শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৩, রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

জেদ করেই সুচিত্রা সেনের সঙ্গে দেখা করি : আলমগীর

Not defined
অনলাইন ভার্সন
জেদ করেই সুচিত্রা সেনের সঙ্গে দেখা করি : আলমগীর

‘এক জনমে অভিনেতা হওয়া যায় না অথবা সুখের সংজ্ঞা কেউ জানে না এবং আমি রাশভারি লোক নই, সময়োপযোগী একজন মানুষ কিংবা উত্তম কুমার হওয়ার চেষ্টা করা যায় কিন্তু হওয়া যায় না’ এমন বাস্তবিক চিন্তাচেতনা যিনি নিজের মধ্যে ধারণ করে চলচ্চিত্র নির্মাতা ও অভিনেতা হিসেবে সফল হয়েছেন তিনি হলেন দেশীয় চলচ্চিত্রের প্রবাদপুরুষ আলমগীর।  এই চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্বের বলা কথা এবং ব্যক্তি ও চলচ্চিত্র জীবনের নানা দিক তুলে ধরেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ


১৯৫০ সালের ৩ এপ্রিল আলমগীরের জন্ম হয় রাজধানীর ঢাকা মেডিকেল কলেজে। তাঁর শৈশব-যৌবন কেটেছে তেজগাঁও এলাকায়। কলেজ জীবনে নাটকে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তাঁর মঞ্চ যাত্রা শুরু। ১৯৭২ সালে আলমগীর কুমকুমের নির্দেশনায় ‘আমার জন্মভূমি’ সিনেমায় প্রথম অভিনয়। তাঁর প্রযোজিত প্রথম সিনেমা ‘ঝুমকা’। একসময় রাজধানীর গ্রিন রোডে একটি স্কুলে সৈয়দ আবদুল হাদীর কাছে দুই তিন মাস গানও শিখেছিলেন। মোস্তফা মেহমুদের ‘মনিহার’ সিনেমায় প্রথম প্লেব্যাক করেন তিনি। কামাল আহমেদ পরিচালিত ‘মা ও ছেলে’ সিনেমায় অভিনয়ে প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে ভূষিত হন। পরবর্তীতে আরও আটবার এই পুরস্কারে ভূষিত হন। তাঁর পরিচালিত প্রথম সিনেমা ‘নিষ্পাপ’ (১৯৮৬)। তিনি বাচসাস পুরস্কারও পেয়েছেন তিনবার।  আন্তর্জাতিক সম্মাননা ‘উত্তম কুমার সম্মাননা’, ‘কালাকার অ্যাওয়ার্ড’, ‘বেঙ্গল ফিল্ম অ্যান্ড কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড’-এ ভূষিত হয়েছেন।
 

কার অনুপ্রেরণায় অভিনয়ে এসেছিলেন?
অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন সবার মতো আমারও ছিল। তবে আমি গায়ক হতে চেয়েছিলাম। বাবা-মায়ের ইচ্ছা ছিল আমি ডাক্তার হই। একসময় ছবিতে প্লেব্যাক করতে চলচ্চিত্র নির্মাতা সফদর আলী ভূঁইয়ার অফিসে গেলাম। তিনি আমাকে গাইতে বললেন। চোখ বন্ধ করে গাইলাম। তিনি বললেন, তোমার এক্সপ্রেশন খুব সুন্দর। তুমি চেষ্টা করবে নায়ক হতে। ছোটবেলায় দিলীপ কুমার, উত্তম কুমার আর পরে রাজ্জাক সাহেবের ছবি দেখতাম। উত্তম কুমারের স্টাইল, ফ্যাশন, কথা বলার ভঙ্গিমা বেশ ভালো লাগত। বলতে পারি উত্তম কুমারের অনুপ্রেরণায় অভিনয়ে এসেছি। তবে উত্তম কুমার হওয়া চাট্টিখানি কথা নয়। চলচ্চিত্রে আসার ১০/১৫ বছর পর বুঝতে পারলাম উত্তম কুমার হওয়ার চেষ্টা করা যায় কিন্তু হওয়া যায় না। কারণ উত্তম কুমার ইজ ওয়ান পিস।


মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের সঙ্গে দেখা হওয়ার গল্পটিই শুনি-
মহানায়িকা সুচিত্রা সেন লোকচক্ষুর অন্তরালে চলে যাওয়ায় আমি জেদ করেই তাঁর সঙ্গে দেখা করি। এদিক থেকে নিজেকে খুব ভাগ্যবান মনে করছি। কারণ মহানায়িকা অন্তরালে চলে যাওয়ার পর আর কেউ তাঁর সাক্ষাৎ পাননি। আমার কথা ছিল উনি দেখা করবেন না কেন? যাক সামহাউ তাঁর সঙ্গে দেখা হয়ে গেল। তিনি বাংলাদেশের মরণ চাঁদের দই খেতে চেয়েছিলেন। সেই দই পৌঁছে দেওয়ার জন্য আরও দুবার তাঁর সঙ্গে দেখা করি। তিনি শর্ত দিয়ে বলেছিলেন তাঁর সম্পর্কে বাইরে কিছু বলা যাবে না আর ছবি তোলা যাবে না। তাঁকে একটা ব্যক্তিগত প্রশ্ন করেছিলাম। কেন তিনি একাকী জীবন বেছে নিলেন। তিনি বললেন, আমি তো আগেই বলেছি, ব্যক্তিগত কোনো প্রশ্ন করা যাবে না। তারপর জানতে চাইলাম অভিনয় করছেন না কেন? উত্তরে তিনি শুধু একটি শব্দ বলেছিলেন- ‘ডিরেক্টর কোথায়?’


প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী রুনা লায়লার সঙ্গে অভিনয়টা কীভাবে?
এই উপমহাদেশের কিংবদন্তি কণ্ঠশিল্পী রুনা লায়লার সঙ্গে ‘শিল্পী’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য ছবির নির্মাতা চাষী নজরুল ইসলাম সাহেব যখন প্রস্তাব দেন তখন সঙ্গে সঙ্গে রিফিউজ করি। কারণ আমার সময় ছিল না। শেষ পর্যন্ত রুনা লায়লা নিজেই আমাকে রিকোয়েস্ট করেছিলেন। তাঁর রিকোয়েস্টেই শেষ পর্যন্ত ‘শিল্পী’ ছবিতে অভিনয় করি।


সবাই জানে আপনি একজন রাশভারি মানুষ, আসলেই কি তাই?
আমি রাশভারি নই। সময়োপযোগী একজন মানুষ। যখন যেখানে যেমন পরিস্থিতি থাকে আমি সেই পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারি। মানুষের সঙ্গে সহজে মিশে যেতে পারি। আমার সম্মানবোধ অনেক বেশি। যেখানে আমার সম্মান থাকবে না মনে হয় সেখান থেকে সবসময় দূরে থাকি। আসলে আমি খুব গোছালো একজন মানুষ। সুখ একটি আপেক্ষিক শব্দ। সুখের অর্থ কী? এর উত্তর কেউ জানে না। সুখের কোনো নির্দিষ্ট সংজ্ঞা নেই। কারও জীবনে পূর্ণ প্রাপ্তি আসে না। পূর্ণতার জন্য শুধুই সাধনা করে যেতে হয়।
 

জাতীয় স্বীকৃতি অর্জন, কীভাবে দেখেন?
রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি এবং দর্শকপ্রিয়তা, দুটিই আমি পেয়েছি। দুটি দুই রকম অর্থ বহন করে। দর্শকের ভালোবাসা হলো অনুপ্রেরণা। এতে কাজ নিয়ে পথচলা সহজ হয়। জনগণ ছাড়া ব্যাসিক্যালি আমরা শূন্য। আর জাতীয় স্বীকৃতি প্রতিটি শিল্পীর পরম কাম্য। প্রত্যেকটি শিল্পীর জীবনে এই স্বীকৃতি বিশাল অবদান রাখে, দায়বদ্ধতা বেড়ে যায়।
 

কাজের সাফল্য পেতে আবশ্যক কী?
পৃথিবীতে কোনো জিনিসই সহজ এবং সস্তা নয়। যে কোনো ক্ষেত্রে সফলতা পেতে সাধনার বিকল্প নেই। কাজ করতে হবে সিনসিয়ারলি। ছোটবেলা থেকে একটি জিনিস জেনেছি, আর তা হলো- গাছ যত বড় হয় গাছের ডালপালা তত ঝুঁকে যায়। কিন্তু আমরা যত বড় হই ততই যদি বড়াই করতে থাকি তাহলে সফল হতে পারব না। সাধনা হলো সাফল্যের সবচেয়ে বড় সোপান। সাধনা, একাগ্রতা, নিষ্ঠা, এসব কিছু মিলিয়ে হলো সাফল্য। এটি সবার জন্য এবং সবক্ষেত্রে প্রযোজ্য।


বিদেশি ছবি আমদানি কীভাবে দেখেন?
প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকতে হবে। সবক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা অপরিহার্য। এর কোনো বিকল্প নেই। বিদেশি ছবি আমদানি হলে প্রতিযোগিতায় গিয়ে অবশ্যই আমাদের ছবি উন্নত হবে। বাইরের ছবির বাজেট বেশি বলে আমরা অসম প্রতিযোগিতার কবলে পড়ব এ কথাটি ঠিক নয়। একসময় আমাদের দেশে যখন ভারতের ছবি চলত তখন এখানে ১০/১২ লাখ টাকার ছবি নির্মাণ হতো। আর ভারতে তখন এক/দেড় কোটি রুপির ছবি হতো। তখন কি প্রতিযোগিতা হয়নি? তখন কি রহমান-শবনম এরা উত্তম কুমার-সুচিত্রা সেনের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকেননি। রাজ্জাক সাহেব-কবরী কি মোহাম্মদ আলী-জেবার এগেইনস্টে নামেননি। তবে হিন্দি বা উর্দু ছবি, মানে যে ভাষার সঙ্গে আমাদের ভাষার মিল নেই তা এখানে চালাতে আমার আপত্তি আছে। কলকাতার ছবি আসতে পারে। আর কলকাতার ছবি তো এখানে চলছে। আমাদের ছবি কলকাতায় যাচ্ছে। দুই বাংলার মধ্যে ছবি আদান-প্রদানে সমস্যার তো কিছু নেই।

প্রদর্শক-প্রযোজকদের মধ্যে বিদ্যমান দূরত্ব কীভাবে দূর করা যায়?
সিনেমা হল মালিকদের অবশ্যই নিজেদের চলচ্চিত্রের মানুষ ভাবতে হবে এবং প্রযোজকসহ চলচ্চিত্রের যারা মঙ্গল কামনা করেন তাদের সঙ্গে বসে একটা হিসাব-নিকাশ করতে হবে। যেখান থেকে সবার মঙ্গল বেরিয়ে আসবে এবং এই শিল্পটি বেঁচে যাবে। চলচ্চিত্র পুরোপুরি বাণিজ্যিক বিষয় নয়। এটি একাধারে শিল্প এবং বাণিজ্যিক মাধ্যম। একটিকে বিসর্জন দিয়ে আরেকটি নয়। তাই শুধু প্রদর্শকদের দোষ দিলে চলবে না, প্রযোজকদেরও দায় আছে। এটি যে শিল্প ও বাণিজ্যিক মাধ্যম প্রযোজকদের সবার আগে তা মনে রাখতে হবে।


বর্তমানে প্রয়োজন সিনেপ্লেক্স নাকি সিনেমা হল?
সিনেপ্লেক্সে মধ্য এবং নিম্নবিত্তের দর্শক ছবি দেখতে পারে না। কারণ টিকিটের উচ্চমূল্য তাদের নাগালের বাইরে। এ দেশে সিনেপ্লেক্স আসলে তৈরিই হয়েছে উচ্চবিত্তের জন্য। এভাবে তো চলচ্চিত্রশিল্পের উত্তরণ হবে না। একটি ছবির সফলতার জন্য সব শ্রেণির দর্শক দরকার। শুধু উচ্চবিত্তের দর্শক দিয়ে ছবির ব্যবসায়িক স্বার্থরক্ষা সম্ভব নয়। তাই সিনেমা হলের প্রয়োজন কখনই অস্বীকার করা যাবে না।

এখনকার শিল্পীদের কাজ কেমন?
বর্তমান সময়ের শিল্পীরা কেন প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে না? সবাই যে খারাপ তা তো বলা যাবে না। আমরা শেষ ভরসা হিসেবে শাকিব খানকে পেয়েছি। শাকিবের পর যারা আছে তাদের সম্পর্কে খুব একটা জানি না। তবে যেহেতু আমি চলচ্চিত্র জুরি বোর্ডের সদস্য তাই এদের কিছু ছবি আমার দেখা হয়েছে। আমার মনে হয়েছে এরা খারাপ অভিনয় করে না। কিন্তু এদের কপাল খারাপ। কারণ ওরা দক্ষ পরিচালক পাচ্ছে না। কে ওদের কাছ থেকে কাজ আদায় করে নেবে। চলচ্চিত্র কিন্তু একটা ডিরেক্টরনির্ভর শিল্প। ডিরেক্টর ইজ অ্যা ক্যাপ্টেন অব দ্য শিপ।

ডিরেক্টরই জানেন তরকারিটা কীভাবে রান্না করতে হবে। সেই ধরনের দক্ষ পরিচালক তো তারা পাচ্ছে না। তারা যে খারাপ শিল্পী তা তো নয়। সঠিকভাবে গাইড পেলে এখান থেকে আরও কয়েকজন ভালো শিল্পী অবশ্যই বের হয়ে আসতে পারে।

নির্মাতা নাকি অভিনেতা স্বাচ্ছন্দ্য কোথায়?
নির্মাণ এবং অভিনয়, কোনোটিই আমার কাছে কষ্টের নয়। তবে অভিনয়ে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। এগুলো হলো ক্রিয়েটিভ ওয়ার্ক। নিজেকে অভিনেতা দাবি করতে আমার খুব কষ্ট হয়। নিজেকে অভিনেতা হিসেবে মূল্যায়ন করতে গেলে কোনো রকমে টেনেটুনে পাস মার্ক পাব। অভিনেতা দাবি করার মতো অবস্থা আমাদের দেশের কোনো শিল্পীর আছে কি না জানি না। আমার তো নেই। অভিনয়ের বিশালতা এবং এর ব্যাপ্তি এত বড় যে তা একজনের পক্ষে এক জনমে ধারণ করা সম্ভব নয়। এর জন্য হয়তো শত জনম লাগবে। সেটি তো পাব না। কারণ জনম তো একটাই। নির্মাতা হিসেবে আমি কখনই হ্যাপি নই। হ্যাঁ, আমার নির্মিত ছবিগুলো হিট হয়েছে। ছবি হিট হবে এমন আশা নিয়ে নির্মাণ করি না।

 

রুপালি ফ্রেমে

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
বাবা দিবসে শাকিব ও সন্তানদের নিয়ে অপু-বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
বাবা দিবসে শাকিব ও সন্তানদের নিয়ে অপু-বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
নিজের প্লাস্টিক সার্জারির সত্য ফাঁস করলেন মেগান ফক্স
নিজের প্লাস্টিক সার্জারির সত্য ফাঁস করলেন মেগান ফক্স
স্বামী সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ কারিশমার!
স্বামী সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ কারিশমার!
একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কখনও কাজ করিনি: কাজল
একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কখনও কাজ করিনি: কাজল
অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা
অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা
জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী
জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী
মারা গেছেন কারিশমার প্রাক্তন স্বামী সঞ্জয় কাপুর
মারা গেছেন কারিশমার প্রাক্তন স্বামী সঞ্জয় কাপুর
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
বাবার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত তানিন সুবহা
বাবার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত তানিন সুবহা
নিজের উচ্চতা নিয়ে খুব ভয় পেতাম, নার্ভাস হয়ে যেতাম : আমির খান
নিজের উচ্চতা নিয়ে খুব ভয় পেতাম, নার্ভাস হয়ে যেতাম : আমির খান
সর্বশেষ খবর
আবারও এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, লন্ডন ফ্লাইট বাতিল
আবারও এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, লন্ডন ফ্লাইট বাতিল

৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার সচিবালয়ে প্রত্যেক মন্ত্রণালয় থেকে মিছিলের ডাক
বুধবার সচিবালয়ে প্রত্যেক মন্ত্রণালয় থেকে মিছিলের ডাক

২৫ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প, সতর্ক করল চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প, সতর্ক করল চীন

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান গ্রেফতার
সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐকমত্যের সংলাপে জামায়াত কেন আসেনি, মন্তব্য করবে কমিশন : সালাহউদ্দিন
ঐকমত্যের সংলাপে জামায়াত কেন আসেনি, মন্তব্য করবে কমিশন : সালাহউদ্দিন

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাবেক মেয়র তাপসের সহযোগী খোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক মেয়র তাপসের সহযোগী খোরশেদ আলম গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বটগাছ থেকে ট্রাক চালকের মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে বটগাছ থেকে ট্রাক চালকের মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের নাগরিকদের তেহরান ছাড়ার আহ্বান নয়াদিল্লির
ভারতের নাগরিকদের তেহরান ছাড়ার আহ্বান নয়াদিল্লির

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছেড়েছে ১০ লাখ অবৈধ অভিবাসী
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছেড়েছে ১০ লাখ অবৈধ অভিবাসী

২১ মিনিট আগে | পরবাস

নিউইয়র্কে বিএনপির ঈদ পুনঃর্মিলনী সমাবেশ
নিউইয়র্কে বিএনপির ঈদ পুনঃর্মিলনী সমাবেশ

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

পর্দা উঠল আন্তর্জাতিক প্যারিস বিমান প্রদর্শনীর
পর্দা উঠল আন্তর্জাতিক প্যারিস বিমান প্রদর্শনীর

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ৬০০টি ফাঁদ জব্দ
সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ৬০০টি ফাঁদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন
স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইনজেকশনের পর শিশুর মৃত্যু, পল্লী চিকিৎসককে গণধোলাই
ইনজেকশনের পর শিশুর মৃত্যু, পল্লী চিকিৎসককে গণধোলাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় ধরা পড়লো সাড়ে ৩ কেজির ইলিশ
মেঘনায় ধরা পড়লো সাড়ে ৩ কেজির ইলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঘুরি যদি তাকাস, গুলি মাইরব’- ভারতীয় নাগরিক পুশ করার আগে বিএসএফ
‘ঘুরি যদি তাকাস, গুলি মাইরব’- ভারতীয় নাগরিক পুশ করার আগে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি
টেকনাফে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু
রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা