শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫

জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার

ড. ইউসুফ খান
প্রিন্ট ভার্সন
জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার

অদ্ভুত এ জগৎ-সংসার আর বিচিত্ররূপী তার মানুষ। জীবনের উদ্দেশ্য কী, আর কেনইবা নিজেকে নিয়ে এত ব্যস্ততা? শুধুই কি খেয়ে-পরে বেঁচে থাকার জন্যই এ জীবন? নাকি রাতারাতি বিত্তশালী হওয়ার জন্য এ জন্ম!!! প্রতিনিয়ত অনেক প্রশ্নের ভিড়ে নিজেকে হারিয়ে ফেলি।

স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী কবেই অতিক্রান্ত হয়ে গেছে। সময়টি সুদীর্ঘ না হলেও খুব কম নয়। এ সময়ের মধ্যে আমাদের প্রতিবেশী কয়েকটি দেশের চমকপ্রদ অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সামাজিক উত্তরণ ঘটেছে। তারা তৃতীয় বিশ্ব থেকে প্রথম বিশ্বের দোরগোড়ায় পৌঁছে গেছে। আমাদেরও বেশ কিছু অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু উন্নতির সুফল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ পায়নি। এর মুখ্য কারণ হলো লাগামহীন দুর্নীতি আর সুশাসনের অভাব। এ ছাড়া সামাজিকভাবে অপরাধপ্রবণতা, নারী ও শিশুর প্রতি নৃশংসতা, কিশোর গ্যাং, ছাত্র হত্যা, চাঁদাবাজি, অর্থ পাচার এগুলো যেন বেড়েই চলেছে। বিশেষ করে মাদক এখন গুরুতর জাতীয় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, যার সামান্য কিছু হয়তো গণমাধ্যম বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সৌজন্যে আমরা দেখছি বা শুনছি। আর তাতেই আঁতকে উঠছি। এই অবক্ষয়ের পুরো চিত্রটা যে কতটা ভয়াবহ তা ভাবনার চেয়েও অনেক দূরে।

এ সমস্যাগুলোর শেকড় চিহ্নিত করে সত্বর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইতোমধ্যে অনেক দেরি হয়ে গেছে। কাজটি খুব কঠিন মনে হলেও সম্ভব। আর এখনই উপযুক্ত সময়। দীর্ঘদিন ধরে হতাশাগ্রস্ত মানুষ একটু স্বস্তি ও শান্তির জন্য উন্মুখ হয়ে আছে। কারণ মানুষ এখন উত্তরণ চায়। কবে আসবে সেদিন যেদিন আমাদের দেশ দুর্নীতিমুক্ত দেশের তালিকায় নাম প্রকাশিত হবে।

বিখ্যাত মার্কিন লেখক জেমস হেনরি বলেছেন, মানবজীবনে তিনটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত, উদার হওয়া, দ্বিতীয়ত, উদার হওয়া, তৃতীয়ত, উদার হওয়া। পৃথিবীর মানুষ দিন দিন কেন জানি অধিকতর অসহিষ্ণু হয়ে উঠছে। দয়ামায়া, উদারতা, মানবিকতা, সহনশীলতা, ক্ষমাশীলতা এসব যেন আজকাল সোনার পাথর বাটি। সারা বিশ্বের কথা না হয় বাদই দিলাম। একসময় এ দেশের মানুষের হৃদয়ের যে সুনাম ছিল তা কি আর এখন আছে? সাম্প্রতিককালে আমাদের অসহিষ্ণুতার অভিজ্ঞতা বড়ই দুঃখজনক। আসলে আত্মকেন্দ্রিকতা এবং আর্থিক বৈষম্য যত বাড়ছে ঈর্ষা বা পরশ্রীকাতরতার বিষয়টি ততই প্রকট হয়ে উঠছে। হিংসা-বিদ্বেষ আর পরশ্রীকাতরতা এক মারাত্মক সামাজিক ব্যাধি। এ ব্যাধি রয়েছে ব্যক্তিবিশেষে, পরিবারে, সমাজে তথা রাষ্ট্রের সর্বত্রই। আমাদের দেশে যেন এর চাষবাস দিন দিন বেড়েই চলছে।

একবার এক ব্যবসায়ী মালবাহী ট্রেনে ড্রামভর্তি কাঁকড়া নিয়ে যাচ্ছিলেন। ড্রামের ঢাকনা খোলা দেখে এক সহযাত্রী বললেন, কাঁকড়া তো বের হয়ে যাবে। উত্তরে ব্যবসায়ী বললেন, ঢাকনা খোলা থাকলেও কাঁকড়াগুলো বের হতে পারবে না। সহযাত্রী জানতে চাইলেন, কেন বের হতে পারবে না? ব্যবসায়ী হেসে উত্তর দিলেন, কোনো কাঁকড়া বের হতে চাইলে বাকিরা এর হাত-পা টেনে ধরে নিচে নামাবে। আসলে হিংসা হচ্ছে মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। শুধু মানুষ কেন, সৃষ্টি জগতের কোনো জীবই এ থেকে মুক্ত নয়। কাঁকড়াও মুক্ত নয়। পা টেনে ধরে নিচে নামাতে যেন তার জুড়ি নেই।

কথায় আছে, বন্ধু যদি ফেল করে বা অকৃতকার্য হয় তাহলে কষ্ট লাগে, কিন্তু বন্ধু যদি ফার্স্ট হয় তাহলে আরও বেশি কষ্ট লাগে। এই কষ্ট লাগার বিষয়টিই হচ্ছে হিংসা বা ঈর্ষা। আমাদের চারপাশে কত শত মানুষ। প্রতিটি মানুষের বাইরের চেহারার মতো ভিতরের চেহারাও আলাদা আলাদা। কেউ কারোর মতো নয়। মনটাও ঠিক তাই। কারোরটা কারোর মতো নয়। এ পৃথিবীতে কিছু মানুষ আছে যাদের সংস্পর্শে এলে  জীবনটা দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। আবার কারো সান্নিধ্য পেলে জীবনের রংটাই পাল্টে যায়। মনটা আনন্দে ভরে ওঠে। জীবন হয়ে উঠে অর্থবহ।

ঈর্ষা বা পরশ্রীকাতরতা- এ শব্দটির সঙ্গে আমরা সবাই  পরিচিত। আমাদের চারপাশের মানুষজন, যারা আমাদের সমমানের তাদের সঙ্গেই আমাদের ঈর্ষা তথা হিংসার ব্যাপারগুলো ঘটে। নিজের অজান্তেই ঈর্ষার আগুনে দগ্ধ হতে থাকি। কিন্তু এই নীরব ঘাতক ঈর্ষা যে আমাদের মনের প্রশান্তি কেড়ে নিচ্ছে সে ব্যাপারে আমরা কতটুকু সচেতন? সত্যি কথা বলতে কী, বর্তমান যুগ ইঁদুর দৌড়ের যুগ। এর সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে আমাদের ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবন যেন টালমাটাল। অস্থিতিশীল পরিবার ও সমাজ সৃষ্টির জন্য আমরা সব সময়ই চারপাশের পারিপার্শ্বিকতাকে দোষ দিয়ে থাকি। কিন্তু ব্যক্তি হিসেবে আমি কি ঠিক আছি? আমি কি আমার ভিতরকার রিপুগুলো নিয়ে সচেতন? আমাদের এ অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হওয়ার প্রবণতাকে আমরা কি পারি না নিয়ন্ত্রণে রাখতে?

ঈর্ষা জিনিসটা মানুষের অজান্তেই কাজ করে। পরিচিত বন্ধুবান্ধব কারও কোনো সুখবরে আমরা অভিনন্দন জানাই ঠিকই, কিন্তু অন্তরে জ্বালা ধরে। আমার নিজের মধ্যেও হিংসা বা ঈর্ষা জিনিসটা কাজ করে। তবে তা কাঁকড়ার মতো পা টেনে ধরে নিচে নামানোর পর্যায়ে না পড়লেও সাময়িকভাবে মনটা খারাপ হয়ে যায়, যা সামলে নিতে বেশ কিছুটা সময় লাগে। মানুষের জীবনটা কতই না ছোট!!! যতটা ভাবি তার চেয়েও ছোট। অথচ ঈর্ষা যেন আমাদের কুরে কুরে খাচ্ছে। কিন্তু যখন একজন বড় মাপের মানুষের সঙ্গে নিজেকে তুলনা করি তখন বুঝি আমি কত তুচ্ছ, কত সামান্য। এই পৃথিবীতে এলাম আকস্মিক, রূপ-রস গ্রহণ করলাম তারপর চলে যাব আকস্মিক। পৃথিবীকে কী দিয়ে গেলাম। যখন একা থাকি এ ভাবনাগুলো মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে।

আমরা সব সময় জিততে চাই। নিজের বড়ত্ব জাহির করতে মরিয়া হয়ে উঠি। প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে প্রমাণ করার চেষ্টা করি আমার অনেক ক্ষমতা। কথায় কথায় রিকশাওয়ালার কলার ধরি। বাসের হেলপারের গায়ে হাত তুলি। সুযোগ পেলেই গরিবকে হেয় করি। কেন যেন অন্যকে ছোট করে এক ধরনের আনন্দ অনুভব করি। এসব হিরোগিরি করতে গিয়ে যে নিজেও মাঝেমধ্যে অন্যের দ্বারা অপমানিত হই না তা কিন্তু নয়। মানুষের খারাপ ব্যবহার আমাকে কষ্ট দিলেও, আমার খারাপ ব্যবহারে যে মানুষও কষ্ট পেতে পারে তা অনুভব করি না। বরং মনে মনে ভাবি, নিজের মাঝে উগ্রতা ফুটিয়ে তুলতে পারলে লোকে ভয় পাবে। ভক্তি করবে, সালাম দেবে। বন্ধুরা অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবে, বাহবা দেবে। আমার সাহসের প্রশংসা করবে। তাতে আমার আনন্দ আরও বেড়ে যাবে।

তাই তো এ ধরনের মানসিকতার জন্যই আমরা কেউ কাউকে ছাড় দিতে চাই না। ফলে ছোট ছোট ছাড়ের অভাব বড় বড় দ্বন্দ্বের জন্ম দেয়। চায়ের কাপের ঝগড়া রূপান্তরিত হয় সংঘর্ষে। অথচ কোনো এক পক্ষের সামান্য ভুল স্বীকার হয়ে উঠতে পারত সুন্দর সমাধান। কারণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব ঝামেলা সৃষ্টিতে উভয় পক্ষই কমবেশি দায়ী থাকে। অনেক সময় মানুষ না জেনেও ভুল করে থাকে। অনভিজ্ঞ হওয়ার দরুন অপ্রত্যাশিত ভুল হতেই পারে। কারণ সব সময় সবকিছু জানার বা বোঝার সুযোগ হয়ে উঠে না।

আবার যদি অন্যদিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করি তাহলে দেখি, বিশ্বময় এই দুঃসময়েও মানবিকতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলছেন এমন দয়ালু ও হৃদয়বান লোকও সমাজে রয়েছে। তাদের উদারতা ও মানবিক সাফল্যের গল্প শুনে বুকটা ভরে ওঠে। তখন মনে হয় হিংসা-বিদ্বেষ, ঈর্ষা ও পরশ্রীকাতরতা এসব ঝেড়ে মুছে ফেলে নিজেকে মানবতার সেবায় উৎসর্গ করি। মনের সমূহ সংকীর্ণতা দূর করে আজ থেকেই শুরু করি উদারতার অনুশীলন। কিন্তু তা কী করে সম্ভব? এর জবাব তো দিয়েই গেছেন কবি সুনির্মল বসু- ‘আকাশ আমায় শিক্ষা দিল উদার হতে ভাইরে।’

এ পৃথিবীতে ভালো মানুষও আছে, যাদের হৃদয় অসাধারণ। যারা কোনো উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়ে। যাদের খুব কাছে থেকে না দেখলে বোঝা যায় না তাদের মনের উদারতা কতটা গভীর। স্বার্থপরতা কখনই তাদের কলুষিত করতে পারে না। আজকে তেমনি একজন মানুষের কথা তুলে ধরব যা অনেকের জীবনকে বদলে দিতে পারে। এই উপমহাদেশে বিধবা বিবাহ নতুন কোনো ঘটনা নয়। কিন্তু বিধবা তরুণীকে যদি তার শাশুড়ি আবার বিয়ে দেন তাহলে তো চোখ কপালে ওঠারই কথা!!! মনে প্রশ্ন জাগে, এমন উদার মনের মানুষ কী পৃথিবীতে আছেন? বিয়ের মাত্র ছয় মাসের মাথায় ব্রেন স্ট্রোকে ছেলের মৃত্যু হলে পুত্র শোকাতুর মা ছেলের মৃত্যুকে ভাগ্য বলে মেনে নেন এবং পুত্রবধূকে ভালো রাখার দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন। মায়ের মমতায় লেখাপড়া শিখিয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াতে তাকে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করেন। তারপর তাকে ফের বিয়ে দেন।  সাধারণত এত অল্প সময়ের মাথায় স্বামী মারা গেলে সদ্য বিধবার কপালে নানা দুঃখ লেখা থাকে। স্বামীর মৃত্যুর জন্য বিধবা মেয়েটিকে দায়ী করা হয়। তাকে অপয়া বলা হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে তা হয়নি।

এ বিরলতম ঘটনাটি কিন্তু আমাদের দেশেই ঘটেছে। গাইবান্ধা জেলার অন্তর্গত সাদুল্লাপুর উপজেলার পাকশী গ্রামে। স্থানীয় সরকারি প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষিকা সালমা খাতুনের এমন উদারতা নেটদুনিয়ায় ভাইরাল না হলেও আশপাশের গ্রামসহ পাড়া-প্রতিবেশীদের মুখে মুখে। প্রশংসার বন্যায় যেন তিনি ভাসছেন। এ অন্যরকম শাশুড়ির গল্প নিয়ে ভবিষ্যতে কোনো সিনেমা হবে কি না জানি না, তবে মানুষের হৃদয়ে তিনি থেকে যাবেন অনেক দিন।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
জুলাইয়ের প্রতিশ্রুতি
জুলাইয়ের প্রতিশ্রুতি
মিথ্যাচারের কবিরা গুনাহ এড়াতে হবে
মিথ্যাচারের কবিরা গুনাহ এড়াতে হবে
নির্বাচনের মাধ্যমে আসবে স্থিতিশীলতা
নির্বাচনের মাধ্যমে আসবে স্থিতিশীলতা
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
আজ সেই ৫ আগস্ট
আজ সেই ৫ আগস্ট
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
‘ডিসিইউ’ যেন না হয় জগন্নাথ
‘ডিসিইউ’ যেন না হয় জগন্নাথ
স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে চব্বিশের জাগরণ
স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে চব্বিশের জাগরণ
বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল
বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল
পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা
জুলাই চেতনা
জুলাই চেতনা
সর্বশেষ খবর
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে এতো বড় আন্দোলন সফল হয়েছে: সেলিমা রহমান
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে এতো বড় আন্দোলন সফল হয়েছে: সেলিমা রহমান

এই মাত্র | রাজনীতি

আগস্টের ৫ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৮১.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
আগস্টের ৫ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৮১.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পার্টির নেতা গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পার্টির নেতা গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনে ৪৭ হাজার কেন্দ্রে থাকবে বডি-ওর্ন ক্যামেরা
জাতীয় নির্বাচনে ৪৭ হাজার কেন্দ্রে থাকবে বডি-ওর্ন ক্যামেরা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডাচ দূতের বিদায়ী সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডাচ দূতের বিদায়ী সাক্ষাৎ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে সূচকের সঙ্গে কমল লেনদেন
শেয়ারবাজারে সূচকের সঙ্গে কমল লেনদেন

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে জুলাই বর্ষপূর্তি উপলক্ষে শহীদদের
স্মরণে ফলজ বৃক্ষ ও টিফিন বিতরণ
কুড়িগ্রামে জুলাই বর্ষপূর্তি উপলক্ষে শহীদদের স্মরণে ফলজ বৃক্ষ ও টিফিন বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লান্তি দূর করতে নিয়মিত খান এই ৫ খাবার
ক্লান্তি দূর করতে নিয়মিত খান এই ৫ খাবার

৫৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আখাউড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
আখাউড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে জরিমানা
আখাউড়ায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চরফ্যাশনে দুই ভাই হত্যা: তিন আসামির মৃত্যুদণ্ড
চরফ্যাশনে দুই ভাই হত্যা: তিন আসামির মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে দুদকের অভিযান
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে দুই বাসের সংঘর্ষে ২৯ শিক্ষার্থী আহত
চট্টগ্রামে দুই বাসের সংঘর্ষে ২৯ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দক্ষিণ ফ্রান্সে ভয়াবহ দাবানলে এক জনের মৃত্যু, হাজারো মানুষ গৃহহীন
দক্ষিণ ফ্রান্সে ভয়াবহ দাবানলে এক জনের মৃত্যু, হাজারো মানুষ গৃহহীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগে নির্বাচনের ঘোষণা জাতিকে আশার আলো দেখিয়েছে: কাদের গনি চৌধুরী
রমজানের আগে নির্বাচনের ঘোষণা জাতিকে আশার আলো দেখিয়েছে: কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানে আহত ৩৪ জন এখনো থাইল্যান্ডে চিকিৎসাধীন : উপদেষ্টা
গণঅভ্যুত্থানে আহত ৩৪ জন এখনো থাইল্যান্ডে চিকিৎসাধীন : উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড ট্রান্সফার ফিতে টটেনহ্যাম ছেড়ে মেসিদের লিগে সন
রেকর্ড ট্রান্সফার ফিতে টটেনহ্যাম ছেড়ে মেসিদের লিগে সন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ নারী আটক
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ নারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্কুলে আগুন, আতঙ্কে নামতে গিয়ে আহত ৩০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্কুলে আগুন, আতঙ্কে নামতে গিয়ে আহত ৩০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে দেড় কোটি টাকার চোরাই মালামাল জব্দ
শেরপুরে দেড় কোটি টাকার চোরাই মালামাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই সফলতা ৩৬ দিনের নয়, ১৭ বছরের আন্দোলনের ফসল : মির্জা আব্বাস
এই সফলতা ৩৬ দিনের নয়, ১৭ বছরের আন্দোলনের ফসল : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপ উদ্ধারের ঝুঁকি পূর্ণ পথের বাঁকে বাঁকে
সাপ উদ্ধারের ঝুঁকি পূর্ণ পথের বাঁকে বাঁকে

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জুলাই আন্দোলনে নিখোঁজ মুন্নার পরিবারের পাশে বিএনপি
জুলাই আন্দোলনে নিখোঁজ মুন্নার পরিবারের পাশে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয় ও যমুনা এলাকায় সভা-সমাবেশ-গণজমায়েত নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনা এলাকায় সভা-সমাবেশ-গণজমায়েত নিষিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বিএনপির বিজয় র‌্যালি
গাইবান্ধায় বিএনপির বিজয় র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’
‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল
জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক
খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি
এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা
দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান
দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি
বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক
সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি
বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান
ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড
জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন-আকাঙ্খা পূরণে সরকার ব্যর্থ হয়েছে : কাদের গনি চৌধুরী
জন-আকাঙ্খা পূরণে সরকার ব্যর্থ হয়েছে : কাদের গনি চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাসাগর দীঘির খাঁচা থেকে হরিণ উধাও
দুর্গাসাগর দীঘির খাঁচা থেকে হরিণ উধাও

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম দিনেই ই-রিটার্ন জমা দিলেন ১০ হাজারের বেশি করদাতা
প্রথম দিনেই ই-রিটার্ন জমা দিলেন ১০ হাজারের বেশি করদাতা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম
বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা
সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা

মাঠে ময়দানে

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি
কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম
ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম

নগর জীবন

ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ
ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ আনন্দ মিছিল
নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ আনন্দ মিছিল

নগর জীবন

বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ
পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম
গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম

শোবিজ

মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে
ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে

নগর জীবন

নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো
নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা
জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা

মাঠে ময়দানে

১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন
১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন

দেশগ্রাম

জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার
জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার

সম্পাদকীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন
৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন
রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন

শোবিজ

চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

‘বিশ্বাস করেছি আমি পারব’
‘বিশ্বাস করেছি আমি পারব’

মাঠে ময়দানে

প্রীতি ম্যাচে জোড়া গোল
প্রীতি ম্যাচে জোড়া গোল

মাঠে ময়দানে

শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার

খবর