শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৬ অর্জনের প্রতিক্রিয়া

মানসম্মত কাজের অঙ্গীকার

প্রিন্ট ভার্সন
মানসম্মত কাজের অঙ্গীকার

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৬-তে আজীবন সম্মাননা পেয়েছেন যুগ্মভাবে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অভিনেত্রী ববিতা ও চলচ্চিত্রের মিয়াভাই খ্যাত অভিনেতা ফারুক। অন্যদিকে সেরা নায়িকা নির্বাচিত হয়েছেন যৌথভাবে নুসরাত ইমরোজ তিশা ও কুসুম শিকদার। আর নায়কের সম্মান অর্জন করেছেন চঞ্চল চৌধুরী। চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ এই রাষ্ট্রীয় সম্মান লাভে তাদের অনুভূতির কথা তুলে ধরেছেন— আলাউদ্দীন মাজিদ

 

 

ববিতা

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে আজীবন সম্মাননা পেলেন। অনুভূতি কেমন?

অনুভূতির কথা ভাষায় প্রকাশের মতো নয়। মনে হচ্ছে, এত বছর ধরে চলচ্চিত্রের সমৃদ্ধির জন্য যে পরিশ্রম করেছি আজ তার যথার্থ স্বীকৃতি পেলাম। চলচ্চিত্রের উন্নয়নে এখন আমার দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল। আমাকে এই সম্মাননা জানানোর জন্য সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

 

তাহলে আবার অভিনয়ে ফিরছেন?

অবশ্যই, আশা করছি আমার অভিনয় করার মতো চলচ্চিত্র এবং চরিত্র তৈরি হবে এবং শিগগিরই আমি বড় পর্দায় ফিরতে পারব। তা ছাড়া নতুন করে নির্মাণ নিয়েও ভাবছি। তবে এক্ষেত্রে সিনেমা হল বৃদ্ধি ও আধুনিকায়নসহ যাবতীয় সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা যদি সরকার করে দেয় তাহলে চলচ্চিত্রকে আবার আগের সম্মানে পৌঁছে দিতে পারব।

 

এই সম্মাননার জন্য আপনি কার কাছে কৃতজ্ঞ?

প্রথমেই আমার একমাত্র সন্তান অনিকের কথা বলব, তার সহযোগিতায় সহজে অভিনয় করে যেতে পেরেছি। আর যেসব নির্মাতা আমাকে ভালো কাজের সুযোগ করে দিয়েছেন তাদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি। তাদের কারণেই আজ চলচ্চিত্র তারকা হিসেবে আমার এই পূর্ণতা।

 

সহকর্মীদের মধ্যে এই মুহূর্তে কার কথা বেশি মনে পড়ছে?

চলচ্চিত্র জগতের সবার কথাই আমার মনে পড়ছে। বিশেষ করে দেশীয় চলচ্চিত্রের প্রবাদপুরুষ প্রয়াত নায়করাজ রাজ্জাক ভাইকে আজ বেশি করে মনে পড়ছে। তার প্রয়াণে দেশীয় চলচ্চিত্রের একটি ইনস্টিটিউট হারিয়ে গেল। সরকারের কাছে আমার অনুরোধ, আমাদের চলচ্চিত্রের এই প্রবাদপুরুষকে স্মরণীয় করে রাখতে তার নামে চলচ্চিত্রের যে কোনো একটি স্থাপনার নামকরণ করেন। পাশাপাশি অসচ্ছল শিল্পীদের আবাসনসহ নানা সুযোগ-সুবিধা তৈরির সরকারের কাছে আবেদন রাখছি।

 

 

ফারুক

চলচ্চিত্রে জাতীয়ভাবে আজীবন সম্মাননা পেলেন, কেমন লাগছে?

অনেক বড় একটি সম্মান পেলাম। সারা জীবন চলচ্চিত্রে যে মেধা, শ্রম দিয়েছি, যে কষ্ট করেছি, তা আজ সার্থক হলো। আমার মনে হয় শিল্পীদের জন্য আরও কিছু করতে পারে সরকার। যেমন আমাদের ভিআইপি স্ট্যাটাস নেই, এটা থাকা উচিত। আমাকে সম্মানিত করার জন্য সরকার, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বোপরি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

 

এই সর্বোচ্চ সম্মান প্রাপ্তিতে চলচ্চিত্রের উন্নয়নে ভূমিকা কী হবে?

সরকারের কাছে অনুরোধ, শিগগিরই সিনেমা হলগুলোতে ডিজিটাল প্রজেক্টর স্থাপন করে চলচ্চিত্র শিল্পে প্রাণ ফিরিয়ে আনা, চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদানের অর্থ বৃদ্ধি, বাণিজ্যিক ধারার চলচ্চিত্র নির্মাণে অনুদান প্রদান, সেন্সর বোর্ডের কার্যক্রম যুগোপযোগী করে আধুনিক চলচ্চিত্র নির্মাণের সুযোগ দিতে হবে। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রকে বিশ্বে আবার প্রতিষ্ঠিত করার ভূমিকা রাখার প্রয়াস চালিয়ে যাব।

 

বর্তমান প্রজন্মের শিল্পীদের প্রতি আপনার পরামর্শ কী?

এখন মেধাসম্পন্ন অনেক নতুন শিল্পী ও নির্মাতা আসছেন। তারা যেন ভালো কাজকে অগ্রাধিকার দেন। আমি ভালো ছবি করতাম মনের ক্ষিদে মেটানোর জন্য। বিনা পারিশ্রমিকেও কাজ করেছি, যখন দেখেছি ছবিটা ভালো। টিকে থাকতে হলে সব ধরনের কাজই করতে হবে, নিজেকে চলচ্চিত্রের ইতিহাসে দৃষ্টান্ত হিসেবে রাখার জন্য ভালো কাজ করতে হবে। সবার কাছে আমার অনুরোধ তারা যেন বঙ্গবন্ধুর চোখ দিয়ে চলচ্চিত্রকে দেখার চেষ্টা করেন। তাহলেই চলচ্চিত্রকে ঘিরে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন সত্যি হবে। মহান এই ব্যক্তির স্বপ্নের চলচ্চিত্র নির্মাণ হবে। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চলচ্চিত্রের উন্নয়নে যেভাবে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সবার দায়িত্ব হলো ভেদাভেদ ভুলে সুষ্ঠু কাজের মাধ্যমে তাকে সহযোগিতা করে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নকে সার্থক করে তোলা।

 

 

তিশা

জাতীয় সম্মান পেলেন, কেমন লাগছে?

এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমি কিন্তু খুব বেশি ছবিতে অভিনয় করিনি। এর কারণ হলো আমি মান দেখে কাজ করায় বিশ্বাসী। মান যাচাই করে কাজ করেছি বলেই চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারের অল্প সময়ে এবং অল্প কাজের মাঝেও অনেক বড় একটি জাতীয় সম্মান অর্জন করতে পেরেছি। এতে নিজের  প্রতি আস্থা ও দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল।

 

চলচ্চিত্রে অভিনয়ে আগামী পরিকল্পনা কী?

চলচ্চিত্র যেহেতু বড় গণমাধ্যম। এই মাধ্যমে  সমাজ, দেশ আর মানুষের প্রতিচ্ছবি ফুটে ওঠে আর সবাইকে সচেতন ও বিনোদিত করা যায় তাই চলচ্চিত্রে আরও বেশি করে কাজ করতে চাই। এর জন্য দরকার মানসম্মত ছবি বেশি করে নির্মাণ করা।

 

এর আগে শিশুশিল্পী হিসেবে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন?

বিটিভির ‘নতুন কুঁড়ি’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমার জাতীয় পুরস্কার অর্জনের পালা শুরু হয়। ১৯৯৫ সালেও নতুন কুঁড়িতে গানের জন্য জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলাম। সেবারও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে পুরস্কার নিয়েছিলাম। এবার অভিনেত্রী হিসেবে পেয়েছি।

 

 

চঞ্চল চৌধুরী

আবারও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, কেমন লাগছে?

এবার নিয়ে দুবার চলচ্চিত্রের জন্য জাতীয় পুরস্কারে সেরা অভিনেতা হলাম। এর আগে ‘মনপুরা’ চলচ্চিত্রের জন্য সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছিলাম। অবশ্যই অনেক ভালো লাগছে। বড় কথা হলো অভিনয়ের প্রতি দায়িত্বটা বেড়ে গেল। চলচ্চিত্রে আরও বেশি পরিমাণে ভালো কাজ করে দর্শক আর দেশকে সমৃদ্ধ উপহার দিতে চাই।

 

চলচ্চিত্রে কী এখন বেশি সময় দেবেন?

সেটিই তো চাই। এর জন্য প্রয়োজন বেশি করে মানসম্মত চলচ্চিত্র নির্মাণ হওয়া। বেশি করে মানসম্মত গল্পের ছবি নির্মাণ হলে শিল্পীরা ভালো কাজ করার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করতে পারবে। এতে দর্শক, চলচ্চিত্র শিল্প আর দেশ উপকৃত হবে।

 

কেমন চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে চান?

যে চলচ্চিত্রে মানুষ, দেশ আর সমাজের চিত্র থাকবে, জীবন ঘনিষ্ঠ গল্প থাকবে। যা দেখে দর্শক সব বিষয়ে সচেতন হবে এবং বিনোদন পাবে। এককথায় সুষ্ঠু এবং সুস্থধারার গল্প। যেখানে সব শ্রেণির মানুষ তার পারিপার্শ্বিকতাকে খুঁজে পাবে। প্রতিটি চরিত্রে নিজের প্রতিচ্ছবি দেখতে পাবে এবং দর্শকদের সব বিষয়ে ভাবাবে, সমাধান ও আনন্দ দেবে। এমন চলচ্চিত্র ও চরিত্র শুধু আমি নই। সবাই চায়।

 

 

কুসুম শিকদার

আবার সেরা অভিনেত্রী, ভালো লাগাটা কেমন?

এককথায় অসাধারণ। কে না চায় ভালো কাজ দিয়ে জাতীয়সহ মর্যাদাসম্পন্ন স্বীকৃতি পেতে। এর আগে ‘গহীনে শব্দ’ ছবির জন্য সেরা পুরস্কার পেয়ে মনে হয়েছিল চলচ্চিত্রে অভিনয়ে দায়িত্বটা বেড়ে গেছে। সেই দায়িত্ববোধ থেকে চেষ্টা ছিল আবারও সেরা কাজ উপহার দিতে। এবার শঙ্খচিল ছবির জন্য আবারও জাতীয় পুরস্কার পেয়ে মনে হচ্ছে চেষ্টাটা অনেকখানি সফল হলো।

 

চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পরিমাণ কম, কেন?

যে ধরনের গল্প এবং চরিত্রে অভিনয় করলে  দর্শক এবং রাষ্ট্রের নজর কাড়বে, সে ধরনের ছবি এখন খুব কম নির্মাণ হচ্ছে। গতানুগতিক ধারার ছবিতে কাজ করে হয়তো অর্থ পাব, সম্মান পাব না। আমার কাছে সম্মানটিই মুখ্য। তাই বেছে বেছে কাজ করি বলে আমার অভিনীত ছবির সংখ্যা কম।

 

এতে কি কোনো দুঃখবোধ আছে?

অবশ্যই আছে, বেশি পরিমাণে মানসম্মত ছবি নির্মাণ হয় তাহলে দর্শক আবার আগের মতো পরিবার-পরিজন নিয়ে বেশি পরিমাণে সিনেমা হলে যাবে। এমন ছবি এখন কেন কম হচ্ছে। সবাই মিলে যদি ভালো ছবির পরিমাণ বাড়াতে পারি তাহলে কোনো দুঃখ থাকবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
সার্জারি নিয়ে শ্রাবন্তী
সার্জারি নিয়ে শ্রাবন্তী
চলছে লাক্স সুপারস্টার
চলছে লাক্স সুপারস্টার
কোয়েলের জন্য কাঁদলেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলের জন্য কাঁদলেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
শেখ ইসতিয়াককে নিয়ে আবেগঘন রফিকুল আলম
শেখ ইসতিয়াককে নিয়ে আবেগঘন রফিকুল আলম
সিনেপ্লেক্সে মানবতা বনাম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্বন্দ্ব
সিনেপ্লেক্সে মানবতা বনাম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্বন্দ্ব
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
নায়ক জুটি কেন হারিয়ে গেছে
নায়ক জুটি কেন হারিয়ে গেছে
চার নায়ক এক ভিলেন
চার নায়ক এক ভিলেন
মন খারাপ শাবনূরের
মন খারাপ শাবনূরের
হানিফ সংকেতের ইত্যাদি এবার কুড়িগ্রামের উলিপুরে
হানিফ সংকেতের ইত্যাদি এবার কুড়িগ্রামের উলিপুরে
‘গানটা নাকি পঞ্চমের বাসার কাজের বুয়ার লেখা!’
‘গানটা নাকি পঞ্চমের বাসার কাজের বুয়ার লেখা!’
রোমান্টিক আর অ্যাকশনে আটকে আছে ঢাকাই ছবি
রোমান্টিক আর অ্যাকশনে আটকে আছে ঢাকাই ছবি
সর্বশেষ খবর
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ
জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি
মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের সহশিক্ষা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের সহশিক্ষা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন
ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি
সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা
টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’
গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত
শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ
জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা