শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২১

আইয়ুব বাচ্চু আমাদের কষ্টের ফেরিওয়ালা

আলী আফতাব
প্রিন্ট ভার্সন
আইয়ুব বাচ্চু আমাদের কষ্টের ফেরিওয়ালা

আইয়ুব বাচ্চু মানে, আমাদের কাছে একরাশ স্মৃতির মালা। ফিতার ক্যাসেটের মধ্যে কলম ডুকিয়ে ভালো লাগার গানটা বারবার শোনা। কখনো কখনো স্কুলের সহপাঠীদের সঙ্গে গলা মিলিয়ে গেয়ে ওঠা ‘সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে’ কিংবা ‘আমি কষ্ট পেতে ভালোবাসি’। আজ থেকে তিন বছর আগে ২০১৮ সালের এই দিনে ৫৬ বছর বয়সে তিনি শ্রোতাদের কাঁদিয়ে আকাশে উড়াল দিয়েছেন। আইয়ুব বাচ্চুর রুপালি গিটার থেমে যাওয়ার পর এ দেশের সংগীত-শ্রোতারা কেমন যেন স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলেন।

আইয়ুব বাচ্চুর গানে ‘প্রেম’,  ‘কষ্ট’ ও ‘মৃত্যু’ ব্যাপারটি ঘুরেফিরে ধারাবাহিকভাবে এসেছে। প্রায় চার দশকের দীর্ঘ পেশাদারি সংগীত জীবনে তিনি তাঁর গান দিয়ে দেশের পাড়া-মহল্লার আনাচে-কানাচে কষ্ট ফেরি করে বেড়িয়েছেন। আইয়ুব বাচ্চু আমাদের কষ্টের ফেরিওয়ালা।

কয়েক প্রজন্মকে গানের বন্ধনে আবদ্ধ রেখেছিলেন আইয়ুব বাচ্চু। সেই ক্যাসেট-ফিতার কাল পেরিয়ে স্মার্টফোন-ল্যাপটপের যুগে এসেও তাঁর গানের আবেদন কমেনি এতটুকুও। বইয়ের ফাঁকে তাঁর ভিউকার্ড জমানোর সেই উন্মাদনা কখনো কি ভোলা সম্ভব! অটোগ্রাফের জমানা শেষে ফটোগ্রাফের আমলে, বাঙালির চিঠি লেখার অভ্যাস ফুরিয়ে যাওয়ার পর, ই-মেইল, ফেসবুকের কালে প্রবেশের পরও তাঁর জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়েনি এতটুকুও।

কত লক্ষ-কোটি বিরহী প্রেমিক তারা ভরা রাতে তাঁর গানকে সঙ্গী করেছেন, সে হিসাব কেউ কি জানে? ফেরারি মন নিয়ে নিয়ন আলোয় হেঁটে যাওয়া তরুণ-তরুণীর বড্ড আপনজন ছিলেন বাচ্চু। ইট-পাথরের শহর ঢাকাবাসীকে সুরের মূর্ছনায় ভাসাতে মঞ্চে কেবল আইয়ুব বাচ্চুর উপস্থিতি থাকলেই হতো। কী এক অদ্ভুত মায়া, টান ছিল তাঁর গিটারে! গভীর কোনো বেদনা থেকেই কি অমন বিরহের সুর তুলতেন তিনি! হৃদয় স্পর্শ করে যাওয়া অমন সুরের মোহে আচ্ছাদিত থাকতেন উপস্থিত সবাই। শুধু কি শহর! মফস্বলেও আইয়ুব বাচ্চুর উপস্থিতি মানেই ছিল রোমাঞ্চকর, সারা জীবন মনে রাখার মতো কিছু মুহূর্ত। তবে সবাইকে দুই হাতে আনন্দে বিলিয়ে বেড়ানো আইয়ুব বাচ্চুর সুরের বুকে লুকিয়ে থাকা কান্নার সন্ধান পেয়েছিলেন কজন? সবাইকে ফাঁকি দিয়ে আকাশে উড়াল দেবেন কেউ কি ঘুণাক্ষরেও টের পেয়েছিলেন?

১৯৬২ সালে চট্টগ্রামের মাটিতে জন্মেছিলেন আইয়ুব বাচ্চু তথা সবার প্রিয় এবি। তাঁর প্রথম গিটার হাতে নেওয়া, স্টেজে ওঠা, প্রথম ব্যান্ড, গিটার বাজিয়ে প্রথম উপার্জন ৩০ টাকা- প্রথম সবকিছুই চট্টগ্রামে। তাঁর প্রথম গিটার ছিল বাবার দেওয়া। ক্লাস সিক্সে পড়ার সময় পরীক্ষায় ভালো ফল করার বাজিতে জিতে প্রথম একটা গিটারের মালিক হয়েছিলেন। তিনি একজন গিটারিস্ট হওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছিলেন ১৯৭৪-৭৫ সালে বিটিভির একটি অনুষ্ঠানে নয়ন মুন্সীকে বাজানো দেখে, সেটি ছিল আজম খানের শো। এটি দেখে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তাঁকেও নয়ন মুন্সীর মতো গিটার বাজানো শিখতে হবে। এরপর নিজে নিজে শেখা শুরু করলেন। অবশ্য একজন বার্মিজ গিটার শিক্ষক ছিলেন তাঁর। তাঁর কাছে অবশ্য তেমন কিছু শিখতে পারেননি, কিন্তু শিখেছিলেন গিটারকে কীভাবে ষোলো আনা ভালোবাসতে হয়। বন্ধুরা মিলে একসঙ্গে গানবাজনা শুরু করেন ১৯৭৭ সালের দিকে। তাঁদের মধ্যে ছিলেন রুডি টমাস, কুমার বিশ্বজিৎ, গুলু, মঙ্গু ও আরও কয়েকজন। ব্যান্ডের নাম দিয়েছিলেন ‘রিদম ৭৭’। তার আগে অবশ্য জ্যাকব ডায়াসের সঙ্গে ‘স্পাইডার’ নামে একটি দলে গিটার বাজাতেন। মূলত, বিয়েবাড়িতে কিংবা হোটেলে ইংরেজি গান কাভার করতেন তাঁরা। তখন আইয়ুব বাচ্চুর নিজের কোনো গিটার ছিল না। অন্তরঙ্গ বন্ধু কুমার বিশ্বজিতের জাপানি টিএসকো গিটার নিয়ে বাজাতেন তিনি। সেটি ছিল ২২ ফ্রেটের লাল-সাদা মেশানো একটি গিটার। এরপর আরেক বন্ধুর কাছ থেকে নেন গিবসন সেমি-অ্যাকুয়েস্টিক গিটার। তার কিছু দিন পর নিলেন ইন্ডিয়ান গিটার রেনল্ডস। তারপর একাধিক জার্মান-আমেরিকান গিটার। এভাবেই চলে যাচ্ছিল। ইতিমধ্যেই ব্যান্ডের লাইনআপে পরিবর্তন হয় কিছুটা আর তার নাম নতুন করে হয়ে যায় ‘ফিলিংস’।

এরপর ফিলিংসে বাজিয়েছেন বছরদুয়েক। ১৯৮০ সালের দিকে যোগ দেন তখনকার সময়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যান্ড ‘সোলস’-এ। সে সময় সোলসের দুর্দান্ত লাইনআপ ছিল রীতিমতো ঈর্ষা করার মতো। তপন চৌধুরী, নকীব খানদের আমন্ত্রণে ঢুকে পড়েন নতুন এক সাংগীতিক আবহে। প্রচন্ড পরিশ্রমী ছিলেন আইয়ুব বাচ্চু। তাঁর সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণার নাম ছিল জিমি হেনড্রিক্স, তাঁর ছায়াশিক্ষক। তিনি সান্তানার গিটার বাজানোর স্টাইল শুরুর দিকে ফলো করতেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অনুশীলন করে গিটারকে নিজের আয়ত্তে আনতে চাইতেন। যেহেতু একেবারে নিজের চেষ্টায় তাঁকে গিটার শিখতে হয়েছিল, তাই নিজের সবটুকু দিয়ে অনবরত গিটার বাজিয়ে গেছেন। হোটেলের ছোট একটা রুমে সারা দিন প্র্যাকটিস করতে করতে ঘেমে গিয়ে বাইরের নলকূপের পানি পান করে দিন কেটেছে তাঁর। বেশ কঠিন এক স্ট্রাগল ছিল নিজের মধ্যে। সোলসের সঙ্গে কাজ শুরু করার কয়েক বছরের মধ্যে সুরকার-কম্পোজার হিসেবে আইয়ুব বাচ্চু সামনে চলে আসেন মূলত নকীব খান ব্যান্ড ছাড়ার পর। সোলসের প্রথম অ্যালবাম ‘সুপার সোলস’-এর পুরোটাই কিন্তু তাঁর বাজানো। আইয়ুব বাচ্চুরা তখন ব্যান্ডসমেত ঢাকায়। ঢাকার বিভিন্ন স্টুডিওতে সেশন গিটারিস্ট হিসেবেও বাজাচ্ছেন তিনি। এরপর আশির দশকের মাঝামাঝিতে আলাউদ্দীন আলীর সহকারী হতে চেয়েছিলেন। আইয়ুব বাচ্চু কিন্তু তখন সুরকার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টায় আছেন। তখন পর্যন্ত তিনি ব্যান্ডে শুধু গিটারই বাজাতেন, কম্পোজ করতেন। মাঝেমধ্যে দুই-একটি ইংরেজি গানের কাভার করতেন, স্টেজে প্রথম গাওয়া বাংলা গান ‘হারানো বিকেলের গল্প’।

সুরকার হিসেবে নিজেকে আইয়ুব বাচ্চু পুরোপুরি মেলে ধরার সুযোগ পেলেন তপন চৌধুরীর একক অ্যালবামে। একেবারে খাঁটি মেলোডি, সেমি-ক্ল্যাসিকাল গান। অথচ আইয়ুব বাচ্চু পছন্দ করতেন রক, পুরোদস্তুর হার্ডরক। দীর্ঘ ১০ বছরের সোলস অধ্যায়ের ইতিও টেনেছিলেন মেলোডি থেকে রকের দিকে যাত্রা শুরু করার জন্য। সোলস মেলোডিনির্ভর গান করত তখন। কিন্তু বাচ্চু ভালোবাসতেন গিটারের ঝংকার। সোলস থেকে বের হয়ে আসাটাও নতুন কিছু দেওয়ার জন্যই, গিটার শোনাতে হবে বলেই তাঁর গান গাওয়া। সোলসে থাকাকালেই ‘ময়না’ নামে একটি একক অ্যালবাম বের করেছিলেন তিনি। হয়তো এই অ্যালবামের গানগুলো শ্রোতারা ভালোভাবে গ্রহণ করার ফলেই আইয়ুব বাচ্চু গায়ক হিসেবে আত্মপ্রকাশের সাহস পেয়েছিলেন। যাঁরা একই সঙ্গে গিটার বাজান এবং সুর করেন, তাঁদের গানে অন্যরকম একটা সুরের আদল পাওয়া যায়, গিটারের মেলোডি ধরা দেয় তাঁদের সৃষ্ট গানে।

এক দশক সোলসে পার করার পর ১৯৯১ সালের ৫ এপ্রিল একটি দূতাবাসের ক্লাব কনসার্টে গান করার মাধ্যমে আইয়ুব বাচ্চু তাঁর নিজের ব্যান্ড ‘লিটল রিভার ব্যান্ড’ (এলআরবি) প্রতিষ্ঠা করেন। অবশ্য এখানে একটি মজার ব্যাপার ঘটেছিল। তাঁদের ব্যান্ডের নাম ছিল ‘ইয়েলো রিভার ব্যান্ড’ (ওয়াইআরবি)। কনসার্ট করতে গিয়ে দেখেন, সেখানে লেখা ‘লিটল রিভার ব্যান্ড’। এরপর ক্রমাগত নতুন গান, এবির সাফল্য নিয়ে আসে। বছর পাঁচেক পর ব্যান্ডের নাম হয়ে যায় ‘লাভ রানস ব্লাইন্ড’। এর কারণটা ছিল তাদের আগের নামে একটি ব্যান্ড ছিল অস্ট্রেলিয়ায়। আইয়ুব বাচ্চুর গিটার কালেকশন দেখে পৃথিবীর যে কোনো গিটারিস্ট ঈর্ষান্বিত হবেন। কাছের মানুষদের উপহার, চ্যারিটিতে দেওয়া বাদে অর্ধশতাধিক গিটারের কালেকশন তাঁর। এর মধ্যে কোনোটি আবার দুষ্প্রাপ্য। এসব গিটারের অধিকাংশই সংগ্রহ করা আমেরিকা থেকে। গিটারের এই জাদুকরের স্বপ্ন ছিল ইনস্ট্রুমেন্টাল অ্যালবাম আর কনসার্টের। ঢাকা ও চট্টগ্রামে তাঁর গিটার কনসার্ট হয়েছে, মানুষ শুধু তাঁর গিটার শুনতেই ছুটে গেছেন সেখানে।  তবে আইয়ুব বাচ্চুর সবচেয়ে বড় স্বপ্ন ছিল একটি গিটার স্কুল প্রতিষ্ঠা করার, যেখানে গিটার ছাড়াও অন্যসব বাদ্যযন্ত্র শেখানো হবে।  কিন্তু অনেক চেষ্টার পরও এ ব্যাপারে যাঁরা আর্থিক সাহায্য করতে পারেন, তাঁদের সাহায্য তিনি পাননি। এই আক্ষেপ, এই অভিমান এবি বয়ে বেড়িয়েছেন আমৃত্যু।

এই বিভাগের আরও খবর
মৌয়ের শৈশব স্মৃতি...
মৌয়ের শৈশব স্মৃতি...
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
সালমানের গান শুনে কয়েদিরা কাঁদছিল
সালমানের গান শুনে কয়েদিরা কাঁদছিল
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক
আদর-সালওয়ার স্বপ্নভঙ্গের গল্প...
আদর-সালওয়ার স্বপ্নভঙ্গের গল্প...
শখের রূপনগর
শখের রূপনগর
বারো রকম মানুষের তারিক আনাম খান - থামলে ভালো লাগে
বারো রকম মানুষের তারিক আনাম খান - থামলে ভালো লাগে
সংগ্রামী নারী  জয়া আহসান
সংগ্রামী নারী জয়া আহসান
যাত্রা থেকে সিনেমায় তারা
যাত্রা থেকে সিনেমায় তারা
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন