শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৬ অর্জনের প্রতিক্রিয়া

মানসম্মত কাজের অঙ্গীকার

প্রিন্ট ভার্সন
মানসম্মত কাজের অঙ্গীকার

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৬-তে আজীবন সম্মাননা পেয়েছেন যুগ্মভাবে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অভিনেত্রী ববিতা ও চলচ্চিত্রের মিয়াভাই খ্যাত অভিনেতা ফারুক। অন্যদিকে সেরা নায়িকা নির্বাচিত হয়েছেন যৌথভাবে নুসরাত ইমরোজ তিশা ও কুসুম শিকদার। আর নায়কের সম্মান অর্জন করেছেন চঞ্চল চৌধুরী। চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ এই রাষ্ট্রীয় সম্মান লাভে তাদের অনুভূতির কথা তুলে ধরেছেন— আলাউদ্দীন মাজিদ

 

 

ববিতা

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে আজীবন সম্মাননা পেলেন। অনুভূতি কেমন?

অনুভূতির কথা ভাষায় প্রকাশের মতো নয়। মনে হচ্ছে, এত বছর ধরে চলচ্চিত্রের সমৃদ্ধির জন্য যে পরিশ্রম করেছি আজ তার যথার্থ স্বীকৃতি পেলাম। চলচ্চিত্রের উন্নয়নে এখন আমার দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল। আমাকে এই সম্মাননা জানানোর জন্য সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

 

তাহলে আবার অভিনয়ে ফিরছেন?

অবশ্যই, আশা করছি আমার অভিনয় করার মতো চলচ্চিত্র এবং চরিত্র তৈরি হবে এবং শিগগিরই আমি বড় পর্দায় ফিরতে পারব। তা ছাড়া নতুন করে নির্মাণ নিয়েও ভাবছি। তবে এক্ষেত্রে সিনেমা হল বৃদ্ধি ও আধুনিকায়নসহ যাবতীয় সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা যদি সরকার করে দেয় তাহলে চলচ্চিত্রকে আবার আগের সম্মানে পৌঁছে দিতে পারব।

 

এই সম্মাননার জন্য আপনি কার কাছে কৃতজ্ঞ?

প্রথমেই আমার একমাত্র সন্তান অনিকের কথা বলব, তার সহযোগিতায় সহজে অভিনয় করে যেতে পেরেছি। আর যেসব নির্মাতা আমাকে ভালো কাজের সুযোগ করে দিয়েছেন তাদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি। তাদের কারণেই আজ চলচ্চিত্র তারকা হিসেবে আমার এই পূর্ণতা।

 

সহকর্মীদের মধ্যে এই মুহূর্তে কার কথা বেশি মনে পড়ছে?

চলচ্চিত্র জগতের সবার কথাই আমার মনে পড়ছে। বিশেষ করে দেশীয় চলচ্চিত্রের প্রবাদপুরুষ প্রয়াত নায়করাজ রাজ্জাক ভাইকে আজ বেশি করে মনে পড়ছে। তার প্রয়াণে দেশীয় চলচ্চিত্রের একটি ইনস্টিটিউট হারিয়ে গেল। সরকারের কাছে আমার অনুরোধ, আমাদের চলচ্চিত্রের এই প্রবাদপুরুষকে স্মরণীয় করে রাখতে তার নামে চলচ্চিত্রের যে কোনো একটি স্থাপনার নামকরণ করেন। পাশাপাশি অসচ্ছল শিল্পীদের আবাসনসহ নানা সুযোগ-সুবিধা তৈরির সরকারের কাছে আবেদন রাখছি।

 

 

ফারুক

চলচ্চিত্রে জাতীয়ভাবে আজীবন সম্মাননা পেলেন, কেমন লাগছে?

অনেক বড় একটি সম্মান পেলাম। সারা জীবন চলচ্চিত্রে যে মেধা, শ্রম দিয়েছি, যে কষ্ট করেছি, তা আজ সার্থক হলো। আমার মনে হয় শিল্পীদের জন্য আরও কিছু করতে পারে সরকার। যেমন আমাদের ভিআইপি স্ট্যাটাস নেই, এটা থাকা উচিত। আমাকে সম্মানিত করার জন্য সরকার, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বোপরি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

 

এই সর্বোচ্চ সম্মান প্রাপ্তিতে চলচ্চিত্রের উন্নয়নে ভূমিকা কী হবে?

সরকারের কাছে অনুরোধ, শিগগিরই সিনেমা হলগুলোতে ডিজিটাল প্রজেক্টর স্থাপন করে চলচ্চিত্র শিল্পে প্রাণ ফিরিয়ে আনা, চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদানের অর্থ বৃদ্ধি, বাণিজ্যিক ধারার চলচ্চিত্র নির্মাণে অনুদান প্রদান, সেন্সর বোর্ডের কার্যক্রম যুগোপযোগী করে আধুনিক চলচ্চিত্র নির্মাণের সুযোগ দিতে হবে। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রকে বিশ্বে আবার প্রতিষ্ঠিত করার ভূমিকা রাখার প্রয়াস চালিয়ে যাব।

 

বর্তমান প্রজন্মের শিল্পীদের প্রতি আপনার পরামর্শ কী?

এখন মেধাসম্পন্ন অনেক নতুন শিল্পী ও নির্মাতা আসছেন। তারা যেন ভালো কাজকে অগ্রাধিকার দেন। আমি ভালো ছবি করতাম মনের ক্ষিদে মেটানোর জন্য। বিনা পারিশ্রমিকেও কাজ করেছি, যখন দেখেছি ছবিটা ভালো। টিকে থাকতে হলে সব ধরনের কাজই করতে হবে, নিজেকে চলচ্চিত্রের ইতিহাসে দৃষ্টান্ত হিসেবে রাখার জন্য ভালো কাজ করতে হবে। সবার কাছে আমার অনুরোধ তারা যেন বঙ্গবন্ধুর চোখ দিয়ে চলচ্চিত্রকে দেখার চেষ্টা করেন। তাহলেই চলচ্চিত্রকে ঘিরে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন সত্যি হবে। মহান এই ব্যক্তির স্বপ্নের চলচ্চিত্র নির্মাণ হবে। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চলচ্চিত্রের উন্নয়নে যেভাবে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সবার দায়িত্ব হলো ভেদাভেদ ভুলে সুষ্ঠু কাজের মাধ্যমে তাকে সহযোগিতা করে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নকে সার্থক করে তোলা।

 

 

তিশা

জাতীয় সম্মান পেলেন, কেমন লাগছে?

এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমি কিন্তু খুব বেশি ছবিতে অভিনয় করিনি। এর কারণ হলো আমি মান দেখে কাজ করায় বিশ্বাসী। মান যাচাই করে কাজ করেছি বলেই চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারের অল্প সময়ে এবং অল্প কাজের মাঝেও অনেক বড় একটি জাতীয় সম্মান অর্জন করতে পেরেছি। এতে নিজের  প্রতি আস্থা ও দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল।

 

চলচ্চিত্রে অভিনয়ে আগামী পরিকল্পনা কী?

চলচ্চিত্র যেহেতু বড় গণমাধ্যম। এই মাধ্যমে  সমাজ, দেশ আর মানুষের প্রতিচ্ছবি ফুটে ওঠে আর সবাইকে সচেতন ও বিনোদিত করা যায় তাই চলচ্চিত্রে আরও বেশি করে কাজ করতে চাই। এর জন্য দরকার মানসম্মত ছবি বেশি করে নির্মাণ করা।

 

এর আগে শিশুশিল্পী হিসেবে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন?

বিটিভির ‘নতুন কুঁড়ি’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমার জাতীয় পুরস্কার অর্জনের পালা শুরু হয়। ১৯৯৫ সালেও নতুন কুঁড়িতে গানের জন্য জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলাম। সেবারও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে পুরস্কার নিয়েছিলাম। এবার অভিনেত্রী হিসেবে পেয়েছি।

 

 

চঞ্চল চৌধুরী

আবারও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, কেমন লাগছে?

এবার নিয়ে দুবার চলচ্চিত্রের জন্য জাতীয় পুরস্কারে সেরা অভিনেতা হলাম। এর আগে ‘মনপুরা’ চলচ্চিত্রের জন্য সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছিলাম। অবশ্যই অনেক ভালো লাগছে। বড় কথা হলো অভিনয়ের প্রতি দায়িত্বটা বেড়ে গেল। চলচ্চিত্রে আরও বেশি পরিমাণে ভালো কাজ করে দর্শক আর দেশকে সমৃদ্ধ উপহার দিতে চাই।

 

চলচ্চিত্রে কী এখন বেশি সময় দেবেন?

সেটিই তো চাই। এর জন্য প্রয়োজন বেশি করে মানসম্মত চলচ্চিত্র নির্মাণ হওয়া। বেশি করে মানসম্মত গল্পের ছবি নির্মাণ হলে শিল্পীরা ভালো কাজ করার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করতে পারবে। এতে দর্শক, চলচ্চিত্র শিল্প আর দেশ উপকৃত হবে।

 

কেমন চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে চান?

যে চলচ্চিত্রে মানুষ, দেশ আর সমাজের চিত্র থাকবে, জীবন ঘনিষ্ঠ গল্প থাকবে। যা দেখে দর্শক সব বিষয়ে সচেতন হবে এবং বিনোদন পাবে। এককথায় সুষ্ঠু এবং সুস্থধারার গল্প। যেখানে সব শ্রেণির মানুষ তার পারিপার্শ্বিকতাকে খুঁজে পাবে। প্রতিটি চরিত্রে নিজের প্রতিচ্ছবি দেখতে পাবে এবং দর্শকদের সব বিষয়ে ভাবাবে, সমাধান ও আনন্দ দেবে। এমন চলচ্চিত্র ও চরিত্র শুধু আমি নই। সবাই চায়।

 

 

কুসুম শিকদার

আবার সেরা অভিনেত্রী, ভালো লাগাটা কেমন?

এককথায় অসাধারণ। কে না চায় ভালো কাজ দিয়ে জাতীয়সহ মর্যাদাসম্পন্ন স্বীকৃতি পেতে। এর আগে ‘গহীনে শব্দ’ ছবির জন্য সেরা পুরস্কার পেয়ে মনে হয়েছিল চলচ্চিত্রে অভিনয়ে দায়িত্বটা বেড়ে গেছে। সেই দায়িত্ববোধ থেকে চেষ্টা ছিল আবারও সেরা কাজ উপহার দিতে। এবার শঙ্খচিল ছবির জন্য আবারও জাতীয় পুরস্কার পেয়ে মনে হচ্ছে চেষ্টাটা অনেকখানি সফল হলো।

 

চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পরিমাণ কম, কেন?

যে ধরনের গল্প এবং চরিত্রে অভিনয় করলে  দর্শক এবং রাষ্ট্রের নজর কাড়বে, সে ধরনের ছবি এখন খুব কম নির্মাণ হচ্ছে। গতানুগতিক ধারার ছবিতে কাজ করে হয়তো অর্থ পাব, সম্মান পাব না। আমার কাছে সম্মানটিই মুখ্য। তাই বেছে বেছে কাজ করি বলে আমার অভিনীত ছবির সংখ্যা কম।

 

এতে কি কোনো দুঃখবোধ আছে?

অবশ্যই আছে, বেশি পরিমাণে মানসম্মত ছবি নির্মাণ হয় তাহলে দর্শক আবার আগের মতো পরিবার-পরিজন নিয়ে বেশি পরিমাণে সিনেমা হলে যাবে। এমন ছবি এখন কেন কম হচ্ছে। সবাই মিলে যদি ভালো ছবির পরিমাণ বাড়াতে পারি তাহলে কোনো দুঃখ থাকবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

এই মাত্র | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা