শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫

জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার

ড. ইউসুফ খান
প্রিন্ট ভার্সন
জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার

অদ্ভুত এ জগৎ-সংসার আর বিচিত্ররূপী তার মানুষ। জীবনের উদ্দেশ্য কী, আর কেনইবা নিজেকে নিয়ে এত ব্যস্ততা? শুধুই কি খেয়ে-পরে বেঁচে থাকার জন্যই এ জীবন? নাকি রাতারাতি বিত্তশালী হওয়ার জন্য এ জন্ম!!! প্রতিনিয়ত অনেক প্রশ্নের ভিড়ে নিজেকে হারিয়ে ফেলি।

স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী কবেই অতিক্রান্ত হয়ে গেছে। সময়টি সুদীর্ঘ না হলেও খুব কম নয়। এ সময়ের মধ্যে আমাদের প্রতিবেশী কয়েকটি দেশের চমকপ্রদ অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সামাজিক উত্তরণ ঘটেছে। তারা তৃতীয় বিশ্ব থেকে প্রথম বিশ্বের দোরগোড়ায় পৌঁছে গেছে। আমাদেরও বেশ কিছু অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু উন্নতির সুফল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ পায়নি। এর মুখ্য কারণ হলো লাগামহীন দুর্নীতি আর সুশাসনের অভাব। এ ছাড়া সামাজিকভাবে অপরাধপ্রবণতা, নারী ও শিশুর প্রতি নৃশংসতা, কিশোর গ্যাং, ছাত্র হত্যা, চাঁদাবাজি, অর্থ পাচার এগুলো যেন বেড়েই চলেছে। বিশেষ করে মাদক এখন গুরুতর জাতীয় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, যার সামান্য কিছু হয়তো গণমাধ্যম বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সৌজন্যে আমরা দেখছি বা শুনছি। আর তাতেই আঁতকে উঠছি। এই অবক্ষয়ের পুরো চিত্রটা যে কতটা ভয়াবহ তা ভাবনার চেয়েও অনেক দূরে।

এ সমস্যাগুলোর শেকড় চিহ্নিত করে সত্বর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইতোমধ্যে অনেক দেরি হয়ে গেছে। কাজটি খুব কঠিন মনে হলেও সম্ভব। আর এখনই উপযুক্ত সময়। দীর্ঘদিন ধরে হতাশাগ্রস্ত মানুষ একটু স্বস্তি ও শান্তির জন্য উন্মুখ হয়ে আছে। কারণ মানুষ এখন উত্তরণ চায়। কবে আসবে সেদিন যেদিন আমাদের দেশ দুর্নীতিমুক্ত দেশের তালিকায় নাম প্রকাশিত হবে।

বিখ্যাত মার্কিন লেখক জেমস হেনরি বলেছেন, মানবজীবনে তিনটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত, উদার হওয়া, দ্বিতীয়ত, উদার হওয়া, তৃতীয়ত, উদার হওয়া। পৃথিবীর মানুষ দিন দিন কেন জানি অধিকতর অসহিষ্ণু হয়ে উঠছে। দয়ামায়া, উদারতা, মানবিকতা, সহনশীলতা, ক্ষমাশীলতা এসব যেন আজকাল সোনার পাথর বাটি। সারা বিশ্বের কথা না হয় বাদই দিলাম। একসময় এ দেশের মানুষের হৃদয়ের যে সুনাম ছিল তা কি আর এখন আছে? সাম্প্রতিককালে আমাদের অসহিষ্ণুতার অভিজ্ঞতা বড়ই দুঃখজনক। আসলে আত্মকেন্দ্রিকতা এবং আর্থিক বৈষম্য যত বাড়ছে ঈর্ষা বা পরশ্রীকাতরতার বিষয়টি ততই প্রকট হয়ে উঠছে। হিংসা-বিদ্বেষ আর পরশ্রীকাতরতা এক মারাত্মক সামাজিক ব্যাধি। এ ব্যাধি রয়েছে ব্যক্তিবিশেষে, পরিবারে, সমাজে তথা রাষ্ট্রের সর্বত্রই। আমাদের দেশে যেন এর চাষবাস দিন দিন বেড়েই চলছে।

একবার এক ব্যবসায়ী মালবাহী ট্রেনে ড্রামভর্তি কাঁকড়া নিয়ে যাচ্ছিলেন। ড্রামের ঢাকনা খোলা দেখে এক সহযাত্রী বললেন, কাঁকড়া তো বের হয়ে যাবে। উত্তরে ব্যবসায়ী বললেন, ঢাকনা খোলা থাকলেও কাঁকড়াগুলো বের হতে পারবে না। সহযাত্রী জানতে চাইলেন, কেন বের হতে পারবে না? ব্যবসায়ী হেসে উত্তর দিলেন, কোনো কাঁকড়া বের হতে চাইলে বাকিরা এর হাত-পা টেনে ধরে নিচে নামাবে। আসলে হিংসা হচ্ছে মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। শুধু মানুষ কেন, সৃষ্টি জগতের কোনো জীবই এ থেকে মুক্ত নয়। কাঁকড়াও মুক্ত নয়। পা টেনে ধরে নিচে নামাতে যেন তার জুড়ি নেই।

কথায় আছে, বন্ধু যদি ফেল করে বা অকৃতকার্য হয় তাহলে কষ্ট লাগে, কিন্তু বন্ধু যদি ফার্স্ট হয় তাহলে আরও বেশি কষ্ট লাগে। এই কষ্ট লাগার বিষয়টিই হচ্ছে হিংসা বা ঈর্ষা। আমাদের চারপাশে কত শত মানুষ। প্রতিটি মানুষের বাইরের চেহারার মতো ভিতরের চেহারাও আলাদা আলাদা। কেউ কারোর মতো নয়। মনটাও ঠিক তাই। কারোরটা কারোর মতো নয়। এ পৃথিবীতে কিছু মানুষ আছে যাদের সংস্পর্শে এলে  জীবনটা দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। আবার কারো সান্নিধ্য পেলে জীবনের রংটাই পাল্টে যায়। মনটা আনন্দে ভরে ওঠে। জীবন হয়ে উঠে অর্থবহ।

ঈর্ষা বা পরশ্রীকাতরতা- এ শব্দটির সঙ্গে আমরা সবাই  পরিচিত। আমাদের চারপাশের মানুষজন, যারা আমাদের সমমানের তাদের সঙ্গেই আমাদের ঈর্ষা তথা হিংসার ব্যাপারগুলো ঘটে। নিজের অজান্তেই ঈর্ষার আগুনে দগ্ধ হতে থাকি। কিন্তু এই নীরব ঘাতক ঈর্ষা যে আমাদের মনের প্রশান্তি কেড়ে নিচ্ছে সে ব্যাপারে আমরা কতটুকু সচেতন? সত্যি কথা বলতে কী, বর্তমান যুগ ইঁদুর দৌড়ের যুগ। এর সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে আমাদের ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবন যেন টালমাটাল। অস্থিতিশীল পরিবার ও সমাজ সৃষ্টির জন্য আমরা সব সময়ই চারপাশের পারিপার্শ্বিকতাকে দোষ দিয়ে থাকি। কিন্তু ব্যক্তি হিসেবে আমি কি ঠিক আছি? আমি কি আমার ভিতরকার রিপুগুলো নিয়ে সচেতন? আমাদের এ অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হওয়ার প্রবণতাকে আমরা কি পারি না নিয়ন্ত্রণে রাখতে?

ঈর্ষা জিনিসটা মানুষের অজান্তেই কাজ করে। পরিচিত বন্ধুবান্ধব কারও কোনো সুখবরে আমরা অভিনন্দন জানাই ঠিকই, কিন্তু অন্তরে জ্বালা ধরে। আমার নিজের মধ্যেও হিংসা বা ঈর্ষা জিনিসটা কাজ করে। তবে তা কাঁকড়ার মতো পা টেনে ধরে নিচে নামানোর পর্যায়ে না পড়লেও সাময়িকভাবে মনটা খারাপ হয়ে যায়, যা সামলে নিতে বেশ কিছুটা সময় লাগে। মানুষের জীবনটা কতই না ছোট!!! যতটা ভাবি তার চেয়েও ছোট। অথচ ঈর্ষা যেন আমাদের কুরে কুরে খাচ্ছে। কিন্তু যখন একজন বড় মাপের মানুষের সঙ্গে নিজেকে তুলনা করি তখন বুঝি আমি কত তুচ্ছ, কত সামান্য। এই পৃথিবীতে এলাম আকস্মিক, রূপ-রস গ্রহণ করলাম তারপর চলে যাব আকস্মিক। পৃথিবীকে কী দিয়ে গেলাম। যখন একা থাকি এ ভাবনাগুলো মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে।

আমরা সব সময় জিততে চাই। নিজের বড়ত্ব জাহির করতে মরিয়া হয়ে উঠি। প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে প্রমাণ করার চেষ্টা করি আমার অনেক ক্ষমতা। কথায় কথায় রিকশাওয়ালার কলার ধরি। বাসের হেলপারের গায়ে হাত তুলি। সুযোগ পেলেই গরিবকে হেয় করি। কেন যেন অন্যকে ছোট করে এক ধরনের আনন্দ অনুভব করি। এসব হিরোগিরি করতে গিয়ে যে নিজেও মাঝেমধ্যে অন্যের দ্বারা অপমানিত হই না তা কিন্তু নয়। মানুষের খারাপ ব্যবহার আমাকে কষ্ট দিলেও, আমার খারাপ ব্যবহারে যে মানুষও কষ্ট পেতে পারে তা অনুভব করি না। বরং মনে মনে ভাবি, নিজের মাঝে উগ্রতা ফুটিয়ে তুলতে পারলে লোকে ভয় পাবে। ভক্তি করবে, সালাম দেবে। বন্ধুরা অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবে, বাহবা দেবে। আমার সাহসের প্রশংসা করবে। তাতে আমার আনন্দ আরও বেড়ে যাবে।

তাই তো এ ধরনের মানসিকতার জন্যই আমরা কেউ কাউকে ছাড় দিতে চাই না। ফলে ছোট ছোট ছাড়ের অভাব বড় বড় দ্বন্দ্বের জন্ম দেয়। চায়ের কাপের ঝগড়া রূপান্তরিত হয় সংঘর্ষে। অথচ কোনো এক পক্ষের সামান্য ভুল স্বীকার হয়ে উঠতে পারত সুন্দর সমাধান। কারণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব ঝামেলা সৃষ্টিতে উভয় পক্ষই কমবেশি দায়ী থাকে। অনেক সময় মানুষ না জেনেও ভুল করে থাকে। অনভিজ্ঞ হওয়ার দরুন অপ্রত্যাশিত ভুল হতেই পারে। কারণ সব সময় সবকিছু জানার বা বোঝার সুযোগ হয়ে উঠে না।

আবার যদি অন্যদিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করি তাহলে দেখি, বিশ্বময় এই দুঃসময়েও মানবিকতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলছেন এমন দয়ালু ও হৃদয়বান লোকও সমাজে রয়েছে। তাদের উদারতা ও মানবিক সাফল্যের গল্প শুনে বুকটা ভরে ওঠে। তখন মনে হয় হিংসা-বিদ্বেষ, ঈর্ষা ও পরশ্রীকাতরতা এসব ঝেড়ে মুছে ফেলে নিজেকে মানবতার সেবায় উৎসর্গ করি। মনের সমূহ সংকীর্ণতা দূর করে আজ থেকেই শুরু করি উদারতার অনুশীলন। কিন্তু তা কী করে সম্ভব? এর জবাব তো দিয়েই গেছেন কবি সুনির্মল বসু- ‘আকাশ আমায় শিক্ষা দিল উদার হতে ভাইরে।’

এ পৃথিবীতে ভালো মানুষও আছে, যাদের হৃদয় অসাধারণ। যারা কোনো উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়ে। যাদের খুব কাছে থেকে না দেখলে বোঝা যায় না তাদের মনের উদারতা কতটা গভীর। স্বার্থপরতা কখনই তাদের কলুষিত করতে পারে না। আজকে তেমনি একজন মানুষের কথা তুলে ধরব যা অনেকের জীবনকে বদলে দিতে পারে। এই উপমহাদেশে বিধবা বিবাহ নতুন কোনো ঘটনা নয়। কিন্তু বিধবা তরুণীকে যদি তার শাশুড়ি আবার বিয়ে দেন তাহলে তো চোখ কপালে ওঠারই কথা!!! মনে প্রশ্ন জাগে, এমন উদার মনের মানুষ কী পৃথিবীতে আছেন? বিয়ের মাত্র ছয় মাসের মাথায় ব্রেন স্ট্রোকে ছেলের মৃত্যু হলে পুত্র শোকাতুর মা ছেলের মৃত্যুকে ভাগ্য বলে মেনে নেন এবং পুত্রবধূকে ভালো রাখার দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন। মায়ের মমতায় লেখাপড়া শিখিয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াতে তাকে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করেন। তারপর তাকে ফের বিয়ে দেন।  সাধারণত এত অল্প সময়ের মাথায় স্বামী মারা গেলে সদ্য বিধবার কপালে নানা দুঃখ লেখা থাকে। স্বামীর মৃত্যুর জন্য বিধবা মেয়েটিকে দায়ী করা হয়। তাকে অপয়া বলা হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে তা হয়নি।

এ বিরলতম ঘটনাটি কিন্তু আমাদের দেশেই ঘটেছে। গাইবান্ধা জেলার অন্তর্গত সাদুল্লাপুর উপজেলার পাকশী গ্রামে। স্থানীয় সরকারি প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষিকা সালমা খাতুনের এমন উদারতা নেটদুনিয়ায় ভাইরাল না হলেও আশপাশের গ্রামসহ পাড়া-প্রতিবেশীদের মুখে মুখে। প্রশংসার বন্যায় যেন তিনি ভাসছেন। এ অন্যরকম শাশুড়ির গল্প নিয়ে ভবিষ্যতে কোনো সিনেমা হবে কি না জানি না, তবে মানুষের হৃদয়ে তিনি থেকে যাবেন অনেক দিন।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
বিজয়াদশমী
বিজয়াদশমী
আমাদের দুর্গোৎসব
আমাদের দুর্গোৎসব
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
বড়পীর আবদুুল কাদের জিলানী (রহ.)
বড়পীর আবদুুল কাদের জিলানী (রহ.)
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
সর্বশেষ খবর
৯৯ অক্সিজেন প্লান্টের ২০টির বেশি অকেজো
৯৯ অক্সিজেন প্লান্টের ২০টির বেশি অকেজো

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসলামে অমুসলিমদের সঙ্গে আচরণ ও ধর্ম পালনের স্বাধীনতা
ইসলামে অমুসলিমদের সঙ্গে আচরণ ও ধর্ম পালনের স্বাধীনতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল
গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন
পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে: টুকু
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে: টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন
আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ
মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে নৌকা ডুবে তিনজনের মৃত্যু
কাপ্তাই হ্রদে নৌকা ডুবে তিনজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল পাঁচ দোকান
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল পাঁচ দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ফাঁদ পেতে মেছো বিড়াল হত্যা
কুষ্টিয়ায় ফাঁদ পেতে মেছো বিড়াল হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট
১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অটোরিকশা চালককে হত্যায় আটক ২
চট্টগ্রামে অটোরিকশা চালককে হত্যায় আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চুয়াডাঙ্গায় পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাসড়কে বিশেষ অভিযান: বগুড়ায় ১৮ হাজার মামলায় সোয়া ৬ কোটি টাকা জরিমানা আদায়
মহাসড়কে বিশেষ অভিযান: বগুড়ায় ১৮ হাজার মামলায় সোয়া ৬ কোটি টাকা জরিমানা আদায়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমরা সবাই বাংলাদেশি, সংখ্যালঘু বলতে কিছু নেই’
‘আমরা সবাই বাংলাদেশি, সংখ্যালঘু বলতে কিছু নেই’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে জুয়া খেলার অভিযোগে গ্রেফতার ৬
ফরিদপুরে জুয়া খেলার অভিযোগে গ্রেফতার ৬

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনির উপগ্রহে জীবনের উপাদান খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা
শনির উপগ্রহে জীবনের উপাদান খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি মুক্তি
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি মুক্তি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটালীপাড়ায় বজ্রপাতে জেলের মৃত্যু
কোটালীপাড়ায় বজ্রপাতে জেলের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে
আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইলিশ রক্ষায় পুলিশ, নৌ-বাহিনী ছাড়াও বিমানবাহিনী ড্রোন দিয়ে কাজ করবে: মৎস উপদেষ্টা
ইলিশ রক্ষায় পুলিশ, নৌ-বাহিনী ছাড়াও বিমানবাহিনী ড্রোন দিয়ে কাজ করবে: মৎস উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব
সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল
গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম
বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’
শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিরল দুই প্রজাতির গেছো সাপের সন্ধান
বাংলাদেশে বিরল দুই প্রজাতির গেছো সাপের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন
বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা
ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ
কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব
সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প
আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট
সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা
যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়
রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেইন ড্রেইনের কবলে যুক্তরাষ্ট্র : চাকরি ছাড়ছেন দেড় লক্ষাধিক সরকারি কর্মী
ব্রেইন ড্রেইনের কবলে যুক্তরাষ্ট্র : চাকরি ছাড়ছেন দেড় লক্ষাধিক সরকারি কর্মী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকটে বেসামাল পোশাক খাত
সংকটে বেসামাল পোশাক খাত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পীরগাছায় ৮ জনের অ্যানথ্রাক্স শনাক্ত
পীরগাছায় ৮ জনের অ্যানথ্রাক্স শনাক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু
আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট
১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে নিহত জেলের পরিবার পাবে সরকারি অনুদান
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে নিহত জেলের পরিবার পাবে সরকারি অনুদান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব
টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে
আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আশার পর হতাশা
আশার পর হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে
বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে

খবর

গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন
গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন

নগর জীবন

উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত
উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত

নগর জীবন

খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের
খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ
ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ
সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ

দেশগ্রাম

শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল
শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল

নগর জীবন

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান
১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী
আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী

নগর জীবন

বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই
বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই

নগর জীবন

আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি
ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে
দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে

নগর জীবন

কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু
কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
আগুনে পুড়ল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

দেশগ্রাম

নদীতে শিশুর লাশ
নদীতে শিশুর লাশ

দেশগ্রাম

রাবার বাগানে যুবকের লাশ
রাবার বাগানে যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে
নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে

নগর জীবন

বগুড়ায় হার্ট দিবস উপলক্ষে আন্তজেলা সাঁতার প্রতিযোগিতা
বগুড়ায় হার্ট দিবস উপলক্ষে আন্তজেলা সাঁতার প্রতিযোগিতা

নগর জীবন

পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

দেশগ্রাম

রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা
রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা

নগর জীবন

শেয়ারবাজারের অর্থ পাচার রোধে আইন প্রয়োগ জরুরি
শেয়ারবাজারের অর্থ পাচার রোধে আইন প্রয়োগ জরুরি

নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীসহ দুজনের প্রাণহানি
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীসহ দুজনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

মাদকসহ আট মামলার আসামি গ্রেপ্তার
মাদকসহ আট মামলার আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম