শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৮, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫

একাত্তর থেকে চব্বিশ : সমরে-সগর্বে শহীদ জিয়া

অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তর থেকে চব্বিশ : সমরে-সগর্বে শহীদ জিয়া

সদ্যপ্রয়াত কবি হেলাল হাফিজ তাঁর ‘একটি পতাকা পেলে’ কবিতায় বলেছেন, -‘কথা ছিল একটি পতাকা পেলে আমি আর লিখব না বেদনার অঙ্কুরিত কষ্টের কবিতা। কথা ছিল একটি পতাকা পেলে ভজন গায়িকা সেই সন্ন্যাসিনী সবিতা মিস্ট্রেস, ব্যর্থ চল্লিশে বসে বলবেন, -পেয়েছি, পেয়েছি’। এই কবিতায় খুবই সহজ করে হেলাল হাফিজ স্বাধীনতার মূল যে চেতনা তার প্রকাশ ঘটিয়েছেন। তাঁর মতে স্বাধীনতা সাধারণের মধ্যে এক অসামান্য প্রাপ্তি। চব্বিশের ৫ আগস্টের পর এই বোধটুকুই যেন নতুন করে অনুভূত হলো। একটি সাধারণ প্রত্যাশাকে প্রাপ্তিতে রূপ দিতে গিয়ে যে অসামান্য ত্যাগ ও আত্মবলিদানের ইতিহাস রচিত হলো তার সুখানুভূতির প্রকাশ ঘটানো মোটেই সহজ কাজ নয়।

২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। জাতির ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ১৭৫৭ সালে পলাশীর প্রান্তরে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হওয়ার পর দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পথ বেয়ে উপমহাদেশের জনগণ পেয়েছিল পাকিস্তান ও ভারত নামক দুটি রাষ্ট্র। এরপর শুরু হয় পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক বাঙালিদের নতুন করে শোষণ ও পরাধীনতার শৃঙ্খলে বেঁধে রাখার ষড়যন্ত্র। পশ্চিম পাকিস্তানিদের শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় পূর্ব পাকিস্তান। ’৪৮-এ বাংলা ভাষার দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলনের পথ বেয়ে ’৫২-এর রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন, ’৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে জয়লাভ, ’৫৬-এর সংবিধান প্রণয়নের আন্দোলন, ’৫৮-এর মার্শাল ল বিরোধী আন্দোলন, ’৬২-এর শিক্ষা কমিশনবিরোধী আন্দোলন, ’৬৬-এর ৬ দফা আন্দোলন, ’৬৮-এর আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, ’৬৯-এর রক্তঝরা গণ অভ্যুত্থানের পর আসে সেই ঐতিহাসিক দিন। একাত্তরের ২৬ মার্চ আসে স্বাধীনতার ডাক। আগের দিন ২৫ মার্চ মধ্যরাতে বর্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালি জাতির কণ্ঠ চিরতরে স্তব্ধ করে দেওয়ার লক্ষ্যে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে অপারেশন সার্চলাইট শুরু করে। অপেক্ষাকৃত দুর্বল প্রতিপক্ষের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে তারা ভেবেছিল মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেবে এ দেশের মানুষকে। কিন্তু তাদের সেই কল্পনার ধ্বংসস্তূপ থেকে যে মাত্র ৯ মাসের ব্যবধানে একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশের সৃষ্টি হবে- তা তারা বুঝতে পারেনি।

বলা হয়, প্রকৃতি তার শূন্যস্থান পূরণ করে নেয়। সেটি সময় কিংবা মানুষ দিয়ে। মার্চ ২৫ কালরাতেই মুজিবের শূন্যস্থান পূরণে এগিয়ে আসেন সেনাবাহিনীর একজন মেজর। তাঁর নাম জিয়াউর রহমান। এদিন রাত আনুমানিক ২টা ১৫ মিনিটের দিকে চট্টগ্রাম থেকে পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন তিনি। এর আগের দিন চট্টগ্রাম শহরে টানটান উত্তেজনা বিরাজ করে। অস্ত্রবোঝাই জাহাজ সোয়াতের বিরুদ্ধে গড়ে তোলা হয় প্রবল প্রতিরোধ। অস্ত্র খালাস করে যাতে পশ্চিমা সৈন্যদের হাতে পৌঁছতে না পারে, সেজন্য রাস্তায় রাস্তায় ব্যারিকেড তৈরি করা হয়। এই ব্যারিকেড সরিয়ে রাস্তা পরিষ্কারের কাজে লাগানো হয় বাঙালি সৈন্যদের। রাত ১০টা পর্যন্ত চলে এই ব্যারিকেড সরানোর কাজ। রাত ১১টায় চট্টগ্রামের অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল আবদুর রশীদ জানজুয়া আকস্মিকভাবে সেকেন্ড ইন কমান্ড মেজর জিয়াউর রহমানের কাছে নির্দেশ পাঠান এক কোম্পানি সৈন্য নিয়ে বন্দরে যাওয়ার জন্য।

এরপর মেজর জিয়া অষ্টম ব্যাটালিয়নের অফিসার, জেসিও জওয়ানদের জড়ো করেন। ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে, তখন রাত আনুমানিক ২টা ১৫ মিনিট। তিনি ঐতিহাসিক স্বাধীনতার ডাক দিলেন। উচ্চারণ করলেন, ‘ডব জবাড়ষঃ’। উপস্থিত সহযোদ্ধাদের সামনে যুদ্ধের পরিকল্পনা উপস্থাপন করেন তিনি।

২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে যান মেজর জিয়া। বেতারকর্মীরা মেজর জিয়াউর রহমানকে পেয়ে উৎফুল্ল হয়ে ওঠেন। কিন্তু কী বলবেন তিনি? একটি করে বিবৃতি লেখেন আবার তা ছিঁড়ে ফেলেন। এদিকে বেতারকর্মীরা বারবার ঘোষণা করছিলেন, আর পনেরো মিনিটের মধ্যে মেজর জিয়াউর রহমান ভাষণ দেবেন। প্রায় দেড় ঘণ্টায় তিনি তৈরি করেন তাঁর ঐতিহাসিক ঘোষণাটি। সেটা তিনি বাংলা এবং ইংরেজিতে পাঠ করেন। ইথারে ছড়িয়ে পড়ে এই ঘোষণাটি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বেতারে ধরা পড়ে এই ঐতিহাসিক ঘোষণাটি। বিশ্ব ও দেশবাসী জেনে যায় বাংলাদেশ নামক এক নতুন দেশের কথা। এই ঘোষণাটি কয়েক দিন ধরে কিছুক্ষণ পরপর প্রচারিত হতে থাকে।

মূলত এটি ছিল মেজর জিয়ার বুদ্ধিদীপ্ত সময়োপযোগী সাহসী সিদ্ধান্ত। সেদিন তিনি এভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা না দিলে সাধারণ মানুষ প্রতিরোধযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ত না। তিনি যদি সেদিন ‘উই রিভোল্ট’ বলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিদ্রোহের ডাক না দিতেন তা হলে প্রেক্ষাপট ভিন্নও হতে পারত। অথচ রাজনৈতিক কারণে এখন অনেকেই তাঁর সেই সাহসী সিদ্ধান্ত আর স্বাধীনতার ঘোষণাকে স্বীকৃতি দিতে কুণ্ঠিত বোধ করেন।

১৯৭১-এর ২৬ মার্চ থেকে দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জিত হয়। পৃথিবীর বুকে একটি স্বাধীন দেশের অভ্যুদয় ঘটে। লাল-সবুজের পতাকায় শোভিত হয় ৫৬ হাজার বর্গমাইলের ভূখন্ড। তারপর দেশপ্রেমিক জিয়াউর রহমান আবার ফিরে যান সামরিক ব্যারাকে।

এখানে একটি বিষয় প্রণিধানযোগ্য তা হলো, যুদ্ধে যদি বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত না হতো তাহলে নিশ্চিত ফাঁসিতে ঝুলতে হতো জিয়াউর রহমানকে। যাঁর ডাকে সাত কোটি জনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল এটিই হতো তাঁর ফাঁসির জন্য একমাত্র কারণ। জিয়াউর রহমান বুঝেশুনেই সেদিন এই ঝুঁকি নিয়েছিলেন। একজন দেশপ্রেমিক যোদ্ধার জীবনে এর চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ আর কিছুই হতে পারে না। রাজনীতি ও ইতিহাস গবেষকরা বলেন, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের গ্রেপ্তারের পর মুহূর্তে মেজর জিয়ার দুঃসাহসিক এই আত্মপ্রকাশই একটি স্বাধীন দেশের জন্য প্রধান নিয়ামক শক্তি হিসেবে কাজ করে। সেদিন তিনি যে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন, তার স্বীকৃতি রয়েছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর গোপন দলিলেও। তিনি যেভাবে যে ভাষায় বক্তব্যটি দিয়েছিলেন সিআইএ সেভাবেই সেটি সংরক্ষণ করে। পরবর্তী সময়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার, ভারতের রাষ্ট্রপতি মোরারজি দেশাইও জিয়াউর রহমানকে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ফোরামে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক বলে উল্লেখ করেছেন। এ ছাড়া তাঁর এই কীর্তির কথা নথিবদ্ধ রয়েছে ১৯৮২ সালের নভেম্বর মাসে প্রথম প্রকাশিত স্বাধীনতাযুদ্ধের দলিলপত্রের ১৫ খন্ডেও। জিয়ার কণ্ঠে স্বাধীনতার অমোঘ ঘোষণা সিআইএর মতো লন্ডনের গার্ডিয়ানসহ গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা ও সংবাদমাধ্যম লিপিবদ্ধ করে রাখে। এমনকি ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ১৯৭১ সালের ৬ নভেম্বর নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটির এক সেমিনারে বক্তৃতার এক স্থানে বলেন, ‘শেখ মুজিব এখনো বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেননি। তিনি চাচ্ছেন সমস্যার একটি শান্তিপূর্ণ সমাধান, যার সুযোগ এখনো আছে।’ ‘ইন্ডিয়া সিকস’ (ওহফরধ ঝববশং) নামক বইতে ইন্দিরা গান্ধীর এ বক্তব্যটি সংকলিত হয়েছে। ১৯৭৮ সালে ভারত সফরকালে দিল্লিতে জিয়াউর রহমানের সম্মানে আয়োজিত ভোজসভায় ভারতের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি নীলম সঞ্জীব রেড্ডি জিয়াকে বলেন, ‘সর্বপ্রথম বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা আপনার’। যুদ্ধদিনের সফল সমাপ্তির পর দেশের ক্ষমতার মসনদে বসেন শেখ মুজিবুর রহমান। দীর্ঘ ৯ মাস দেশের বাইরে থেকে তিনি যুদ্ধদিনের বাস্তবতা অনুধাবন করতে পারেননি। তাই তো ক্ষমতার স্বাদ পেয়ে তিনি অনেকটা বেসামাল হয়ে পড়েন। খুব দ্রুতই তার চারপাশে সুবিধাবাদী আর অসৎ লোকে ছেয়ে যায়। রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হয়। যুদ্ধবিধ্বস্ত ভঙ্গুর অর্থনীতির একটি ছোট্ট দেশকে দুর্নীতিবাজরা অক্টোপাসের মতো জাপটে ধরে। শুরু হয় লুটপাটের মহোৎসব। অর্থব্যবস্থা মুখথুবড়ে পড়ে। চারদিকে শুরু হয় শোষণ আর নির্যাতনের নতুন অধ্যায়। একপর্যায়ে শেখ মুজিবুর রহমান বাকশাল কায়েম করেন। সংবাদপত্রের স্বাধীনতার পাশাপাশি কেড়ে নেওয়া হয় মানুষের রাজনৈতিক অধিকারও। যে শোষণ-নির্যাতন আর নিপীড়নের বিরুদ্ধে দীর্ঘ ৯ মাসের সংগ্রাম সেটি যেন মুহূর্তেই ধূলিসাৎ হয়ে যায় শেখ মুজিবুর রহমানের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে। লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এ দেশ রাতারাতি পরিচিতি পায় ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’র দেশে।

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এখানেও ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। ঘটনার পথপরিক্রমায় তিনি এ দেশের ক্ষমতার কেন্দ্রে চলে আসেন। এর পরের ইতিহাস একটি বৈপ্লবিক বাংলাদেশের। গণতন্ত্র আর সুশাসন প্রতিষ্ঠার পর তিনি দেশের কৃষিভিত্তিক অর্থনীতিকে গতিশীল করতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তাঁর সবুজবিপ্লব দেশের কোটি কোটি অভুক্ত মানুষের মুখে হাসি ফোটায়। ফিরে সেই মাঠ ভরা ধান আর গোয়াল ভরা গরুর সোনালি সময়। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জিয়ার পরিচিতি গড়ে ওঠে একজন ‘ভিশনারি লিডার’ হিসেবে। একটি উন্নত অগ্রগামী বাংলাদেশের সত্যিকারের স্বপ্নদ্রষ্টা তিনি।

নিবন্ধটি শেষ করতে আবারও আসতে হলো কবি হেলাল হাফিজের পতাকার কাছে। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর আমরা একটি স্বাধীন ভূখন্ড, একটি লাল-সবুজের পতাকা অর্জন করলাম। সেই থেকে আজ ২০২৫ সাল। মাঝখানে কেটে গেছে ৫৫ বছর। দীর্ঘ এই পথপরিক্রমায় মাঝেমধ্যেই বাংলাদেশ তার গন্তব্য থেকে বিচ্যুত হয়েছে।

সর্বশেষ কুখ্যাত ওয়ান-ইলেভেনের পরম্পরায় হাসিনার ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠিত হলে সন্ন্যাসিনী সবিতা মিস্ট্রেসের সেই পাওয়ার আনন্দটুকুও যেন হারিয়ে যায়। গুম-খুন আর মানবাধিকার লঙ্ঘনের দীর্ঘ আখ্যান রচনা করেন  শেখ মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা। অবশেষে নাগরিকের মর্যাদা হারিয়ে প্রজা বনে যাওয়া এ দেশের কোটি কোটি মানুষের ঘুম ভাঙে চব্বিশের মধ্য জুলাইয়ে। নিপীড়ক রাষ্ট্রে গড়ে ওঠে প্রতিরোধের অপ্রতিরোধ্য দেয়াল। জিতে যায় জনতার রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম। হেরে যায় শোষক শ্রেণি। দেশ ছেড়ে আওয়ামী লীগ ও তার দোসররা পালিয়ে যায়। এই পালিয়ে যাওয়া মানে পরাজয়। একাত্তর ও চব্বিশের পালিয়ে যাওয়া গোষ্ঠীর প্রতি এ দেশের সাধারণ মানুষের সীমাহীন ঘৃণা থাকবেই।

♦ লেখক : অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়  

 

এই বিভাগের আরও খবর
পলিটেকনিক আন্দোলন
পলিটেকনিক আন্দোলন
বিচার বিভাগের মর্যাদা
বিচার বিভাগের মর্যাদা
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়
যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি
যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি
সরকার রক্ষার আন্দোলন
সরকার রক্ষার আন্দোলন
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
মহানবীর পারিবারিক জীবন
মহানবীর পারিবারিক জীবন
আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি
আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
মামলাবাণিজ্য
মামলাবাণিজ্য
ড্রোন বা উড়ন্ত রোবট
ড্রোন বা উড়ন্ত রোবট
রণাঙ্গন থেকে স্বাধীন প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
রণাঙ্গন থেকে স্বাধীন প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের রাজনৈতিক কৌশলের সঙ্গে নাৎসি জার্মানির মিল দেখছেন আল গোর
ট্রাম্পের রাজনৈতিক কৌশলের সঙ্গে নাৎসি জার্মানির মিল দেখছেন আল গোর

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বাবর আজমদের কোচ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে মাইক হেসন
বাবর আজমদের কোচ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে মাইক হেসন

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইডেনে ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে যা বললেন ভোগলে
ইডেনে ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে যা বললেন ভোগলে

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি হ্রাসের পূর্বাভাস আইএমএফের
বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি হ্রাসের পূর্বাভাস আইএমএফের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়ের জন্য দুবাইয়ে বাড়ি কিনলেন অভিষেক-ঐশ্বরিয়া!
মেয়ের জন্য দুবাইয়ে বাড়ি কিনলেন অভিষেক-ঐশ্বরিয়া!

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

কুতুবদিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল যুবকের
কুতুবদিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল যুবকের

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিঙ্কডইনে ১০ সেকেন্ডের জন্য এক নারীকে পাঠালেন ক্রেডিট কার্ড, তারপর...
লিঙ্কডইনে ১০ সেকেন্ডের জন্য এক নারীকে পাঠালেন ক্রেডিট কার্ড, তারপর...

২২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নরসিংদীতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক নিহত
নরসিংদীতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে গাঁজাসহ গ্রেফতার দুই
মুন্সিগঞ্জে গাঁজাসহ গ্রেফতার দুই

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হাতে অতি গোপনীয়-এআই সক্ষমতাসম্পন্ন অস্ত্র!
ইরানের হাতে অতি গোপনীয়-এআই সক্ষমতাসম্পন্ন অস্ত্র!

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলের ২১ দিনে এলো ১৯৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
এপ্রিলের ২১ দিনে এলো ১৯৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৪১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

উইকেট পরিবর্তন না হলে মানও বাড়বে না : মুমিনুল
উইকেট পরিবর্তন না হলে মানও বাড়বে না : মুমিনুল

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে’
‘মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে’

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিংড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
সিংড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে বন্দুক হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত
কাশ্মীরে বন্দুক হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ড শেষে আরসা প্রধান আতাউল্লাহসহ ৫ সহযোগী কারাগারে
রিমান্ড শেষে আরসা প্রধান আতাউল্লাহসহ ৫ সহযোগী কারাগারে

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানুষের ভোটের অধিকার বঞ্চিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : রুমিন ফারহানা
মানুষের ভোটের অধিকার বঞ্চিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে টানা রেকর্ড
দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে টানা রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গুম-খুনের বিচার এই সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার : আইন উপদেষ্টা
গুম-খুনের বিচার এই সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানে দুই শতাধিক অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
গুলশানে দুই শতাধিক অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারভেজ হত্যাকাণ্ডে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার
পারভেজ হত্যাকাণ্ডে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ৩ দিনের রিমান্ডে
মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ৩ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'নির্বাচন ব্যবস্থার উপর জনআস্থা ফিরিয়ে আনাই এখন নির্বাচন কমিশনের বড় চ্যালেঞ্জ'
'নির্বাচন ব্যবস্থার উপর জনআস্থা ফিরিয়ে আনাই এখন নির্বাচন কমিশনের বড় চ্যালেঞ্জ'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮০ কেজি গাঁজা ফেলে পালিয়ে গেল কারবারি
৮০ কেজি গাঁজা ফেলে পালিয়ে গেল কারবারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন
নাটোরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় ৮০ কেজি গাঁজা উদ্ধার
কসবায় ৮০ কেজি গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে পুকুরে বিষ দিয়ে ১৬ লাখ টাকার মাছ নিধন
রাজবাড়ীতে পুকুরে বিষ দিয়ে ১৬ লাখ টাকার মাছ নিধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কোনোভাবেই সিভিল ড্রেসে কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না’
‘কোনোভাবেই সিভিল ড্রেসে কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ার প্রায় দেড় কেজি স্বর্ণসহ আটক ১
কুষ্টিয়ার প্রায় দেড় কেজি স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ১৬ মণ জাটকা জব্দ, জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে ১৬ মণ জাটকা জব্দ, জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী
বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক জামায়াতপন্থী ব্যবসায়ী গাড়িটি দিয়েছেন: হান্নান মাসউদ
এক জামায়াতপন্থী ব্যবসায়ী গাড়িটি দিয়েছেন: হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি থেকে গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে সাময়িক অব্যাহতি
এনসিপি থেকে গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে সাময়িক অব্যাহতি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পলকের ‘হারানো সোয়েটার’ পাওয়া গেছে
পলকের ‘হারানো সোয়েটার’ পাওয়া গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে দুঃখ প্রকাশ করলেন ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি
যে কারণে দুঃখ প্রকাশ করলেন ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধ বন্ধে প্রথমবারের মতো সরাসরি আলোচনায় আগ্রহ পুতিনের
যুদ্ধ বন্ধে প্রথমবারের মতো সরাসরি আলোচনায় আগ্রহ পুতিনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনাসদস্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব
বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনাসদস্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের গেজেট প্রকাশ নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চেয়ে ইসির চিঠি
ইশরাকের গেজেট প্রকাশ নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চেয়ে ইসির চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কদর বাড়ছে বাংলাদেশি উদ্যোক্তার গরুর খামারের
মালয়েশিয়ায় কদর বাড়ছে বাংলাদেশি উদ্যোক্তার গরুর খামারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কুমিল্লায় জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে গিয়ে শিক্ষার্থী নিখোঁজ
কুমিল্লায় জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে গিয়ে শিক্ষার্থী নিখোঁজ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
পাকিস্তানে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দোহায় পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন যুবক
স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন যুবক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি পেছাল
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি পেছাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে ভিসার মেয়াদের বেশি অবস্থান করলেই ৫০ হাজার রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা, ৬ মাসের জেল
সৌদিতে ভিসার মেয়াদের বেশি অবস্থান করলেই ৫০ হাজার রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা, ৬ মাসের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত প্রাঙ্গণে কামরুল-দীপু মনি-পলকদের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত প্রাঙ্গণে কামরুল-দীপু মনি-পলকদের ওপর ডিম নিক্ষেপ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারভেজ হত্যাকাণ্ড: সেই দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার
পারভেজ হত্যাকাণ্ড: সেই দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে ৬ লাখ টাকা!
যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে ৬ লাখ টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলি চালানো যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলি চালানো যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের বিষয়টি পর্যালোচনা করছে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়
হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের বিষয়টি পর্যালোচনা করছে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে ৬২ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ দিবে কোরিয়া
বাংলাদেশকে ৬২ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ দিবে কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের আগে উড়োজাহাজে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণ রক্ষা পেল ২৯৪ যাত্রী
উড্ডয়নের আগে উড়োজাহাজে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণ রক্ষা পেল ২৯৪ যাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি
বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাস্টবিন থেকে উদ্ধার শিশু পেল মায়ের কোল
ডাস্টবিন থেকে উদ্ধার শিশু পেল মায়ের কোল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকালে মধু খাওয়ার উপকারিতা
সকালে মধু খাওয়ার উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কাতার আমিরের মায়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
কাতার আমিরের মায়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের ‘ক্লিন এনার্জি’ হাইড্রোজেন বোমা কতটা বিধ্বংসী?
চীনের ‘ক্লিন এনার্জি’ হাইড্রোজেন বোমা কতটা বিধ্বংসী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের গাজাবাসীকে সমর্থন, যা বললেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি
ফের গাজাবাসীকে সমর্থন, যা বললেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কার রাষ্ট্রের বিষয়, তাই তাড়াহুড়া নয় : সালাহউদ্দিন
সংস্কার রাষ্ট্রের বিষয়, তাই তাড়াহুড়া নয় : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস, তিন বছরে সর্বনিম্ন ডলারের দাম
মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস, তিন বছরে সর্বনিম্ন ডলারের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
খামারবাড়িতে তুলকালাম, নিয়ন্ত্রণে যৌথ বাহিনী
খামারবাড়িতে তুলকালাম, নিয়ন্ত্রণে যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বহু পক্ষের এক টার্গেট!
বহু পক্ষের এক টার্গেট!

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের তাণ্ডব
ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

পক্ষ ভারী করছে দলগুলো
পক্ষ ভারী করছে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপহৃত উদ্ধারে গিয়ে সন্ধান ইউপিডিএফের আস্তানার
অপহৃত উদ্ধারে গিয়ে সন্ধান ইউপিডিএফের আস্তানার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন চায় বাহারি নামের নানান রাজনৈতিক দল
নিবন্ধন চায় বাহারি নামের নানান রাজনৈতিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বেড়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকে
বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বেড়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকে

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার

শিল্প বাণিজ্য

বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি
বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি

শিল্প বাণিজ্য

শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার

সম্পাদকীয়

আমদানি করতে হয় ওষুধের ৮০ শতাংশ উপাদান
আমদানি করতে হয় ওষুধের ৮০ শতাংশ উপাদান

নগর জীবন

কিংস-আবাহনীর শিরোপার লড়াই
কিংস-আবাহনীর শিরোপার লড়াই

মাঠে ময়দানে

গাছ কেটে ফের ভবন নির্মাণের তোড়জোড়
গাছ কেটে ফের ভবন নির্মাণের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি চুক্তি : ট্রাম্প
শিগগিরই রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি চুক্তি : ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

নকশা না মেনে করা ৩৩৮২ ভবন ভাঙা হবে
নকশা না মেনে করা ৩৩৮২ ভবন ভাঙা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালত পৃথক করতে সুপ্রিম কোর্টের চিঠি
আদালত পৃথক করতে সুপ্রিম কোর্টের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেলে যাওয়া টাকা ও অলংকারের ব্যাগ উদ্ধার
ফেলে যাওয়া টাকা ও অলংকারের ব্যাগ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাবের ওপর হামলা, গুলিতে নিহত ১
র‌্যাবের ওপর হামলা, গুলিতে নিহত ১

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে হাত পা বেঁধে দুর্ধর্ষ ডাকাতি
বাসায় ঢুকে হাত পা বেঁধে দুর্ধর্ষ ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইফ সাপোর্টে ব্যারিস্টার রাজ্জাক
লাইফ সাপোর্টে ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদের রাত পর্যন্ত ব্যস্ত থাকব দম ফেলার ফুরসত নেই
ঈদের রাত পর্যন্ত ব্যস্ত থাকব দম ফেলার ফুরসত নেই

শোবিজ

খামারবাড়ির অস্থিরতার প্রভাব কৃষিতে
খামারবাড়ির অস্থিরতার প্রভাব কৃষিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার রক্ষার আন্দোলন
সরকার রক্ষার আন্দোলন

সম্পাদকীয়

এনআইডি স্থগিত হাসিনাসহ ১০ জনের
এনআইডি স্থগিত হাসিনাসহ ১০ জনের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুরে দাঁড়িয়েছে নাজমুল বাহিনী
ঘুরে দাঁড়িয়েছে নাজমুল বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবিতদের আকুতি দেশে ফিরিয়ে নিন
জীবিতদের আকুতি দেশে ফিরিয়ে নিন

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতির ক্ষমাপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ কেন নয়
৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতির ক্ষমাপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ কেন নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন
পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে গণপরিষদ নির্বাচন দ্বিমত বহুত্ববাদ প্রস্তাবে
আগে গণপরিষদ নির্বাচন দ্বিমত বহুত্ববাদ প্রস্তাবে

প্রথম পৃষ্ঠা