শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ জুন, ২০২২ আপডেট:

অষ্টম শ্রেণির বাংলা প্রথমপত্র

মেহেরুন্নেসা খাতুন, সিনিয়র শিক্ষিকা
প্রিন্ট ভার্সন
অষ্টম শ্রেণির বাংলা প্রথমপত্র

বাবুরের মহত্ত্ব

কালিদাস রায়

উদ্দীপক পড়ে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

১. প্রচন্ড  বন্যায় ডুবে যায় টাঙ্গাইলের ব্যাপক অঞ্চল। অনেকেরই বাড়ি-ঘর ডুবে যায়। নিরাশ্রয় হয়ে পড়ে অগণিত মানুষ। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এমনি একটি পরিবার নৌকায় চড়ে নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে ছোটে। তীব্র স্রোতের টানে নৌকাটি উল্টে গেলে সবাই সাঁতার কেটে উঠে এলেও জলে ডুবে যায় একটি শিশু। বড় মিয়া নামের এক যুবক এ দৃশ্য দেখে ঝাঁপিয়ে পড়ে উদ্ধার করেন শিশুটিকে। কূলে উঠে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। ডাক্তার এসে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানালেন যে বড় মিয়া আর বেঁচে নেই।

. রণবীর চৌহান কে ছিল?

উত্তর : রণবীর চৌহান ছিল একজন স্বদেশ প্রেমিক রাজপুত যুবক, যে বাবুরকে হত্যা করতে চেয়েছিল।

.  ‘বড়ই কঠিন জীবন দেয়া যে জীবন নেয়ার চেয়ে-কেন?

উত্তর : ‘বড়ই কঠিন জীবন দেয়া যে জীবন নেয়ার চেয়ে’-এ কথার অর্থ হলো-প্রাণ হরণ করা যতটা সহজ, মানুষকে প্রাণ দান করা ঠিক ততটাই কঠিন কর্ম।

কালিদাস রায়ের ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার তরুণ রণবীর চৌহান সম্রাট বাবুরকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে দিল্লির রাজপথে ঘুরছিল। সে সময় সে দেখতে পায় যে বাবুর নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে মত্ত হাতির কবল থেকে রাজপথে পড়ে থাকা একটি মেথর শিশুকে উদ্ধার করেন। রাজপুত যুবক বাবুরের মহত্ত্বে বিস্মিত হয়। সে বাবুরের পায়ে পড়ে অপরাধ স্বীকার করে শাস্তি প্রার্থনা করলে বাবুর তাকে ক্ষমা করে উপর্যুক্ত মন্তব্যটি করেন। এ কথার অর্থ হলো একজনের কৃত অপরাধের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদন্ড প্রদান করা যেতে পারে, কিন্তু জীবন দান একমাত্র ক্ষমাশীলতার মাধ্যমেই হতে পারে-যেটা অত্যন্ত কঠিন। কারণ অপরাধের ধরনের ওপর ক্ষমা করা-না করা অর্থাৎ জীবন দান নির্ভর করে।

উদ্দীপকে বর্ণিত বড় মিয়ার আচরণেবাবুরের মহত্ত্ব কবিতার ফুটে ওঠা দিকটি ব্যাখ্যা কর

উত্তর : উদ্দীপকে বর্ণিত বড় মিয়ার আচরণে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার ফুটে ওঠা দিকটি হলো মহানুভবতা।

 ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার মোগল সম্রাট বাবুর রাজ্য বিজয়ের পর প্রজাসাধারণের হৃদয়-জয়ে মনোযোগী হলেন।

তাই ছদ্মবেশ ধরে প্রজাদের দুঃখ-দুর্দশা নিজ চোখে দেখার জন্য দিল্লির পথে পথে ঘুরতে লাগলেন। একদিন যখন তিনি দিল্লির পথে পথে ঘুরছিলেন, তখন একটা মত্ত হাতি পথের ওপর ছুটে আসে। হাতির ভয়ে সবাই রাস্তা থেকে সরে পড়ে। কেবল রাজপথের ধুলায় একটি শিশু পড়ে থাকে। হাতির পায়ের চাপে শিশুটির মৃত্যু হতে পারে বলে সবাই শিশুটিকে কুড়িয়ে আনতে বললেও নিজেরা কেউই সাহস করে আগায় না। সে সময় বাবুর ভিড় ঠেলে, হাতির শুঁড়ের ঘষা শরীরে সহ্য করে পথের শিশুকে বুকে করে এনে তার মায়ের কোলে তুলে দেন।

উদ্দীপকেও এ সম্পর্কে বলা হয়েছে যে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত একটি পরিবার যখন নৌকাযোগে নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটছিল, তখন স্রোতের টানে তাদের নৌকাটি উল্টে যায়। সবাই সাঁতার কেটে তীরে উঠলেও একটি শিশু জলে ডুবে যায়। তখন বড় মিয়া নামের এক যুবক পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়ে শিশুটিকে উদ্ধার করে। উদ্দীপকের বড় মিয়ার আচরণের এই দিকটি ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার উপর্যুক্ত ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত, যা বাবুরের মহত্ত্বকে নির্দেশ করে।

উদ্দীপকটিতেবাবুরের মহত্ত্ব কবিতার একটি বিশেষ দিকের প্রতিফলন ঘটলেও সম্পূর্ণভাব ধারণ করে না যুক্তিসহ বুঝিয়ে লেখ

উত্তর : উদ্দীপকটিতে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার একটি বিশেষ দিক মহানুভবতার প্রকাশ ঘটলেও সম্পূর্ণ ভাব ধারণ করেনি।

‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় আরও বর্ণিত হয়েছে-মোগল সম্রাট বাবুর ভারতে মোগল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি মাত্র ১১ বছর বয়সে  মধ্য এশিয়ার সমরখন্দের সিংহাসনে আরোহণ করেন এবং অল্প বয়সে দুইবার সিংহাসন হারান। তার পরও নিজ দেশ ছেড়ে আফগানিস্তানের সিংহাসন অধিকার করেন। এরপর তিনি পাঠান বাদশাহ্ ইব্রাহীম লোদিকে পানি পথের যুদ্ধে পরাজিত করে দিল্লির সিংহাসনে বসেন। মেবারের রাজা সংগ্রাম সিংহ তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধ আহ্বান করলে তাঁকেও খানুয়ার প্রান্তরে পরাজিত করে এক বিশাল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। পাঞ্জাবের শাসক কৃতঘ্ন দৌলত খাঁ লোদি পরাজিত ও নিহত হলে বাবুরের আর কোনো প্রতিরোধ থাকে না। কিন্তু বাবুর দস্যুর মতো লুণ্ঠিত সম্পদে তুষ্ট থাকতে পারলেন না। তিনি বুঝতে পারলেন, নির্দিষ্ট ভূখণ্ড বা মাটির দখলই একমাত্র জয় নয়। ভারতের যারা প্রকৃত অধিবাসী অর্থাৎ হিন্দু সম্প্রদায়ের হৃদয় জয় করার জন্য তিনি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হলেন। তাই পর্যটকের ছদ্মবেশে দিল্লির পথে-প্রান্তরে প্রজাদের দুঃখ-কষ্ট নিজ চোখে পর্যবেক্ষণ করার জন্য ঘুরতে লাগলেন। এ দিকটি ছাড়াও তাঁকে হত্যা করতে আসা রণবীর চৌহানকেও ক্ষমা করে তাঁর দেহরক্ষী হিসেবে নিয়োগ দান করেন।

আর উদ্দীপকের বড় মিয়া শুধু নিজের জীবনের বিনিময়ে পানি থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করেছে। এ বর্ণনার বাইরে আর কিছু নেই। তাই উপর্যুক্ত বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায়, ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার সম্পূর্ণ দিক উদ্দীপকে অনুপস্থিত।

২. ‘বাঁচিতে চাইনা আর

জীবন আমার সঁপিলাম, পীর, পুত পদে আপনার।

ইব্রাহীমের গুপ্ত ঘাতক আমি ছাড়া কেই নয়,

ঐ অসীখানা এ বুকে হানুন, সত্যের হোক জয়।’

. বাবুরের আসল নাম কী?

উত্তর : বাবুরের আসল নাম হলো জহিরুদ্দিন মুহম্মদ।

. বাবুরকেবে-আকুফ বলা হয়েছে কেন?

উত্তর : বাবুর না জেনে একটি মেথর শিশুকে উদ্ধার করেছেন বলে তাঁকে ‘বে-আকুফ’ বলা হয়েছে।

কালিদাস রায় রচিত ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় মোগল সম্রাট বাবুর রাজ্য বিজয়ের পর প্রজাসাধারণের হৃদয় জয়ে মনোযোগী হলেন। তাই পর্যটকের ছদ্মবেশে তিনি দিল্লির পথে-প্রান্তরে ঘুরে প্রজাদের দুঃখ-কষ্ট জানার চেষ্টা করতেন। একদিন তিনি যখন দিল্লির পথে-প্রান্তরে ঘুরছিলেন, সে সময় হঠাৎ একটি মত্ত হাতি রাজপথে ছুটে আসে। সে সময় বাবুর নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে মত্ত হাতির কবল থেকে রাজপথে পড়ে থাকা একটি মেথর শিশুকে উদ্ধার করেন। বাবুরের কাছে শিশুটিকে দেখে জনতার মধ্যে একজন তাকে মেথরের শিশু হিসেবে চিনতে পারে। সামান্য এক মেথর শিশুকে উদ্ধারের জন্য নিজের প্রাণের মায়া ত্যাগ করেছেন বলে জনতার মধ্যে একজন তাঁকে ‘বে-আকুফ’ বলে অভিহিত করেছে।

. উদ্দীপকে উল্লিখিত ইব্রাহীমের গুপ্তঘাতকের সঙ্গেবাবুরের মহত্ত্ব কবিতায় বর্ণিত রাজপুত বীরের সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি ব্যাখ্যা কর

উত্তর : উদ্দীপকে উল্লিখিত ইব্রাহীমের গুপ্তঘাতকের সঙ্গে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় বর্ণিত রাজপুত বীরের সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি হলো উভয়ে ঘাতক হিসেবে নিজেদের সত্যিকারের পরিচয় তুলে ধরেছে।

‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার মোগল সম্রাট বাবুর ভারতবর্ষে তাঁর সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। এ জন্য তাকে পানি পথের প্রান্তরে পরাজিত করতে হয়েছে পাঠান বাদশাহ্ ইব্রাহীম লোদি, খানুয়ার প্রান্তরে মেবার রাজ্যের অধিপতি রাজা সংগ্রাম সিংহকে এবং পাঞ্জাবের শাসক কৃতঘ্ন দৌলত খাঁ লোদিকে। কিন্তু দিল্লির সেনদে বসার পর তাঁর মনে হলো মাটির দখল বা কোনো নির্দিষ্ট ভূখণ্ড জয়ই একমাত্র বিজয় নয়। তাই তিনি স্থির করলেন ভারতের যারা প্রকৃত অধিবাসী অর্থাৎ হিন্দুদের হৃদয় জয় করতে হবে। সে জন্য তিনি পর্যটকের ছদ্মবেশে দিল্লির পথে-প্রান্তরে প্রজাদের দুঃখ-কষ্ট জানার জন্য ঘুরতে লাগলেন। রাজপুতরা তাঁকে কিছুতেই মেনে নিতে পারছিল না। রাজপুত-বীর তরুণ রণবীর চৌহান বাবুরকে হত্যা করার জন্য রাজপথে ঘুরছিল।

সে সময় মত্ত হাতির কবল থেকে নিজের জীবন বিপন্ন করে মেথর শিশুকে উদ্ধার-দৃশ্য দেখে সে বাবুরের মহত্ত্বে বিস্মিত হয়, আর বাবুরের পায়ে পড়ে নিজের অপরাধ স্বীকার করে শাস্তি প্রার্থনা করে।

উদ্দীপকের গুপ্তঘাতক ও তার আশ্রয়দাতার আতিথেয়তায় মুগ্ধ হয়ে তার পুত্র ইব্রাহীমের হত্যাকারী বলে নিজের পরিচয় দিয়ে প্রাপ্য শাস্তি প্রার্থনা করে। উদ্দীপকের এই দিকটি ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার রাজপুত বীর চৌহানের শাস্তি প্রার্থনার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। ঘ. উদ্দীপকটি ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার সমগ্রভাব প্রকাশে কতটুকু সক্ষম হয়েছে তা যুক্তি সহকারে আলোচনা কর। (চলবে)

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে