শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৮, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫

একাত্তর থেকে চব্বিশ : সমরে-সগর্বে শহীদ জিয়া

অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তর থেকে চব্বিশ : সমরে-সগর্বে শহীদ জিয়া

সদ্যপ্রয়াত কবি হেলাল হাফিজ তাঁর ‘একটি পতাকা পেলে’ কবিতায় বলেছেন, -‘কথা ছিল একটি পতাকা পেলে আমি আর লিখব না বেদনার অঙ্কুরিত কষ্টের কবিতা। কথা ছিল একটি পতাকা পেলে ভজন গায়িকা সেই সন্ন্যাসিনী সবিতা মিস্ট্রেস, ব্যর্থ চল্লিশে বসে বলবেন, -পেয়েছি, পেয়েছি’। এই কবিতায় খুবই সহজ করে হেলাল হাফিজ স্বাধীনতার মূল যে চেতনা তার প্রকাশ ঘটিয়েছেন। তাঁর মতে স্বাধীনতা সাধারণের মধ্যে এক অসামান্য প্রাপ্তি। চব্বিশের ৫ আগস্টের পর এই বোধটুকুই যেন নতুন করে অনুভূত হলো। একটি সাধারণ প্রত্যাশাকে প্রাপ্তিতে রূপ দিতে গিয়ে যে অসামান্য ত্যাগ ও আত্মবলিদানের ইতিহাস রচিত হলো তার সুখানুভূতির প্রকাশ ঘটানো মোটেই সহজ কাজ নয়।

২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। জাতির ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ১৭৫৭ সালে পলাশীর প্রান্তরে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হওয়ার পর দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পথ বেয়ে উপমহাদেশের জনগণ পেয়েছিল পাকিস্তান ও ভারত নামক দুটি রাষ্ট্র। এরপর শুরু হয় পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক বাঙালিদের নতুন করে শোষণ ও পরাধীনতার শৃঙ্খলে বেঁধে রাখার ষড়যন্ত্র। পশ্চিম পাকিস্তানিদের শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় পূর্ব পাকিস্তান। ’৪৮-এ বাংলা ভাষার দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলনের পথ বেয়ে ’৫২-এর রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন, ’৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে জয়লাভ, ’৫৬-এর সংবিধান প্রণয়নের আন্দোলন, ’৫৮-এর মার্শাল ল বিরোধী আন্দোলন, ’৬২-এর শিক্ষা কমিশনবিরোধী আন্দোলন, ’৬৬-এর ৬ দফা আন্দোলন, ’৬৮-এর আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, ’৬৯-এর রক্তঝরা গণ অভ্যুত্থানের পর আসে সেই ঐতিহাসিক দিন। একাত্তরের ২৬ মার্চ আসে স্বাধীনতার ডাক। আগের দিন ২৫ মার্চ মধ্যরাতে বর্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালি জাতির কণ্ঠ চিরতরে স্তব্ধ করে দেওয়ার লক্ষ্যে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে অপারেশন সার্চলাইট শুরু করে। অপেক্ষাকৃত দুর্বল প্রতিপক্ষের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে তারা ভেবেছিল মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেবে এ দেশের মানুষকে। কিন্তু তাদের সেই কল্পনার ধ্বংসস্তূপ থেকে যে মাত্র ৯ মাসের ব্যবধানে একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশের সৃষ্টি হবে- তা তারা বুঝতে পারেনি।

বলা হয়, প্রকৃতি তার শূন্যস্থান পূরণ করে নেয়। সেটি সময় কিংবা মানুষ দিয়ে। মার্চ ২৫ কালরাতেই মুজিবের শূন্যস্থান পূরণে এগিয়ে আসেন সেনাবাহিনীর একজন মেজর। তাঁর নাম জিয়াউর রহমান। এদিন রাত আনুমানিক ২টা ১৫ মিনিটের দিকে চট্টগ্রাম থেকে পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন তিনি। এর আগের দিন চট্টগ্রাম শহরে টানটান উত্তেজনা বিরাজ করে। অস্ত্রবোঝাই জাহাজ সোয়াতের বিরুদ্ধে গড়ে তোলা হয় প্রবল প্রতিরোধ। অস্ত্র খালাস করে যাতে পশ্চিমা সৈন্যদের হাতে পৌঁছতে না পারে, সেজন্য রাস্তায় রাস্তায় ব্যারিকেড তৈরি করা হয়। এই ব্যারিকেড সরিয়ে রাস্তা পরিষ্কারের কাজে লাগানো হয় বাঙালি সৈন্যদের। রাত ১০টা পর্যন্ত চলে এই ব্যারিকেড সরানোর কাজ। রাত ১১টায় চট্টগ্রামের অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল আবদুর রশীদ জানজুয়া আকস্মিকভাবে সেকেন্ড ইন কমান্ড মেজর জিয়াউর রহমানের কাছে নির্দেশ পাঠান এক কোম্পানি সৈন্য নিয়ে বন্দরে যাওয়ার জন্য।

এরপর মেজর জিয়া অষ্টম ব্যাটালিয়নের অফিসার, জেসিও জওয়ানদের জড়ো করেন। ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে, তখন রাত আনুমানিক ২টা ১৫ মিনিট। তিনি ঐতিহাসিক স্বাধীনতার ডাক দিলেন। উচ্চারণ করলেন, ‘ডব জবাড়ষঃ’। উপস্থিত সহযোদ্ধাদের সামনে যুদ্ধের পরিকল্পনা উপস্থাপন করেন তিনি।

২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে যান মেজর জিয়া। বেতারকর্মীরা মেজর জিয়াউর রহমানকে পেয়ে উৎফুল্ল হয়ে ওঠেন। কিন্তু কী বলবেন তিনি? একটি করে বিবৃতি লেখেন আবার তা ছিঁড়ে ফেলেন। এদিকে বেতারকর্মীরা বারবার ঘোষণা করছিলেন, আর পনেরো মিনিটের মধ্যে মেজর জিয়াউর রহমান ভাষণ দেবেন। প্রায় দেড় ঘণ্টায় তিনি তৈরি করেন তাঁর ঐতিহাসিক ঘোষণাটি। সেটা তিনি বাংলা এবং ইংরেজিতে পাঠ করেন। ইথারে ছড়িয়ে পড়ে এই ঘোষণাটি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বেতারে ধরা পড়ে এই ঐতিহাসিক ঘোষণাটি। বিশ্ব ও দেশবাসী জেনে যায় বাংলাদেশ নামক এক নতুন দেশের কথা। এই ঘোষণাটি কয়েক দিন ধরে কিছুক্ষণ পরপর প্রচারিত হতে থাকে।

মূলত এটি ছিল মেজর জিয়ার বুদ্ধিদীপ্ত সময়োপযোগী সাহসী সিদ্ধান্ত। সেদিন তিনি এভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা না দিলে সাধারণ মানুষ প্রতিরোধযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ত না। তিনি যদি সেদিন ‘উই রিভোল্ট’ বলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিদ্রোহের ডাক না দিতেন তা হলে প্রেক্ষাপট ভিন্নও হতে পারত। অথচ রাজনৈতিক কারণে এখন অনেকেই তাঁর সেই সাহসী সিদ্ধান্ত আর স্বাধীনতার ঘোষণাকে স্বীকৃতি দিতে কুণ্ঠিত বোধ করেন।

১৯৭১-এর ২৬ মার্চ থেকে দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জিত হয়। পৃথিবীর বুকে একটি স্বাধীন দেশের অভ্যুদয় ঘটে। লাল-সবুজের পতাকায় শোভিত হয় ৫৬ হাজার বর্গমাইলের ভূখন্ড। তারপর দেশপ্রেমিক জিয়াউর রহমান আবার ফিরে যান সামরিক ব্যারাকে।

এখানে একটি বিষয় প্রণিধানযোগ্য তা হলো, যুদ্ধে যদি বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত না হতো তাহলে নিশ্চিত ফাঁসিতে ঝুলতে হতো জিয়াউর রহমানকে। যাঁর ডাকে সাত কোটি জনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল এটিই হতো তাঁর ফাঁসির জন্য একমাত্র কারণ। জিয়াউর রহমান বুঝেশুনেই সেদিন এই ঝুঁকি নিয়েছিলেন। একজন দেশপ্রেমিক যোদ্ধার জীবনে এর চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ আর কিছুই হতে পারে না। রাজনীতি ও ইতিহাস গবেষকরা বলেন, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের গ্রেপ্তারের পর মুহূর্তে মেজর জিয়ার দুঃসাহসিক এই আত্মপ্রকাশই একটি স্বাধীন দেশের জন্য প্রধান নিয়ামক শক্তি হিসেবে কাজ করে। সেদিন তিনি যে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন, তার স্বীকৃতি রয়েছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর গোপন দলিলেও। তিনি যেভাবে যে ভাষায় বক্তব্যটি দিয়েছিলেন সিআইএ সেভাবেই সেটি সংরক্ষণ করে। পরবর্তী সময়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার, ভারতের রাষ্ট্রপতি মোরারজি দেশাইও জিয়াউর রহমানকে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ফোরামে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক বলে উল্লেখ করেছেন। এ ছাড়া তাঁর এই কীর্তির কথা নথিবদ্ধ রয়েছে ১৯৮২ সালের নভেম্বর মাসে প্রথম প্রকাশিত স্বাধীনতাযুদ্ধের দলিলপত্রের ১৫ খন্ডেও। জিয়ার কণ্ঠে স্বাধীনতার অমোঘ ঘোষণা সিআইএর মতো লন্ডনের গার্ডিয়ানসহ গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা ও সংবাদমাধ্যম লিপিবদ্ধ করে রাখে। এমনকি ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ১৯৭১ সালের ৬ নভেম্বর নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটির এক সেমিনারে বক্তৃতার এক স্থানে বলেন, ‘শেখ মুজিব এখনো বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেননি। তিনি চাচ্ছেন সমস্যার একটি শান্তিপূর্ণ সমাধান, যার সুযোগ এখনো আছে।’ ‘ইন্ডিয়া সিকস’ (ওহফরধ ঝববশং) নামক বইতে ইন্দিরা গান্ধীর এ বক্তব্যটি সংকলিত হয়েছে। ১৯৭৮ সালে ভারত সফরকালে দিল্লিতে জিয়াউর রহমানের সম্মানে আয়োজিত ভোজসভায় ভারতের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি নীলম সঞ্জীব রেড্ডি জিয়াকে বলেন, ‘সর্বপ্রথম বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা আপনার’। যুদ্ধদিনের সফল সমাপ্তির পর দেশের ক্ষমতার মসনদে বসেন শেখ মুজিবুর রহমান। দীর্ঘ ৯ মাস দেশের বাইরে থেকে তিনি যুদ্ধদিনের বাস্তবতা অনুধাবন করতে পারেননি। তাই তো ক্ষমতার স্বাদ পেয়ে তিনি অনেকটা বেসামাল হয়ে পড়েন। খুব দ্রুতই তার চারপাশে সুবিধাবাদী আর অসৎ লোকে ছেয়ে যায়। রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হয়। যুদ্ধবিধ্বস্ত ভঙ্গুর অর্থনীতির একটি ছোট্ট দেশকে দুর্নীতিবাজরা অক্টোপাসের মতো জাপটে ধরে। শুরু হয় লুটপাটের মহোৎসব। অর্থব্যবস্থা মুখথুবড়ে পড়ে। চারদিকে শুরু হয় শোষণ আর নির্যাতনের নতুন অধ্যায়। একপর্যায়ে শেখ মুজিবুর রহমান বাকশাল কায়েম করেন। সংবাদপত্রের স্বাধীনতার পাশাপাশি কেড়ে নেওয়া হয় মানুষের রাজনৈতিক অধিকারও। যে শোষণ-নির্যাতন আর নিপীড়নের বিরুদ্ধে দীর্ঘ ৯ মাসের সংগ্রাম সেটি যেন মুহূর্তেই ধূলিসাৎ হয়ে যায় শেখ মুজিবুর রহমানের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে। লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এ দেশ রাতারাতি পরিচিতি পায় ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’র দেশে।

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এখানেও ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। ঘটনার পথপরিক্রমায় তিনি এ দেশের ক্ষমতার কেন্দ্রে চলে আসেন। এর পরের ইতিহাস একটি বৈপ্লবিক বাংলাদেশের। গণতন্ত্র আর সুশাসন প্রতিষ্ঠার পর তিনি দেশের কৃষিভিত্তিক অর্থনীতিকে গতিশীল করতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তাঁর সবুজবিপ্লব দেশের কোটি কোটি অভুক্ত মানুষের মুখে হাসি ফোটায়। ফিরে সেই মাঠ ভরা ধান আর গোয়াল ভরা গরুর সোনালি সময়। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জিয়ার পরিচিতি গড়ে ওঠে একজন ‘ভিশনারি লিডার’ হিসেবে। একটি উন্নত অগ্রগামী বাংলাদেশের সত্যিকারের স্বপ্নদ্রষ্টা তিনি।

নিবন্ধটি শেষ করতে আবারও আসতে হলো কবি হেলাল হাফিজের পতাকার কাছে। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর আমরা একটি স্বাধীন ভূখন্ড, একটি লাল-সবুজের পতাকা অর্জন করলাম। সেই থেকে আজ ২০২৫ সাল। মাঝখানে কেটে গেছে ৫৫ বছর। দীর্ঘ এই পথপরিক্রমায় মাঝেমধ্যেই বাংলাদেশ তার গন্তব্য থেকে বিচ্যুত হয়েছে।

সর্বশেষ কুখ্যাত ওয়ান-ইলেভেনের পরম্পরায় হাসিনার ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠিত হলে সন্ন্যাসিনী সবিতা মিস্ট্রেসের সেই পাওয়ার আনন্দটুকুও যেন হারিয়ে যায়। গুম-খুন আর মানবাধিকার লঙ্ঘনের দীর্ঘ আখ্যান রচনা করেন  শেখ মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা। অবশেষে নাগরিকের মর্যাদা হারিয়ে প্রজা বনে যাওয়া এ দেশের কোটি কোটি মানুষের ঘুম ভাঙে চব্বিশের মধ্য জুলাইয়ে। নিপীড়ক রাষ্ট্রে গড়ে ওঠে প্রতিরোধের অপ্রতিরোধ্য দেয়াল। জিতে যায় জনতার রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম। হেরে যায় শোষক শ্রেণি। দেশ ছেড়ে আওয়ামী লীগ ও তার দোসররা পালিয়ে যায়। এই পালিয়ে যাওয়া মানে পরাজয়। একাত্তর ও চব্বিশের পালিয়ে যাওয়া গোষ্ঠীর প্রতি এ দেশের সাধারণ মানুষের সীমাহীন ঘৃণা থাকবেই।

♦ লেখক : অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়  

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
কালো পথে আর কত রক্ত
কালো পথে আর কত রক্ত
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
রাজার সুখে প্রজার সুখ
রাজার সুখে প্রজার সুখ
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে উপাচার্যসহ আহত ১৪
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে উপাচার্যসহ আহত ১৪

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ায় ৭.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
রাশিয়ায় ৭.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে শিশু উদ্ধার, অপহরণকারী গ্রেপ্তার
অপহরণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে শিশু উদ্ধার, অপহরণকারী গ্রেপ্তার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ক্রীড়াঙ্গন দলীয়করণ করেছিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার’
‘ক্রীড়াঙ্গন দলীয়করণ করেছিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার’

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপের প্রভাবে সারাদেশে বাড়বে বৃষ্টি
লঘুচাপের প্রভাবে সারাদেশে বাড়বে বৃষ্টি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বায়ুর মানের উন্নতি, দূষণের শীর্ষে কিনশাসা
ঢাকার বায়ুর মানের উন্নতি, দূষণের শীর্ষে কিনশাসা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুলি চলল দিশা পাটানির বাড়িতে!
গুলি চলল দিশা পাটানির বাড়িতে!

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে শিল্পকলা একাডেমি সম্মাননা পেলেন ১৯ গুণী শিল্পী
লক্ষ্মীপুরে শিল্পকলা একাডেমি সম্মাননা পেলেন ১৯ গুণী শিল্পী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে নেপালে নির্বাচন
মার্চে নেপালে নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে মেধা ও স্বচ্ছতার ভিত্তিতে পুলিশের চাকরি পেলেন ৪৭ জন
গাজীপুরে মেধা ও স্বচ্ছতার ভিত্তিতে পুলিশের চাকরি পেলেন ৪৭ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মানিকগঞ্জে নৌকা বাইচে মানুষের ঢল
মানিকগঞ্জে নৌকা বাইচে মানুষের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ভারতে মুক্তি পাচ্ছে পাকিস্তানি অভিনেতার ছবি?
অবশেষে ভারতে মুক্তি পাচ্ছে পাকিস্তানি অভিনেতার ছবি?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটনে রেস্তোরাঁয় গিয়ে বিক্ষোভের মুখে ট্রাম্প (ভিডিও)
ওয়াশিংটনে রেস্তোরাঁয় গিয়ে বিক্ষোভের মুখে ট্রাম্প (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের সামনে সেঞ্চুরির হাতছানি
তাসকিনের সামনে সেঞ্চুরির হাতছানি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সিলেটের যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে জুলাই শহীদ নুর আলম স্মৃতি দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে জুলাই শহীদ নুর আলম স্মৃতি দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ গোল করে গোলকিপারের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হলান্ড
৫ গোল করে গোলকিপারের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হলান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইন্দোনেশিয়ার বন্যায় মৃত বেড়ে ২৩
ইন্দোনেশিয়ার বন্যায় মৃত বেড়ে ২৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল জাপান
রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৩৫তম বিসিএস পুলিশ ব্যাচের সভাপতি জাকারিয়া, সম্পাদক মোর্শেদুল
৩৫তম বিসিএস পুলিশ ব্যাচের সভাপতি জাকারিয়া, সম্পাদক মোর্শেদুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু
বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী
জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু
নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’
‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলেন সিপি রাধাকৃষ্ণন
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলেন সিপি রাধাকৃষ্ণন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ
উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ

নগর জীবন