শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:২১, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫

পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

তেমন কারও খেয়াল বা স্মরণে ছিল না বরাবরের মতো এবারও আগাম বন্যা হানা দিতে পারে বৃহত্তর সিলেটের কয়েকটি অঞ্চলে। ঠিকই ঈদের পূর্বাপরে কয়েকদিনের টানা ভারী বর্ষণে তলিয়ে গেছে হবিগঞ্জসহ আশপাশের বেশ কিছু গ্রাম। কারও বুঝে ওঠার আগেই পানিবন্দি গ্রামবাসীর পাশে ঈদের দিন শনিবার দাঁড়িয়ে যান সেনা সদস্যরা। বানিয়াচং, হবিগঞ্জ আর্মি ক্যাম্প থেকে রান্না করা উন্নতমানের খাবার নিয়ে যাওয়া হয় ৩৪ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীসহ ১২০ জন বন্যাদুর্গত মানুষের কাছে। স্থানীয় আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থানরত সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে দিতে ১৭ পদাতিক ডিভিশনের পক্ষ থেকে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এমন মানবিক উদ্যোগ শুধু একটি তাৎক্ষণিক সহায়তা নয়। বরং দেশের জনগণের প্রতি একটি বার্তা- ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের সব শ্রেণির মানুষের সঙ্গে সুখে-দুঃখে সবসময় পাশে রয়েছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে’।

বুঝমানদের জন্য সেনাবাহিনীর এ সফ্ট মেসেজ বোঝা পানির মতো সোজা। আর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিশেষ রূপ-সৌন্দর্য এখানেই। সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সেনাসহ যৌথ বাহিনীর নজরদারি মালুম করতে পেরেছেন এবার ঈদের ছুটিতে ঘুরতে যাওয়া পর্যটকরা। বন্যায় আশ্রয় কেন্দ্রে উন্নতমানের খাবার বিতরণকালে আশপাশের পর্যটন এলাকায়ও ছিল সেনাবাহিনীর নজরদারি। পাহাড়ি ঢলের স্বচ্ছ জলে ঈদ আনন্দে মাতোয়ারা হয়েছেন পর্যটকরা। একসময় লোকমুখে এ মৌসুমে ভোলাগঞ্জে সাদা পাথরে ঢল নামার কথা শুনলেও যাওয়ার সাহস হয়নি। এবার যৌথ বাহিনীর নজরদারির খবর জেনে সেখানে নেমেছে দেশের নানান প্রান্ত থেকে আসা পর্যটকদের ঢল। ঈদের ছুটিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অবকাশ যাপনের জন্য পরিবার-পরিজন নিয়ে সেখানে গিয়ে যারপরনাই মুগ্ধ তারা।

এবারও আগাম বন্যা হানা দিতে পারে বৃহত্তর সিলেটের কয়েকটি অঞ্চলেবন-পাহাড়ের সৌন্দর্যে মাতোয়ারা হয়েছে হাজার হাজার পর্যটক। মাথার ওপরে তুলোর মতো মেঘ, সীমান্তের দিকে ক্যানভাসে আঁকা ছবির মতো সবুজ পাহাড়। নিচে পানি-পাথরের সংমিশ্রণ। পাহাড়ের বুক চিড়ে বয়ে চলেছে ঠান্ডা পানির স্রোত। সে পানিতে দাপিয়ে বেড়িয়েছে শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সি মানুষ। পাহাড়ি ঢলের স্বচ্ছ পানিতে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর সিলেট কোম্পানীগঞ্জের পর্যটন কেন্দ্র যেন নতুন করে আবিষ্কার হয়েছে। নিরাপত্তা ব্যবস্থা এমন থাকলে বন, পাথুরে নদী, পাহাড়ের বুক চিড়ে নেমে আসা ঝরনা, বিস্তৃত নীল জলধারা, হাওর আর ভোলাগঞ্জের সাদা পাথর পর্যটকদের কাছে টানতেই থাকবে। পর্যটকদের নিরাপত্তা এবং সেবা নিশ্চিতে স্থানীয় প্রশাসন, সেনাসদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এবারের তৎপরতায় অভিভূত। কোনো মিডিয়া কাভারেজ বা প্রচারণা ছাড়াই চলেছে কর্মযজ্ঞটি।

এর মাত্র কদিন আগে, সেনাবাহিনীর সতর্কবার্তা তথা হুঁশিয়ারিটা ছিল বেশ লাউড অ্যান্ড ক্লিয়ার। মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার হার্ড মেসেজ ছিল সেনাপ্রধান ও তার বাহিনীর। কিন্তু, তেমন হার্ড অ্যাকশনে যেতে হয়নি। বিভিন্ন এলাকায় কিছু টোকেন অ্যাকশনেই মব পান্ডামি অনেকটা দমে গেছে। জায়গা মতো কয়েকটি অ্যাকশনে ঈদুল আজহায় চাঁদাবাজি, ছিনতাই, গণপরিবহনে বাড়তি ভাড়া আদায়ও দমেছে। সেনাসদর থেকে ব্রিফিংয়ে দেশের সার্বভৌমত্ব, জাতীয় নিরাপত্তা, মানবিক করিডর ও সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের সোজা ভাষায় সেনাবাহিনীর চাওয়া ও ভাবনা খোলাসা করে জানানো হয়েছে। এ সময় দেশের সার্বভৌমত্ব ক্ষুণ্ন হয় এমন যে কোনো বিষয় কঠোরভাবে প্রতিহত করার কথাও জানিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সরকার ও সেনাবাহিনীর মধ্যে কোনো টানাপোড়েন নেই, স্পষ্ট করে তা জানিয়ে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় রটানো বানোয়াট তথ্য থেকে সাবধান থাকতে। ঈদুল আজহা উপলক্ষে সাধারণ মানুষের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও সুশৃঙ্খল যানবাহন চলাচল নিশ্চিতে সেনাবাহিনীর দুই সপ্তাহের বিশেষ কার্যক্রমের সুফল এখনো পাচ্ছে মানুষ। তাদের প্রচেষ্টায় মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি, খুনখারাবির ঘটনা অনেক কমে এসেছে। কিছু হটস্পট চিহ্নিত করে সেগুলোর ওপর নজরদারি ও অ্যাকশন বেশ কাজে দিয়েছে। অবশেষে ঈদের পূর্বাপরে হবিগঞ্জসহ আশপাশের এলাকায় পানিবন্দি গ্রামবাসীর পাশে দাঁড়ানোর সমান্তরালে এলো, শুধু তাৎক্ষণিক নয়, সবার সুখে-দুঃখে পাশে থাকার বার্তা।

সরকার যখন নির্বাচনি প্রক্রিয়া ঠিক রাখতে সচেষ্ট, সেনাবাহিনী রক্তপাত ঠেকাতে বদ্ধপরিকর, তখনো গুজববাজরা দেশে-বিদেশে অপপ্রচারে লিপ্ত। দেশে এবং সেনাবাহিনীতে বিশৃঙ্খলা এ মহলটির খুব কাম্য। নতুন করে বলার অবকাশ নেই যে, বাংলাদেশ ইতিহাসের একটি ক্রান্তিকাল পার করছে। যেখানে অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা রক্ষা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জে বাংলাদেশকে জিততেই হবে। এমন সন্ধিক্ষণেও ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের কিছু অপতৎপরতা লক্ষণীয়। সেখানে সেনাবাহিনী জনগণের পাশে থাকার বার্তা দিয়ে জাতিকে আরেকটি সাহস জুগিয়েছে। 

ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দুর্বল হয়ে গেলে বা জনতার পাশে না থাকলে কার লাভ। বাংলাদেশে সুশৃঙ্খল সেনাবাহিনী থাকা মানে কেবল বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিশ্চিত নয়, প্রতিবেশীসহ আশপাশের নিরাপত্তার জন্যও ইতিবাচক। আমাদের সেনাবাহিনী গত জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে পেশাদার ভূমিকা পালন না করলে বাংলাদেশের অবস্থা কী হতো? আশপাশেরই বা কী দশা হতো? কোথায় গিয়ে পড়ত এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া? জন্মলগ্ন থেকেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে অভ্যস্ত। নতুন করে সফ্ট মেসেজে সেনাবাহিনী তা আরেকবার মনে করিয়ে দিল। চমৎকার চেইন অব কমান্ড থাকায় শক্তি প্রয়োগ না করেও ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার নিয়ে মাঠে কাজ করার দৃষ্টান্ত তৈরি করেছে সেনাবাহিনী। তার ওপর এবার কোথাও এক্সট্রা জুডিশিয়াল কর্মকাণ্ডে তাদের জড়িত থাকার তথ্য নেই। দানবীয় লিগেসির দৈত্যের নখদন্ত সহসা যায় না- এমন কঠিন বাস্তবতার মাঝেও সেনা কমান্ড যে পরিপক্বতার পরিচয় দিয়ে চলছে, তা নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের কাছে একটি ব্যতিক্রম ঘটনা। সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাওয়ার সমান্তরালে ঐতিহাসিক সহযোগিতাও করে যাচ্ছে বাহিনীটি। রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ না করার ওয়াদাও রাখছে। বাড়তি হিসেবে ভূমিকা রাখছে দেশের গণতন্ত্রায়নে।

গত আগস্টের শুরুতে হাসিনার বিরুদ্ধে ছাত্র নেতৃত্বাধীন বিক্ষোভে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান ও সেনাবাহিনী বাধা দেয়নি। এতে শেখ হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ হয়ে যায়। এনে দেয় জাতীয় ঐক্য ও গণতন্ত্রের বাতাবরণ। এর মধ্য দিয়ে সেনাবাহিনী ও বাহিনীপ্রধান জেনারেল ওয়াকারের ভূমিকা শুধু স্বাধীন বাংলাদেশে নয়, বিশ্ব ইতিহাসেও নতুন পালক যোগ করে। তা অতীত ও বর্তমানের পাশাপাশি ভবিষ্যৎ ইতিহাসেরও পাঠ-পঠন হয়ে থাকবে। হবে গবেষণাও। তখন সেনাপ্রধান সেই ভূমিকা না নিলে কেবল আরও প্রাণহানিসহ গৃহযুদ্ধ নয়, এর চেয়েও বেশি কিছু হয়ে যেতে পারত। ঘুরছিল স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাতের সমূহ শনির শঙ্কাও। সেই বিবেচনায় দেশ, জাতি, গণতন্ত্র উদ্ধারের পাশাপাশি জাতীয় ঐক্যের পক্ষে কোরামিনের কাজ করেছেন এই সেনাপ্রধান। এখন সেখানে যোগ হলো বর্তমান-ভবিষ্যৎ সব সময় জনগণের পাশে থাকার বার্তা। 

রক্তপাত থেকে বাঁচিয়ে দেশকে একটি পথরেখা দেওয়া চৌকশ সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকারের ক্ষমতালিপ্সা নেই, তা প্রমাণিত। চাইলে এ লিপ্সা চরিতার্থ করার পর্যাপ্ত সুযোগ ছিল। এখনো আছে। কিন্তু তিনি সেই পথের পথিক নন। প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসও ক্ষমতার মোহমুক্ত। প্রধান উপদেষ্টা পরিচয়ের বাইরেও তাঁর যশ-খ্যাতি দুনিয়াজোড়া। ক্ষমতার সাধ থাকলে তা সেই ওয়ান-ইলেভেনেই পারতেন। এখনো তিনি যত দ্রুত সম্ভব ক্ষমতার এই ভার থেকে মুক্ত হয়ে আপন জগতে ফিরতে চান বলে বারবার জানাচ্ছেন। কিন্তু নির্বাচন আয়োজনে দেরির কারণে নানা কথা রটছে। সেনাপ্রধান ও সরকারপ্রধান দুজনকেই এসব কুকথা হজম করতে হচ্ছে। সামগ্রিক অনিবার্য পরিস্থিতিতে ম্যাজিস্ট্রেসি সক্ষমতা নিয়ে এখনো মাঠে আছে সেনাবাহিনী। আর আছে বলেই সম্ভাব্য অনেক বিপদ থেকে রক্ষা। জননিরাপত্তা, অনাকাক্সিক্ষত অরাজকতা প্রতিরোধ, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের কারসাজি রুখে দেওয়া, মিল-কারখানা সচল রাখা, রাষ্ট্রের কেপিআই এবং গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনাগুলোকে রক্ষা, সড়ক-মহাসড়ক বাধামুক্ত রাখা, অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার, বিদেশি কূটনীতিক ও দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিতের কাজ সেনাবাহিনী যেভাবে করে যাচ্ছে, তা বিবেকবানরা উপলব্ধি করছেন মর্মে মর্মে। ঘটা করে এসবের কোনো প্রচার নেই। সেনাবাহিনী প্রচারে অভ্যস্তও নয়। মাদক ব্যবসায়ী ও মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার, বিভিন্ন চিহ্নিত অপরাধী ও নাশকতামূলক কাজের ইন্ধনদাতা-পরিকল্পনাকারীদের গ্রেপ্তারের পুলিশি কাজও করে চলছে সেনাবাহিনী। ক্ষতবিক্ষত, দুমড়েমুচড়ে যাওয়া পুলিশকে কাজে ফেরানো এখনো কঠিন কাজ। অন্যান্য বাহিনী একটু একটু করে পেশাদার হয়ে উঠছে। তাদের স্বাভাবিক করে তুলতে বাড়তি শ্রম দিতে হচ্ছে সেনাবাহিনীকে।

বিশ্বায়নের যুগে রাজনীতি, অর্থনীতি, কূটনীতি, সমরনীতি, নিরাপত্তা, সার্বভৌমত্বকে আলাদা করা যায় না। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে সেনাবাহিনীর ভূমিকা সব সময়ই প্রাসঙ্গিক। কখনো কখনো আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতেও। ২০২৪ সালে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে সেনাবাহিনী যেভাবে অংশীজন হয়েছে, তা সংগত কারণেই বাহিনীটির ওপর প্রত্যাশা বাড়িয়ে দিয়েছে। সেনাপ্রধান ওয়াকারের ওপর ভরসার পারদটি তাই উচ্চমুখী। হিরো হয়েও তিনি যে হিরোইজম চর্চা করছেন না,  এটিও এক তাৎপর্য। একটি দায়িত্বশীল ও পেশাদার সেনাবাহিনীর গণতন্ত্রের পক্ষে এমন অবস্থান তাঁকে শুধু জীবন্ত কিংবদন্তিই করেনি, বাহিনীর মর্যাদাও বাড়িয়েছে। আর সঠিক সময়ের সঠিক সিদ্ধান্ত জাতীয় ঐক্যের সঙ্গে দেশের গণতন্ত্রের পথকে করেছে প্রশস্ত। জনগণের পাশে অবস্থান জানানোর মধ্য দিয়ে সেনাবাহিনী নিঃসন্দেহে আরও উচ্চতায় আসীন।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কবি আল মাহমুদ কমপ্লেক্স স্থাপনের দাবি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কবি আল মাহমুদ কমপ্লেক্স স্থাপনের দাবি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেমিট্যান্স পাঠানোয় বৈপ্লবিক পরিবর্তন : প্রবাসীদের জন্য প্রফির সাশ্রয়ী ও দ্রুতগতির সেবা
রেমিট্যান্স পাঠানোয় বৈপ্লবিক পরিবর্তন : প্রবাসীদের জন্য প্রফির সাশ্রয়ী ও দ্রুতগতির সেবা

৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

লালপুরে আম পাড়াকে কেন্দ্র গুলিবর্ষণের ঘটনায় আটক ২
লালপুরে আম পাড়াকে কেন্দ্র গুলিবর্ষণের ঘটনায় আটক ২

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ট্রাকের চাপায় নিহত ২
কুড়িগ্রামে ট্রাকের চাপায় নিহত ২

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪২০

৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সরকার চরম উদাসীনতা ও সিদ্ধান্তহীনতার পরিচয় দিচ্ছে: মামুনুর রশিদ
সরকার চরম উদাসীনতা ও সিদ্ধান্তহীনতার পরিচয় দিচ্ছে: মামুনুর রশিদ

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরিশালে বাসের চাপায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু
বরিশালে বাসের চাপায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসে উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা পিএসসির
৪৪তম বিসিএসে উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা পিএসসির

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নামছে পানি, ভেসে উঠছে ক্ষতচিহ্ন
নামছে পানি, ভেসে উঠছে ক্ষতচিহ্ন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শিক্ষার্থীদের মাঝে ৪ হাজার গাছের চারা বিতরণ
শ্রীপুরে শিক্ষার্থীদের মাঝে ৪ হাজার গাছের চারা বিতরণ

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাক্ষরতা সামাজিক বৈষম্য নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
সাক্ষরতা সামাজিক বৈষম্য নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যুব হকির এশিয়া কাপে প্রথমবারেই ব্রোঞ্জ জিতল বাংলাদেশের মেয়েরা
যুব হকির এশিয়া কাপে প্রথমবারেই ব্রোঞ্জ জিতল বাংলাদেশের মেয়েরা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে চেয়ারম্যানকে কুপিয়ে জখম
রাজবাড়ীতে চেয়ারম্যানকে কুপিয়ে জখম

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় অস্ত্র-মাদকসহ আটক ১
কুষ্টিয়ায় অস্ত্র-মাদকসহ আটক ১

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে ‘এপস্টেইন ফাইল’ প্রকাশের আহ্বান ইলন মাস্কের
ট্রাম্পকে ‘এপস্টেইন ফাইল’ প্রকাশের আহ্বান ইলন মাস্কের

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুহুল কবীর রিজভীর কুড়িগ্রাম আগমন উপলক্ষে জেলা বিএনপির প্রস্তুতি সভা
রুহুল কবীর রিজভীর কুড়িগ্রাম আগমন উপলক্ষে জেলা বিএনপির প্রস্তুতি সভা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ বিএনপির
হাসিনাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ বিএনপির

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুয়াকাটা সৈকত রক্ষা বাঁধে কৃষ্ণচূড়া সহ ৬ হাজার গাছের চারা রোপণ
কুয়াকাটা সৈকত রক্ষা বাঁধে কৃষ্ণচূড়া সহ ৬ হাজার গাছের চারা রোপণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মব ভায়োলেন্সে বিশ্বাস করে না: এ জেড এম জাহিদ হোসেন
বিএনপি মব ভায়োলেন্সে বিশ্বাস করে না: এ জেড এম জাহিদ হোসেন

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সৌরজগতের শুরু নিয়ে নতুন প্রশ্ন তুলল এক উল্কাপিণ্ড
সৌরজগতের শুরু নিয়ে নতুন প্রশ্ন তুলল এক উল্কাপিণ্ড

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ২
যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, প্রেমিক গ্রেফতার
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, প্রেমিক গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে
আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জলবায়ু অর্থায়নে গতি আনতে চালু হচ্ছে বিডিসিপি পোর্টাল
জলবায়ু অর্থায়নে গতি আনতে চালু হচ্ছে বিডিসিপি পোর্টাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর চার হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক
রাজধানীর চার হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কাঁচা রাস্তায় ধানগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কাঁচা রাস্তায় ধানগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কের চার লেন বাস্তবায়নে মানববন্ধন
ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কের চার লেন বাস্তবায়নে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ