শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২১

স্মরণে আমাদের গ্যালিলিও

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
স্মরণে আমাদের গ্যালিলিও

গত বছরের এই দিনে ৭৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন বিশিষ্ট নাট্যজন আলী যাকের। মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। এ দেশের সাংস্কৃতিক বিনির্মাণে তাঁর রয়েছে অসামান্য ভূমিকা।  মৃত্যুর পর তাঁর প্রথম জন্মদিন পালিত হয় কিছু দিন আগে। আজ আমাদের গ্যালিলিওর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী। লিখেছেন- পান্থ আফজাল

 

প্রথম অভিনয়

মঞ্চনাটক ছিল আলী যাকেরের ভালোবাসার প্রথম কর্মক্ষেত্র। একজন অভিনেতা, নির্দেশক ও সংগঠক হিসেবেও তিনি ছিলেন অসামান্য। তিনি যে কোনো বিষয়েই ছিলেন পারঙ্গম। ১৯৭২ সালের আরণ্যক নাট্যদলের হয়ে মামুনুর রশীদের নির্দেশনায় মুনীর চৌধুরীর ‘কবর’ নাটকটিতে প্রথম অভিনয় করেন তিনি। যার প্রথম প্রদর্শনী হয়েছিল ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশনে। এরপর জুন মাসের দিকে নাগরিক নাট্যসম্প্রদায়ে যোগ দেন আতাউর রহমান ও জিয়া হায়দারের আহ্বানে। এরপর আতাউর রহমানের নির্দেশনায় ‘বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ’ নাটকে প্রথম অভিনয় করেন। যার প্রথম মঞ্চায়ন হয়েছিল ওয়াপদা মিলনায়তনে। এর পরের বছর নাগরিক নাট্যসম্প্রদায়ের হয়ে তিনি বাদল সরকারের ‘বাকি ইতিহাস’ নাটকটির নির্দেশনা দেন। যেটি ছিল বাংলাদেশে প্রথম দর্শনীর বিনিময়ে নাট্য প্রদর্শনীর যাত্রা। দর্শনীর বিনিময়ে নাটক প্রদর্শনের শুরুটা ছিল ১৯৭৩ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি। সে দিনটি ছিল রবিবার। সারা যাকের প্রথম অভিনয় করেছিলেন সেই নাটকে; সঙ্গে ছিলেন আবুল হায়াত ও আসাদুজ্জামান নূর।

 

ভালোবাসার বন্ধনে

১৯৭৩ সালে নাগরিক নাট্যসম্প্রদায়ে যোগ দেন সারা যাকের। একটি নাটক প্রদর্শনীর আগের দিন একজন অভিনেত্রী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে গেলে সারা যাকেরকে দেওয়া হয় চরিত্রটিতে অভিনয় করতে। আর আলী যাকেরের ওপর দায়িত্ব পড়ে তাঁকে পরিপূর্ণভাবে তৈরি করার। সারা যাকের খুব দ্রুত চরিত্রটি আয়ত্ত করে ফেলেন। এরপর থেকে দুজনে একসঙ্গে অনেক কাজ করেন। এরই মধ্যে ১৯৭৭ সালে তাঁরা দুজন সিদ্ধান্ত নেন বিয়ে করার। ফলাফল ভালোবাসার বিয়ে! এই তারকা দম্পতির দুই সন্তান ইরেশ যাকের এবং শ্রিয়া সর্বজয়া। দুজনই মা-বাবার পথ ধরেই হাঁটছেন।

 

শব্দসৈনিক আলী যাকের

বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী যাকের। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের একজন শব্দসৈনিক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। একটি বিশেষ সাক্ষাৎকারে আলী যাকের সেই স্মৃতি রোমন্থন করে বলেছিলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১। আমি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের জন্য সংবাদ সংগ্রহ করতে বেনাপোল থেকে যশোরের দিকে হাঁটছিলাম। সেই সময় একটি জিপ থেকে ভারতীয় সেনাবাহিনী ইংরেজিতে চিৎকার করে আমাকে বলছিল, ‘ইউ আর নাউ ফ্রি’, মানে তোমরা এখন মুক্ত, স্বাধীন!’ আমি এই আনন্দের সংবাদ শুনে তৎক্ষণাৎ মাটিতে বসে পড়লাম। তখন বিকাল সাড়ে ৪টা। মনে আছে, আমি এরপর আনন্দে আত্মহারা হয়ে খেতের পাশ দিয়ে মাটিতে গড়িয়ে পড়ি। সেই অনুভূতি আসলে ভাষায় প্রকাশ করবার নয়; মুক্ত দেশের সোঁদা মাটির ধূলিকণা ছিল পরম আপন।’

 

আমাদের সেই গ্যালিলিও

সদা হাস্যোজ্জ্বল, নরম-বিনয়ী আর দার্শনিক চরিত্রের মানুষ আলী যাকের। ‘নাগরিক মঞ্চস্থ ‘গ্যালিলিও’ সৃষ্টি না হলে আজকের আলী যাকের হতো না।’- কথাটি এই নাট্যজন বলেছিলেন এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে। ৪৪ বছর বয়সে ‘গ্যালিলিও’তে প্রথম অভিনয় করেছিলেন তিনি। তখন নাটকের গ্যালিলিওর বয়সের চেয়ে তিনি ছিলেন তুলনামূলক তরুণ। তবে ২০১৮ সালের অক্টোবরে সেই মঞ্চ কাঁপানো গ্যালিলিও বেশে দর্শকদের সামনে হাজির হয়েছিলেন। সেটিও ছিল দীর্ঘ ৩০ বছর পর! সেই সময় নাটকের গ্যালিলিওর চেয়েও তাঁর বয়স বেশি ছিল!

 

সবার ভালোবাসার মামা

প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের ‘বহুব্রীহি’ নাটকের একটি জনপ্রিয় চরিত্র ছিল ‘মামা’। যেখানে আলী যাকের সেই মামা চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। এমনকি থিয়েটার মঞ্চে অভিনয়ের সময়ও অনেকে তাঁকে ‘মামা’ বলে ডাকতেন।

 

পেইন্টিং-ফটোগ্রাফি ভালোবাসতেন

আলী যাকের পেইন্টিং ভালোবাসতেন। কোথাও বেড়াতে গেলেই পেইন্টিং কিংবা শোপিস খুঁজে খুঁজে নিয়ে আসতেন বাসায়। খুবই পছন্দ করতেন নিজের বাড়ি গুছিয়ে রাখতে। বাড়ির ইন্টেরিয়র ডিজাইনও তিনি-সারা ঠিক করতেন। অন্যদিকে আলী যাকের ভালো ফটোগ্রাফি করতে পারতেন। তাঁর তোলা ছবি নিয়ে অনেকবার প্রদর্শনীও হয়েছে।

 

তিনটি প্রিয় চরিত্র

যাঁরা মঞ্চে আলী যাকেরের অভিনয় দেখেছেন, তাঁরা নিঃসন্দেহে স্বীকার করবেন নূরলদীন, দেওয়ান গাজী আর গ্যালিলিও চরিত্রে তাঁর অসাধারণ অভিনয়ের কথা। এই তিনটি চরিত্রই আলী যাকেরের প্রিয় চরিত্র। আরও একটি চরিত্রে অভিনয় করার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু করা হয়ে ওঠেনি। তা হলো, শেকসপিয়রের কিং লিয়ার।  যদিও ব্রেশটের ‘সৎ মানুষের খোঁজে’ নাটকটি ছিল আলী যাকেরের জীবনের একটি বাঁক।

 

কিংবদন্তির স্মৃতিতেবাতিঘর

বনানীর এশিয়াটিক সেন্টারে স্থাপিত হয়েছে আলী যাকেরের স্মৃতি ধরে রাখতে সংগ্রহশালা ‘বাতিঘর’।

 

অভিনেতা আলী যাকের তাঁর অঙ্গনের প্রিয় ও শ্রদ্ধেয়জন। এই দিনে তাঁকে নিয়ে কথা বলেন সংস্কৃতি অঙ্গনের কিছু গুণী মানুষ।

 

ফেরদৌসী মজুমদার, অভিনেত্রী

টেলিভিশন ও মঞ্চে বেশ কয়েকটি নাটকে আমি তাঁর সহশিল্পী ছিলাম। অভিনয়টা তিনি খুব ভালোবাসতেন। সে জন্য তাঁকে আমি খুব পছন্দ করতাম। সহশিল্পী হিসেবে তিনি আমাকে অনেক উচ্চাসনে বসিয়েছিলেন। অনেক আগে একবার আমার মস্কো রেডিওতে কাজ করতে যাওয়ার কথা ছিল। আমার বাসায় গিয়ে যাকের বলেছিলেন, ‘আপনি চলে গেলে আমি কার সঙ্গে অভিনয় করব।’ কথাটা এত আন্তরিক ছিল যে, আমি আর যেতে পারিনি। ‘প্রেমপত্র’ নামে একটি আমেরিকান নাটক আমাদের একসঙ্গে করার কথা ছিল। কিন্তু তাঁর শরীর সায় দিচ্ছিল না। তবু তিনি বলেছিলেন, ‘আপনারা শুরু করুন, আমি যোগ দেব।’ কিন্তু তা আর হলো না।

 

আসাদুজ্জামান নূর

আমার পরম সৌভাগ্য যে, আমরা একসঙ্গে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। তাঁর শেষ ইচ্ছা ছিল মঞ্চে গ্যালিলিও নাটকটায় অভিনয় করার। তাঁর সেই ইচ্ছা পূরণ হয়েছিল। কলকাতায় আমরা একসঙ্গে নাটক দেখতাম। উদ্বুদ্ধ হয়ে ঠিক করেছিলাম দেশ স্বাধীন হলে আমরাও নাটক করব। তাঁকে আমি একটি রেডিও নাটকে নিয়েছিলাম। তখনই বুঝেছিলাম, তাঁর ভিতরে অভিনয়ের প্রতিভা আছে। নাগরিকে যোগ দেওয়ার পর দেখা গেল বিজ্ঞাপনী দক্ষতার কারণে দলটির নাটকের চমৎকার প্রচারণা হতো। শুধু নিজের নয়, অন্য দলগুলোর জন্যও সেসব প্রচারণার পথ বাতলে দিয়েছিলেন তিনি।

সত্তরের দশকে আমাদের পাণ্ডুলিপি, নির্দেশক, মঞ্চ কিছুই ছিল না। তার মধ্য দিয়েও বিপুলসংখ্যক কর্মী নিয়ে আমরা যে আধুনিক নাটকের দল করেছিলাম, তিনি ছিলেন সেই কর্মযজ্ঞের এক অগ্রগামী নেতা।

 

তারিক আনাম খান, অভিনেতা

পরিচয়ের পর থেকে ব্যক্তিগত ও পারিবারিকভাবে আমরা সম্পৃক্ত ছিলাম। তিনি আমাকে স্নেহ করতেন। সব সময়ই নাটককে এগিয়ে নেওয়ার অনুপ্রেরণা দিতেন। আমাদের দলের ‘নাট্যকেন্দ্র’ নামটি তিনিই দেন। ২০ দিন আগে আমাদের সর্বশেষ দেখা হয়।  বিছানায় শুয়ে সৈয়দ জামিল আহমেদসহ পরিচিত সবার খবর নেন।

নাটক নিয়ে তাঁর স্বপ্নের বার্তা নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়াই হবে তাঁকে ভালোবাসার সেরা উপায়।

 

একনজরে

মঞ্চনাটক : কবর, বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ, বাকি ইতিহাস, বিদগ্ধ রমণীকুল,  তৈল সংকট, এই নিষিদ্ধ পল্লীতে, দেওয়ান গাজীর কিসসা, সৎ মানুষের খোঁজে, অচলায়তন, কোপেনিকের ক্যাপ্টেন, ম্যাকবেথ, টেমপেস্ট, নূরলদীনের সারা জীবন, কবর দিয়ে দাও, গ্যালিলিও।

চলচ্চিত্র : আগামী (১৯৮৬), নদীর নাম মধুমতী (১৯৯৬), লালসালু (২০০১), রাবেয়া (২০০৮)

টেলিভিশন : (ধারাবাহিক) বহুব্রীহি (১৯৮৮), আজ রবিবার (১৯৯৯)। (একক নাটক) একদিন হঠাৎ, নীতু তোমাকে ভালোবাসি, পাথর সময়, অচিনবৃক্ষ, আইসক্রিম, পাণ্ডুলিপি, গনি মিয়ার পাথর।

পুরস্কার : একুশে পদক-১৯৯৯, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি পুরস্কার, বঙ্গবন্ধু পুরস্কার, মুনীর চৌধুরী পদক, নরেন বিশ্বাস পদক।

স্ত্রী সন্তান : তাঁর সহধর্মিণী নাট্যজন সারা যাকের এবং দুই সন্তান ইরেশ যাকের, শ্রিয়া সর্বজয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
মঞ্চ থেকে বড়পর্দায়
মঞ্চ থেকে বড়পর্দায়
ইডির সদর দপ্তরে মিমি
ইডির সদর দপ্তরে মিমি
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
চারুনীড়মের তিন নাটক
চারুনীড়মের তিন নাটক
কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া
তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...
আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি
শোকের সাগরে
শোকের সাগরে
অচিন দেশে লালনসম্রাজ্ঞী
অচিন দেশে লালনসম্রাজ্ঞী
সর্বশেষ খবর
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন