শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫

[শায়খ আহমাদুল্লাহর জুমার মিম্বর থেকে]

বাবার সম্পদে মেয়ের হক : সমাজের সবচেয়ে বড় অবহেলিত ফরজ

প্রিন্ট ভার্সন
বাবার সম্পদে মেয়ের হক : সমাজের সবচেয়ে বড় অবহেলিত ফরজ

যখন কোনো ব্যক্তি মারা যায়, উত্তরাধিকারীদের জন্য তৎক্ষণাৎ কয়েকটি কাজ আবশ্যক হয়ে যায়। মৃতের দাফনকাফন, তার ওসিয়ত পূরণ, ঋণ পরিশোধ এবং কোরআন-সুন্নাহর আলোকে ওয়ারিশদের মাঝে তার পরিত্যক্ত সম্পদের সঠিক বণ্টন। প্রথম তিনটি মোটামুটিভাবে আদায় করা হলেও চতুর্থটিতে এসে আমাদের অবহেলা শুরু হয়। আমরা যথাসময়ে, যথানিয়মে মৃতের সম্পদ বণ্টন করি না। এর পেছনে অবশ্য সামাজিক ট্যাবুর দায় আছে। কারও মৃত্যুর সপ্তাহখানেকের ভিতর জমিজমার ভাগবাঁটোয়ারা করা হলে লোকজন নিন্দা করে বলে, মানুষটা মাত্র মারা গেল, এখনো কবরের মাটি শুকাল না, অথচ সন্তানরা এখনই তার সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা শুরু করেছে। বাহ্যিকভাবে শুনতে ভালো শোনালেও এর ভিতর অনেক সমস্যার বীজ লুকিয়ে আছে। পরিত্যক্ত সম্পদ তৎক্ষণাৎ বণ্টন না করলে সহসা আর বণ্টন করা হয়েও ওঠে না। ফলে মৃতের সমুদয় সম্পত্তি অল্প কয়েকজন মানুষের হাতে বন্দি হয়ে পড়ে। মৃতের অন্যান্য উত্তরাধিকার তাৎক্ষণিক মালিকানা লাভ থেকে বঞ্চিত হয়। এ কারণেই দেখা যায়, অনেক নারী জীবনসায়াহ্নে এসেও বাবার বাড়ির জমির দখল পান না। মায়ের মৃত্যুর পর তার সন্তানরা নানাবাড়ির সম্পদের জন্য লড়াই করে।

উত্তরাধিকার সম্পত্তিতে সবচেয়ে বেশি বঞ্চনার শিকার হন নারী। এই বঞ্চনার পেছনের পুরুষ একটা যুক্তি দাঁড় করায়- বাবার মৃত্যুর পর বোনের লেখাপড়া করিয়েছি, অনেক খরচ করে তার বিয়ে দিয়েছি। এরপর কীভাবে সে সম্পদের ভাগ পায়! মনে রাখতে হবে, বাবার অবর্তমানে বোনের বিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব ভাইয়ের। এটা বোনের অধিকার। আবার উত্তরাধিকার সূত্রে সম্পদ পাওয়াও তার অধিকার। এক অধিকার পাওয়ার কারণে অন্য অধিকার নষ্ট হয়ে যায় না। বোনের প্রতি কর্তব্য পালন করে ভাই যে অর্থ ব্যয় করেন তার বিনিময় তিনি আল্লাহর কাছে পাবেন। সুতরাং মৃত বাবা-মায়ের রেখে যাওয়া অধিকারের সঙ্গে বিয়ের খরচের সমন্বয় করা একটি অবিচার। এই অবিচারের শিকার এ দেশের কোটি কোটি নারী।

অনেক বাবা-মাও মেয়েদের বঞ্চিত করেন। তাদের ধারণা- ছেলেকে দিলে সম্পদ নিজের বাড়িতে থাকবে, মেয়েকে দিলে বেহাত হয়ে যাবে, পরের বাড়িতে চলে যাবে। শেষ জীবনে ছেলেরা বাবা-মায়ের পাশে থাকবে, মেয়েরা থাকবে না। আমাদের এই কুমনোবৃত্তির কারণেই আল্লাহ উত্তরাধিকার সম্পদের বিধান বর্ণনা করার পর বলেছেন, তোমরা আসলে জানো না, তোমাদের পিতা-মাতা ও সন্তান-সন্ততিদের মধ্যে কে বেশি উপকারে আসবে (সুরা নিসা)।

অধিকাংশ পিতা-মাতা মেয়ের তুলনায় ছেলেকে বেশি ভালোবাসেন, ছেলের প্রতি বেশি পক্ষপাতিত্ব দেখান। বিয়ের পর মেয়ে তো অন্যের হয়ে যাবে-এই ভ্রান্ত ভাবনাই এই পক্ষপাতিত্বের কারণ। অথচ বাস্তব জীবনে আমরা উল্টো চিত্র দেখতে পাই। আমরা দেখি, অধিকাংশ ক্ষেত্রে মেয়েরাই বাবা-মার প্রতি বেশি যত্নশীল হয়। সাংসারিক জীবনে কোনো সংকট তৈরি হলে মেয়েরা স্বামীর বিরুদ্ধে গিয়ে বাবা-মার পক্ষে অবস্থান নেয় আর ছেলেরা বাবা-মার বিরুদ্ধে গিয়ে অবস্থান নেয় বউয়ের পক্ষে। শুধু তা-ই নয়, অনেক বাবা-মার শেষ জীবনের আশ্রয় হয় ওই অবহেলিত মেয়ের ঘর। সব ক্ষেত্রে হয়তো এমনটা ঘটে না। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে এমনটাই ঘটে। তাই শেষ জীবনের সম্বল ভেবে আপনি যাকে বাড়তি সুবিধা দিচ্ছেন, হতে পারে তার কাছ থেকেই আপনি সবচেয়ে বেশি অবহেলা পাবেন।

এ দেশে নারী-পুরুষের সংখ্যা প্রায় সমান। অথচ একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের গবেষণায় দেখা গেছে, এ দেশের মাত্র ৪ শতাংশ জমির মালিক নারী। বাকি ৯৬ শতাংশ জমির মালিক পুরুষ। কী ভয়াবহ অবস্থা। এই পরিসংখ্যান থেকেই বোঝা যায়, যুগ যুগ ধরে এ দেশের নারীদের কীভাবে বঞ্চিত করা হয়েছে!

কোরআনের যত জায়গা আল্লাহ মিরাসের আলোচনা করেছেন, প্রত্যেকটা আয়াতই অনেক দীর্ঘ। মিরাসের গুরুত্বই এই দীর্ঘতার কারণ। অর্থাৎ আল্লাহ যেখানে যেখানে এ বিষয়ে আলোচনা করেছেন, অন্য প্রসঙ্গ তোলেননি। পুরো আলোচনা শেষ করে পূর্ণ যতিচিহ্ন দিয়ে অন্য প্রসঙ্গে গেছেন। এর মাধ্যমেও মিরাসের গুরুত্বের বিষয়টি প্রতিভাত হয়। আমরা কত অবলীলায় বোনের অধিকার নষ্ট করছি অথচ এ বিষয়ে অত্যন্ত ভয়ংকর সতর্কবার্তা উচ্চারণ করেছেন রসুল (সা.)। তিনি বলেছেন, যে ব্যক্তি অন্যায়ভাবে এক বিঘত জমিও দখল করে, কেয়ামতের দিন সাত স্তরের জমিন তার গলায় ঝুলিয়ে দেওয়া হবে (বোখারি)। ভাবুন একটুখানি সচ্ছলতার জন্য আপনি বোনকে ঠকাচ্ছেন, দুনিয়াতে মানুষ আপনাকে ঠগবাজ তো বলছেই, কেয়ামতের দিনও আপনাকে লাঞ্ছিত হতে হবে। এক বস্তা মাটি যদি আপনার গলায় ঝুলিয়ে দেওয়া হয়, আপনার ঘাড় ভেঙে যাবে। সেদিন সাত স্তরের জমিন গলায় নিয়ে আপনি কীভাবে দাঁড়িয়ে থাকবেন! নারীদের সম্পদ সঠিকভাবে নারীদের হাতে তুলে দিতে একটি সামাজিক জাগরণ প্রয়োজন। আসুন সেই জাগরণে আপনি আমি সবাই শামিল হই।

গ্রন্থনা : সাব্বির জাদিদ

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
গোপালগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনের আচরণবিধি প্রকাশ, ডোপটেস্ট পজিটভ হলে প্রার্থীতা বাতিল
রাকসু নির্বাচনের আচরণবিধি প্রকাশ, ডোপটেস্ট পজিটভ হলে প্রার্থীতা বাতিল

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
কুড়িগ্রামে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি
পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সবজির জমিতে গাঁজার চাষ
কুমিল্লায় সবজির জমিতে গাঁজার চাষ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিয়াকৈরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
কালিয়াকৈরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধাদের সংবর্ধনা, চলচ্চিত্র প্রদর্শন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
জুলাই যোদ্ধাদের সংবর্ধনা, চলচ্চিত্র প্রদর্শন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র চর্চা করলে সমাজের বৈষম্য হ্রাস পায় : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
গণতন্ত্র চর্চা করলে সমাজের বৈষম্য হ্রাস পায় : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদদের স্মরণে দিনাজপুরে আইনজীবী ফোরামের আলোচনা সভা
শহীদদের স্মরণে দিনাজপুরে আইনজীবী ফোরামের আলোচনা সভা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনের মুখে লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আন্দোলনের মুখে লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় বাঙালি নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় বাঙালি নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পদযাত্রা অনুষ্ঠিত
নীলফামারীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পদযাত্রা অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক কুতুব মসজিদের দানবাক্স ভেঙে টাকা লুট, থানায় অভিযোগ
ঐতিহাসিক কুতুব মসজিদের দানবাক্স ভেঙে টাকা লুট, থানায় অভিযোগ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আদর্শ রাষ্ট্র গঠনে দাঁড়িপাল্লার বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে'
'আদর্শ রাষ্ট্র গঠনে দাঁড়িপাল্লার বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে'

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উদ্ভাবনের মাধ্যমে সমাজে পরিবর্তন আনুন : শাহাদাত
উদ্ভাবনের মাধ্যমে সমাজে পরিবর্তন আনুন : শাহাদাত

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারিয়ে যাওয়া ১৬০টি মোবাইল উদ্ধার করে মালিকদের বুঝিয়ে দিল ডিএমপি
হারিয়ে যাওয়া ১৬০টি মোবাইল উদ্ধার করে মালিকদের বুঝিয়ে দিল ডিএমপি

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিস্তায় পানি কমলেও দুর্ভোগে ১০ হাজার পরিবার, স্থবির ৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
তিস্তায় পানি কমলেও দুর্ভোগে ১০ হাজার পরিবার, স্থবির ৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

মানিকগঞ্জে ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
মানিকগঞ্জে ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের উদ্যোগে মার্চ ফর জাস্টিস অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের উদ্যোগে মার্চ ফর জাস্টিস অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওসমানী বিমানবন্দরে চাকার বিস্ফোরণ, টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
ওসমানী বিমানবন্দরে চাকার বিস্ফোরণ, টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সূচকের বড় উত্থানে ডিএসইর লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
সূচকের বড় উত্থানে ডিএসইর লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের আয়োজক নেপাল
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের আয়োজক নেপাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদল নেতা সৌরভ বহিষ্কার, ৪ জনকে নোটিশ
চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদল নেতা সৌরভ বহিষ্কার, ৪ জনকে নোটিশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে ব্যর্থ মার্কিন সিনেট
ইসরায়েলের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধে ব্যর্থ মার্কিন সিনেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন
১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান
সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়