বাবরি চুলের দিন শেষ। বলিউড মেগাস্টার অমিতাভ বচ্চনের হিপি কাট, মহানায়ক উত্তম কুমারের ঢেউ খেলানো চুলের হাতছানি আজ শুধুই সেলুলয়েডের স্বপ্ন। ১৮ বছর পার হতেই মাথার ঘন চুল উধাও। শুরু হয়ে যাচ্ছে চুল পড়ার রোগ। কে নেই সেই তালিকায়? বর্তমানে ক্রিকেটার গাঙ্গুলি থেকে বলিউডের সালমান খান সবারই ঘন চুলের রহস্য কিন্তু হেয়ার ট্রান্সপ্ল্যান্টেশন।
'মাথার ঘন চুল যখন মরুভূমি হয়ে যায়'- সুরেলা এই গানের বিজ্ঞাপন দিয়ে ভারতে একসময় শুরু হত বেতারের এক জনপ্রিয় অনুষ্ঠান। সময় বদলেছে। মাথার ওয়েসিস দূর করার জন্য তৈরি হয়েছে নতুন প্রযুক্তি। পুরুষদের চওড়া কপাল একসময় সৌভাগ্যের লক্ষণ হিসাবেই চিহ্নিত হত। কিন্তু সেও এখন সেকেলে। কারণ মাথা ভরা চুলই একলাফে বয়স কমিয়ে দেয় অনেকটা। এ যেন বসন্ত বিদায়। অকালে বুড়ো হতে আর কে চায়। কিন্তু মাথার চুল বড় বেয়াড়া। কখন যে সে বিদায় নেবে তা বলা বড়ই শক্ত। অকালেই এমন সমস্যায় পড়েছেন সৌরভ গাঙ্গুলি থেকে ফুটবলার ডেভিড বেকহ্যাম, অভিনেতা গোবিন্দ থেকে সালমান খান। এবার এক নজরে দেখে নেওয়া কিছু চেনা তারকার ছবি।
অত্যাধুনিক প্রক্রিয়ায় চুল প্ল্যান্টেশন অনেকটাই বদলে ফেলেছেন নিজেদের। এক কথায় যাকে বলে ভোল বদল। তারা হলেন- সৌরভ গাঙ্গুলি, বেকহ্যাম, বীরেন্দ্র সেওবাগ, গোবিন্দ, হর্ষ ভোগলে, আদিত্য চোপড়া, হিমেশ রেশমিয়া, সালমান খান ও ক্রিকেটার শেন ওয়ার্ন।
বিডি-প্রতিদিন/২৮ অক্টোবর, ২০১৫/মাহবুব