শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৮, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫

একাত্তর থেকে চব্বিশ : সমরে-সগর্বে শহীদ জিয়া

অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তর থেকে চব্বিশ : সমরে-সগর্বে শহীদ জিয়া

সদ্যপ্রয়াত কবি হেলাল হাফিজ তাঁর ‘একটি পতাকা পেলে’ কবিতায় বলেছেন, -‘কথা ছিল একটি পতাকা পেলে আমি আর লিখব না বেদনার অঙ্কুরিত কষ্টের কবিতা। কথা ছিল একটি পতাকা পেলে ভজন গায়িকা সেই সন্ন্যাসিনী সবিতা মিস্ট্রেস, ব্যর্থ চল্লিশে বসে বলবেন, -পেয়েছি, পেয়েছি’। এই কবিতায় খুবই সহজ করে হেলাল হাফিজ স্বাধীনতার মূল যে চেতনা তার প্রকাশ ঘটিয়েছেন। তাঁর মতে স্বাধীনতা সাধারণের মধ্যে এক অসামান্য প্রাপ্তি। চব্বিশের ৫ আগস্টের পর এই বোধটুকুই যেন নতুন করে অনুভূত হলো। একটি সাধারণ প্রত্যাশাকে প্রাপ্তিতে রূপ দিতে গিয়ে যে অসামান্য ত্যাগ ও আত্মবলিদানের ইতিহাস রচিত হলো তার সুখানুভূতির প্রকাশ ঘটানো মোটেই সহজ কাজ নয়।

২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। জাতির ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ১৭৫৭ সালে পলাশীর প্রান্তরে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হওয়ার পর দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পথ বেয়ে উপমহাদেশের জনগণ পেয়েছিল পাকিস্তান ও ভারত নামক দুটি রাষ্ট্র। এরপর শুরু হয় পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক বাঙালিদের নতুন করে শোষণ ও পরাধীনতার শৃঙ্খলে বেঁধে রাখার ষড়যন্ত্র। পশ্চিম পাকিস্তানিদের শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় পূর্ব পাকিস্তান। ’৪৮-এ বাংলা ভাষার দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলনের পথ বেয়ে ’৫২-এর রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন, ’৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে জয়লাভ, ’৫৬-এর সংবিধান প্রণয়নের আন্দোলন, ’৫৮-এর মার্শাল ল বিরোধী আন্দোলন, ’৬২-এর শিক্ষা কমিশনবিরোধী আন্দোলন, ’৬৬-এর ৬ দফা আন্দোলন, ’৬৮-এর আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, ’৬৯-এর রক্তঝরা গণ অভ্যুত্থানের পর আসে সেই ঐতিহাসিক দিন। একাত্তরের ২৬ মার্চ আসে স্বাধীনতার ডাক। আগের দিন ২৫ মার্চ মধ্যরাতে বর্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালি জাতির কণ্ঠ চিরতরে স্তব্ধ করে দেওয়ার লক্ষ্যে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে অপারেশন সার্চলাইট শুরু করে। অপেক্ষাকৃত দুর্বল প্রতিপক্ষের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে তারা ভেবেছিল মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেবে এ দেশের মানুষকে। কিন্তু তাদের সেই কল্পনার ধ্বংসস্তূপ থেকে যে মাত্র ৯ মাসের ব্যবধানে একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশের সৃষ্টি হবে- তা তারা বুঝতে পারেনি।

বলা হয়, প্রকৃতি তার শূন্যস্থান পূরণ করে নেয়। সেটি সময় কিংবা মানুষ দিয়ে। মার্চ ২৫ কালরাতেই মুজিবের শূন্যস্থান পূরণে এগিয়ে আসেন সেনাবাহিনীর একজন মেজর। তাঁর নাম জিয়াউর রহমান। এদিন রাত আনুমানিক ২টা ১৫ মিনিটের দিকে চট্টগ্রাম থেকে পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন তিনি। এর আগের দিন চট্টগ্রাম শহরে টানটান উত্তেজনা বিরাজ করে। অস্ত্রবোঝাই জাহাজ সোয়াতের বিরুদ্ধে গড়ে তোলা হয় প্রবল প্রতিরোধ। অস্ত্র খালাস করে যাতে পশ্চিমা সৈন্যদের হাতে পৌঁছতে না পারে, সেজন্য রাস্তায় রাস্তায় ব্যারিকেড তৈরি করা হয়। এই ব্যারিকেড সরিয়ে রাস্তা পরিষ্কারের কাজে লাগানো হয় বাঙালি সৈন্যদের। রাত ১০টা পর্যন্ত চলে এই ব্যারিকেড সরানোর কাজ। রাত ১১টায় চট্টগ্রামের অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল আবদুর রশীদ জানজুয়া আকস্মিকভাবে সেকেন্ড ইন কমান্ড মেজর জিয়াউর রহমানের কাছে নির্দেশ পাঠান এক কোম্পানি সৈন্য নিয়ে বন্দরে যাওয়ার জন্য।

এরপর মেজর জিয়া অষ্টম ব্যাটালিয়নের অফিসার, জেসিও জওয়ানদের জড়ো করেন। ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে, তখন রাত আনুমানিক ২টা ১৫ মিনিট। তিনি ঐতিহাসিক স্বাধীনতার ডাক দিলেন। উচ্চারণ করলেন, ‘ডব জবাড়ষঃ’। উপস্থিত সহযোদ্ধাদের সামনে যুদ্ধের পরিকল্পনা উপস্থাপন করেন তিনি।

২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে যান মেজর জিয়া। বেতারকর্মীরা মেজর জিয়াউর রহমানকে পেয়ে উৎফুল্ল হয়ে ওঠেন। কিন্তু কী বলবেন তিনি? একটি করে বিবৃতি লেখেন আবার তা ছিঁড়ে ফেলেন। এদিকে বেতারকর্মীরা বারবার ঘোষণা করছিলেন, আর পনেরো মিনিটের মধ্যে মেজর জিয়াউর রহমান ভাষণ দেবেন। প্রায় দেড় ঘণ্টায় তিনি তৈরি করেন তাঁর ঐতিহাসিক ঘোষণাটি। সেটা তিনি বাংলা এবং ইংরেজিতে পাঠ করেন। ইথারে ছড়িয়ে পড়ে এই ঘোষণাটি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বেতারে ধরা পড়ে এই ঐতিহাসিক ঘোষণাটি। বিশ্ব ও দেশবাসী জেনে যায় বাংলাদেশ নামক এক নতুন দেশের কথা। এই ঘোষণাটি কয়েক দিন ধরে কিছুক্ষণ পরপর প্রচারিত হতে থাকে।

মূলত এটি ছিল মেজর জিয়ার বুদ্ধিদীপ্ত সময়োপযোগী সাহসী সিদ্ধান্ত। সেদিন তিনি এভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা না দিলে সাধারণ মানুষ প্রতিরোধযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ত না। তিনি যদি সেদিন ‘উই রিভোল্ট’ বলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিদ্রোহের ডাক না দিতেন তা হলে প্রেক্ষাপট ভিন্নও হতে পারত। অথচ রাজনৈতিক কারণে এখন অনেকেই তাঁর সেই সাহসী সিদ্ধান্ত আর স্বাধীনতার ঘোষণাকে স্বীকৃতি দিতে কুণ্ঠিত বোধ করেন।

১৯৭১-এর ২৬ মার্চ থেকে দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জিত হয়। পৃথিবীর বুকে একটি স্বাধীন দেশের অভ্যুদয় ঘটে। লাল-সবুজের পতাকায় শোভিত হয় ৫৬ হাজার বর্গমাইলের ভূখন্ড। তারপর দেশপ্রেমিক জিয়াউর রহমান আবার ফিরে যান সামরিক ব্যারাকে।

এখানে একটি বিষয় প্রণিধানযোগ্য তা হলো, যুদ্ধে যদি বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত না হতো তাহলে নিশ্চিত ফাঁসিতে ঝুলতে হতো জিয়াউর রহমানকে। যাঁর ডাকে সাত কোটি জনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল এটিই হতো তাঁর ফাঁসির জন্য একমাত্র কারণ। জিয়াউর রহমান বুঝেশুনেই সেদিন এই ঝুঁকি নিয়েছিলেন। একজন দেশপ্রেমিক যোদ্ধার জীবনে এর চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ আর কিছুই হতে পারে না। রাজনীতি ও ইতিহাস গবেষকরা বলেন, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের গ্রেপ্তারের পর মুহূর্তে মেজর জিয়ার দুঃসাহসিক এই আত্মপ্রকাশই একটি স্বাধীন দেশের জন্য প্রধান নিয়ামক শক্তি হিসেবে কাজ করে। সেদিন তিনি যে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন, তার স্বীকৃতি রয়েছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর গোপন দলিলেও। তিনি যেভাবে যে ভাষায় বক্তব্যটি দিয়েছিলেন সিআইএ সেভাবেই সেটি সংরক্ষণ করে। পরবর্তী সময়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার, ভারতের রাষ্ট্রপতি মোরারজি দেশাইও জিয়াউর রহমানকে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ফোরামে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক বলে উল্লেখ করেছেন। এ ছাড়া তাঁর এই কীর্তির কথা নথিবদ্ধ রয়েছে ১৯৮২ সালের নভেম্বর মাসে প্রথম প্রকাশিত স্বাধীনতাযুদ্ধের দলিলপত্রের ১৫ খন্ডেও। জিয়ার কণ্ঠে স্বাধীনতার অমোঘ ঘোষণা সিআইএর মতো লন্ডনের গার্ডিয়ানসহ গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা ও সংবাদমাধ্যম লিপিবদ্ধ করে রাখে। এমনকি ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ১৯৭১ সালের ৬ নভেম্বর নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটির এক সেমিনারে বক্তৃতার এক স্থানে বলেন, ‘শেখ মুজিব এখনো বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেননি। তিনি চাচ্ছেন সমস্যার একটি শান্তিপূর্ণ সমাধান, যার সুযোগ এখনো আছে।’ ‘ইন্ডিয়া সিকস’ (ওহফরধ ঝববশং) নামক বইতে ইন্দিরা গান্ধীর এ বক্তব্যটি সংকলিত হয়েছে। ১৯৭৮ সালে ভারত সফরকালে দিল্লিতে জিয়াউর রহমানের সম্মানে আয়োজিত ভোজসভায় ভারতের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি নীলম সঞ্জীব রেড্ডি জিয়াকে বলেন, ‘সর্বপ্রথম বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা আপনার’। যুদ্ধদিনের সফল সমাপ্তির পর দেশের ক্ষমতার মসনদে বসেন শেখ মুজিবুর রহমান। দীর্ঘ ৯ মাস দেশের বাইরে থেকে তিনি যুদ্ধদিনের বাস্তবতা অনুধাবন করতে পারেননি। তাই তো ক্ষমতার স্বাদ পেয়ে তিনি অনেকটা বেসামাল হয়ে পড়েন। খুব দ্রুতই তার চারপাশে সুবিধাবাদী আর অসৎ লোকে ছেয়ে যায়। রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হয়। যুদ্ধবিধ্বস্ত ভঙ্গুর অর্থনীতির একটি ছোট্ট দেশকে দুর্নীতিবাজরা অক্টোপাসের মতো জাপটে ধরে। শুরু হয় লুটপাটের মহোৎসব। অর্থব্যবস্থা মুখথুবড়ে পড়ে। চারদিকে শুরু হয় শোষণ আর নির্যাতনের নতুন অধ্যায়। একপর্যায়ে শেখ মুজিবুর রহমান বাকশাল কায়েম করেন। সংবাদপত্রের স্বাধীনতার পাশাপাশি কেড়ে নেওয়া হয় মানুষের রাজনৈতিক অধিকারও। যে শোষণ-নির্যাতন আর নিপীড়নের বিরুদ্ধে দীর্ঘ ৯ মাসের সংগ্রাম সেটি যেন মুহূর্তেই ধূলিসাৎ হয়ে যায় শেখ মুজিবুর রহমানের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে। লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এ দেশ রাতারাতি পরিচিতি পায় ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’র দেশে।

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এখানেও ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। ঘটনার পথপরিক্রমায় তিনি এ দেশের ক্ষমতার কেন্দ্রে চলে আসেন। এর পরের ইতিহাস একটি বৈপ্লবিক বাংলাদেশের। গণতন্ত্র আর সুশাসন প্রতিষ্ঠার পর তিনি দেশের কৃষিভিত্তিক অর্থনীতিকে গতিশীল করতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তাঁর সবুজবিপ্লব দেশের কোটি কোটি অভুক্ত মানুষের মুখে হাসি ফোটায়। ফিরে সেই মাঠ ভরা ধান আর গোয়াল ভরা গরুর সোনালি সময়। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জিয়ার পরিচিতি গড়ে ওঠে একজন ‘ভিশনারি লিডার’ হিসেবে। একটি উন্নত অগ্রগামী বাংলাদেশের সত্যিকারের স্বপ্নদ্রষ্টা তিনি।

নিবন্ধটি শেষ করতে আবারও আসতে হলো কবি হেলাল হাফিজের পতাকার কাছে। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর আমরা একটি স্বাধীন ভূখন্ড, একটি লাল-সবুজের পতাকা অর্জন করলাম। সেই থেকে আজ ২০২৫ সাল। মাঝখানে কেটে গেছে ৫৫ বছর। দীর্ঘ এই পথপরিক্রমায় মাঝেমধ্যেই বাংলাদেশ তার গন্তব্য থেকে বিচ্যুত হয়েছে।

সর্বশেষ কুখ্যাত ওয়ান-ইলেভেনের পরম্পরায় হাসিনার ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠিত হলে সন্ন্যাসিনী সবিতা মিস্ট্রেসের সেই পাওয়ার আনন্দটুকুও যেন হারিয়ে যায়। গুম-খুন আর মানবাধিকার লঙ্ঘনের দীর্ঘ আখ্যান রচনা করেন  শেখ মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা। অবশেষে নাগরিকের মর্যাদা হারিয়ে প্রজা বনে যাওয়া এ দেশের কোটি কোটি মানুষের ঘুম ভাঙে চব্বিশের মধ্য জুলাইয়ে। নিপীড়ক রাষ্ট্রে গড়ে ওঠে প্রতিরোধের অপ্রতিরোধ্য দেয়াল। জিতে যায় জনতার রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম। হেরে যায় শোষক শ্রেণি। দেশ ছেড়ে আওয়ামী লীগ ও তার দোসররা পালিয়ে যায়। এই পালিয়ে যাওয়া মানে পরাজয়। একাত্তর ও চব্বিশের পালিয়ে যাওয়া গোষ্ঠীর প্রতি এ দেশের সাধারণ মানুষের সীমাহীন ঘৃণা থাকবেই।

♦ লেখক : অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়  

 

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় নিধনযজ্ঞ
গাজায় নিধনযজ্ঞ
আবারও করোনা
আবারও করোনা
ট্রাম্পের ট্রাভেল ব্যান
ট্রাম্পের ট্রাভেল ব্যান
মুসলমানদের শক্তি সঞ্চয় জরুরি
মুসলমানদের শক্তি সঞ্চয় জরুরি
ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের উপায়
ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের উপায়
পশু কোরবানি ও মানুষ বলির কথকতা
পশু কোরবানি ও মানুষ বলির কথকতা
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
সর্বশেষ খবর
বিদেশি বিনিয়োগে ধস
বিদেশি বিনিয়োগে ধস

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘মেয়েকে দুবাইতে ফ্ল্যাট কিনে দেওয়ার অভিযোগ ভিত্তিহীন’, জয়ের অভিযোগের জবাবে গভর্নর
‘মেয়েকে দুবাইতে ফ্ল্যাট কিনে দেওয়ার অভিযোগ ভিত্তিহীন’, জয়ের অভিযোগের জবাবে গভর্নর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় অটোরিকশাচালক খুন, ঘাতক হান্নানের আত্মসমর্পণ
কুলাউড়ায় অটোরিকশাচালক খুন, ঘাতক হান্নানের আত্মসমর্পণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্ণফুলী নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
কর্ণফুলী নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বলি খেলায় খাগড়াছড়িতে নারী-পুরুষের সমান অংশগ্রহণ
বলি খেলায় খাগড়াছড়িতে নারী-পুরুষের সমান অংশগ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এএফসি বাছাইয়ে হংকংয়ের কাছে হেরে তলানিতে ভারত
এএফসি বাছাইয়ে হংকংয়ের কাছে হেরে তলানিতে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কমনওয়েলথ মহাসচিবের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কমনওয়েলথ মহাসচিবের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের সর্বদলীয় এমপিদের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের সর্বদলীয় এমপিদের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এখন আমরাই হচ্ছি বড় মাফিয়া’ বলা এনসিপি নেতাকে শোকজ
‘এখন আমরাই হচ্ছি বড় মাফিয়া’ বলা এনসিপি নেতাকে শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জমির বিরোধে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
জমির বিরোধে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বিদেশফেরত ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা
কুষ্টিয়ায় বিদেশফেরত ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ নাটক : দর্শক মন কেড়েছে প্রিয় প্রজাপতি
ঈদ নাটক : দর্শক মন কেড়েছে প্রিয় প্রজাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউনূস-তারেক বৈঠক আয়োজনের নেপথ্যে!
ইউনূস-তারেক বৈঠক আয়োজনের নেপথ্যে!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাংস চুরির অপবাদে নারী নির্যাতন, চুল কেটে দেওয়া হলো প্রকাশ্যে
মাংস চুরির অপবাদে নারী নির্যাতন, চুল কেটে দেওয়া হলো প্রকাশ্যে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে অটোরিকশার চাপায় শিশুর মৃত্যু
মুন্সিগঞ্জে অটোরিকশার চাপায় শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু
গোপালগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারাগুয়ের বিপক্ষে যেমন হতে পারে ব্রাজিল একাদশ
প্যারাগুয়ের বিপক্ষে যেমন হতে পারে ব্রাজিল একাদশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোরে কলম্বিয়ার বিপক্ষে মাঠে নামবে আর্জেন্টিনা
ভোরে কলম্বিয়ার বিপক্ষে মাঠে নামবে আর্জেন্টিনা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মানবিক সহায়তা বন্ধ করা ‘নিন্দনীয় ঘটনা’: ম্যাক্রোঁ
গাজায় মানবিক সহায়তা বন্ধ করা ‘নিন্দনীয় ঘটনা’: ম্যাক্রোঁ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বিয়ায় বোমা বিস্ফোরণ ও বন্দুক হামলা, নিহত ৩
কলম্বিয়ায় বোমা বিস্ফোরণ ও বন্দুক হামলা, নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দুটি রাজনৈতিক দলকে সুবিধা দিতেই এপ্রিলে নির্বাচন’
‘দুটি রাজনৈতিক দলকে সুবিধা দিতেই এপ্রিলে নির্বাচন’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরের কাছে হারের পর যা বললেন আসিফ মাহমুদ
সিঙ্গাপুরের কাছে হারের পর যা বললেন আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোরবানির ১০ হাজার টন বর্জ্য অপসারণ করেছে চসিক: মেয়র শাহাদাত
কোরবানির ১০ হাজার টন বর্জ্য অপসারণ করেছে চসিক: মেয়র শাহাদাত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘সুপার ইনটেলিজেন্স’ তৈরিতে নিজেই মাঠে নামলেন মার্ক জাকারবার্গ
‘সুপার ইনটেলিজেন্স’ তৈরিতে নিজেই মাঠে নামলেন মার্ক জাকারবার্গ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বনাথে কাঠফাটা রোদে হাঁসফাঁস জনজীবন
বিশ্বনাথে কাঠফাটা রোদে হাঁসফাঁস জনজীবন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে মাহিন্দ্রা-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১
খাগড়াছড়িতে মাহিন্দ্রা-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগে বিচার তারপর সংস্কার তারপর নির্বাচন: মজিবুর রহমান
আগে বিচার তারপর সংস্কার তারপর নির্বাচন: মজিবুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় কিংবা রাজেশ নয়; দক্ষিণ কাঁপাচ্ছেন ঐশ্বরিয়া লক্ষ্মী
রায় কিংবা রাজেশ নয়; দক্ষিণ কাঁপাচ্ছেন ঐশ্বরিয়া লক্ষ্মী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব অগ্রহণযোগ্য, পাল্টা প্রস্তাব পাঠাবে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব অগ্রহণযোগ্য, পাল্টা প্রস্তাব পাঠাবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা প্রতিরোধে নতুন নির্দেশনা জারি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা প্রতিরোধে নতুন নির্দেশনা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!
কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেত্রী তানিন সুবহাকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে
অভিনেত্রী তানিন সুবহাকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউনূস-তারেক বৈঠক আয়োজনের নেপথ্যে!
ইউনূস-তারেক বৈঠক আয়োজনের নেপথ্যে!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাওয়ার সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ভারতে যাওয়ার সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূসের সরকার এখন ভঙ্গুর, শক্তি আর নেই : ইলিয়াস হোসেন
ড. ইউনূসের সরকার এখন ভঙ্গুর, শক্তি আর নেই : ইলিয়াস হোসেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিঙ্গাপুরের কাছে হারের পর যা বললেন আসিফ মাহমুদ
সিঙ্গাপুরের কাছে হারের পর যা বললেন আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
লন্ডন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছুটির মধ্যেও বুধ-বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা থাকবে
ছুটির মধ্যেও বুধ-বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা থাকবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্দান্ত লড়াই করেও হারল বাংলাদেশ
দুর্দান্ত লড়াই করেও হারল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব ‘বিদেশি’কেই বাংলাদেশে পুশ ইন করবে আসাম!
সব ‘বিদেশি’কেই বাংলাদেশে পুশ ইন করবে আসাম!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতনার সময় শিশুর পুরুষাঙ্গ কেটে ফেললেন চিকিৎসক
খতনার সময় শিশুর পুরুষাঙ্গ কেটে ফেললেন চিকিৎসক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে : ফখরুল
প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে : ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার
আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডনে ড. ইউনূস-তারেক রহমানের প্রথম ‘ওয়ান-টু ওয়ান’ বৈঠক হবে
লন্ডনে ড. ইউনূস-তারেক রহমানের প্রথম ‘ওয়ান-টু ওয়ান’ বৈঠক হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে বাড়িতে মাংস কম দেওয়ায় সংঘর্ষ, বরসহ আহত ১৫
বিয়ে বাড়িতে মাংস কম দেওয়ায় সংঘর্ষ, বরসহ আহত ১৫

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নরকে গ্রেপ্তার করলে দারুণ হবে : ট্রাম্প
ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নরকে গ্রেপ্তার করলে দারুণ হবে : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার সুনির্দিষ্ট ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে হামলার হুঁশিয়ারি ইরানের
এবার সুনির্দিষ্ট ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে হামলার হুঁশিয়ারি ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু শুধু সন্তানদের মধ্যে বিভাজন করবেন না: শবনম বুবলী
শুধু শুধু সন্তানদের মধ্যে বিভাজন করবেন না: শবনম বুবলী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মহারণ
সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মহারণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কাঁচের ঘর করে দেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কাঁচের ঘর করে দেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এয়ারবাসের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এয়ারবাসের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অলস সকাল আর দেরি করে ঘুম ভয়ংকর ক্লান্তির কারণ : নাসা
অলস সকাল আর দেরি করে ঘুম ভয়ংকর ক্লান্তির কারণ : নাসা

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সীমান্ত দিয়ে আরও ১২ জনকে জোরপূর্বক পুশ-ইন বিএসএফের
সীমান্ত দিয়ে আরও ১২ জনকে জোরপূর্বক পুশ-ইন বিএসএফের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরে চুরি করে আটক ভারতীয় দুই নারী!
সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরে চুরি করে আটক ভারতীয় দুই নারী!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৩৬ জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ
৩৬ জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন সংস্করণেই পাকিস্তানের অধিনায়ক হচ্ছেন সালমান?
তিন সংস্করণেই পাকিস্তানের অধিনায়ক হচ্ছেন সালমান?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রিয়ায় স্কুলে বন্দুক হামলা, নিহত ১০
অস্ট্রিয়ায় স্কুলে বন্দুক হামলা, নিহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইউনূস-তারেক বৈঠক আয়োজনের নেপথ্যে!
ইউনূস-তারেক বৈঠক আয়োজনের নেপথ্যে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডারওয়ার্ল্ডে চলছে টার্গেট কিলিং
আন্ডারওয়ার্ল্ডে চলছে টার্গেট কিলিং

নগর জীবন

ভোট নিয়ে বসছে ইসি
ভোট নিয়ে বসছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার চোখ এখন লন্ডনে
সবার চোখ এখন লন্ডনে

প্রথম পৃষ্ঠা

নড়াইলে উদ্ধার অস্ত্র নিয়ে তোলপাড়
নড়াইলে উদ্ধার অস্ত্র নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বাড়ছে করোনা
দেশে বাড়ছে করোনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুর ভয়ও টলাতে পারে না তাদের
মৃত্যুর ভয়ও টলাতে পারে না তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মাদক ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করছি
মাদক ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচিত সরকার এলে বিনিয়োগ বাড়বে
নির্বাচিত সরকার এলে বিনিয়োগ বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

চামড়ার বাজারে ধস
চামড়ার বাজারে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

পানির নিচে জমির ধান
পানির নিচে জমির ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

অনির্বাচিত ব্যক্তিদের কাছে দেশ জাতি নিরাপদ নয়
অনির্বাচিত ব্যক্তিদের কাছে দেশ জাতি নিরাপদ নয়

নগর জীবন

এপ্রিলে নির্বাচন হলে খরচ দ্বিগুণ বেড়ে যাবে
এপ্রিলে নির্বাচন হলে খরচ দ্বিগুণ বেড়ে যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগে ধস
বিদেশি বিনিয়োগে ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে যুবকের গলা কাটা লাশ
রাজধানীতে যুবকের গলা কাটা লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় বিএনপি, স্বাগত জামায়াত-এনসিপির
অনড় বিএনপি, স্বাগত জামায়াত-এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ফিরেছেন আবদুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আবদুল হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ নাটক : দর্শক মন কেড়েছে প্রিয় প্রজাপতি
ঈদ নাটক : দর্শক মন কেড়েছে প্রিয় প্রজাপতি

শোবিজ

বিপাকে পড়েছিলেন নায়করাজ রাজ্জাক
বিপাকে পড়েছিলেন নায়করাজ রাজ্জাক

শোবিজ

যমুনা-সচিবালয় এলাকায় নিষিদ্ধ সভাসমাবেশ
যমুনা-সচিবালয় এলাকায় নিষিদ্ধ সভাসমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক সড়কে ভোগান্তি চার উপজেলাবাসীর
এক সড়কে ভোগান্তি চার উপজেলাবাসীর

দেশগ্রাম

ফোন চুরি বা হারিয়ে যাওয়ার আগে ও পরে কী করবেন
ফোন চুরি বা হারিয়ে যাওয়ার আগে ও পরে কী করবেন

টেকনোলজি

কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী আর নেই
কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী আর নেই

খবর

নির্বাচন বিলম্বিত করার সুযোগ নেই
নির্বাচন বিলম্বিত করার সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্যাকুলিনের দাপট
জ্যাকুলিনের দাপট

শোবিজ

সর্বশেষ গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য দ্রুত ‘মরে যাচ্ছে’ মহাবিশ্ব!
সর্বশেষ গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য দ্রুত ‘মরে যাচ্ছে’ মহাবিশ্ব!

টেকনোলজি

ঈদেও গাজায় হামলা, হতাহত ৪ শতাধিক
ঈদেও গাজায় হামলা, হতাহত ৪ শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যালাক্সি এনজিসি ৬৭৫৩
গ্যালাক্সি এনজিসি ৬৭৫৩

টেকনোলজি

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ২, আহত ৪০
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ২, আহত ৪০

পেছনের পৃষ্ঠা