শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ঘুণাক্ষরেও বুঝিনি সেটিই হবে জহিরের শেষ যাত্রা

প্রিন্ট ভার্সন
ঘুণাক্ষরেও বুঝিনি সেটিই হবে জহিরের শেষ যাত্রা

আজ প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার জহির রায়হানের ৪৯তম অন্তর্ধান দিবস। স্বাধীনতা যুদ্ধে নিখোঁজ বড় ভাই শহীদুল্লাহ কায়সারকে খুঁজতে গিয়ে ১৯৭২ সালের এই দিনে আর ফিরে আসেননি তিনি। তাঁর অন্তর্ধান দিবসে জহির রায়হানের সহধর্মিণী চলচ্চিত্রকার কোহিনূর আক্তার সুচন্দার বলা স্মৃতিকথা তুলে ধরেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

যেভাবে জহিরকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল

১৯৬৬ সালে আমরা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হই। পরিতাপের বিষয়, বিয়ের মাত্র সাত বছরের মধ্যে তাঁকে চিরতরে হারিয়ে ফেলি। ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পরদিন ১৭ ডিসেম্বর কলকাতা থেকে ঢাকায় আসেন জহির রায়হান। এসেই জানতে পারেন তাঁর অগ্রজ কথাশিল্পী শহীদুল্লাহ কায়সার নিখোঁজ। ভাই শহীদুল্লাহকে ঢাকার প্রায় সব জায়গায় খুঁজে ব্যর্থ হন জহির। ৩০ জানুয়ারি মিরপুরে কারফিউ জারি করে সার্চ পার্টি পাঠানো হয়। ওইদিন জহির রায়হানকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে মিরপুর ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়। সকালে তিনি বাসায় ছিলেন। কয়েকজন লোক এসে তাঁকে বলে শহীদুল্লাহ কায়সারকে মিরপুরে পাওয়া গেছে। বাসার সামনে আর্মি অফিসার ও তাঁর চাচাতো ভাই শাহরিয়ার কবীর অপেক্ষা করছিলেন। ও চলে গেল।  ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারিনি সে যাওয়াই হবে জহিরের শেষ যাত্রা। ঘরময় নেমে এলো বিষাদের নীরবতা আর ভয়ার্ত অন্ধকার। সন্ধ্যায় বাসায় সবাই নিশ্চুপ বসে আছি। মনে অজানা ভীতি কাজ করছিল। মিরপুর থানায় ফোন করলাম। কেউ একজন বলল কিছুক্ষণ পর ফোন করেন, তিনি এখন নেই। কিছুক্ষণ পর আবার ফোন দিলাম। তখন ফোন রিসিভ করলেন মেজর মঈন। তাকে জহিরের কথা জিজ্ঞাসা করতেই তিনি মেজর মতিউরকে ফোন ধরিয়ে দিলেন। তিনি বললেন তিনি ব্যস্ত, এখন দেওয়া যাবে না। আবার ফোন দিলাম। কে একজন জানালেন মিরপুরে গোলাগুলি হয়েছে, জহিরকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। মনকে এই বলে প্রবোধ দেওয়ার চেষ্টা করলাম ‘জহিরকে সবাই চেনে। স্বাধীন দেশে তাঁকে কেউ কিছু করবে না। ও নিশ্চয়ই ফিরে আসবে।’ ওর জন্য সবাই অপেক্ষা করতে থাকি। ও আর ফিরে আসে না। কান পেতে থাকি, ওই বুঝি সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠছে, এক্ষুনি ডাকবে। কিন্তু না, এভাবে এক সপ্তাহ কেটে গেল। ক্যান্টনমেন্ট গেলাম। মেজর মঈন ও মতিউরের সঙ্গে দেখা করলাম। তারা বললেন, ওইদিন মিরপুরে অপারেশন হয়েছে। কোথায় গেছেন, কী হয়েছে তাঁর, কিছুই জানেন না তারা। কাঁদতে কাঁদতে বেরিয়ে এলাম, কয়েক দিন পর মিরপুর থানায় গেলাম। ঘটনাস্থলে যাওয়ার জন্য পুলিশের সাহায্য চাইলাম। পুলিশ দুজন অবাঙালিকে ধরে আনল। তাদের বর্ণনায় সেদিন বিহারিদের সঙ্গে প্রচ- গোলাগুলি হয়েছিল সেখানে। অসংখ্য মানুষের মৃত্যু হয়েছে। পুলিশ তাদেরসহ আমাকে ঘটনাস্থলে নিয়ে গেল। অঝোর ধারায় বৃষ্টি হচ্ছিল। আশপাশের কয়েকটি কলাগাছের নিচে মাটি খোঁড়া হলো। বেরিয়ে এলো অসংখ্য মৃতদেহ। মৃতদের গায়ে কাপড় নেই। পচে বীভৎস হয়ে গেছে। চেনারও উপায় নেই। এরপর পুলিশ একটি কুয়ার কাছে নিয়ে গেল। মৃতদেহে ভর্তি ছিল কুয়াটি। আমি ভয়ে আঁতকে উঠলাম। কোথাও জহির রায়হানকে খুঁজে পেলাম না। তারপর অনেক সময় পেরিয়ে গেল। নিশ্চিত হলাম জহির রায়হানকে হারিয়ে ফেলেছি। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করলাম। তিনি সান্ত্বনা দিলেন। আমার থাকার কোনো জায়গা ছিল না। পরে শহীদ পরিবারের সদস্য হিসেবে বনানীতে একটা বাসা পাই। ১৯৭৫-পরবর্তী সরকার বাসাটি নিয়ে নেয়। সন্তানদের নিয়ে আবার রাস্তায় নামতে হয়। জহির রায়হান তো আমার জন্য কিছু রেখে যাওয়ার সময় পাননি। অনেক কষ্টে দিনযাপন করেছি। কেউ আমাদের কখনো খোঁজ নেয়নি। আমি নিজেও পরোক্ষভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম। জীবনের সব হারিয়ে স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ পেয়েছি। জানি জহির রায়হানকে আর কোনো দিন খুঁজে পাব না। তাঁর বিনিময়ে এই স্বাধীন-সার্বভৌম দেশই আমার জীবনের বড় সান্ত্বনা।

 

জহির রায়হানের মূল্যায়ন হয়নি

জহির রায়হানের কোনো মূল্যায়ন হয়নি। জহির রায়হান নির্মিত ছবিগুলো মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট নিয়ে নিল। ছবিগুলো বা এর জন্য একটি পয়সাও দিল না। বড় কষ্ট হয়, জহির রায়হানের সম্পদ তাঁর উত্তরাধিকারীরা কেন পাবে না। নিজ দেশে জহির রায়হানের কোনো মূল্যায়ন হলো না। ভারতের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা সত্যজিৎ রায় একবার জহির রায়হানের পিঠ চাপড়ে বলেছিলেন, ‘তোমার মতো মেধাবী একজন মানুষের জন্ম ভারতে কেন হলো না।’

 

বঙ্গবন্ধুর সান্ত্বনার কথা ভুলতে পারব না

জহির রায়হান নিখোঁজ হওয়ার পর বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম। তিনি আমার মাথায় হাত রেখে সান্ত্বনা দিয়েছিলেন। তাঁর সেই মায়ার পরশ এখনো অনুভব করি। জাতির জনক কত যে মহান ছিলেন যারা তাঁর সান্নিধ্য পেয়েছেন তারাই ভালো বলতে পারবেন। সেদিন মনে হয়েছিল জাতির পিতা যেন আমারও পিতা। তাঁর উদার মনের ভালোবাসার কথা কোনো দিনও ভুলব না। জাতি হিসেবে সত্যিই আমরা ভাগ্যবান। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ একজন মানুষ আমাদের বঙ্গবন্ধু।

 

জহির রায়হানের নামে একটি ট্রাস্ট করব

জহির রায়হান ছিলেন সৃষ্টিশীল কর্মের অধিকারী মানুষ। তাঁর নামে একটি ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করব। তাঁর অসমাপ্ত ছবি ‘লেট দেয়ার বি লাইট’ ফিল্ম আর্কাইভে সংরক্ষিত আছে। ছবিটির ডাব করা বাকি আছে শুধু। এই কাজটি সম্পন্ন করে ছবিটিকে আলোর মুখ দেখানোর উদ্যোগ নিচ্ছে আমাদের সন্তানরা। নতুন প্রজন্মের কাছে জহির রায়হানকে যথাযথভাবে তুলে ধরার জন্য পারিবারিকভাবে বিভিন্ন উদ্যোগ নিচ্ছি।  জহিরের কালজয়ী উপন্যাস ‘বরফ গলা নদী’সহ অন্যান্য রচনার চলচ্চিত্রায়ণের পরিকল্পনা রয়েছে আমার।

এই বিভাগের আরও খবর
কুসুমের নতুন রূপ
কুসুমের নতুন রূপ
অবশেষে প্রভা...
অবশেষে প্রভা...
চ্যানেল আইতে ছোটদের কৃষি
চ্যানেল আইতে ছোটদের কৃষি
শিল্পীর হতাশা বাজে জিনিস
শিল্পীর হতাশা বাজে জিনিস
বিদেশি সিরিয়ালের প্রতি কেন ঝুঁকছে টিভি চ্যানেল, ওটিটি
বিদেশি সিরিয়ালের প্রতি কেন ঝুঁকছে টিভি চ্যানেল, ওটিটি
জাহ্নবীর অজুহাত...
জাহ্নবীর অজুহাত...
বাংলাভিশনে সুলতান আবদুল হামিদ
বাংলাভিশনে সুলতান আবদুল হামিদ
রূপার ছায়ায় তিশা...
রূপার ছায়ায় তিশা...
জনপ্রিয়তায় এভারেস্ট উচ্চতায় ইত্যাদি
জনপ্রিয়তায় এভারেস্ট উচ্চতায় ইত্যাদি
টেলিভিশনের মানুষ মুস্তাফা মনোয়ার
টেলিভিশনের মানুষ মুস্তাফা মনোয়ার
আর কত লোকসান গুনবেন প্রযোজক
আর কত লোকসান গুনবেন প্রযোজক
বৃষ্টি নিয়ে ফাহমিদা নবী
বৃষ্টি নিয়ে ফাহমিদা নবী
সর্বশেষ খবর
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৭৩
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৭৩

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা
জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

উল্লাপাড়ায় আন্তনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ
উল্লাপাড়ায় আন্তনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি
ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ ও সাংস্কৃতিক উৎসব
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ ও সাংস্কৃতিক উৎসব

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

গঠন করা হতে পারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩
গঠন করা হতে পারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মালয়েশিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

লক্ষ্মীপুরে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
লক্ষ্মীপুরে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণধর্ষণের হুমকির প্রতিবাদে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
গণধর্ষণের হুমকির প্রতিবাদে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লক্ষ্মীপুরে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের কুইজ প্রতিযোগিতায় ৪০ শিক্ষার্থী পুরস্কৃত
লক্ষ্মীপুরে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের কুইজ প্রতিযোগিতায় ৪০ শিক্ষার্থী পুরস্কৃত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুচকাওয়াজ ঘিরে বেইজিংয়ে সাজসাজ রব, কড়া নিরাপত্তা
কুচকাওয়াজ ঘিরে বেইজিংয়ে সাজসাজ রব, কড়া নিরাপত্তা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন স্টইনিস
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন স্টইনিস

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্যজীবী দলের উদ্যোগে ভৈরব নদে মাছের পোনা অবমুক্ত
মৎস্যজীবী দলের উদ্যোগে ভৈরব নদে মাছের পোনা অবমুক্ত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপেও দারুণ কিছু করবে বাংলাদেশ : বিসিবি সভাপতি
এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপেও দারুণ কিছু করবে বাংলাদেশ : বিসিবি সভাপতি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ১৪০০ ছাড়াল
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ১৪০০ ছাড়াল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ ‘সাপ্লিমেন্ট’ কেনার অভিযোগে জাপানের শীর্ষ সিইও’র পদত্যাগ
অবৈধ ‘সাপ্লিমেন্ট’ কেনার অভিযোগে জাপানের শীর্ষ সিইও’র পদত্যাগ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিল দল থেকে বাদ পড়ার কারণ চোট নয়, দাবি নেইমারের
ব্রাজিল দল থেকে বাদ পড়ার কারণ চোট নয়, দাবি নেইমারের

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির হলে বহিরাগত-অতিথি অবস্থানে নিষেধাজ্ঞা
ঢাবির হলে বহিরাগত-অতিথি অবস্থানে নিষেধাজ্ঞা

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

১০ বছর আত্মগোপনে থেকেও শেষ রক্ষা হয়নি
১০ বছর আত্মগোপনে থেকেও শেষ রক্ষা হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্থিরতা সমাধানের প্রক্রিয়া চলমান : শিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্থিরতা সমাধানের প্রক্রিয়া চলমান : শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে বৃদ্ধার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে বৃদ্ধার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২২১৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২২১৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোলায় র‍্যাবের হাতে আটক কথিত ‘জিনের বাদশা’
ভোলায় র‍্যাবের হাতে আটক কথিত ‘জিনের বাদশা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জাতীয় পার্টি ফ্যাসিবাদকে সহায়তা করেছে, আইনানুযায়ী বিচারের আওতায় আনা উচিত’
‘জাতীয় পার্টি ফ্যাসিবাদকে সহায়তা করেছে, আইনানুযায়ী বিচারের আওতায় আনা উচিত’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে চার স্বর্ণের বারসহ আটক ১
যশোরে চার স্বর্ণের বারসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বললেন পাকিস্তানের হার্ডহিটার ব্যাটার
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বললেন পাকিস্তানের হার্ডহিটার ব্যাটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে আপিল বিভাগে শুনানি বুধবার
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে আপিল বিভাগে শুনানি বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান
দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম
ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম
জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার
মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ
ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী
মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়
এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে বেতন, জরিমানা ও বিল পরিশোধ করা যাবে ক্রিপ্টোতে!
আমিরাতে বেতন, জরিমানা ও বিল পরিশোধ করা যাবে ক্রিপ্টোতে!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার ‘বিনিময়ে নথি হস্তান্তর’, কর কর্মকর্তা বরখাস্ত
টাকার ‘বিনিময়ে নথি হস্তান্তর’, কর কর্মকর্তা বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু
বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান

নগর জীবন

দিনভর নাটকীয়তা
দিনভর নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা
ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ
হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি
বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি

নগর জীবন

সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা
সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের
বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা
বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা

নগর জীবন

দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি
ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি

মাঠে ময়দানে

নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের

পেছনের পৃষ্ঠা

মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি
মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি

শিল্প বাণিজ্য

মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ
বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ

মাঠে ময়দানে

নেপথ্যে চলছে দেনদরবার
নেপথ্যে চলছে দেনদরবার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা
হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে
কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে

মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ
মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না
দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না

নগর জীবন

থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি
জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি

খবর