শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৬ অর্জনের প্রতিক্রিয়া

মানসম্মত কাজের অঙ্গীকার

প্রিন্ট ভার্সন
মানসম্মত কাজের অঙ্গীকার

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৬-তে আজীবন সম্মাননা পেয়েছেন যুগ্মভাবে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অভিনেত্রী ববিতা ও চলচ্চিত্রের মিয়াভাই খ্যাত অভিনেতা ফারুক। অন্যদিকে সেরা নায়িকা নির্বাচিত হয়েছেন যৌথভাবে নুসরাত ইমরোজ তিশা ও কুসুম শিকদার। আর নায়কের সম্মান অর্জন করেছেন চঞ্চল চৌধুরী। চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ এই রাষ্ট্রীয় সম্মান লাভে তাদের অনুভূতির কথা তুলে ধরেছেন— আলাউদ্দীন মাজিদ

 

 

ববিতা

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে আজীবন সম্মাননা পেলেন। অনুভূতি কেমন?

অনুভূতির কথা ভাষায় প্রকাশের মতো নয়। মনে হচ্ছে, এত বছর ধরে চলচ্চিত্রের সমৃদ্ধির জন্য যে পরিশ্রম করেছি আজ তার যথার্থ স্বীকৃতি পেলাম। চলচ্চিত্রের উন্নয়নে এখন আমার দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল। আমাকে এই সম্মাননা জানানোর জন্য সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

 

তাহলে আবার অভিনয়ে ফিরছেন?

অবশ্যই, আশা করছি আমার অভিনয় করার মতো চলচ্চিত্র এবং চরিত্র তৈরি হবে এবং শিগগিরই আমি বড় পর্দায় ফিরতে পারব। তা ছাড়া নতুন করে নির্মাণ নিয়েও ভাবছি। তবে এক্ষেত্রে সিনেমা হল বৃদ্ধি ও আধুনিকায়নসহ যাবতীয় সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা যদি সরকার করে দেয় তাহলে চলচ্চিত্রকে আবার আগের সম্মানে পৌঁছে দিতে পারব।

 

এই সম্মাননার জন্য আপনি কার কাছে কৃতজ্ঞ?

প্রথমেই আমার একমাত্র সন্তান অনিকের কথা বলব, তার সহযোগিতায় সহজে অভিনয় করে যেতে পেরেছি। আর যেসব নির্মাতা আমাকে ভালো কাজের সুযোগ করে দিয়েছেন তাদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি। তাদের কারণেই আজ চলচ্চিত্র তারকা হিসেবে আমার এই পূর্ণতা।

 

সহকর্মীদের মধ্যে এই মুহূর্তে কার কথা বেশি মনে পড়ছে?

চলচ্চিত্র জগতের সবার কথাই আমার মনে পড়ছে। বিশেষ করে দেশীয় চলচ্চিত্রের প্রবাদপুরুষ প্রয়াত নায়করাজ রাজ্জাক ভাইকে আজ বেশি করে মনে পড়ছে। তার প্রয়াণে দেশীয় চলচ্চিত্রের একটি ইনস্টিটিউট হারিয়ে গেল। সরকারের কাছে আমার অনুরোধ, আমাদের চলচ্চিত্রের এই প্রবাদপুরুষকে স্মরণীয় করে রাখতে তার নামে চলচ্চিত্রের যে কোনো একটি স্থাপনার নামকরণ করেন। পাশাপাশি অসচ্ছল শিল্পীদের আবাসনসহ নানা সুযোগ-সুবিধা তৈরির সরকারের কাছে আবেদন রাখছি।

 

 

ফারুক

চলচ্চিত্রে জাতীয়ভাবে আজীবন সম্মাননা পেলেন, কেমন লাগছে?

অনেক বড় একটি সম্মান পেলাম। সারা জীবন চলচ্চিত্রে যে মেধা, শ্রম দিয়েছি, যে কষ্ট করেছি, তা আজ সার্থক হলো। আমার মনে হয় শিল্পীদের জন্য আরও কিছু করতে পারে সরকার। যেমন আমাদের ভিআইপি স্ট্যাটাস নেই, এটা থাকা উচিত। আমাকে সম্মানিত করার জন্য সরকার, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বোপরি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

 

এই সর্বোচ্চ সম্মান প্রাপ্তিতে চলচ্চিত্রের উন্নয়নে ভূমিকা কী হবে?

সরকারের কাছে অনুরোধ, শিগগিরই সিনেমা হলগুলোতে ডিজিটাল প্রজেক্টর স্থাপন করে চলচ্চিত্র শিল্পে প্রাণ ফিরিয়ে আনা, চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদানের অর্থ বৃদ্ধি, বাণিজ্যিক ধারার চলচ্চিত্র নির্মাণে অনুদান প্রদান, সেন্সর বোর্ডের কার্যক্রম যুগোপযোগী করে আধুনিক চলচ্চিত্র নির্মাণের সুযোগ দিতে হবে। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রকে বিশ্বে আবার প্রতিষ্ঠিত করার ভূমিকা রাখার প্রয়াস চালিয়ে যাব।

 

বর্তমান প্রজন্মের শিল্পীদের প্রতি আপনার পরামর্শ কী?

এখন মেধাসম্পন্ন অনেক নতুন শিল্পী ও নির্মাতা আসছেন। তারা যেন ভালো কাজকে অগ্রাধিকার দেন। আমি ভালো ছবি করতাম মনের ক্ষিদে মেটানোর জন্য। বিনা পারিশ্রমিকেও কাজ করেছি, যখন দেখেছি ছবিটা ভালো। টিকে থাকতে হলে সব ধরনের কাজই করতে হবে, নিজেকে চলচ্চিত্রের ইতিহাসে দৃষ্টান্ত হিসেবে রাখার জন্য ভালো কাজ করতে হবে। সবার কাছে আমার অনুরোধ তারা যেন বঙ্গবন্ধুর চোখ দিয়ে চলচ্চিত্রকে দেখার চেষ্টা করেন। তাহলেই চলচ্চিত্রকে ঘিরে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন সত্যি হবে। মহান এই ব্যক্তির স্বপ্নের চলচ্চিত্র নির্মাণ হবে। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চলচ্চিত্রের উন্নয়নে যেভাবে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সবার দায়িত্ব হলো ভেদাভেদ ভুলে সুষ্ঠু কাজের মাধ্যমে তাকে সহযোগিতা করে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নকে সার্থক করে তোলা।

 

 

তিশা

জাতীয় সম্মান পেলেন, কেমন লাগছে?

এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমি কিন্তু খুব বেশি ছবিতে অভিনয় করিনি। এর কারণ হলো আমি মান দেখে কাজ করায় বিশ্বাসী। মান যাচাই করে কাজ করেছি বলেই চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারের অল্প সময়ে এবং অল্প কাজের মাঝেও অনেক বড় একটি জাতীয় সম্মান অর্জন করতে পেরেছি। এতে নিজের  প্রতি আস্থা ও দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল।

 

চলচ্চিত্রে অভিনয়ে আগামী পরিকল্পনা কী?

চলচ্চিত্র যেহেতু বড় গণমাধ্যম। এই মাধ্যমে  সমাজ, দেশ আর মানুষের প্রতিচ্ছবি ফুটে ওঠে আর সবাইকে সচেতন ও বিনোদিত করা যায় তাই চলচ্চিত্রে আরও বেশি করে কাজ করতে চাই। এর জন্য দরকার মানসম্মত ছবি বেশি করে নির্মাণ করা।

 

এর আগে শিশুশিল্পী হিসেবে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন?

বিটিভির ‘নতুন কুঁড়ি’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমার জাতীয় পুরস্কার অর্জনের পালা শুরু হয়। ১৯৯৫ সালেও নতুন কুঁড়িতে গানের জন্য জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলাম। সেবারও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে পুরস্কার নিয়েছিলাম। এবার অভিনেত্রী হিসেবে পেয়েছি।

 

 

চঞ্চল চৌধুরী

আবারও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, কেমন লাগছে?

এবার নিয়ে দুবার চলচ্চিত্রের জন্য জাতীয় পুরস্কারে সেরা অভিনেতা হলাম। এর আগে ‘মনপুরা’ চলচ্চিত্রের জন্য সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছিলাম। অবশ্যই অনেক ভালো লাগছে। বড় কথা হলো অভিনয়ের প্রতি দায়িত্বটা বেড়ে গেল। চলচ্চিত্রে আরও বেশি পরিমাণে ভালো কাজ করে দর্শক আর দেশকে সমৃদ্ধ উপহার দিতে চাই।

 

চলচ্চিত্রে কী এখন বেশি সময় দেবেন?

সেটিই তো চাই। এর জন্য প্রয়োজন বেশি করে মানসম্মত চলচ্চিত্র নির্মাণ হওয়া। বেশি করে মানসম্মত গল্পের ছবি নির্মাণ হলে শিল্পীরা ভালো কাজ করার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করতে পারবে। এতে দর্শক, চলচ্চিত্র শিল্প আর দেশ উপকৃত হবে।

 

কেমন চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে চান?

যে চলচ্চিত্রে মানুষ, দেশ আর সমাজের চিত্র থাকবে, জীবন ঘনিষ্ঠ গল্প থাকবে। যা দেখে দর্শক সব বিষয়ে সচেতন হবে এবং বিনোদন পাবে। এককথায় সুষ্ঠু এবং সুস্থধারার গল্প। যেখানে সব শ্রেণির মানুষ তার পারিপার্শ্বিকতাকে খুঁজে পাবে। প্রতিটি চরিত্রে নিজের প্রতিচ্ছবি দেখতে পাবে এবং দর্শকদের সব বিষয়ে ভাবাবে, সমাধান ও আনন্দ দেবে। এমন চলচ্চিত্র ও চরিত্র শুধু আমি নই। সবাই চায়।

 

 

কুসুম শিকদার

আবার সেরা অভিনেত্রী, ভালো লাগাটা কেমন?

এককথায় অসাধারণ। কে না চায় ভালো কাজ দিয়ে জাতীয়সহ মর্যাদাসম্পন্ন স্বীকৃতি পেতে। এর আগে ‘গহীনে শব্দ’ ছবির জন্য সেরা পুরস্কার পেয়ে মনে হয়েছিল চলচ্চিত্রে অভিনয়ে দায়িত্বটা বেড়ে গেছে। সেই দায়িত্ববোধ থেকে চেষ্টা ছিল আবারও সেরা কাজ উপহার দিতে। এবার শঙ্খচিল ছবির জন্য আবারও জাতীয় পুরস্কার পেয়ে মনে হচ্ছে চেষ্টাটা অনেকখানি সফল হলো।

 

চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পরিমাণ কম, কেন?

যে ধরনের গল্প এবং চরিত্রে অভিনয় করলে  দর্শক এবং রাষ্ট্রের নজর কাড়বে, সে ধরনের ছবি এখন খুব কম নির্মাণ হচ্ছে। গতানুগতিক ধারার ছবিতে কাজ করে হয়তো অর্থ পাব, সম্মান পাব না। আমার কাছে সম্মানটিই মুখ্য। তাই বেছে বেছে কাজ করি বলে আমার অভিনীত ছবির সংখ্যা কম।

 

এতে কি কোনো দুঃখবোধ আছে?

অবশ্যই আছে, বেশি পরিমাণে মানসম্মত ছবি নির্মাণ হয় তাহলে দর্শক আবার আগের মতো পরিবার-পরিজন নিয়ে বেশি পরিমাণে সিনেমা হলে যাবে। এমন ছবি এখন কেন কম হচ্ছে। সবাই মিলে যদি ভালো ছবির পরিমাণ বাড়াতে পারি তাহলে কোনো দুঃখ থাকবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
পাঁচ কাজিনের সম্পর্ক নিয়ে গল্প
পাঁচ কাজিনের সম্পর্ক নিয়ে গল্প
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
সিনেমা কেন ফ্লপ হয়
সিনেমা কেন ফ্লপ হয়
সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
স্কুটারে দেখা সেই মেয়েটি...
স্কুটারে দেখা সেই মেয়েটি...
সৈয়দ আবদুল হাদীর জন্মদিন আজ
সৈয়দ আবদুল হাদীর জন্মদিন আজ
সাত ভাই চম্পার শুটিং গোপনে কেন
সাত ভাই চম্পার শুটিং গোপনে কেন
সর্বশেষ খবর
৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা
৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম