রাজনীতির মাঠে এমন বিশেষ অতিথির জন্যই এতদিন অপেক্ষা সবার। রাষ্ট্র পরিবর্তনের সব সংস্কার আয়োজনও এ নতুন অতিথির জন্য। সুতরাং এখন আর দেরি কেন, এবার নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন। নির্বাচন খেলার স্টেডিয়ামটা সুসজ্জিত করুন। নির্বাচনি মাঠ সবার জন্য সমান সমতল করুন। রেফারিকে নিরপেক্ষ রাখুন। সেই সঙ্গে নির্বাচনি ম্যাচ ফিক্সিংয়ের জন্য যারা কলকাঠি নাড়ছেন, তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। মালিককে তার মালিকানা বুঝিয়ে দিন।

বাংলাদেশ নিয়ে খেলাধুলা, ষড়যন্ত্র জন্ম থেকেই। পাকিস্তানের কর্তৃত্ববাদ, শোষণ ও তদানীন্তন শাসকদের হিমালয়সমান দম্ভে বাংলাদেশ জন্মের খেলাটা চলে যায় ভারতের কোর্টে। মুক্তিযুদ্ধে সহযোগিতার বিনিময়ে ভারত সব সময় বাংলাদেশকে তাদের করদরাজ্য করার চেষ্টা করেছে। বিগত ৫৩ বছরে ভারত কখনোই বাংলাদেশের পক্ষে থাকেনি। থেকেছে একটি পরিবারের পক্ষে। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিব হত্যাকাণ্ডের পর ভারত ওই পরিবারের দুই সদস্য শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে লালনপালন করেছে। সবকিছু শিখিয়ে-পড়িয়ে ১৯৮১ সালের ১৭ মে শেখ হাসিনাকে আওয়ামী লীগের সভাপতি বানিয়ে বাংলাদেশে পাঠায়। তিনি দেশে ফেরার মাত্র ১৩ দিনের মাথায় ৩০ মে ভারতের শত্রু প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নিহত হন। তারপর বাংলাদেশ নিয়ে ভারত খুব শক্তভাবে খেলতে শুরু করে। গত ১৬ বছর পুরোটা সময় ভারতই ছিল আওয়ামী লীগের অভিভাবক। সে কারণে এ ভূখণ্ডের কর্তৃত্ব হাতে রাখতে জঙ্গি ইস্যু তৈরি করে বিশ্বের কাছে বাংলাদেশকে একটি জঙ্গিরাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার অপচেষ্টা চালিয়েছে। ভারত যেভাবে জঙ্গি প্লটের স্ক্রিপ্ট তৈরি করে দিয়েছে, বিগত আওয়ামী সরকার সেই স্ক্রিপ্ট অনুযায়ী শুধু শুটিং করে চিত্রনাট্যের পরিপূর্ণতা দিয়েছে। জুলাই বিপ্লবের পর আবার তাদের প্রিয় মানুষকে তারা নিজেদের নিরাপত্তায় নিয়ে গেছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর বড় বেশি বেকায়দায় পড়েছে প্রতিবেশী দেশটি। এ সরকারকে নানাভাবে চাপে রাখার চেষ্টা করে নিজেরাই এখন বিপদে। তবে এখন আর এ দেশে কোনো জঙ্গি নেই। জঙ্গি নিয়ে রাজনীতিও নেই। কারণ, ভারত জানে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জঙ্গি ইস্যুতে জড়ানো যাবে না। সারা বিশ্ব তাঁকে চেনে এবং জানে। আমাদের ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ভারতের নতুন চক্রান্তে বিভেদের রাজনীতি শুরু হয়েছে। আমাদের ঐক্যবদ্ধ শক্তি টুকরো টুকরো করে জুলাই বিপ্লব ব্যর্থ করাই হলো প্রতিবেশীর মূল লক্ষ্য। সেইসঙ্গে আমাদের আইনশৃঙ্খলা নিয়েও খেলবে প্রতিবেশী। গত ১৫ বছরে আলেম সমাজ, ধর্মপ্রাণ মুসলমান, দাড়ি-টুপি, হিজাব নিয়ে তাদের যে জঙ্গি সিরিজ প্যাকেজ ছিল, তা এখন আর কাজে আসছে না। আমাদের স্বদেশি ধর্মনিরপেক্ষ সুশীলদের সমর্থনে অসংখ্য নিরীহ মানুষকে জঙ্গি সাজিয়ে খুন করা হয়েছে। কারাগার বা আয়নাঘরে সাজা দেওয়া হয়েছে আরও অসংখ্য মানুষকে। সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নতুন এজেন্ডায় এবং নতুন পরিকল্পনায় যথারীতি তৎপর থাকবে আমাদের প্রতিবেশী। সুতরাং সব পক্ষই সাবধান!

পবিত্র কোরআনের সুরা আশ-শুরার ৩০ নম্বর আয়াতে আল্লাহতায়ালা বলেছেন, ‘তোমাদের যে বিপদাপদ ঘটে, তা তোমাদের কৃতকর্মেরই ফল এবং তোমাদের অনেক প্রতীক্ষার অবসানঅপরাধ তিনি ক্ষমা করে দেন।’ গীতায় ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন, ‘কর্মন্যে বাধিকারস্তে মা ফলেষু কদাচন’। অর্থাৎ কর্মে তোমার অধিকার আছে, কিন্তু কর্মফল তোমার হাতে নেই। তুমি যেমন ইচ্ছা কর্ম করতে পারো কিন্তু তার ফল প্রকৃতির হাতে। প্রকৃতির নিয়ম অনুসারে কর্মের প্রতিফল তোমাকে ভোগ করতেই হবে।’ শুধু পবিত্র কোরআন আর গীতা নয়, সব ধর্মগ্রন্থেই কৃতকর্মের ফলের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু আমরা বান্দারা সে কথা মনে রাখি না। বিগত সরকার ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার জন্য দিনের ভোট রাতে, আমি ভোট, ডামি ভোট করেছিল। আর সেসব ভোটে অতি উৎসাহী ডিসি, এসপি দলীয় কর্মী বা বলা চলে দলীয় পান্ডার ভূমিকা পালন করেছেন। বিশেষ করে ২০১৮ সালের ভোটে যে কেলেঙ্কারি হয়েছে, তা নজিরবিহীন। সে ভোটে প্রত্যেক ডিসি-এসপি হাইকমান্ডের তুষ্টি অর্জনের জন্য রীতিমতো প্রতিযোগিতায় নেমেছিলেন। পরে তাদের পদোন্নতি, ভালো পোস্টিং দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়। ওই ভোটের পর সরকার যেমন ভেবেছিল তাদের চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত হয়ে গেছে, তেমন ডিসি-এসপিরা প্রশাসনে অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠেন। তাদের দাপটে অনেক সিনিয়র কর্মকর্তা ছিলেন কোণঠাসা। এখন সেই কৃতকর্মের ফল হিসেবে সরকার তাদের চাকরিচ্যুত করেছে। প্রশাসনে এমন শাস্তির দৃষ্টান্ত খুবই জরুরি ছিল। এজন্য অন্তর্বর্তী সরকার ধন্যবাদ পাওয়ার দাবিদার। আইনের শাসন, ন্যায়নীতি, প্রশাসন, গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করার পেছনে যারা কাজ করেছেন, তাদেরও চিহ্নিত করতে হবে। তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। এগুলো সংস্কার কার্যক্রমের অন্যতম অংশ। আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে। সংস্কার আগে, নাকি নির্বাচন আগে। স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে, নাকি জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগে-সে বিতর্ক এখন চলছে। তবে যে সিদ্ধান্তই হোক না কেন, আশা করা যায়, তা দ্রুততম সময়ের মধ্যে পরিষ্কার হয়ে যাবে। আগামী সব নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সরকারের যেসব কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করবেন, তাদের প্রত্যেকেরই পূর্বসূরিদের কৃতকর্মের ফললাভ থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত। কোনো বিশেষ মহল চাপ দিলেও কারও পক্ষ না নেওয়া এবং ন্যায়নীতি ও আইনের শাসনের পক্ষে থাকা উচিত। এর ব্যত্যয় ঘটলে ২০১৮ সালের ভোটের ডিসি-এসপিদের মতোই ভাগ্য বরণ করতে হবে-এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। ক্ষমতা, সম্মান আল্লাহর নিয়ামত। কোনো বান্দা যদি তা ধরে রাখতে না পারে, অথবা নিজের মর্যাদা নিজে রক্ষা করতে না পারে, তাহলে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা বা কপালের ওপর দোষ চাপিয়ে লাভ নেই। বেলা শেষে কৃতকর্মের ফল ভোগ করতেই হবে।

দেশের অর্থনীতি এখন খাদের কিনারে। যদিও অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বর্তমান সরকার দেশের অর্থনীতি খাদের কিনারা থেকে টেনে তুলেছে। সরকারের এ টেনে তোলার প্রচেষ্টাকে ধন্যবাদ। কিন্তু অর্থনীতিতে ইতিবাচক কোনো প্রভাব এখনো দেখা যাচ্ছে না। ব্যবসায়ীদের ইতোমধ্যে বারোটা বেজে গেছে। এখন শুধু হাতে হারিকেন নেওয়া বাকি। সবকিছু দেখে মনে হচ্ছে, যেন আওয়ামী লীগ নয়, দেশের একমাত্র শত্রু এখন ব্যবসায়ী শ্রেণি। তাদের পাশে কেউ নেই। সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের সম্পর্ক এখন ফ্ল্যাটবাড়িতে দুই প্রতিবেশীর মতো। কেউ কারও খবর রাখে না। দেখা হলে সৌজন্য রক্ষায় শুধু সালাম বিনিময়। ব্যাংকগুলো ব্যবসায়ীদের সহায়তার বদলে বন্ড ব্যবসা করে মুনাফা করছে। বেসরকারি খাতে নতুন কোনো বিনিয়োগ নেই। নতুন কোনো কর্মসংস্থান নেই। বরং অনেক কলকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। বেড়েছে বেকারত্ব। এভাবে যদি চলতে থাকে, তাহলে গণতন্ত্রের পথচলা কষ্টসাধ্য হবে। সামাজিক স্থিতিশীলতা, গতিশীল অর্থনীতি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পূর্বশর্ত। অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ শুধু একটি নির্বাচন দিয়ে দায়িত্ব শেষ করা নয়। ক্ষমতার রিলে রেসের কাঠিটি যাদের হাতে তুলে দেওয়া হবে, তারা যেন নির্বিঘ্নে দৌড়াতে পারে; সে ব্যবস্থাও করা। গোটা পৃথিবীতে অর্থনীতির চালিকাশক্তি হলো ব্যবসায়ী সমাজ। তারা যদি হতাশ থাকে, অসহায় বোধ করে তাহলে তা দেশের জন্য শুভসংবাদ নয়। সে কারণে ব্যবসায়ীদের আস্থায় নিয়ে দেশের অর্থনীতি দৃঢ় করতে হবে।

বাকস্বাধীনতা ও পরমতসহিষ্ণুতার দাবিও ছিল জুলাই বিপ্লবে। আমরা সংস্কার নিয়ে আছি অথচ পরমতসহিষ্ণু হতে পারলাম না। গত সপ্তাহে ‘ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি’ শীর্ষক আমার লেখা নিয়ে কারও ভিন্নমত থাকতেই পারে। সেই মতপ্রকাশের স্বাধীনতাও আছে।  অথচ প্রকাশ ঘটেছে অসহিষ্ণুভাবে। একটি রাজনৈতিক দলের এক নেতা ফোন করে শাসিয়েছেন। দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। যে ভাষায় এবং যে মেজাজে তিনি শাসালেন, তা ভয়ংকর কোনো সন্ত্রাসীকেও হার মানায়। তথ্যটি প্রিয় পাঠকদের জানিয়ে রাখলাম। জুলাই বিপ্লবের প্রত্যাশা ছিল মুক্ত মতপ্রকাশের স্বাধীনতা পাওয়া যাবে। কিন্তু তা হলো না। গণমাধ্যম অতীতেও চাপমুক্ত ছিল না। এখনো নেই। একেক সময় চাপের মাত্রা ও ধরন ভিন্ন। তবে গণমাধ্যমের ওপর প্রিয় পাঠকের চাপ হলো সত্য প্রকাশের। এটাই শিরোধার্য করে আমরা সব সময় পাঠকের সঙ্গেই থাকব।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে