শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১৮, মঙ্গলবার, ২১ আগস্ট, ২০১৮ আপডেট:

মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলী

চিরদিনের নায়করাজ

আলাউদ্দীন মাজিদ
অনলাইন ভার্সন
চিরদিনের নায়করাজ

বলিউডে দিলীপ কুমার, টলিউডে উত্তম কুমার চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি আর গর্ব। আমাদের আছে চলচ্চিত্রের অবিসংবাদিত রাজা নায়করাজ রাজ্জাক। টানা পাঁচ দশক দক্ষ কর্মযজ্ঞ দিয়ে দেশীয় চলচ্চিত্রের ভাণ্ডারকে পূর্ণতা দিয়েছেন তিনি। পেয়েছেন মানুষের অফুরন্ত ভালোবাসা। 

রাষ্ট্রও তাকে দিয়েছে কাজের স্বীকৃতি ও যথাযথ সম্মান। চলচ্চিত্রের এই মহান রাজা পেয়ে গেছেন একাধিকবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, জাতীয় পুরস্কারে আজীবন সম্মাননা এবং রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান স্বাধীনতা পদক। 

গত বছরের ২১ আগস্ট কোটি ভক্তকে চোখের জলে ভাসিয়ে পরপারে চলে গেছেন চলচ্চিত্রের এই রাজাধিরাজ। বেদনা নিয়ে আজ তার মহাপ্রয়াণের এক বছর পূর্ণ হলো। তার স্মৃতির প্রতি রইল বাংলাদেশ প্রতিদিন পরিবারের বিনম্র শ্রদ্ধা। 

১৯৪২ সালের ২৩ জানুয়ারি কলকাতায় জন্ম নেওয়া আবদুর রাজ্জাক স্কুল জীবনেই অভিনয়ের সঙ্গে যুক্ত হন। ১৯৬৪ সালে কলকাতায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা শুরু হলে স্ত্রী খায়রুন নেসা লক্ষ্মী আর তিন মাস বয়সের পুত্র বাপ্পারাজকে নিয়ে একজন শরণার্থী হিসেবে ঢাকায় আসেন রাজ্জাক। শুরু হয় তার জীবনযুদ্ধ। আর এই যুদ্ধে জয়ী হতে চলচ্চিত্রকেই বেছে নেন তিনি। কাজের প্রতি আন্তরিকতা আর মমত্ববোধ সহজেই তাকে সহকারী পরিচালক আর সহশিল্পী থেকে রাজার আসনে বসিয়ে দেয়। 

১৯৬৮ সালে নায়ক হিসেবে তার প্রথম ছবি জহির রায়হান নির্মিত ‘বেহুলা’ মুক্তি পায়। তার অভিনয় কুশলতায় চারদিকে তখন সাজ সাজ রব। পাঁচ দশক ধরে নিরবছিন্নভাবে একচ্ছত্র আধিপত্য নিয়ে চলচ্চিত্রে পথচলা নায়করাজের। ‘বেহুলা’ ছবিতে তার বিপরীতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী সুচন্দা। 

সুচন্দা বলেন, ‘কাজের প্রতি নিষ্ঠা একজন সাধারণ মানুষকে যে অসাধারণ করে তুলতে পারে তার প্রমাণ রাজ্জাক। তিনি যথার্থ চলচ্চিত্রের রাজা। পৃথিবীতে নায়করাজ একজনই হয়েছেন, দ্বিতীয় কেউ আর হতে পারবে না।’ চলচ্চিত্রের রাজা হয়েও নায়করাজের মধ্যে অহংবোধ ছিল না। অহংকারকে তিনি কখনো পছন্দ করতেন না। 

নায়করাজের কথায় প্রতিষ্ঠা আর ভালোবাসা পেতে হলে বিনয়ী হতে হয়। সত্যিই তিনি অসাধারণ একজন বিনয়ী মানুষ ছিলেন। তার কথাবার্তা আর আচার-আচরণে সদা এই বিনয়ী ভাব ফুটে উঠত। কাউকে কষ্ট দিয়ে তিনি কথা বলেছেন এমন কথা কখনো শোনা যায়নি। প্রয়াণের আগে মিডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তার মহানুভবতার কথাই আবার ফুটে উঠেছিল। 

সাক্ষাৎকারে নায়করাজ বলেছিলেন, এই জীবনে আমার আর চাওয়া-পাওয়ার কিছুই নেই, সৃষ্টিকর্তা আমাকে সম্মান, ভালোবাসা এবং সুন্দর একটি সংসার দিয়েছেন। আমার জীবন সুখের পূর্ণতায় ভরা। এখন সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত সম্মান নিয়ে তার কাছে ফিরে যেতে পারলেই এ জীবন সার্থক হবে। 

তিনি বলেছিলেন, আমি জীবনটাকে সহজভাবেই উপভোগ করি। আমি মানুষ রাজ্জাক, এটাই আমার বড় পরিচয়। যখন অভিনয় করি তখন শিল্পী। এর বাইরে সাধারণ মানুষ। আমি কখনো কারও সঙ্গে অহংকার দেখাইনি। একটি বাঙালি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছি। 

নিজের বৈচিত্র্যপূর্ণ জীবন সম্পর্কে নায়করাজের কথা ছিল-জীবনে সফলতার জন্য অনেক ধৈর্য আর ত্যাগের দরকার। কেউ যখন কোনো একটা অবস্থানে চলে যায়, তখন নিজেকে মানিয়ে চলতে খুব কম মানুষই পারে। সৃষ্টিকর্তা আমাকে সহযোগিতা করেছেন। 

ব্যক্তিগত ভালোবাসা ও প্রচণ্ড ইচ্ছাশক্তির কারণেই চলচ্চিত্রে এসেছিলাম। প্রতিষ্ঠাও পেয়েছি। আমি মনে করি, ব্যক্তি রাজ্জাক একবারেই সাধারণ। আর শিল্পী রাজ্জাক মানে দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধের পাত্র। যারা সময়টাকে জয় করতে পারে, তারা জীবনে অনেক কিছুই করতে পারে। আমার স্বপ্ন ছিল, যে করেই হোক আমাকে শিল্পী হতে হবে। তার জন্য যতটুকু ত্যাগ স্বীকার করতে হয়, তা আমি করব। এ ক্ষেত্রে সৃষ্টিকর্তা ও দর্শক আমাকে সহযোগিতা করেছেন। যে কোনো মানুষের জীবনে একটা স্বপ্ন থাকতে হয়। 

আমি কী হতে চাই? দোটানা থাকা যাবে না, আত্মপ্রত্যয়ী হতে হবে। অবশ্যই সেটা বাস্তবতার আলোকে হতে হবে। নিজের অবসর জীবন সম্পর্কে নায়করাজ বলেছিলেন, একটা সময় ‘দিন-রাত’, এই শব্দ দুটো জীবন থেকে মুছে ফেলেছিলাম। সেই সময়গুলোকে এখন খুব মনে পড়ে। অভিনয়ে ব্যস্ত না থাকার যন্ত্রণাটা যে কি, সেটি শুধু একজন শিল্পীই অনুধাবণ করতে পারে। এখন বয়স হয়েছে। 

তারপরও মন চায় অভিনয়ে আগের মতো ব্যস্ত থাকতে। কিন্তু শরীর তো সায় দেন না। জীবনের গতিতে জীবন চলে যাচ্ছে। জীবন তো অনেক সুন্দর। মৃত্যুকে নিয়ে চলচ্চিত্রের এই শক্তিমান রাজার সাহসী জবাব ছিল— ‘এখন কী আর মৃত্যুকে ভয় করার সময় আছে। সৃষ্টিকর্তার কাছে তো একদিন ফিরে যেতেই হয়। এটিই পৃথিবীর অমোঘ নিয়ম। 

শেষ ইচ্ছের কথা বলতে গিয়ে আবেগাপ্লুত নায়করাজ বলেছিলেন, না, শেষ ইচ্ছা বলে তেমন কিছু নেই, সুন্দরভাবে জীবন পার করে দিচ্ছি। এর চেয়ে বড় পাওয়া আর কি হতে পারে। নায়করাজের আত্মতৃপ্তির কথা শুনে তারই নির্মিত ও অভিনীত ‘বাবা কেন চাকর’ ছবির একটি গানের কথা মনে পড়ে গেল—‘আমার মতো এত সুখী নয়তো কারও জীবন, কী আদর স্নেহ-ভালোবাসায় জড়ানো মায়ার বাঁধন...’।

বিডি প্রতিদিন/২১ আগস্ট ২০১৮/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মেট গালায় বেবি বাম্প নিয়ে নজর কাড়লেন কিয়ারা
মেট গালায় বেবি বাম্প নিয়ে নজর কাড়লেন কিয়ারা
‘দাদাসাহেব ফালকে’ ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেরা অভিনেত্রী রুক্মিণী
‘দাদাসাহেব ফালকে’ ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেরা অভিনেত্রী রুক্মিণী
সেটে নায়িকার চড়, ৩ বছর পর প্রতিশোধ নেন ঋষি কাপুর
সেটে নায়িকার চড়, ৩ বছর পর প্রতিশোধ নেন ঋষি কাপুর
সম্প্রতি সফল হয়নি সিনেমা, তবে চেষ্টা চালাচ্ছেন ঋত্বিকা
সম্প্রতি সফল হয়নি সিনেমা, তবে চেষ্টা চালাচ্ছেন ঋত্বিকা
মেট গালায় নজর কাড়লেন প্রিয়াঙ্কা-নিক
মেট গালায় নজর কাড়লেন প্রিয়াঙ্কা-নিক
মেট গালায় ইতিহাস গড়লেন শাহরুখ খান
মেট গালায় ইতিহাস গড়লেন শাহরুখ খান
তামিম স্টাইলে চার-ছক্কা হাঁকালেন নায়ক বাপ্পী
তামিম স্টাইলে চার-ছক্কা হাঁকালেন নায়ক বাপ্পী
সালমার কণ্ঠে শাহ আবদুল করিমের গান
সালমার কণ্ঠে শাহ আবদুল করিমের গান
যে কারণে শাহিদ কাপুরকে বিয়ের আগে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ডিলিট করেছিলেন মীরা!
যে কারণে শাহিদ কাপুরকে বিয়ের আগে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ডিলিট করেছিলেন মীরা!
৬ মে, মঙ্গলবার বৈশাখীতে যা যা থাকছে
৬ মে, মঙ্গলবার বৈশাখীতে যা যা থাকছে
তারকাদের নিয়ে সেলিব্রিটি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু
তারকাদের নিয়ে সেলিব্রিটি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু
ছবিতে কোহলির লাইক দেওয়া নিয়ে আলোচনা, কে এই অভিনেত্রী?
ছবিতে কোহলির লাইক দেওয়া নিয়ে আলোচনা, কে এই অভিনেত্রী?
সর্বশেষ খবর
বার্সাকে কাঁদিয়ে ৩১ মে ফাইনালে ইন্টার
বার্সাকে কাঁদিয়ে ৩১ মে ফাইনালে ইন্টার

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান
ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ
লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ
যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬
দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ
বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের
জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস
সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান
মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন
সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের
বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের
ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে
যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব
বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা
আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি
পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি
কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন

মাঠে ময়দানে

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ

মৌসুমী ইকবালের নতুন গান
মৌসুমী ইকবালের নতুন গান

শোবিজ

পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল
পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

প্রথম পৃষ্ঠা