শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

বিনা ভোটে পাঁচ বছরের হাইপ

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

রোড বা ম্যাপ দৃশ্যমান না হলেও ‘ওই দেখা যায় তাল গাছ’-এর মতো নির্বাচন দেখা যাচ্ছে। সহজেই উপলব্ধিযোগ্য যে দেশ নির্বাচনের ট্রেনে উঠে গেছে। হুইসেল বাজলেই ডিসেম্বর বা জুনকে টার্গেট করে ছাড়বে ট্রেনটা।

অথবা এর খানিকটা পূর্বাপরেও হতে পারে। এমন একটা নির্বাচনি সাজসাজ বাতাবরণের মাঝে ড. ইউনূস সরকারকে আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় রেখে দেওয়ার হাইপ। তা কি তাঁকে সম্মানিত করার জন্য? না তাঁর মান-ইজ্জত-সম্মান বরবাদ করার জন্য?

ড. ইউনূস যখন প্রথম নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে কথা বলেছিলেন সেটার মধ্যে ডিসেম্বরের আভাসই ছিল। সেনাপ্রধান যখন ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচনের প্রত্যাশার কথা জানিয়েছিলেন সেটা বড়জোর মার্চ পর্যন্ত গড়াতে পারে। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে সেটাকে টেনে জুনের দিকে নিয়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। আবার প্রধান উপদেষ্টা একবার বলেছেন মিনিমাম সংস্কার হলে ডিসেম্বর, আর ম্যাক্সিমাম সংস্কার হলে জুন। এসব কথামালার মধ্য দিয়ে ডিসেম্বর থেকে জুন নির্বাচনের একটা ম্যাপ স্পষ্ট হয়। জরুরি প্রয়োজনে তা আরও দু-এক মাস পেছালেও কোনো দল বা মহলের সম্ভবত তেমন আপত্তি থাকার কথা নয়। কিন্তু ড. ইউনূস সরকারকে অন্তত আরও পাঁচটা বছর রেখে দেওয়ার হাইপ তোলা মোটা দাগের প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে। কারা এ হাইপের আরোপকর্তা? কী তাদের উদ্দেশ্য-বিধেয়?

প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস এখনতক নিজ মুখে আরও পাঁচ বছর ক্ষমতার অভিপ্রায় জানাননি। আকারে-ইঙ্গিতেও নয়। বরং তিনি তাঁর পূর্বপেশায় সহকর্মীদের কাছে দ্রুত ফেরত যাওয়ার অপেক্ষার কথা বলেছেন একাধিকবার। কিন্তু ভজঘট পাকছে দু-এক জন উপদেষ্টা এবং তাঁকে ক্ষমতায় আনার পাটাতন নামে অভিহিত নতুন সংগঠন এনসিপির কয়েক নেতার কথায়। একজন উপদেষ্টা বলেছেন, জনগণ চায় তারাই আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকুন।

পরে ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বলেছেন, এটা তাঁর কথা নয়। তাঁকে চলতিপথে রাস্তায় জনগণ এ কথা বলেছে। এতে বিষয়টা একটু হলেও হালকা হয়ে আসতে থাকে। কথার কথা বা বাতকেবাত মনে করার অবস্থা হয়। কিন্তু আরেকজন উপদেষ্টার কথায় বাধে গোলমাল। তিনি বলে বসেছেন তাঁরাও নির্বাচিত। কেমন কথা এটা? কবে নির্বাচন হলো, ভোট হলো-এ প্রশ্ন আপনাআপনিই সামনে চলে আসে। গুণগত-মানগতভাবে কথাগুলো লোক হাসানো হাছান মাহমুদ-ওবায়দুল কাদের স্কেলের।

ড. ইউনূসকে কেউ দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় দেখতে চাইতেই পারেন। এজন্য তাদের আক্রমণ করার কিছু নেই। কিন্তু তাঁকে জনগণের সমর্থন নিতে বলার জন্য আক্রমণ করার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। মতের সঙ্গে না মিললে কিছু মানুষ উগ্রতার পরিচয় দেয়। শেখ হাসিনা ১৫-১৬ বছর অন্যায় করেছেন, ড. ইউনূস ১৫-১৬ বছর গদিতে বসে লেভেল প্লেয়িং অবস্থা ফিরিয়ে আনুন, এমন তত্ত্ব ছড়ানোর লোকও মিলছে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা বাদ দিলেও বিশ্বজুড়ে ভিন্ন উচ্চতার মানুষ। রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে থেকে বাংলাদেশকে ব্র্যান্ডিং করছেন বিশ্বজুড়ে। আওয়ামী লীগ ও এর আজ্ঞাবহ ছাড়া কেউ ড. ইউনূসের বিপক্ষে নয়। জাতীয়তাবাদী শক্তি, দেশপ্রেমিক ডান-বাম, ছাত্র-তরুণ মিলিয়ে সবাই তাঁর সমর্থক। কেউ তাতে মুগ্ধ, কেউ অভিভূত। তিনিসহ তাঁর পারিষদের কয়েকজনের গুণপনায় দেশবিদেশ রীতিমতো বশীভূত। তাঁদের যোগ্যতায়, দক্ষতায়, জাদুকরী নৈপুণ্যে শিহরিত। বিশেষ করে ড. ইউনূস সর্বজনীন, তিনি সবার। এমনকি তিনি কেবল বাংলাদেশের নন, তিনি সারা বিশ্বের। এমন একজন ব্যক্তি নিজে বা তাঁর পছন্দের কেউ যদি তাঁকে পাঁচ বছর, ১০ বছর নয়, আজীবনও ক্ষমতায় দেখতে চায়, তা দোষের নয়। সে ক্ষেত্রে তাঁকে বা তাঁদের অবশ্যই জনগণের ম্যান্ডেট নিতে হবে। সেটা হবে তাঁদের জন্য সম্মানের।

সে সুযোগ তো আছেই। নির্বাচন টার্গেট করে তারা সে প্রস্তুতি নিতে পারেন। দল গঠন করতে পারেন। নির্বাচনের আগে পদত্যাগ করে তাঁরা ভোটের মাঠে লড়বেন। সত্যি সত্যিই মানুষ চাইলে ফ্রি-ফেয়ারে, ইজ্জতে-হুরমতে বিপুল ভোটে তাঁরা জিতবেন। ক্ষমতায় বসবেন। নিজে নিষ্কণ্টকভাবে সম্মানিত হবেন। দেশকেও সম্মানিত-মহিমান্বিত করবেন। কেউ আর অনির্বাচিত বলে টিকাটিপ্পনী কাটতে পারবে না। পরাজিত বাদবাকি দলগুলো চাইলেও কড়া কোনো বিরোধিতা করতে পারবে না। করলেও তা হালে পানি পাবে না। মানুষ ইউনূস এবং তাঁর পার্টিকেই বুকে আগলে রাখবে। সাবলীল এ পথে না গিয়ে বিনা ভোটে তাঁদের আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় রেখে দেওয়ার চিন্তাটি কি শুভ বা সৎ? নাকি ড. ইউনূসকে জনমের তরে ডোবানোর চিন্তা? নইলে কেন বিনা ভোটে তাঁকে আরও পাঁচ বছরের দুষ্টচিন্তা? কোন মতলবে ‘মার্চ ফর ড. ইউনূস’ ধরনের হাস্যকর কর্মসূচি?

বিষয়টি পরিষ্কার করার বিশেষ দায়িত্ব এখন সরকারের। প্রধান উপদেষ্টার নিজেরও। সন্দেহের একটি জায়গা ছাত্রদের সংগঠন এনসিপি থেকে বলা হয়েছে, আগে সংস্কার পরে নির্বাচনসহ কিছু দাবি করলেও ‘মার্চ ফর ইউনূস’ বা বরেণ্য ব্যক্তিত্ব ড. ইউনূসকে বিনা ভোটে আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় রাখার এমন আয়োজনে তারা নেই। চেতনে-অবচেতনে আজ যাঁরা ড. ইউনূসকে মাথায় তুলে এ ধরনের কা  করছেন তাঁরা তাঁকে অজনপ্রিয় এবং বিতর্কিত করার রিহার্সালে নেমেছেন; যা তাঁর সমগ্র অর্জন ধুলায় মেশাতে টেকসইভাবে কাজে দেবে। এ তামাশা অবিলম্বে বন্ধ হোক। সরকারের বা বাইরের কারও এ কুকর্মে ইন্ধন বা সংযোগ থাকলে এখনই এর বিহিত করা জরুরি।

সময় কিন্তু দ্রুত গড়িয়ে যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ডিসেম্বর টাইমলাইন ধরে প্রস্তুতি চলছে তাদের। সে লাইনটা জুন হলেও হাতে সময় অনেক নেই। যেনতেন বা করার জন্যই করা নির্বাচন হলে ভিন্ন কথা। তা আগামী মাসেও করা যায়। ধরো তক্তা মারো পেরেকে দিনের ভোট আগের রাতে বা ডামি-স্বামী-আমি মিলিয়ে ঝটপট ভোট করে ফেলার এক্সপার্ট লোক বহু আছে। বিনা ভোটে ১৫৩ কেন, ৩০০ আসনের ফলাফল সাজিয়ে দেওয়ার লোকের অভাব নেই এ বঙ্গে। মানুষ কি তা চায়? চাইলে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা ৫ আগস্ট ঘটাল কেন? আবু সাঈদ-মুগ্ধ-ওয়াসিমরা জীবন দিলেন কেন?

এ প্রজন্ম ভোট কাকে বলে দেখেইনি। পাঁচ বছরে হলেও অন্তত একবার ভোট দিয়ে পছন্দের লোককে জেতানোর গল্প শুনেছে। ভোটের নামে তারা দেখেছে নাটক- সার্কাস। সেই কলঙ্ক মুছতে গেলে নির্বাচন কমিশনের হাতে অনেক কাজ বাকি। মোটা দাগে নির্বাচনের প্রস্তুতির মধ্যে আছে ছবিসহ একটি স্বচ্ছ ভোটার তালিকা তৈরি, সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণ, ভোট কেন্দ্র স্থাপন, ভোটের প্রয়োজনীয় কেনাকাটা, নির্বাচনি দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তাদের নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ, নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন ও দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন দেওয়ার মতো কাজগুলো। এর মধ্যে বেশ কিছু প্রস্তুতি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই শেষ করতে হয়। আর কিছু প্রস্তুতি নিতে হয় তফসিল ঘোষণার পর।

এবারের পরিপ্রেক্ষিত এবং প্রেক্ষাপট সম্পূর্ণ ভিন্ন। নির্বাচনের পরিবেশ তৈরির বিষয়টি পুরোপুরি ইসির একার ওপর নির্ভর করে না। এখানে সরকার ও রাজনৈতিক দলের ভূমিকাও গুরুত্বপূর্ণ। সেই গুরুত্ব না বুঝে সর্বোপরি দেশের জন্য একটি নির্বাচিত সরকার কত জরুরি তা না বুঝে গড্ডলিকায় সময়ক্ষেপণের প্রবণতা বাজে বার্তা দিচ্ছে। টানা ১৭ বছর একটি দেশ বিনা ভোটে থাকা বা ভোটের নামে তামাশায় ডুবে থাকা বিশ্বদরবারে ওই দেশটির সামান্যতম গণতান্ত্রিক মর্যাদাও থাকে না। কূটনৈতিক গুরুত্ব হারিয়ে যায়, গেছেও। রাজনৈতিক অস্থিরতায় অর্থনৈতিক গ্রাহ্যতাও নষ্ট হয়েছে। যে কারণে সদ্য শেষ হওয়া বিনিয়োগ সম্মেলনে আগতদের কেউ কেউ প্রশ্ন রেখে গেছেন, সরকার ও দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিয়ে। যার সারকথা নির্বাচিত সরকার ছাড়া বিনিয়োগকারীরা আস্থা ফিরে পান না। তা দেশি হোক আর ভিনদেশি। তাঁদের পয়লা নম্বর চাওয়া নির্বাচিত স্থিতিশীল সরকার। সেটার জন্য এ সময়ের আকাক্সক্ষা যত দ্রুত সম্ভব একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে স্থিতিশীল সরকার গঠনের ম্যাপ তৈরি করা।

 

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
সর্বশেষ খবর
কুকুরের কামড়ে গুরুতর আহত বার্সার সাবেক ফুটবলার
কুকুরের কামড়ে গুরুতর আহত বার্সার সাবেক ফুটবলার

২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা-রেহানা-জয়-পুতুলের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
শেখ হাসিনা-রেহানা-জয়-পুতুলের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে বন্দি ২০ সেনাকে ফেরত চাইছে কম্বোডিয়া
থাইল্যান্ডে বন্দি ২০ সেনাকে ফেরত চাইছে কম্বোডিয়া

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব এআই মডেল উন্মুক্ত নাও থাকতে পারে: জাকারবার্গ
সব এআই মডেল উন্মুক্ত নাও থাকতে পারে: জাকারবার্গ

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?

২৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢামেক হাসপাতালে ভুয়া চিকিৎসকসহ দুইজন আটক
ঢামেক হাসপাতালে ভুয়া চিকিৎসকসহ দুইজন আটক

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্যালিফোর্নিয়ায় মার্কিন এফ-৩৫ বিধ্বস্ত, পাইলট অক্ষত
ক্যালিফোর্নিয়ায় মার্কিন এফ-৩৫ বিধ্বস্ত, পাইলট অক্ষত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সাথে বাণিজ্য, ভারতীয় ৬ কোম্পানির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইরানের সাথে বাণিজ্য, ভারতীয় ৬ কোম্পানির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তাসকিনের বিরুদ্ধে জিডি প্রত্যাহার করলেন বন্ধু সৌরভ
তাসকিনের বিরুদ্ধে জিডি প্রত্যাহার করলেন বন্ধু সৌরভ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
আজ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে নিহত অন্তত ৩০ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে নিহত অন্তত ৩০ ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফের প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন জাকা
ফের প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন জাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অপুষ্টিতে আরও সাতজনের মৃত্যু
গাজায় অপুষ্টিতে আরও সাতজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম
দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট
বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু
পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাগামহীন খুন সন্ত্রাস চাঁদাবাজি
লাগামহীন খুন সন্ত্রাস চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি
বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘হিজবুল্লাহ আত্মসমর্পণ করবে না, ছাড়বে না অস্ত্রও’
‌‘হিজবুল্লাহ আত্মসমর্পণ করবে না, ছাড়বে না অস্ত্রও’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান
সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়