শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৫, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

তৃতীয় পর্ব

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা

নানক : রাজনীতি মানেই দুর্নীতি
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা

২০১৮ সালের নির্বাচনে জাহাঙ্গীর কবির নানককে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। তাঁর মতো হেভিওয়েট নেতা আওয়ামী লীগের মনোনয়ন কেন পেলেন না, এ নিয়ে বিভিন্নমুখী আলোচনা-পর্যালোচনা শুরু হয়। অনুসন্ধানে দেখা যায়, মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাটের গাড়িবহরে হামলার কারণে নানকের বিরুদ্ধে সরাসরি অভিযোগ করেছিল মার্কিন দূতাবাস। সম্ভবত মার্কিন চাপেই শেখ হাসিনা শেষ পর্যন্ত নানককে মনোনয়ন দেননি। তবে মনোনয়ন না দিলেও খুব শিগগিরই নানক পুরস্কৃত হন। তাঁকে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক থেকে প্রেসিডিয়াম সদস্য হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়। ওই সময় মোহাম্মদপুরে মনোনয়ন পান সাদেক খান। ২০১৮ সালে রাতের ভোটের নির্বাচনের পর অনেকে মনে করেছিল নানকের রাজনৈতিক অধ্যায়ের অবসান ঘটবে। মোহাম্মদপুরে নানকের দুর্নীতি এবং লুণ্ঠন অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটবে। কিন্তু লক্ষণীয় ব্যাপার হলো, জাহাঙ্গীর কবির নানক প্রমাণ করে দিয়েছিলেন কিছু না থেকেও একজন মানুষ যদি দুর্নীতিবাজ, দুর্বৃত্ত হয় তাহলে তিনি যেখান থেকে যেভাবে ইচ্ছা দুর্নীতি করতে পারেন। নানক প্রসঙ্গে প্রয়াত সৈয়দ আশরাফ একটি গল্প বলেছিলেন। এ প্রসঙ্গে সেই গল্পটি অত্যন্ত যুক্তিসংগত। সৈয়দ আশরাফ বলেছিলেন, ‘একজন সরকারি কর্মচারী, তাকে যেখানেই বদলি করা হয়, সেখানেই তিনি দুর্নীতি করেন। এ রকম ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ যখন তার বিরুদ্ধে উঠল, তখন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তার ওপর ক্ষুব্ধ হলেন। ক্ষুব্ধ হয়ে বললেন তাকে এমন এক জায়গায় বদলি করে দাও যেখানে ঘুষ খাওয়ার কোনো পথ নেই। সবাই মিলে পরামর্শ করে তাকে নদী এলাকায় বদলি করে দিলেন। সেখানে তার কাজ হলো চেয়ার-টেবিল বসিয়ে নদীর ঢেউ গণনা করা। সবাই মনে করল এখন তার আর ঘুষ খাওয়ার কোনো পথ নেই। নদীর ঢেউ গুনে তো আর উপরি আয় হবে না। কিন্তু যিনি দুর্নীতি করেন, তিনি জানেন কীভাবে দুর্নীতি করতে হয়। যে কোনো জায়গায়, যে কোনো পরিস্থিতিতে তিনি দুর্নীতি করেন। কদিন পর ট্রলার মালিক, লঞ্চ মালিক, ফেরির মালিকরা সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলের কাছে গিয়ে আকুল আবেদন করল যেন ওই ব্যক্তিকে ওখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তো হতবাক। তারা জানতে চাইলেন, তার তো কোনো কাজ নেই। তাকে দেওয়া হয়েছে ঢেউ গণনার জন্য। সেখান থেকে অর্থ উপার্জনের কোনো উপায় নেই। তখন নৌযান মালিকরা বললেন, ওই কর্মকর্তা চলাচলে বাধা দিচ্ছেন। নৌযান চলাচল করলে তার ঢেউ গণনার সমস্যা হয়। এ অভিযোগে তিনি আমাদের নৌযান চলাচলে বাধা দিচ্ছেন। টাকা দিলেই তবে নৌযান চলাচল করতে দিচ্ছেন। এভাবে টাকা দেওয়া তো সম্ভব নয়।

জাহাঙ্গীর কবির নানক ছিলেন এই প্রজাতির। তিনি ২০০৯ সালে প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। বেশুমার দুর্নীতি করেছেন। প্রতিমন্ত্রিত্ব হারিয়েছেন। ২০১৪ সালে এমপি থেকে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। আর ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর তিনি মন্ত্রী-এমপি কিছুই নন। কিন্তু দুর্নীতি থেকে তাঁকে রুখবে কে? নানক যেখানেই যাবেন সেখানেই দুর্নীতির নিত্যনতুন পথ আবিষ্কার করবেন। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হওয়ার পরপরই তিনি শুরু করলেন কমিটি বাণিজ্য, মনোনয়ন বাণিজ্য। একের পর এক কমিটি এবং মনোনয়ন বাণিজ্যের মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট শুরু করলেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পরই স্থানীয় সরকার নির্বাচন শুরু হয়েছিল। আওয়ামী লীগ সিদ্ধান্ত নিয়েছিল দলীয় প্রতীকে এ নির্বাচন হবে। সে অনুযায়ী দলের ভিতর শুরু হয়ে যায় অবাধ মনোনয়ন বাণিজ্য। যে যেভাবে পেরেছেন, লুটপাট করে অর্থ গ্রহণ করেছেন। এ সময় যেহেতু বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তারা এ সরকারের অধীনে আর কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না, সে রকম বাস্তবতার বিবেচনায় আওয়ামী লীগের মধ্যে এমন একটি ধারণা তৈরি হয়েছিল যে যারাই মনোনয়ন পাবেন, তারাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান বা পৌরসভার মেয়র হিসেবে আপনাআপনি নির্বাচিত হবেন। জনগণের ভোট প্রাপ্তি কোনো বিষয় নয়। আর এ রকম বাস্তবতায় জাহাঙ্গীর কবির নানকের জন্য সৃষ্টি হয় একটি সুবর্ণ সুযোগ। তিনি যেন এক স্বর্ণভান্ডারের সন্ধান পান। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিও ১ কোটি টাকা দিতে রাজি হন। আওয়ামী লীগের নেতারা জানতেন শুধু একজনকে টাকা দিলে হবে না। মনোনয়ন বোর্ডের অন্য সদস্যদেরও টাকা দিতে হবে। আর সে কারণেই মনোনয়ন বোর্ডের যাঁরা সদস্য, তাঁদের সবাইকে অর্থ দেওয়া শুরু করেন। উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার কারণে শেখ হাসিনা নানককে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য করেছিলেন। এ সদস্য হওয়ার কারণে নানককে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। তিনি অবাধে মনোনয়ন বাণিজ্য করেছেন।

শুধু মনোনয়ন বাণিজ্য করেই ক্ষান্ত হননি। এ সময় বিভিন্ন কমিটির নতুন সম্মেলনের আয়োজন শুরু করা হয়। সম্মেলনের পর জেলা পর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়। যেহেতু নানক, বাহাউদ্দিন নাছিম, আবদুর রহমানসহ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ নেতাকে নির্বাচনে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি, সেহেতু শেখ হাসিনা কমিটি গঠন করার জন্য বিশেষভাবে তাঁদের দায়িত্ব দেন। আর এ সুযোগে তাঁরা শুরু করেন কমিটি বাণিজ্যের সিন্ডিকেট। ‘টাকা যার কমিটি তার’ এ নীতি চালু করেন। আওয়ামী লীগে যোগ দেওয়া লুটেরা কোটিপতি, যারা হাইব্রিড আওয়ামী লীগ হিসেবে পরিচিত, বিভিন্ন ব্যবসাবাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত, যারা আওয়ামী লীগে এসেছেন দুর্নীতি-লুটপাট করার জন্য, নিজেদের অবৈধ ব্যবসার বৈধতা দেওয়ার জন্য; তারা নানকের সিন্ডিকেটের কাছে কোটি কোটি টাকা দিয়ে কমিটির অনুমোদন নেন। অনেকেই মনে করেন আওয়ামী লীগ ধ্বংসের সূচনা হয়েছিল এ কমিটি বাণিজ্যের মাধ্যমে। দলের সঙ্গে সম্পৃক্তহীন, কোনো দিন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না এ রকম ব্যক্তিরাও আওয়ামী লীগের কমিটিতে ঢোকেন। ফলে আওয়ামী লীগের কমিটি অকার্যকর হয়। কিন্তু আওয়ামী লীগের কমিটি অকার্যকর হলে কী হবে? জাহাঙ্গীর কবির নানক ফুলেফেঁপে ওঠেন। তাঁর বিত্তবৈভব আরও বাড়তে থাকে। এ সময় তিনি এমপি-মন্ত্রী নন বিধায় কারও নজরদারির মধ্যে ছিলেন না। গণমাধ্যম বা সরকার কেউই তাঁর দিকে দৃষ্টি রাখেনি, ফলে নানক বেপরোয়া লুণ্ঠন এবং লুটপাট শুরু করেন। একাধিক সূত্র বলছেন, এ সময় নানক বিদেশে বিনিয়োগ শুরু করেন। ইতোমধ্যে নানকের বড় ছেলে সড়ক দুর্ঘটনায় অকালমৃত্যু বরণ করেন। লন্ডনে অবস্থানরত নানকের মেয়ে স্বামীর সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হয়ে গেলে দেশে ফিরে আসেন। এরপর তাঁর মেয়ে রাখি নানকের এসব অবৈধ লুণ্ঠন তদারকি শুরু করেন। রাখির তত্ত্বাবধানে এবার লুটের টাকায় নানক বিদেশে বিনিয়োগ শুরু করেন। তবে মজার ব্যাপার হলো, আওয়ামী লীগের অন্য নেতারা যেমন লন্ডন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ করেছেন, নানক সে পথে যাননি, বরং নানক তাঁর অবৈধ অর্থের একটি বড় অংশ বিনিয়োগ করেছেন ভারতে। যোগাযোগের মাধ্যমে ভারতের বিভিন্ন ব্যবসায়ীর কাছে তিনি অর্থ পাঠিয়েছেন। সেই অর্থ বেনামে ভারতে বিনিয়োগ হয়েছে। কাগজে কলমে নানকের কোনো সম্পদ সেখানে নেই। তাঁকে ধরারও উপায় নেই। কিন্তু এই ব্যবসায়ীরা মাসে মাসে নানককে লভ্যাংশের টাকা দেন। উল্লেখ্য, এখন কলকাতার নিউটাউনে নানক যে বিলাসবহুল বাড়িতে থাকেন, সেটি তাঁর কেনা। বাংলাদেশ থেকে যে অর্থ লুটপাট করে তিনি পাঠিয়েছেন, সেই অর্থ থেকেই তিনি বাড়িটি কিনেছেন বলে জানা গেছে। নানক হলেন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সেই ধুরন্ধর ব্যক্তি, যিনি বিপুল অর্থসম্পদ বানিয়েছেন কিন্তু কাগজে কলমে তাঁর কোনো কিছুই নাই। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, নানকের বেশ কিছু বিশ্বস্ত অনুসারী এবং ক্যাডার রয়েছে। তিনি সব সময় ক্যাডার পরিবেষ্টিত থাকতে পছন্দ করতেন। জমিজমা, টাকাপয়সা সবকিছুই তিনি তাঁর ক্যাডারদের নামে রাখতেন। নিজের নামে কিছুই রাখতেন না। যার কারণে দুর্নীতি দমন কমিশন যখন তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত করছে তখন দেখা যাচ্ছে তাঁর অর্থসম্পদের পরিমাণ খুব সামান্য। কিন্তু গত ১৫ বছরে নানক প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা লুণ্ঠন করেছেন। মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডির অলিগলিতে রয়েছে নানকের সম্পদ। স্থানীয় মানুষ জানে এসব সম্পদের মালিক নানক। কিন্তু তাঁকে আইনের দৃষ্টিতে ধরা, তাঁর মালিকানা প্রমাণ করা দুরূহ কাজ।

এই বিভাগের আরও খবর
ইবিতে ৩০ শিক্ষক কর্মকর্তা বরখাস্ত
ইবিতে ৩০ শিক্ষক কর্মকর্তা বরখাস্ত
রাজধানীতে জুলাই যোদ্ধার রহস্যজনক মৃত্যু
রাজধানীতে জুলাই যোদ্ধার রহস্যজনক মৃত্যু
এনসিপির সভায় ফ্যাসিস্ট আখ্যা দিয়ে মারধর
এনসিপির সভায় ফ্যাসিস্ট আখ্যা দিয়ে মারধর
কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে নেই বাংলাদেশ
কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে নেই বাংলাদেশ
অক্টোবরে ধর্ষণের শিকার ৯৩ নারী খুন ১০৫
অক্টোবরে ধর্ষণের শিকার ৯৩ নারী খুন ১০৫
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এক নামে থাকা অতিরিক্ত সিম বন্ধ শুরু
এক নামে থাকা অতিরিক্ত সিম বন্ধ শুরু
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে খুন
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে খুন
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
সর্বশেষ খবর
আমরা চাই গণতন্ত্রের স্বার্থে সুষ্ঠু নির্বাচন এই সরকারের মাধ্যমেই হোক : গয়েশ্বর
আমরা চাই গণতন্ত্রের স্বার্থে সুষ্ঠু নির্বাচন এই সরকারের মাধ্যমেই হোক : গয়েশ্বর

এই মাত্র | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে শিশুসহ ২৩ জনের মৃত্যু
মেক্সিকোতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে শিশুসহ ২৩ জনের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুনা লায়লাকে নিয়ে আসছে উপন্যাস
রুনা লায়লাকে নিয়ে আসছে উপন্যাস

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

পদ্মা নদীর এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মা নদীর এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরোধীদের দাবি ৭০০ নিহত, সরকার বলছে ‘বিচ্ছিন্ন ঘটনা’
বিরোধীদের দাবি ৭০০ নিহত, সরকার বলছে ‘বিচ্ছিন্ন ঘটনা’

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা উইলিয়ামসনের
টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা উইলিয়ামসনের

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় গরু চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩
গাইবান্ধায় গরু চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘তালেবান সরকারকে না জানিয়েই দুই আফগানের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে ইরান’
‘তালেবান সরকারকে না জানিয়েই দুই আফগানের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে ইরান’

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে দ্বার খুললো বিশ্বের বৃহত্তম প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরের
মিশরে দ্বার খুললো বিশ্বের বৃহত্তম প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরের

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে আবারও জাহাজে মার্কিন হামলা, নিহত ৩
ক্যারিবীয় সাগরে আবারও জাহাজে মার্কিন হামলা, নিহত ৩

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-নাসরকে দারুণ জয় এনে দিলেন রোনালদো
আল-নাসরকে দারুণ জয় এনে দিলেন রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভালুকের আক্রমণ ঠেকাতে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী
জাপানে ভালুকের আক্রমণ ঠেকাতে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৬ষ্ঠ দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৬ষ্ঠ দিনের শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা বৃষ্টির সতর্কবার্তা, নভেম্বরে এই বৃষ্টি ফসলের জন্য কতটা ক্ষতির?
টানা বৃষ্টির সতর্কবার্তা, নভেম্বরে এই বৃষ্টি ফসলের জন্য কতটা ক্ষতির?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’
নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি
মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়
এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে সশস্ত্র হামলা, নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে সশস্ত্র হামলা, নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনার চতুর্থ দফা আয়োজনে প্রস্তুত তুরস্ক’
‘ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনার চতুর্থ দফা আয়োজনে প্রস্তুত তুরস্ক’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তুরস্ক থেকে সিরিয়ায় ফিরেছেন সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী
তুরস্ক থেকে সিরিয়ায় ফিরেছেন সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি
বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা