শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২১

আইয়ুব বাচ্চু আমাদের কষ্টের ফেরিওয়ালা

আলী আফতাব
প্রিন্ট ভার্সন
আইয়ুব বাচ্চু আমাদের কষ্টের ফেরিওয়ালা

আইয়ুব বাচ্চু মানে, আমাদের কাছে একরাশ স্মৃতির মালা। ফিতার ক্যাসেটের মধ্যে কলম ডুকিয়ে ভালো লাগার গানটা বারবার শোনা। কখনো কখনো স্কুলের সহপাঠীদের সঙ্গে গলা মিলিয়ে গেয়ে ওঠা ‘সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে’ কিংবা ‘আমি কষ্ট পেতে ভালোবাসি’। আজ থেকে তিন বছর আগে ২০১৮ সালের এই দিনে ৫৬ বছর বয়সে তিনি শ্রোতাদের কাঁদিয়ে আকাশে উড়াল দিয়েছেন। আইয়ুব বাচ্চুর রুপালি গিটার থেমে যাওয়ার পর এ দেশের সংগীত-শ্রোতারা কেমন যেন স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলেন।

আইয়ুব বাচ্চুর গানে ‘প্রেম’,  ‘কষ্ট’ ও ‘মৃত্যু’ ব্যাপারটি ঘুরেফিরে ধারাবাহিকভাবে এসেছে। প্রায় চার দশকের দীর্ঘ পেশাদারি সংগীত জীবনে তিনি তাঁর গান দিয়ে দেশের পাড়া-মহল্লার আনাচে-কানাচে কষ্ট ফেরি করে বেড়িয়েছেন। আইয়ুব বাচ্চু আমাদের কষ্টের ফেরিওয়ালা।

কয়েক প্রজন্মকে গানের বন্ধনে আবদ্ধ রেখেছিলেন আইয়ুব বাচ্চু। সেই ক্যাসেট-ফিতার কাল পেরিয়ে স্মার্টফোন-ল্যাপটপের যুগে এসেও তাঁর গানের আবেদন কমেনি এতটুকুও। বইয়ের ফাঁকে তাঁর ভিউকার্ড জমানোর সেই উন্মাদনা কখনো কি ভোলা সম্ভব! অটোগ্রাফের জমানা শেষে ফটোগ্রাফের আমলে, বাঙালির চিঠি লেখার অভ্যাস ফুরিয়ে যাওয়ার পর, ই-মেইল, ফেসবুকের কালে প্রবেশের পরও তাঁর জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়েনি এতটুকুও।

কত লক্ষ-কোটি বিরহী প্রেমিক তারা ভরা রাতে তাঁর গানকে সঙ্গী করেছেন, সে হিসাব কেউ কি জানে? ফেরারি মন নিয়ে নিয়ন আলোয় হেঁটে যাওয়া তরুণ-তরুণীর বড্ড আপনজন ছিলেন বাচ্চু। ইট-পাথরের শহর ঢাকাবাসীকে সুরের মূর্ছনায় ভাসাতে মঞ্চে কেবল আইয়ুব বাচ্চুর উপস্থিতি থাকলেই হতো। কী এক অদ্ভুত মায়া, টান ছিল তাঁর গিটারে! গভীর কোনো বেদনা থেকেই কি অমন বিরহের সুর তুলতেন তিনি! হৃদয় স্পর্শ করে যাওয়া অমন সুরের মোহে আচ্ছাদিত থাকতেন উপস্থিত সবাই। শুধু কি শহর! মফস্বলেও আইয়ুব বাচ্চুর উপস্থিতি মানেই ছিল রোমাঞ্চকর, সারা জীবন মনে রাখার মতো কিছু মুহূর্ত। তবে সবাইকে দুই হাতে আনন্দে বিলিয়ে বেড়ানো আইয়ুব বাচ্চুর সুরের বুকে লুকিয়ে থাকা কান্নার সন্ধান পেয়েছিলেন কজন? সবাইকে ফাঁকি দিয়ে আকাশে উড়াল দেবেন কেউ কি ঘুণাক্ষরেও টের পেয়েছিলেন?

১৯৬২ সালে চট্টগ্রামের মাটিতে জন্মেছিলেন আইয়ুব বাচ্চু তথা সবার প্রিয় এবি। তাঁর প্রথম গিটার হাতে নেওয়া, স্টেজে ওঠা, প্রথম ব্যান্ড, গিটার বাজিয়ে প্রথম উপার্জন ৩০ টাকা- প্রথম সবকিছুই চট্টগ্রামে। তাঁর প্রথম গিটার ছিল বাবার দেওয়া। ক্লাস সিক্সে পড়ার সময় পরীক্ষায় ভালো ফল করার বাজিতে জিতে প্রথম একটা গিটারের মালিক হয়েছিলেন। তিনি একজন গিটারিস্ট হওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছিলেন ১৯৭৪-৭৫ সালে বিটিভির একটি অনুষ্ঠানে নয়ন মুন্সীকে বাজানো দেখে, সেটি ছিল আজম খানের শো। এটি দেখে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তাঁকেও নয়ন মুন্সীর মতো গিটার বাজানো শিখতে হবে। এরপর নিজে নিজে শেখা শুরু করলেন। অবশ্য একজন বার্মিজ গিটার শিক্ষক ছিলেন তাঁর। তাঁর কাছে অবশ্য তেমন কিছু শিখতে পারেননি, কিন্তু শিখেছিলেন গিটারকে কীভাবে ষোলো আনা ভালোবাসতে হয়। বন্ধুরা মিলে একসঙ্গে গানবাজনা শুরু করেন ১৯৭৭ সালের দিকে। তাঁদের মধ্যে ছিলেন রুডি টমাস, কুমার বিশ্বজিৎ, গুলু, মঙ্গু ও আরও কয়েকজন। ব্যান্ডের নাম দিয়েছিলেন ‘রিদম ৭৭’। তার আগে অবশ্য জ্যাকব ডায়াসের সঙ্গে ‘স্পাইডার’ নামে একটি দলে গিটার বাজাতেন। মূলত, বিয়েবাড়িতে কিংবা হোটেলে ইংরেজি গান কাভার করতেন তাঁরা। তখন আইয়ুব বাচ্চুর নিজের কোনো গিটার ছিল না। অন্তরঙ্গ বন্ধু কুমার বিশ্বজিতের জাপানি টিএসকো গিটার নিয়ে বাজাতেন তিনি। সেটি ছিল ২২ ফ্রেটের লাল-সাদা মেশানো একটি গিটার। এরপর আরেক বন্ধুর কাছ থেকে নেন গিবসন সেমি-অ্যাকুয়েস্টিক গিটার। তার কিছু দিন পর নিলেন ইন্ডিয়ান গিটার রেনল্ডস। তারপর একাধিক জার্মান-আমেরিকান গিটার। এভাবেই চলে যাচ্ছিল। ইতিমধ্যেই ব্যান্ডের লাইনআপে পরিবর্তন হয় কিছুটা আর তার নাম নতুন করে হয়ে যায় ‘ফিলিংস’।

এরপর ফিলিংসে বাজিয়েছেন বছরদুয়েক। ১৯৮০ সালের দিকে যোগ দেন তখনকার সময়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যান্ড ‘সোলস’-এ। সে সময় সোলসের দুর্দান্ত লাইনআপ ছিল রীতিমতো ঈর্ষা করার মতো। তপন চৌধুরী, নকীব খানদের আমন্ত্রণে ঢুকে পড়েন নতুন এক সাংগীতিক আবহে। প্রচন্ড পরিশ্রমী ছিলেন আইয়ুব বাচ্চু। তাঁর সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণার নাম ছিল জিমি হেনড্রিক্স, তাঁর ছায়াশিক্ষক। তিনি সান্তানার গিটার বাজানোর স্টাইল শুরুর দিকে ফলো করতেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অনুশীলন করে গিটারকে নিজের আয়ত্তে আনতে চাইতেন। যেহেতু একেবারে নিজের চেষ্টায় তাঁকে গিটার শিখতে হয়েছিল, তাই নিজের সবটুকু দিয়ে অনবরত গিটার বাজিয়ে গেছেন। হোটেলের ছোট একটা রুমে সারা দিন প্র্যাকটিস করতে করতে ঘেমে গিয়ে বাইরের নলকূপের পানি পান করে দিন কেটেছে তাঁর। বেশ কঠিন এক স্ট্রাগল ছিল নিজের মধ্যে। সোলসের সঙ্গে কাজ শুরু করার কয়েক বছরের মধ্যে সুরকার-কম্পোজার হিসেবে আইয়ুব বাচ্চু সামনে চলে আসেন মূলত নকীব খান ব্যান্ড ছাড়ার পর। সোলসের প্রথম অ্যালবাম ‘সুপার সোলস’-এর পুরোটাই কিন্তু তাঁর বাজানো। আইয়ুব বাচ্চুরা তখন ব্যান্ডসমেত ঢাকায়। ঢাকার বিভিন্ন স্টুডিওতে সেশন গিটারিস্ট হিসেবেও বাজাচ্ছেন তিনি। এরপর আশির দশকের মাঝামাঝিতে আলাউদ্দীন আলীর সহকারী হতে চেয়েছিলেন। আইয়ুব বাচ্চু কিন্তু তখন সুরকার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টায় আছেন। তখন পর্যন্ত তিনি ব্যান্ডে শুধু গিটারই বাজাতেন, কম্পোজ করতেন। মাঝেমধ্যে দুই-একটি ইংরেজি গানের কাভার করতেন, স্টেজে প্রথম গাওয়া বাংলা গান ‘হারানো বিকেলের গল্প’।

সুরকার হিসেবে নিজেকে আইয়ুব বাচ্চু পুরোপুরি মেলে ধরার সুযোগ পেলেন তপন চৌধুরীর একক অ্যালবামে। একেবারে খাঁটি মেলোডি, সেমি-ক্ল্যাসিকাল গান। অথচ আইয়ুব বাচ্চু পছন্দ করতেন রক, পুরোদস্তুর হার্ডরক। দীর্ঘ ১০ বছরের সোলস অধ্যায়ের ইতিও টেনেছিলেন মেলোডি থেকে রকের দিকে যাত্রা শুরু করার জন্য। সোলস মেলোডিনির্ভর গান করত তখন। কিন্তু বাচ্চু ভালোবাসতেন গিটারের ঝংকার। সোলস থেকে বের হয়ে আসাটাও নতুন কিছু দেওয়ার জন্যই, গিটার শোনাতে হবে বলেই তাঁর গান গাওয়া। সোলসে থাকাকালেই ‘ময়না’ নামে একটি একক অ্যালবাম বের করেছিলেন তিনি। হয়তো এই অ্যালবামের গানগুলো শ্রোতারা ভালোভাবে গ্রহণ করার ফলেই আইয়ুব বাচ্চু গায়ক হিসেবে আত্মপ্রকাশের সাহস পেয়েছিলেন। যাঁরা একই সঙ্গে গিটার বাজান এবং সুর করেন, তাঁদের গানে অন্যরকম একটা সুরের আদল পাওয়া যায়, গিটারের মেলোডি ধরা দেয় তাঁদের সৃষ্ট গানে।

এক দশক সোলসে পার করার পর ১৯৯১ সালের ৫ এপ্রিল একটি দূতাবাসের ক্লাব কনসার্টে গান করার মাধ্যমে আইয়ুব বাচ্চু তাঁর নিজের ব্যান্ড ‘লিটল রিভার ব্যান্ড’ (এলআরবি) প্রতিষ্ঠা করেন। অবশ্য এখানে একটি মজার ব্যাপার ঘটেছিল। তাঁদের ব্যান্ডের নাম ছিল ‘ইয়েলো রিভার ব্যান্ড’ (ওয়াইআরবি)। কনসার্ট করতে গিয়ে দেখেন, সেখানে লেখা ‘লিটল রিভার ব্যান্ড’। এরপর ক্রমাগত নতুন গান, এবির সাফল্য নিয়ে আসে। বছর পাঁচেক পর ব্যান্ডের নাম হয়ে যায় ‘লাভ রানস ব্লাইন্ড’। এর কারণটা ছিল তাদের আগের নামে একটি ব্যান্ড ছিল অস্ট্রেলিয়ায়। আইয়ুব বাচ্চুর গিটার কালেকশন দেখে পৃথিবীর যে কোনো গিটারিস্ট ঈর্ষান্বিত হবেন। কাছের মানুষদের উপহার, চ্যারিটিতে দেওয়া বাদে অর্ধশতাধিক গিটারের কালেকশন তাঁর। এর মধ্যে কোনোটি আবার দুষ্প্রাপ্য। এসব গিটারের অধিকাংশই সংগ্রহ করা আমেরিকা থেকে। গিটারের এই জাদুকরের স্বপ্ন ছিল ইনস্ট্রুমেন্টাল অ্যালবাম আর কনসার্টের। ঢাকা ও চট্টগ্রামে তাঁর গিটার কনসার্ট হয়েছে, মানুষ শুধু তাঁর গিটার শুনতেই ছুটে গেছেন সেখানে।  তবে আইয়ুব বাচ্চুর সবচেয়ে বড় স্বপ্ন ছিল একটি গিটার স্কুল প্রতিষ্ঠা করার, যেখানে গিটার ছাড়াও অন্যসব বাদ্যযন্ত্র শেখানো হবে।  কিন্তু অনেক চেষ্টার পরও এ ব্যাপারে যাঁরা আর্থিক সাহায্য করতে পারেন, তাঁদের সাহায্য তিনি পাননি। এই আক্ষেপ, এই অভিমান এবি বয়ে বেড়িয়েছেন আমৃত্যু।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মানবতার গানে চিরঞ্জীব সঞ্জীব
মানবতার গানে চিরঞ্জীব সঞ্জীব
শেখ সাদী খানের শ্রুতি নন্দন...
শেখ সাদী খানের শ্রুতি নন্দন...
হুমার প্রেম কাহিনি...
হুমার প্রেম কাহিনি...
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
সাহিত্যনির্ভর চলচ্চিত্র কেন নেই
সাহিত্যনির্ভর চলচ্চিত্র কেন নেই
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ