শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৬ অর্জনের প্রতিক্রিয়া

মানসম্মত কাজের অঙ্গীকার

প্রিন্ট ভার্সন
মানসম্মত কাজের অঙ্গীকার

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৬-তে আজীবন সম্মাননা পেয়েছেন যুগ্মভাবে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অভিনেত্রী ববিতা ও চলচ্চিত্রের মিয়াভাই খ্যাত অভিনেতা ফারুক। অন্যদিকে সেরা নায়িকা নির্বাচিত হয়েছেন যৌথভাবে নুসরাত ইমরোজ তিশা ও কুসুম শিকদার। আর নায়কের সম্মান অর্জন করেছেন চঞ্চল চৌধুরী। চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ এই রাষ্ট্রীয় সম্মান লাভে তাদের অনুভূতির কথা তুলে ধরেছেন— আলাউদ্দীন মাজিদ

 

 

ববিতা

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে আজীবন সম্মাননা পেলেন। অনুভূতি কেমন?

অনুভূতির কথা ভাষায় প্রকাশের মতো নয়। মনে হচ্ছে, এত বছর ধরে চলচ্চিত্রের সমৃদ্ধির জন্য যে পরিশ্রম করেছি আজ তার যথার্থ স্বীকৃতি পেলাম। চলচ্চিত্রের উন্নয়নে এখন আমার দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল। আমাকে এই সম্মাননা জানানোর জন্য সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

 

তাহলে আবার অভিনয়ে ফিরছেন?

অবশ্যই, আশা করছি আমার অভিনয় করার মতো চলচ্চিত্র এবং চরিত্র তৈরি হবে এবং শিগগিরই আমি বড় পর্দায় ফিরতে পারব। তা ছাড়া নতুন করে নির্মাণ নিয়েও ভাবছি। তবে এক্ষেত্রে সিনেমা হল বৃদ্ধি ও আধুনিকায়নসহ যাবতীয় সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা যদি সরকার করে দেয় তাহলে চলচ্চিত্রকে আবার আগের সম্মানে পৌঁছে দিতে পারব।

 

এই সম্মাননার জন্য আপনি কার কাছে কৃতজ্ঞ?

প্রথমেই আমার একমাত্র সন্তান অনিকের কথা বলব, তার সহযোগিতায় সহজে অভিনয় করে যেতে পেরেছি। আর যেসব নির্মাতা আমাকে ভালো কাজের সুযোগ করে দিয়েছেন তাদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি। তাদের কারণেই আজ চলচ্চিত্র তারকা হিসেবে আমার এই পূর্ণতা।

 

সহকর্মীদের মধ্যে এই মুহূর্তে কার কথা বেশি মনে পড়ছে?

চলচ্চিত্র জগতের সবার কথাই আমার মনে পড়ছে। বিশেষ করে দেশীয় চলচ্চিত্রের প্রবাদপুরুষ প্রয়াত নায়করাজ রাজ্জাক ভাইকে আজ বেশি করে মনে পড়ছে। তার প্রয়াণে দেশীয় চলচ্চিত্রের একটি ইনস্টিটিউট হারিয়ে গেল। সরকারের কাছে আমার অনুরোধ, আমাদের চলচ্চিত্রের এই প্রবাদপুরুষকে স্মরণীয় করে রাখতে তার নামে চলচ্চিত্রের যে কোনো একটি স্থাপনার নামকরণ করেন। পাশাপাশি অসচ্ছল শিল্পীদের আবাসনসহ নানা সুযোগ-সুবিধা তৈরির সরকারের কাছে আবেদন রাখছি।

 

 

ফারুক

চলচ্চিত্রে জাতীয়ভাবে আজীবন সম্মাননা পেলেন, কেমন লাগছে?

অনেক বড় একটি সম্মান পেলাম। সারা জীবন চলচ্চিত্রে যে মেধা, শ্রম দিয়েছি, যে কষ্ট করেছি, তা আজ সার্থক হলো। আমার মনে হয় শিল্পীদের জন্য আরও কিছু করতে পারে সরকার। যেমন আমাদের ভিআইপি স্ট্যাটাস নেই, এটা থাকা উচিত। আমাকে সম্মানিত করার জন্য সরকার, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বোপরি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

 

এই সর্বোচ্চ সম্মান প্রাপ্তিতে চলচ্চিত্রের উন্নয়নে ভূমিকা কী হবে?

সরকারের কাছে অনুরোধ, শিগগিরই সিনেমা হলগুলোতে ডিজিটাল প্রজেক্টর স্থাপন করে চলচ্চিত্র শিল্পে প্রাণ ফিরিয়ে আনা, চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদানের অর্থ বৃদ্ধি, বাণিজ্যিক ধারার চলচ্চিত্র নির্মাণে অনুদান প্রদান, সেন্সর বোর্ডের কার্যক্রম যুগোপযোগী করে আধুনিক চলচ্চিত্র নির্মাণের সুযোগ দিতে হবে। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রকে বিশ্বে আবার প্রতিষ্ঠিত করার ভূমিকা রাখার প্রয়াস চালিয়ে যাব।

 

বর্তমান প্রজন্মের শিল্পীদের প্রতি আপনার পরামর্শ কী?

এখন মেধাসম্পন্ন অনেক নতুন শিল্পী ও নির্মাতা আসছেন। তারা যেন ভালো কাজকে অগ্রাধিকার দেন। আমি ভালো ছবি করতাম মনের ক্ষিদে মেটানোর জন্য। বিনা পারিশ্রমিকেও কাজ করেছি, যখন দেখেছি ছবিটা ভালো। টিকে থাকতে হলে সব ধরনের কাজই করতে হবে, নিজেকে চলচ্চিত্রের ইতিহাসে দৃষ্টান্ত হিসেবে রাখার জন্য ভালো কাজ করতে হবে। সবার কাছে আমার অনুরোধ তারা যেন বঙ্গবন্ধুর চোখ দিয়ে চলচ্চিত্রকে দেখার চেষ্টা করেন। তাহলেই চলচ্চিত্রকে ঘিরে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন সত্যি হবে। মহান এই ব্যক্তির স্বপ্নের চলচ্চিত্র নির্মাণ হবে। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চলচ্চিত্রের উন্নয়নে যেভাবে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সবার দায়িত্ব হলো ভেদাভেদ ভুলে সুষ্ঠু কাজের মাধ্যমে তাকে সহযোগিতা করে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নকে সার্থক করে তোলা।

 

 

তিশা

জাতীয় সম্মান পেলেন, কেমন লাগছে?

এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমি কিন্তু খুব বেশি ছবিতে অভিনয় করিনি। এর কারণ হলো আমি মান দেখে কাজ করায় বিশ্বাসী। মান যাচাই করে কাজ করেছি বলেই চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারের অল্প সময়ে এবং অল্প কাজের মাঝেও অনেক বড় একটি জাতীয় সম্মান অর্জন করতে পেরেছি। এতে নিজের  প্রতি আস্থা ও দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল।

 

চলচ্চিত্রে অভিনয়ে আগামী পরিকল্পনা কী?

চলচ্চিত্র যেহেতু বড় গণমাধ্যম। এই মাধ্যমে  সমাজ, দেশ আর মানুষের প্রতিচ্ছবি ফুটে ওঠে আর সবাইকে সচেতন ও বিনোদিত করা যায় তাই চলচ্চিত্রে আরও বেশি করে কাজ করতে চাই। এর জন্য দরকার মানসম্মত ছবি বেশি করে নির্মাণ করা।

 

এর আগে শিশুশিল্পী হিসেবে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন?

বিটিভির ‘নতুন কুঁড়ি’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমার জাতীয় পুরস্কার অর্জনের পালা শুরু হয়। ১৯৯৫ সালেও নতুন কুঁড়িতে গানের জন্য জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলাম। সেবারও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে পুরস্কার নিয়েছিলাম। এবার অভিনেত্রী হিসেবে পেয়েছি।

 

 

চঞ্চল চৌধুরী

আবারও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, কেমন লাগছে?

এবার নিয়ে দুবার চলচ্চিত্রের জন্য জাতীয় পুরস্কারে সেরা অভিনেতা হলাম। এর আগে ‘মনপুরা’ চলচ্চিত্রের জন্য সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছিলাম। অবশ্যই অনেক ভালো লাগছে। বড় কথা হলো অভিনয়ের প্রতি দায়িত্বটা বেড়ে গেল। চলচ্চিত্রে আরও বেশি পরিমাণে ভালো কাজ করে দর্শক আর দেশকে সমৃদ্ধ উপহার দিতে চাই।

 

চলচ্চিত্রে কী এখন বেশি সময় দেবেন?

সেটিই তো চাই। এর জন্য প্রয়োজন বেশি করে মানসম্মত চলচ্চিত্র নির্মাণ হওয়া। বেশি করে মানসম্মত গল্পের ছবি নির্মাণ হলে শিল্পীরা ভালো কাজ করার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করতে পারবে। এতে দর্শক, চলচ্চিত্র শিল্প আর দেশ উপকৃত হবে।

 

কেমন চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে চান?

যে চলচ্চিত্রে মানুষ, দেশ আর সমাজের চিত্র থাকবে, জীবন ঘনিষ্ঠ গল্প থাকবে। যা দেখে দর্শক সব বিষয়ে সচেতন হবে এবং বিনোদন পাবে। এককথায় সুষ্ঠু এবং সুস্থধারার গল্প। যেখানে সব শ্রেণির মানুষ তার পারিপার্শ্বিকতাকে খুঁজে পাবে। প্রতিটি চরিত্রে নিজের প্রতিচ্ছবি দেখতে পাবে এবং দর্শকদের সব বিষয়ে ভাবাবে, সমাধান ও আনন্দ দেবে। এমন চলচ্চিত্র ও চরিত্র শুধু আমি নই। সবাই চায়।

 

 

কুসুম শিকদার

আবার সেরা অভিনেত্রী, ভালো লাগাটা কেমন?

এককথায় অসাধারণ। কে না চায় ভালো কাজ দিয়ে জাতীয়সহ মর্যাদাসম্পন্ন স্বীকৃতি পেতে। এর আগে ‘গহীনে শব্দ’ ছবির জন্য সেরা পুরস্কার পেয়ে মনে হয়েছিল চলচ্চিত্রে অভিনয়ে দায়িত্বটা বেড়ে গেছে। সেই দায়িত্ববোধ থেকে চেষ্টা ছিল আবারও সেরা কাজ উপহার দিতে। এবার শঙ্খচিল ছবির জন্য আবারও জাতীয় পুরস্কার পেয়ে মনে হচ্ছে চেষ্টাটা অনেকখানি সফল হলো।

 

চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পরিমাণ কম, কেন?

যে ধরনের গল্প এবং চরিত্রে অভিনয় করলে  দর্শক এবং রাষ্ট্রের নজর কাড়বে, সে ধরনের ছবি এখন খুব কম নির্মাণ হচ্ছে। গতানুগতিক ধারার ছবিতে কাজ করে হয়তো অর্থ পাব, সম্মান পাব না। আমার কাছে সম্মানটিই মুখ্য। তাই বেছে বেছে কাজ করি বলে আমার অভিনীত ছবির সংখ্যা কম।

 

এতে কি কোনো দুঃখবোধ আছে?

অবশ্যই আছে, বেশি পরিমাণে মানসম্মত ছবি নির্মাণ হয় তাহলে দর্শক আবার আগের মতো পরিবার-পরিজন নিয়ে বেশি পরিমাণে সিনেমা হলে যাবে। এমন ছবি এখন কেন কম হচ্ছে। সবাই মিলে যদি ভালো ছবির পরিমাণ বাড়াতে পারি তাহলে কোনো দুঃখ থাকবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবতার গানে চিরঞ্জীব সঞ্জীব
মানবতার গানে চিরঞ্জীব সঞ্জীব
শেখ সাদী খানের শ্রুতি নন্দন...
শেখ সাদী খানের শ্রুতি নন্দন...
হুমার প্রেম কাহিনি...
হুমার প্রেম কাহিনি...
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
সাহিত্যনির্ভর চলচ্চিত্র কেন নেই
সাহিত্যনির্ভর চলচ্চিত্র কেন নেই
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?
দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন