শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২১

স্মরণে আমাদের গ্যালিলিও

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
স্মরণে আমাদের গ্যালিলিও

গত বছরের এই দিনে ৭৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন বিশিষ্ট নাট্যজন আলী যাকের। মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। এ দেশের সাংস্কৃতিক বিনির্মাণে তাঁর রয়েছে অসামান্য ভূমিকা।  মৃত্যুর পর তাঁর প্রথম জন্মদিন পালিত হয় কিছু দিন আগে। আজ আমাদের গ্যালিলিওর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী। লিখেছেন- পান্থ আফজাল

 

প্রথম অভিনয়

মঞ্চনাটক ছিল আলী যাকেরের ভালোবাসার প্রথম কর্মক্ষেত্র। একজন অভিনেতা, নির্দেশক ও সংগঠক হিসেবেও তিনি ছিলেন অসামান্য। তিনি যে কোনো বিষয়েই ছিলেন পারঙ্গম। ১৯৭২ সালের আরণ্যক নাট্যদলের হয়ে মামুনুর রশীদের নির্দেশনায় মুনীর চৌধুরীর ‘কবর’ নাটকটিতে প্রথম অভিনয় করেন তিনি। যার প্রথম প্রদর্শনী হয়েছিল ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশনে। এরপর জুন মাসের দিকে নাগরিক নাট্যসম্প্রদায়ে যোগ দেন আতাউর রহমান ও জিয়া হায়দারের আহ্বানে। এরপর আতাউর রহমানের নির্দেশনায় ‘বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ’ নাটকে প্রথম অভিনয় করেন। যার প্রথম মঞ্চায়ন হয়েছিল ওয়াপদা মিলনায়তনে। এর পরের বছর নাগরিক নাট্যসম্প্রদায়ের হয়ে তিনি বাদল সরকারের ‘বাকি ইতিহাস’ নাটকটির নির্দেশনা দেন। যেটি ছিল বাংলাদেশে প্রথম দর্শনীর বিনিময়ে নাট্য প্রদর্শনীর যাত্রা। দর্শনীর বিনিময়ে নাটক প্রদর্শনের শুরুটা ছিল ১৯৭৩ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি। সে দিনটি ছিল রবিবার। সারা যাকের প্রথম অভিনয় করেছিলেন সেই নাটকে; সঙ্গে ছিলেন আবুল হায়াত ও আসাদুজ্জামান নূর।

 

ভালোবাসার বন্ধনে

১৯৭৩ সালে নাগরিক নাট্যসম্প্রদায়ে যোগ দেন সারা যাকের। একটি নাটক প্রদর্শনীর আগের দিন একজন অভিনেত্রী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে গেলে সারা যাকেরকে দেওয়া হয় চরিত্রটিতে অভিনয় করতে। আর আলী যাকেরের ওপর দায়িত্ব পড়ে তাঁকে পরিপূর্ণভাবে তৈরি করার। সারা যাকের খুব দ্রুত চরিত্রটি আয়ত্ত করে ফেলেন। এরপর থেকে দুজনে একসঙ্গে অনেক কাজ করেন। এরই মধ্যে ১৯৭৭ সালে তাঁরা দুজন সিদ্ধান্ত নেন বিয়ে করার। ফলাফল ভালোবাসার বিয়ে! এই তারকা দম্পতির দুই সন্তান ইরেশ যাকের এবং শ্রিয়া সর্বজয়া। দুজনই মা-বাবার পথ ধরেই হাঁটছেন।

 

শব্দসৈনিক আলী যাকের

বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী যাকের। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের একজন শব্দসৈনিক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। একটি বিশেষ সাক্ষাৎকারে আলী যাকের সেই স্মৃতি রোমন্থন করে বলেছিলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১। আমি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের জন্য সংবাদ সংগ্রহ করতে বেনাপোল থেকে যশোরের দিকে হাঁটছিলাম। সেই সময় একটি জিপ থেকে ভারতীয় সেনাবাহিনী ইংরেজিতে চিৎকার করে আমাকে বলছিল, ‘ইউ আর নাউ ফ্রি’, মানে তোমরা এখন মুক্ত, স্বাধীন!’ আমি এই আনন্দের সংবাদ শুনে তৎক্ষণাৎ মাটিতে বসে পড়লাম। তখন বিকাল সাড়ে ৪টা। মনে আছে, আমি এরপর আনন্দে আত্মহারা হয়ে খেতের পাশ দিয়ে মাটিতে গড়িয়ে পড়ি। সেই অনুভূতি আসলে ভাষায় প্রকাশ করবার নয়; মুক্ত দেশের সোঁদা মাটির ধূলিকণা ছিল পরম আপন।’

 

আমাদের সেই গ্যালিলিও

সদা হাস্যোজ্জ্বল, নরম-বিনয়ী আর দার্শনিক চরিত্রের মানুষ আলী যাকের। ‘নাগরিক মঞ্চস্থ ‘গ্যালিলিও’ সৃষ্টি না হলে আজকের আলী যাকের হতো না।’- কথাটি এই নাট্যজন বলেছিলেন এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে। ৪৪ বছর বয়সে ‘গ্যালিলিও’তে প্রথম অভিনয় করেছিলেন তিনি। তখন নাটকের গ্যালিলিওর বয়সের চেয়ে তিনি ছিলেন তুলনামূলক তরুণ। তবে ২০১৮ সালের অক্টোবরে সেই মঞ্চ কাঁপানো গ্যালিলিও বেশে দর্শকদের সামনে হাজির হয়েছিলেন। সেটিও ছিল দীর্ঘ ৩০ বছর পর! সেই সময় নাটকের গ্যালিলিওর চেয়েও তাঁর বয়স বেশি ছিল!

 

সবার ভালোবাসার মামা

প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের ‘বহুব্রীহি’ নাটকের একটি জনপ্রিয় চরিত্র ছিল ‘মামা’। যেখানে আলী যাকের সেই মামা চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। এমনকি থিয়েটার মঞ্চে অভিনয়ের সময়ও অনেকে তাঁকে ‘মামা’ বলে ডাকতেন।

 

পেইন্টিং-ফটোগ্রাফি ভালোবাসতেন

আলী যাকের পেইন্টিং ভালোবাসতেন। কোথাও বেড়াতে গেলেই পেইন্টিং কিংবা শোপিস খুঁজে খুঁজে নিয়ে আসতেন বাসায়। খুবই পছন্দ করতেন নিজের বাড়ি গুছিয়ে রাখতে। বাড়ির ইন্টেরিয়র ডিজাইনও তিনি-সারা ঠিক করতেন। অন্যদিকে আলী যাকের ভালো ফটোগ্রাফি করতে পারতেন। তাঁর তোলা ছবি নিয়ে অনেকবার প্রদর্শনীও হয়েছে।

 

তিনটি প্রিয় চরিত্র

যাঁরা মঞ্চে আলী যাকেরের অভিনয় দেখেছেন, তাঁরা নিঃসন্দেহে স্বীকার করবেন নূরলদীন, দেওয়ান গাজী আর গ্যালিলিও চরিত্রে তাঁর অসাধারণ অভিনয়ের কথা। এই তিনটি চরিত্রই আলী যাকেরের প্রিয় চরিত্র। আরও একটি চরিত্রে অভিনয় করার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু করা হয়ে ওঠেনি। তা হলো, শেকসপিয়রের কিং লিয়ার।  যদিও ব্রেশটের ‘সৎ মানুষের খোঁজে’ নাটকটি ছিল আলী যাকেরের জীবনের একটি বাঁক।

 

কিংবদন্তির স্মৃতিতেবাতিঘর

বনানীর এশিয়াটিক সেন্টারে স্থাপিত হয়েছে আলী যাকেরের স্মৃতি ধরে রাখতে সংগ্রহশালা ‘বাতিঘর’।

 

অভিনেতা আলী যাকের তাঁর অঙ্গনের প্রিয় ও শ্রদ্ধেয়জন। এই দিনে তাঁকে নিয়ে কথা বলেন সংস্কৃতি অঙ্গনের কিছু গুণী মানুষ।

 

ফেরদৌসী মজুমদার, অভিনেত্রী

টেলিভিশন ও মঞ্চে বেশ কয়েকটি নাটকে আমি তাঁর সহশিল্পী ছিলাম। অভিনয়টা তিনি খুব ভালোবাসতেন। সে জন্য তাঁকে আমি খুব পছন্দ করতাম। সহশিল্পী হিসেবে তিনি আমাকে অনেক উচ্চাসনে বসিয়েছিলেন। অনেক আগে একবার আমার মস্কো রেডিওতে কাজ করতে যাওয়ার কথা ছিল। আমার বাসায় গিয়ে যাকের বলেছিলেন, ‘আপনি চলে গেলে আমি কার সঙ্গে অভিনয় করব।’ কথাটা এত আন্তরিক ছিল যে, আমি আর যেতে পারিনি। ‘প্রেমপত্র’ নামে একটি আমেরিকান নাটক আমাদের একসঙ্গে করার কথা ছিল। কিন্তু তাঁর শরীর সায় দিচ্ছিল না। তবু তিনি বলেছিলেন, ‘আপনারা শুরু করুন, আমি যোগ দেব।’ কিন্তু তা আর হলো না।

 

আসাদুজ্জামান নূর

আমার পরম সৌভাগ্য যে, আমরা একসঙ্গে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। তাঁর শেষ ইচ্ছা ছিল মঞ্চে গ্যালিলিও নাটকটায় অভিনয় করার। তাঁর সেই ইচ্ছা পূরণ হয়েছিল। কলকাতায় আমরা একসঙ্গে নাটক দেখতাম। উদ্বুদ্ধ হয়ে ঠিক করেছিলাম দেশ স্বাধীন হলে আমরাও নাটক করব। তাঁকে আমি একটি রেডিও নাটকে নিয়েছিলাম। তখনই বুঝেছিলাম, তাঁর ভিতরে অভিনয়ের প্রতিভা আছে। নাগরিকে যোগ দেওয়ার পর দেখা গেল বিজ্ঞাপনী দক্ষতার কারণে দলটির নাটকের চমৎকার প্রচারণা হতো। শুধু নিজের নয়, অন্য দলগুলোর জন্যও সেসব প্রচারণার পথ বাতলে দিয়েছিলেন তিনি।

সত্তরের দশকে আমাদের পাণ্ডুলিপি, নির্দেশক, মঞ্চ কিছুই ছিল না। তার মধ্য দিয়েও বিপুলসংখ্যক কর্মী নিয়ে আমরা যে আধুনিক নাটকের দল করেছিলাম, তিনি ছিলেন সেই কর্মযজ্ঞের এক অগ্রগামী নেতা।

 

তারিক আনাম খান, অভিনেতা

পরিচয়ের পর থেকে ব্যক্তিগত ও পারিবারিকভাবে আমরা সম্পৃক্ত ছিলাম। তিনি আমাকে স্নেহ করতেন। সব সময়ই নাটককে এগিয়ে নেওয়ার অনুপ্রেরণা দিতেন। আমাদের দলের ‘নাট্যকেন্দ্র’ নামটি তিনিই দেন। ২০ দিন আগে আমাদের সর্বশেষ দেখা হয়।  বিছানায় শুয়ে সৈয়দ জামিল আহমেদসহ পরিচিত সবার খবর নেন।

নাটক নিয়ে তাঁর স্বপ্নের বার্তা নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়াই হবে তাঁকে ভালোবাসার সেরা উপায়।

 

একনজরে

মঞ্চনাটক : কবর, বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ, বাকি ইতিহাস, বিদগ্ধ রমণীকুল,  তৈল সংকট, এই নিষিদ্ধ পল্লীতে, দেওয়ান গাজীর কিসসা, সৎ মানুষের খোঁজে, অচলায়তন, কোপেনিকের ক্যাপ্টেন, ম্যাকবেথ, টেমপেস্ট, নূরলদীনের সারা জীবন, কবর দিয়ে দাও, গ্যালিলিও।

চলচ্চিত্র : আগামী (১৯৮৬), নদীর নাম মধুমতী (১৯৯৬), লালসালু (২০০১), রাবেয়া (২০০৮)

টেলিভিশন : (ধারাবাহিক) বহুব্রীহি (১৯৮৮), আজ রবিবার (১৯৯৯)। (একক নাটক) একদিন হঠাৎ, নীতু তোমাকে ভালোবাসি, পাথর সময়, অচিনবৃক্ষ, আইসক্রিম, পাণ্ডুলিপি, গনি মিয়ার পাথর।

পুরস্কার : একুশে পদক-১৯৯৯, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি পুরস্কার, বঙ্গবন্ধু পুরস্কার, মুনীর চৌধুরী পদক, নরেন বিশ্বাস পদক।

স্ত্রী সন্তান : তাঁর সহধর্মিণী নাট্যজন সারা যাকের এবং দুই সন্তান ইরেশ যাকের, শ্রিয়া সর্বজয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
সেই কাদের
সেই কাদের
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
প্রেম ও গডফাদারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব
প্রেম ও গডফাদারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
পিয়াল হাসান-স্মরণের ‘বলো না তুমি কোথায়?’
পিয়াল হাসান-স্মরণের ‘বলো না তুমি কোথায়?’
শাবানার দিনকাল
শাবানার দিনকাল
মীরা নায়ারে স্বপ্নে টাবু
মীরা নায়ারে স্বপ্নে টাবু
সর্বশেষ খবর
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ট্রেনে ঢাকা যাতায়াত
মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ট্রেনে ঢাকা যাতায়াত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা
পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া
আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন
সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প
বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ
মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়
মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী
বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী
লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা