শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

রাজনীতিতে শোবিজ তারকারা

আলী আফতাব
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে শোবিজ তারকারা

একজন শিল্পী কোনো নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর নয়- সবার। বাংলাদেশের নাটক, চলচ্চিত্র এবং সংগীতের গোড়াপত্তন থেকেই শিল্পীরা মনোযোগী ছিলেন শুধু নিজেদের শিল্পচর্চা নিয়েই। দেশের প্রতিটি নাগরিকের কাছে তারা ছিলেন নিরপেক্ষ। কিন্তু সাম্প্রতিককালে শিল্পীরা জড়িয়ে যাচ্ছেন রাজনীতিতে। কেউ এটিকে ব্যবহার করছে সৎ উদ্দেশ্যে আর কেউবা অসৎ। এতে বিভক্ত হয়ে পড়ছে শোবিজ অঙ্গন। একইসঙ্গে বিভক্ত হয়ে পড়ছে তাদের ভক্তরা। এতে কমছে তারকাদের সর্বজনীন জনপ্রিয়তা।

এ বিষয়ে দেশের গুণী অভিনেতা নায়করাজ রাজ্জাকের সঙ্গে কথা হলে তিনি মন্তব্য করেন, 'শিল্পী হচ্ছে সর্বজনীন। রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে তাকে সেই সর্বজনীনতা নষ্ট করা উচিত নয়। এখন আমি যদি রাজনীতির সঙ্গে অর্থাৎ কোনো একটি দলের সঙ্গে যুক্ত হই, তাহলে দেশের ১৬ কোটি মানুষ আমাকে আর ভালোবাসবে না। আমি যে দলের সঙ্গে থাকব শুধু সেই দলেরই সমর্থকরা ভালোবাসবে। অন্যরা দুঃখ পাবে। একজন শিল্পীকে স্বার্থ ছাড়াই সবাই ভালোবাসে এবং শ্রদ্ধা করে। গাড়িতে করে যখন কোথাও যাচ্ছি একজন পুলিশ আমাকে শিল্পী রাজ্জাক বলে সম্মান দিচ্ছে। কিন্তু একজন মন্ত্রীকে যখন পুলিশ সম্মান দেয় তখন তা দায়িত্বের খাতিরেই দেয়। তাই শিল্পীকে এই শ্রদ্ধা ধরে রাখতে হবে। কোনো শিল্পী যখন রাজনীতিতে যেতে চান তখন শিল্পী জীবন থেকে অবসর নেওয়ার পরই যাওয়া উচিত। দেশে-বিদেশে অনেক শিল্পীই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে অকালে হারিয়ে গেছে। সর্বজনীন গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। এটা মোটেও উচিত নয়। কারণ শিল্পী হচ্ছে সবার।'

অন্যদিকে গুণীশিল্পী সৈয়দ আবদুল হাদী প্রকাশ করেছেন ভিন্নমত। আবদুল হাদী বলেন, 'গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে স্বাধীনভাবে মত প্রকাশের স্বাধীনতা সবার আছে, শিল্পীরও তাই। রাজনীতির সঙ্গে একজন শিল্পীর যুক্ত হওয়া এটি তার মৌলিক অধিকারের পর্যায়ে পড়ে। বিশ্বে এই প্রবণতা রয়েছে। তবে আমাদের দেশে এ ক্ষেত্রে সহনশীলতার অভাব আছে বলেই কেউ একটি দলের সঙ্গে যুক্ত হলে অন্য দলের লোক তাকে মেনে নিতে পারে না। এ অবস্থার অবসান হওয়া উচিত। আমি যদিও রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত নই কিন্তু যখন ভোট দিতে যাই তখন মার্কা নয় প্রার্থীর আদর্শ, সততা, যোগ্যতা এবং দেশপ্রেমকে প্রাধান্য দিই। আসলে সবার জন্য এটাই হওয়া উচিত।'

তারকাদের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে শোবিজ অঙ্গনের বিভিন্ন আড্ডায় নিয়মিত প্রসঙ্গ হয়ে আসছে। এসব আড্ডার মূল বিষয় থাকে, আগে শিল্পীরা শুধু নিজের কাজে মনোযোগী ছিলেন। আমাদের অভিনেতা রাজ্জাক, আলমগীর, সুচন্দা, ববিতা; কণ্ঠশিল্পীদের মধ্যে সুবীর নন্দী, রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমীন, এন্ড্রু কিশোর, শুভ্রদেবরা কখনো রাজনীতিতে মনোযোগী ছিলেন না। সিনিয়রদের কেউ কেউ রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হলেও ক্যারিয়ারের শেষ পর্যায়ে গিয়ে যুক্ত হয়েছেন। কিন্তু এখনকার শিল্পীরা এসেই শুরু করেন দলবাজি। এতে শোবিজ অঙ্গনের সুনাম ক্ষুণ্ন হচ্ছে।

সম্প্রতি কণ্ঠশিল্পী ন্যান্সির ঘটনাকে কেন্দ্র করেই এভাবে আলোচনা হচ্ছে সবখানে। ন্যান্সির ঘটনাকে সবাই দলবাজির নোংরা প্রদর্শনী হিসেবে দেখছেন। আত্দহত্যার নাটক সাজিয়ে মিডিয়ায় আলোচনা তৈরি করা। রাজনীতি নিয়ে নানা বিতর্কিত মন্তব্যকে কেউ ভালো চোখে দেখছেন না। এর আগে ফেসবুকে দেওয়া একটি স্ট্যাটাস নিয়ে আলোচনায় আসতে চেয়েছিলেন তিনি, কিন্তু স্ট্যাটাসের উপস্থাপনভঙ্গি এবং শব্দের ব্যবহার অশৈল্পিক এবং রুচিহীন ছিল। শুধু তাই নয়, তিনি আলোচনায় আসতে একের পর এক গল্প বানিয়েছেন। এসব ঘটনাকে সাধারণ শিল্পীরা তো বটেই তার ঘনিষ্ঠজনরাও একজন শিল্পীর অশৈল্পিক কাণ্ড হিসেবে মনে করছেন।

সম্প্রতি সবখানে আরও একটি বিষয় আলোচিত- আগে শিল্পীরা সমাজসেবামূলক কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতেন। কিন্তু এখন যুক্ত হচ্ছেন রাজনীতিতে। আর এ সুযোগে তারকাদের জনপ্রিয়তাকে ব্যবহার করতে রাজনৈতিক দলগুলো তারকাদের দলে ভেড়ানোর চেষ্টা করে। অনেক তারকা আবার ব্যক্তিগত আদর্শের কারণে স্বেচ্ছায় রাজনীতি করেন। আমাদের দেশে বিনোদন জগতের তারকা থেকে রাজনীতিবিদ- এ তালিকায় সর্বাগ্রে রয়েছেন অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূর। বাকের ভাই-খ্যাত তুমুল জনপ্রিয় এই অভিনেতা কর্মগুণে পরপর দুবার সংসদ সদস্য হয়েছেন। তারই পদাঙ্ক অনুসরণ করে পরবর্তী সময়ে সংসদ সদস্য হয়েছেন অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী, কণ্ঠশিল্পী মমতাজ ও অভিনেত্রী তারানা হালিম। পাশাপাশি দীর্ঘদিন রাজনীতিতে সক্রিয় আছেন এমন তারকাও কম নন। তাদের মধ্যে সোহেল রানা, ফারুক, উজ্জল, ফকির আলমগীর, আনজাম মাসুদ, সোহেল খান, কনক চাঁপা, গাজী মাজহারুল আনোয়ার, চাষী নজরুল ইসলাম, এটিএম শামসুজ্জামান, ড. এনামুল হক, মনির খান ও আসিফ আকবর উল্লেখযোগ্য।

এখন প্রশ্ন হলো, বিনোদন জগতের এসব তারকা রাজনীতিতে কতটা সফল? সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, 'একজন তারকা রাজনীতি করতে পারবেন না, এটা কোনো সংবিধানে নেই। আর আমি মনে করি একজন যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিই রাজনীতি করার অধিকার রাখেন। কিন্তু আমাদের দেশের তারকা রাজনীতিবিদদের মধ্যে একটি প্রবণতা দেখা যায়। তারা রাজনীতিতে আসার পর ভুলেই যান, তারা এক সময় বিনোদন জগতের বাসিন্দা ছিলেন। তারা ভাবেন রাজনীতি করলে বুঝি বিনোদন জগতে সব ধরনের কাজ করা যাবে না। কাজ কমিয়ে দেওয়ার কারণে তারা ভক্তদের হারান। সেই প্রভাব তখন রাজনীতিতেও পড়ে। মানুষ ভাবে এসব তারকার বুঝি দিন ফুরিয়ে গেছে। রাজনীতির লোকরাও তখন সুযোগ নেন। পরবর্তী সময়ে দেখা যায়, আমাদের তারকাদের রাজনীতির ভাগ্যে সংসদ সদস্যের চেয়ে বেশি কিছু জোটে না।'

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
জন্মদিনে ভক্তদের যা বললেন অক্ষয়
জন্মদিনে ভক্তদের যা বললেন অক্ষয়
ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’
ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
‘লেডি সুপারস্টার’ ডাকায় ক্ষুব্ধ নয়নতারা
‘লেডি সুপারস্টার’ ডাকায় ক্ষুব্ধ নয়নতারা
অরিজিতের অনুষ্ঠানে হঠাৎ বন্ধ বিদ্যুৎসেবা! ভক্তদের ক্ষোভ
অরিজিতের অনুষ্ঠানে হঠাৎ বন্ধ বিদ্যুৎসেবা! ভক্তদের ক্ষোভ
নতুন কুঁড়ির আবেদনের সময়সীমা বাড়ল
নতুন কুঁড়ির আবেদনের সময়সীমা বাড়ল
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’
বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ইউটিউবে মিলিয়ন মাইলফলক
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ইউটিউবে মিলিয়ন মাইলফলক
জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম
জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম
পাঞ্জাবের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন অক্ষয় কুমার
পাঞ্জাবের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন অক্ষয় কুমার
সর্বশেষ খবর
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ মিশনে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ
এশিয়া কাপ মিশনে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের
সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী
সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক
বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেএমপির আট থানার ওসি বদল
কেএমপির আট থানার ওসি বদল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে মাঠেই কৃষকের পাঠশালা, আধুনিক কৃষিতে বাড়ছে দক্ষতা
দিনাজপুরে মাঠেই কৃষকের পাঠশালা, আধুনিক কৃষিতে বাড়ছে দক্ষতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে পড়ে এসি মিস্ত্রির মৃত্যু
খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে পড়ে এসি মিস্ত্রির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ষড়যন্ত্র ও সংকট ঘনিভূত করা হচ্ছে : প্রিন্স
প্রতিদিন ষড়যন্ত্র ও সংকট ঘনিভূত করা হচ্ছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনে গাকৃবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনে গাকৃবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
রাজধানীতে ৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ
আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে সমাধান খুঁজতে চেষ্টা চালাচ্ছি: নেপালের রাষ্ট্রপতি
সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে সমাধান খুঁজতে চেষ্টা চালাচ্ছি: নেপালের রাষ্ট্রপতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে ৫ জেলে আটক
সুন্দরবনে ৫ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য খাতের আলোচিত ঠিকাদার মিঠু কারাগার
স্বাস্থ্য খাতের আলোচিত ঠিকাদার মিঠু কারাগার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম